ঢাকা ২১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
English

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ, বিকালের মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ

প্রকাশ: ১৭ জুলাই ২০২৪, ০২:২৫ পিএম
আপডেট: ১৭ জুলাই ২০২৪, ০২:৫২ পিএম
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ, বিকালের মধ্যে হল ছাড়ার নির্দেশ
ছবি: খবরের কাগজ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে জরুরি সিন্ডিকেট সভায় চলমান কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে অনির্দিষ্টকালের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। 

বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার আবু হাসান পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের ঘোষণা দেন।

এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার ভবন ভাঙচুর করে শহিদ মিনার চত্বরে অবস্থান নেয়। এ সময় পুলিশকেও শিক্ষার্থীদের মুখোমুখি অবস্থান করতে দেখা গেছে।
 
বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার ভবনে সকাল ১০টায়  সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে জড়ো হতে থাকেন।

এদিকে সকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ঐক্য পরিষদের শিক্ষকরা রেজিস্ট্রার ভবনে আসেন। এ সময় তারা শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন যে, তারা তাদের সঙ্গেই আছেন। 

এ সময় শিক্ষক ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক অধ্যাপক মাফরুহী সাত্তার বলেন, ‘সিন্ডিকেট গতকাল সিদ্ধান্ত নিয়েছে হল বন্ধ করবে না। সিন্ডিকেটের সিদ্ধান্ত ৬ মাসের ভেতর পরিবর্তনের সুযোগ নেই। সুতরাং বন্ধ যদি দেওয়া হয় তবে তা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্টের পরিপন্থী।’

এদিকে শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রার ভবনের সামনে অবস্থান করায় উপাচার্য ড. নুরুল ইসলামসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনের অনেকে রেজিস্ট্রার ভবনের ভেতরে আটকা পড়েছেন। শিক্ষার্থীরা স্লোগান দিচ্ছেন, প্রশাসনের সিদ্ধান্ত মানি না, মানবো না।

ইমতিয়াজ/ইসরাত চৈতী/অমিয়/

ঈদের বন্ধে ঢাবিতে আজ থেকে নিরাপত্তা জোরদার

প্রকাশ: ০৪ জুন ২০২৫, ০৯:৪৪ এএম
ঈদের বন্ধে ঢাবিতে আজ থেকে নিরাপত্তা জোরদার
ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বুধবার (৪ জুন) থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রক্টরিয়াল টিমের সঙ্গে থাকবে অস্ত্রধারী পুলিশ। আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত এই নিরাপত্তাব্যবস্থা চলমান থাকবে।

মঙ্গলবার (৩ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) প্রতিনিধিদের এক যৌথ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রবেশপথে (শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, দোয়েল চত্বর, উদয়ন এবং অফিসার টাওয়ার) প্রক্টরিয়াল মোবাইল সিকিউরিটি টিমের সঙ্গে প্রত্যেকটি স্থানে দুজন করে অস্ত্রধারী পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবেন।

এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ক্যাম্পাস এলাকায় টহল কার্যক্রম জোরদার করা হবে। সেনা সদর দপ্তরের সামরিক অপারেশন অধিদপ্তরকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে আজ রাত ১০টা থেকে ১৪ জুন সকাল ৬টা পর্যন্ত শেখ মুজিবুর রহমান হলের ‘জুলাই শহিদ স্মৃতি ভবন’সংলগ্ন পকেট গেট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

ঈদের বন্ধে ঢাবিতে বুধবার থেকে নিরাপত্তা জোরদার

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৮:৩৮ পিএম
ঈদের বন্ধে ঢাবিতে বুধবার থেকে নিরাপত্তা জোরদার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে বুধবার (৪ জুন) থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রক্টরিয়াল টিমের সঙ্গে থাকবে অস্ত্রধারী পুলিশ। আগামী ১৪ জুন পর্যন্ত এই নিরাপত্তাব্যবস্থা চলমান থাকবে।

মঙ্গলবার (৩ ‍জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) ও ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) প্রতিনিধিদের এক যৌথ সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রবেশপথে (শাহবাগ, নীলক্ষেত, পলাশী, দোয়েল চত্বর, উদয়ন এবং অফিসার টাওয়ার) প্রক্টরিয়াল মোবাইল সিকিউরিটি টিমের সঙ্গে প্রত্যেকটি স্থানে দুজন করে অস্ত্রধারী পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবেন।

এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় ক্যাম্পাস এলাকায় টহল কার্যক্রম জোরদার করা হবে। সেনা সদর দপ্তরের সামরিক অপারেশন অধিদপ্তরকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে। এ ছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে বুধবার রাত ১০টা থেকে ১৪ জুন সকাল ৬টা পর্যন্ত শেখ মুজিবুর রহমান হলের ‘জুলাই শহিদ স্মৃতি ভবন’ সংলগ্ন পকেট গেট বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

 

 

চবিতে ছাত্রী মেসে চুরি, বাড়িওয়ালীর গাফিলতির অভিযোগ

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৮:৩২ পিএম
আপডেট: ০৩ জুন ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম
চবিতে ছাত্রী মেসে চুরি, বাড়িওয়ালীর গাফিলতির অভিযোগ
ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) কেন্দ্রীয় মসজিদের বিপরীতে ছাত্রীদের একটি মেসে চুরির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৪ জন ছাত্রীর প্রায় ২ লাখ ৩০ হাজার টাকার মালামাল চুরির অভিযোগ ওঠেছে। মূলত বাড়িওয়ালীর উদাসীনতা ও নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় এমন চুরির ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী ছাত্রীদের।

সোমবার (২ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর বরাবর লিখিত অভিযোগ দেয় ভুক্তভোগী ছাত্রীরা। 

ভুক্তভোগী ছাত্রীরা অভিযোগ করেন, গত ১ জুন সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৯টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে খায়ের মেনশনে চুরির ঘটনা ঘটে। এতে ৪ জন ছাত্রীর নগদ টাকা, সাটিফিকেট, পোশাক, প্রসাধনীসহ প্রায় আড়াই লাখ টাকা পরিমাণের বিভিন্ন মালামাল চুরি হয়। এর আগেও গত বছর জুলাইয়ের ২৪ তারিখ চুরির ঘটনা ঘটে। তবে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেননি বাড়িওয়ালী।  

ছাত্রীরা আরও বলেন, এছাড়াও প্রায়ই বাসার বাইরে থেকে তাদের অন্তর্বাসসহ, ফোনের চার্জার, জুতা ইত্যাদি চুরি করা হলেও বাড়িওয়ালা নিরাপত্তার জন্য কোনো ব্যবস্থা নেননি। এটা ছাত্রীদের মেস হলেও নেই সিসি ক্যামেরা। নিরাপত্তার কথা বলা হলে বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিতেন ওই বাড়িওয়ালী। 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, একতলা বাড়িতে মোট ৪টা রুম এবং চিলেকোঠায় একটি রুম রয়েছে। তবে, দুইটি রুম ও চিলেকোঠার একটি রুমের মোট ৪ জন ছাত্রীর মালামালা চুরি হলেও বাকি রুমগুলোর কোনো মালামালই চুরি হয়নি। 

ভুক্তভোগী একজন ছাত্রী হিসাববিজ্ঞান বিভাগের রাইসা জহির বলেন, আমি এবং আমার রুমমেট ঈদের ছুটিতে বাড়িতে গিয়েছিলাম। ১ তারিখ রাতে আমাদের রুমে চুরি হয়। খবর পেয়ে পরদিন সকালে এসে দেখি আমার সার্টিফিকেট, মোবাইল ফোন, কাপড়, প্রসাধনী জিনিসপত্র, নগদ টাকাসহ প্রায় লক্ষাধিক টাকার বিভিন্ন মালামাল চুরি হয়। 

তিনি আরও বলেন, আমাদের বাসায় ছাত্রীরা থাকলেও নিরাপত্তার জন্য কোনো গার্ড বা সিসি ক্যামেরাও নেই। প্রায়ই চুরির ঘটনা ঘটলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়নি বাড়িওয়ালী। তাকে এ বিষয়ে বলা হলে উনি বাড়ি ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেন। যেহেতু বাড়িওয়ালার উদাসীনতায় এমন ঘটনা ঘটেছে আমরা আমাদের ক্ষতিপূরণ দাবি করছি। 

এর আগে বিভিন্ন সময়ে চুরির ঘটনা স্বীকার করে বাড়িওয়ালী মাহমুদা বেগম রিনা বলেন, চুরি কমানোর জন্য জানালার অতিরিক্ত গ্রিল লাগানো হয়েছে। এছাড়া সিসি ক্যামেরা লাগানোর জন্য উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি চুরির ঘটনায় শিক্ষার্থীদের উদাসীনতারও দায় দেন তিনি। 

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, চবি কেন্দ্রীয় মসজিদের বিপরীতে মেয়েদের মেসে চুরির ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিক তদন্তে আমরা পেয়েছি বাড়িওয়ালী ও তার পরিবারের সদস্যরা নিয়মিত বাড়িটিতে আসা যাওয়া করেন। আপাতত অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে চোর পরিচিত কেউ-যার এ বাসার সবকিছু জানা আছে। আমরা দেখেছি শুধুমাত্র ছাত্রীদের জিনিসপত্র নিয়ে গেছে, যদিও সেখানে বাড়িওয়ালার আলমিরাসহ দামী জিনিসপত্র অক্ষুণ্ণ আছে এবং চোর যাওয়ার সময় বাড়িতে তালাও লাগিয়ে দিয়ে গেছে। আমরা আশা করি বাড়িওয়ালা কর্তৃপক্ষ আমাদের সহযোগিতা করে বিষয়টির সমাধান সহজ করবেন।


মাহফুজ শুভ্র/মাহফুজ

 

ঈদে শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের গোস্ত বিতরণ করবে জবি কর্তৃপক্ষ

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৫:০৭ পিএম
ঈদে শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের গোস্ত বিতরণ করবে জবি কর্তৃপক্ষ
ছবি: সংগৃহীত

পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের গোস্ত বিতরণ করবে জবি প্রশাসন।

মঙ্গলবার (৩ জুন) আহ্বায়ক ও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দীন এবং সংশ্লিষ্ট কমিটির সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক সাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পবিত্র ঈদুুল আজহা উপলক্ষ্যে প্রথমবারের মতো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থানরত শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের জন্য কোরবানীর পশু ক্রয় ও গোস্ত বিতরণের বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ক্যাম্পাস ও সংলগ্ন এলাকায় অবস্থানকারী সব শিক্ষার্থী ও কর্মচারীকে এ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হলো।

মেহেদী/

খবরের কাগজে সংবাদে শাবিপ্রবির নিরাপত্তায় লাইটিং ব‍্যবস্থা

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৪:৫২ পিএম
খবরের কাগজে সংবাদে শাবিপ্রবির নিরাপত্তায় লাইটিং ব‍্যবস্থা
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি)

খবরের কাগজে সংবাদ প্রকাশের পর ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন লাইট লাগানো এবং পুরাতন লাইট মেরামতের উদ্যোগ নিয়েছে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) প্রশাসন। 

সরেজমিনে দেখা যায়, আগে ক্যাম্পাসের যেসব জায়গায় পর্যাপ্ত আলো ছিল না বা একদম অন্ধকার ছিল, সেসব জায়গা এখন আলোকিত। এর আগে খবরের কাগজে গত ২৮ মে ‘শাবিপ্রবিতে বহিরাগতদের আনাগোনায় নিরাপত্তাহীন শিক্ষার্থীরা’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় কিভাবে নিজ ক্যাম্পাসের মধ্যেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন শিক্ষার্থীরা।

তখন প্রশাসন থেকে জানানো হয়েছিল, এ বিষয়ে খুব শিগগিরই কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে ক্যাম্পাসে শতভাগ লাইটিং নিশ্চিতে কাজ শুরু করা হয়।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবুল হাসনাত বলেন, ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রশাসনের এ রকম উদ্যোগ খুবই প্রশংসনীয়। আমরা আশা করি, নিরাপত্তাহীনতার জন্য দায়ী অন্যান্য সমস্যাগুলো সমাধানেও প্রশাসনের পক্ষ থেকে খুব দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক  মো. মোখলেসুর রহমান বলেন, ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা ইতোমধ্যে শতভাগ লাইটিং নিশ্চিত করার কাজ শুরু করেছি। বৃষ্টির জন্য কাজটা যদিও দ্রুত করা সম্ভব হচ্ছে না, তবুও আমরা চেষ্টা করছি যত দ্রুত সম্ভব ক্যাম্পাসে লাইটিং-সহ নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য ব্যবস্থাগুলো নিশ্চিত করার।

ইসফাক আলী/অমিয়/