ঢাকা ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

সিলেট নগরীতে টিলা কেটে ঘর, ৪ জনের নামে মামলা

প্রকাশ: ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৮ পিএম
আপডেট: ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১৬ পিএম
সিলেট নগরীতে টিলা কেটে ঘর, ৪ জনের নামে মামলা
ছবি: খবরের কাগজ

পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি না নিয়ে দৃশ্যমান ও রেকর্ডীয় টিলা কেটে ঘর নির্মাণ করার দায়ে সিলেট নগরীর চার জনের নামে মামলা করেছে পরিবেশ অধিদপ্তরের সিলেট জেলা কার্যালয়।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) পরিবেশ অধিদপ্তর সিলেট জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. বদরুল হুদা বাদী হয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার আসামিরা হলেন, সিলেট সিটি করপোরেশনের জগদীশ টিলা এলাকা রূপক দাস (৩৫), ব্রাহ্মণশাসন এলাকার বিনয় কুমার দাস (৪৫), হাওলাদারপাড়ার চন্দন দাস (৫৫) ও মো. এরশাদ (৪২)

জেলা পরিবেশ অধিদপ্তর ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২৯ অক্টোবর বিকাল ৫টায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও সিলেট মহানগর রাজস্ব সার্কেলের নেতৃত্বে সিলেট সিটি করপোরেশনের ৮নং ওয়ার্ডের অন্তর্গত হাওলাদারপাড়ার জগদীশ টিলা নামক স্থানে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় দেখা যায় ওই এলাকায় পরিবেশ আইন লঙ্ঘন করে টিলা কেটে একটি নতুন ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। তাই এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়মিত মামলা দায়েরের আদেশ প্রদান করেন। এই আদেশের প্রেক্ষিতে ঘটনার তদন্তে পাওয়া চার জনের নামে আদালতে মামলা করা হয়।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মো. বদরুল হুদা খবরের কাগজকে বলেন, অভিযানের সময় আমরা দেখতে পাই হাওলাদারপাড়ার জগদীশ টিলা কেটে একটি নতুন ঘর নির্মাণ করা হয়েছে। তাই বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন ২০১০ (সংশোধিত ) এর ধারা ৬ (খ) লঙ্ঘন করায় একই আইনের ১৫(১) টেবিলের ক্রমিক নং ৫ অনুসারে আমরা মামলা করেছি। এই ঘটনার প্রাথমিক তদন্তে আমরা জানতে পারি পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি ব্যতীত মামলার আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে দৃশ্যমান ও রেকর্ডীয় এই টিলা কেটেছেন।

শাকিলা ববি/মাহফুজ/এমএ/

অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:৪৭ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৮ পিএম
অপহৃত ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গাকে ফেরত দিল আরাকান আর্মি
ফেরত আসা ২ বাংলাদেশিসহ ৪ রোহিঙ্গা। ছবি: খবরের কাগজ

টেকনাফের নাফনদী থেকে অপহরণের ২০ দিন‌ পর দুই বাংলাদেশিসহ চারজন রোহিঙ্গা নাগরিককে ফেরত দিয়েছে মায়ানমারের আরাকান আর্মি।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের লেদা নাফনদী কেরর দ্বীপ থেকে দুই বাংলাদেশি ও চার রোহিঙ্গাসহ ছয়জন ফেরত এসেছে। 

তারা হলেন- টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের মৌচনী ৯নং ওয়ার্ড এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আক্কাস (২৮)  দুদু মিয়া (৫০) এবং হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুড়া ২৭নং রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের সি ব্লকের বাসিন্দা মোহাম্মদ আকরাম (৩৪), নুর হাফিজ (২২), আমির আহমেদ (৩৭), ও মোহাম্মদ নুর (৩৬)।

হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুড়া ২৭ রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের হেড মাঝি মোহাম্মদ নুর বলেন, মায়ানমারে আরাকান আর্মির হেফাজতে থাকা চারজন রোহিঙ্গা নাগরিক শনিবার ক্যাম্পে ফেরত এসেছে। বর্তমানে তারাসহ ছয়জন নিজেদের পরিবারের কাছে রয়েছে।

জানা যায়, গত ২৪ নভেম্বর দুপুরে টেকনাফে হ্নীলা ইউনিয়নের জাদিমুড়া ২৭নং রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পের চার রোহিঙ্গা ও বাংলাদেশি জেলে দুদু মিয়া ও মোহাম্মদ আক্কাস প্রতিদিনের মতো ককশীটের ভেলায় করে নাফ নদীতে মাছ শিকারে গেলে বিআরএম ১০ থেকে আনুমানিক এক দশমিক পাঁচ কিলোমিটার উত্তরে মায়ানমারের জলসীমানা অতিক্রম করে নাফনদীর লাল দ্বীপের কাছাকাছি পৌঁছালে আরাকান আর্মি তাদেরকে আটক করে মায়ানমারে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে তাদের নাফপুরা নেমেরত নামে এলাকায় রাখা হয়।

দুদুর মিয়ার ছেলে মো. রাসেল বলেন, বাংলাদেশি দুজনকে ফেরত আনতে প্রায় ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়েছে। তাদের দুজনকে আটক করে নিয়ে গিয়ে মায়ানমারে যুদ্ধ করার জন্য মাটির গর্ত খোঁড়ার কাজ করানো হয়।

স্থানীয় ইউপি সদস্য মোহাম্মদ আলী জানান, দীর্ঘদিন আগে মাছ শিকারে গিয়ে দুজন বাংলাদেশিসহ চার রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি বিজিবিকে অবগত জানানো হয়। পরবর্তীতে বিভিন্ন যোগাযোগের মাধ্যমে তারা বাংলাদেশে ফেরত আসে। 

মো. শাহীন/মেহেদী/এমএ/

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৮ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৯ পিএম
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ২৫
সংঘর্ষে পুড়িয়ে দেওয়া মোটরসাইকেল। ছবি: খবরের কাগজ

 
ময়মনসিংহের ভালুকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ২৫ জন আহত হয়েছে। এসময় অন্তত ২০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে এবং ১০টি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) শনিবার দুপুরে উপজেলার স্কয়ার মাস্টারবাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন, জুয়েল ঢালী (৩২), মোবারক (৩০), জুনায়েদ (২৮), রফিকুল (৩০), মজিবুর রহমান(৫০), আনোয়ার (৩০), শাহিন আলম (৪৫), ফারুক (২৮) ও অজ্ঞাত আরও ১৭ জন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, দুপুরে স্কয়ার মাস্টারবাড়ি মায়ের মসজিদ এলাকায় রাইদা কালেকশন নামের একটি কারখানায় জুট ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে মাস্টারবাড়ির এলাকার যুবদল নেতা জিয়া গ্রুপ ও সিডস্টোর এলাকার শামীম গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এতে দু গ্রুপের ২৫জন আহত হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় ১০ মোটরসাইকেল। আরও ১০টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করা হয়েছে। পরে খবর পেয়ে শিল্প পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, ভালুকা মডেল থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

এ বিষয়ে ভালুকা মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামসুল হুদা খান জানান, ২০টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যাবস্থা প্রক্রিয়াধীন। এ ব্যাপারে কাউকে আটক করা হয়নি।

কামরুজ্জামান মিন্টু/মাহফুজ

 

শামীম ওসমানসহ ৬৪৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৩ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৯ পিএম
শামীম ওসমানসহ ৬৪৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
এ কে এম শামীম ওসমান। ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এ কে এম শামীম ওসমানসহ ৬৪৫ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত এক ব্যক্তি। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়। এতে ১৪৫ জনের নাম উল্লেখ করে আরও ৫০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

মামলার বাদী ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলের বাসিন্দা আরিফ মিয়া (৩২)। তিনি নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার রঘুনাথপুর এলাকায় থাকেন।

বাদীর অভিযোগ, গত ১৯ জুলাই সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে তিনি গুলিবিদ্ধ হন। তার হাঁটু ও শরীরের কয়েকটি স্থানে গুলি লাগে। এতে জ্ঞান হারিয়ে তিনি রাস্তায় পড়ে যান। স্থানীয়রা তাকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। এরপর মুগদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার হয়।

সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনূর আলম জানান, আরিফ মিয়া নারায়ণগঞ্জের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেলায়েত হোসেনের আদালতে মামলাটির আবেদন করেন। আদালত মামলাটি থানায় রেকর্ড করার জন্য নির্দেশ দেন। শুক্রবার রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় মামলাটি রেকর্ড করা হয়। 

মাহফুজ/

 

তাহেরিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩০ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৫ পিএম
তাহেরিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গিয়াস উদ্দিন আত-তাহেরি। ছবি: সংগৃহীত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় ওয়াজ মাহফিল থেকে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় গিয়াস উদ্দিন আত-তাহেরিসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মামলায় অজ্ঞাত আরও ১০-১৫ জনকে আসামি করা হয়। এদিকে পুলিশ প্রায় ৩০ ঘণ্টার বেশি সময় চিরুনি অভিযান চালিয়ে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজক মো. হানিফসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। অন্য দুই আসামি হলেন, গোলাম সামদানি ও রবিন মিয়া। গ্রেপ্তারদের গতকাল শনিবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেলে উপজেলার মোগড়া ইউনিয়নের নিলাখাদ এলাকায় একটি ওয়াজ মাহফিল চলছিল। এতে ওয়াজ করছিলেন গিয়াস উদ্দিন আত-তাহেরি। মাহফিল তাড়াতাড়ি শেষ করার কথা বলে আখাউড়া থানার এসআই বাবুলসহ পুলিশ সদস্যরা চলে আসেন। এর মধ্যেই তাদের ওপর হামলা চালানো হয়। হামলায় এসআই বাবুলের মাথা ফেটে যায়। পরে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন। 

এসআই বাবুল জানান, মাহফিল থেকে তাহেরি পুলিশের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার পর পরই তাদের ওপর হামলা করা হয়।

আখাউড়া থানার পুলিশ পরিদর্শক ও অফিসার ইনচার্জ মো. ছমি উদ্দিন বলেন, ‘অভিযান চালিয়ে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজকসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অন্য আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

গিয়াস উদ্দিন আত-তাহেরি আলোচিত ও সমালোচিত একজন ইসলামি বক্তা। তিনি ধর্মীয় মাহফিলে বক্তব্যের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি দাওয়াতে ঈমামী বাংলাদেশ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।

মাহফুজ/

কিশোরগঞ্জে ট্রাক্টরে পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৬ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:১০ পিএম
কিশোরগঞ্জে ট্রাক্টরে পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
ট্রাক্টরে পিষ্ট হয়ে নিহত শিশু দ্বীন ইসলাম। ছবি: খবরের কাগজ

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে রাস্তা পারাপারের সময় মায়ের কাছ থেকে ছুঁটে গিয়ে ট্রাক্টরে পিষ্ট হয়ে শিশু দ্বীন ইসলাম গুরুতর আহত হয়।  হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যায় শিশুটি।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) বেলা ১২টায় পৌর শহরের কাদির ব্যাপারি বাড়ি সড়কে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু কাদির ব্যাপারি বাড়ি এলাকার বাসিন্দা কাউসার মিয়া ও জান্নাত বেগম দম্পত্তির সাড়ে চার বছরের ছেলে দ্বীন ইসলাম।

স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, জান্নাত বেগমের বাবার বাড়ি থেকে নিজ বাসায় যেতে রাস্তা পারাপারের সময় মা জান্নাত বেগম ও নানি জোসনা বেগমের কাছ থেকে ছুঁটে গিয়ে ট্রাক্টরে পিষ্ট হয়ে শিশু দ্বীন ইসলাম গুরুতর আহত হয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

এ দিকে স্থানীয়রা আরও জানায়, দীর্ঘদিন যাবৎ ভৈরবে বিভিন্ন সড়ক দিয়ে নিষিদ্ধ ট্রাক্টর, নসিমন, সিএনজি বেপরোয়া ভাবে চলাচল করে। এতে এলাকার মানুষ তাদের সন্তানহারা হচ্ছে। তারা চান এসব নিষিদ্ধ যান চলাচল বন্ধে সরকার যেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়।

এ বিষয়ে নিহতের মামা রহমত উল্লাহ বলেন, নানির বাসা থেকে দ্বীন ইসলাম নিজ বাসায় যেতে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে। মা ও নানুর সঙ্গেই ছিল। তাদের কাছ থেকে ছুঁটে গিয়ে ট্রাক্টরের পিছনের চাকার নিচে পিষ্ট হয়। এ ঘটনার পর ট্রাক্টর চালকসহ ট্রাক্টরটি আটক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. বুলবুল আহম্মদ বলেন, প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শিকার হয়ে কেউ না কেউ হাসপাতালে আসছে। কেউ কেউ স্পটে মারা যাচ্ছে আবার কেউ কেউ পঙ্গুত্ব বরণ করছে। সিএনজি, অটো রিকশা, ট্রাক্টর, নচিমন যদি সরকারি নিয়ম মেনে চলাচল করে তাহলে দুর্ঘটনার প্রবণতা কমে যাবে। 

এ বিষয়ে ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত ওসির দায়িত্বে থাকা তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহীন বলেন, আপনার মাধ্যমে জানতে পেরেছি। আমি ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠাচ্ছি। নিহতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

মাহফুজ/এমএ/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });