ঢাকা ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, রোববার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪

স্কুল জুতার নতুন স্ট্যান্ডার্ড প্রতিষ্ঠা করেছে স্টেপ ফুটওয়্যার

প্রকাশ: ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৮ পিএম
আপডেট: ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:২৮ পিএম
স্কুল জুতার নতুন স্ট্যান্ডার্ড প্রতিষ্ঠা করেছে স্টেপ ফুটওয়্যার
ছবি: বিজ্ঞাপন

স্কুল জুতার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজারে নতুন মানদণ্ড প্রতিষ্ঠা করেছে স্টেপ ফুটওয়্যার। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনী ডিজাইনের সমন্বয়ে তৈরি এই জুতা আরাম ও স্থায়িত্বের নিখুঁত মিশ্রণ হিসেবে ইতোমধ্যে দেশের অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষে জায়গা করে নিয়েছে। দৈনন্দিন ব্যবহারে আরামের গুরুত্ব বিবেচনা করে ডিজাইন করা এই জুতা প্রচলিত প্রত্যাশার সীমা অতিক্রম করেছে।

বাংলাদেশে এটি সবচেয়ে হালকা স্কুল জুতা হিসেবে পরিচিত, যা অন্যান্য স্কুল জুতার প্রতিযোগীদের থেকে একে অনন্য করে তুলেছে। এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো পালকের মতো হালকা ওজন, যা শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন কার্যক্রম আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তোলে। সব বয়সের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ উপযোগী এই জুতা অভিভাবকদের প্রথম পছন্দে পরিণত হয়েছে। এটি শুধু বড় শহরেই নয়, বরং দেশের ছোট শহর এবং গ্রামীণ এলাকাতেও শিক্ষার্থীদের কাছে সমানভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। 

শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন ব্যবহারের জন্য বিশেষভাবে নকশাকৃত এই জুতা কেবল আরাম প্রদান করে না, বরং স্বাস্থ্যকর এবং টেকসই উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমে দীর্ঘস্থায়িত্বও নিশ্চিত করে। স্টেপ ফুটওয়্যার তাদের স্কুল জুতায় এমন ক্যাপসুল আইলেট ব্যবহার করেছে, যা সাধারণত বিশ্বের উচ্চমূল্যের জুতায় দেখা যায়। এই ক্যাপসুল আইলেট জুতাকে আরও স্টাইলিশ ও আকর্ষণীয় করে তোলে, লেইসের চারপাশের অংশকে শক্তিশালী করে অতিরিক্ত চাপ সহ্য করতে সহায়তা করে এবং লেইস ছিঁড়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে, ফলে জুতার স্থায়িত্বও বাড়িয়ে তোলে।

স্টেপ ফুটওয়্যারের জুতায় ব্যবহৃত ভেলক্রো সিস্টেম একটি সহজ, দ্রুত এবং ব্যবহারবান্ধব বন্ধনী ব্যবস্থা, যা খোলা ও বন্ধ করা অত্যন্ত সুবিধাজনক। এটি লেইস বাঁধার ঝামেলা দূর করে। প্রতিদিনের ব্যবহারের জন্য এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়, বিশেষ করে ছোটদের মধ্যে, কারণ তারা কোনো সাহায্য ছাড়াই যখন-তখন দ্রুত ও নিরাপদে জুতা পরতে ও খুলতে পারে।

এটি কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই সহজে ধোয়া যায় এবং দ্রুত শুকিয়ে যায়- বিশেষ করে সাদা রঙের হলেও স্কুলে প্রতিদিন ব্যবহারের পর ময়লা পরিস্কার ও ধোয়া আরও সুবিধাজনক হয়ে ওঠে। স্টেপ ফুটওয়্যার সঠিক ফিট নিশ্চিত করে এবং ব্যবহারকারীদের স্বাচ্ছন্দ্য ও সুবিধার প্রতিশ্রুতি সরাসরি অনুভব করার সুযোগ দেয়।

একজন শিশুর সারাদিনের সক্রিয় জীবনধারার জন্য নমনীয়তা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দৌড়ানো, খেলাধুলা এবং বিভিন্ন কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য এমন একটি জুতা প্রয়োজন, যা দীর্ঘসময় ব্যবহারের পরেও যেন সহজে নষ্ট না হয় এবং টেকসই থাকে।

স্টেপ ফুটওয়্যার সবসময় ভোক্তাদের সেরা অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এর প্রাথমিক লক্ষ্য হলো এমন একটি জুতা তৈরি করা, যা কেবল বহনযোগ্য ও আর্দ্রতা প্রতিরোধী হবে না, বরং স্কুল শিক্ষার্থীদের চলাফেরায় আরাম এবং সুরক্ষা প্রদান করবে। স্টেপ ফুটওয়্যার তাদের স্কুল জুতার গুণগত মানের প্রতি সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ। রাবারযুক্ত ইভা কম্পাউন্ড কাঁচামাল ব্যবহারের ফলে জুতায় আরামদায়ক অনুভূতি ও দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করা হয়। 

জুতার বিশেষ ডিজাইনে ব্যবহৃত অ্যান্টি-স্লিপ সোল শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন পরিবেশে সুরক্ষা প্রদান করে, বিশেষ করে বৃষ্টি কিংবা ভেজা স্থানেও তাদের চলাচলকে আরামদায়ক ও নিরাপদ রাখে। এর প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত উপাদানগুলো পরিবেশবান্ধব ও দীর্ঘস্থায়ী যা পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব কমানোর পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের জন্য স্বাস্থ্যকরও বটে। প্রতিটি জুতা নিরীক্ষিত উপকরণ দিয়ে তৈরি, যা শিক্ষার্থীদের পায়ের সুরক্ষা নিশ্চিত করে এবং দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে আরামদায়ক অভিজ্ঞতা দেয়।

বাংলাদেশের সব জায়গায় সহজলভ্য এবং সাশ্রয়ী মূল্যে স্টেপ ফুটওয়্যারের স্কুল জুতা পাওয়া যায়। স্টেপ ফুটওয়্যার বিশ্বাস করে যে, প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য আরামদায়ক ও টেকসই জুতা পাওয়ার অধিকার রয়েছে, এবং তারা সেই প্রতিশ্রুতি পূরণে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে।

এখন স্টেপ ফুটওয়্যার তাদের স্কুল জুতার প্রতিটি ক্রয়ের সঙ্গে আকর্ষণীয়, আরামদায়ক ও টেকসই এক জোড়া মোজা ফ্রি দিচ্ছে, যা সত্যিই ঈর্ষণীয় অফার।

বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/

‘সব ব্যাংকঋণ পরিশোধে সক্ষম নাবিল’

প্রকাশ: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৮ এএম
আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৩ এএম
‘সব ব্যাংকঋণ পরিশোধে সক্ষম নাবিল’
রাজশাহীর পবার বড়গাছি এলাকায় নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে পার্টনারস মিট অনুষ্ঠিত হয়।ছবি: খবরের কাগজ

নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও কৃষিবিদ মো. আমিনুল ইসলাম বলেছেন, গত দুই বছরে এ প্রতিষ্ঠানের ব্যাংকঋণ নিয়ে গণমাধ্যমে সব খবর প্রচার হয়েছে তাতে প্রতিষ্ঠানটির মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়েছে। প্রতিষ্ঠান চাইলে ছয় মাসের মধ্যে সব ব্যাংকঋণ পরিশোধ করতে পারে। এমন পরিমাণ মূলধন প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে। 

শনিবার (৭ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহীর পবার বড়গাছি এলাকায় নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কে পার্টনারস মিট-২০২৪ উপলক্ষে অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন ।

দেশের ভোগ্যপণ্যের বাজারে নাবিল গ্রুপ বড় আমদানিকারক হয়ে উঠেছে জানিয়ে কৃষিবিদ মো. আমিনুল ইসলাম বলেন, দেশের খাদ্য ও কৃষিপণ্য সরবরাহ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণে এক যুগেরও বেশি সময় ধরে বিশেষ ভূমিকা রেখে চলেছে নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। প্রতিষ্ঠানটি গম, মসুরডাল, মটরডাল ও সয়াবিন মিলসহ বেশ কয়েকটি পণ্যের সবচেয়ে বড় আমদানিকারক। চলতি বছরের প্রথম আট মাসে দেশের মোট গম আমদানির ২৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ, মসুরডালের ৪৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ এবং মটরডালের ৫৬ দশমিক ৮৩ শতাংশ হয়েছে নাবিল গ্রুপের মাধ্যমে।

তিনি আরও বলেন, ‘নৈতিকতা ও গুণগত মানে আপসহীন নাবিল গ্রুপ পণ্য আমদানি ছাড়াও কিছু ভোগ্যপণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বাজারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বিশেষ করে চাল উৎপাদনে এ গ্রুপ দেশের অন্যতম শীর্ষ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। নাবিল গ্রুপ বর্তমানে দ্বিতীয় বৃহত্তম চাল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। গ্রুপটির দৈনিক চাল উৎপাদনের সক্ষমতা ১ হাজার ৩৬৪ টন।’

নাবিল গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও বলেন, ‘কৃষি শিল্পের প্রসার ঘটিয়ে, শিল্পায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে নাবিল গ্রুপ প্রতিনিয়ত নতুন নতুন শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন করে চলেছে। দেশের ফুড বিজনেস, এগ্রি বিজনেস, ট্রেডিং সেক্টর এবং সার্ভিস সেক্টর নিয়ে কাজ করা নাবিল গ্রুপের ২০টি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে রাজশাহী, ঢাকা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, খুলনা, রংপুর, দিনাজপুর, নওগাসহ দেশের প্রায় ১ লাখ মানুষের রুটি-রোজগারের প্রত্যক্ষ সহযোগী নাবিল গ্রুপ।’

তিনি বলেন, ‘২০২৩-২৪ অর্থবছরে নাবিল গ্রুপের আমদানি করা পণ্যের মোট মূল্য ছিল ১২১ কোটি ডলার। ফলে ২০০৬ সালে যাত্রা শুরু করা শিল্প গ্রুপটি এখন বিলিয়ন ডলার বা শতকোটি ডলার ক্লাবের অন্যতম সদস্য। আর এ অর্জনের ভাগিদার কোম্পানির সকল কর্মকর্তা ও ডিলাররা।’

দেশের তরুণ এই উদ্যোক্তা বলেন, ‘তারা ব্যবসার পাশাপাশি ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত আমদানির মাধ্যমে সরবরাহ চেইনকে মসৃণ রাখার চেষ্টা করছেন। এ ছাড়া স্থানীয়ভাবে ডিমসহ পোলট্রিপণ্য, চাল ও অন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।’
অনুষ্ঠানে প্রশাসন ও ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন পেশাজীবী এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে সহস্রাধিক পার্টনার/ ডিলার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানটির বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারীও অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

ময়মনসিংহে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন

প্রকাশ: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২১ এএম
আপডেট: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২৬ এএম
ময়মনসিংহে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন
ময়মনসিংহে ন্যাশনাল ব্যাংকের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন

ময়মনসিংহে ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেডের আঞ্চলিক ব্যবসায়িক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (৭ ডিসেম্বর) ময়মনসিংহের সূর্যদীপ কনভেনশন সেন্টারে এ অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ন্যাশনাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু। 

এতে পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন, স্বতন্ত্র পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান মুখলেসুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সাত্তার সরকারসহ ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল আলম খান, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ আকতার উদ্দিন আহমেদ এবং ঢাকা (উত্তর) অঞ্চলের ব্যবস্থাপক ও ইভিপি আশিষ কুমার লস্কর, ঢাকা (উত্তর) অঞ্চলের শাখা ব্যবস্থাপক, অপারেশনস ম্যানেজার, উপশাখা ব্যবস্থাপকরা অংশ নেন।  

এ সময় আবদুল আউয়াল মিন্টু ন্যাশনাল ব্যাংককে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে সব স্তরের কর্মীদের নতুন উদ্যমে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি শ্রেণীকৃত ঋণ আদায় এবং আমানত সংগ্রহে জোর দেন। বিশেষ করে ঋণ আদায়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করার জন্য তিনি কর্মীদের নির্দেশনা দেন। 

অন্যদিকে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল আলম ২০২৫ সালের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, ব্যবসা সম্প্রসারণ, গ্রাহক সেবার মানোন্নয়ন এবং শ্রেণীকৃত ঋণ আদায়ের মাধ্যমে ব্যাংকের ধারাবাহিক উন্নয়নে পরিকল্পিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।

এ ছাড়া সম্মেলনের আগে ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ বিশেষ মতবিনিময় সভায় গ্রাহকদের মতামত গ্রহণ এবং বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।

বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী

মানারাত ইউনিভার্সিটিতে 'এমপাওয়ারিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন' কর্মশালা

প্রকাশ: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:০৯ পিএম
আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৮ পিএম
মানারাত ইউনিভার্সিটিতে 'এমপাওয়ারিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন' কর্মশালা
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে 'এমপাওয়ারিং ইন্ডাস্ট্রিয়াল অটোমেশন' শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

শনিবার (৭ ডিসেম্বর) আশুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের সেমিনার হলে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই বিভাগ ও এডভান্টেক লিমিটেড যৌথভাবে এ কর্মশালা আয়োজন করে। 

ইইই বিভাগের প্রফেসর মো. এরশাদুল হক চৌধুরীর স্বাগত বক্তৃতার মধ্য দিয়ে শুরু হওয়া কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির ডিন প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান। 

ইইই বিভাগের প্রধান কে এম আক্তারুজ্জামানের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রোগ্রেস টেক লিমিটেডের চিফ ইনোভেশন অফিসার ইঞ্জিনিয়ার যোবায়ের আল বিল্লাল খান, এডভান্টেক বিডির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. ইমরুল কায়েস পরাগ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার সোহেল রানা। 

প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উদ্ভাবনী চিন্তার প্রতি মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উদ্ভাবনী প্রকল্পে সহায়তা করার আশ্বাস দিয়েছেন।

পিএলসি ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এর একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি সিস্টেম উল্লেখ করে এ সময় তিনি শিক্ষার্থীদেরকে মার্স রোভারের মতো প্রকল্পেও উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানান।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইমরুল কায়েস জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে গন্তব্যে পৌঁছতে দৃঢ় সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যেতে শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান। 

ইঞ্জিনিয়ার যোবায়ের ড্রোন দিয়ে কৃষি, ব্যবসা, ইত্যাদি ক্ষত্রে আমাদের দেশের অসংখ্য সমস্যা সমাধান করা সম্ভব উল্লেখ করে এজন্য ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উদ্ভাবনী শক্তি কাজে লাগানোর আহ্বান জানান। 

দিনব্যাপী কর্মশালায় অংশ নেন ইইই বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।

বিজ্ঞপ্তি/নাবিল/এমএ/

এসবিএসি ব্যাংকের বার্ষিক ঝুঁকি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২২ পিএম
এসবিএসি ব্যাংকের বার্ষিক ঝুঁকি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
ছবি: বিজ্ঞাপন

এসবিএসি ব্যাংক পিএলসি এর বার্ষিক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা সম্মেলন ২০২৪ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটে শনিবার (৭ ডিসেম্বর) এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। 

দিনব্যাপী এই আয়োজনের উদ্বোধনী সেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্যাংকের পরিচালক ও বোর্ডের ঝুঁকিব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নাজমুল হক। 

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশনের ডিভিশন-২ এর পরিচালক আ.ন.ম. মঈনুল কবীর।

স্বাগত ব্যক্তব্য রাখেন ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নুরুল আজীম। 

সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আলতাফ হোসেন ভুঁইয়া ও মো. নাজিমউদ্দৌলা এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্মপরিচালক মোসা. নাজমিন নাহার।

সম্মেলনে এসবিএসি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক ও উপশাখার ইনচার্জরা সশরীর ও অনলাইনে প্লাটফরমে অংশ নেন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/

এসওএস শিশুপল্লীকে ইস্টার্ন ব্যাংকের সহায়তা

প্রকাশ: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫০ পিএম
এসওএস শিশুপল্লীকে ইস্টার্ন ব্যাংকের সহায়তা
ছবি: বিজ্ঞাপন

বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক এসওএস (SOS) শিশুপল্লীর সঙ্গে সহযোগিতামূলক পার্টনারশিপে অন্তর্ভূক্ত হলো বেসরকারি খাতের ইস্টার্ন ব্যাংক। 

এর অধীনে, ২০২৫ সালে শিশুপল্লীটির সব শিশুদের মেডিক্যাল ব্যয় বহন করা ছাড়াও এসওএস ভকেশনাল ট্রেনিং সেন্টারে একশ যুবার বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনীয় আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে ইবিএল।

এসব উদ্যোগ বাস্তবায়নের জন্য বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর গুলশানে ইবিএল প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

ইবিএল অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহমেদ শাহীন, এসওএস আন্তর্জাতিক শিশুপল্লীর জাতীয় পরিচালক ড. মো. এনামুল হককে একটি চেক হস্তান্তর করেন। 

অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে এনামুল হক বলেন, ‘ইস্টার্ন ব্যাংকের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতার সফল বাস্তবায়নের জন্য আমরা সাগ্রহে অপেক্ষা করছি। ইস্টার্ন ব্যাংকের এই অনুদান আমাদের শিশুদের জীবনে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে বলে মনে করি। সমাজের সবচেয়ে অরক্ষিত এই জনগোষ্ঠীকে সহায়তা প্রদানে আন্তরিক আগ্রহের জন্য ইস্টার্ন ব্যাংকের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।’

আহমেদ শাহীন বলেন, ‘স্বাস্থ্যসেবা ও যুবাদের দক্ষতা উন্নয়নে এসওএস আন্তর্জাতিক শিশুপল্লীর সঙ্গে কাজ করার এটি একটি অনন্য সুযোগ। আমরা ইস্টার্ন ব্যাংকে যা কিছু করি তার চূড়ান্ত লক্ষ্য হলো সামাজিক উন্নয়ন। অর্থপূর্ণ ও সঠিক পার্টনারশিপের মাধ্যমে উভয় পক্ষেরই লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকে। আমাদের এই পার্টনারশিপের লক্ষ্য হলো এসওএস শিশুপল্লীর সব শিশু ও যুবাদের জীবনের মান ও ভবিষ্যৎ উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।’

চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন এসওএস আন্তর্জাতিক শিশুপল্লীর পোর্টফোলিও ম্যানেজার- এশিয়া/এসওএস-কিন্ডারডোরফার এর প্রোগ্রাম ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজি থোরার্লফ মুলার, শিশুপল্লীর আন্তর্জাতিক প্রতিনিধি এশিয়া রাজনিশ জৈন, ফান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড কম্যুনিকেশন্সের উপ-পরিচালক রাশাল মিয়া, কর্পোরেট ফান্ড রেজিং এর মো. আরমান কবির মাহিদ; ইবিএল কম্যুনিকেশন্স অ্যান্ড এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স প্রধান জিয়াউল করিম, হেড অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন মেজর (অব) মো. আব্দুস সালাম, কোম্পানি সেক্রেটারি মো. আবদুল্লাহ আল মামুন এবং হেড অব বিজনেস ইনফরমেশন সিস্টেম মো. মাসকুর রেজা।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি/সাদিয়া নাহার/