ঢাকা ৩০ আশ্বিন ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪

লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু

প্রকাশ: ০২ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪৩ পিএম
লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু
লংকাবাংলা ফাইন্যান্স সম্প্রতি একটি কো-ব্র্যান্ডেড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে। ছবি: বিজ্ঞাপন

লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি, এসটিএস ক্যাপিটাল লিমিটেড (এসটিএস গ্রুপ) এবং মাস্টারকার্ডের সহযোগিতায় সম্প্রতি একটি কো-ব্র্যান্ডেড টাইটেনিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে। 

এসটিএস গ্রুপের কর্মকর্তা, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের জন্য বিশেষ সুবিধা প্রদানকারী এই কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে যা এসটিএস এডুকেশন গ্রূপের অন্তর্ভুক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহ: ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি), ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (আইএসডি), গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এবং এসটিএস ক্যাপিটালের কর্মকর্তা, শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের অভিভাবকদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

ঢাকার গুলশানে এসটিএস গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি) ক্যাম্পাসে কার্ড উন্মোচন ও একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। 

লংকাবাংলা এসটিএস কো-ব্র্যান্ডেড টাইটানিয়াম কার্ডমেম্বাররা ক্রেডিট কার্ডটি দুই বছরের বার্ষিক ফি মওকুফ এবং ন্যূনতম ১২টি লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় বছর থেকে বার্ষিক ফি মওকুফের সুবিধা পাবেন। কার্ডমেম্বাররা ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্রেডিট লিমিট উপভোগ করতে পারবেন। 

অভিভাবকরা এই কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ডটি ব্যবহার করে একাডেমিক ফি প্রদান করতে পারবেন এবং সুবিধাজনক ইন্টারেস্টে ইএমআই সুবিধা পাবেন। কো-ব্র্যান্ডেড টাইটানিয়াম মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে বিমানবন্দর লাউঞ্জ অ্যাক্সেস, আনলিমিটেড মিট এবং গ্রিট সেবা; ১৩০০ টিরও বেশি মার্চেন্ট পয়েন্টে ডিসকাউন্ট এবং ৯০০ টিরও বেশি ইজিপে মার্চেন্ট পার্টনারে শূন্য শতাংশ ইন্টারেস্টে কেনাকাটার সুবিধা পাচ্ছেন। 

কার্ডমেম্বাররা ৩টি পর্যন্ত ফ্রি সাপ্লিমেন্টারি কার্ড উপভোগ করবেন। এই কো-ব্র্যান্ডেড কার্ডটি স্পেশাল ট্রাভেল বেনিফিট, রিওয়ার্ড পয়েন্ট, ২৪/৭ কল সেন্টার সুবিধার মাধ্যমে এসটিএস গ্রুপের অধীনে প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, শিক্ষক এবং অভিভাবকদের আর্থিক সুবিধা প্রদান করবে।

লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ম্যানেজিং ডিরেক্টর হুমায়রা আজম বলেন, ‘এসটিএস গ্রুপের সঙ্গে এই কো-ব্র্যান্ডেড টাইটানিয়াম ক্রেডিট কার্ড চালু করতে পেরে আমরা আনন্দিত। এই কো-ব্র্যান্ডেড কার্ড এসটিএস গ্রুপের কর্মকর্তা, শিক্ষক এবং অভিভাবকদেরকে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার সঙ্গে সম্পর্কিত আর্থিক ব্যবস্থাপনা এবং পরিকল্পনাকে আরও সহজতর করার জন্য সুবিধা প্রদান করবে।’

কো-ব্র্যান্ডেড কার্ডের বিষয়ে, এসটিএস ক্যাপিটাল লিমিটেডের সিইও মানাস সিং বলেন, ‘লংকাবাংলা ফাইন্যান্স সঙ্গে এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আমরা আমাদের এসটিএস গ্রূপের অভ্যন্তরীণ আর্থিক পরিষেবাগুলিকে আরো উন্নত করতে চাই। কো-ব্র্যান্ডেড ক্রেডিট কার্ডটি আমাদের এডুকেশন গ্রূপের জন্য বিশেষভাবে উপযোগী বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করবে।’

মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ‘মাস্টারকার্ড, লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি এবং এসটিএস গ্রুপের জন্য নতুন কো-ব্র্যান্ডেড মাস্টারকার্ডটি চালু করতে পেরে আনন্দিত যার মাধ্যমে কার্ডহোল্ডাররা ট্রাভেল ও লাইফস্টাইল বেনিফিট পাবেন। কার্ডটি এসটিএস গ্রূপের জন্য দীর্ঘমেয়াদী পার্টনারশিপ এবং আর্থিক সুবিধা নিশ্চিত করবে। এই কো-ব্র্যান্ডেড কার্ডটি  বাংলাদেশের কমিউনিটির মধ্যে ডিজিটাল পেমেন্ট সম্প্রসারণে মাস্টারকার্ডের প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’

এসটিএস গ্রুপের পক্ষে এস এম রহমাতুল মুজিব, কিংশুক গুপ্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। 

লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসিয়ের পক্ষে হেড অব রিটেইল বিজনেস, খুরশেদ আলম; এ কে এম কামরুজ্জামান, হেড অব অপারেশনস; মো. তৌফিকুর রহমান, হেড অব কার্ডস (ভারপ্রাপ্ত) এবং মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের ম্যানেজার জুবায়ের হোসেনসহ তিনটি প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/

বেঙ্গল সিটি লায়ন্স ও লিও ক্লাবের বিনামূল্যে চক্ষুসেবা

প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:০১ পিএম
বেঙ্গল সিটি লায়ন্স ও লিও ক্লাবের বিনামূল্যে চক্ষুসেবা
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

চট্টগ্রামে লায়ন্স ক্লাব অব চিটাগং বেঙ্গল সিটির আয়োজনে বিনামূল্যে চক্ষু সেবা কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) নগরীর দক্ষিণ-পশ্চিম বাকলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। 

এ সময় এলাকার দুস্থ, অসহায় ও গরিব রোগীদের বিনামূল্যে চক্ষু পরীক্ষা, চশমা বিতরণ, স্বাস্থ্যসেবা ও ফ্রি ওষুধ বিতরণ করা হয়। 

এতে ৩০০ চক্ষু রোগীকে ফ্রি চিকিৎসা, ১৭০ রোগীকে ফ্রি চশমা বিতরণ করা হয় এবং ৬৫ জন রোগীর ছানি অপারেশন চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে লায়ন্স চক্ষু হাসপাতালে করা হবে। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লায়ন্স জেলা (৩১৫বি-৪ বাংলাদেশ) গভর্নর কোহিনূর কামাল, জেলা ক্যাবিনেট সেক্রেটারি লায়ন মো. বেলাল উদ্দীন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন রিজিয়ন চেয়ারপারসন (হেড কোয়ার্টার ও লিও ক্লাব) মোহাম্মদ শাহেদুল ইসলাম, রিজিয়ন চেয়ারপারসন নুরুল আফসার, সাব্বির আহমেদ, মো. ইউনুস, ডিস্ট্রিক্ট কো-চেয়ারপারসন ক্লাব প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ ইসমাইল ও মো. সরওয়ার আলম প্রমুখ। 

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

ডিএইচএল ও ইস্টার্ন ব্যাংকের মধ্যে চুক্তি

প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:০৬ পিএম
ডিএইচএল ও ইস্টার্ন ব্যাংকের মধ্যে চুক্তি
ছবি : বিজ্ঞপ্তি

বেসরকারি খাতের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি (ইবিএলি) লজিস্টিক্স ও আন্তর্জাতিক শিপিং সেবার প্রতিষ্ঠান ডিএইচএলের ‘গো-গ্রিন প্লাস’ উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। এর লক্ষ্য হলো শিপিং সেবায় কার্বন নিঃসরণ হ্রাস করা।

সোমবার (১৪ অক্টোবর) রাজধানীতে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী আলী রেজা ইফতেখার এবং ডিএইচএল এক্সপ্রেস বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মিয়ারুল হক।

দেশের প্রথম বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে ইবিএল ডিএইচএলের এই পরিবেশবান্ধব কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত হলো। কার্যকরভাবে কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমিয়ে আনার মাধ্যমে ইস্টার্ন ব্যাংকের নেটজিরো লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে গো-গ্রিন প্লাস প্যাকেজ সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিআরও এম খোরশেদ আলম, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান সাইফুল ইসলাম, এবং ডিএইচএলের জিএমএনসি কমার্শিয়াল বিভাগের প্রধান মো. হায়াতুজ্জামান খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মীম

প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:২৪ পিএম
ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের অ্যাম্বাসেডর চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা মীম
চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীমের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেন ওয়ালটন হাই-টেকের এএমডি নজরুল ইসলাম সরকার

ব্যাপক গ্রাহকপ্রিয়তার প্রেক্ষিতে গত ১০ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী শুরু হয়েছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১। এই সিজনে প্রোমোশনাল অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত হয়েছেন দেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা বিদ্যা সিনহা সাহা মীম।

গত বুধবার (৯ অক্টোবর) রাজধানীতে ওয়ালটনের করপোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২১-এর অ্যাম্বাসেডর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন তিনি। 

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) নজরুল ইসলাম সরকার।

ওয়ালটনের এএমডি নজরুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘দেশব্যাপী ইতোমধ্যে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের ২০টি সিজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিটি সিজনেই গ্রাহকদের কাছ থেকে মিলেছে ব্যাপক সাড়া। এরই প্রেক্ষিতে শুরু করা সিজন-২১। এই সিজনে অ্যাম্বাসেডর হিসেবে যুক্ত হয়েছেন বিদ্যা সিনহা মীম। ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সঙ্গে তার সংযুক্তি এই কার্যক্রমকে ভিন্ন মাত্রা দেবে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস।’

অনুষ্ঠানে বিদ্যা সিনহা মীম বলেন, ‘ওয়ালটন শুধু একটি ব্র্র্যান্ড নয়, দেশের একটি গর্বও। পণ্য ও সেবা দেওয়ার পাশাপাশি নানা রকম সামাজিক কর্মসূচিও পরিচালনা করছে ওয়ালটন। ইতোমধ্যে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন কার্যক্রম দেশব্যাপী অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছে। এর মাধ্যমে বহু মানুষ আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন। সচ্ছল হয়েছে অনেক অসহায় পরিবার। ওয়ালটনের মতো একটি গ্লোবাল প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত। ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সঙ্গে আমাকে যুক্ত করায় ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। আশা করি, ওয়ালটনের সঙ্গে আমার এই পথচলা অব্যাহত থাকবে এবং ভবিষ্যতে চমৎকার কিছু হবে।’

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং অফিসার গালীব বিন মোহাম্মদ।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

 

এপিইউবি-এইউএপির মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১২ পিএম
এপিইউবি-এইউএপির মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) এবং অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটিজ অব এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের (এইউএপি) মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

চীনের বেইজিংয়ে ২০তম আইএইউপি ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সমিতি (এপিইউবি) এবং অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটিজ অব এশিয়া অ্যান্ড দ্য প্যাসিফিকের (এইউএপি) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিভার্সিটি প্রেসিডেন্টসের (আইএইউপি) এই সমঝোতা চুক্তিটি উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে একাডেমিক সহযোগিতা, নেতৃত্ব বিকাশ এবং বৈশ্বিক অংশগ্রহণকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এই সমঝোতা স্মারকটি একাডেমিক উন্নয়ন, শিক্ষক বিনিময়, যৌথ গবেষণা এবং উচ্চশিক্ষার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে আন্তঃসীমান্ত উদ্যোগগুলোকে উৎসাহিত করার জন্য একটি সহযোগিতামূলক কাঠামো প্রস্তাব করে, যা এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চল এবং এর বাইরেও প্রভাব বিস্তার করবে।

চুক্তিতে এইউএপির মহাসচিব ড. অনুপ স্বরূপ এবং এপিইউবি সচিবালয়ের পরিচালক বেলাল আহমেদ স্বাক্ষর করেন।

এ সময় বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের প্রধান ড. মো. সবুর খান এবং এপিইউবি ও এইউএপির সদস্য, ড. গোলাম রহমান (চেয়ারম্যান, আহসানুল্লাহ ইউনিভার্সিটি), ড. তারিকুল ইসলাম (চেয়ারম্যান, সিসিএনএ ইউনিভার্সিটি, কুমিল্লা), ফারিদ হাবিব (চেয়ারম্যান, স্কলার্স ইউনিভার্সিটি), ড. কামরুল আহসান (ভিসি, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক), সুপাপোম চুয়াংচাইল্ড (এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারি, এইউএপি), ইফতেখারুল ইসলাম (সিসিএনএ ইউনিভার্সিটি) এবং কাজী মেসবাহ উর রহমান (চেয়ারম্যানের বিশেষ সহকারী, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি) উপস্থিত ছিলেন।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর এপিইউবি গুরুত্বপূর্ণ সহযোগিতার সূচনার প্রতীক হিসেবে এইউএপিকে শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করে।

যৌথ অংশীদারিত্ব এপিইউবির বৈশ্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধির এবং বাংলাদেশের বেসরকারি খাতে উচ্চশিক্ষার মান উন্নয়নে এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। সমিতি এই ধরনের ফলপ্রসূ সহযোগিতার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিস্তৃত করতে এবং একাডেমিক উৎকর্ষতা বৃদ্ধিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বিজ্ঞপ্তি/অমিয়/

রিমার্কের ফ্যাক্টরি পরিদর্শন করল বিএসটিআইয়ের

প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪৮ এএম
আপডেট: ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪৯ এএম
রিমার্কের ফ্যাক্টরি পরিদর্শন করল বিএসটিআইয়ের
সম্প্রতি দেশের অন্যতম শীর্ষ স্কিন কেয়ার, হোম অ্যান্ড পারসোনাল কেয়ার, কালার কসমেটিকস সামগ্রী উৎপাদক প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এইচবি লিমিটেডের ফ্যাক্টরি পরিদর্শন করছে বাংলাদেশ স্টান্ডার্ডাস অ্যান্ড টেস্টিং ইনিস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল। ছবি : সংগৃহীত

সম্প্রতি দেশের অন্যতম শীর্ষ স্কিন কেয়ার, হোম অ্যান্ড পারসোনাল কেয়ার, কালার কসমেটিকস সামগ্রী উৎপাদক প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এইচবি লিমিটেডের ফ্যাক্টরি পরিদর্শন করেছে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনের (বিএসটিআই) উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদল।

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় স্থাপিত কারখানায় বিশ্বসেরা ব্র্যান্ডগুলোর মানসম্পন্ন প্রসাধনীসামগ্রী উৎপাদন প্রক্রিয়া, মান নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়া, সংরক্ষণ ও সামগ্রিক ব্যবস্থাপনার আধুনিক পদ্ধতি দেখতেই এই পরিদর্শনের আয়োজন ছিল।

বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলমের নেতৃত্বে সংস্থাটির সার্টিফিকেশন মার্কস উইং (সিএম), নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটসহ ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল রিমার্কের ফ্যাক্টরি প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখে।

রিমার্ক এইচবি লিমিটেডের চেয়ারম্যান এস এম আশরাফুল আলমসহ কোম্পানির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ফুল দিয়ে প্রতিনিধিদলকে অভ্যর্থনা জানান। অভ্যর্থনা শেষে রিমার্ক এইচবি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল আম্বিয়া রিমার্কের কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে বিএসটিআই প্রতিনিধিদলকে ব্রিফিং প্রদান করেন এবং বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

রিমার্ক এলএলসি ইউএসএর এফিলিয়েটেড রিমার্ক এইচবির ব্র্যান্ড নিওর, লিলি, ব্লেজ ও স্কিন, হারল্যান, অরিক্স, টাইলক্স, সানবিট, একনল, সিওডিল ব্র্যান্ড এরই মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।

এরপর রিমার্কের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলমগীর আলম সরকারের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদল উচ্চপ্রযুক্তি (হাইটেক) ব্যবহারের মধ্য দিয়ে রিমার্কের আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন বিভিন্ন ধরনের প্রসাধনীসামগ্রী উৎপাদন প্রক্রিয়া, সংরক্ষণ ও সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা সরেজমিন দেখে। এ সময় তারা পণ্য উৎপাদন ফ্লোর, ল্যাবরেটরি, প্যাকেজিং ফ্লোর, কাঁচামাল স্টোরেজের স্থান, মোল্ড তৈরি অংশে যান। পণ্য উৎপাদনে রিমার্কের প্রক্রিয়া বিশ্বমানের এবং বিএসটিআই মান অনুযায়ী হচ্ছে দেখে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে প্রতিনিধিদল।

পরে বিএসটিআইয়ের মহাপরিচালক এস এম ফেরদৌস আলম বলেন, যদিও বিএসটিআইয়ের ভালো ল্যাব সুবিধা রয়েছে। কিন্তু তারা প্রসাধনীশিল্পের জন্য আরও সুবিধা তৈরি করবে। বাজারে যে হারে নকল ও মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য পাওয়া যায় তার ভিড়ে রিমার্ক অথেনটিক পণ্য ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দিতে যেভাবে কাজ করছে তা দেশের জন্য অনুসরণীয়। তাই পর্যাপ্ত সুযোগ ও নীতিসহায়তায় এই শিল্প খাত থেকে সরকার আরও বেশি রাজস্ব আহরণ করতে পারবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

প্রতিনিধিদলে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএসটিআইয়ের সিএম উইংয়ের পরিচালক মো. নূরুল আমিন, উপপরিচালক মোহাম্মদ আরাফাত হোসেন সরকার, সমন্বয় কর্মকর্তা মোহাম্মদ তৌহিদুর রহমান, সহকারী পরিচালক নোভেরা বিনতে নূর, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কানিজ ফাতেমা লিজা, সাবরিনা আফরিন মুস্তাফা, সাবেকুন নাহার, ফিল্ড অফিসার জেব-উন নেছা প্রমুখ।