ঢাকা ৭ চৈত্র ১৪৩১, শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫
English
শুক্রবার, ২১ মার্চ ২০২৫, ৭ চৈত্র ১৪৩১

কমপ্লিট শাটডাউনে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ

প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:২৫ পিএম
কমপ্লিট শাটডাউনে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ
কমপ্লিট শাটডাউনের ফলে অধ্যক্ষসহ শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কলেজের প্রধান ফটকের বাহিরে অবস্থান নিয়েছে। ছবি: খবরের কাগজ
শিক্ষক সংকট নিরসনের দাবিতে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজে (শেবামেক) শিক্ষার্থীদের ডাকা কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচির তৃতীয় দিন অতিবাহিত হয়েছে। এতে করে তিনদিন ধরে শেবামেকের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রয়েছে। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী জানিয়েছেন, শিক্ষক সংকট যৌক্তিকভাবে নিরসন না হওয়া পর্যন্ত এই কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে। 
 
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে কলেজের গিয়ে প্রধান ফটকগুলো তালাবদ্ধ দেখা গেছে। ফলে অধ্যক্ষসহ শিক্ষকরা কার্যালয়ের বাহিরে অবস্থান নিয়েছে। 
 
নিউনেটোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. বিধান চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে সকালে কলেজে গিয়ে হাজিরা দিতে পারিনি। বাহিরে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। শিক্ষার্থীদের দাবি যৌক্তিক। আমরা আশা করি দ্রুত শিক্ষক সংকট নিরসনে উদ্যোগ নিবে সরকার।
 
এদিকে শিক্ষার্থীরা বেলা সাড়ে ১১ টায় কলেজের একাডেমিক ভবনের প্রশাসনিক শাখার গেটের সামনে থেকে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে হাসপাতালের সামনে বান্দরোডে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেন। 
 
এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, দেশের অন্যতম প্রধান চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। কিন্তু ৬০ শতাংশের ওপরে শিক্ষকের পদ শূন্য থাকায় শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবায় বড় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। একাডেমিক কার্যক্রমে ব্যাঘাত ঘটছে। শিক্ষার্থীরা মানসম্মত ক্লাস ও প্রশিক্ষণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, যা ভবিষ্যতে চিকিৎসা ব্যবস্থার ওপরও নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। 
তারা বলেন, মেডিসিন, মাইক্রোবায়োলজি, প্যাথোলজি, ফিজিওলজি, সিসিইউ, গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি ডিপার্টমেন্টসহ ডেন্টাল ইউনিটেরও অধিকাংশ ডিপার্টমেন্টে শিক্ষক সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। আমরা চাই দ্রুত শূন্য পদে শিক্ষকদের পদায়ন হোক এবং সাম্প্রতিক সময়ে বিনা কারণে বদলিকরা শিক্ষকদের ফিরিয়ে আনা হোক।
 
মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নাইমুর রহমান নাঈম বলেন, শিক্ষক সংকট ইস্যুতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের কর্মসূচির কারণে মেডিকেল কলেজে ক্লাশ, পরীক্ষাসহ সকল একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে স্মারকলিপি দিয়ে কলেজ প্রশাসন ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে দাবির কথা জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। কিন্তু এ অবধি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডিজি কোনো উদ্যোগ নেয়নি।
 
তিনি বলেন, আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি ডেন্টাল অনুষদের প্রফেশনাল পরীক্ষা ও ২৮ ফেব্রুয়ারি ওই অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার কার্যক্রম ব্যাহত হলে এর দায়ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে নিতে হবে। দাবি না মানা হলে আমাদের অবস্থান থেকে সরে দাঁড়াব না। ঘোষিত কমপ্লিট শাটডাউন কর্মসূচি চলবে।
 
শিক্ষক সংকটের কথা স্বীকার করে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ফয়জুল বাশার বলেছেন, শিক্ষার্থীদের এই দাবি যৌক্তিক এবং তাদের দাবিদাওয়াগুলো নিয়ে মন্ত্রণালয়ে কথা বলেছি। দ্রুত সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা চলছে। কলেজে শিক্ষকদের ৩৩৪ টি পদের মধ্যে ১৪৬ টি পদে শিক্ষক রয়েছে, বাকি ১৮৮ পদ শূন্য রয়েছে। 
 
মঈনুল ইসলাম সবুজ/মাহফুজ

 

হত্যাসহ ২৪ মামলার আসামি ‘ভাইপো রাকিব’ আটক

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৮:১৫ পিএম
হত্যাসহ ২৪ মামলার আসামি ‘ভাইপো রাকিব’ আটক
ছবি: সংগৃহীত

যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও হত্যাসহ ২৪ মামলার আসামি ‘ভাইপো রাকিবকে’ আটক করেছে ডিবি পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) রাতে ডিবির ওসি মঞ্জুরুল হক ভুঞার নেতৃত্বে একটি দল শহরের বেজপাড়া এলাকা থেকে তাকে আটক করে। কাজী রাকিব ওরফে ভাইপো রাকিব শংকরপুর এলাকার তৌহিদুল ইসলামের ছেলে।

ডিবির অফিসার ইনচার্জ মঞ্জুরুল হক ভুঞা জানান, ভাইপো রাকিব যশোরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে চারটি হত্যা, সাতটি অস্ত্র, চারটি বিস্ফোরক ও চাঁদাবাজিসহ ২৪ টি মামলা রয়েছে। এরমধ্যে কয়েকটি মামলায় সে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি। ২০১৫ সালের একটি মামলায় তাকে আটক দেখানো হয়েছে।

এদিকে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের ক্ষমতাকালে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে কাজ করেছে রাকিব। যখনই যার সার্পোট পেতেন তার হয়েই অপরাধসহ নানা কর্মকাণ্ড তিনি নিয়ন্ত্রণ করতেন। রাকিবকে এর আগে একাধিকবার পুলিশ আটক করেছে। পরে জামিনে বের হয়ে ফের একই অপকর্মে জড়িয়ে পড়েন তিনি। পুলিশ জানিয়েছে, সম্প্রতি তিনি গুলিবিদ্ধ হন। তাকে ঢাকাতে নেওয়া হয়। যশোরে ফিরে তিনি ফের অপকর্মে জড়িয়ে পড়েন।

এইচ আর তুহিন/মাহফুজ

 

বানিয়াচংয়ে কিশোরীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:৫৩ পিএম
আপডেট: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
বানিয়াচংয়ে কিশোরীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় এক কিশোরীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই কিশোরীকে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

ঘটনাটি ঘটে বুধবার (১৯ মার্চ) রাতে উপজেলার গুণই গ্রামে। বৃহস্পতিবার বিকেলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

নির্যাতিতা কিশোরীর ভাষ্য অনুযায়ী, ওই দিন রাত ৯টার দিকে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে ঘরের বাইরে গেলে ওতপেতে থাকা একই গ্রামের ইকবাল, কামরুল ও হুমায়ুন তার মুখ চেপে তুলে নিয়ে যায়। পরে গ্রামের একটি বাড়িতে নিয়ে অন্য দুইজনের সহযোগিতায় ইকবাল তাকে ধর্ষণ করে।

এদিকে কিশোরীকে অনেকক্ষণ ধরে খুঁজে না পেয়ে পরিবারের সদস্যরা চারদিকে সন্ধান করতে থাকেন। অবশেষে রাত ৩টার দিকে বাড়ির পাশে নির্যাতিতা কিশোরীকে ফেলে রেখে পালিয়ে যায় অভিযুক্তরা। পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেলে পরিবারের সদস্যরা তাকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।

কিশোরীর চাচা জানান, যারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তারা খুবই প্রভাবশালী। এ ঘটনায় যেন মামলা না করা হয় ও কাউকে জানানো না হয়, সে জন্য আমাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তবে এ ব্যাপারে আমরা মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছি।

বৃহস্পতিবার রাতে হাসপাতালে ভর্তি করার পর সদর থানা পুলিশ ওই কিশোরীর সঙ্গে কথা বলে। থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলমগীর কবির বলেন, ‘পুলিশ ওই কিশোরীর সঙ্গে কথা বলেছে। পরে আমরা বিষয়টি বানিয়াচং থানাকে জানিয়েছি।’

সড়ক দুর্ঘটনায় সেনাসদস্য নিহত

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:৩১ পিএম
সড়ক দুর্ঘটনায় সেনাসদস্য নিহত
প্রতীকী ছবি

নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় বাস ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়েছে।এ ঘটনায় আল-মামুন (২৬) নামের এক সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন।

শুক্রবার (২১ মার্চ) বেলা ৩টার দিকে বনপাড়া-হাটিকুমরুল মহাসড়কের কাছিকাটা টোল প্লাজা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। আল-মামুন নাটোর সদর উপজেলার বড়বাড়িয়া লক্ষ্মীপুর গ্রামের ওছিম উদ্দিনের ছেলে।

বনপাড়া হাইওয়ে থানার পুলিশ পরিদর্শক ইসমাইল হোসেন দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, গতকাল চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকাগামী আরপি স্পেশাল পরিবহনের একটি বাস কাছিকাটা ১০ নম্বর সেতু এলাকায় পৌঁছালে বিপরীতমুখী একটি ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় বাসের যাত্রী মামুন ঘটনাস্থলে নিহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করেছে। নিহতর পরিচয়পত্র পেয়ে স্বজনদের খবর দেওয়া হয়।

লিবিয়ার মাফিয়াদের কাছে কিশোরকে বিক্রির অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:২৫ পিএম
আপডেট: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:২৬ পিএম
লিবিয়ার মাফিয়াদের কাছে কিশোরকে বিক্রির অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২
মানবপাচার ও প্রতিরোধ দমন আইনে গ্রেপ্তার সুজন সরদার ও রিক্তা আক্তার। ছবি: সংগৃহীত

মাদারীপুরের ডাসারের এক কিশোরকে লিবিয়ার মাফিয়াদের কাছে বিক্রির অভিযোগে মামলা মামলা হয়েছে। মামলায় মানবপাচার ও প্রতিরোধ দমন আইনে সুজন সরদার (৩৬) ও রিক্তা আক্তার (৩০) নামে মানবপাচার চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করছে পুলিশ।

শুক্রবার (২১ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডাসার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ এহতেশামুল ইসলাম। 

ভুক্তভোগী লাকী আক্তার জানান, আমার ছেলে সজীব মাতুব্বরকে (১৮) ইউরোপের দেশ ইতালির পাঠানোর কথা বলে প্রায় দুই বছর আগে লিবিয়ায় পাঠায় সুজন সরদার ও তার সহযোগীরা। লিবিয়া পাঠিয়ে মাফিয়াদের কাছে বিক্রি করে দেয়। এরপরে আমার ছেলেকে নির্যাতন করে আমাদের কাছ থেকে দফায় দফায় ৩২ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় দালালচক্র। টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আমার ছেলের। আমার ছেলে এখন নিখোঁজ। আমি দালালদের বিচার চাই।

এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই কিশোরের মা লাকী আক্তার বাদী হয়ে সুজন সরদারসহ ১৬ জনকে আসামি করে গত ১৮ জানুয়ারি ডাসার থানায় মানবপাচার ও দমন আইনে মামলা করেন। মামলার পরে আত্মগোপনে চলে যান আসামিরা।

সেই মামলার এজাহার নামীয় দু’জন পলাতক আসামিকে পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানাধীন পাগলা এলাকা থেকে শুক্রবার গ্রেপ্তার করে নিয়ে আসেন। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের অভিযান চলমান আছে বলে জানায় পুলিশ।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সুজন সরদার ও তার সহযোগীরা ইউরোপের দেশ ইতালির পৌঁছে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে একাধিক যুবককের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এদিকে তার গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে, একাধিক ভুক্তভোগী পরিবার থানায় এসে তার শাস্তির দাবি জানান। 

এ ব্যাপারে ডাসার থানার ওসি শেখ মোহাম্মদ এহতেশামুল ইসলাম বলেন, মানবপাচার দমন আইনে মামলা হলে সুজন সরদার ও রিক্তা আক্তারকে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নারায়ণগঞ্জ থেকে তাদের দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার আসামিদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার চেষ্টা চলছে।

মো. রফিকুল ইসলাম/মাহফুজ 

 

রাজশাহীতে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ০৭:১১ পিএম
রাজশাহীতে ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার আসামি মো. তুষার। ছবি: খবরের কাগজ

রাজশাহীর বেলপুর থানার জামিরা পশ্চিমপাড়া গ্রাম থেকে মো. তুষার (২৪) নামে ধর্ষণ মামলার এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) মধ্যরাতে র‌্যাব-৫ এর রাজশাহীর মোল্লাপাড়া ক্যাম্পের একটি দল অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তার মো. তুষারের বাড়ি বাঘা উপজেলার হাবাসপুর গ্রামে।

শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে র‌্যাব জানায়, গত ১৪ মার্চ তুষার এলাকার এক নারীর (২৪) বাড়িতে গিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন বলে অভিযোগ রয়েছে। এ অভিযোগে ওই নারী গত ১৮ মার্চ বাঘা থানায় একটি মামলা করেন। মামলার পর থেকেই পলাতক ছিলেন আসামি তুষার।

র‌্যাব আরও জানায়, গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদে তুষার ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছেন। তুষারকে বাঘা থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। পুলিশ তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠাবে।

সুমন/