ঢাকা ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪

সিকৃবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত

প্রকাশ: ২৯ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৮ পিএম
সিকৃবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন স্থগিত
ছবি : খবরের কাগজ

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসে আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) শিক্ষার্থীরা। 

মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে আলোচনা শেষে আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দেন তারা। এর মাধ্যমে সিকৃবির গত কয়েকদিনের অচলাবস্থার অবসান হতে যাচ্ছে। 

এর আগে সকাল ১১টার দিকে প্রক্টর, রেজিস্ট্রারের পদত্যাগসহ ৮ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিসহ প্রায় ৫০ জন শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীকে অবরুদ্ধ করে ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদী স্লোগান দেন বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরেও একটি ছাত্র সংগঠনের ব্যানার ক্যাম্পাসে লাগানো হয়েছে। এ বিষয়ে প্রশাসনকে অবহিত করা হলেও কোনো পদক্ষেপ নেননি তারা। যার প্রেক্ষিতে ব্যানার ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করা হয়। ২৪ অক্টোবর সংঘর্ষের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে প্রশাসন। এ ছাড়া প্রশাসন বিভিন্ন গণমাধ্যমে শিক্ষার্থীদের আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষক ও রাষ্ট্রদ্রোহী হিসেবে আখ্যা দিয়েছে, যা অপমানজনক। প্রক্টর ও রেজিস্ট্রার অবিলম্বে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আমরা সব একাডেমি কার্যক্রম বর্জন করেছি।’

আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ইমাম ইসলাম জানান, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগসহ ৮ দফা দাবি না মানা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সব একাডেমি কার্যক্রম বর্জন অব্যাহত থাকবে। গতকাল এ বিষয় নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩০ সদস্যের শিক্ষার্থী দলের সঙ্গে আলোচনায় করা হলেও আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে ছাত্রদলের টানানো দুটি ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থী ও ছাত্রদলের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষের সময় কিছু বহিরাগত এতে যোগ দেয় বলে অভিযোগ ওঠে। এতে প্রক্টরসহ মোট ১০ জন আহত হন। এরপর থেকেই ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করে আসছেন শিক্ষার্থীরা।

নাবিল/সালমান/

রাজনীতি চর্চার প্রকৃতি নির্ধারণে ঢাবিতে ‘পরামর্শ বক্স’

প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:১৪ পিএম
আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৬ পিএম
রাজনীতি চর্চার প্রকৃতি নির্ধারণে ঢাবিতে ‘পরামর্শ বক্স’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) রাজনীতি চর্চার প্রকৃতি ও ধরন বিষয়ে মতামত নেওয়ার জন্য এবং অংশীজনদের পরামর্শ গ্রহণের লক্ষ্যে উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে একটি পরামর্শ বক্স স্থাপন করছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

এছাড়াও অনলাইনে পরামর্শ দেওয়ার জন্য একটি ই-মেইল খোলা হয়েছে। 

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দফতর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাজনীতি চর্চার প্রকৃতি ও ধরন বিষয়ে গঠিত বিশেষ কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সব অংশীজনের পরামর্শ গ্রহণের লক্ষ্যে উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে একটি পরামর্শ বক্স স্থাপন করা হয়েছে এবং [email protected] নামে একটি ইমেইল খোলা হয়েছে।’

এতে আরও বলা হয়, ‘পরামর্শ বক্স ও ইমেইল ঠিকানায় ক্যাম্পাসে রাজনীতি চর্চার প্রকৃতি ও ধরন বিষয়ে সুচিন্তিত মতামত প্রদানের জন্য সব অংশীজনের প্রতি অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।’

আরিফ জাওয়াদ/সুমন/

সীমান্তহত্যা ও গুজব ছড়ানোর প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ

প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৪ পিএম
আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৯ পিএম
সীমান্তহত্যা ও গুজব ছড়ানোর প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ
সীমান্তহত্যা ও গুজব ছড়ানোর প্রতিবাদে ঢাবিতে বিক্ষোভ। ছবি: খবরের কাগজ

পঞ্চগড়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহতের ঘটনায় এবং ভরতের গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে পরিকল্পিত গুজব প্রচারের প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা।’

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এ বিক্ষোভ সমাবেশ পালন করা হয়।

সমাবেশে ঢাকা কলেজের ছাত্র নেতা ইয়াছিন আরাফাত বলেন, ‘ভারত একজন নিরীহ কৃষককে গুলি করে হত্যা করেছে। আমরা রক্ত দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছি কোন দেশের আনুগত্য করার জন্য নয়। ভারত যদি আমাদের ভূখন্ডে কোন রাজনৈতিক আগ্রাসন চালায় তাহলে আমরা ভারতকে খণ্ড-বিখণ্ড করে দেব। আমরা কিন্তু ভারতের বুকের মধ্যে রয়েছি। প্রয়োজনে আমরা ছাত্র-জনতা সামরিক প্রশিক্ষণ নেব।’

ভারতীয় গণমাধ্যম প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ভারতের একটি মলম পার্টি গণমাধ্যম বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগাতে চায়। আমরা বলতে চাই, আপনারা কখনোই এদেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগাতে পারবেন না।’

বিগত ১৬ বছরে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১ হাজারের বেশি সীমান্ত হত্যা করেছে বিএসএফ উল্লেখ করে ইমরান আল নাজির নামের এক ছাত্রনেতা বলেন, ‘বিগত ১৬ বছরে ভারত ১ হাজার ১০০ জনেরর বেশি মানুষকে হত্যা করেছে। এর আগে লাশের বিনিময়ে যে সরকার ইলিশ পাঠিয়েছে, সেই সরকার এখন আর নেই। ভারতের সঙ্গে আমরা চোখে, চোখ রেখে কথা বলতে চাই। দিল্লি যদি বাংলাদেশে অস্থিরতা সৃষ্টি করে, তাহলে ভারতেও অস্থিরতা শুরু হবে।’

সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্র নেতা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেয়। এ সময় ‘সীমান্তে হত্যা-কেন, দিল্লি তুই জবাব দে’, ‘ভারতীয় আগ্রাসন-রুখে দাও জনগণ’, ‘মোদির আগ্রাসন-রুখে দাও, জনগণ’সহ নানা স্লোগান দেয়।

আরিফ জাওয়াদ/নাবিল/এমএ/

চবিতে প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় তদন্ত কমিটি

প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৫ পিএম
আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৮ পিএম
চবিতে প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় তদন্ত কমিটি
ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চর্তুথ বর্ষের প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী সাত কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) প্রশ্নফাঁসের ঘটনা ঘটলে ওই দিন বিকেল পাচঁটায় সিন্ডিকেট সভা ডেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. এনায়েত উল্ল্যা পাটওয়ারী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এ তদন্ত কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে আছেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আল-আমীন, সদস্য আইসিটি সেলের পরিচালক অধ্যাপক সাইদুর রহমান চৌধুরী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. এনায়েত উল্ল্যা পাটওয়ারী এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন শিক্ষক নিয়োগ শাখার ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. হাছান মিয়া।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. এনায়েত উল্ল্যা পাটওয়ারী বলেন, 'প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় একটি কোর্সের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে।'

এর আগে বুধবার (৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে উড়োচিঠি দিয়ে প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ করেছিলেন অজ্ঞাত এক ব্যক্তি। পরে অজ্ঞাত ব্যক্তির দেওয়া প্রশ্নপত্র নিয়ে উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ ইয়াহিয়া আখতার তার প্রশাসন নিয়ে যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে আসেন। তিনি পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সঙ্গে চিঠিতে দেওয়া প্রশ্নপত্রের হুবহু মিল পান।

এরপর প্রশাসনের নির্দেশে পরীক্ষা কমিটি পরীক্ষা স্থগিত করার আদেশ দেয়।

মাহফুজ শুভ্র/সুমন/এমএ/

শহিদ পরিবারের শিক্ষার্থীদের বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ লিডিং ইউনিভার্সিটিতে

প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৮ পিএম
আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৭ পিএম
শহিদ পরিবারের শিক্ষার্থীদের বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ লিডিং ইউনিভার্সিটিতে
জুলাই বিপ্লবে শহিদ পরিবারের সদস্যদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। ছবি : খবরের কাগজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহিদ পরিবারের শিক্ষার্থীদের বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে সিলেটের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় লিডিং ইউনিভার্সিটি। 

বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. সৈয়দ রাগীব আলী এ ঘোষণা দেন।

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, বেসরকারি এ বিশ্ববিদ্যালয়টিতে প্রতিষ্ঠাকাল থেকে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের স্মরণে অনুষ্ঠিত স্মরণসভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. সৈয়দ রাগীব আলী জুলাই বিপ্লবে শহিদ পরিবারের জন্য এ ঘোষণা দেন।

ড. রাগীব আলী বলেন, ‘জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে আমরা নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। এখন সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে হবে। লিডিং ইউনিভার্সিটিতে মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তানদের জন্য বিনা বেতনে পড়ার যেমন সুযোগ রয়েছে, তেমনি জুলাই বিপ্লবে শহিদ পরিবারের শিক্ষার্থীরাও বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ পাবেন।’

গতকাল সকালে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় শহিদ পরিবারের সদস্য, আহত এবং কারা নির্যাতিত শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা ও আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। সভার শুরুতে জুলাই আন্দোলনে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও আধুনিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন এবং অনুষ্ঠান আয়োজন কমিটির আহ্বায়ক ড. মো. রেজাউল করিমের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন রেজিস্ট্রার মো. মফিজুল ইসলাম। পরে জুলাই বিপ্লবের স্মৃতিচারণে একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

নাবিল/সালমান/

কুবিতে সব সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা

প্রকাশ: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৭ পিএম
আপডেট: ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫১ পিএম
কুবিতে সব সাংগঠনিক কার্যক্রম বন্ধের ঘোষণা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। ছবি: খবরের কাগজ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) ৬ থেকে ৮ ডিসেম্বর সব সাংগঠনিক কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

শুক্রবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তি থেকে বিষয়টি জানা গেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, অনিবার্য কারণবশত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেতরে শুক্রবার দুপুর ১২টা থেকে রবিবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত সব সাংগঠনিক কার্যক্রম ও অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এই সময়ে শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাসে জড়ো হয়ে কোনো অনুষ্ঠান না করার নির্দেশ দেওয়া হলো।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আবদুল হাকিম বলেন, ‘প্রক্টরিয়াল বডির জরুরি মিটিংয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’

শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অনুষ্ঠান হওয়ার কথা থাকলেও নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী, কার্যক্রমটি স্থগিত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

এই বিষয়ে অনুষ্ঠানের অন্যতম আয়োজক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিভাগের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ইভা বলেন, ‘প্রক্টর স্যারের মাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে জেনেছি। তবে এখনো প্রোগ্রাম বন্ধের কোনো সরাসরি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’

কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করা হবে বলেও জানান তিনি।

আতিকুর/নাইমুর/পপি/