ঢাকা ২৫ ভাদ্র ১৪৩১, সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

কর্মীদের ওপর হামলা ও স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতির বিচার দাবি সাইনোভিয়া ফার্মার

প্রকাশ: ১৩ আগস্ট ২০২৪, ০৮:৩৭ পিএম
কর্মীদের ওপর হামলা ও স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতির বিচার দাবি সাইনোভিয়া ফার্মার
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে জোরপূর্বক প্রবেশ এবং কর্মচারীদের ওপর হামলা ও স্থাপনার ক্ষয়ক্ষতির বিচার দাবি করেছে সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসি কর্তৃপক্ষ। 

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) রাজধানীর ধানমন্ডিতে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাইনোভিয়া ফার্মার চিফ অপারেটিং অফিসার মুঈন উদ্দিন মজুমদার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির হেড অব এইচ আর সৈয়দ মাসউদুল হাসান, মার্কেটিং ডিরেক্টর সৈয়দ এ বি তাহমিদ, সিএফও গোলাম রাব্বানী আকন্দ এবং পরিচালক (বিজনেস অপারেশন অ্যান্ড সাপোর্ট) রেনেসা আহমেদ। 

লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়, ‘গত ৭ আগস্ট থেকে ১৫০ জনের বেশি সাবেক কর্মচারী আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে জোরপূর্বক প্রবেশ করেন এবং কর্মচারীদের ওপর আক্রমণ করে স্থাপনার ক্ষতিসাধনে লিপ্ত হয়। বর্তমানে এই কর্মচারীরা সংঘবদ্ধভাবে প্রতিষ্ঠানের সামনে অবস্থান করছে। তাদের এই কার্যকলাপ কোম্পানির দৈনন্দিন কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটাচ্ছে এবং রোগীদের কাছে জরুরি ও জীবন রক্ষাকারী ওষুধের সরবরাহ নিশ্চিত করা দুরূহ হয়ে উঠেছে।’

মুঈন উদ্দিন মজুমদার বলেন, ‘এমতাবস্থায় আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এবং স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে অবৈধ কার্যক্রমের প্রতিকার এবং উপযুক্ত বিচার দাবি করছি।’

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ‘২০২১ সালের সেপ্টেম্বরে কর্মবিরতি চলাকালীন সানোফি গ্রুপ শেয়ার হস্তান্তর সম্পন্ন করে। যার ফলে কোম্পানি অক্টোবর থেকে নতুন ব্যবস্থাপনার অধীনে যাত্রা শুরু করে। যৌথ মালিকানায় পরিচালিত এই প্রতিষ্ঠানে বাংলাদেশ সরকারের দুটি প্রতিষ্ঠানের (শিল্প মন্ত্রণালয় ও বিসিআইসি) ৪৫.৪ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। নতুন ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ কর্মবিরতিতে যাওয়া কর্মীদের কাজে যোগদানের জন্য বারবার অনুরোধ জানায়। এই আহ্বানে সাড়া দিয়ে উল্লেখযোগ্য কর্মচারী কাজে যোগ দেন কিন্তু বাকিরা কাজে যোগ দেওয়া থেকে বিরত থাকে। এ অবস্থায় কোম্পানি ২০২২ সালের জানুয়ারি থেকে তাদের বেতন ভাতা বন্ধ করতে বাধ্য হয় এবং নতুন কর্মী নিয়োগ দেওয়া শুরু করে।’

তিনি আরও বলেন, ‘লেবার কোর্টে দায়ের করা মামলা ছাড়াও ইতোমধ্যে আরও দুটি মামলা দায়ের হয়েছে। নতুন মামলা দুটি বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। এই তিনটি মামলাই অনিষ্পন্ন অবস্থায় বর্তমানে চলমান রয়েছে।’ 

উল্লেখ্য, প্যারিসভিত্তিক বহুজাতিক কোম্পানি সানোফি গ্রুপ ২০২১ সালের সানোফি বাংলাদেশ থেকে তাদের মালিকানা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের জানায়। এতে কোম্পানির ৯০০ কর্মীর মধ্যে ৩০০ জন কর্মবিরতিতে চলে যায়। কর্মবিরতিকালীন তারা সানোফি গ্রুপের কাছে মালিকানা প্রত্যাহারের কারণে বিশাল অঙ্কের ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। সানোফি গ্রুপ তাদের দাবি পূরণে অস্বীকৃতি জানায়। এই অবস্থায় কর্মবিরতিতে যাওয়া কর্মচারীরা শ্রম আদালতে মামলা করেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

জার্মানিতে এআইইউবির প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১৫ পিএম
আপডেট: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:১৫ পিএম
জার্মানিতে এআইইউবির প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে এআইইউবির প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি : বিজ্ঞপ্তি

জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে গত ৭ সেপ্টেম্বর আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ (এআইইউবি)-এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা-২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ইশতিয়াক আবেদীন এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গুগলের প্রথম বাংলাদেশি ডিস্টিংগুইশড ইঞ্জিনিয়ার, ঊর্ধ্বতন পরিচালক ও এআইইউবি প্রাক্তন শিক্ষার্থী জাহিদ সবুর এবং এআইইউবি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সাবরিনা আবেদীন।

ইউরোপের বিভিন্নপ্রান্ত থেকে প্রায় ৩০০ জন এআইইউবির প্রাক্তন শিক্ষার্থী এই মিলনমেলায় অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ইশতিয়াক আবেদীন তার বক্তব্যে এ ধরনের অনুষ্ঠান আয়োজনের ভূয়শী প্রশংসা করেন এবং তাকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। 

তিনি ইউরোপে এআইইউবির শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, যারা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সুনামের সঙ্গে কর্মরত আছেন তারা অবশ্যই এআইইউবির প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের জন্য ইউরোপে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।

এআইইউবি প্রাক্তন শিক্ষার্থী জাহিদ সবুর আয়োজকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠান শেষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও প্রীতিভোজের আয়োজন করা হয়।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

বিইউএফটিতে ভর্তি মেলা শুরু

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:০১ পিএম
বিইউএফটিতে ভর্তি মেলা শুরু
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে ভর্তি মেলা শুরু হয়েছে। ছবি : বিজ্ঞপ্তি

বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউএফটি) পাঁচ দিনব্যাপী ফল সেমিস্টার ২০২৪ ভর্তি মেলা শুরু হয়েছে। 

রাজধানীর তুরাগ থানাধীন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে সকাল ১০টায় শুরু হয়ে মেলা চলবে প্রতিদিন বিকেল ৪টা পর্যন্ত। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) মেলার উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়টির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মোজাফফর ইউ সিদ্দিক এবং বোর্ডের অন্যতম সদস্য এবং বিজিএমইএর জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ও টিম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল্লাহ হিল রাকিব। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববদ্যিালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার আইয়ুব নবী খান। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক-কর্মকর্তা ও ছাত্রছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। 

মেলায় ভর্তির আবেদনপত্র সংগ্রহকারীর জন্য আছে ভর্তি ফির ওপর ৫০ শতাংশ ছাড়। এ ছাড়া রয়েছে মেধাভিত্তিক টিউশন ফির ওপর সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ স্কলারশিপ ও তাৎক্ষণিক ভর্তিতে আকর্ষণীয় উপহার। বিজ্ঞপ্তি

মিডল্যান্ড ব্যাংক ও কোকোমো সানসেটের মধ্যে চুক্তি

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৪ পিএম
মিডল্যান্ড ব্যাংক ও কোকোমো সানসেটের মধ্যে চুক্তি
সম্প্রতি মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি (এমডিবি) ও কোকোমো সানসেট রিসোর্টের সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে

মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি (এমডিবি) ও কোকোমো সানসেট রিসোর্টের সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

কোকোমো সানসেটের হেড অব সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মো. বায়েজিদ বিন মাহফুজ ও মিডল্যান্ড ব্যাংকের রিটেইল ডিস্ট্রিবিউশন ডিভিশনের প্রধান মো. রাশেদ আকতার সম্প্রতি এই চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন। 

ঢাকায় মিডল্যান্ড ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে হওয়া এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের হেড অব কার্ড মো. আবেদ-উর-রহমান, পিআরডি প্রধান মো. রাশাদুল আনোয়ার, মার্চেন্ট রিলেশনশিপ অফিসার সজল আহমেদ এবং কোকোমো সানসেট রিসোর্টের সিনিয়র সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ মো. তরিকুল ইসলাম। 

চুক্তি অনুযায়ী, মিডল্যান্ড ব্যাংকের সব ভিসা ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রি-পেইড কার্ডধারীরা কোকোমো সানসেটের পক্ষ থেকে নিয়মিত রুম ট্যারিফের ওপর ৫০ শতাংশ ছাড়, মধ্যাহ্নভোজন, রাতের খাবার ও সকালের নাশতার ওপর ১০ শতাংশ ছাড় এবং আল-এ-কার্টের মেনুতে ১০ ছাড় পাবেন। বিজ্ঞপ্তি

বনানী সোশ্যাল ইনিশিয়েটিভসের সামাজিক সচেতনতা কর্মসূচি

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:১৩ পিএম
বনানী সোশ্যাল ইনিশিয়েটিভসের সামাজিক সচেতনতা কর্মসূচি
বনানী সোশ্যাল ইনিশিয়েটিভসের আয়োজনে ও বনানী সোসাইটির সহযোগিতায় সামাজিক সচেতনতা প্রচারাভিযান ‘হর্ন বাজাবেন না’ শুরু হয়েছে। ছবি : বিজ্ঞপ্তি

বনানী এলাকায় শব্দদূষণমুক্ত, সুন্দর ও শান্তিময় পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) থেকে বনানী সোশ্যাল ইনিশিয়েটিভসের আয়োজনে ও বনানী সোসাইটির সহযোগিতায় সামাজিক সচেতনতা প্রচারাভিযান ‘হর্ন বাজাবেন না’ শুরু হয়েছে। 

এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য হলো, অহেতুক হর্ন বাজানো থেকে বিরত থাকার জন্য জনসাধারণের মধ্যে সচেতন বৃদ্ধি করা।

এই লক্ষ্যে স্বেচ্ছাসেবীরা ‘নো হর্ন’ লেখা বিভিন্ন রকমের সচেতনতামূলক স্টিকার, প্ল্যাকার্ড ইত্যাদি নিয়ে রাস্তায় নেমেছেন; চালকদের অহেতুক হর্ন বাজানোর অভ্যাস পরিবর্তন করার জন্য আহ্বান জানাচ্ছেন। শুধু তাই নয়, রিকশা, গাড়ি থেকে শুরু করে বনানীর প্রায় প্রতিটি যানবাহনেই পরিবর্তনের স্টিকার দেওয়া হয়েছে।

বিজ্ঞাপনী সংস্থা এক্সপ্রেশানস্ লিমিটেডের পরিচালক, বিজ্ঞাপন নির্মাতা, বনানী সোশ্যালের অন্যতম উদ্যোক্তা ও বনানী সোসাইটির সদস্য আপন আহসান বলেন, “বাংলাদেশ ২.০-তে বৈষম্যহীন সমাজ বিনির্মাণে নিজ নিজ জায়গা থেকে প্রতিটি সেক্টরকে সমৃদ্ধ করে গড়তে সরকারি, বেসরকারি এবং ব্যক্তিগত পর্যায়ে সবার সক্রিয় অংশগ্রহণের প্রয়োজন। চলমান অনেক সমস্যার মধ্যে শব্দদূষণ অন্যতম। শব্দদূষণ প্রতিরোধে ‘হর্ন বাজাবেন না’ উদ্যোগটি এখন সময়ের দাবি। রাস্তায় বের হলেই দেখা যায় হর্ন বজানোর প্রতিযোগিতা, ফুল স্পিডে গাড়ি চালানোর সময় হর্ন, সিগন্যালে থাকা অবস্থায় হর্ন, সিগন্যাল ছাড়ার পরেও মোটরসাইকেল, বাস, প্রাইভেটকার, পিকআপভ্যান, সিএনজিসহ চালকরা একযোগে হর্ন বাজাতে শুরু করেন। লক্ষ্য একটাই কে কাকে ওভারটেক করে এগিয়ে যাবেন।” 

তিনি আরও বলেন, ‘হর্নের আওয়াজ শুধু বিরক্তিকর নয়, আমাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের ওপর ব্যাপক বিরূপ প্রভাব ফেলে। হর্নের উচ্চ আওয়াজকে অনেক সময় তুচ্ছ মনে হতে পারে কিন্তু এটি একটি ক্রমবর্ধমান জনস্বাস্থ্য সমস্যা, যা শ্রবণ শক্তির ক্ষতি, ঘুমের ব্যাঘাত এবং মানসিক চাপ সৃষ্টি করে। অপ্রয়োজনীয় হর্নের শব্দ আমাদের হার্টের সমস্যা, কানে কম শোনা, রক্তচাপ বেড়ে যাওয়া, মনোযোগের অভাবে কাজ করার ক্ষমতা কমানোসহ পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট করে। এই প্রচারাভিযান শুধু হর্নের আওয়াজ কমানোর জন্য নয়, এটি একটি সুস্থ ও সুখী কমিউনিটি গঠনের প্রতিশ্রুতি।’

বনানী সোসাইটির সভাপতি শওকত আলী ভূইয়া দিলন জানান, ‘হর্ন বাজাবেন না’ প্রচারাভিযানের পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবীরা বনানী এলাকার বাড়ি, অফিস ভবন এবং তার চারপাশ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার জন্য সবাইকে আহ্বান করছেন। বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা, বনানী সোসাইটির সদস্য এবং বনানীর বাসিন্দারা প্রচারাভিযানের উদ্বোধনে অংশ নেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

আইএফআইএলের নতুন চেয়ারম্যান আবুল কাসেম হায়দার

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৭ পিএম
আইএফআইএলের নতুন চেয়ারম্যান আবুল কাসেম হায়দার
আবুল কাসেম হায়দার

ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের (আইএফআইএল) পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন আবুল কাসেম হায়দার। 

গত বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটির ৩৫০তম পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আবুল কাসেম হায়দার ‘ইয়ুথ গ্রুপ’-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এ ছাড়া তিনি আবুল কাসেম হায়দার মহিলা কলেজ, সেকান্দার সাফিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। বর্তমানে তিনি ইয়ুথ স্পিনিং মিলস লিমিটেড, ইয়ুথ হ্যাচারি অ্যান্ড এগ্রো লিমিটেড, ইয়ুথ রিয়েল এস্টেট লিমিটেড, মাল্টিমোড রিসোর্স লিমিটেড এবং চৌধুরী অ্যাপারেলস্ (প্রা.) লিমিটেডের পরিচালক। তিনি অস্ট্রেলিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি এবং ইসলামিক ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তিনি এফবিসিসিআই ও বিজিএমইর সাবেক সহসভাপতি।

আবুল কাসেম হায়দার ব্যবসায়িক ও সামাজিক প্রয়োজনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করেছেন। রচনা করেছেন ব্যবসায়িক ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন বিষয়ে বেশ কিছু গ্রন্থ। দৈনিক আজকের আওয়াজ ও সাপ্তাহিক প্যানোরমার সম্পাদনার দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ‘লেখালেখি’ নামে তার রয়েছে একটি সৃজনশীল প্রকাশনা সংস্থা।

তিনি সেকান্দার সাফিয়া ফাউন্ডেশন ও ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এ ছাড়া তিনি চট্টগ্রাম সমিতি ঢাকা, বাংলা একাডেমি, এশিয়াটিক সোসাইটি ও সন্দ্বীপ সমিতি ঢাকার আজীবন সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আজীবন রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট। তিনি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতির সাবেক প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান।

সামাজিক কর্মকাণ্ডে অবদানের জন্য তিনি পালক অ্যাওয়ার্ড ১৯৯৮, বিজয় পদক ১৯৯৪, সিআইপি পদক ১৯৯৮, স্বদেশ সাংস্কৃতিক স্বর্ণপদক ১৯৯৮, সিফসা পদক ১৯৮৯, মহানগরী সাংস্কৃতিক পদক ২০০০, নন্দিনী সাহিত্য পদক ২০০০ ও অতীশ দীপঙ্কর পদক ২০০১ লাভ করেন। 

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/