ঢাকা ৯ চৈত্র ১৪৩১, রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
English

সব প্রজন্মের জন্য ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার আশিক খানের 'সাধ্যের মধ্যে ট্রেন্ডি ফ্যাশন'

প্রকাশ: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:২৯ পিএম
আপডেট: ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১৬ পিএম
সব প্রজন্মের জন্য ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার আশিক খানের 'সাধ্যের মধ্যে ট্রেন্ডি ফ্যাশন'

রাজধানীর বাংলামোটর মোড়ে দেশের অন্যতম সেরা ফ্যাশন ক্লোদিং প্ল্যাটফরম লাইভ শপিং এর আউটলেটে গ্রাহকদের উপচেপড়া ভিড়। বছর শেষে প্রতিষ্ঠানটিতে চলছে ১২ ১২ ক্যাম্পেইন অফার। অ্যাফোর্ডেবল ফ্যাশন ও প্রিমিয়াম কোয়ালিটির ট্রেন্ডি ফ্যাশন উইয়ারের এই প্রতিষ্ঠানের অফারটি চলবে ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

এই অফারের আওতায় একজন গ্রাহক মাত্র ৩১২ টাকায় কিনতে পারবেন আকর্ষণীয় ফ্যাশন উইয়ার। অফারটির মূল আকর্ষণ মাত্র ১ হাজার ২১২ টাকায় ব্লেজার। পাশাপাশি আরও থাকছে ৬১২ টাকায় জ্যাকেট ও শার্ট এবং ৯১২ টাকায় পাঞ্জাবি ও প্যান্ট। এ ছাড়াও তাদের দেশব্যাপী সব আউটলেটেই থাকছে ব্লেজার, জ্যাকেটসহ সকল শীতের পোশাকের উপর বিশেষ মূল্যছাড়। 

সরেজমিনে দেখা গেছে ১১ ডিসেম্বর লাইভ শপিং তাদের ১২ ১২ ক্যাম্পেইন অফারের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকেই বাংলামোটর আউটলেটে গ্রাহকদের উপচেপড়া ভিড়। ক্রেতারা শুধু পণ্য দেখার জন্য নয়, বরং তাৎক্ষণিক কেনাকাটার জন্যই তাদের উৎসাহ ছিল বেশি। যারাই এসেছেন তাদের কাউকেই খালি হাতে ফিরতে দেখা যায়নি। প্রত্যেকেই কিছু না কিছু কিনেছেন।

লাইভ শপিং এর ডিজিটাল মিডিয়া ম্যানেজার হাবিব খান জানান, অফার ঘোষণার পর থেকে সারাদেশ থেকেই অনলাইন এবং অফলাইনে কাস্টমারদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছেন। এত বেশি সাড়া পেয়েছেন যা আসলে তারা আশাও করেননি।

মানিকগঞ্জের মানিক যা পরে—ম্যানহাটনের মাইকেলও যেন একই পণ্য স্বাচ্ছন্দ্যে পরতে পারে। দেশের মানুষও যেন কম খরচে ভালো মানের পোশাক পরতে পারে এই উদ্দেশ্য নিয়ে ২০২০ সালে যাত্রা শুরু করে লাইভ শপিং। সব প্রজন্মের জন্য 'সাধ্যের মধ্যে ট্রেন্ডি ফ্যাশন' এই বিষয়টির একদম আক্ষরিক বাস্তবায়ন ঘটিয়েছেন এর কর্ণধার দেশের ইয়াংস্টার ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার আশিক খান। বর্তমানে ৮ টি আউটলেট এবং ৩৫ লাখ গ্রাহকের বিশাল অনলাইন প্ল্যাটফরম নিয়ে পোশাক ফ্যাশনে একের পর এক বিপ্লব ঘটিয়ে চলছেন এই তরুণ উদ্যোক্তা।

আশিক খান বলেন, 'আমরা গণমানুষের ব্র্যান্ড, আমাদের প্রোডাক্ট মানুষ সাধ্যের মধ্যেই কিনতে পারেন, টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া যেখান থেকেই অর্ডার করেন না কেন, কাস্টমারের দোরগোড়ায় প্রোডাক্ট পৌঁছে দেই, কোনো টাকা অগ্রিম ছাড়াই, সাথে আবার ৭ দিনের রিটার্ন ও রিফান্ড পলিসি। এই সব সুযোগ সুবিধাই আমাদেরকে পরিচিত করেছে মানুষের কাছে।'

তরুণ এই ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার আরও জানান মানুষের চাহিদা বাড়ার সাথে এই ব্যবসা এখন তার একার পক্ষে পরিচালনা করা প্রায় অসম্ভব। কারণ বাংলাদেশের এমন কোনো জায়গা নেই যেখান থেকে প্রতিদিন অর্ডার আসেনা, এমনকি প্রত্যন্ত এলাকাগুলোতেও লাইভ শপিং-এর আউটলেট দেওয়ার অনুরোধও পান তিনি। বর্তমানে তার প্রতিষ্ঠানগুলোতে কর্মীর সংখ্যা ৩০০ জনেরও বেশি। কাজ করছেনসুযোগ পেলে পৃথিবীর প্রতিটা প্রান্তে মানুষের ঘরে ঘরে লাইভ শপিং-এর পণ্য পৌঁছে দিতে চান ফ্যাশন ইনফ্লুয়েন্সার আশিক খান।

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:১৮ পিএম
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও মারডক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

অস্ট্রেলিয়ার মারডক বিশ্ববিদ্যালয় এবং বাংলাদেশের সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অ্যাকাডেমিক সহযোগিতা জোরদারকরণ ও বৈশ্বিক সংযুক্তির লক্ষ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

গত ২০ মার্চ ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন মারডক ইউনিভার্সিটির ডেপুটি ভাইস-চ্যান্সেলর (গ্লোবাল এনগেজমেন্ট) অধ্যাপক সাইমন ম্যাককার্ডি এবং সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. এম. মোফাজ্জল হোসেন।

এই এমওইউ এর আওতায় উভয় প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে গবেষণা, শিক্ষাদান, পাঠ্যক্রম উন্নয়ন, শিক্ষার্থী ও শিক্ষক বিনিময়, তাদের প্রশিক্ষণ এবং যৌথ অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করবে, যা উচ্চশিক্ষায় উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে।

এ ছাড়া সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে গবেষণা প্রশিক্ষণ, শিক্ষক উন্নয়ন এবং যৌথ অ্যাকাডেমিক প্রকল্পের জন্য পরিকল্পনা করা হয়েছে।

এই চুক্তির মাধ্যমে মারডক বিশ্ববিদ্যালয় ও সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারিত্বের সূচনা হলো, যা অ্যাকাডেমিক উদ্ভাবন ও আন্তঃসাংস্কৃতিক বিনিময়ের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী/

আদ্-দ্বীনের উদ্যোগে মুক্তেশ্বরী নদী সংস্কার ও পরিচ্ছন্ন

প্রকাশ: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৭:০৫ পিএম
আদ্-দ্বীনের উদ্যোগে মুক্তেশ্বরী নদী সংস্কার ও পরিচ্ছন্ন
সংস্কার ও পরিচ্ছন্নতার পর মুক্তেশ্বরী নদী। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

যশোর শহরতলীর মন্ডলগাতী-পুলেরহাট-ভাতুড়িয়া এলাকা দিয়ে বহমান মুক্তেশ্বরী নদী সংস্কার ও পরিচ্ছন্নতায় অনন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আদ্-দ্বীন সকিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।

প্রতিষ্ঠানটির পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদী বছরের বেশির ভাগ সময় পানি প্রবাহ থেমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। নদী সংকীর্ণ এবং তলদেশে পলি জমে উঁচু হয়ে যাবার ফলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয় এবং আশপাশে বসবাসরত মানুষ নদে যত্রতত্র ময়লা আবর্জনা ফেলার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হয়। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় জমে থাকা আবদ্ধ পানিতে দুর্গন্ধ বের হয়। এতে সাধারণ মানুষ এবং রোগীদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হয়। স্বাস্থ্য ঝুঁকি রোধে প্রতিষ্ঠানটি নিজ উদ্যোগে পানি উন্নয়ন বোর্ড ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত আবেদন করে ময়লা আবর্জনা পরিষ্কার রাখার ব্যবস্থা করে থাকে। নদীর পঁচা কাদা তুলে নদের দু-পাড় সংস্কার করা হয়। এতে নদের গভীরতা বৃদ্ধি পায় এবং পানি প্রবাহ ঠিক থাকে। 

ছবি: বিজ্ঞপ্তি

বর্ষা মৌসুমে আদ্-দ্বীন কর্তৃপক্ষ নিজ খরচে এই অংশে মুক্ত জলাশয়ে মাছের পোনা অবমুক্ত করে। আদ্-দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অংশে এসময় নদ পরিষ্কার থাকায় পানি প্রবাহ মসৃণ থাকে। 

নিয়মিত নিজস্ব লোকবল দিয়ে নদী পরিষ্কার রাখায় হাসপাতাল অংশে শেওলা বা কচুড়িপনা জমতে পারে না। তাই মাছের অভয়ারণ্য থাকে এই অংশ। পাশাপাশি স্থানীয় সাধারণ মানুষ মাছ ধরে খেতে পারে। 

অপরদিকে যশোর-বেনাপোল মহাসড়কের পুলেরহাট বাজার সংলগ্ন ব্রিজের উত্তরে নদীর ভেতর সারা বছর ময়লা আবর্জনায় ভরে থাকে। এছাড়া শেওলা ও কচুরিপানায় আবদ্ধ থাকে এই নদের এই অংশ। শুকনো মৌসুমে এই অংশে পানি দেখা যায় না। কিছু জায়গায় নদের তলদেশ শুকিয়ে গেছে তা সহজে বোঝা যায়। পরিষ্কার না থাকায় ঐ অংশের নদীর তীব্র দুর্গন্ধ ও ময়লা আবর্জনার স্তুপের সৃষ্টি হয়েছে।  

পথচারী এবং নদ পাড়ের মানুষ যেন নদে যত্রতত্র ময়লা ফেলতে না পারে সেজন্য আদ্-দ্বীন কর্তৃপক্ষ স্ব-উদ্যোগে তারের বেড়া স্থাপন করেছে। এতে কিছুটা সুফল মিলছে। 

মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সঞ্জয় সাহা বলেন, নদের প্রবাহ ঠিক রাখতে এবং স্বাস্থ্য ঝুঁকি কমাতে মূলত এই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। এটা সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব কিন্তু দীর্ঘসূত্রিতা এবং ঝামেলা এড়াতে আমরা নিজ উদ্যোগে জনস্বার্থে এই কাজটি করে থাকি।  

৫০০ শয্যা বিশিষ্ট আদ্-দ্বীন সকিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. ইমদাদুল হক বলেন, শুধুমাত্র বর্ষা মৌসুমে এই নদে পানির স্রোত থাকে। স্রোতের ফলে ঐসময় নদের ময়লা আবর্জনা ও শেওলা পরিষ্কার হয়ে যায়। কিন্তু শুকনো মৌসুমে স্রোত না থাকায় জমে থাকা অল্প পানিতে ময়লা ও দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। এতে পরিবেশ নষ্ট হয়। সাধারণ রোগীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে আমরা নিজ উদ্যোগে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখি। এতে সাধারণ মানুষও সন্তুষ্ট।

তিনি আরও বলেন, আদ্-দ্বীন হাসপাতাল পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আমরা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের অভ্যন্তরে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে পরিষ্কার রাখি। বাহিরের অংশও একইভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে চেষ্টা করছি। যাতে জীবণুমুক্ত সুন্দর পরিবেশে রোগীরা সেবা নিতে পারেন।

বিজ্ঞপ্তি/

আর্থিক সাক্ষরতা সপ্তাহ পালন করল এনসিসি ব্যাংক

প্রকাশ: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৬:৫০ পিএম
আর্থিক সাক্ষরতা সপ্তাহ পালন করল এনসিসি ব্যাংক
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

সারাদেশের সুবিধাবঞ্চিত ও পিছিয়ে পড়া সাধারণ জনগোষ্ঠীকে আর্থিক খাতে অর্ন্তভূক্তির লক্ষ্যে ‘‘Think before you follow, wise money tomorrow’’ প্রতিপাদ্য নিয়ে আর্থিক সাক্ষরতা সপ্তাহ ২০২৫ পালন করলো এনসিসি ব্যাংক। 

এ উপলক্ষ্যে গত বুধবার (১৯ মার্চ) এনসিসি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের ফিনান্সিয়াল ইনক্লুসন সেলের উদ্যোগে একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. শামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে এ সময় ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. খোরশেদ আলম, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাকির আনাম, এসভিপি এবং হেড অব সাস্টেইনেবল ও উইমেনস ব্যাংকিং নিগাত মমতাজ, এসভিপি ও হেড অব এসএমই শরীফ মোহাম্মদ মহসীন, এসভিপি ও আইসিটি-এন্টারপ্রাইজ অ্যাপ্লিকেশনের প্রধান মো. সাজ্জাদুল ইসলাম, এসভিপি ও হেড অব রিটেইল এন্ড ডিজিটাল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস বিজনেস জোবায়ের মাহমুদ ফাহিম, ট্রানজেকশন ব্যাংকিং ও ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রধান শাহীন আক্তার নুহা এবং ফিনান্সিয়াল ইনক্লুসন সেলের প্রধান মো. আনিসুর রহমান মজুমদারসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। 

এসময় ডিজিটাল প্লাটফর্মে দিবসটির প্রতিপাদ্য বিষয়ের আলোকে ব্যাংকের কৌশল নিয়ে আলোচনায় প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানগণসহ সকল শাখা ব্যবস্থাপকগণ অংশগ্রহণ করেন।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. শামসুল আরেফিন বলেন, এনসিসি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনায় টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচির আওতায় প্রান্তিক কৃষক, নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠী, ছাত্র, নারী উদ্যেক্তা, যুবসমাজ, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীসহ সুবিধাবঞ্চিত পিছিয়ে পড়া সাধারণ জনগোষ্ঠীর আর্থিক উন্নয়নে ব্যাংকিং সেবাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। 

তিনি শাখা প্রধানদের এই বিষয়ে কিছু কৌশলগত দিক নির্দেশনা প্রদান করেন। এই লক্ষ্যে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে সেবা প্রদান গ্রাহকবান্ধব করার জন্য গুরুত্ব আরোপ করেন।

বিজ্ঞপ্তি/

ওয়ালটনের নতুন ৩ মডেলের আর্ক ব্র্যান্ডের অনলাইন ইউপিএস

প্রকাশ: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪২ পিএম
ওয়ালটনের নতুন ৩ মডেলের আর্ক ব্র্যান্ডের অনলাইন ইউপিএস
ছবি: খবরের কাগজ

প্রযুক্তি-নির্ভর প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন ধরনের অফিস ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে বাজারে নতুন তিনটি অনলাইন ইউপিএস (UPS) নিয়ে এসেছে ওয়ালটন।

শক্তিশালী পারফরম্যান্স এবং দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি ব্যাকআপ সমৃদ্ধ আর্ক (arc) ব্র্যান্ডের এই অনলাইন ইউপিএস তিনটির মডেল হলো যথাক্রমে- ইউওএন১ (UON1), ইউওএন২ (UON2) এবং ইউওএন৩ (UON3)।

কম্পিউটার, সার্ভার, মেশিন এবং মেডিকেল যন্ত্রপাতির মতো গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেমে নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ দিতে ওয়ালটনের এই অনলাইন ইউপিএসগুলো আদর্শ।

অনলাইন ইউপিএস এমন একটি ডিভাইস যা মূলত নিরবিচ্ছিন্ন পাওয়ার সাপ্লাই নিশ্চিত করে। এটি এসি কারেন্টকে ডিসি কারেন্টে পরিণত করে এবং পুনরায় এসি কারেন্টে পরিণত করে ইউপিএসের সঙ্গে সংযুক্ত যন্ত্রপাতিতে সরবরাহ করে। এই পুরো প্রক্রিয়াটির মাধ্যমে কোনো রকম বাধা-বিঘ্ন ছাড়াই একটি স্থিতিশীল পাওয়ার সাপ্লাই নিশ্চিত করা যায়। এজন্য ভারি প্রযুক্তিপণ্য বা প্রতিষ্ঠানের যন্ত্রাংশ নিরাপদ রাখতে ব্যবহার করা হয় অনলাইন ইউপিএস।

ওয়ালটনের আর্ক ব্র্যান্ডের নতুন ইউপিএস মডেলগুলো সরাসরি ব্যাটারি ও রেকটিফায়ার থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে, যার ফলে বিদ্যুৎ বিভ্রাট বা ভোল্টেজ ওঠানামার কারণে সংযুক্ত ডিভাইসগুলোতে কোনো প্রভাব পড়ে না। এতে ২২০/২৩০ ভোল্টের স্থিতিশীল আউটপুট নিশ্চিত করা হয়, যা কম্পিউটার, সার্ভার, মেডিকেল যন্ত্রপাতি এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রপাতির নিরাপত্তা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

ইউওএন১ (UON1) মডেলটি ১০০০ ভোল্ট-অ্যাম্পিয়ার বা ৯০০ ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন, যা ছোটো এবং মাঝারি পরিসরে ব্যবহারের জন্য আদর্শ। এটি অফিস এবং বাসার কম্পিউটার বা অন্যান্য যন্ত্রপাতির জন্য উপযুক্ত।

ইউওএন২ (UON2) মডেলটি ৩০০০ ভোল্ট-অ্যাম্পিয়ার বা ২৭০০ ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন যা বড় প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসায়িক ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত। এটি একাধিক ডিভাইস পরিচালনায় সক্ষম। বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং ডাটা সেন্টারের জন্য উপযুক্ত।

ইউওএন৩ (UON3) মডেলটি ৬০০০ ভোল্ট-অ্যাম্পিয়ার বা ৫৪০০ ওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন যা ভারি লোড বহনে সক্ষম।

এ ছাড়াও ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী আরও বেশি লোডের ইউপিএসও তৈরি করে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

ওয়ালটন কম্পিউটারের চিফ বিজনেস কর্মকর্তা তৌহিদুর রহমান রাদ বলেন, 'ওয়ালটনের নতুন এই অনলাইন ইউপিএসগুলো আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে তৈরি যা গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে তাদের মূল্যবান যন্ত্রপাতি সুরক্ষিত রাখবে। উন্নতমানের ব্যাটারি, নিখুঁত ভোল্টেজ নিয়ন্ত্রণ, এলসিডি ডিসপ্লে এবং মাল্টিপল কানেক্টিভিটি অপশনের কারণে এই ইউপিএসগুলো সব ধরনের বাণিজ্যিক ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য আদর্শ।'

তিনি জানান, ওয়ালটনের নতুন এই ৩ মডেলের অনলাইন ইউপিএসে ১০ শতাংশ বিশেষ ছাড় চলছে।

ইউওএন১ (UON1), ইউওএন২ (UON2) এবং ইউওএন৩ (UON3) মডেলের অনলাইন ইউপিএসের রেগুলার মূল্য যথাক্রমে ২৯,৭৫০, ৫৪,৮৫০ ও ১৪৫,৫০০ টাকা।

ওয়ালটনের নতুন এই অনলাইন ইউপিএস সিরিজ এখন ওয়ালটন প্লাজা ও ওয়ালটনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট                               (https://waltondigitech.com/products/power/online-ups) থেকে কেনা যাবে।

বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী/

রোমাঞ্চকর রাইডের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করুন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে

প্রকাশ: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪২ পিএম
আপডেট: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৪ পিএম
রোমাঞ্চকর রাইডের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করুন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

এবার ঈদে নতুন নতুন রাইডের সঙ্গে বাড়তি আনন্দ উপভোগ করতে চাইলে যেতে পারেন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে। 

ঢাকার কর্মব্যস্ত মানুষ যেন ঈদের বিশেষ দিনটিতে পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে আনন্দঘন মুহূর্ত কাটাতে পারেন সেজন্য কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি লি. বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম, পরবর্তীতে ওয়াটার কিংডম, এক্সট্রিম রেসিং ও হেরিটেজ পার্ক প্রতিষ্ঠা করে।

চট্টগ্রামের মানুষদের আন্তর্জাতিক মানের বিনোদনের স্বাদ দিতে প্রকৃতির কোল ঘেঁষে সেখানে স্থাপন করা হয় ফয়’স লেক কনকর্ড যেখানে রয়েছে সি ওয়ার্ল্ড ও আন্তর্জাতিক মানের রিসোর্ট।

ফ্যান্টাসি কিংডমে রয়েছে থ্রিলিং সব রাইডস ও বিশাল ওয়াটার কিংডম। আধুনিক বিনোদন জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রয়েছে এক্সট্রিম রেসিং গোকার্টসহ বিভিন্ন আর্কেড গেমসের সমারোহ। 

বাংলার সৃষ্টি ধরে রেখে দেশের ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর ছোট আকৃতির নিদর্শন বানানো হয়েছে হেরিটেজ পার্কে। লিয়া রেস্টুরেন্টের মতো মাল্টি-কুইজিন রেস্টুরেন্টও আছে এখানে। সঙ্গে রাত্রিযাপন ও বার-বি-কিউ পার্টির সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে রিসোর্ট আটলান্টিসে। 

ঢাকার আশুলিয়ায় সর্বপ্রথম এমন একটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক বানানো হয় যা বিশ্বমানের বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়। পার্কটির উল্লেখযোগ্য রাইডগুলোর মধ্যে রয়েছে- রোলার কোস্টার, ফেরিস হুইল, জুজু ট্রেন, বাম্পার কার, হ্যাপি ক্যাঙ্গারু, ম্যাজিক কার্পেট, হারিকেন ৩৬০ ভিআরসহ ২০টির বেশি রাইডস।

এ ছাড়া আধুনিক বিনোদন জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখানে তৈরি করা হয়েছে আর্কেড গেমস জোন। এবারের ঈদে নতুন যোগ হতে যাচ্ছে মিনি টপ স্পিন, ড্রপ অ্যান্ড টুইস্ট, আকাশ পাড়ি বা স্কাই হুপার রাইড। ইউরোপে উদ্ভূত এই রাইডগুলো অতিথিদের থ্রিলিং অ্যাডভেঞ্চার জগতে নিয়ে যাবে যেখানে উপভোগ করতে পারবেন হঠাৎ ড্রপ এবং স্পাইরাল মোড়ের একটা রোমাঞ্চকর অনুভূতি।
ফ্যান্টাসি কিংডমের ঠিক পাশেই তৈরি করে করা হয়েছে দেশের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার থিম পার্ক, ওয়াটার কিংডম। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ওয়েভ রাইডস, ম্লাইডস্, জায়ান্ট পুল, লেজি রিভার এবং ডিজে পার্টি। 

ফ্যান্টাসি কিংডমের আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে হেরিটেজ পার্ক যেখানে ছোট বড় রাইডের পাশাপাশি থাকছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী স্থানের রেপ্লিকা যা এখানে ঘুরতে আসা মানুষদের তাদের অস্তিত্বের মূলে নিয়ে যায়। 

এই ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- জাতীয় স্মৃতিসৌধ, আহ্সান মঞ্জিল, চুনাখোলা মসজিদ, সীতাকোট বিহারসহ আরও অনেক নমুনা। বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফ্যান্টাসি কিংডম প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে বিশ্বমানের গো-কার্ট রেসিংয়ের সুযোগ, এক্সট্রিম রেসিংয়ের মাধ্যমে। 

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত গো-কার্ট ট্র্যাকে আপনি খুঁজে পাবেন উদ্যম ও বিশাল উত্তেজনা। এক্সট্রিম রেসিংয়ের আঁকাবাঁকা ট্রাকে গো-কার্টিং করার প্রতিটি মুহূর্তই শ্বাসরুদ্ধকর। ৪০০ মিটারের ও বেশি ট্র্যাকে চালানো হয় ফর্মুলা ওয়ান রেসিং কার যা অভিযাত্রীদের দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা দিয়ে থাকে।

ফ্যান্টাসি কিংডম ওয়াটার কিংডম প্রাঙ্গণে তৈরি করেছেন তিন তারকাবিশিষ্ট রিসোর্ট, যা রিসোর্ট আটলান্টিস নামে পরিচিত। এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যই ছিল বিনোদন প্রেমীদের শহুরে কোলাহল থেকে দূরে কিছু সময় কাটানোর সুযোগ করে দেওয়া। 

দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে এখানে তৈরি করা হয়েছে লিয়া রেস্টুরেন্ট, আশুলিয়া ক্যাসেল, ওয়াটার টাওয়ার ক্যাফে এবং অ্যাকোয়া রেস্টুরেন্ট। এ রেস্টুরেন্টগুলোর মূল উদ্দেশ্যই হলো এখানে ঘুরতে আসা মানুষদের সার্বক্ষণিক সেবা দেওয়া। ওয়াটার পার্কের দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য পুরুষ এবং মহিলাদের ভিন্ন চেঞ্জিং রুমের ব্যবস্থা করা আছে।      

ঈদের খুশিকে আরও বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে চট্টগ্রামে ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ফয’স লেক কনকর্ড ভিন্নরকম সাজে সজ্জিত হয়। ঈদের আনন্দমুখর দিনটি আরও রঙিন করতে পরিবার পরিজন ও বন্ধু-বান্ধব নিয়ে দলে দলে সেখানে ভিড় জমাযন দর্শনার্থীরা। চট্টগ্রাম শহরের কোলাহলের ভেতরেই মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ ফয়’স লেক কনকর্ডের অবস্থান। এই পার্ক কমপ্লেক্সে রয়েছে ফয়’স লেক কনকর্ড, সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড ও ফয়’স লেক রিসোর্ট।

পার্কের বিশাল লেকটি ঘিরে চমৎকার পাহাড়রাশি ও বিরল প্রজাতির বিভিন্ন গাছ রয়েছে। 

ফয়’স লেক কনকর্ডের পাশেই রয়েছে চট্টগ্রামের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার পার্ক সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড। বিশাল জলরাজ্যের বিনোদনের জন্য অত্যাধুনিক সব রাইডস নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এই ওয়াটার পার্কটি। 

ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্কটি সাজানো হয়েছে বাচ্চা ও বড়দের বিভিন্ন রাইডস দিয়ে। রাইডগুলোর মধ্যে- ফেরিস হুইল, বাম্পার কার, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, পাইরেট শিপ, পনি অ্যাডভেঞ্চার, বেবি ড্রাগন, সার্কাস ট্রেন প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। 

ফয়’স লেক কমপ্লেক্সে এবারের ঈদে নতুন যোগ হতে যাচ্ছে এয়ারবর্ন শট, ফ্লাইং বাস, হ্যাপি ক্যাঙ্গারু, সান অ্যান্ড মুন, স্কাই হুপার এবং রিয়ালিটি রাইড হারিকেন ৩৬০।

সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ডের মূল আকর্ষণ হলো কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট ঢেউসম্পন্ন ওয়েভ পুল। এ ছাড়া এ পার্কে রয়েছে ফ্যামিলি পুল, টিউব স্লাইড, মাল্টি স্লাইড, ডুম স্লাইড, পে-জোনসহ নানা রাইডস। 

দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য এখানে পুরুষ এবং নারীদের জন্য আলাদা চেঞ্জ রুম ও লকারের ব্যবস্থাও আছে। 

ফয়’স লেক রিসোর্টে রুমের সঙ্গে আপনি কমপ্লিমেন্টারি পাচ্ছেন সকালে নাস্তা ও ফয়’স লেক কনকর্ডের সব রাইডস উপভোগ করার সুযোগ। ফয়’স লেক রিসোর্টে যাওয়া অতিথিদের জন্য রয়েছে বারবিকিউ নাইট, বোটিংয়ের সুবিধা, কনসার্টসহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন।

এ ছাড়া পাশে অবস্থিত লেক ভিউ রেস্টুরেন্টে রয়েছে প্রকৃতির মাঝে জোৎস্না রাতে ডিনারের সুযোগ। অ্যাডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য ফয়’স লেক বেসক্যাম্প অন্যতম প্রিয় স্থান। ফয়’স লেক বেসক্যাম্প প্রকৃতির সঙ্গে মিতালি করে খোলামেলা জায়গা ও রোমাঞ্চকর নানা অ্যাকটিভিটির সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে ক্যাম্পটি।

শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নানা ধরনের কার্যক্রম রয়েছে বেসক্যাম্পে। রয়েছে দলগত সমন্বয় গড়তে অন গ্রাউন্ড অ্যাকটিভিটি, টিম বিল্ডিং গেম, ট্রেজার হান্টসহ বিভিন্ন অ্যাকটিভিটি। এ ছাড়া রয়েছে কায়াকিং, আর্চারি, ক্রাইম্বিং ওয়াল, উড কেবিন, ট্রি টপ অ্যাকটিভিটি, হিউম্যান ফুসবল ইত্যাদি। তবে ক্যাম্পের অন্যতম আকর্ষণ জিপ লাইন। আরও আছে ওয়াটার জিপ লাইন, জায়ান্ট সুইং, স্মল সুইং, জায়ান্ট হ্যামক ইত্যাদি। ঈদের আনন্দকে বাড়তি মাত্রা দিতে এক অনন্য মাত্রা যোগ হয়েছে ফয়’স লেকে।

ঈদের বিশেষ আয়োজনকে কেন্দ্র করে ফ্যান্টাসি কিংডম কমপ্লেক্স ও ফয়’স লেক কমপ্লেক্স বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। এইদিনের বিশেষ আকর্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে- ডিজে পার্টি, ম্যাজিক শো, লাইভ পারফরমেন্স, ডান্স শো, র‌্যাফেল ড্র, অ্যাক্রোব্যাট শোসহ আরও অনেক কিছু। 

পার্কগুলোতে যাওয়া অতিথিদের জানমালের নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকে পুলিশ, আনসার ও কনকর্ড গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী। 

বিজ্ঞপ্তি/পপি