ঢাকা ২৫ আষাঢ় ১৪৩২, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫
English

ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটনের ফ্রিজ বিক্রি

প্রকাশ: ০৪ জুন ২০২৫, ০৬:৩৮ পিএম
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটনের ফ্রিজ বিক্রি
রাজধানীর এক ওয়ালটন প্লাজায় ফ্রিজ দেখছেন ক্রেতারা। ছবি: সংগৃহীত

দুয়ারে ঈদুল আযহা, কোরবানি ঈদ। প্রতিবছরের মতো এবারও ঈদে নতুন ফ্রিজ কিনতে ক্রেতারা ছুটছেন ইলেকট্রনিক্সের শোরুমে। ক্রেতাদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে দেশের নাম্বার ওয়ান ব্র্যান্ড ওয়ালটন ফ্রিজ। সেরা দামে সেরা মানের পছন্দের ফ্রিজ কিনতে সিংহভাগ ক্রেতাই ভিড় করছেন ওয়ালটনের শোরুমে। ব্যাপক ক্রেতা সমাগমে দেশব্যাপী ওয়ালটন শোরুমগুলোতে পড়েছে ফ্রিজ কেনার হিড়িক।

ঈদের আগে শোরুমগুলোতে ফ্রিজ বিক্রির উৎসব চলছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, রংপুর, বাগেরহাট, বগুড়া, সিলেট, ফেনী, নরসিংদীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নিয়োজিত ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার, পরিবেশক ও অঞ্চল প্রধানরা।

এদিকে ঈদ উপলক্ষে ‘দেশজুড়ে তোলপাড়, ওয়ালটন পণ্য কিনে হতে পারেন আবারও মিলিয়নিয়ার’- স্লোগানে সারা দেশে চলছে ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের সিজন-২২। এর আওতায় চলতি বছরের ঈদুল আজহা পর্যন্ত দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা ও পরিবেশক শোরুম থেকে ফ্রিজ, এসি, ওয়াশিং মেশিন অথবা বিএলডিসি ফ্যান কিনে ক্রেতারা পাচ্ছেন ১০ লাখ টাকা পাওয়ার সুযোগ। এছাড়াও আছে লাখ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচারসহ নিশ্চিত উপহার। ইতোমধ্যে এই সিজনে ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৫ জন ক্রেতা। অসংখ্য ক্রেতা পেয়েছেন লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার।

ওয়ালটন ফ্রিজের চিফ বিজনেস অফিসার তাহসিনুল হক জানান, প্রতিবছরের মতো এই ঈদেও ফ্রিজের বাজারে একচেটিয়া আধিপত্য ওয়ালটনের। দেশের সিংহভাগ ক্রেতাই আস্থা রাখছেন দেশের নাম্বার ওয়ান রেফ্রিজারেটর ব্র্যান্ড ওয়ালটনে। এর অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে ওয়ালটন ফ্রিজে অ্যাডভান্সড আইওটি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই সমৃদ্ধ বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের ব্যবহার। পাশাপাশি ওয়ালটন ফ্রিজের গ্রাহকেরা পাচ্ছেন দেশজুড়ে বিস্তৃত সর্ববৃহৎ সার্ভিস নেটওয়ার্কের মাধ্যমে দ্রুত বিক্রয়োত্তর সেবার নিশ্চয়তা। এরই প্রেক্ষিতে বরাবরের মতো এবারও ঈদ উৎসবে পছন্দের ওয়ালটন ফ্রিজ কিনতে শোরুমগুলোতে ক্রেতা ভিড় বেড়েছে ব্যাপক।

ঈদ বাজারে সকল শ্রেণি, পেশা ও আয়ের ক্রেতাদের জন্য ওয়ালটনের রয়েছে বিভিন্ন ডিজাইনের ৩ শতাধিক মডেলের রেফ্রিজারেটর ও ফ্রিজার। এসব মডেলের সহস্রাধিক কালারের ফ্রিজ রয়েছে। এসব ফ্রিজের দাম ১৫ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার মধ্যে।

ওয়ালটনের ফ্রিজে ১ বছরের রিপ্লেসমেন্টসহ কম্প্রেসরে ১২ বছরের গ্যারান্টি এবং ৫ বছরের ফ্রি বিক্রয়োত্তর সেবার সুবিধা পাচ্ছেন ক্রেতারা। গ্রাহকদের দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা পৌঁছে দিতে ওয়ালটনের রয়েছে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সার্ভিস এক্সপার্টস টিম ও আইএসও সনদপ্রাপ্ত কাস্টমার সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট। এর আওতায় দেশব্যাপী বিস্তৃত ৯০টিরও বেশি সার্ভিস সেন্টারের মাধ্যমে গ্রাহকদের সবচেয়ে কম সময়ে সর্বোচ্চ লেভেলের বিক্রয়োত্তর সেবা প্রদান করা হচ্ছে। 


বিজ্ঞপ্তি/

 

 

আইএসইউ শিক্ষার্থীদের বৃক্ষরোপণ ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

প্রকাশ: ০৯ জুলাই ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম
আইএসইউ শিক্ষার্থীদের বৃক্ষরোপণ ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

‘সবুজে বাঁচি,পরিষ্কারে হাসি’-এ প্ৰতিপাদ্যে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির (আইএসইউ) শিক্ষার্থীরা বৃক্ষরোপণ ও পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম শুরু করেছে। 

বুধবার (৯ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসে আইএসইউ এনভারমেন্টাল অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ক্লাবের এই আয়োজন উদ্বোধন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল আউয়াল খান।

উপাচার্য বলেন, ‘পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষরোপণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’

শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বৃক্ষরোপণের পাশাপাশি সমাজের বৃহত্তর স্বার্থে রাস্তাঘাট পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। আইএসইউয়ের পাশাপাশি অন্যরাও যদি এভাবে এগিয়ে আসে ঢাকা হবে পৃথিবীর সুন্দর শহরের একটি।’

আইএসইউ এনভারমেন্টাল অ্যান্ড সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ক্লাবের মডারেটর মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আইএসইউ ক্যাম্পাসের আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীরা দিনব্যাপী বৃক্ষরোপণ ও পরিচ্ছন্নতা  কার্যক্রম পরিচালনা করেন। প্রকৃতি ও পরিবেশ ভালো রাখার জন্য আইএসইউয়ের শিক্ষার্থীরা মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরির জন্য এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। রাস্তাঘাট থেকে প্লাস্টিক ও পলিথিন পরিচ্ছন্ন করার মাধ্যমে সুন্দর পরিবেশ রাখতে পারলে একটা সুন্দর শহর গড়ে তোলা সম্ভব।’

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল কাসেম, আইএসইউ রেজিস্ট্রার মো. ফাইজুল্লাহ কৌশিকসহ বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারপারসন, শিক্ষক-শিক্ষিকা, প্রশাসনিক কমকর্তা ও শিক্ষার্থীরা।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির সামার সেশনের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ

প্রকাশ: ০৯ জুলাই ২০২৫, ০৩:১০ পিএম
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির সামার সেশনের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি (এসইইউ) সামার সেমিস্টার ২০২৫-এ ভর্তি হওয়া নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাতে গত ২ ও ৩ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস দুই দিনব্যাপী নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন একাডেমিক স্কুলের উদ্যোগে চারটি পৃথক সেশনের মাধ্যমে আয়োজিত এই ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের একাডেমিক যাত্রাকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়।

গত ২ জুলাই প্রথম সেশনে সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের (এসএসই) অধীনে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানানো হয়। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ডেটাসফট সিস্টেমস বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মঞ্জুর মাহমুদ।

একই দিনে দ্বিতীয় সেশনে এসএসইর আওতাধীন আর্কিটেকচার, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (ইইই) এবং টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীদের জন্য ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়।

এ সেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)-এর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিভিশনের চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মোহিউদ্দিন আহমেদ (সেলিম)।

গত ৩ জুলাই তৃতীয় সেশনে স্কুল অব আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস (এসএএসএস) অর্থনীতি, ইংরেজি ও বাংলা বিভাগের নতুন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানায়। 

এ সেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রফেসর এবং এসএএনইএমের চেয়ারম্যান অধ্যাপক বাজিউল হক খোন্দকার।

সেদিনই চতুর্থ ও শেষ সেশনে সাউথইস্ট বিজনেস স্কুল (এসবিএস) তাদের বিবিএ ও এমবিএ প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য ওরিয়েন্টেশন আয়োজন করে। 

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো. মাহবুবুর রহমান, এফসিএ, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিটি ব্যাংক পিএলসির সিএফও। তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা এবং নেতৃত্বের গুণাবলী অর্জনের আহ্বান জানান।

সবগুলো সেশনে সভাপতিত্ব করেন সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম। এ ছাড়া প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এম. মোফাজ্জল হোসেন এবং রেজিস্ট্রার মেজর জেনারেল (অব.) মো. আনোয়ারুল ইসলাম শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখেন। বিভিন্ন সেশনে সংশ্লিষ্ট স্কুলের ডিন ও বিভাগের চেয়ারম্যানরা উপস্থিত ছিলেন।

এই ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রামগুলোর মূল লক্ষ্য ছিল নতুন শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক পরিবেশ, মূল্যবোধ ও বিভিন্ন সুবিধার সঙ্গে পরিচিত করিয়ে দেওয়া, যাতে তারা একটি প্রাণবন্ত বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুরু করতে পারে।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

সনি-স্মার্টের শোরুম এখন মাদারীপুরে

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৭:৪৬ পিএম
সনি-স্মার্টের শোরুম এখন মাদারীপুরে
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

এবার মাদারীপুরে চালু হলো সনি-স্মার্টের ৩০তম শোরুম। ফলে মাদারীপুর সদর এবং সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দাদের হাতের নাগালে এল জাপানের বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড সনির জেনুইন ইলেকট্রনিকস পণ্য ও সংশ্লিষ্ট পরিষেবা। বাংলাদেশে জাপানের বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড সনির অফিশিয়াল ডিস্ট্রিবিউটর স্মার্ট টেকনোলজিস্ (বিডি) লিমিটেড, দেশব্যাপী পরিচিতি সনি-স্মার্ট নামে।

রবিবার (৬ জুলাই) সদর উপজেলার মিলন হল রোডের ভুইয়া বাড়ির মোড়ে শোরুমটি উদ্বোধন করেন সনি-স্মার্টের জেনারেল ম্যানেজার ও হেড অব সেলস সারোয়ার জাহান চৌধুরী এবং সনি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ শাখার প্রধান রিকি লুকাস। 

এ সময় স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. জুয়েল, বিশিষ্ট ব্যক্তি ও গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধন উপলক্ষে মাদারীপুর সনি-স্মার্ট শোরুম থেকে প্রথম ২৫ জন গ্রাহক সনি ব্রাভিয়া ৪৩ ইঞ্চি (৪৩এক্স৭৫কে) টিভি কিনলে স্মার্ট ইয়ারবাডস এবং ৫০ ইঞ্চি (৫০এক্স৭৫কে) টিভি কিনলে স্মার্ট ইয়ারবাডস ও অ্যান্ড্রয়েড এয়ার-মাউস বিনামূল্যে লুফে নিতে পারবেন।

এ ছাড়া মিলছে জাপানের আরেক বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড শার্পের রেফ্রিজারেটর, ফ্রিজ এবং স্মার্ট এলইডি টিভি, ফ্রিজ ও ডিপ-ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনসহ সনি-স্মার্টের সব পণ্য আকর্ষণীয় মূল্যে কেনার সুবিধা। সেই সঙ্গে ডাবল সেভিংস, নির্দিষ্ট ব্যাংকের কার্ডের মাধ্যমে বিনা সুদে ইএমআই সুবিধা, জিপি স্টার ও নগদ অফার এবং জি-কেয়ার কার্ডের অধীনে দেশজুড়ে নানা স্বাস্থ্যসেবা, বেটার মিল, ক্লাউড কফি, স্যাফরন সুইটসের সব শাখায় সব ধরনের খাদ্যপণ্যে বিশেষ মূল্যছাড়সহ আরও নানা সুবিধা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জানানো হয়, জেনুইন মূল্যে জেনুইন পণ্য এবং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে দেশের ইলেকট্রনিকস বাজারে দৃঢ় প্রত্যয়ে ব্যবসা সম্প্রসারণ করে যাচ্ছে সনি-স্মার্ট। মাদারীপুরের এই শোরুমটি সনি-স্মার্টের ৩০তম শোরুম। দ্রুত সময়ে শোরুম সংখ্যা অর্ধশতকের মাইলফলক পেরুবে বলেও জানান প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সনি-স্মার্টের জেনারেল ম্যানেজার ও হেড অব সেলস সারোয়ার জাহান চৌধুরী বলেন, দেশের সনি লাভাররা প্রায় সময়ই আসল সনি পণ্য কিনতে গিয়ে ঠকে যান। ক্রেতারা যাতে প্রতারিত না হোন সেই সমস্যা সমাধানে সনি-স্মার্ট দিচ্ছে জাপানের জেনুইন সনি পণ্যের নিশ্চয়তা। একইসঙ্গে আমরাই বাংলাদেশে একমাত্র প্রতিষ্ঠান যারা সনি পণ্যে ডিজিটাল ওয়ারেন্টি সেবা দিচ্ছি। এর মাধ্যমে গ্রাহকদের জন্য জেনুইন সনি পণ্যের পাশাপাশি নিশ্চিত হচ্ছে বিক্রয়োত্তর সেবা।

তিনি আরও বলেন, জি-ফাইভ পলিসি মেইন্টেন করে আসল পণ্যের সঙ্গে সঠিক মূল্যে প্রকৃত সেবার নিশ্চয়তা দিচ্ছি আমরা। আমাদের সঙ্গে যৌথ পথচলার মাধ্যমে বাংলাদেশের বাজারে জাপানের বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ড সনির প্রতি ক্রেতাদের আস্থা ও বিশ্বাস আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। ইতোমধ্যে দেশের ইলেকট্রনিকস পণ্যের ক্রেতাদের হৃদয়ে উল্লেখযোগ্য অবস্থান গড়ে নিয়েছে সনি-স্মার্ট। আজ মাদারীপুরে সনি-স্মার্টের যে শোরুম চালু হলো, এখান থেকে মাদারীপুর সদর ও আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা জেনুইন সনি পণ্যের এক্সপেরিয়েন্স নিতে পারবেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সনি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ শাখার প্রধান রিকি লুকাস বলেন, দেশের ইলেকট্রনিকস পণ্যের বাজারে প্রবেশের পর থেকেই গ্রাহকদের পক্ষ থেকে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছে সনি-স্মার্ট। অল্প সময়ের ব্যবধানে সারা দেশে কাস্টমার-ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক গড়ে তুলেছে প্রতিষ্ঠানটি। এসব সম্ভব হচ্ছে সনি-স্মার্টে সুদৃঢ় ব্যবসায়িক নীতির কারণে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে আইসিটি পণ্য বাজারজাতকারী শীর্ষ প্রতিষ্ঠান স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। বিশ্বের প্রায় ১০০টিরও অধিক ব্র্যান্ডের আইসিটি পণ্য বাজারজাত করছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০২১ সালের ২৬ নভেম্বর জাপানের বহুজাতিক প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সনির ইলেকট্রনিকস পণ্য এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য পরিষেবা বাংলাদেশে বাজারজাত করতে প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশক হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয় স্মার্ট টেকনোলজিস (বিডি) লিমিটেড। বর্তমানে দেশজুড়ে ৩০টি শোরুম, ২১০টিরও বেশি পার্টনার শোরুম ও আড়াই হাজারের বেশি আইটি পার্টনারদের মাধ্যমে জেনুইন সনি পণ্য সরবরাহ করছে সনি-স্মার্ট।

বিজ্ঞপ্তি/সালমান/

বিলবোর্ড বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা নির্ধারণে এলো ‘ব্রেইনকাউন্ট’

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:৪৯ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:৫১ পিএম
বিলবোর্ড বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা নির্ধারণে এলো ‘ব্রেইনকাউন্ট’
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

দেশের আউটডোর বিজ্ঞাপন খাতে প্রথমবারের মতো অডিয়েন্স মেজারমেন্ট এবং মনিটরিং প্ল্যাটফর্ম নিয়ে এসেছে ব্রেইনকাউন্ট।

এ প্রযুক্তিনির্ভর উদ্যোগের মাধ্যমে বিলবোর্ড বিজ্ঞাপনের কার্যকারিতা নিয়মিতভাবে পরিমাপ করা যাবে। যা ব্র্যান্ড ও অ্যাজেন্সিগুলোকে দ্রুত ও তথ্যভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।

মার্কেটিং এবং টেকনোলজিকাল পেশাজীবীদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত এ প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশের আউটডোর বিজ্ঞাপনে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার নতুন যুগের সূচনা করেছে।

বাংলাদেশে আউটডোর বিজ্ঞাপন খাতে প্রতিবছর প্রায় পাঁচশত কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ হয়। দেশজুড়ে ১২ হাজারের বেশি বিলবোর্ড ও ডিজিটাল স্ক্রিন থাকা সত্ত্বেও এতদিন বিজ্ঞাপনের ফলাফল নির্ভরযোগ্যভাবে পরিমাপের কোনও কার্যকর ব্যবস্থা ছিল না। ফলে বিজ্ঞাপনদাতাদের অনুমান ও অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করেই সিদ্ধান্ত নিতে হতো।

দীর্ঘদিনের এ সমস্যার সমাধান হিসেবে ব্রেইনকাউন্ট নিয়ে এসেছে আধুনিক ডেটা বিশ্লেষণভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম। এখানে ডেটা সায়েন্স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, আইওটি ডিভাইস ও অন্যান্য প্রযুক্তির সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপনদাতারা জানতে পারবেন, কোন এলাকার কোন বিলবোর্ড কেমন ফলাফল দিচ্ছে। শুধু তাই নয়, বিজ্ঞাপন প্রচারের সময়ই প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে বিজ্ঞাপনের কৌশলে পরিবর্তন আনার সুযোগও তৈরি হয়েছে। 

প্ল্যাটফর্মটির সাহায্যে বিজ্ঞাপনদাতারা তাদের বিনিয়োগ কতটা কার্যকর হচ্ছে, তা যাচাই করতে পারবেন। পাশাপাশি প্রতিযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিজ্ঞাপনের সঙ্গে তুলনামূলক বিশ্লেষণও সহজেই করতে পারবেন।

ব্রেইনকাউন্টের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) এবং দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ মার্কেটার তাওহীদুর রহমান তাপস বলেন, 'বিশ্বের সবকিছু যখন তথ্যনির্ভর হয়ে উঠছে, তখন আমাদের দেশের আউটডোর বিজ্ঞাপন খাতটি চলছিল কোনো তথ্যের সহায়তা ছাড়াই। ব্রেইনকাউন্ট সেই পরিস্থিতির পরিবর্তন এনেছে। বিলবোর্ড বা আউটডোর বিজ্ঞাপন অনেকদিন থেকেই ব্র্যান্ডগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তবে এতদিন এর কার্যকারিতা প্রমাণের সুযোগ ছিলনা। ব্রেইনকাউন্ট এ খাতে ডেটাকে যুক্ত করেছে। বিজ্ঞাপনদাতারা এখন তথ্যের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন, আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে।'
'মিডিয়া মালিকদের জন্যও ব্রেইনকাউন্ট নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। কোন এলাকায়, কোন বিলবোর্ড কতটা দৃশ্যমান, এখন তার সঠিক তথ্য পাবেন তারা। ফলে নতুন লোকেশন নির্বাচন কিংবা ক্লায়েন্টের সঙ্গে আলোচনার সময় নির্ভরযোগ্য তথ্য ব্যবহার করা যাবে। ডেটাভিত্তিক এই প্রমাণ মিডিয়া মালিকদের সেবা ও মূল্য নির্ধারণে আরও স্বচ্ছতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিশ্চিত করবে।'

ব্রেইনকাউন্টের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সফল টেক উদ্যোক্তা ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, 'বিশ্বব্যাপী, অডিয়েন্স মেজারমেন্ট ব্র্যান্ডগুলোর পরিকল্পনা, ব্যয় এবং ক্যাম্পেইনের ফলাফল মূল্যায়ন পদ্ধতিকে পরিবর্তন করে দিয়েছে,। ডেটা সায়েন্স, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং ডিজিটাল আর্কিটেকচার ব্যবহার করে, বিশ্ববাজারগুলো আউটডোর বিজ্ঞাপনকে নতুনভাবে গড়ে তুলেছে। যার ফলে থ্রিডি বিলবোর্ড, ইন্টারঅ্যাকটিভ আউটডোর কমিউনিকেশন এবং রিয়েল-টাইম বিজ্ঞাপন ডেলিভারি সিস্টেমের মতো উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে। এই উন্নত পদ্ধতিগুলো মাথায় রেখে, আমরা ব্রেইনকাউন্ট তৈরি করেছি যাতে বাংলাদেশেও এ সক্ষমতা আনা যায়, যা আউটডোর বিজ্ঞাপনের জন্য একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।'

তিনি আরও বলেন, 'প্রতিষ্ঠানটি ভবিষ্যতে অডিয়েন্স মেজারমেন্ট ও মনিটরিং কার্যক্রমে সীমাবদ্ধ না থেকে আরও বড় পরিসরে কাজ করার পরিকল্পনা করছে। নতুন নতুন সেবা নিয়ে আসার মাধ্যমে আউটডোর বিজ্ঞাপনের খাতকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় ব্রেইনকাউন্ট। অডিয়েন্স মেজারমেন্ট চালু হওয়ার মাধ্যমে বাংলাদেশের আউটডোর বিজ্ঞাপন খাত একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে - যেখানে প্রতিটি বিজ্ঞাপন পরিমাপযোগ্য, কৌশলগুলো আরও স্মার্ট, এবং প্রতিটি ইম্প্রেশন গুরুত্বপূর্ণ।'

বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী/

মধুমতি ব্যাংকের অর্থায়ন এবং সিও- এর সহযোগিতায় ১০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ

প্রকাশ: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:২৫ পিএম
আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৫, ০৪:৩৫ পিএম
মধুমতি ব্যাংকের অর্থায়ন এবং সিও- এর সহযোগিতায় ১০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ
ছবি: বিজ্ঞপ্তি

মধুমতি ব্যাংক পিএলসির অর্থায়নে এবং সিও (Socio Economic Health Education Organization) এর সহায়তায় ৫০০ প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে প্রকাশ্যে ১০ কোটি টাকা কৃষি ঋণ বিতরণ ও পুষ্টিকর খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

গত ৩ জুলাই ঝিনাইদহের চাকলাপাড়া এলাকায় অবস্থিত সিও কনভেনশন সেন্টারে এ কর্মসূচি করা হয়।

এ কর্মসূচির সম্পূর্ণ অর্থায়ন করেছে মধুমতি ব্যাংক পিএলসি। এ উদ্যোগের মূল লক্ষ্য ছিল ক্ষুদ্র কৃষকদের পুঁজি গঠনে সহায়তা এবং তাদের কৃষি কার্যক্রম সম্প্রসারণে উৎসাহ দেওয়া।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মধুমতি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সফিউল আজম।

অনুষ্ঠানে তিনি দেশের খাদ্য নিরাপত্তায় কৃষি ঋণের গুরুত্ব আলোচনা করেন।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঝিনাইদহের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ সাইফুর রহমান। তিনি এ উদ্যোগকে প্রান্তিক কৃষকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রশংসা করেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কৃষি ঋণ বিভাগ এর পরিচালক দেবাশীষ সরকার। যিনি কৃষি অর্থায়নে ব্যাংকসমূহের অংশগ্রহণের গুরুত্ব তুলে ধরেন।

এ ছাড়া অন্যান্য বিশিষ্ট অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেলিম রেজা, অতিরিক্ত উপপরিচালক, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর, ঝিনাইদহ; মধুমতি ব্যাংকের পক্ষে জাহিদ আল মুনতাসির, প্রধান, এসএমই ডিভিশন; মো. গিয়াস উদ্দিন, ব্যবস্থাপক, ভিআইপি রোড শাখা।

অনুষ্ঠানটি সমন্বয় করেন সিও এর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক মো. সামছুল আলম।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা তাদের মূল্যবান বক্তব্য প্রদান করেন এবং কৃষি বিতরণ ব্যবস্থার আধুনিকায়ন ও কৃষকের আত্মনির্ভরতা বৃদ্ধির বিষয়ে মতামত ও ধারণা বিনিময় করেন।

কৃষকরাও তাদের আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং সময়োপযোগী ব্যাংক অর্থায়নের জন্য ধন্যবাদ জানান, পাশাপাশি ভবিষ্যতেও এ ধরনের সহায়তা অব্যাহত থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

বিজ্ঞপ্তি/মেহেদী/