ঢাকা ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫
English

শাবিপ্রবির ফটকে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

প্রকাশ: ১৮ জুলাই ২০২৪, ০৮:০০ পিএম
শাবিপ্রবির ফটকে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
ছররা গুলিবিদ্ধ শিক্ষার্থী। ছবি : মামুন হোসেন

সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) প্রধান ফটক ও আশপাশে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে। এতে পুলিশের ছয় সদস্যসহ অর্ধশত মানুষের আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। 

শাবিপ্রবির ফটকসহ আশপাশের এলাকা ও ঘটনাস্থল থেকে ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) কমপ্লিট শাট ডাউন কর্মসূচি চলাকালে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা গেছে, দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা মদিনা মার্কেটসহ সিলেট-সুনামগঞ্জ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে অবস্থান নেন। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ হয়।

বেলা দেড়টার দিকে শাবিপ্রবির প্রধান ফটকে অবস্থানরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় পুলিশ। পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড, কাঁদানে গ্যাসের শেল, শটগান ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করে। শিক্ষার্থীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছোড়েন; তা থেমে থেমে প্রায় ২ ঘণ্টা চলে। 

সকাল ৮টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক, গোলচত্বর, ছাত্র-ছাত্রীদের হলসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে পুলিশ, সোয়াট, সিআরটি টিমের পাঁচ শতাধিক সদস্য জলকামানসহ অবস্থান নেন। দুপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে জড়ো হন। একপর্যায়ে শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে কাঁদানে গ্যাসের শেল, রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়। 

এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ও হলগুলোর প্রভোস্টকে সঙ্গে নিয়ে হলে হলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের বের করে দেওয়া হয়। তবে  হল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক দিয়ে বের হওয়ার সময় কয়েকজন শিক্ষার্থীকে লাথি ও কিল-ঘুষি মারে পুলিশ। এর প্রতিক্রিয়ায় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা পুলিশের বিরুদ্ধে স্লোগান দিলে পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, পুলিশের হামলায় অন্তত ৩০-৪০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। এর মধ্যে ইফরাতুল হাসান নামের এক শিক্ষার্থীর মাথায় রাবার বুলেটের আঘাত রয়েছে। ছররা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন শিক্ষার্থী রাফিদ, নাঈম, রাহিম, শাফায়েত, লুবনা, তৌফিক, রাশেদ, রহিম, মাহিদ। আহত শিক্ষার্থীদের মধ্যে ১৬ জন সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। 

সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ খবরের কাগজকে বলেন, শাবিপ্রবির ফটকের সামনে অনেক বহিরাগত অবস্থান নিয়েছিলেন। তারা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে শুরু করেন। এ সময় ছয়জন পুলিশ সদস্য আহত হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ রাবার বুলেট, শটগান ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। ১০ জনকে আটক করা হয়েছে।

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে পুঠিয়ায় ঈদ উদযাপন

প্রকাশ: ০৬ জুন ২০২৫, ১১:৩৪ পিএম
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে পুঠিয়ায় ঈদ উদযাপন
রাজশাহীর পুঠিয়ায় ঈদের নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা। ছবি: খবরের কাগজ

রাজশাহীর পুঠিয়ায় সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে ঈদুল আজহা উদযাপন করেছে কয়েকটি পরিবার। 

শুক্রবার (৬ জুন) সকাল সাড়ে ৭টায় উপজেলার কৃষ্ণপুর মুসলিম জামে মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

নামাজে ইমামতি করেন চারঘাট উপজেলার ডাকরা এলাকার ব্যবসায়ী আনোয়ার হোসেন। নামাজে অংশ নেন ১০ জন মুসল্লি। এর মধ্যে আটজন পুরুষ এবং দুজন নারী।

ঈদের নামাজ আদায়কারীরা জানান, তারা প্রতি বছর সৌদির সময় অনুযায়ী ঈদ উদযাপন করে থাকেন। 

সৌদি আরবে চাঁদ দেখা গেলে সেটি শুধু সে দেশের জন্য নয় বরং সারা বিশ্বের মুসলমানদের জন্যই নির্দেশনা বহন করে বলে বিশ্বাস তাদের।

নামাজ শেষে মো. রহিম গাজী বলেন, ‘মানুষ মনে করেন সৌদিতে ঈদ হলে আমরা করি, আসলে বিষয়টা তা না। চাঁদ শুধু সৌদি বা বাংলাদেশের জন্য ওঠে না, এটি ওঠে সারা বিশ্বের জন্য। চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে আমাদের সীমাবদ্ধতা থাকলেও বাস্তবতা মেনে চলাই যুক্তিযুক্ত।’

তিনি বলেন, ‘সৌদি আরবকে পৃথিবীর মূল কেন্দ্র ধরে ঈদ উদযাপনের সময় নির্ধারণ করলে বিভ্রান্তি কমে আসে। আমরা প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর ধরে এভাবে ঈদ পালন করে আসছি। আগে মুসল্লি কম থাকায় নিজ বাড়িতে নামাজ আদায় করতাম, এখন সংখ্যার কারণে তিন-চার বছর ধরে মসজিদে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হচ্ছে।’

এনায়েত/পপি/

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে তীব্র যানযট

প্রকাশ: ০৬ জুন ২০২৫, ০৮:৪০ পিএম
আপডেট: ০৬ জুন ২০২৫, ০৮:৪১ পিএম
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে তীব্র যানযট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে তীব্র যানজট। ছবি: খবরের কাগজ

ঈদযাত্রার শেষ সময়েও ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে তীব্র যানযট দেখা দিয়েছে। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন ঘরমুখো মানুষ। 

বৃহস্পতিবার (৫ জুন) থেকে শুক্রবার (৬ জুন) বিকেল পর্যন্ত মহাসড়কের প্রায় ৩০ কিলোমিটার জুড়ে তীব্র যানযট দেখা যায়। 

জেলা পুলিশ ও হাইওয়ে পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন যানযট নিরসনে। তবে মহাসড়কে দেখা যায়নি জেলা প্রশাসনের কোনো কর্মকর্তাকে। 

ঘরমুখো যাত্রীরা বলেন, ‘বিগত কয়েক বছরে এ ধরনের যানযটে পড়িনি আমরা। গত রমজান শেষে ঈদুল ফিতরেও এতো ভোগান্তি হয়নি। গত দুদিনে মহাসড়ক যেন বসত ঘর হয়ে গেছে।’ 

ঢাকার বাড্ডা থেকে রওনা হওয়া বগুড়াগামী সাদিয়ার সঙ্গে কথা হয়। 

তিনি খবরের কাগজকে বলেন, ‘গতকাল (বৃহস্পতিবার) রাত ১০টায় মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে বগুড়া যাওয়ার জন্য গাড়িতে উঠেছি এখন বিকেল হয়ে গেছে। সব সময় যেখানে যেতে সময় লাগে ৩/৪ ঘণ্টা সেখানে এখন ১৬ ঘণ্টায়ও যেতে পারছি না। সঙ্গে ছোট বাচ্চা আছে। এই সড়কে ভোগান্তির শেষ নেই।’ 

কাওছার নামে রাজশাহীগামী এক যাত্রী বলেন, ‘আগামীকাল (শনিবার) ঈদের নামাজ পড়তে পারবো কি না জানি না। সকালে রওনা হয়েছি গাবতলী থেকে এখন এলেঙ্গা পর্যন্ত। এই পর্যন্ত আসতে যে ভোগান্তি হলো বাকী পথ কিভাবে যাব আল্লাহ জানে।’

এলেঙ্গা হাইওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ মোহাম্মদ শরীফ খবরের কাগজকে বলেন, ‘মহাসড়কে বর্তমানে তেমন কোন জটলা নেই। আশা করছি অতিদ্রুত আমরা এই ধীরগতি নিরসন করতে পারব। পুলিশ সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। রাতে সেতুর উপর দুর্ঘটনা ঘটার কারণে সেতুর টোল প্রায় দেড় ঘণ্টা বন্ধ ছিল, যার ফলে যানযটের সৃষ্টি হয়েছে।’ 

জেলা প্রশাসক শরীফা হক বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের পক্ষে থেকে ভ্রাম্যমান ম্যাজিস্ট্রেটরা কাজ করছে। বারতি ভাড়া নিয়েও জরিমানা আদায় করা হচ্ছে।’ 

জুয়েল/পপি/

বঙ্গোপসাগর দিয়ে ১৩ রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ

প্রকাশ: ০৬ জুন ২০২৫, ০৬:৪৭ পিএম
বঙ্গোপসাগর দিয়ে ১৩ রোহিঙ্গার অনুপ্রবেশ
ছবি: খবরের কাগজ

টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়ক সংলগ্ন উপকূলীয় বঙ্গোপসাগর দিয়ে মাছ ধরার নৌকায় এক পরিবারে ১৩ রোহিঙ্গা নারী, পুরুষ ও শিশু অনুপ্রবেশ করেছে। 

বৃহস্পতিবার (৫ জুন) তারা অনুপ্রবেশ করেন। পরে বিকেলে তাদের টেকনাফ পৌরসভার আবু ছিদ্দিক মাকের্টে অবস্থান করতে দেখা যায়।

তারা একই পরিবারের সদস্য এবং মায়ানমার বুচিডং লম্বাবিল এলাকার বাসিন্দা বলে জানা যায়।

রোহিঙ্গা নাগরিক মোহাম্মদ আমিন জানান, তারা আরাকান আর্মির নির্যাতনে থাকতে না পেরে পালিয়ে পাহাড়ে অবস্থান নেন। পাহাড়ে ১৩ দিন অবস্থান করার পর তার পরিবারসহ দুই পরিবারে ২১ জন নারী পুরুষ ও শিশুসহ মাছ ধরার নৌকায় সাগর দিয়ে অনুপ্রবেশ করেন। 

তিনি জানান, অন্য এক পরিবারের আটজন নৌকা থেকে নেমে অন্যত্রে পালিয়ে গেলেও এখন টেকনাফ স্টেশনে এলাকায় আছেন। ওখানে মাকের্টে আশ্রয় নিয়েছে। মায়ানমার থেকে আসতে প্রতিজন থেকে এক লাখ টাকা করে নিয়েছে নৌকার মাঝি।

টেকনাফ ব্যাটালিয়ন ২ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান জানান, স্থানীয়দের কাছে জেনে ১৩ জন রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ ও শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 

শাহীন/অমিয়/

গাইবান্ধায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫

প্রকাশ: ০৬ জুন ২০২৫, ০৫:৫০ পিএম
গাইবান্ধায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫
ছবি: খবরের কাগজ

গাইবান্ধায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে পলাশবাড়ি উপজেলায় বাসের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশার সংঘর্ষে তিনজন ও গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় বাসচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকসহ দুইজন নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (৬ জুন) বিকেল ৪টার দিকে পলাশবাড়ীর গাইবান্ধা-পলাশবাড়ি আঞ্চলিক সড়কের দোকানঘর এলাকায় বাসের সঙ্গে ব্যাটারিচালিত রিকশার সংঘর্ষে তিনজন নিহত হন। তারা সবাই রিকশার যাত্রী। তাৎক্ষনিক তাদের পরিচয় পাওয়া যায়নি। 

স্থানীয়রা জানান, গাইবান্ধা জেলা শহর থেকে কয়েকজন যাত্রী নিয়ে ব্যাটারিচালিত রিকশাটি পলাশবাড়ীর দিকে যাচ্ছিল। এ সময় দোকানঘর এলাকায় ঢাকা থেকে আসা একটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই রিকশার তিন যাত্রী নিহত হন। এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন। আহতদের পলাশবাড়ী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেন পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুলফিকার আলী ভুট্টো। 

তিনি জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। নিহত তিনজনের পরিচয় শনাক্তের প্রক্রিয়া চলছে। 

এদিকে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় বাসচাপায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালকসহ দুইজন নিহত হয়েছে। এই দুর্ঘটনায় শিশুসহ অন্তত চারজন আহত হয়েছেন। 

শুক্রবার বিকেলে উপজেলার বোগদহ কলোনি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাৎক্ষনিক নিহতের পরিচয় পাওয়া যায়নি। 

রফিক/অমিয়/

কু‌ড়িগ্রামের ৫‌ উপজেলায় ঈদুল আজহার নামাজ অনুষ্ঠিত

প্রকাশ: ০৬ জুন ২০২৫, ০৫:৩২ পিএম
কু‌ড়িগ্রামের ৫‌ উপজেলায় ঈদুল আজহার নামাজ অনুষ্ঠিত
ছবি: খবরের কাগজ

কু‌ড়িগ্রামের ফুলবা‌ড়ি, ভূরুঙ্গামারী, রৌমারী, রা‌জিবপুর ও চিলমারীর ঢুষমারা উপজেলার বি‌ভিন্ন গ্রামে সৌদি আরব ও মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে মিল রেখে  ঈদুল আজহার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শুক্রবার (৬ জুন) সকাল সাড়ে ৬টা থেকে সাড়ে ৯টা পর্যন্ত এসব ঈদের জামাতে নামাজ আদায় করেন মুসল্লিরা।

পু‌লিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, চিলমারী উপজেলার ঢুষমারা থানার অষ্টমীরচর ইউনিয়নের ডাটিয়ারচর গ্রামের দারুস সুন্নাহ হাফিজিয়া মাদরাসা ও এতিমখানা সংলগ্ন ঈদগাহ মাঠে ঈদুল আজহার নামাজ অনু‌ষ্ঠিত হয়। এতে ৬০ থেকে ৬৫ জন পুরুষ ও ১১০ থেকে ১২০ জন নারী ঈদের নামাজ আদায় করেন।

জামাতে ইমামতি করেন হাফেজ মো. আবু সাঈদ।

রৌমারী থানাধীন শৌলমারী ইউনিয়নের গয়টাপাড়া গ্রামে মসজিদ সংলগ্ন ঈদগাহ মাঠে ঈদুল আজহার নামাজ অনু‌ষ্ঠিত হয়। এতে ইমামতি করেন মওলানা হিজবুল্লাহ। জামাতে ৮৭ জন পুরুষ ও ১৫ জন নারী ঈদের নামাজ আদায় করেন।

রাজিবপুর উপ‌জেলার রাজিবপুর ইউনিয়নে করাতিপাড়া মদিনাতুল উলুম মডেল মাদরাসার মাঠে মওলানা আব্দুল হাকিমের ইমামতিতে ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হয়। জামাতে ৭০-৮০ নারী ও পুরুষ নামাজ আদায় করেন।

ফুলবাড়ী উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের জেলেপাড়া জামে মসজিদ প্রাঙ্গনে উপজেলার ২০ গ্রামের প্রায় ৭০ থেকে ৮০ জন ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজে ইমাম‌তি করেন মওলানা আমিনুল ইসলাম। 

এ ছাড়া ভূরুঙ্গামারী উপজেলার পাইকের ছড়া ইউনিয়নের পাইকডাঙা ও ছিট পাইকের ছড়া গ্রামেও ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

অমিয়/