ঢাকা ৯ চৈত্র ১৪৩১, রোববার, ২৩ মার্চ ২০২৫
English

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:৩৫ এএম
আপডেট: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:০৭ এএম
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
প্রতীকী ছবি

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় মো. জামাল শেখ (৪০) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় মোটরসাইকেলচালক রায়হান আহত হন।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর দেড়টার দিকে জেলার শ্রীনগর উপজেলার পুরাতন ফেরিঘাট এলাকার এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত জামাল শেখ উপজেলার রাঢ়ীখাল ইউনিয়নের দামলা গ্রামের মৃত শেখ আলাউদ্দিনের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, শ্রীনগর পুরাতন ফেরিঘাট এলাকায় এক্সপ্রেসওয়ের সার্ভিস লেনে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কে ছিটকে পড়ে মোটরসাইকেল। এতে আরোহী জামাল শেখ ঘটনাস্থলেই মারা যান। নিহত জামাল উপজেলার বালাশুরে বিক্রমপুর শপিং কমপ্লেক্সের রেডিমেড পোশাক বিক্রেতা। সে দুই সন্তানের জনক। 

শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন কর্মকর্তা দেওয়ান আজাদ হোসেন বলেন, 'আমরা ঘটনাস্থলে যাওয়ার আগেই স্বজনরা মরদেহ নিয়ে গেছে।' 

এ ব্যাপারে হাঁসাড়া হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, 'বিষয়টি আমরা জানি না।'

জোবাইদা/

নাটোরে মরদেহ শনাক্ত না হওয়ায় দাফন!

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:৫৩ পিএম
আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০২:০০ পিএম
নাটোরে মরদেহ শনাক্ত না হওয়ায় দাফন!
ছবি: খবরের কাগজ

নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার ধারাবারিষা ইউনিয়নের পাঁচশিশা গ্রামের 'কৃষ্ণ রাজার পুকুর পাড়ে' পাওয়া একটি অজ্ঞাত মরদেহ ১২ ঘণ্টায়ও শনাক্ত না করতে পেরে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে দাফন করা হয়েছে।

শনিবার (২২ মার্চ) সকালে ওই মরদেহটি উদ্ধারের পর প্রায় ১২ ঘণ্টায়ও নিহতের পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি।

গুরুদাসপুর পুলিশ ও স্থানীয়দের দাবি, এই অজ্ঞাত ব্যক্তি পাগল প্রকৃতির ছিলেন। তিনি গত ৪-৫ দিন থেকে ওই পুকুরপাড়ে অবস্থান করছিলেন। পরে শনিবার সকালে খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম সারওয়ার হোসেন শনিবার সন্ধ্যায় জানান, নিহতর পরিচয় জানতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে ছবি দিয়ে প্রচারণা চালানো হয়। তবে পরিচয় শনাক্ত না হওয়ায় তাকে জেলা প্রশাসনের মাধ্যমে দাফনের প্রক্রিয়া চলছে।

কামাল/মেহেদী/

ফতুল্লায় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:৩২ পিএম
আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:৪৬ পিএম
ফতুল্লায় সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
ছবি: খবরের কাগজ

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় একটি বাড়িতে জমে থাকা সিলিন্ডারের গ্যাসে আগুন লেগে বিস্ফোরণে নারীসহ একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন।

শনিবার (২২ মার্চ) রাতে তল্লা এলাকার মামুন মিয়ার বাড়িতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধরা হলেন- হারুন অর রশিদ, তার স্ত্রী রুনা আক্তার ও মেয়ে মিম আক্তার। তাদের বাড়ি বরগুনার আমতলী উপজেলা চাউরা গ্রামে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তল্লা এলাকায় মামুন মিয়ার বাড়িতে রাতে সাহরির রান্না করার জন্য রুনা চুলা জ্বালাতে গেলে শরীরে আগুন ধরে যায়। এ সময় তার স্বামী ও মেয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করলে তারাও দগ্ধ হন। পরে প্রতিবেশীরা তাদেরকে রাজধানীর জাতীয় বার্ণ অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করেন।

হাসপাতালের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান জানান, রুনা আক্তারের শরীরের ৬২ শতাংশ, হারুন অর রশিদের ১ শতাংশ ও মেয়ে মিমের শরীরের ১ শতাংশ পুড়ে গেছে। তাদের ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

ফায়ার সার্ভিসের উপ-সহকারী পরিচালক আব্দুল্লাহ আল আরেফিন জানান, ধারণা করা হচ্ছে সিলিন্ডার গ্যাসের পাইপের লিকেজ থেকে গ্যাস জমে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে।

বিল্লাল/মেহেদী/

চট্টগ্রামে কোটি টাকার ভারতীয় সিগারেট জব্দ, গ্রেপ্তার ২

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:২৭ পিএম
আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:৩৩ পিএম
চট্টগ্রামে কোটি টাকার ভারতীয় সিগারেট জব্দ, গ্রেপ্তার ২
চট্টগ্রামে কোটি টাকার ভারতীয় সিগারেট জব্দ এবং এর সঙ্গে জড়িত দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) বিশেষ অভিযানে ৬ হাজার ৩৮০ কার্টন ভারতীয় সিগারেট জব্দ করা হয়েছে। যার বাজার মূল্য আনুমানিক এক কোটি টাকা। এ সময় একটি পিকআপসহ দুই জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

রবিবার (২৩ মার্চ) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে হাটহাজারী উপজেলার চিকনদন্ডী ইউনিয়নের আমান বাজার এলাকায় চট্টগ্রামগামী আঞ্চলিক মহাসড়কে অভিযান চালিয়ে এসব সিগারেট জব্দ করা হয়। উদ্ধার সিগারেটগুলো ওরিস ও মন্ড ব্র্যান্ডের ছিল এবং এতে মোট ৬৩ হাজার ৮০০ প্যাকেট সিগারেট রয়েছে।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে একজন হলেন মো. শওকত আকবর (৩৪) এবং অপরজন পিকআপ চালক মো. বাদশা (২৬)। তারা দুজনেই রাঙ্গামাটি জেলার কোতোয়ালী থানার বাসিন্দা।

চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শিল্পাঞ্চল ও ডিবি) মো. রাসেল জানিয়েছেন, বিশেষ তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে এই সিগারেট ও অপরাধীদের গ্রেপ্তার করা হয়। উদ্ধার সিগারেট ও পিকআপ হাটহাজারী থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে এবং গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

তাওফিক/ 

সাতকানিয়ায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ০১:০৭ পিএম
সাতকানিয়ায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
নিহত সুবীর চক্রবর্তী। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে এবং তার বড়ভাই আহত অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। 

শুক্রবার (২১ মার্চ) রাত সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার পুরানগড় ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ফকিরখীল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত যুবকের নাম সুবীর চক্রবর্তী (৩৪)। তার বড়ভাই পল্লী চিকিৎসক প্রবীর চক্রবর্তী। তাদের পিতা মৃত অরুণ চক্রবর্তী। 

অভিযুক্তরা হলেন, একই এলাকার মৃত অরুন দাসের পুত্র রূপক দাস (৫০), দীপক দাস (৫২), অলক দাস (৪৫) এবং দীপক দাসের ছেলে অমিত দাস (২০) ও দীপ্ত দাস (১৮)।

জানা যায়, নিহত সুবীর চক্রবর্তীর পরিবারের সঙ্গে রূপক দাসের পরিবারের দীর্ঘ সময় জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল এবং প্রায় দুই বছর আগে এ নিয়ে তাদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। যার প্রেক্ষিতে একটি মামলা হয়। বর্তমানে মামলাটি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।

সর্বশেষ গত শুক্রবার প্রতিপক্ষ রূপক দাস ও তার পরিবারের সদস্যরা নিহত সুবীরের স্ত্রী জয়শ্রী চক্রবর্তী ও প্রবীরের স্ত্রী সোমা ভট্টাচার্যকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। এ নিয়ে তাদের মধ্যে পুনরায় বিরোধ সৃষ্টি হয়। একইদিন রাতে স্থানীয় সমাজপতি সুশীল দাস সুবীর ও তার বড়ভাইকে পূজার বিষয়ে আলাপচারিতার জন্য ডাকেন। সেখানে যাওয়ার পথে তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় প্রতিপক্ষ গ্রুপ এবং সুবীরকে ছুরিকাঘাত করে। তার বড়ভাই বাঁধা দিতে গেলে তাকেও ছুরিকাঘাত করা হয়।

নিহত সুবীর চক্রবর্তীর স্ত্রী জয়শ্রী চক্রবর্তী খবরের কাগজকে বলেন, ‘আমার স্বামী দোকান থেকে ফিরে সুশীল দাসের সঙ্গে দেখা করতে যাওয়ার পথে রূপক দাসের পরিবার তার ওপর হামলা চালায় এবং তাকে হত্যার উদ্দেশে ছুরিকাঘাত করে। স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। আমি আমার স্বামীর হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানাচ্ছি।’

সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম জানান, সংবাদ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় অভিযুক্তদের বাড়িতে পাওয়া যায়নি। নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 

এদিকে শনিবার (২২ মার্চ) প্রবীর চক্রবর্তী বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।  মামলায় ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে দীপক দাসের স্ত্রী ঝুমুর দাস, রূপক দাসের স্ত্রী স্বপ্না দাস ও মেয়ে অন্তরা দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানান ওসি মো. জাহেদুল ইসলাম।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, রূপক দাস, দীপ্ত দাস, অলক দাস, দীপক দাস, প্রিয়ম দাস কালু ও সুদীপ্ত দাস। 

আরিফুল/তাওফিক/ 

দাউদকান্দি মডেল থানায় নষ্ট হচ্ছে কোটি টাকার গাড়ি

প্রকাশ: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৫ পিএম
আপডেট: ২৩ মার্চ ২০২৫, ১২:৪৮ পিএম
দাউদকান্দি মডেল থানায় নষ্ট হচ্ছে কোটি টাকার গাড়ি
ছবি : খবরের কাগজ

কুমিল্লার দাউদকান্দি মডেল থানার ভিতরে অযত্ন-অবহেলা আর যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে খোলা আকাশের নিচে পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের নামী-দামি মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন যানবাহন। রোদবৃষ্টি আর ধুলা-ময়লায় মরিচা পড়ে নষ্ট হচ্ছে কোটি টাকার এসব যানবাহন। বিভিন্ন জটিলতায় দীর্ঘদিন ধরে অযত্ন-অবহেলায় যানবাহনগুলো পড়ে থেকে হারিয়ে ফেলছে চলাচলের ক্ষমতা। 

জানা যায়, সড়ক দুর্ঘটনা, চুরি, চোরাই পণ্য পরিবহন, মাদকদ্রব্য বহনসহ বিভিন্ন অভিযোগে পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশের জব্দ করা মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, প্রাইভেট কার, পিকআপ ভ্যান, ট্রাক আটক করার পর মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এসব যানবাহন অযত্নে পড়ে থাকছে থানার ভিতরে খোলা আকাশের নিচে। দিনের পর দিন সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে নষ্ট হচ্ছে যানবাহনগুলো। একটা সময় পরে এগুলো ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে। এতে করে সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে। 

জানা যায়, মূলত তিনটি কারণে থানায় জব্দ যানবাহন নষ্ট হচ্ছে। গাড়ি ছাড়িয়ে নিতে মালিকের না আসা, আদালতের নির্দেশনা ছাড়া এসব যানবাহন নিলামে বিক্রি করতে না পারা এবং থানা কর্তৃপক্ষও জব্দ যানবাহন সম্পর্কে আদালতকে অবগত না করায় কোটি টাকার সম্পদ অনায়াসে ধ্বংস স্তুপে পরিণত হচ্ছে। এতে করে সরকার মোটা অংকের রাজস্ব হারাচ্ছে। 

মামলার আলামত হিসেবে এসব যানবাহন জব্দ করা হলেও রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে খোলা আকাশের নিচে মাসের পর মাস পড়ে থেকে নষ্ট হচ্ছে। দিনে দিনে যানবাহনগুলো বিকল হয়ে পড়লেও সংরক্ষণের উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের।  

কবি সাহিত্যিক ও সাংবাদিক হোসাইন মোহাম্মদ দিদার খবরের কাগজকে বলেন, 'মডেল থানায়  অনেক গাড়ি পড়ে আছে। এসব গাড়ি বিক্রি করে দিলে যেমন থানার পরিবেশ সুন্দর হয়, তেমনি সরকার কোটি কোটি টাকা রাজস্ব পাবে। এমন কোনো উদ্যোগ নেই কর্তৃপক্ষের। আমি আশা করব দ্রুত কতৃপক্ষ এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিবে। 

দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুনায়েত চৌধুরী বলেন, 'গাড়িগুলো বিভিন্ন মামলার আলামত। আদালত নির্দেশনা না দিলে আমাদের কিছু করার নেই। কাগজপত্র না থাকলে কিংবা আদালতে মামলা থাকলে নিষ্পত্তির জটিলতায় বেশিরভাগ মালিক যোগাযোগ করেন না। আদালতের নির্দেশনা না আসায় গাড়িগুলো মালিককে ফেরত দেওয়া যাচ্ছে না।'

লিটন সরকার বাদল/জোবাইদা/