ঢাকা ৭ চৈত্র ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
English
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১

মুক্তিপণে ফিরেছে টেকনাফে অপহৃত ৫ জন

প্রকাশ: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:১৯ পিএম
মুক্তিপণে ফিরেছে টেকনাফে অপহৃত ৫ জন
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

কক্সবাজারে টেকনাফের পাহাড়ী এলাকায় জ্বালানি কাঠ সংগ্রহকালে অপহৃত পাঁচজনকে দুইদিন পর ছেড়ে দিয়েছে দূর্বৃত্তরা। তবে তাদের ছাড়িয়ে আনতে ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা মুক্তিপণ প্রদান করেছে স্বজনরা।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) ভোরে অপহৃতদের ৫ জনকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের পানখালী পাহাড়ের পাদদেশে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেছেন বাহারছড়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হুমায়ুন কাদের চৌধুরী।

অপহৃতরা হলেন- টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের ৫ নং ওয়ার্ডের মাঠ পাড়া ও বাইন্ন্যা পাড়ার বাসিন্দা আব্দুল হকের ছেলে মারুফ উল্লাহ (১৮), মোহাম্মদ হাসানের ছেলে মোহাম্মদ কাইফ উল্লাহ (১৭), হামিদুল হকের ছেলে মোহাম্মদ ইসা (২৮), মৃত কালা মিয়ার ছেলে ইউসুফ উল্লাহ (৩০) এবং শফিউল আজমের ছেলে মো. আবুইয়া (২০)।

গত বুধবার সকালে টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের মাঠ পাড়া ও বাইন্ন্যা পাড়া এলাকার ১৫ জন লোক স্থানীয় পাহাড়ে জ্বালানি কাঠ সংগ্রহে যান। এক পর্যায়ে স্থানীয় চাকমা পাড়া সংলগ্ন এলাকার পূর্ব পাশের পাহাড়ী এলাকায় একদল দূর্বৃত্ত অস্ত্রের মুখে তাদের জিন্মি করে। পরে তাদের মধ্যে ৫ জনকে জিন্মি রেখে অন্যদের ছেড়ে দেয়।

স্থানীয় ইউপি সদস্য হুমায়ুন কাদের চৌধুরী বলেন, ঘটনার ২ দিন পার হলে দূর্বৃত্তরা তাদের ছেড়ে দেয়। এর আগে বুধবার রাতে অপহৃতদের ছেড়ে দিতে স্বজনদের কাছে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। পরে কয়েক দফায় আলোচনা করে ৫ জনের পরিবার মোট ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা মুক্তিপণ পাঠানোর পর এদের ছেড়ে দেওয়ার কথা বলেছেন স্বজনরা। 

তবে মুক্তিপণের টাকা কী প্রক্রিয়ায় কাকে পাঠানো হয়েছে বিস্তারিত বলেছেন না স্বজনরা।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন বলেন, ঘটনাটি অবহিত হওয়ার পর থেকে পুলিশ অপহৃতদের উদ্ধারে টেকনাফের বিভিন্ন পাহাড়ী এলাকায় সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেছিল। এক পর্যায়ে এদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। স্বজনরাও মুক্তিপণ প্রদানের কোনো তথ্য পুলিশকে জানায়নি। ৫ জনের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, কক্সবাজার জেলা পুলিশ ও ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের তথ্য বলছে, এই নিয়ে গত ১৩ মাসে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ২২৪ জনকে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। অন্যদিকে একইসময়ে উখিয়ার বিভিন্ন রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির থেকে ৮৭ জনকে অপহরণ করা হয়।

মুহিববুল্লাহ মুহিব/মাহফুজ

 

সড়ক দুর্ঘটনায় সেনাসদস্য নিহত

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩১ পিএম
সড়ক দুর্ঘটনায় সেনাসদস্য নিহত
প্রতীকী ছবি

নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে।এ ঘটনায় আল-মামুন (২৬) নামের এক সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২১ মার্চ) বেলা ৩টার দিকে বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের কাছিকাটা টোল প্লাজা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আল-মামুন নাটোর সদর উপজেলার বড়বাড়িয়া লক্ষ্মীপুর গ্রামের ওছিম উদ্দিনের ছেলে।

বনপাড়া হাইওয়ে থানার পুলিশ পরিদর্শক ইসমাইল হোসেন দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গতকাল চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী আরপি স্পেশাল পরিবহনের একটি বাস কাছিকাটা ১০ নম্বর সেতু এলাকায় পৌঁছালে বিপরীতমুখী একটি ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় বাসের যাত্রী মামুন ঘটনাস্থলে নিহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। নিহতর পরিচয়পত্র পেয়ে স্বজনদের খবর দেওয়া হয়।

লিবিয়ার মাফিয়াদের কাছে কিশোরকে বিক্রির অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:২৫ পিএম
আপডেট: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:২৬ পিএম
লিবিয়ার মাফিয়াদের কাছে কিশোরকে বিক্রির অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২
মানবপাচার ও প্রতিরোধ দমন আইনে গ্রেপ্তার সুজন সরদার ও রিক্তা আক্তার। ছবি: সংগৃহীত

মাদারীপুরের ডাসারের এক কিশোরকে লিবিয়ার মাফিয়াদের কাছে বিক্রির অভিযোগে মামলা মামলা হয়েছে। মামলায় মানবপাচার ও প্রতিরোধ দমন আইনে সুজন সরদার (৩৬) ও রিক্তা আক্তার (৩০) নামে মানবপাচার চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করছে পুলিশ।

শুক্রবার (২১ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ এহতেশামুল ইসলাম। 

ভুক্তভোগী লাকী আক্তার জানান, আমার ছেলে সজীব মাতুব্বরকে (১৮) ইউরোপের দেশ ইতালির পাঠানোর কথা বলে প্রায় দুই বছর আগে লিবিয়ায় পাঠায় সুজন সরদার ও তার সহযোগীরা। লিবিয়া পাঠিয়ে মাফিয়াদের কাছে বিক্রি করে দেয়। এরপরে আমার ছেলেকে নির্যাতন করে আমাদের কাছ থেকে দফায় দফায় ৩২ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় দালালচক্র। টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আমার ছেলের। আমার ছেলে এখন নিখোঁজ। আমি দালালদের বিচার চাই।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই কিশোরের মা লাকী আক্তার বাদী হয়ে সুজন সরদারসহ ১৬ জনকে আসামি করে গত ১৮ জানুয়ারি ডাসার থানায় মানবপাচার ও দমন আইনে মামলা করেন। মামলার পরে আত্মগোপনে চলে যান আসামিরা।

সেই মামলার এজাহার নামীয় দু’জন পলাতক আসামিকে পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানাধীন পাগলা এলাকা থেকে শুক্রবার গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলমান আছে বলে জানায় পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুজন সরদার ও তার সহযোগীরা ইউরোপের দেশ ইতালির পৌঁছে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে একাধিক যুবককের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এদিকে তার গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে, একাধিক ভুক্তভোগী পরিবার থানায় এসে তার শাস্তির দাবি জানান। 

এ ব্যাপারে ডাসার থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ এহতেশামুল ইসলাম বলেন, মানবপাচার দমন আইনে মামলা হলে সুজন সরদার ও রিক্তা আক্তারকে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নারায়ণগঞ্জ থেকে তাদের দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার আসামিদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার চেষ্টা চলছে।

মো. রফিকুল ইসলাম/মাহফুজ 

 

রাজশাহীতে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:১১ পিএম
রাজশাহীতে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার আসামি মো. তুষার। ছবি: খবরের কাগজ

রাজশাহীর বেলপুর থানার জামিরা পশ্চিমপাড়া গ্রাম থেকে মো. তুষার (২৪) নামে ধর্ষণ মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) মধ্যরাতে র‌্যাব-৫ এর রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তার মো. তুষারের বাড়ি বাঘা উপজেলার হাবাসপুর গ্রামে।

শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানায়, গত ১৪ মার্চ তুষার এলাকার এক নারীর (২৪) বাড়িতে গিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ অভিযোগে ওই নারী গত ১৮ মার্চ বাঘা থানায় একটি মামলা করেন। মামলার পর থেকেই পলাতক ছিলেন আসামি তুষার।

র‌্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে তুষার ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন। তুষারকে বাঘা থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠাবে।

সুমন/

গোয়ালন্দে পদ্মার ১৩ কেজির বোয়াল ৩৪ হাজারে বিক্রি

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:০৭ পিএম
আপডেট: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:১৫ পিএম
গোয়ালন্দে পদ্মার ১৩ কেজির বোয়াল ৩৪ হাজারে বিক্রি
ছবি: খবরের কাগজ

রাজবাড়ী জেলার দৌলতদিয়া পদ্মা নদীতে জেলের জালে ধরা পড়েছে ১৩ কেজি ওজনের একটি বোয়াল মাছ। মাছটি ৩৩ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। 

শুক্রবার (২১ মার্চ) সকালে দৌলতদিয়ার পদ্মা ও যমুনার নদীর মোহনায় জেলে নিমাই হালদারের জালে মাছটি ধরা পড়ে। 

জানা গেছে, জেলে নিমাই হালদার পদ্মা ও যমুনা নদীর মোহনায় সকালে জাল ফেলে। এসময় তাদের জালে ১৩ কেজি ওজনের একটি বোয়াল মাছ ধরা পড়ে। পরে তিনি মাছটি বিক্রির জন্য দৌলতদিয়া ৫ নম্বর ফেরিঘাট এলাকায় নিয়ে আসলে চাঁদনি অ্যান্ড আরিফা মৎস্য আড়তের মাছ ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা ২ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দরে কিনে নেন। 

মাছ ব্যবসায়ী চান্দু মোল্লা বলেন, মাছটি ২ হাজার ৫০০ টাকা কেজি দরে মোট ৩২ হাজার ৫০০ টাকায় কিনে অনলাইনের মাধ্যমে ঢাকার এক ব্যবসায়ীর কাছে খরচসহ ২ হাজার ৬০০ টাকা কেজি দরে ৩৩ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি করেছি।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নাজমুল হুদা জানান, পদ্মা নদীতে পানি কমে যাওয়ায় এখন জেলেদের জালে বিভিন্ন প্রজাতির বড় বড় মাছ ধরা পড়ছে। এসব মাছ বিক্রি করে জেলেরা স্বাবলম্বী হতে পারছেন।

মেহেদী হাসান রনি/মাহফুজ

 

উদ্যোক্তা খুশির ঈদ পোশাকে খুশি সুবিধাবঞ্চিত শতাধিক শিশু

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৬:৩৮ পিএম
উদ্যোক্তা খুশির ঈদ পোশাকে খুশি সুবিধাবঞ্চিত শতাধিক শিশু
ছবি: খবরের কাগজ

ঈদ আসার আগেই শুক্রবার সকালে সিলেট শহরের শিবগঞ্জ লাকড়িপাড়ায় কলোনির শিশুরা ঈদের আনন্দ পায়। কারণ এই কলোনির প্রায় শতাধিক শিশু ঘুম থেকে উঠেই পেয়ে যায় নতুন জামা। ফুলে ফুলে ভরা গোলাপি জামা পেয়ে খুশি ৮ বছর বয়সী লাকি। সে বলে, এরকম ফুলের জামা আমার মামার মোবাইলে দেখেছিলাম কয়েকদিন আগে। আজ এই জামাটাই পেয়েছি তাই অনেক খুশি লাগছে। 

লাকির মতো ঈদের জামা পেয়ে মহা খুশি চার বছর বয়সী নোহা। তাই জামা হাতে পেয়েই সে পড়ার বায়না ধরে মায়ের কাছে। মা জামাটি পড়িয়ে দিলে নোহা আশপাশে দৌড়াদৌড়ি করে আনন্দ উদযাপন করে অন্য শিশুদের সঙ্গে।

সিলেটের শিবগঞ্জ এলাকায় সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের মধ্যে ঈদের পোশাক বিতরণ করেছেন সিলেটের নারী উদ্যোক্তা আমিনা খুশি। খুশির অনলাইন ভিত্তিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ‘গ্ল্যামডাস্ট’ এই উদ্যোগের মাধ্যমে শিশুদেরকে পোশাক দেওয়া হয়। তিনি ব্যবসার লাভাংশ, গ্রাহক, শুভানুধ্যায়ী এবং পরিবারের সদস্যদের থেকে প্রাপ্ত অর্থ দিয়ে শতাধিক শিশুর জন্য ঈদের পোশাক ক্রয় করেন।

শুক্রবার (২১ মার্চ) সিলেট শহরের শিবগঞ্জ লাকড়িপাড়ায় শতাধিক শিশুর মধ্যে পোশাক বিতরণ করে নারী উদ্যোক্তা আমিনা খুশি। এতে শিশুদের যেমন হাসি ফুটেছে, শিশুদের অভিভাবকরা বেশ আনন্দিত হয়েছেন।

লাকড়িপাড়ায় কলোনির বাসিন্দা বুশরা আক্তার বলেন, আমি মানুষের বাসায় গৃহকর্মীর কাজ করি। বেতন পেলে ফুটপাত থেকে মেয়েকে একটা জামা কিনে দিতাম। আমার ইচ্ছা থাকলেও এমন জামা আমার মেয়েকে কিনে দিতে পারতাম না। তাই অনেক ভাল লাগছে মেয়ের খুশি দেখে। আমার মেয়ের মুখে হাসিই আমার ঈদের আনন্দ।

অনলাইন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গ্ল্যামডাস্টের পরিচালক আমিনা খুশি বলেন, ‘ঈদ আমাদের জীবনে একটি বিশেষ মুহূর্ত। কিন্তু অনেকেই অর্থনৈতিক কারণে ঈদের আনন্দ পুরোপুরি উপভোগ করতে পারেন না। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা যেন ঈদে নতুন পোশাক পায় এবং সবার সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে পারে, সে জন্যই গ্লামডাস্টের এই উদ্যোগ আমাদের সম্মিলিত এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা শিশুদের ঈদের আনন্দে একটু হলেও অংশীদার হতে সাহায্য করতে পারে, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের বিষয়।’

আমিনা খুশি তার বক্তব্যে আরও বলেন, ‘আমার বিশ্বাস, সমাজে ছোট ছোট উদ্যোগের মাধ্যমে বড় পরিবর্তন আনা সম্ভব। এমন উদ্যোগগুলোই একে অপরকে সহযোগিতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে। গ্ল্যামডাস্টের মাধ্যমে এই ধরনের উদ্যোগ আমরা ধারাবাহিকভাবে করব।’

শাকিলা ববি/মাহফুজ