ঢাকা ২৫ ভাদ্র ১৪৩১, সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

মেশিন আছে, সেবা নেই, মানিকগঞ্জের সিএমএমসিএইচ

প্রকাশ: ১২ মে ২০২৪, ০৯:৪৬ এএম
মেশিন আছে, সেবা নেই, মানিকগঞ্জের সিএমএমসিএইচ
কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যাথল্যাবের ভেতর অলস পড়ে আছে এনজিওগ্রাম ও হার্টের রিং বসানোর মেশিন

মানিকগঞ্জ পৌর এলাকার ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন। বেশ কয়েক বছর ধরে ঘাড় ও পিঠের ব্যথায় ভুগছেন। পরে চিকিৎসা নিতে যান কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (সিএমএমসিএইচ)। চিকিৎসক তার ঘাড় ও পিঠের সূক্ষ্ম রোগ নির্ণয়ের জন্য এমআরআই মেশিনে পরীক্ষার পরামর্শ দেন। তবে এই হাসপাতালে এমআরআই করার ব্যবস্থা নেই। এমনকি মানিকগঞ্জ শহরের কোনো বেসরকারি ক্লিনিকেও এই পরীক্ষা করা যায় না। বাধ্য হয়ে তিনি ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে যান। সেখান থেকে ৮ হাজার টাকা দিয়ে ওই পরীক্ষা করান। যদি মানিকগঞ্জের সরকারি হাসপাতালে এ সেবাটি পাওয়া যেত তাহলে তার খরচ কমত অন্তত অর্ধেক।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, ভবনের দ্বিতীয় তলায় চার বছর ধরে অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে ১৯ কোটি টাকা দামের দুটি ক্যাথল্যাব। ২০২০-২১ অর্থবছরে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ‘ট্রেড হাউস’ ও ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এইচটিএমএস নামের প্রতিষ্ঠান দুটি ক্যাথল্যাবগুলো সরবরাহ করে। ক্যাথল্যাবের ওয়াশরুম তৈরি না হওয়া ও দক্ষ জনবলসংকটে এতদিনেও এনজিওগ্রাম ও হার্টের রিং বসানোর এসব মেশিন চালু করা সম্ভব হয়নি। আর ১৮ কোটি টাকা দামের এমআরআই মেশিনটি স্থাপন করে সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এইচটিএমএস। কারিগরি ত্রুটির কারণে তিন বছরেও চালু করা সম্ভব হয়নি সূক্ষ্ম রোগ নির্ণয়ের এই মেশিনটিকে। অন্যদিকে হাসপাতালে থাকা তিনটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের মধ্যে দুটি চালু থাকলেও একটি বন্ধ রয়েছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, হাসপাতালের নিচতলায় রয়েছে রেডিওলজি অ্যান্ড ইমেজিং বিভাগ। এই বিভাগে স্থাপন করে রাখা হয়েছে এমআরআই মেশিনটিকে। অন্যদিকে দ্বিতীয় তলায় কার্ডিওলজি বিভাগে ক্যাথল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। মেশিনগুলো স্থাপন করা হলেও বিভিন্ন কারণে চালু করতে পারেনি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অলস পড়ে আছে কোটি কোটি টাকা মূল্যের এসব আধুনিক যন্ত্রপাতি। সেবা থেকেও বঞ্চিত হচ্ছেন জেলার মানুষ। ফলে বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত টাকা ব্যয় করে অন্য কোথাও রোগীরা সেবা নিচ্ছেন।

সদর উপজেলার জয়রা এলাকার হানিফ মাহমুদ বলেন, ‘আমরা গরির মানুষ। কোনো রোগব্যাধি হলে আমাদের একমাত্র ভরসা সরকারি হাসপাতাল। এখানে অনেক উন্নত মানের মেশিন দিয়ে পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা হয়। অনেক কম খরচে এখানে সেবা পাওয়া যায়। যদি সব পরীক্ষার ব্যবস্থা এখানে করা যায়, তাহলে বড় রোগের জন্য ঢাকায় ছোটাছুটি করতে হবে না।’

কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে হৃদরোগে আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য ৮০টি শয্যা রয়েছে। এর মধ্যে ২১ শয্যার সিসিইউ, ১৯ শয্যার পোস্ট সিসিইউ ও ৪০ শয্যার সাধারণ ওয়ার্ড আছে। তবে ৪০ শয্যার সাধারণ ওয়ার্ড চালু না থাকায় ৪০ জনের বেশি রোগী চিকিৎসা নিতে পারেন না। আর আমরা চাইলেও শয্যার ধারণক্ষমতার বেশি রোগী ভর্তি করতে পারি না। হাসপাতালে ক্যাথল্যাব দুটি চালু হলে এনজিওগ্রাম ও হার্টের রিং বসানোর চিকিৎসা শুরু করা যাবে।’

রেডিওলজি ও ইমেজিং বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন ভূঁইয়া জানান, হাসপাতাল চালুর শুরুর দিকে এমআরআই মেশিনটি সচল ছিল। মেশিন গরম হয়ে যাওয়ার কারণে পরামর্শক টিমের সুপারিশে এটি বন্ধ রাখা হয়েছে। এ মেশিন দিয়ে একজন রোগীকেও সেবা দেওয়া যায়নি। অন্যদিকে হাসপাতালের জন্য তিনটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিনের মধ্যে দুটি চালু থাকলেও একটি বন্ধ রয়েছে। এটি চালু থাকলে আরও বেশি পরিমাণ পরীক্ষা-নীরিক্ষা করা সম্ভব হতো।’ 

কর্নেল মালেক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. শফিকুল ইসলাম খবরের কাগজকে বলেন, ‘আমি সম্প্রতি এই হাসপাতালে পরিচালক পদে যোগদান করেছি। যোগদানের পরই আমি বন্ধ থাকা ক্যাথল্যাব, এমআরআই, আইসিইউ ও একটি ডিজিটাল এক্স-রে মেশিন চালুর জন্য কাজ শুরু করেছি। আমাদের দুটি ক্যাথল্যাবের একটির ওয়াশরুম তৈরি বাকি রয়েছে। এর জন্য তিনজন নার্স ও দুজন টেকনিশিয়ানকে ঢাকায় প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয়েছে। প্রশিক্ষণ নিয়ে আসার পরই ক্যাথল্যাব দুটি শিগগির চালু করা হবে। এ ছাড়া এমআরআই মেশিনটি কারিগরি ত্রুটির কারণে চালু করা যায়নি। সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান এইচটিএমএসকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। তাদের টেকনিশিয়ান এসে দেখে গেছেন। আশা করছি তারা এই সমস্যাটা সমাধান করে দিলে আমরা এ সেবাটি দ্রুত চালু করতে পারব।’

চট্টগ্রামের প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিষিদ্ধ

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:০২ পিএম
চট্টগ্রামের প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সড়কগুলোতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও অটো যানবাহন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ছবি : সংগৃহীত

চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সড়কগুলোসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও অটো যানবাহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র কাজী তারেক আজিজ।

তিনি বলেন, ‘আগামীকাল ৯ সেপ্টেম্বর থেকে এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ হবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে অবৈধ যানবাহন আটকসহ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে সিএমপি ট্রাফিক বিভাগকে সহায়তা করার জন্য নাগরিকদের অনুরোধ করা যাচ্ছে।’

সালমান/

বরগুনার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রশিদকে মারধর

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪১ পিএম
আপডেট: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪৪ পিএম
বরগুনার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রশিদকে মারধর
সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হারুন অর রশিদকে মারধর করছেন এক যুবদল নেতা। ভিডিও থেকে নেওয়া

বরগুনার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হারুন অর রশিদকে মারধর ও লাঞ্ছিত করেছেন যুবদলের এক নেতা। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।

ওই যুবদল নেতার নাম শাওন মোল্লা। তিনি বরগুনা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফারুক মোল্লার ছেলে।

ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশিদকে চড়থাপ্পড় মারছেন শাওন মোল্লা। এ সময় এক পথচারী তাকে শান্ত করতে গেলে তাকেও ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেন শাওন। এরপর সদর থানার এক পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।

এ বিষয়ে হারুন অর রশিদ বলেন, ‘বেলা ১১টার দিকে আমি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গেলে সেখানে থাকা বিএনপি নেতা ফারুক মোল্লার ছেলে শাওন মোল্লা আমাকে ডেকে বাইরে নিয়ে বকাঝকা ও লাঞ্ছিত করে। সেখানে অনেক লোক ছিল। এ ঘটনায় আমি আইনি পদক্ষেপে যাব।’

একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও শাওন মোল্লার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।

বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, ‘আমি ছুটিতে আছি। তাই এই বিষয়ে এখন কোনো মন্তব্য করতে পারব না।’

গাজী টায়ার্স কারখানার পোড়া মালামাল লুটের অভিযোগে কারাগারে ৭

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২০ পিএম
গাজী টায়ার্স কারখানার পোড়া মালামাল লুটের অভিযোগে কারাগারে ৭
আগুনে পুড়ে যায় গাজী টায়ার্স কারখানা। ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গাজী টায়ার্স কারখানায় পুড়ে যাওয়া মালপত্র লুট করায় ৭ জনকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের প্রত্যেককে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রূপগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওবাইদুর রহমান সালেহ এ দণ্ড দেন। 

তিনি জানান, রবিবার সকালে গাজী টায়ার্স কারখানায় লুটপাটকারীদের ধরতে অভিযান চালায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী। এ সময় দণ্ডপ্রাপ্তদের হাতেনাতে ধরা হয়।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, রূপগঞ্জের পাড়াগাঁও এলাকার আব্দুস সাত্তার (২২), খাদুন এলাকার খোরশেদ আলম (২১), ইব্রাহিম (২৫) ও মাহবুব হোসেন (৩৫), তারাব এলাকার সিরাজ (৩২), মোগড়াকুল এলাকার মোতালিব (৪৮) ও সুমন (৩০)।

লুটপাট ঠেকাতে এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হক। 

তিনি জানান, গত ২৫ আগস্ট গাজী টায়ার্স কারখানায় লুটপাটের পর আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে দুর্বৃত্তরা প্রায় কারখানার ভেতর ঢুকে পোড়া মালামাল লুট করার চেষ্টা করছে। রবিবার লুটপাটকারীদের ধরতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে।

জাফলংয়ে ৯০ বস্তা চোরাই চিনি জব্দ

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১৭ পিএম
জাফলংয়ে ৯০ বস্তা চোরাই চিনি জব্দ
জব্দকৃত চোরাই চিনি। ছবি : খবরের কাগজ

সিলেটের সীমান্ত উপজেলা গোয়াইনঘাটের জাফলংয়ে যৌথ বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছে ৯০ বস্তা চোরাই চিনি। 

গতকাল শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ভোরে জাফলং গুচ্ছগ্রাম থেকে এ চিনি জব্দ করা হয়। চিনিগুলো বাহকবিহীন অবস্থায় পাওয়ায় জড়িত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। 

এ নিয়ে রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ হারুন অর রশিদ একটি মামলা করেছেন।

ওসি শাহ হারুন জানান, শনিবার ভোরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে গোয়াইনঘাটের জাফলং এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। সীমান্তবর্তী জাফলং গুচ্ছগ্রাম মোড় দিয়ে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা যাওয়ার সময় পথে চিনিভর্তি দুটি ডিআই (মিনি ট্রাক) দেখতে পান। পরে গাড়ি দুটিতে তল্লাশি চালিয়ে ভারতীয় চিনি পাওয়া যায়। দুটি গাড়িতে ৪৫ বস্তা করে ৯০ বস্তা চিনি ছিল। তবে চিনির বাহক বা চোরাকারবারির সন্ধান মেলেনি। চিনিগুলো জব্দ করে গোয়াইনঘাট থানা-পুলিশ হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। 

মিরসরাইয়ে এশিয়ান পেইন্টসের কারখানায় আগুন

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০৫ পিএম
মিরসরাইয়ে এশিয়ান পেইন্টসের কারখানায় আগুন
এশিয়ান পেইন্টসের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ছবি : খবরের কাগজ

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলের এশিয়ান পেইন্টস নামের রং তৈরির কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কারখানাটিতে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সকালে কারখানাটির ভেতরের তৃতীয় তলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে কারখানার ভেতরে থাকা মেশিনারিজ ও ওপরের সিলিংয়ের আংশিক পুড়ে গেছে। তবে কারখানার নিচতলায় থাকা কেমিক্যালের ড্রামগুলো দ্রুত সরিয়ে ফেলায় বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

মিরসরাই শিল্প পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শক শওকত হোসেন বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে।’

মিরসরাই ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা ইমাম হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ‘আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। পরে আমাদের সঙ্গে যোগ দেন বারৈয়ারহাট ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। কারখানাটির তৃতীয় তলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্তাধীন।’