ঢাকা ১০ বৈশাখ ১৪৩২, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
English
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১০ বৈশাখ ১৪৩২

খবরের কাগজে সংবাদ প্রকাশ ওরস বিরিয়ানির নামে ইফতারি বিক্রিতে নোটিশ

প্রকাশ: ২১ মার্চ ২০২৫, ১২:৩১ পিএম
ওরস বিরিয়ানির নামে ইফতারি বিক্রিতে নোটিশ
ছবি : সংগৃহীত

অবৈধভাবে ওরস বিরিয়ানি, ইফতারি ও মেজবানি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) রাজস্ব বিভাগ থেকে নোটিশ জারি করা হয়েছে। 

বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) চসিকের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা এস এম সওরয়ার কামালের স্বাক্ষারিত চিটিতে বলা হয়, আদর্শ কর তফসিল ২০১৬ মতে সিটি করপোরেশন এলাকায় ওরস বিরিয়ানি বিক্রি থেকে ফি আদায় করে চসিক তহবিলে জমা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ওই চিঠির আলোকে কর কর্মকর্তা লাইসেন্স ও রাজস্ব সার্কেলকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ফলে চসিকের পক্ষ থেকে চট্টগ্রাম মেজবানি, ওরস বিরিয়ানি ও ইফতারি ব্যবসায়ীদের এ নোটিশ দেওয়া হয়েছে। 

এর আগে গত বুধবার ‘চট্টগ্রামে লাইসেন্স ট্যাক্স ছাড়াই ব্যবসা চলছে দেদার’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করে খবরের কাগজ। এ সংবাদে এবার নড়েচড়ে বসেছে চসিকের রাজস্ব বিভাগ। কিন্তু ভ্যাট ও আয়কর আদায়ের জন্য কোনো ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি এখনো। রেস্তোরাঁয় বিক্রির ওপর ৫ শতাংশ ভ্যাট দেওয়ার আইন রয়েছে। 

চসিকের রাজস্ব কর্মকর্তা সাব্বির রহমান সানি খবরের কাগজকে বলেন, ‘চসিকের রাজস্ব আদায়ের জন্য নোটিশ দেওয়া হয়েছে। অস্থায়ী সব প্রতিষ্ঠান থেকে রাজস্ব আদায় হচ্ছে। ভ্যাট আদায়ের বিষয়টি আমরা দেখছি না। সংশ্লিষ্ট ভ্যাট সার্কেল বিষয়টি দেখে ভ্যাট আদায় করবে।’
 
চট্টগ্রামে কাজির দেউড়ী ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন হলের মাঠে আবুল বাবুর্চির ইফতারি নামে ব্যবসা পরিচালনা করছেন এ কনভেনশন হলের মালিক মোহাম্মদ রফিক। সিআরবির রেলওয়ের জায়গা দখল করে ওরস বিরিয়ানির ব্যবসা করছেন মোহাম্মদ সুমন, সিডিএ মার্কেট ২ নং গেটে নালার পাশে বদ্দার মেজবানি ও বিরিয়ানি বিক্রি করছেন মো. এরফানুল আলম। অলংকার এলাকায় শাহ ওরস বিরিয়ানির ব্যবসা করছেন তারেকুল হক। এভাবে চট্টগ্রামের লাভ লেইন ওরস বিরিয়ানি, কর্ণফুলী মইজ্জ্যারটেক এলাকায় আকাশ বিরিয়ানি, পতেঙ্গায় ওরস বিরিয়ানি নামে অবৈধ ব্যবসা জমজমাট চলছে। এদের সবার থেকে রাজস্ব আদায় করছে চসিক।

মমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, আটক ১৪ দালাল

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪৯ এএম
মমেক হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, আটক ১৪ দালাল
ছবি: খবরের কাগজ

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে অভিযান চালিয়ে ১৪ দালালকে আটক করেছে র‌্যাব।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত এ অভিযানে আটকদের সর্বনিম্ন ১৫ দিন থেকে ২ মাস পর্যন্ত বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুল ইসলাম।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- মন্টু মিয়া (২৫), মো. মাসুদ (৪৫), আলাল উদ্দিন (৬০), মো. আশরাফুল (২৭), মো. বিজয় (৫০), মো. আকাশ (২৪), ছোবহান মিয়া (৬৫), সুমন মিয়া (৩০), শাহদাৎ হোসেন বাবু (৩০), মো. শাকিব (২৪), আনিছ হোসেন রকি (৩৫), সাদ্দাম হোসেন (২৯), মমিনুল ইসলাম রবিন (৩০) এবং রোকসানা আক্তার (৩৫)। এ সময় তাদের সঙ্গে থাকা ১৪টি মোবাইল জব্দ করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি হাসপাতালে দালালদের উৎপাত বেড়েছে। এতে প্রতারণার মাধ্যমে রোগী ও তাদের স্বজনদের কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, হাসপাতাল থেকে রোগীদের বাইরের নিয়ে সর্বস্ব লুটে নেওয়াসহ চিকিৎসার নামে হয়রানির ঘটনা ঘটছে। এসব কারণে হাসপাতালের জরুরি বিভাগ, মহিলা ওয়ার্ড, পরীক্ষাগার, আউটডোরসহ বিভিন্ন জায়গা থেকে ১৪ দালালকে হাতেনাতে আটক করা হয়। পরে তাদের সঙ্গে থাকা ১৪টি মোবাইল জব্দ করা হয়েছে। বিধি অনুযায়ী আটক দালালদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।

এ বিষয়ে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. জাকিউল ইসলাম বলেন, ১০০০ শয্যার বিপরীতে এই হাসপাতালে রোগী ভর্তি থাকে সাড়ে ৩ থেকে ৪ হাজার। সেবা নিতে এসে অনেকে দালালদের খপ্পরে পড়ে হয়রানির শিকার হন। হাসপাতাল থেকে দালাল নির্মূল হোক, সেটাই চাই।

মিন্টু/মেহেদী/

কুমিল্লার ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ৩

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪৯ এএম
আপডেট: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫০ এএম
কুমিল্লার ট্রেনে কাটা পড়ে নিহত ৩
ছবি: খবরের কাগজ

কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার মাধবপুর এলাকায় ট্রেনে কাটা পড়ে তিনজন নিহত হয়েছেন।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) সকালে জেলার ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইন থেকে ওই তিন যুবকের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের পরিচয় জানা যায়নি।

বুড়িচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজিজুল হক জানান, বুধবার সকালে উপজেলার মাধবপুর এলাকায় তিন যুবকের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেয় স্থানীয় লোকজন।

তিনি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ভোরের দিকে কোনো ট্রেনের নিচে কাটা পড়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে।

জহির শান্ত/সুমন/

জব্বারের বলীখেলা ২৫ এপ্রিল

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪০ এএম
জব্বারের বলীখেলা ২৫ এপ্রিল
আবদুল জব্বারের বলীখেলা নিয়ে চসিক পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে আয়োজিত হয় এক সংবাদ সম্মেলনের। ছবি: খবরের কাগজ

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আবদুল জব্বারের বলীখেলা নগরীর লালদীঘি মাঠে আগামী শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে চসিক (চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন) পাবলিক লাইব্রেরি মিলনায়তনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।  

অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, শুক্রবার বলীখেলার মূল পর্বের উদ্বোধন করবেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার হাসিব আজিজ। ওই দিন বিজয়ী বলীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেবেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বলীখেলার পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোনের কর্মকর্তারা। 

বক্তব্যে আরও বলা হয়, নগরীর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মরহুম আব্দুল জব্বার সওদাগর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে এ অঞ্চলের যুবকদের শারীরিভাবে প্রস্তুত করতে লালদীঘি ময়দানে এ বলীখেলা শুরু করেন। এর পর থেকে ধারাবাহিকভাবে প্রতিবছরের ১২ বৈশাখ জব্বারের বলীখেলার আয়োজন করা হয়। এ খেলায় অংশ নিতে ইতোমধ্যে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বলীরা যোগাযোগ করতে শুরু করেছেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বলীখেলা আয়োজক কমিটির সদস্যসচিব আবদুল জব্বার সওদাগরের নাতি শওকত আনোয়ার বাদল। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বলীখেলা আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক ও প্রধান বিচারক হাফিজুর রহমান, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তী কমিটির সদস্যসচিব জাহিদুল করিম কচি, চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. শাহনেওয়াজ, সাবেক কাউন্সিলর ইসমাইল বালী প্রমুখ। 

বাঁশখালীর লবণের মাঠ সংঘর্ষে আহত ৩০

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৩২ এএম
বাঁশখালীর লবণের মাঠ সংঘর্ষে আহত ৩০
বাঁশখালীর লবণের মাঠ সংঘর্ষে আহত ৩০। ছবি: সংগৃহীত

বাঁশখালীর সরল এলাকায় লবণের মাঠ নিয়ে পূর্ববিরোধের জেরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে কমপক্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বেলা ৩টার দিকে উপজেলার উপকূলীয় সরল ইউনিয়নের উত্তর সরল নতুন বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

জানা গেছে, গতকাল বিকেলে উত্তর সরল এলাকার জাফর আহমদের ছেলে দেলোয়ার হোসেন লবণের মাঠ থেকে ফেরার পথে পূর্ববিরোধের জেরে আওয়ামী লীগ নেতা আমানুল্লাহ ও কবিরের লোকজন দেলোয়ারকে আটকে মারধর করেন। এ খবর ছড়িয়ে পড়লে দেলোয়ারের পক্ষের লোকজন তাকে উদ্ধারে এগিয়ে এলে আমানুল্লাহ ও কবিরের লোকজনের সঙ্গে তাদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। আহতদের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। 

বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘বাঁশখালীর সরলে দীর্ঘদিন ধরে দুই পক্ষের মাঝে লবণের মাঠ নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। আমরা বারবার উভয় পক্ষকে শান্ত রাখার চেষ্টা করেছি। মাঝে মাঝে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে তাদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। আমরা খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছি। বর্তমানে এলাকার পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’ 

খালে ডুবে শিশুর মৃত্যুতে চসিক মেয়র আর যেন কোনো মায়ের বুক খালি না হয়

প্রকাশ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:১৬ এএম
আর যেন কোনো মায়ের বুক খালি না হয়
চসিক কার্যালয়ে চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন সেবা সংস্থার সঙ্গে এক সভায় কথা বলছেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন। ছবি: খবরের কাগজ

সম্প্রতি চট্টগ্রাম মহানগরের কাপাসগোলা এলাকায় ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা খালে পড়ে যায়। এতে খালে ডুবে ৬ মাসের এক শিশু মারা যায়। চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ‘আর যেন কোনো মায়ের বুক খালি না হয়, এই অঙ্গীকারে আমরা সবাই মিলে একটি নিরাপদ ও সবুজ শহর গড়তে একযোগে কাজ করব।’

মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিকেলে নগরের টাইগারপাসের চসিক কার্যালয়ে চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন সেবা সংস্থার সঙ্গে এক সভায় সভাপতির বক্তব্যে মেয়র এসব কথা বলেন।

শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘নগরের নালা ও খালগুলোর সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। কোথাও ম্যানহোলের ঢাকনা নেই, কোথাও স্ল্যাব মিসিং। এসব সমস্যা দ্রুত সমাধান করতে হবে। চসিকের ছয়টি জোনের নির্বাহী প্রকৌশলী ও আঞ্চলিক কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে প্রতিটি ওয়ার্ডে কোথায় কোথায় এই সমস্যাগুলো রয়েছে, তা চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

মেয়র জানান, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ), সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেড, বন্দর কর্তৃপক্ষ, ওয়াসা এবং পানি উন্নয়ন বোর্ড সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে আরও সক্রিয় ভূমিকা রাখতে হবে। যদিও কিছু জায়গা সরাসরি কোনো সংস্থার আওতায় পড়ে না, তবু নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সেগুলোতে কাজ করতে হবে। যেমন আগ্রাবাদের বক্স কালভার্টে আমরা পানি উন্নয়ন বোর্ডকে অনুরোধ করেছি কাজ করার জন্য।

মেয়র জানান, সাম্প্রতিক এক দুর্ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সিটি করপোরেশন একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। এই কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে চসিক সচিবকে। সদস্য করা হয়েছে প্রধান আইন কর্মকর্তা, প্রধান পরিচ্ছন্নতা কর্মকর্তাকে এবং সদস্যসচিব প্রধান প্রকৌশলীকে। সাত দিনের মধ্যে তারা রিপোর্ট দেবেন।

মেয়র আরও বলেন, ‘জলাবদ্ধতা নিরসনে চসিক, সিডিএ, বন্দর কর্তৃপক্ষ, পানি উন্নয়ন বোর্ড, ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা, নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীসহ সব সংস্থা একসঙ্গে কাজ করছে। বিশেষ করে বন্দর কর্তৃপক্ষ তাদের সীমানার বাইরেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে।’

সভায় উপস্থিত ছিলেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, মেয়রের জলাবদ্ধতাবিষয়ক উপদেষ্টা শাহরিয়ার খালেদসহ সিডিএ, সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ারিং ব্রিগেড, মেট্রোপলিটন পুলিশ, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস, ওয়াসা, বন্দর, পরিবেশ অধিদপ্তর,  পানির উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন সেবা সংস্থার প্রতিনিধিরা।