ঢাকা ৬ চৈত্র ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫
English
বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ৬ চৈত্র ১৪৩১

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিকে বর্জ্য ও প্লাস্টিকমুক্ত করার উদ্যোগ

প্রকাশ: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:৪৭ পিএম
আপডেট: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:৪৯ পিএম
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিকে বর্জ্য ও প্লাস্টিকমুক্ত করার উদ্যোগ
কর্মসূচিতে অংশ নেন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানসহ আরও অনেকে। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ব্র্যাক ও বাংলাদেশ সাসটেইনেবিলিটি অ্যালায়েন্স (বিএসএ) যৌথভাবে ‘নেট জিরো প্রজেক্ট এবং প্লাস্টিক-ফ্রি জিরো-ওয়েস্ট ক্যাম্পাস’ উদ্যোগ শুরু করেছে। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিকে প্লাস্টিকমুক্ত ও শূন্য বর্জ্য ক্যাম্পাসে পরিণত করাই এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য। 

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির মেরুল বাড্ডা ক্যাম্পাসে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই উদ্যোগের যাত্রা শুরু হয়েছে। 
 
এ কর্মসূচির আওতায় উন্নত রিসাইক্লিং ব্যবস্থা, একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের ব্যবহার বন্ধ করা এবং পরিবেশবান্ধব বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণের মতো পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

প্লাস্টিক দূষণ হ্রাসে বাস্তবসম্মত সমাধান খুঁজে বের করার লক্ষ্যে কাজ করছে বাংলাদেশ সাসটেইনেবিলিটি অ্যালায়েন্স। ২০২৩ সালের নভেম্বরে গঠিত এই প্ল্যাটফর্মে ব্র্যাক, ইউনিলিভার, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ ও মেরিকো বাংলাদেশের মতো প্রতিষ্ঠান যুক্ত রয়েছে।

এই উদ্যোগের অংশ হিসেবে অনুষ্ঠানে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার এবং ব্র্যাকের জলবায়ু পরিবর্তন, নগর উন্নয়ন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মসূচির পরিচালক ড. মো. লিয়াকত আলী। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। তিনি তার বক্তব্যে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির এই উদ্যোগের প্রশংসা করেন। সেই সঙ্গে তিনি পরিবেশ সংরক্ষণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়িত্ব পালন সম্পর্কে গুরুত্বারোপ করেন। জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও পরিবেশের ক্ষতি প্রশমনের জন্য তিনি সকলকে অভ্যাস ও মানসিকতা পরিবর্তনে আহ্বান জানান। তিনি আরও বলেন যে, পরিবেশ সংরক্ষণে সম্মিলিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি। 

ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারপারসন তামারা হাসান আবেদ বলেন, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি উচ্চশিক্ষার একটি নতুন ধারণা তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যার কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবে টেকসই উন্নয়ন। তিনি জোর দিয়ে বলেন, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রকৃত উৎকর্ষ তখনই আসবে যখন আমরা সবাই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করব। পরিবেশের প্রতি যত্নশীল হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, পরিবেশ সংরক্ষণকে শুধুমাত্র পরিবেশবিদ্যা নয়, বরং সকল পাঠ্যক্রমের কেন্দ্রে রাখা উচিত, কারণ এটা আমাদের সবার সম্মিলিত দায়িত্ব।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর সৈয়দ ফারহাত আনোয়ার। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের টেকসই উন্নয়ন সম্পর্কিত পদক্ষেপগুলি নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, বর্জ্য কমানো, সম্পদের দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং ক্যাম্পাস পরিচালনায় পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত করতে কাজ করছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি। তিনি শিক্ষা, গবেষণা এবং কার্যকরী উদ্যোগের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়ন প্রচারের জন্য ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির অঙ্গীকার পুনঃব্যক্ত করেন। তিনি উল্লেখ করেন, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় গ্লোবাল সাউথে টেকসই উন্নয়ন শিক্ষার নেতৃত্ব দিতে চায় এবং এই উদ্যোগগুলো এই বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশগত দায়িত্ব পালনে একটি অগ্রগামী প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবে এবং এই অঞ্চলে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ডাউল্যান্ড। এছাড়া ‘টুগেদার টুওয়ার্ডস অ্যা জিরো ওয়েস্ট ক্যাম্পাস’ শীর্ষক বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সাসটেইনেবিলিটি অ্যালায়েন্সের প্রধান সমন্বয়ক সংকলিতা সোম। 

এই অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল ইমপ্যাক্ট ল্যাব আয়োজিত ‘জিরো ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি চ্যালেঞ্জ’ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য সিড ফান্ডিং প্রদান করা হয়। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা টেকসই প্রকল্প ডিজাইন ও বাস্তবায়ন করার সুযোগ পাচ্ছে, যার মাধ্যমে তারা নেট জিরো প্রকল্পে অবদান রাখবে।

এরপর পরিবেশবান্ধব ধারণা ও প্রকল্প তুলে ধরতে একটি পোস্টার প্রদর্শনী আয়োজন করা হয়। সেখানে বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের শিক্ষার্থীরা বর্জ্য কমানোর উপায়, কীভাবে টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব এবং প্লাস্টিকের পরিবেশবান্ধব বিকল্প কী হতে পারে-এসব বিষয়ে তাদের ধারণা ও উদ্ভাবনী সমাধান উপস্থাপন করেন।

এই পোস্টার প্রদর্শনীটি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির আউটরিচ প্রোগ্রাম ও বাংলাদেশ সাসটেইনেবিলিটি অ্যালায়েন্সের সচেতনতামূলক কর্মসূচির অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয়। এই পোস্টারগুলো এর আগে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিচালিত সচেতনতা প্রোগ্রামের মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে। এসব সেশনে শিক্ষার্থীদের বর্জ্য কমানো, পরিবেশ রক্ষা এবং দায়িত্বশীলভাবে সম্পদ ব্যবহারের সম্পর্কে সচেতন করা হয়।

বিজ্ঞপ্তি/মাহফুজ

 

ধানমন্ডিতে MR.DIY এর চতুর্থ স্টোর উদ্বোধন

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৫ পিএম
ধানমন্ডিতে MR.DIY এর চতুর্থ স্টোর উদ্বোধন
ছবি: বিজ্ঞপ্তি/

গ্রাহকদের ব্যাপক সাড়ার পর, মালয়েশিয়ার শীর্ষস্থানীয় হোম ইমপ্রুভমেন্ট ব্র্যান্ড MR.DIY আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে তাদের চতুর্থ স্টোর উদ্বোধন করেছে।

নতুন স্টোরটির অবস্থান ধানমন্ডি ,বারাকাত হ্যাভেন (১ম ও ২য় তলা), বাড়ি ৫৪, রোড ৪এ, সাতমসজিদ রোড, ঢাকা ১২০৯।

বুধবার (২০ মার্চ) জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই নতুন যাত্রার সূচনা করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন MR.DIY বাংলাদেশের শীর্ষ কর্মকর্তা সৈয়দ নূর আনোয়ার, হেড অফ অপারেশনস, মো. উমার ফারুক হোসেন, ওয়্যারহাউস ম্যানেজার, মো. মাসুদুর রহমান, ইমপোর্ট ম্যানেজার, মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, ফাইন্যান্স ম্যানেজার, মো. ফকরুজ্জামান , বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার, মোহামাদ রিজাল, ব্রাঞ্চ ম্যানেজার, মো. রাহাত নবী, মার্কেটিং ম্যানেজার, মো. নাজির হোসেন, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার। যারা ফিতা কেটে স্টোরটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

সৈয়দ নূর আনোয়ার ফিতা কেটে MR.DIY এর বিশ্বমানের পণ্য সরবরাহের মাধ্যমে ক্রেতাদের আরও ভালো সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি প্রকাশ করেন।

MR.DIY বিশ্বজুড়ে স্বল্পমূল্যে মানসম্মত পণ্য সরবরাহ করে থাকে। যেখানে এক ছাদের নিচে গ্রাহকরা পাবেন প্রয়োজনীয় সবকিছু। MR.DIY তাদের 'Always Low Prices' নীতির প্রতি অটল থেকে গুণগতমান বজায় রেখে কম দামে পণ্য সরবরাহ করছে।

ধানমন্ডি স্টোরে ১০,০০০+ পণ্য রয়েছে। যা ১০টি প্রধান ক্যাটাগরিতে বিভক্ত: গৃহস্থালী পণ্য,  হার্ডওয়্যার সরঞ্জাম, ইলেকট্রনিক আইটেম, গাড়ির এক্সেসরিজ, ফার্নিশিং সামগ্রী, স্টেশনারি ও খেলাধুলার সরঞ্জাম, খেলনা ও উপহারসামগ্রী, কম্পিউটার ও মোবাইল এক্সেসরিজ, জুয়েলারি ও কসমেটিকস ও  পরিবারের প্রত্যেক সদস্যদের জন্য থাকছে কিছু না কিছু। যা একটি পরিপূর্ণ শপিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে।

২০০৫ সালে মালয়েশিয়ায় প্রথম স্টোর চালুর পর MR.DIY এখন মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাই, কম্বোডিয়া, ভারত, তুরস্ক, স্পেন, ভিয়েতনাম ও পোল্যান্ডে ৪,৫০০+ স্টোর পরিচালনা করছে। বাংলাদেশে ২০২৪ সালের এপ্রিলে উত্তরার পলওয়েল কার্নেশন শপিং সেন্টার ও যমুনা ফিউচার পার্কে প্রথম দুটি স্টোর চালু করা হয়। এর পর সংযুক্ত হয় মিরপুর শাখা। 

MR.DIY ধানমন্ডি স্টোরের উদ্বোধনের মাধ্যমে বাংলাদেশের গ্রাহকদের আরও কাছে পৌঁছানোর যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।

গ্র্যান্ড ওপেনিং উপলক্ষে, ২০-২২ মার্চ পর্যন্ত চলবে বিশেষ অফার ও উপহার ক্যাম্পেইন! প্রথম দিকের ক্রেতারা যারা একক রশিদে ১,০০০ টাকা বা তার বেশি কেনাকাটা করবেন তারা MR DIY ফ্রি ছাতা উপহার পাবেন!

এ ছাড়া উদ্বোধনের আনন্দ আরও বাড়িয়ে তুলতে Snap & Win কনটেস্টে অংশ নিয়ে জিতে নিতে পারবেন বিশেষ পুরস্কার!

MR.DIY ধানমন্ডি স্টোরে থাকা ফটো ফ্রেমের সঙ্গে ছবি তুলে MR.DIY Bangladesh এর পিন করা ফেসবুক পোস্টের কমেন্টে সেই ছবি আপলোড করে #MRDIYBangladesh #Dhanmondi এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করলে সবচেয়ে সৃজনশীল ৫ জন বিজয়ী "মিস্ট্রি গিফট" পাবেন, এবং তারা স্টোর থেকে পুরস্কার সংগ্রহ করতে পারবেন।

নতুন ধানমন্ডি স্টোর ঘুরে আসুন এবং স্বল্পমূল্যে মানসম্মত পণ্য কেনাকাটার অভিজ্ঞতা নিন। 

অফার ও প্রোমোশনের বিস্তারিত জানতে MR.DIY বাংলাদেশকে অনুসরণ করুন:

ওয়েবসাইট: www.mrdiy.com/bd 
ফেসবুক: MR.DIY Bangladesh 
ইনস্টাগ্রাম: @mrdiy.bangladesh 
লিঙ্কডইন: MR.DIY Banglades h
টিকটক: @mrdiy.bangladesh
ইউটিউব: MR.DIY Bangladesh


বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী/

ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট নিয়ে গবেষণা করবে বুয়েট

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪১ পিএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৪ পিএম
ঢালাই স্পেশাল সিমেন্ট নিয়ে গবেষণা করবে বুয়েট
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (MGI) ইউনিট ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (RISE) মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (MoA) স্বাক্ষরিত হয়েছে। গবেষণা ও উদ্ভাবন বিষয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষর, নির্মাণ শিল্পে গবেষণা, উদ্ভাবন এবং উন্নত প্রযুক্তির প্রসার ঘটিয়ে টেকসই ও পরিবেশবান্ধব নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

ঢালাই স্পেশাল একটি R ক্যাটাগরির সিমেন্ট, যা প্রথম দুদিনের মধ্যে ২০ এমপিএ দৃঢ়তা অর্জন করে। উন্নত বিশ্বের ধারবাহিকতায় বাংলাদেশে এই সিমেন্ট প্রথমবারের মতো বাজারজাত করেছে MGI। এই সিমেন্টের ব্যবহার ও কার্যকারিতা নিয়ে বিশেষ গবেষণা পরিচালনা করবে বুয়েটের RISE।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষে স্বাক্ষর করেন এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মোহাম্মদ খোরশেদ আলম এবং বুয়েটের পক্ষে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম (ডিরেক্টর, RISE, BUET)। 

এ ছাড়া অনুষ্ঠানে ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন- চিফ সেলস অফিসার সঞ্জীব কুমার সাহা, সিনিয়র জিএম (ব্র্যান্ড) কাজী মো. মহিউদ্দিন, সিনিয়র ডিজিএম (টিএসবিডি) সুদীপ্ত রায় এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (টিএসবিডি) বিদ্যুৎ কুমার বনিক। 

অন্যদিকে বুয়েটের প্রতিনিধিত্ব করেন ফ্যাকাল্টি অব সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন অধ্যাপক ড. আব্দুল জলিল, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের হেড অধ্যাপক ড. জাকারিয়া আহমেদ, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয় বিভাগের প্রিন্সিপাল ইনভেস্টিগেটর অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের  অধ্যাপক ড. মোয়াজ্জেম হোসেন এবং অধ্যাপক ড. তাহসীন রেজা হোসেন। 

এ ছাড়া উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

উপস্থিত বক্তারা যৌথ গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং নতুন প্রযুক্তির উন্নয়নের মাধ্যমে নির্মাণ খাতের অগ্রগতিতে একসঙ্গে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। 

এ চুক্তির আওতায় ঢালাই স্পেশাল সিমেন্টের মাধ্যমে ইউনিক সিমেন্ট ইন্ডাস্ট্রিজ এবং বুয়েটের মধ্যে কার্যকর সহযোগিতার ভিত্তি স্থাপিত হলো, যা দেশের নির্মাণ শিল্পের উন্নয়নে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।

বিজ্ঞপ্তি/পপি/

টেকনোর সাথে ঈদের খুশি জমবে বেশি

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:০৪ পিএম
টেকনোর সাথে ঈদের খুশি জমবে বেশি
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

আর মাত্র কয়েকদিন পর এ দেশের মানুষ উদ্‌যাপন করবে মুসলিমদের সবচেয়ে বড় অনুষ্ঠান ঈদ। ঈদ মানেই আনন্দ। আর সে আনন্দ প্রিয়জনদের সঙ্গে ভাগাভাগি করলে ঈদের আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়। ঈদ উদ্‌যাপনের এই আনন্দ বহুগুণে বাড়িয়ে তুলতে, স্মার্টফোন উদ্ভাবনে গ্লোবাল শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড টেকনো নিয়ে এসেছে আকর্ষণীয় ঈদ অফার।

এই ঈদে টেকনোর বেশ কিছু স্মার্টফোন অবিশ্বাস্য মূল্যে পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ফোন কিনলেই থাকছে আকর্ষণীয় উপহার।

টেকনোর ক্যামন এবং স্পার্ক সিরিজ ইতোমধ্যে এর সেরা দামে সেরা ফিচার ও ডিউরেবিলিটি দিয়ে গ্রাহকদের মধ্যে সুনাম অর্জন করেছে। বিশেষ করে এই ব্র্যান্ডের ক্যামন ৩০ (১২জিবি), ক্যামন ৩০এস, স্পার্ক ৩০ এবং স্পার্ক ৩০সি ডিভাইসগুলো বেশ জনপ্রিয়।

'টেকনোর সাথে ঈদের খুশি জমবে বেশি' ট্যাগলাইনে আসন্ন ঈদ উপলক্ষে এই ফোনগুলোর যেকোনো একটি ফোন কিনলেই পাওয়া যাবে আকর্ষনীয় উপহার। এর মধ্যে থাকছে রিভো ইলেকট্রিক বাইক, টেকনো ফ্যান্টম ভি ফোল্ড২, ফ্যান্টম ফ্লিপ অথবা নগদ সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক জয়ের সুযোগ।

৭ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এই অফারটি আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত চলবে। একটি মোবাইল নম্বর দিয়ে একবারই পুরস্কার জেতা যাবে।

উপহার জেতার এই দৌড়ে অংশগ্রহণ করতে, আপনার পছন্দের স্মার্টফোনটি কিনুন এবং রিটেইল কোড সংগ্রহ করুন। এর পর 
(TECNO&lt স্পেস IMEI1&lt স্পেস রিটেইল কোড) লিখে ২৬৯৬৯ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে।

এসএমএস পাঠানোর সঙ্গে সঙ্গেই ক্রেতাকে রিপ্লাই এর মাধ্যমে পুরস্কার সম্পর্কে জানানো হবে। অফারটি পেতে বিক্রেতাকে এসএমএসটি দেখিয়ে উপহার বুঝে নিতে পারবেন।

এই ঈদকে আনন্দময় ও স্মরণীয় করে রাখতে এখনই আপনার নিকটস্থ টেকনো আউটলেট ভিজিট করুন।

বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী/

ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সিলেটের কাওসার আহমেদ

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ১২:৫৫ পিএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ০১:২৩ পিএম
ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সিলেটের কাওসার আহমেদ
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

'দেশের নাম্বার ওয়ান ব্র্যান্ড' ওয়ালটনের ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন সিলেটের কানাইঘাটের কাওসার আহমেদ। তিনি ওয়ালটনের কাছ থেকে পেয়েছেন ১০ লাখ টাকা।

দেশজুড়ে চলমান ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২ এ ঘোষিত ‘আবারো মিলিয়নিয়ার’ অফারের আওতায় এই সুবিধা পান তিনি।

এর আগে সিজন-২২ এ ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ফরিদপুরের কলেজ শিক্ষার্থী রাসেল ফকির, নেত্রকোণার খোকন মিয়া এবং ঢাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আলী মর্তুজা।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) বিকেলে সিলেটের কানাইঘাট থানা রোডে ওয়ালটন প্লাজা সংলগ্ন মাঠে আয়োজিত জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতা কাওসারের হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান।

আসন্ন ঈদ উৎসবকে সামনে রেখে ‘দেশজুড়ে তোলপাড়, ওয়ালটন পণ্য কিনে হতে পারেন আবারো মিলিয়নিয়ার’ স্লোগানে সারা দেশে চলছে ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২। এর আওতায় চলতি বছরের ঈদুল আজহা পর্যন্ত
দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা ও পরিবেশক শোরুম থেকে ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার, ওয়াশিং মেশিন অথবা বিএলডিসি ফ্যান কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়া রয়েছে লাখ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচারসহ নিশ্চিত উপহার।

ক্যাম্পেইনের এই সুবিধার আওতায় চলতি মাসের ৫ তারিখ কানাইঘাটের ওয়ালটন প্লাজা থেকে ২৫ হাজার ৫০০ টাকা দিয়ে একটি ডিপ ফ্রিজ কেনেন কাওসার। ফ্রিজটি কেনার পর তার নাম, মোবাইল নম্বর এবং ফ্রিজের মডেল নম্বর ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হয়। এর কিছুক্ষণ পরই তার মোবাইলে ওয়ালটনের কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা পাওয়ার একটি মেসেজ যায়। ঈদের আগে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেয়ে কাওসারের পরিবার মহাখুশি।

চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে কাওসার আহমেদ বলেন, ওয়ালটন ফ্রিজ কেনার সুবাদে এবারের ঈদ হবে আমার পরিবারের সবচেয়ে সেরা ঈদ। ওয়ালটন কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।

অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ মার্কেটিং কর্মকর্তা জোহেব আহমেদ, ওয়ালটন ফ্রিজের চিফ বিজনেস কর্মকর্তা তাহসিনুল হক, চিফ ডিভিশনাল কর্মকর্তা সুমন মিয়া, ডিভিশনাল ক্রেডিট ম্যানেজার মাকসুদ আলম, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার সাহাদাত হোসেন, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার তৌহিদ বিন মনোয়ার ও প্লাজা ম্যানেজার আমিনুল ইসলাম প্রমুখ।

বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী/

ফুডির আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী ইফতার-সাহরি ফেস্ট শুরু হতে যাচ্ছে

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ১১:৪৫ এএম
আপডেট: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৩:২৪ পিএম
ফুডির আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী ইফতার-সাহরি ফেস্ট শুরু হতে যাচ্ছে

বাংলাদেশের ফুড ডেলিভারিভিত্তিক ফুডি অ্যাপ একটি ব্যতিক্রমধর্মী ফেস্টিভ্যাল ফুডি ইফতার ও সাহরি ফেস্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ঢাকার বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউর মাঠে এ ফেস্ট অনুষ্ঠিত হবে। 

এ মেলার মাধ্যমে পবিত্র রমজান মাসে নানা আয়োজন নিয়ে উপস্থিত থাকবে নতুন, পুরাতন ঢাকার জনপ্রিয় রেস্টুরেন্টগুলোর মধ্যে প্রায় ৩০টি স্টল। একই ভেন্যুতে পছন্দের সব ধরনের খাদ্যসামগ্রী পেতে সহায়তা করবে এ ব্যতিক্রমধর্মী মেলা।

ফুডি ইফতার ও সাহরি ফেস্টকে আকর্ষণীয় করার জন্য এ মেলার সঙ্গে সংযুক্ত রয়েছে পাওয়ার্ড বাই     জনপ্রিয় এবং বিশ্বস্ত ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড (ইবিএল), বেভারেজ পার্টনার হিসেবে আছে কোকাকোলা, হাইজিন পার্টনার ডেটল এবং আইসক্রিম পার্টনার সেভয়।

আসন্ন ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে এ মেলায় বিশেষ আয়োজন থাকছে আগামী ২৬ মার্চ থেকে স্পেশাল মেহেদি ফেস্টিভ্যাল।  

বাংলাদেশে সময়ের গুরুত্ব বিবেচনায় ফুড ডেলিভারি ব্যবসায়ে নতুন সংযোজন ‘ফুডি’। যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। ফুডি, বাংলাদেশে ডেলিভারিভিত্তিক সম্পূর্ণ দেশীয় একটি ফুড সেবা প্রতিষ্ঠান।

অনলাইনে খাবার সরবরাহকারী প্ল্যাটফর্ম ফুডি, শিক্ষিত তরুণ সমাজকে কর্মক্ষম করে গড়ে তোলার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে, যা দেশের বেকারত্ব দূর করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অনলাইনভিত্তিক এ প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে।

দেশজুড়ে সেবা বিস্তৃত করার পাশাপাশি ফুডি ব্যবহারকারীদের সবসময় সর্বোত্তম সেবা ও নতুন নতুন উদ্ভাবনে বদ্ধপরিকর। ফুডির সেবা গ্রহণকারীদের জন্য রেস্টুরেন্ট, শপ ও রাইডার পার্টনারদের সঙ্গে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

বিজ্ঞপ্তি/পপি/