ঢাকা ৭ চৈত্র ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
English
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১

বাগেরহাটে সাবেক এসপি, শেখ হেলাল, তন্ময়সহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:৪৯ এএম
বাগেরহাটে সাবেক এসপি, শেখ হেলাল, তন্ময়সহ নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান

বাগেরহাটে ফকিরহাটে ছাত্রজনতাকে গুলি করা, বোমা বিস্ফোরণ ও স্থাপনা ধ্বংসের অভিযোগে বাগেরহাট-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শেখ তন্ময়, বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানসহ আওয়ামী লীগের ৩৫ নেতাকর্মীর নামে মামলা করা হয়েছে।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) রফিকুল ইসলাম মিঠু নামের এক ব্যক্তি বাদী হয়ে ফকিরহাট থানায় এই মামলা করেন। এই মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন, বাগেরহাট-২ আসনের আরেক সাবেক সদস্য সংসদ সদস্য মীর শওকত আলী বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ কামরুজ্জামান টুকু, সাধারণ সম্পাদক ভুইয়া হেমায়েত উদ্দিন, যুগ্মসাধারণ সম্পাদক বাগেরহাট পৌরসভার মেয়র খান হাবিবুর রহমান, বাগেরহাট সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা সরদার নাসির উদ্দিন, শেখ হেলাল উদ্দিনের একান্ত সচিব ফিরোজুল ইসলাম জোমাদ্দার, ফকিরহাট উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বপন কুমার দাস, আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কালাম আজাদ ওরফে সাহেব মল্লিক, ফকিরহাট উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা ওয়াহিদুর রহমান বাবু, আওয়ামী লীগ নেতা ইমরুল হাসান, সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি শিপন মিনা, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি রেজাউর রহমান মন্টু, সাধারণ সম্পাদক খান আবু বক্কর সিদ্দিক, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বসিরুল ইসলাম, অওয়ামী লীগ নেতা শামীম আহসান, মহিতুর রহমান পল্টন, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস, বাগেরহাট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নাহিয়ান সুলতান ওশান, কচুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান বাবু, সাবেক চেয়ারম্যান নাজমা সারোয়ার, আওয়ামী লীগ নেতা লিয়াকত হোসেন লিটন।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, ছাত্র জনতার ন্যায্য আন্দোলনকে নস্যাৎ করার উদ্দেশ্যে আসামীরা গেল ৪ আগস্ট দুপুরে ফকিরহাট উপজেলার কাটাখালি গোলচত্ত্বর এলাকায় জড়ো হয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ধ্বংস করে। ছাত্র জনতাকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে তারা। আতঙ্ক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কয়েকটি বোমা বিস্ফোরণ করে এবং হত্যার উদ্দেশ্যে একাধিকগুলি ছোড়ে।

এছাড়া, বাগেরহাটের সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খান উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা থাকায় ফ্যাসিস্ট সরকারকে টিকিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন সময় উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন। একটি ব্যালট- একটি বুলেটসহ নানা উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে তিনি আসামিদের ছাত্র জনতার আন্দোলনের বিরুদ্ধে কর্মকাণ্ডে উদ্বুদ্ধ করেছেন।

ফকিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আলমগীর কবির বলেন, 'ছাত্র জনতার আন্দোলনে গুলিবর্ষণ, বোমা বিস্ফোরণ, স্থাপনা ধ্বংসসহ কয়েকটি অভিযোগে ৩৫ জনের নামে মামলা হয়েছে। সাবেক পুলিশ সুপার আবুল হাসনাত খানকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।'

রিফাত মাহামুদ/জোবাইদা/

রাজশাহীতে জামায়াতের মানববন্ধনে বিএনপির হামলা: আহত ৫

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ১০:৩৭ পিএম
রাজশাহীতে জামায়াতের মানববন্ধনে বিএনপির হামলা: আহত ৫
ছবি: খবরের কাগজ

রাজশাহীর বাঘায় জামায়াতে ইসলামীর মানববন্ধনে হামলা চালিয়েছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনায় সংঘর্ষে ৫ জন আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ)  দুপুর ১২টার দিকে বাঘার বাউসা ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

বাউসা ইউনিয়ন পরিষদের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি ও ভিজিডি কার্ড-বাণিজ্যের প্রতিবাদে জামায়াতের আয়োজনে মানববন্ধন হচ্ছিল। এ সময় বাউসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন এবং ইউপি তথ্যসেবা কেন্দ্র দখলে রাখা যুবদল সভাপতি এনামুল হকের নেতৃত্বে তাদের অনুসারীরা জামায়াতের বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দিতে মিছিল নিয়ে সেখানে যান। তারা জামায়াতের নেতা-কর্মীদের মানববন্ধনে বাধা দেন। বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বেধে যায়। দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোঁটা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া হয়। এতে পাঁচজন আহত হয়েছেন। 

বাউসা ইউনিয়ন জামায়াতে ইসলামীর আমির মাওলানা মজিবুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি কোনো দলের বিপক্ষে ছিল না।’ জামায়াতে ইসলামী রাজশাহী জেলা শাখার প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সদস্য মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ্ জানান, হামলার ঘটনায় থানায় অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে বাউসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল করিম বলেন, ‘জামায়াতের লোকজন মানববন্ধনে বিএনপির বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছিলেন। এ সময় আমরা সেখানে গিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা করেছি।’

বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আ ফ ম আছাদুজ্জামান বলেন, ‘খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়েছিল। মানববন্ধনকে কেন্দ্র করে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছিল। সেখানে মারামারির তেমন কিছু পাইনি। তবে মামলা হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

এনায়েত করিম/মাহফুজ

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৯:০৩ পিএম
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন

যশোরের অভয়নগরে এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে এক যুবকের যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দিয়েছে যশোরের একটি আদালত। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) বিকেলে যশোরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক গোলাম কবির (জেলা জজ) এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের পিপি আব্দুল লতিফ লতা। 

সাজাপ্রাপ্ত আসামি শামিম হাসান ওরফে শামিমুল ইসলাম অভয়নগর উপজেলার বাশুয়াড়ি গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে।

আদালত ও মামলা সূত্রে জানা যায়, অভয়নগরের একটি স্কুলের জেএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ এক কিশোরীর সঙ্গে প্রতিবেশী শামিম হাসান বিভিন্ন সময় একে অন্যের মোবাইলে ভিডিও গান আদান প্রদান করতেন। ২০২০ সালের ১৮ আগস্ট সকাল সাড়ে ৯টায় শামিম হোসেন ওই কিশোরীকে মোবাইলের ভিডিও দেবে বলে বাড়িতে যেতে বলেন। ওই কিশোরী সরল বিশ্বাসে শামিমের বাড়িতে যান। পরে তাকে শামীমের ঘরে নিয়ে যান। ঘরে ঢুকতেই দরজা ভেতর থেকে আটকে দেন শামিম। পরে ওই কিশোরীর মুখ চেপে ধর্ষণ করে। এসব বিষয়ে কাউকে কিছু না বলার জন্য ভয়ভীতি দেখিয়ে ওই কিশোরীকে ছেড়ে দেন শামীম। ওই কিশোরী বিষয়টি পরিবারকে জানায়। পরে এ ঘটনায় ওই কিশোরী বাদী হয়ে ওইদিন রাতেই অভয়নগর থানায় মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে এসআই জাকির হোসেন শামিম হোসেনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট জমা দেন। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার আদালত শামিমের উপস্থিতিতে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও তিনমাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এইচ আর তুহিন/মাহফুজ

 

চাঁপাইনবাবগঞ্জে যাত্রীদের গাছে বেঁধে ছিনতাই, গ্রেপ্তার ৭

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৮:৫৪ পিএম
চাঁপাইনবাবগঞ্জে যাত্রীদের গাছে বেঁধে ছিনতাই, গ্রেপ্তার ৭
জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন পুলিশ সুপার রেজাউল করিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বিয়ে বাড়ি থেকে ফেরার পথে অটোরিকশা যাত্রীদের গাছে বেঁধে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৭ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে তিনজন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। অভিযানে ছিনতাই হওয়া একটি অটোরিকশা ও একটি মোবাইল উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দুপুরে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন কক্ষে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সুপার রেজাউল করিম।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও গোমস্তাপুর থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে গত কয়েক দিনে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- শিবগঞ্জ উপজেলার রানিবাড়ি চাঁদপুর গ্রামের মো. দেলোয়ার হেসেন (২৪), একই গ্রামের মো. ওয়াসিম (২৮), তৌহিদ আলী সুজন (২৬), পলাশবাড়ী গ্রামের মো. লালচান (৩২), গঙ্গারামপুর মোবারকপুর ইউনিয়নের মো. দিনুল ইসলাম (৪৩), দানিয়ালপুর মোবারকপুর গ্রামের মো. আনারুল (৫২), বাটাগ্রাম এলাকার মো. কাজল (৩২)।

সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. রেজাউল করিম জানান, গত ১১ মার্চ রাতে ব্যাটারি চালিত একটি ভ্যানে ৭ জন যাত্রী বিয়ের দাওয়াত থেকে নাচোলের আঝইড় গ্রামে ফিরছিলেন। এ সময় নজরপুর গ্রামে ভ্যানটি পৌঁছলে মুখে মাস্ক বাঁধা অবস্থায় হাতে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে ৩-৪ জন দুর্বৃত্ত গতিরোধ করে ওইসব যাত্রীদের এলোপাথাড়ি মারধর করে। ভ্যানটিসহ প্রায় ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৮০০ টাকার জিনিসপত্র ছিনিয়ে নেয় তারা। পরে ওইসব যাত্রীরা গোমস্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করেন।

তিনি আরও বলেন, গ্রেপ্তাররা পেশাদার ছিনতাইকারী। তাদের বিরুদ্ধে প্রত্যেকের নামে একাধিক মামলা রয়েছে। এমনকি ঘটনার দুই দিন আগে জামিনে বের হয়ে লালচান নামে একজন পুনরায় ছিনতাইয়ের অংশ নিয়েছেন।

ছিনতাইয়ের ঘটনায় গোমস্তাপুর থানায় অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে একটি দস্যুতার মামলা করা হয়। তারপরই আসামিদের ধরতে পুলিশ অভিযান শুরু করে। অভিযানে ছিনতাইয়ে সরাসরি যুক্ত থাকা ৪ জন ও ছিনতাইয়ের জিনিসপত্র কেনাকাটা করার কারণে ৩ জনসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার (১১ মার্চ) রাত ৯টার দিকে গোমস্তাপুর উপজেলার রহনপুর-আড্ডা আঞ্চলিক সড়কের নজরপুর এলাকায় ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। ছিনতাইকারী একটি বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে অটোরিকশার যাত্রীদের গাছের সঙ্গে বেঁধে রেখে তাদের কাছে থাকা নগদ টাকা, মোবাইল ও সোনার গহনা এবং অটোরিকশাটি নিয়ে যায়।

মো. আসাদুল্লাহ/মাহফুজ 

 

‘বগুড়ার দই’ তৈরি হচ্ছে চট্টগ্রামে, এক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৮:৩৪ পিএম
‘বগুড়ার দই’ তৈরি হচ্ছে চট্টগ্রামে, এক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ছবি: খবরের কাগজ

বাংলাদেশের পণ্যমান নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে দই তৈরির অপরাধে এক প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) চট্টগ্রাম মহানগরের বায়েজিদ থানাধীন আতুরার ডিপো এলাকায় ‘বগুড়ার মিষ্টি দই’ নামে কারখানায় অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানে নেতৃত্ব দেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ফয়েজ উল্যাহ ও সহকারী পরিচালক মো. আনিছুর রহমান।

এ বিষয়ে ফয়েজ উল্যাহ বলেন, ‘জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা চট্টগ্রাম মেট্রো শাখার তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানটি পরিচালিত হয়। এ সময় বগুড়ার মিষ্টি দই উৎপাদন কারখানাকে বিএসটিআইয়ের লাইসেন্স না থাকা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে দই তৈরির অপরাধে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯’র ৪৩ ও ৪৪ ধারায় ১ লাখ টাকা জরিমানা করে সতর্ক করা হয়েছে। অভিযানে প্রতিষ্ঠানটির দই তৈরির সরঞ্জামাদি জব্দ করা হয়।’

প্রতিষ্ঠানটির কাছ থেকে বিএসটিআইয়ের অনুমোদন নেওয়ার আগ পর্যন্ত কোনো দই তৈরি না করার লিখিত অঙ্গীকারনামা নেওয়া হয় বলেও জানান তিনি।

নাইমুর/

সিলেটে ব্র্যান্ড শপ ইনফিনিটি ও ফেবুলাসকে জরিমানা

প্রকাশ: ২০ মার্চ ২০২৫, ০৮:৩১ পিএম
সিলেটে ব্র্যান্ড শপ ইনফিনিটি ও ফেবুলাসকে জরিমানা
ছবি: খবরের কাগজ

সিলেটে পোশাক ব্র্যান্ড শপ ইনফিনিটি ও ফেবুলাসকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার (১৯ মার্চ) বিকালে সিলেট জেলা ও বিভাগের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে মহানগরের বেশ কিছু ব্র্যান্ড শপে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় এই দুই ব্র্যান্ড শপকে জরিমানা করা হয়।

জানা যায়, অভিযানের সময় বিভিন্ন পোশাকে ম্যানুফ্যাকচারিং তারিখ না থাকায় ইনফিনিটি মেগা মলকে ৩০ হাজার টাকা ও বিদেশি পোশাক বিক্রির ক্ষেত্রে আমদানি রশিদ না থাকায় ফেবুলাস মেগা মলকে ৩০ হাজার টাকা জরিমান আদায় করা হয়।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (মেট্রো) দেবানন্দ সিনহা জানান, দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৬০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এছাড়া তাদের সচেতন করা হয়েছে। রমজানকে কেন্দ্র করে যাতে অসাধু ব্যবসায়ীরা কোনো সুযোগ নিতে না পারে সেজন্য আমরা তৎপর রয়েছি। আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

 শাকিলা ববি/মাহফুজ