ঢাকা ২৫ ভাদ্র ১৪৩১, সোমবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

শেরপুর হাসপাতাল যেন মাদকসেবীদের আখড়া

প্রকাশ: ২১ মে ২০২৪, ০৯:৫৬ এএম
শেরপুর হাসপাতাল যেন মাদকসেবীদের আখড়া
হাসপাতালের ভেতরে মাদক সেবন করে ব্যবহার করা উপকরণ ফেলে রাখা হয়েছে। ইনসেটে দুই তরুণ মাদক গ্রহণ করছে/ খবরের কাগজ

শেরপুর ২৫০ শয্যার সদর হাসপাতাল মাদকসেবীদের নিরাপদ অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। হাসপাতাল চত্বরের ভেতরেই তারা মাদক কেনাবেচার পাশাপাশি সেবনও করেন। এতে দায়িত্বরত নার্স-ওয়ার্ডবয়সহ রোগীর স্বজনরা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হন। তাদের কাছ থেকে মাসকসেবীরা প্রায়ই ওষুধসহ মূল্যবান সামগ্রী ছিনিয়ে নেয়। চুরির ঘটনা এখানে নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও আশানুরূপ ফল পাওয়া যায়নি। তবে পুলিশ বলছে, বিষয়টি তারা গুরুত্বসহকারে দেখছেন। ইতোমধ্যে অভিযান চালিয়ে একাধিক মাদকসেবীকে আটক করা হয়েছে। হাসপাতাল চত্বরে পুলিশ নিয়মিত টহল দিচ্ছে। 

হাসপাতালের দেওয়া তথ্যমতে, এই হাসপাতাতালে প্রতিদিন বহির্বিভাগে প্রায় ৮০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন। আর চার শতাধিক রোগী ভর্তি থেকে চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন নার্স জানান, মাদক কারবারিরা তাদের কাছ থেকে জোর করে ওষুধ ও নগদ টাকা করে নেয়। তাদের মাধ্যমে বেসরকারি কয়েকটি ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগী ভাগিয়ে নেওয়া হয়। বিষয়টি হাসপাতালের সবাই জানেন। শুধু তা-ই নয়, মাদকসেবীদের বাধা দিতে গেলেই শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার পাশাপাশি নানাভাবে হুমকি দেওয়া হয়। প্রতিকার চেয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েও কোনো সমাধান মেলেনি।

নার্স সাবিনা আক্তার (ছদ্মনাম) বলেন, ‘মাদকসেবীরা সিরিঞ্জ কেড়ে নেয়। মেয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য মোবাইল নাম্বার চায়। দিনে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকলেও রাতের বেলায় তাদের অত্যাচার বেড়ে যায়। হুট করে ওয়ার্ডে এসে এটা-ওটা নিতে চায়। বাধা দিতে গেলেই হুমকি দেয়। নিরুপায় হয়ে তাদের সব কথা আমাদের মানতে হয়। নার্স-ওয়ার্ডবয়দের কাছ থেকে জোড় করে টাকা নেয়।’
সদর হাসপাতালের ওয়ার্ডবয়ের দায়িত্বে থাকা রুবেল মিয়া বলেন, ‘আমরা মাদক কারবারিদের হাত থেকে বাঁচতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। কিন্তু কোনো ফল পাইনি। শঙ্কার মধ্যে দিয়ে রোগীদের সেবা দিয়ে যাচ্ছি। আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহযোগিতা চাই।’

ওয়ার্ডবয় বিপ্লব মিয়া বলেন, ‘তারা (মাদক কারবারিরা) অনেক সময় আমাদের মারধর করে। কিন্তু হাসপাতালের ভেতরে তাদের এসব কাজে বাধা না দিলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের মেনে নেয় না, আবার যদি বাধা দেই তারা আমাদের নানানভাবে হুমকি দেয়। আমরা তো এখন নিরুপায়।’

ওয়ার্ডবয় জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘অনেক সময় মাদকসেবীরা হাসপাতাল চত্বরে এসে গালাগালি করে। আমরা তখন নিরুপায় হয়ে সেখান থেকে চলে যাই। কারণ আমরা দূর থেকে এসে এ হাসপাতালে ডিউটি করি। এ জন্য তাদের কিছু বলতে পারি না। নির্বিঘ্নে দায়িত্ব পালনের জন্য আমরা নিরাপদ কর্মস্থল চাই।’

শ্রীবরদী থেকে আসা এক রোগীর স্বজন জানান, সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তি থাকা আমার ভগ্নিপতিকে দেখতে যাই। কান্নাকাটির একপর্যায়ে আমার স্ত্রীর ব্যাগটি হারিয়ে যায়। ব্যাগে আট হাজার টাকা, নাকের নথ ও কিছু কাগজপত্র ছিল। বিষয়টি দায়িত্বে থাকা নার্স ও ওয়ার্ডবয়দের জানালে তারা কিছু করতে পারেননি।’

মানবাধিকার সংস্থা সৃষ্টি হিউম্যান রাইটস সোসাইটির জেলা সভাপতি আলমগীর আল আমিন বলেন, ‘মাদক কারবারিরা হাসপাতালের ভেতরেই অবাধে মাদক সেবন করে, এমন ভিডিও আমাদের কাছে আছে। বিষয়টি আমরা হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ককে জানিয়েছি, কিন্তু আশানুরূপ ফল পাইনি। আমাদের একটাই দাবি, মাদক কারবারি ও দালালমুক্ত পরিবেশবান্ধব হাসপাতাল চাই।’

সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে জেলা প্রশাসক, পুলিশসহ বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠির পর পুলিশ ও র‌্যাব একাধিকবার অভিযান চালিয়ে কয়েকজন মাদকসেবীকে আটক করেছে।’ 
সিভিল সার্জন ডা. অনুপম ভট্টাচার্য্য বলেন, ‘বিভিন্ন মিটিংয়ে আমি এ বিষয়টি তুলেছি। পুলিশ ইতোমধ্যে অভিযান চালিয়েছে। এই সমস্যা সমাধানে স্থানীয় বাসিন্দারের এগিয়ে আসা জরুরি। এটা একার পক্ষে প্রতিরোধ করা সম্ভব না। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা লাগবে।’

পুলিশ সুপার আকরামুল হোসেন বলেন, ‘হাসপাতালের ভেতরে বা চত্বরে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান রয়েছে। ইতোমধ্যে অভিযান চালিয়ে কয়েকজন মাদকসেবীকে আটক করা হয়েছে। পুলিশ নিয়মিত টহল দিচ্ছে। এ ছাড়া সাদা পোশাকেও পুলিশ নিয়োজিত রয়েছে। পাশাপাশি এসব মাদকসেবীর তথ্য সংগ্রহ চলমান রয়েছে।’ 

চট্টগ্রামের প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিষিদ্ধ

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:০২ পিএম
চট্টগ্রামের প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা নিষিদ্ধ
চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সড়কগুলোতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও অটো যানবাহন নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ছবি : সংগৃহীত

চট্টগ্রাম মহানগরের প্রধান সড়কগুলোসহ গুরুত্বপূর্ণ সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও অটো যানবাহন নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের মুখপাত্র কাজী তারেক আজিজ।

তিনি বলেন, ‘আগামীকাল ৯ সেপ্টেম্বর থেকে এই নিষেধাজ্ঞা বলবৎ হবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে অবৈধ যানবাহন আটকসহ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে সিএমপি ট্রাফিক বিভাগকে সহায়তা করার জন্য নাগরিকদের অনুরোধ করা যাচ্ছে।’

সালমান/

বরগুনার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রশিদকে মারধর

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪১ পিএম
আপডেট: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:৪৪ পিএম
বরগুনার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার রশিদকে মারধর
সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হারুন অর রশিদকে মারধর করছেন এক যুবদল নেতা। ভিডিও থেকে নেওয়া

বরগুনার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হারুন অর রশিদকে মারধর ও লাঞ্ছিত করেছেন যুবদলের এক নেতা। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। এর একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে।

ওই যুবদল নেতার নাম শাওন মোল্লা। তিনি বরগুনা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফারুক মোল্লার ছেলে।

ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গেছে, মুক্তিযোদ্ধা হারুন অর রশিদকে চড়থাপ্পড় মারছেন শাওন মোল্লা। এ সময় এক পথচারী তাকে শান্ত করতে গেলে তাকেও ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেন শাওন। এরপর সদর থানার এক পুলিশ সদস্য ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি শান্ত করেন।

এ বিষয়ে হারুন অর রশিদ বলেন, ‘বেলা ১১টার দিকে আমি জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে গেলে সেখানে থাকা বিএনপি নেতা ফারুক মোল্লার ছেলে শাওন মোল্লা আমাকে ডেকে বাইরে নিয়ে বকাঝকা ও লাঞ্ছিত করে। সেখানে অনেক লোক ছিল। এ ঘটনায় আমি আইনি পদক্ষেপে যাব।’

একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও শাওন মোল্লার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।

বরগুনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, ‘আমি ছুটিতে আছি। তাই এই বিষয়ে এখন কোনো মন্তব্য করতে পারব না।’

গাজী টায়ার্স কারখানার পোড়া মালামাল লুটের অভিযোগে কারাগারে ৭

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২০ পিএম
গাজী টায়ার্স কারখানার পোড়া মালামাল লুটের অভিযোগে কারাগারে ৭
আগুনে পুড়ে যায় গাজী টায়ার্স কারখানা। ফাইল ছবি

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গাজী টায়ার্স কারখানায় পুড়ে যাওয়া মালপত্র লুট করায় ৭ জনকে আটক করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। পরে উপজেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের প্রত্যেককে ৭ দিন করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রূপগঞ্জ উপজেলার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ওবাইদুর রহমান সালেহ এ দণ্ড দেন। 

তিনি জানান, রবিবার সকালে গাজী টায়ার্স কারখানায় লুটপাটকারীদের ধরতে অভিযান চালায় পুলিশ ও সেনাবাহিনী। এ সময় দণ্ডপ্রাপ্তদের হাতেনাতে ধরা হয়।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, রূপগঞ্জের পাড়াগাঁও এলাকার আব্দুস সাত্তার (২২), খাদুন এলাকার খোরশেদ আলম (২১), ইব্রাহিম (২৫) ও মাহবুব হোসেন (৩৫), তারাব এলাকার সিরাজ (৩২), মোগড়াকুল এলাকার মোতালিব (৪৮) ও সুমন (৩০)।

লুটপাট ঠেকাতে এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জের জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হক। 

তিনি জানান, গত ২৫ আগস্ট গাজী টায়ার্স কারখানায় লুটপাটের পর আগুন দেওয়ার ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে দুর্বৃত্তরা প্রায় কারখানার ভেতর ঢুকে পোড়া মালামাল লুট করার চেষ্টা করছে। রবিবার লুটপাটকারীদের ধরতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান পরিচালনা করে।

জাফলংয়ে ৯০ বস্তা চোরাই চিনি জব্দ

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:১৭ পিএম
জাফলংয়ে ৯০ বস্তা চোরাই চিনি জব্দ
জব্দকৃত চোরাই চিনি। ছবি : খবরের কাগজ

সিলেটের সীমান্ত উপজেলা গোয়াইনঘাটের জাফলংয়ে যৌথ বাহিনীর হাতে ধরা পড়েছে ৯০ বস্তা চোরাই চিনি। 

গতকাল শনিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ভোরে জাফলং গুচ্ছগ্রাম থেকে এ চিনি জব্দ করা হয়। চিনিগুলো বাহকবিহীন অবস্থায় পাওয়ায় জড়িত কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। 

এ নিয়ে রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ হারুন অর রশিদ একটি মামলা করেছেন।

ওসি শাহ হারুন জানান, শনিবার ভোরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের সমন্বয়ে গোয়াইনঘাটের জাফলং এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়। সীমান্তবর্তী জাফলং গুচ্ছগ্রাম মোড় দিয়ে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা যাওয়ার সময় পথে চিনিভর্তি দুটি ডিআই (মিনি ট্রাক) দেখতে পান। পরে গাড়ি দুটিতে তল্লাশি চালিয়ে ভারতীয় চিনি পাওয়া যায়। দুটি গাড়িতে ৪৫ বস্তা করে ৯০ বস্তা চিনি ছিল। তবে চিনির বাহক বা চোরাকারবারির সন্ধান মেলেনি। চিনিগুলো জব্দ করে গোয়াইনঘাট থানা-পুলিশ হেফাজতে দেওয়া হয়েছে। 

মিরসরাইয়ে এশিয়ান পেইন্টসের কারখানায় আগুন

প্রকাশ: ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৫:০৫ পিএম
মিরসরাইয়ে এশিয়ান পেইন্টসের কারখানায় আগুন
এশিয়ান পেইন্টসের কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। ছবি : খবরের কাগজ

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অর্থনৈতিক অঞ্চলের এশিয়ান পেইন্টস নামের রং তৈরির কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। 

রবিবার (৮ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কারখানাটিতে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, রবিবার সকালে কারখানাটির ভেতরের তৃতীয় তলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। এতে কারখানার ভেতরে থাকা মেশিনারিজ ও ওপরের সিলিংয়ের আংশিক পুড়ে গেছে। তবে কারখানার নিচতলায় থাকা কেমিক্যালের ড্রামগুলো দ্রুত সরিয়ে ফেলায় বড় ধরনের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি।

মিরসরাই শিল্প পুলিশ ফাঁড়ির পুলিশ পরিদর্শক শওকত হোসেন বলেন, ‘ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাওয়ায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে।’

মিরসরাই ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা ইমাম হোসেন পাটোয়ারী বলেন, ‘আগুন লাগার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসি। পরে আমাদের সঙ্গে যোগ দেন বারৈয়ারহাট ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। কারখানাটির তৃতীয় তলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তদন্তাধীন।’