ঢাকা ২৮ আষাঢ় ১৪৩২, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫
English

পরিবেশ দিবসে ব্র্যাক ব্যাংকের ৩ হাজার বৃক্ষরোপণ

প্রকাশ: ০৮ জুন ২০২৪, ০৩:১২ পিএম
পরিবেশ দিবসে ব্র্যাক ব্যাংকের ৩ হাজার বৃক্ষরোপণ
ছবি: বিজ্ঞাপন

বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপনের অংশ হিসেবে সম্প্রতি জামালপুর জেলার শেখ হাসিনা পল্লী উন্নয়ন একাডেমিতে ৩ হাজার গাছের চারা রোপণ করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।

উদ্ভিদ ও পরিবেশবিষয়ক অলাভজনক সংগঠন তরুপল্লব-এর সহযোগিতায় পরিবর্তনশীল জলবায়ুর মাঝে টিকে থাকবে-এমন গাছ নির্বাচন করে একাডেমি প্রাঙ্গণে চারা রোপণ করে ব্যাংকটি। 

এগুলোর মধ্যে রয়েছে মহুয়া, কইনার, উদাল, পালাম, কুরচি, কনকচাঁপা, পলাশ, সোনালু, গাব, গোলাপজাম, কাউ, ঢাকিজাম, বৈলাম, জারুল, সোনালু, কৃষ্ণচূড়া, মাধবী, মালতী, অনন্তলতা, চিকরাশি, মাইলাম, মণিমালা, তেলসুর, রিঠা, নিশিন্দা, হাড়গজা, চামেলি, জাত বাটনা, ঝুমকাভাদি, বকুল, পুত্রঞ্জীব, স্থলপদ্ম, তেঁতুল, শিমুল, কানাইডিঙ্গা, সিভিট, রসুন্দিসহ বিভিন্ন প্রজাতির চারা।

ব্যাংকের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রতি বছর বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপনের অংশ হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কেবল বৃক্ষরোপণ কর্মসূচীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না বরং সবুজায়নের এই আন্দোলনে তরুপল্লবের সহযোগিতায় সেই প্রতিষ্ঠানকে অংশীদার করে নেয়। যেসব প্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ করা হয়, তারা গাছের সঠিক পরিচর্যা ও সুরক্ষার অঙ্গীকার করে। পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং একটি সবুজ পৃথিবী গড়ার লক্ষেই এই সমন্বিত প্রচেষ্টা।

বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে ব্র্যাক ব্যাংকের ভাইস চেয়ারপারসন ফারুক মঈনউদ্দীন, হেড অব কমিউনিকেশন ইকরাম কবীর, তরুপল্লবের সাধারণ সম্পাদক মোকারম হোসেন, আজীবন সদস্য রাজিয়া সামাদ, নির্বাহী সদস্য শাহানা চৌধুরী ও ইমাম গাজীসহ পল্লী উন্নয়ন একাডেমির কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। 

প্রায় ৫০ একর জমির উপর নবপ্রতিষ্ঠিত শেখ হাসিনা পল্লী উন্নয়ন একাডেমি বৃহত্তর ময়মনসিংহ এবং আশেপাশের অঞ্চলের মানুষের উন্নত জীবিকা নির্বাহ নিশ্চিত করার লক্ষে কাজ করবে। একাডেমির কর্মকর্তারা সেখানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি আয়োজন করার জন্য ব্র্যাক ব্যাংক ও তরুপল্লবকে ধন্যবাদ জানান।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/অমিয়/

শিল্প ও শিক্ষাঙ্গনের সেতুবন্ধনে ‘লিড নেশন একাডেমি’র যাত্রা শুরু

প্রকাশ: ১১ জুলাই ২০২৫, ১০:২২ পিএম
শিল্প ও শিক্ষাঙ্গনের সেতুবন্ধনে ‘লিড নেশন একাডেমি’র যাত্রা শুরু
ছবি: খবরের কাগজ

শিক্ষার্থীদের দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে শিল্প ও ব্যবসার সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সেতুবন্ধন গড়ে তোলার লক্ষ্যে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করেছে স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠান লিড নেশন একাডেমি (এলএনএ)।

শুক্রবার (১১ জুলাই) সন্ধ্যায় এক সংবাদ বিজ্ঞপিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজধানীর গুলশানের একটি ক্লাবে আয়োজিত অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শুরু হয় প্রতিষ্ঠানটির কার্যক্রম। শিল্প ও শিক্ষা ক্ষেত্রের মধ্যকার ব্যবধান কমিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে তোলাই প্রতিষ্ঠানটির মূল লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।

অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন খাতে প্রতিষ্ঠিত করপোরেট ও উদ্যোক্তা ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন। অতিথিদের মধ্যে ছিলেন চালডাল পিএলসি’র প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিইও) জিয়া আশরাফ। তিনি এলএনএ’র সঙ্গে যুক্ত হয়ে শিক্ষার্থীদের কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেবেন বলে জানান।

সেবা প্ল্যাটফর্ম লিমিটেডের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ইলমুল হক সজিব উদ্যোক্তা ধারণা, স্টার্টআপ মডেল, পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং ও ক্যারিয়ার গ্রোথ বিষয়ে আলোচনা করেন। 

রবির সহযোগী প্রতিষ্ঠান অ্যাক্সেনটেক পিএলসি’র সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার ইস্তিয়াক আহমেদ ভূঁইয়া জানান, তিনি টেকনোলজি ইন বিজনেস নিয়ে ক্লাস নেবেন।

একসঙ্গে অ্যাক্সেনটেক পিএলসি’র ব্র্যান্ড ও কমিউনিকেশন প্রধান মুনাফ মুজিব চৌধুরী ডিজিটাল টুলস ব্যবহারে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ দেবেন বলে জানান ।

মধুমতি ব্যাংক পিএলমি’র অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহনাওয়াজ চৌধুরী অপারেশনস অ্যান্ড ওয়ার্কফ্লো ম্যানেজমেন্ট কোর্সে প্রশিক্ষক হিসেবে থাকবেন।

অন্যদের মধ্যে ই-কুরিয়ার লিমিটেডের সিইও বিপ্লব জি. রাহুল প্রেজেন্টেশন ও পাবলিক স্পিকিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেবেন। একেএস খান ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা (সিএমও) এবং ব্র্যান্ডগিয়ার লিমিটেডের সিইও সৈয়দা উম্মে সালমা ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং বিষয়ে পাঠদান করবেন বলে জানান।

বক্তারা বলেন, ‘শুধু একটি কোর্স নয়, আমাদের লক্ষ্য হচ্ছে এমন একটি মানসম্পন্ন প্রোগ্রাম তৈরি করা, যার ফলে চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো বলবে - এলএনএ থেকে সার্টিফিকেটপ্রাপ্ত মানেই তিনি দক্ষ প্রার্থী।’

লিড নেশন একাডেমির সহ-প্রতিষ্ঠাতা মীর হাসিব মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এলএনএ’র প্রতিষ্ঠাতা সদস্য আব্দুল কাইয়ুম রুমি, ইক্রামুল হক সতেজ ও জিন্নাত আরা ঋতু।

অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে লিড নেশন একাডেমির মেন্টরদের সঙ্গে একটি আনুষ্ঠানিক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

আরিফ সাওন/

টেকসই পরিকল্পনা মানসিক রোগীদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারে

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৯:৩৭ পিএম
আপডেট: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৯:৪৯ পিএম
টেকসই পরিকল্পনা মানসিক রোগীদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে পারে
ছবি: খবরের কাগজ

রাজধানীতে এক সভায় বক্তারা গুরুতর মানসকি ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের যথাযথ চিকিৎসা এবং সহায়তা নিশ্চিত করার জন্য টেকসই নীতি স্তরে পরকিল্পনা প্রণয়নরে ওপর জোর দিয়েছেন।

বিসিসিপির সহায়তায় ট্রিন লিমিটেডের উদ্যোগে ট্রান্সফর্ম গবেষণা থেকে অর্জিত অভিজ্ঞতা ও শিক্ষণকে কীভাবে পলিসি লেভেলে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে এবং এ গবেষণা কার্যক্রমের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত গুরুতর মানসিক অসুস্থ ব্যক্তিকে প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্তকরণ ও রেফারালের প্রক্রিয়াকে চলমান রাখা যায় সেটি নিয়ে সম্প্রতি ঢাকায় একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। 

কড়াইল বস্তির প্রায় পঞ্চাশজনের মত অংশগ্রহণকারী ও গবেষণা দলের আলোচনায় বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। দ্যা ট্রান্সফর্ম- বাংলাদেশের প্রধান গবেষক ডা. তানজির রশিদ সরণ অংশগ্রহণকারীদের সঙ্গে বিভিন্ন ধাপে ও গ্রুপে আলোচনা করেন। দিনব্যাপী এ আলোচনার মাধ্যমে কড়াইল বস্তি থেকে ৮ গ্রুপের অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন- কমিউনিটি স্বাস্থ্যকর্মী, ধর্মীয় ও প্রথাগত চিকিৎসক,কবিরাজ, ওষুধ বিক্রেতা, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, রোগী এবং অভিভাবকবৃন্দ। 

আলোচনায় অংশগ্রহণকারীগণ অনেক বিষয়ে আলোকপাত করার মাধ্যমে আশাবাদ ব্যক্ত করে মতামত দেন কীভাবে ট্রান্সফর্ম প্রকল্পকে কমিউনিটির জন্য পলিসি লেভেলে সমন্বয় করা যায় এবং কড়াইলের অংশগ্রহণকারীরা এ প্রকল্পের কার্যক্রমকে কীভাবে দীর্ঘস্থায়ী করা যায়। তারা একমত হন যে পলিসি লেভেলে টেকসই পরিকল্পনাই পারে গুরুতর মানসিক অসুস্থ রোগীদের চিকিৎসা নিশ্চিত করতে।

রিফাত/

ডিআইইউ উপাচার্য পদে যোগ দিলেন এম আর কবির

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৬:১৪ পিএম
ডিআইইউ উপাচার্য পদে যোগ দিলেন এম আর কবির
অধ্যাপক ড. এম আর কবির

শিক্ষকতা, গবেষণা এবং একাডেমিক নেতৃত্বে ৪৪ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন দেশের প্রখ্যাত অধ্যাপক ড. এম আর কবির বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ডিআইইউ) উপাচার্য পদে যোগ দিয়েছেন। ডিআইইউ বোর্ড অব ট্রাস্টি একই দিনে তার যোগদান গ্রহণ করেছে। 

গত ৩০ জুন জারি করা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব মো. সুলতান আহমেদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে অধ্যাপক ড. এম আর কবিরকে পরবর্তী চার বছরের জন্য ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।

এর আগে, তিনি ২০২১ সালের জুলাই থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। ডিআইইউতে যোগ দেওয়ার আগে তিনি টানা চার মেয়াদে ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিকের (ইউএপি) উপ-উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ড. এম আর কবির বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পানিসম্পদ প্রকৌশল বিভাগে সহযোগী অধ্যাপক থাকাকালীন প্রাথমিক অবসর গ্রহণ করেন। বাংলাদেশ প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সিন্ডিকেটের সদস্য এবং ২০১৬ সাল থেকে তিনি ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইইবি)-এর বোর্ড অব অ্যাক্রিডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশনের (বিএইটিই) সদস্য। তিনি ২০১৪-২০১৬ সাল পর্যন্ত বুয়েটের ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার অ্যান্ড ফ্লাড ম্যানেজমেন্টের (আইডব্লিউএফএম) বোর্ড অব গভর্নরসের সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। একজন ভিজিটিং ইন্টারন্যাশনাল ফ্যাকাল্টি এবং স্কলার হিসেবে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনের টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডার আলবার্টা বিশ্ববিদ্যালয় এবং নেদারল্যান্ডসের ডেলফ্‌ট ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (টিইউ ডেলফ্‌ট) সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।

তিনি ১৯৮০ সালে ভারতের রুরকি বিশ্ববিদ্যালয় (বর্তমানে আইআইটি রুরকি) থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে (সিভিল) স্নাতক এবং ১৯৮৪ সালে বুয়েট থেকে বিজ্ঞানে (পানিসম্পদ প্রকৌশল) স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৫ সালে ইউনেসকো ফেলোশিপের মাধ্যমে ভারতের মাদ্রাজের আন্না বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা (পানিবিদ্যা এবং পানিসম্পদ প্রকৌশল) সম্পন্ন করেন। তিনি বেলজিয়ামের ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় অব লুভেন (কেইউএল) থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি সম্পন্ন করেন।

সুদীর্ঘ কর্মজীবনে ড. এম আর কবির অসংখ্য প্রকল্প ও থিসিসের ওপর ব্যাপক গবেষণা এবং তত্ত্বাবধান করেছেন। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জার্নাল, সম্মেলনের কার্যবিবরণী এবং প্রতিবেদনে ৪৯টি প্রযুক্তিগত প্রকাশনা লিখেছেন। শিক্ষা ক্ষেত্রে তার অসাধারণ কর্মক্ষমতা এবং অবদানের জন্য তিনি ২০১৫-২০১৭, ২০১৭-২০১৯ এবং ২০১৯-২০২১ পর্যন্ত টানা তিন মেয়াদে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির (এইউএ পি) বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের চেয়ারম্যান নিযুক্ত ছিলেন। তিনি বিএইটিই, আইইবি-এর কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (কিউএসি) চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ২০১১ সালে ওয়ার্ল্ড কাউন্সিল ফর টোটাল কোয়ালিটি অ্যান্ড এক্সিলেন্স ইন এডুকেশন (ডব্লিউসিটিকিউইই) থেকে ‘কোয়ালিটি লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ এবং ২০১২ সালে মালয়েশিয়ার পেনাংয়ের ইডিএস বিজনেস স্কুল থেকে ‘অনুকরণীয় নেতৃত্ব পুরস্কার’ অর্জন করেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

এসএসসি পরীক্ষায় মাইলস্টোন কলেজের প্রশংসনীয় সাফল্য

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ০৫:৪৩ পিএম
এসএসসি পরীক্ষায় মাইলস্টোন কলেজের প্রশংসনীয় সাফল্য

প্রতি বছরের মতো ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলেও প্রশংসনীয় সাফল্যের ধারা বজায় রেখেছে রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাইলস্টোন কলেজ। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে মোট এক হাজার ৮৬৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে পাস করে এক হাজা ৮১৪ জন। পাসের হার ৯৭ দশমিক ২১ শতাংশ।

তাদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৬৩ জন শিক্ষার্থী।

বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এক হাজার ৫৮৬ জন শিক্ষার্থী এবং পাস করে এক হাজার ৫৫২ জন। পাসের হার ৯৮ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ অর্জন করে ৬৫৫ জন।

অন্যদিকে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে ২২৮ জন শিক্ষার্থী এবং পাস করে ২১০ জন।

এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে প্রশংসনীয় সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, ‘এটি একটি গৌরবময় অর্জন যা সমন্বিত প্রচেষ্টার ফলে সম্ভব হয়েছে। এ অসাধারণ প্রাপ্তি আমাদের পরীক্ষার্থীদের মেধা, শ্রম ও নিয়মিত অধ্যবসায়ের অনন্য স্বীকৃতি।’

অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম আরও বলেন, ‘গঠনমূলক একাডেমিক কার্যক্রম, পাঠোন্নতির নিয়মিত পর্যবেক্ষণ, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং অভিভাবকদের সচেতনতার ফলেই মাইলস্টোন কলেজ ধারাবাহিকভাবে সেরা ফলাফল অর্জন করতে পারছে।’ 

প্রত্যাশিত ফলাফলের জন্য অধ্যক্ষ আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান, মাইলস্টোন কলেজ প্রশাসনকে যাদের উপযুক্ত কর্মপরিকল্পনা, যথাযথ দিকনির্দেশনা ছিলো অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং সময়ানুগ।

বিজ্ঞপ্তি/

চট্টগ্রামে ইস্পাহানি গ্রুপের বাণিজ্যিক ভবন ‘ইস্পাহানি সেন্টার’

প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০২৫, ১২:২৭ পিএম
চট্টগ্রামে ইস্পাহানি গ্রুপের বাণিজ্যিক ভবন ‘ইস্পাহানি সেন্টার’
ইস্পাহানি সেন্টার

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ইস্পাহানি গ্রুপ লালখান বাজারে গড়ে তুলেছে অত্যধুনিক ৯ তলা বাণিজ্যিক ভবন ‘ইস্পাহানি সেন্টার’। এই ভবনটি ইস্পাহানি গ্রুপের আধুনিক ও টেকসই নগর উন্নয়ন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নির্মিত, যা চট্টগ্রামের রিটেইল, ডাইনিং ও কর্পোরেট পরিবেশে এক নতুন মাত্রা যোগ করতে যাচ্ছে।

স্টেট-অব-দ্য-আট নকশায় নির্মিত ইস্পাহানি সেন্টারে আধুনিক স্থাপত্যশৈলী, পর্যাপ্ত পার্কিং সুবিধা, নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং উচ্চমানের কাঠামোগত পরিকল্পনা নিশ্চিত করা হয়েছে। ভবনের অভ্যন্তরে প্রাকৃতিক আলো প্রবাহের সুযোগ, ওপেন স্পেস এবং গ্রাহকবান্ধব নকশা এটিকে একটি পূর্ণাঙ্গ কমার্শিয়াল স্পেসে রূপ দিয়েছে।

রিটেইল স্পেস হিসেবে ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে প্রথমবারের মতো ফ্ল্যাগশিপ শোরুম চালু করতে যাচ্ছে বিশ্বখ্যাত তিনটি ব্র্যান্ড - নাইকি, অ্যাডিডাস ও লিভাইস। এসব আউটলেট পরিচালনা করবে ডিবিএল লাইফস্টাইলস লিমিটেড, যারা বাংলাদেশের অথরাইজড ডিস্ট্রিবিউটর।

এ ছাড়াও ভবনের ষষ্ঠ থেকে অষ্টম তলায় থাকছে আন্তর্জাতিক রেস্টুরেন্ট চেইন ‘কপার চিমনি’র প্রিমিয়াম ডাইনিং স্পেস। দ্বিতীয় থেকে পঞ্চম তলা কর্পোরেট অফিস কিংবা অন্যান্য ব্যবসার জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে যেখানে দেশ-বিদেশের অন্যান্য স্বনামধন্য কর্পোরেট অফিস ও ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে তাদের অফিস, রেস্টুরেন্ট বা শোরুম স্থাপনের জন্যে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে। 

আগ্রহীরা যোগাযোগ করতে পারেন- +৮৮০১৭১০৬৫৮৮১২ এই নম্বরে।
     
ইস্পাহানি সেন্টার শুধু একটি ভবন নয়, এটি চট্টগ্রামের নতুন ব্যবসায়িক কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠার পথে একটি সাহসী পদক্ষেপ।

বিজ্ঞপ্তি/