ঢাকা ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪
English

রাঙামাটি জেলা পরিষদে নিয়োগের প্রতিবাদে বিক্ষোভ

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:০৭ পিএম
রাঙামাটি জেলা পরিষদে নিয়োগের প্রতিবাদে বিক্ষোভ
রাঙামাটি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের বরণ করে নিচ্ছেন পরিষদের কর্মকর্তারা

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের নব গঠিত কমিটি, জজ কোর্ট পিপি, অতিরিক্ত পিপি ও সহকারী পিপি নিযুক্তদের ‘ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের দোসর’ আখ্যা দিয়ে প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। 

রবিবার (১০ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে জেলা পরিষদের মূল ফটক বন্ধ করে পরিষদ ঘেরাও এবং বিক্ষোভ সমাবেশ করেন আন্দোলনকারীরা।

কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই প্রতিনিধি রাকিব হাসান ও মোস্তফা রাজু।

পরে রাঙামাটি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার সঙ্গে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বৈঠকে বসার প্রতিশ্রুতি দিলে কর্মসুচি প্রত্যাহার করা হয়। 

এদিকে নিয়োগের প্রথম দিনই শিক্ষার্থীদের বাধার মুখে গাড়ি থেকে নেমে হেঁটে অফিসে প্রবেশ করেন রাঙামাটি জেলা পরিষদের নবনিযুক্ত চেয়ারম্যান কাজল তালুকদার। 
 
এর আগে ৭ নভেম্বর পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে নতুন পরিষদ গঠন করা হয়।

রবিবার (৯ নভেম্বর) সকাল ৯টার দিকে অন্তর্বর্তীকালীন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে কাজল তালুকদারসহ ১৪ সদস্য আনুষ্ঠানিকভাবে তাদের দায়িত্ব নেন।

এ দিকে ‘আওয়ামী দোসরদের’ নিয়োগ বাতিল করা না হলে বৃহত্তর আন্দোলনে নামার হুশিয়ারি দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। 

এ সময় পার্বত্য উপদেষ্টার বিরুদ্ধে জেলা পরিষদ ও জজ কোর্টের বিভিন্ন নিয়োগে স্বজনপ্রীতি এবং বৈষম্যের অভিযোগ তুলেছেন বক্তারা।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতিনিধি রাকিব হাসান বলেন, ‘জজ আদালত ও রাঙামাটি জেলা পরিষদে যারা নিয়োগ পেয়েছেন তাদের অনেকেই অতীতে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া পার্বত্য উপদেষ্টার আত্মীয়-স্বজনও নিয়োগ পেয়েছেন। ১৫ সদস্যদের ৯ জনই রাঙামাটি সদরের। গুরুত্বপূর্ণ চার উপজেলার প্রতিনিধি নেওয়া হয়নি।’ 

জুলাই আন্দোলন বৈষম্যের বিরুদ্ধেই ছিল মনে করিয়ে রাকিব বলেন, ‘স্বজনপ্রীতি কখনোই গণভ্যুত্থানের নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে পারে না।’ 

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক প্রতিনিধি মোস্তফা রাজু বলেন, ‘আওয়ামী লীগের দোসরদের বহিষ্কার করে নতুন নিয়োগ দিয়ে কমিটি গঠন করতে হবে। এই কমিটি গঠনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আমাদের সঙ্গে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বৈঠক করতে হবে।’ 

বৈঠকে না বসলে কঠোর কর্মসূচির হুশিয়ারি দেন রাজু।

জুয়েল/নাইমুর/পপি/অমিয়/

বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় তরুণীকে হত্যা, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার প্রেমিক

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:১১ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৩১ পিএম
বিয়ের জন্য চাপ দেওয়ায় তরুণীকে হত্যা, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার প্রেমিক
গ্রেপ্তার প্রেমিক। ছবি:খবরের কাগজ

মুন্সিগঞ্জের ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে তরুণীকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় কথিত প্রেমিক তৌহিদ শেখ তন্ময়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।এছাড়া হত্যার ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্রটিও জব্দ করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে মুন্সিগঞ্জ পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য নিশ্চিত করেন জেলার পুলিশ সুপার মুহাম্মদ শামসুল আলম সরকার। 

তিনি জানান, হত্যার ঘটনায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি গত ৫ আগস্ট ঢাকার ওয়ারী থানা থেকে লুট হয়েছিল।

পুলিশ সুপার বলেন, নিহত শাহিদার সঙ্গে অভিযুক্ত তন্ময়ের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এক সময় শাহিদা গর্ভবতী হলে তৌহিদকে বিয়ের জন্য চাপ দিলে তৌহিদ গত শনিবার (৩০ নভেম্বর) ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে শাহিদাকে গুলি করে  হত্যা করেন।  

হত্যার পর ভোলার মনপুরা দ্বীপে পালানোর সময় জেলার ইলিশায় একটি যাত্রীবাহী লঞ্চ থেকে অভিযুক্ত তন্ময়কে সোমবার (২ ডিসেম্বর) ভোরে গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। 

এ দিকে আসামির দেওয়া তথ্য মতে ওইদিন ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের বটতলী বেইলি ব্রিজের নিচে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।

এর আগে গত শনিবার রাতে নিহত শাহিদা ইসলাম রাফার মা জরিনা বেগম শ্রীনগর থানায় কথিত প্রেমিক তৌহিদ শেখ তন্ময়কে প্রধান অভিযুক্ত করে হত্যা মামলা করেন। 

নিহত শাহিদা রাজধানী ঢাকার ওয়ারিতে পরিবারের সঙ্গে থাকতেন। তিনি ময়মনসিংহ সদর উপজেলার বেগুনবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। 

প্রসঙ্গত, গত শনিবার সকালে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কের পাশে শ্রীনগরের দোগাছি থেকে গুলিবিদ্ধ তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

মঈনউদ্দিন সুমন/নাবিল/এমএ/

সিলেটে কিশোরের হাতে আরেক কিশোর খুন

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৯ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৯ পিএম
সিলেটে কিশোরের হাতে আরেক কিশোর খুন
ছবি : সংগৃহীত

সিলেটে মাছ বিক্রেতা এক কিশোরের হামলায় চা দোকানের কর্মচারী খুন হয়েছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে নগরীর লালদিঘীর পাড় অস্থায়ী হকার মার্কেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

ঘটনার পর অভিযুক্ত কিশোরকে আটক করেছে পুলিশ।

নিহত মো. জাহিদ খান (১৭) মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার মো. দুদু মিয়ার ছেলে। সে লালদিঘীরপাড় হকার্স মার্কেটে একটি চায়ের দোকানের কর্মচারী ছিল।

অভিযুক্ত কিশোরের নাম ফরহাদ ইসলাম (১৬)। সে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার খায়রুল ইসলামের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানা যায়, জাহিদ অস্থায়ী হকার্স মার্কেটের মাছ বিক্রির স্থান থেকে পানি আনতে যায়। এ সময় ফরহাদ তাকে পানি নিতে নিষেধ করে। এক পর্যায়ে সে জাহিদকে কিল-ঘুষি মারলে সে মাঠিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে তাকে স্থানীয়রা এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

কোতোয়ালি মডেল থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক খবরের কাগজকে বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালে রয়েছে। অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।

শাকিলা ববি/জোবাইদা/অমিয়/

মেঘনায় যৌথবাহিনীর অভিযানে তিন সহোদরসহ গ্রেপ্তার ৫

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৬ পিএম
মেঘনায় যৌথবাহিনীর অভিযানে তিন সহোদরসহ গ্রেপ্তার ৫
মাদকসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। ছবি : খবরের কাগজ

কুমিল্লার মেঘনায় অভিযান চালিয়ে মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত তিন সহোদরসহ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী। পরে তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী বিপুল পরিমাণ মাদক, নগদ টাকা ও ভারতীয় রুপি এবং মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে উপজেলার লুটেরচর ইউনিয়নের নয়া মোহাম্মদপুর গ্রামে এ অভিযান চালানো হয়।

হোমনা, মেঘনা ও বাঞ্ছারামপুরের দায়িত্বরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ওবায়দুল ও মেঘনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল জলিল সমন্বয়ে এই অভিযানে সেনাবাহিনীর ৪৫ ও পুলিশের ১২ জন সদস্য অংশ নেন।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মেঘনা লুটেরচর ইউনিয়নের মোহাম্মদপুর গ্রামের তিন সহোদর মোহাম্মদ আলম, মোহাম্মদ আলী ও ইমাম হোসেন এবং একই গ্রামের বাসিন্দা হাসনারা ও রাজিয়া বেগম।

মেঘনা থানার ওসি আব্দুল জলিল বলেন, ‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে লুটেরচর ইউনিয়নের নয়া মোহাম্মদপুর গ্রামের বগাবাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এ সময় বসতঘরের কারের ভেতর থেকে ৬৪ কেজি গাঁজা, ২৬৪টি ইয়াবা, ১৫ হাজার ৪৯০ টাকা নগদ অর্থ, ১০০ ভারতীয় রুপি, ৭টি মোবাইল ফোনসহ পাঁচজনকে গ্ৰেপ্তার করা হয়।’

জহির শান্ত/সালমান/

ভোলাগঞ্জ মোবাইল কোর্টের অভিযানে ওপর হামলা

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৬ পিএম
ভোলাগঞ্জ মোবাইল কোর্টের অভিযানে ওপর হামলা
সিলেট

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ভোলাগঞ্জ বাঙ্কারে মোবাইল কোর্টের অভিযানে পাথর ছুড়ে হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। এতে এসিল্যান্ড অফিসের একজন ও আরেকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ধলাই নদীর ১০ নম্বর এলাকার বাঙ্কারে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর নেতৃত্বে ধলাই নদীতে বালু পাথর উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করেন। ১০ নম্বর এলাকায় অভিযান চালিয়ে বাঙ্কারের পাশে যাওয়া মাত্রই পাথর ছুড়তে থাকে উত্তোলনকারীরা। এতে পুলিশ সদস্যসহ দুইজন আহত হন। পরে সেখান থেকে তারা চলে আসেন।

এ ব্যাপারে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ফরহাদ আহমেদ বলেন, 'আমরা বালু পাথর উত্তোলনের বিরুদ্ধে অভিযানে গিয়েছিলাম। বাঙ্কারে যেতে যেতে সন্ধ্যা হয়ে যায়। এ সময় পাথর ছুড়ে কিছু দুষ্কৃতকারীরা। পরে সেখান থেকে আমরা চলে আসি।'

শাকিলা ববি/জোবাইদা/

ভোলায় মৎস্য বিভাগের পরিদর্শন টিমে জেলেদের হামলা, আহত ৮

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০২ পিএম
আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৩২ পিএম
ভোলায় মৎস্য বিভাগের পরিদর্শন টিমে জেলেদের হামলা, আহত ৮
ছবি : খবরের কাগজ

ভোলায় মৎস্য বিভাগের পরিদর্শন টিমের ওপর জেলেদের হামলার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভোলা সদর উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসানসহ আটজন আহত হয়েছেন। 

মঙ্গলবার (৩ ডিসেম্বর) সকালে মেঘনার নদীর কাঠির মাথা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

আহতদের ভোলার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, মৎস্য কর্মকর্তা ও পুলিশ কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

মৎস্য বিভাগ জানায়, সদর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার নেতৃত্বে একটি টিম মনিটরিং ও অবৈধ জাল অপসারণ করতে যায়। এ সময় মেঘনায় চরঘেরা জাল দেখতে পেয়ে তা অপসারণ করতে গেলে জেলেরা টিমের ওপর হামলা চালায়। 

আহত সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান বলেন, সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলার কাচিয়াকাঠির মাথা এলাকায় মেঘনা নদীতে চরঘেরা জাল দেখতে পাই। তখন সদর উপজেলা মৎস্য বিভাগের স্টাফরা অবৈধ জাল ও খুটি অপসারনের কাজ শুরু করেন। এ সময় চার পাঁচটি নৌকা ও ট্রলার নিয়ে ৩০ থেকে ৪০ জন দুর্বৃত্ত বগি দা ও গাবগাছের লাঠি-বৈঠা নিয়ে হামলা চালায়। এ সময় আমাদের তিনজনের মাথা ফাটিয়ে দেয়। পরে আমরা তাদের উদ্ধার ও বাধা দিলে আমাদের ওপর হামলা চালায়।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বিশ্বজিৎ কুমার দেব জানান, ভোলার মেঘনায় অবৈধ জাল পেতে মাছের রেনু ধংস করছে। তাই অবৈধ জাল অপশারনের জন্য আমারা নিয়মিত মনিটরিং করি। কিন্তু মেঘনা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টে জলদস্যু জকেট জামাল বাহিনী জোর করে জাল ফেলছে। আজও আমাদের মনিটরিং ও অবৈধ জাল অপরসারণের সময় জকেট জামালের ভাতিজা শাহিন হামলা চালায়। এই ঘটনায় ভোলা সদর মডেল থানায় একটি মামলা করা হয়েছে।

আর ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মাহবুব আলম বলেন, মামলা হয়েছে। আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। তদন্ত চলছে। দ্রুত দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।

ইমতিয়াজুর রহমান/জোবাইদা/অমিয়/