ঢাকা ১৬ বৈশাখ ১৪৩২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
English
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২

রোমাঞ্চকর রাইডের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করুন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে

প্রকাশ: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪২ পিএম
আপডেট: ২২ মার্চ ২০২৫, ০৩:৪৪ পিএম
রোমাঞ্চকর রাইডের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করুন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

এবার ঈদে নতুন নতুন রাইডের সঙ্গে বাড়তি আনন্দ উপভোগ করতে চাইলে যেতে পারেন ফ্যান্টাসি কিংডম ও ফয়’স লেকে। 

ঢাকার কর্মব্যস্ত মানুষ যেন ঈদের বিশেষ দিনটিতে পরিবার ও বন্ধুদের নিয়ে আনন্দঘন মুহূর্ত কাটাতে পারেন সেজন্য কনকর্ড এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি লি. বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ থিম পার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম, পরবর্তীতে ওয়াটার কিংডম, এক্সট্রিম রেসিং ও হেরিটেজ পার্ক প্রতিষ্ঠা করে।

চট্টগ্রামের মানুষদের আন্তর্জাতিক মানের বিনোদনের স্বাদ দিতে প্রকৃতির কোল ঘেঁষে সেখানে স্থাপন করা হয় ফয়’স লেক কনকর্ড যেখানে রয়েছে সি ওয়ার্ল্ড ও আন্তর্জাতিক মানের রিসোর্ট।

ফ্যান্টাসি কিংডমে রয়েছে থ্রিলিং সব রাইডস ও বিশাল ওয়াটার কিংডম। আধুনিক বিনোদন জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রয়েছে এক্সট্রিম রেসিং গোকার্টসহ বিভিন্ন আর্কেড গেমসের সমারোহ। 

বাংলার সৃষ্টি ধরে রেখে দেশের ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলোর ছোট আকৃতির নিদর্শন বানানো হয়েছে হেরিটেজ পার্কে। লিয়া রেস্টুরেন্টের মতো মাল্টি-কুইজিন রেস্টুরেন্টও আছে এখানে। সঙ্গে রাত্রিযাপন ও বার-বি-কিউ পার্টির সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে রিসোর্ট আটলান্টিসে। 

ঢাকার আশুলিয়ায় সর্বপ্রথম এমন একটি অ্যামিউজমেন্ট পার্ক বানানো হয় যা বিশ্বমানের বিনোদন কেন্দ্রে পরিণত হয়। পার্কটির উল্লেখযোগ্য রাইডগুলোর মধ্যে রয়েছে- রোলার কোস্টার, ফেরিস হুইল, জুজু ট্রেন, বাম্পার কার, হ্যাপি ক্যাঙ্গারু, ম্যাজিক কার্পেট, হারিকেন ৩৬০ ভিআরসহ ২০টির বেশি রাইডস।

এ ছাড়া আধুনিক বিনোদন জগতের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এখানে তৈরি করা হয়েছে আর্কেড গেমস জোন। এবারের ঈদে নতুন যোগ হতে যাচ্ছে মিনি টপ স্পিন, ড্রপ অ্যান্ড টুইস্ট, আকাশ পাড়ি বা স্কাই হুপার রাইড। ইউরোপে উদ্ভূত এই রাইডগুলো অতিথিদের থ্রিলিং অ্যাডভেঞ্চার জগতে নিয়ে যাবে যেখানে উপভোগ করতে পারবেন হঠাৎ ড্রপ এবং স্পাইরাল মোড়ের একটা রোমাঞ্চকর অনুভূতি।
ফ্যান্টাসি কিংডমের ঠিক পাশেই তৈরি করে করা হয়েছে দেশের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার থিম পার্ক, ওয়াটার কিংডম। এখানে রয়েছে বিভিন্ন ওয়েভ রাইডস, ম্লাইডস্, জায়ান্ট পুল, লেজি রিভার এবং ডিজে পার্টি। 

ফ্যান্টাসি কিংডমের আরেকটি বিশেষ আকর্ষণ হচ্ছে হেরিটেজ পার্ক যেখানে ছোট বড় রাইডের পাশাপাশি থাকছে বাংলাদেশের বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী স্থানের রেপ্লিকা যা এখানে ঘুরতে আসা মানুষদের তাদের অস্তিত্বের মূলে নিয়ে যায়। 

এই ঐতিহ্যবাহী স্থাপনাগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে- জাতীয় স্মৃতিসৌধ, আহ্সান মঞ্জিল, চুনাখোলা মসজিদ, সীতাকোট বিহারসহ আরও অনেক নমুনা। বহির্বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ফ্যান্টাসি কিংডম প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে বিশ্বমানের গো-কার্ট রেসিংয়ের সুযোগ, এক্সট্রিম রেসিংয়ের মাধ্যমে। 

বাংলাদেশের সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠিত গো-কার্ট ট্র্যাকে আপনি খুঁজে পাবেন উদ্যম ও বিশাল উত্তেজনা। এক্সট্রিম রেসিংয়ের আঁকাবাঁকা ট্রাকে গো-কার্টিং করার প্রতিটি মুহূর্তই শ্বাসরুদ্ধকর। ৪০০ মিটারের ও বেশি ট্র্যাকে চালানো হয় ফর্মুলা ওয়ান রেসিং কার যা অভিযাত্রীদের দুর্দান্ত অভিজ্ঞতা দিয়ে থাকে।

ফ্যান্টাসি কিংডম ওয়াটার কিংডম প্রাঙ্গণে তৈরি করেছেন তিন তারকাবিশিষ্ট রিসোর্ট, যা রিসোর্ট আটলান্টিস নামে পরিচিত। এই রিসোর্ট প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যই ছিল বিনোদন প্রেমীদের শহুরে কোলাহল থেকে দূরে কিছু সময় কাটানোর সুযোগ করে দেওয়া। 

দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে এখানে তৈরি করা হয়েছে লিয়া রেস্টুরেন্ট, আশুলিয়া ক্যাসেল, ওয়াটার টাওয়ার ক্যাফে এবং অ্যাকোয়া রেস্টুরেন্ট। এ রেস্টুরেন্টগুলোর মূল উদ্দেশ্যই হলো এখানে ঘুরতে আসা মানুষদের সার্বক্ষণিক সেবা দেওয়া। ওয়াটার পার্কের দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য পুরুষ এবং মহিলাদের ভিন্ন চেঞ্জিং রুমের ব্যবস্থা করা আছে।      

ঈদের খুশিকে আরও বহুগুণ বাড়িয়ে দিতে চট্টগ্রামে ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর ফয’স লেক কনকর্ড ভিন্নরকম সাজে সজ্জিত হয়। ঈদের আনন্দমুখর দিনটি আরও রঙিন করতে পরিবার পরিজন ও বন্ধু-বান্ধব নিয়ে দলে দলে সেখানে ভিড় জমাযন দর্শনার্থীরা। চট্টগ্রাম শহরের কোলাহলের ভেতরেই মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশে জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ ফয়’স লেক কনকর্ডের অবস্থান। এই পার্ক কমপ্লেক্সে রয়েছে ফয়’স লেক কনকর্ড, সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড ও ফয়’স লেক রিসোর্ট।

পার্কের বিশাল লেকটি ঘিরে চমৎকার পাহাড়রাশি ও বিরল প্রজাতির বিভিন্ন গাছ রয়েছে। 

ফয়’স লেক কনকর্ডের পাশেই রয়েছে চট্টগ্রামের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ওয়াটার পার্ক সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ড। বিশাল জলরাজ্যের বিনোদনের জন্য অত্যাধুনিক সব রাইডস নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে এই ওয়াটার পার্কটি। 

ফয়’স লেক কনকর্ড অ্যামিউজমেন্ট পার্কটি সাজানো হয়েছে বাচ্চা ও বড়দের বিভিন্ন রাইডস দিয়ে। রাইডগুলোর মধ্যে- ফেরিস হুইল, বাম্পার কার, ফ্যামিলি রোলার কোস্টার, পাইরেট শিপ, পনি অ্যাডভেঞ্চার, বেবি ড্রাগন, সার্কাস ট্রেন প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। 

ফয়’স লেক কমপ্লেক্সে এবারের ঈদে নতুন যোগ হতে যাচ্ছে এয়ারবর্ন শট, ফ্লাইং বাস, হ্যাপি ক্যাঙ্গারু, সান অ্যান্ড মুন, স্কাই হুপার এবং রিয়ালিটি রাইড হারিকেন ৩৬০।

সি ওয়ার্ল্ড কনকর্ডের মূল আকর্ষণ হলো কৃত্রিমভাবে সৃষ্ট ঢেউসম্পন্ন ওয়েভ পুল। এ ছাড়া এ পার্কে রয়েছে ফ্যামিলি পুল, টিউব স্লাইড, মাল্টি স্লাইড, ডুম স্লাইড, পে-জোনসহ নানা রাইডস। 

দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য এখানে পুরুষ এবং নারীদের জন্য আলাদা চেঞ্জ রুম ও লকারের ব্যবস্থাও আছে। 

ফয়’স লেক রিসোর্টে রুমের সঙ্গে আপনি কমপ্লিমেন্টারি পাচ্ছেন সকালে নাস্তা ও ফয়’স লেক কনকর্ডের সব রাইডস উপভোগ করার সুযোগ। ফয়’স লেক রিসোর্টে যাওয়া অতিথিদের জন্য রয়েছে বারবিকিউ নাইট, বোটিংয়ের সুবিধা, কনসার্টসহ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন।

এ ছাড়া পাশে অবস্থিত লেক ভিউ রেস্টুরেন্টে রয়েছে প্রকৃতির মাঝে জোৎস্না রাতে ডিনারের সুযোগ। অ্যাডভেঞ্চার প্রেমীদের জন্য ফয়’স লেক বেসক্যাম্প অন্যতম প্রিয় স্থান। ফয়’স লেক বেসক্যাম্প প্রকৃতির সঙ্গে মিতালি করে খোলামেলা জায়গা ও রোমাঞ্চকর নানা অ্যাকটিভিটির সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে ক্যাম্পটি।

শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য নানা ধরনের কার্যক্রম রয়েছে বেসক্যাম্পে। রয়েছে দলগত সমন্বয় গড়তে অন গ্রাউন্ড অ্যাকটিভিটি, টিম বিল্ডিং গেম, ট্রেজার হান্টসহ বিভিন্ন অ্যাকটিভিটি। এ ছাড়া রয়েছে কায়াকিং, আর্চারি, ক্রাইম্বিং ওয়াল, উড কেবিন, ট্রি টপ অ্যাকটিভিটি, হিউম্যান ফুসবল ইত্যাদি। তবে ক্যাম্পের অন্যতম আকর্ষণ জিপ লাইন। আরও আছে ওয়াটার জিপ লাইন, জায়ান্ট সুইং, স্মল সুইং, জায়ান্ট হ্যামক ইত্যাদি। ঈদের আনন্দকে বাড়তি মাত্রা দিতে এক অনন্য মাত্রা যোগ হয়েছে ফয়’স লেকে।

ঈদের বিশেষ আয়োজনকে কেন্দ্র করে ফ্যান্টাসি কিংডম কমপ্লেক্স ও ফয়’স লেক কমপ্লেক্স বর্ণিল সাজে সাজানো হয়। এইদিনের বিশেষ আকর্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে- ডিজে পার্টি, ম্যাজিক শো, লাইভ পারফরমেন্স, ডান্স শো, র‌্যাফেল ড্র, অ্যাক্রোব্যাট শোসহ আরও অনেক কিছু। 

পার্কগুলোতে যাওয়া অতিথিদের জানমালের নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকে পুলিশ, আনসার ও কনকর্ড গ্রুপের নিজস্ব নিরাপত্তা বাহিনী। 

বিজ্ঞপ্তি/পপি

এনসিসি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হলেন আবদুস সালাম

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৫৯ পিএম
এনসিসি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান  হলেন আবদুস সালাম
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

এনসিসি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় সম্প্রতি আবদুস সালাম (উদ্যোক্তা পরিচালক) সর্বসম্মতিক্রমে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন।

ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম দেশের একজন স্বনামধন্য প্রকৌশলী এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী। তিনি ১৯৬৫ সালে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেন। গত কয়েক দশক ধরে তিনি  বাংলাদেশের ইলেক্ট্রোমেকানিক্যাল ইন্সটলেশনের ক্ষেত্রে একজন অগ্রণী বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তার পেশাগত জীবনে তিনি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া, ভারত, চীনসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের খ্যাতনামা প্রকৌশলীদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পেয়েছেন।

তিনি বাংলাদেশের প্রথম কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং প্রথম অপটিক্যাল ফাইবার কেবল স্থাপনার উদ্যোক্তা হিসেবে স্বীকৃত। তার গভীর প্রযুক্তিগত দক্ষতার ফলে তিনি ৫০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার অসংখ্য বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, যা দেশের জ্বালানি অবকাঠামো উন্নয়নে এক মাইলফলক।

ভারী প্রকৌশল খাতে ইঞ্জিনিয়ার সালামের অবদান অনন্য। তিনি ৩৫০ টন ধারণক্ষমতা সম্পন্ন অতিভারী রেল ট্রলির নির্মাণ এবং ২০০, ৬০০ ও ১০০০ টন ধারণক্ষমতার তিনটি ভাসমান ক্রেন নির্মাণে নেতৃত্ব দিয়েছেন যার মধ্যে শেষ দুটি দেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ভাসমান ক্রেন। একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তিনি দ্য বেঙ্গল ইলেকট্রিক লিমিটেড, মাল্টিপল ইকুইপমেন্ট অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড, গংগাটিয়া ফিশারিজ লিমিটেড, বেঙ্গল শিপইয়ার্ড লিমিটেডসহ বিভিন্ন খাতে একাধিক ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক।

প্রযুক্তি ও ব্যবসায়িক সাফল্যের পাশাপাশি, সমাজসেবায়ও ইঞ্জিনিয়ার সালামের ভূমিকা প্রশংসনীয়। কিশোরগঞ্জ জেলার একটি প্রত্যন্ত গ্রামে তিনি ছয়তলা বিশিষ্ট একটি আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেছেন, যাতে সেখানে বসবাসরত দরিদ্র শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা যায়। এ ছাড়াও, মেধাবী অথচ দরিদ্র শিক্ষার্থীদের প্রতি তার সহায়ক মনোভাব সমাজে ব্যাপকভাবে সমাদৃত।

বিজ্ঞপ্তি/সুমন/

বিমান বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইটের যাত্রীদের উপহার দিলো প্রাইম ব্যাংক

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:৫৯ পিএম
আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪৮ পিএম
বিমান বাংলাদেশের প্রথম হজ ফ্লাইটের যাত্রীদের উপহার দিলো প্রাইম ব্যাংক
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

প্রাইম ব্যাংক পিএলসি. বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স লিমিটেড-এর প্রথম হজ ফ্লাইটের যাত্রীদের জন্য বিশেষ উপহার সামগ্রী হস্তান্তর করেছে। বিমানের প্রথম হজ ফ্লাইট মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) পরিচালিত হবে।

সম্প্রতি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের উদ্যোগে বলাকা ভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে, প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. নাজিম এ. চৌধুরী বিমানের পরিচালক (অর্থ) ও ডেপুটি সেক্রেটারি মো. নওসাদ হোসেনের কাছে এই উপহারসামগ্রী হস্তান্তর করেন।

অনুষ্ঠানে প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ইসলামী ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান সৈয়দ ইবনে শাহরিয়ার এবং বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (অ্যাকাউন্টস ও ফান্ড ম্যানেজমেন্ট) সায়মা রহমানসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই অংশীদারত্বের আওতায় প্রাইম ব্যাংক বিমানের প্রথম হজ ফ্লাইটের সকল যাত্রীদের উপহার সামগ্রী সরবরাহ করবে। পাশাপাশি, প্রাইম ব্যাংক হজযাত্রীদের চলাচলের সুবিধার জন্য বিমানবন্দরে বিশেষ শাটল বাস পরিসেবাও স্পন্সর করছে।

বিজ্ঞপ্তি/

 

পঞ্চমবারের মতো ‘বিকাশ পার্টনার এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ পেল হুয়াওয়ে

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৪ পিএম
আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৪৩ পিএম
পঞ্চমবারের মতো ‘বিকাশ পার্টনার এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ পেল হুয়াওয়ে
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ক্যাশলেস সোসাইটি গঠনে বিকাশকে সহযোগিতার জন্য পঞ্চমবারের মতো ‘পার্টনার এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছে হুয়াওয়ে। পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার ক্যারিয়ার নেটওয়ার্ক বিজনেস গ্রুপের ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝো শাওফেং (টিম) এবং অ্যাকাউন্ট ডিরেক্টর ডু কংকং-এর হাতে পুরস্কার তুলে দেন বিকাশ-এর চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর এবং প্রতিষ্ঠানটির ইভিপি অ্যান্ড হেড অব সাপ্লাই চেইন, প্রোকিউরমেন্ট মোহাম্মদ রাশেদুল আলম।

হুয়াওয়ে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

২০১৭ সাল থেকে হুয়াওয়ে ও বিকাশ কৌশলগত প্রযুক্তি সহযোগিতার মাধ্যমে একসঙ্গে কাজ করে আসছে। বর্তমানে হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের পাশাপাশি কারিগরি সহযোগিতা দিচ্ছে হুয়াওয়ে। হুয়াওয়ে মোবাইল মানি সল্যুশনসহ বিভিন্ন ধরনের আর্থিক সেবা সরবরাহ করেছে। বিগত কয়েক বছর থেকে নিজেদের অগ্রযাত্রায় সহযোগীদের ভূমিকাকে স্বীকৃতি দিতে বিকাশ এই পার্টনার এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ প্রদান করে আসছে।  

গতবছরে হুয়াওয়ে যে পেশাদারত্বের সঙ্গে বিকাশ-এর সঙ্গে এক কাজ করেছে তারই স্বীকৃতি হিসেবে এই পুরস্কার। 

বিকাশের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর বলেন, ‘যাত্রার শুরু থেকেই বিকাশের মূল লক্ষ্য ছিল আর্থিক ক্ষেত্রে অন্তর্ভুক্তিমূলক সেবা নিশ্চিত করা। এই লক্ষ্য অর্জনে গ্রাহকদের সেবা দিতে আমাদেরকে সর্বোচ্চ মানের প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হয়। বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ আইসিটি অবকাঠামো ও প্রযুক্তি প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের সঙ্গে কাজ করে আমরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মান নিশ্চিত করতে পেরেছি। বছরের পর বছর ধরে সহযোগী হিসেবে হুয়াওয়ের প্রচেষ্টার জন্য আমরা তাদের ধন্যবাদ জানাই। হুয়াওয়ের অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, গ্রাহকদেরকে সর্বোচ্চ মানের সেবা দিতে আমাদেরকে সক্ষম করে তুলেছে।’ 

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার ক্যারিয়ার নেটওয়ার্ক বিজনেস গ্রুপের ভাইস প্রেসিডেন্ট ঝো শাওফেং (টিম) বলেন, ‘বর্তমানে হুয়াওয়ের ফিনটেক সেবা এশিয়া ও আফ্রিকার ৬০টিরও বেশি বাজারে ব্যবহৃত হচ্ছে। সবমিলিয়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৪১০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ প্রতিষ্ঠানটির ফিনটেক সেবা গ্রহণ করছে। বাংলাদেশের আইসিটি অবকাঠামোর উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হুয়াওয়ে সব সময় প্রস্তুত। বিকাশের সঙ্গে আমাদের এই পথচলা আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। সম্মিলিতভাবে আমরা এমন এক উন্নয়নের পথে এগিয়ে যেতে পারি, যা শুধু ব্যবসার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না, বরং সব স্তরের মানুষের উপকারে আসবে।’

আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে ত্বরান্বিত করতে ও দেশের আরও বেশি মানুষকে ডিজিটাল অর্থনীতির আওতায় আনতে ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠান দুইটি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এর ফলে বিকাশ ও হুয়াওয়ের সহযোগিতা আরও দৃঢ় হয়।

সম্প্রতি এমডব্লিউসি ২০২৫-এ হুয়াওয়ে ও বিকাশের ডিজিটাল ঋণ সেবা ‘পে লেটার’-এর জন্য যৌথভাবে ‘গ্লোমো বেস্ট ফিনটেক ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছে। এই সেবার মাধ্যমে বাংলাদেশে ব্যাংকিংয়ের আওতার বাইরে থাকা জনসাধারণ স্বল্পমেয়াদের ক্ষুদ্র ঋণ নিতে পারেন। সেবাটির মাধ্যমে ব্যাংকিং সেবার অপ্রতুলতা ও এর ফলে সৃষ্ট বেশি সুদে অপ্রাতিষ্ঠানিক ঋণের মতো সমস্যাগুলোর সমাধান করা সম্ভব হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তি/

এভিয়েশনে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অনন্য ইউএস-বাংলা

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫০ পিএম
আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৫৩ পিএম
এভিয়েশনে পরিকল্পনা বাস্তবায়নে অনন্য ইউএস-বাংলা
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

সুপরিকল্পিত পরিকল্পনা ছাড়া এভিয়েশনে সঠিক গন্তব্যে পৌঁছানো অসম্ভব। সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে বাংলাদেশের এভিয়েশনে জ্বল জ্বল করে জ্বলছে দেশের আকাশ পরিবহনের অন্যতম ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে ইউএস-বাংলা পরিকল্পনা আর বাস্তবায়নকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।

লক্ষ্য যত দূরেই থাকুক সঠিক পরিকল্পনা সেই লক্ষ্যকে নিজস্ব দৃষ্টি সীমায় নিয়ে আসাই সঠিক ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্য থাকে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স ২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা শুরু করার পূর্বে দেশের এভিয়েশনে যাত্রী সেবাকে প্রাধান্য দিয়ে, প্রায় ১৫ মিলিয়ন প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য আধুনিক এয়ারক্রাফট, প্রতিযোগিতামূলক ভাড়া, উন্নত ইন-ফ্লাইট সার্ভিসসহ সব ধরনের সেবার সম্মিলন ঘটিয়েছে।

যাত্রার শুরুতে পরিকল্পনা অনুযায়ী দেশের সব বিমানবন্দরে ফ্লাইট চালানো, যা এক বছরের মধ্যেই বাস্তবায়ন করেছে ইউএস-বাংলা। লক্ষ্য যখন দূর দিগন্তে সেখানে ইউএস-বাংলা থেমে যায়নি। দু’বছরের মধ্যেই ঢাকা থেকে কাঠমান্ডু রুটে ফ্লাইট পরিচালনার মাধ্যমে দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে গমণ করে।

ধীরে ধীরে ইউএস-বাংলা ইনফ্যান্ট থেকে চাইল্ডে রূপান্তরিত হয়ে স্বপ্নগুলো আরও বড় দেখতে শুরু করে। তৃতীয় বছরেই বহরে যোগ করেছে বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট, যার মাধ্যমে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম মাস্কাট, দোহাসহ এশিয়ার অন্যতম গন্তব্য সিঙ্গাপুর, কুয়ালালামপুর রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করেছে। এছাড়া যাত্রী চাহিদার উপর ভিত্তি করে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের কলকাতা ও বাংলাদেশি যাত্রী যারা চিকিৎসা নেওয়ার জন্য ভারতে গমন করেন তার মধ্যে অন্যতম গন্তব্য চেন্নাইয়ে ফ্লাইট পরিচালনা করেছে ইউএস-বাংলা।

স্বাধীনতার পর বাংলাদেশি কোনো এয়ারলাইন্স চীনের কোনো প্রদেশে ফ্লাইট পরিচালনায় প্রথমবারের মতো স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করতে পেরেছে ইউএস-বাংলা। বাংলাদেশি ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী, পর্যটক ও চিকিৎসা নেওয়ার জন্য চীনের গুয়াংজুতে ইউএস-বাংলা ফ্লাইট পরিচালনা করছে যা, বাংলাদেশের এভিয়েশনের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। ধারাবাহিকভাবে ইউএস-বাংলা দেশীয় পর্যটক ও চিকিৎসাসেবা প্রাপ্তির সুবিধা হিসেবে ঢাকা থেকে ব্যাংককে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

কোভিডের সময় সব ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে বিস্তৃত আকাশসীমাকে নিজেদের করে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশি যাত্রীদের অন্যতম গন্তব্য আরব আমিরাতের দুবাই ও সার্কের অন্তর্ভূক্ত মালদ্বীপের রাজধানী মালেতে ফ্লাইট পরিচালনা করেছে ইউএস-বাংলা। মালেতে প্রায় দেড় লক্ষাধিক বাংলাদেশি অবস্থান করছেন। কোভিড-পরবর্তীতে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য আরব আমিরাতের শারজাহ, আবুধাবিতে ফ্লাইট পরিচালনা করছে। প্রতিমূহূর্তে বাংলাদেশি যাত্রীদের কাছে ইউএস-বাংলা অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। প্রতিযোগিতামূলক ভাড়ায় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশি যাত্রীরা দেশীয় আতিথেয়তায় ভ্রমণ করতে পারছে ইউএস-বাংলায়।

বাংলাদেশি তথা বিশ্বের সব ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের আবেগের জায়গা সৌদি আরবের অত্যন্ত জনপ্রিয় জেদ্দায় ফ্লাইট শুরু করেছে ২০২৪ সালের ১ আগস্ট। লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা কাজের প্রয়োজনে কিংবা ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্যে ইউএস-বাংলার সেবা গ্রহণ করছেন। সাম্প্রতিক সময়ে ইউএস-বাংলা সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করেছে।

এভিয়েশন ব্যবসায় নিজেকে গুটিয়ে রাখার কোনো সুযোগ নেই। মুক্ত আকাশে এভিয়েশন ব্যবসাটা সত্যিকার অর্থেই মুক্ত। মুক্ত অর্থনীতিতে একটি এয়ারলাইন্সকে প্রতিনিয়ত নানাবিধ প্রতিযোগিতার সম্মূখীন হয়েই সামনে অগ্রসর হতে হবে। দেশের এভিয়েশনে ইউএস-বাংলা একটি সেরা এয়ারলাইন্স। নিকট ভবিষ্যতে দক্ষিণ এশিয়াসহ এশিয়ার অন্যতম সেরা এয়ারলাইন্স হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে ইউএস-বাংলা।

বর্তমানে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমান বহরে ৪৩৬ আসনের দুটি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০, বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট আছে ৯টি যাদের আসন সংখ্যা ১৮৯। মোট বহরে এয়ারক্রাফট আছে ২৪টি। এয়ারক্রাফট সংখ্যার দিক থেকে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স দেশের সর্ববৃহৎ বিমান সংস্থা।

চলতি বছর বহরে আরও দুটি বৃহৎ আকারের এয়ারক্রাফট যুক্ত করা পরিকল্পনা রয়েছে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে খুব শিগগিরই ঢাকা থেকে মদিনা, দাম্মাম, ২০২৬ সালের মধ্যে ইউরোপের গন্তব্য লন্ডন, রোম এবং ২০২৮ সালের মধ্যে ঢাকা থেকে টরন্টো, নিউইয়র্ক রুটে ফ্লাইট পরিচালনার জন্য কাজ করছে ইউএস-বাংলা।

সর্বপ্রথম ব্র্যান্ডনিউ এয়ারক্রাফট দিয়ে অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা। বর্তমানে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এয়ারক্রাফটগুলোর গড় বয়স প্রায় ১০ বছর। ভবিষ্যতে নতুন নতুন রুট, নতুন নতুন এয়ারক্রাফটকে যুক্ত করে এয়ারলাইন্সকে আরও সমৃদ্ধ করার পরিকল্পনা করছে ইউএস-বাংলা।

সুন্দর ও সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনা যেকোন উদ্দেশ্যকে সঠিক বাস্তবায়নের দিকে ধাবিত করে। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলাদেশ এভিয়েশন শিল্পে তেমনি একটি বিমান সংস্থা, যা ভবিষ্যতে সঠিক পরিকল্পনা আর বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশ এভিয়েশন সেক্টরকে আরও সমৃদ্ধ করে গড়ে তুলবে।

বিজ্ঞপ্তি/

নিউইয়র্কে বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা-২০২৫ অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৪৬ পিএম
আপডেট: ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৫১ পিএম
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা-২০২৫ অনুষ্ঠিত
নিউইয়র্কে বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা-২০২৫ অনুষ্ঠিত। ছবি: বিজ্ঞপ্তি

নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে অবস্থিত লা গুয়ার্ডিয়া এয়ারপোর্ট ম্যারিয়ট হোটেলে গত ১৯ থেকে ২১ এপ্রিলে অনুষ্ঠিত হয়েছে চতুর্থ বাংলাদেশ রেমিট্যান্স মেলা-২০২৫। বাংলাদেশ-আমেরিকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিইউসিসিআই) ও ইউএসএ-বাংলাদেশ বিজনেস লিংক যৌথভাবে এই মেলার আয়োজন করে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকস (বিএবি) চেয়ারম্যান আব্দুল হাই সরকার। এ ছাড়া ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান রোমো রউফ চৌধুরী, এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম স্বপন, এসবিএসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোখলেসুর রহমান, সিটিজেন্স ব্যাংকের চেয়ারম্যান চৌধুরী মোহাম্মদ হানিফ শোয়েব, মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জ হাউস (ইউকে) লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম আমানউল্লাহ, এনসিসি ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালামসহ বিভিন্ন ব্যাংক ও মানি এক্সচেঞ্জ-এর শীর্ষ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

মেলার প্রতিপাদ্য ছিল ‘লিগ্যাল রেমিট্যান্স, বেটার বাংলাদেশ’, যা বৈধপথে রেমিট্যান্স প্রেরণের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির গুরুত্ব তুলে ধরে।

মেলার শেষ দুদিন সানাই পার্টি হলে সেমিনারের পাশাপাশি জ্যাকসন হাইটসের ডাইভার সিটি প্লাজায় চলে আনন্দ উৎসব। রেমিট্যান্স ফেয়ারে অংশ নেওয়া বিভিন্ন ব্যাংকের শ্লোগান সমৃদ্ধ ব্যানার ও ফেস্টুন এবং বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করে।

তিনদিনব্যাপী এই মেলায় ঢাকা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক এবং এনসিএল ব্যাংকের স্টলে প্রবাসী বাঙালিদের ভিড় করতে দেখা গেছে।

বিজ্ঞপ্তি/তাওফিক/