ঢাকা ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪

চট্টগ্রামে গণজমায়েত ‘স্বৈরাচারের উত্থান ঠেকাতে ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধ আছে’

প্রকাশ: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:০৯ পিএম
আপডেট: ১০ নভেম্বর ২০২৪, ১১:১০ পিএম
‘স্বৈরাচারের উত্থান ঠেকাতে ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধ আছে’
ছবি: খবরের কাগজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রামের অন্যতম সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ বলেছেন, পতিত স্বৈরাচারের উত্থান ঠেকাতে ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধ আছে।

রবিবার (১০ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে চট্টগ্রাম মহানগরীর চকবাজার এলাকায় প্যারেড ময়দানে আয়োজিত গণজমায়েত কর্মসূচিতে তিনি এ কথা বলেন। 

রাসেল আহমেদ বলেন, ‘পতিত স্বৈরাচারের উত্থান ঠেকাতে ছাত্র-জনতা ঐক্যবদ্ধ আছে। তাদের যেকোনো ধরনের অপতৎপরতা, নাশকতা, ষড়যন্ত্র শক্ত হাতে রুখে দেওয়া হবে। আমরা শহিদ আবু সাঈদ, মুগ্ধের রক্ত কখনোই বৃথা যেতে দেব না। আমাদের বিপ্লব চলছে, চলবে।’ 

এর আগে কর্মসূচি সফল করতে বেলা ২টা থেকে প্যারেড ময়দানে জমায়েত হতে শুরু করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মী ও সাধারণ জনতা। বেলা ৩টায় শুরু হয় কর্মসূচি। এ সময় ছাত্র-জনতা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে নানা স্লোগান দিতে থাকে। 

এরপর প্যারেড ময়দান থেকে ছাত্র-জনতা একটি বিশাল মিছিল নিয়ে গণি বেকারি, জামালখান, চেরাগী, আন্দরকিল্লা হয়ে নগরের নিউ মার্কেট এলাকায় গিয়ে শেষ হয়। এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রামের সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি, রাসেল আহমেদসহ অন্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 

আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নগরের লালখানবাজার, জামালখান, নিউ মার্কেট, টাইগারপাস ও চেরাগী পাহাড় মোড় এলাকাসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে সতর্ক অবস্থানে থাকে। 

এদিকে দেশব্যাপী আওয়ামী লীগের নৈরাজ্য, অপপ্রচার ও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের বিভিন্ন উপজেলায় বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা। 

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের গত ১৫ বছরে ক্যাম্পাসে মারধর ও চাঁদাবাজিতে জড়িত সন্ত্রাসীদের শাস্তির দাবিতে গতকাল সকালে বিক্ষোভ মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ছাত্রদল। 

এ সময় চবি ছাত্রদলের সভাপতি আলাউদ্দীন মহসিন বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর ধরে দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগের সন্ত্রাসীরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন চালায়। এরা শিক্ষার পরিবেশকে ধ্বংস করেছে। এসব কাজে জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি করছি।’ 

অবস্থান কর্মসূচি শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল শহিদ মিনার থেকে শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক ভবন প্রদক্ষিণ করে জিরো পয়েন্টে এসে শেষ হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চবি ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল নোমান, সিনিয়র সহসভাপতি মোহাম্মদ মামুন উর রশিদ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মো. ইয়াছিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন হৃদয় প্রমুখ।

জয়পুরহাটে ৩ দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা শেষ

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:০৬ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:২৪ পিএম
জয়পুরহাটে ৩ দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা শেষ
জয়পুরহাটে ইজতেমায় আখেরি মোনাজাত। ছবি: খবরের কাগজ

বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করে আখেরি মোনাজাতের মধ্যদিয়ে জয়পুরহাটে শেষ হলো তাবলীগ জামাতের তিন দিনব্যাপী জেলা ইজতেমা।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) শহরের চুনাপাথর প্রকল্পের বিশাল ময়দানে এ মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন কাকরাইল মসজিদের মুরুব্বি মাওলানা মনির বিন ইউসুফ।  

এতে জয়পুরহাটসহ দিনাজপুরের হাকিমপুর, নওগাঁর বদলগাছী ও ধামইরহাট উপজেলার হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশগ্রহণ করেন।

এর আগে ফজরের নামাজের পর বয়ান শুরু হয়। মাঝে খাবার বিরতি শেষে হেদায়াতি বয়ান শুরু হয়।

জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহেদ আল মামুন জানান, ইজতেমা প্রাঙ্গণে মুসল্লিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চার স্তরের নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছিলো। এছাড়া সার্বক্ষণিক টহলের পাশাপাশি সাদা পোশাকের পুলিশ ও গোয়েন্দা নজরদারির ব্যবস্থা ছিলো।

সাগর/নাবিল/এমএ/

সরিষাবাড়ীতে প্রতিমা ভাঙচুর, স্বর্ণালঙ্কার চুরি

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩২ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪০ পিএম
সরিষাবাড়ীতে প্রতিমা ভাঙচুর, স্বর্ণালঙ্কার চুরি
ভাঙচুর করা প্রতিমা। ছবি: খবরের কাগজ

জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে কামরাবাদ শ্রী শ্রী শ্মশান কালী মন্দিরে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে।

বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে এই ঘটনা ঘটে।

প্রতিমা ভাঙচুর ছাড়াও দানবাক্স ও প্রতিমার স্বর্ণালঙ্কার নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা।

মন্দির কমিটির সভাপতি উত্তম কুমার তেওয়ারী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মন্দিরে আরাধনা চলে। শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে স্থানীয়রা মন্দিরে পূজা করতে এসে গেট ভাঙা দেখতে পায়। পরে মন্দিরের ভিতরে গিয়ে সবগুলো প্রতিমা ভাঙচুর অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে মন্দির কমিটির লোকজন পুলিশে খবর দিলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সেনা সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।’

এর ফলে শুক্রবার সকাল থেকে ওই মন্দিরে পূজা দেওয়া বন্ধ রয়েছে। 

এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে শাস্তির দাবি জানান স্থানীয়রা।

সরিষাবাড়ীর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শারমিন আক্তার বলেন, ‘মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা জানার পর আমরা মন্দিরটি পরিদর্শনে গিয়েছিলাম। প্রতিমা ভাঙচুরকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’

সরিষাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চাঁদ মিয়া বলেন, ‘আমরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় তদন্ত চলছে। তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

জামালপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহেল মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিমা ভাঙচুরের সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

আসমাউল আসিফ/সুমন/অমিয়/

গোপালগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:২২ পিএম
গোপালগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শহিদ স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক। ছবি: খবরের কাগজ

গোপালগঞ্জে স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনাসভার মধ্যে দিয়ে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত হয়েছে।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় এ শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

সদর উপজেলা পরিষদের পাশে জয় বাংলা পুকুর পাড়ের বধ্যভূমির স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে প্রথমে শ্রদ্ধা জানান জেলা প্রশাসক মুহম্মদ কামরুজ্জামান। পরে পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

এ সময় শহিদের প্রতি সশস্ত্র সালাম জানানো হয়। 

পরে মুক্তিযোদ্ধা, বিএনপি, উপজেলা প্রশাসন, উদীচী, বিভিন্ন রাজনৈতিক; সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন শ্রদ্ধা জানায়।

পরে শহিদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে এক মিনিট নীরবতা পালন ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।

এরপর উপজেলা পরিষদের হলরুমে জেলা প্রশাসকের সভাপতিত্বে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। 

আলোচনাসভায় মুক্তিযোদ্ধারা ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবীদের গণহত্যার স্মৃতিচারণ করে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরেন।

স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধা জানানো ছাড়াও সুবিধাজনক সময়ে শহিদদের আত্মার শান্তি কামনায় শহরের সব মসজিদ, মন্দির, গির্জা, প্যাগোডাসহ অন্যান্য ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হয়।

এ ছাড়াও বধ্যভূমি শহিদ স্মৃতিস্তম্ভে সন্ধ্যায় মোমবাতি প্রজ্জ্বালন করা হবে। 

বাদল সাহা/সুমন/অমিয়/

ফোরাম’র আয়োজনে আড়াই হাজার মানুষের ভোজ

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১১ পিএম
ফোরাম’র আয়োজনে আড়াই হাজার মানুষের ভোজ
স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ফোরাম’র আয়োজনে বিনামূল্যে খাবার বিতরণ। ছবি: খবরের কাগজ

নরসিংদীর মাধবদীতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ফোরাম’র আয়োজনে বিনামূল্যে আড়াই হাজার মানুষের মাঝে খাবার পরিবেশন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রামে মেঘনার তীরে এই আয়োজন করা হয়।

আয়োজকরা জানান, একঝাঁক তরুণ ও এখানকার প্রবাসীরা সম্পৃক্ত রয়েছেন এই আয়োজনে। কনকনে শীতেও গ্রামের মানুষ এই আয়োজনে মুগ্ধ।

সরেজমিনে দেখা যায়, স্বেচ্ছাসেবীরা খাবার প্রস্তুত করছেন। দুপুরে দল দলে গ্রামের মানুষ প্যান্ডেলে এসে খাবার খাচ্ছেন সব বয়সের মানুষ।

খাবার খেতে আসা ব্যক্তিরা জানান, এতো সুন্দর আয়োজন এই প্রথম। এদের প্রশংসা করে শেষে করা যাবে না।

স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ফোরামের সভাপতি শিল্পপতি মোহাম্মদ আল-আমিন রহমান জানান, দুই বছর আগে মানবিক কাজের মাধ্যমে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ফোরামের পথ চলা শুরু হয়। এবার বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানো হয়েছে। এছাড়া গ্রামের হতদরিদ্রদের নানা সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসেন ফোরামের লোকজন। ভালো কাজের অংশীদার হতে ফোরামের সঙ্গে শতাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যুক্ত রয়েছে।

ফোরাম আগামী রমজানে বরাবরের মতো রোজাদারদের পাশে থাকবে বলে জানান তিনি।

এই আয়োজনে যুক্ত হয়েছেন শিক্ষানুরাগী ও ‘হৃদয়ে বাংলাদেশ’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রকৌশলী মো. মফিজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ‘নরসিংদী সদর উপজেলার মাধবদীতে বথুয়াদী এলাকা একটি বৈচিত্র্যময় এলাকা। এই এলাকায় না এলে বোঝা যাবে না মেঘনা নদীর অপরূপ সৌন্দর্য। স্বেচ্ছাসেবীদের এই আয়োজন একটি মেগা ইভেন্টে পরিণত হয়েছে। এ যেন গ্রামের মানুষের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবীদের মিলনমেলা।’

এই কর্মসূচির সার্বিক তত্ত্ববধানে ছিলেন- ফোরমের সাধারণ সম্পাদক হাজী রোমান ও কোষাধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন মোল্লা, বথুয়াদী সমাজ কল্যাণ সংস্থার সভাপতি আনোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো. অহিদুল্লাহ প্রমুখ।

শাওন খন্দকার/সুমন/অমিয়

অষ্টগ্রামে চোর সন্দেহে ২ জনকে পিটিয়ে হত্যা

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৯ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৮ পিএম
অষ্টগ্রামে চোর সন্দেহে ২ জনকে পিটিয়ে হত্যা
ছবি : খবরের কাগজ

কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রামে চোর সন্দেহে দুইজনকে পিটিয়ে হত্যা করেছে এলাকাবাসী।

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার দেওঘর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন- উপজেলার কগজি গ্রামের মো. নাসির (২৮) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগরের চাতলপাড় গ্রামের মো. শাহজাহান (৪০)।

দেওঘর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের মেম্বার মো. মহিউদ্দিন জানান, শাহজাহান ও নাসির পার্শ্ববর্তী মনোহরপুর থেকে নৌকায় করে একটি মহিষ নিয়ে যাচ্ছিলের। এ খবর পেয়ে স্থানীয়রা দেওঘর এলাকার লুডডা নদীর পাড় থেকে তাদের ধরে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এনে বেঁধে রাখে। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে জনতা তাদের পিটিয়ে মেরে ফেলে।

অষ্টগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রুহুল আমিন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিহত দুজনের বিরুদ্ধে নাসিরনগর থানায় চুরি ও ডাকাতির একাধিক মামলা ও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে।

তিনি জানান, নিহত দুজনই চিহ্নিত চোর। মহিষটি উদ্ধার করা হয়েছে। তবে নৌকাটি চিহ্নিত করা যায়নি। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

তাসলিমা মিতু/জোবাইদা/অমিয়/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });