ঢাকা ৫ আষাঢ় ১৪৩২, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫
English
বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২

‘দাফনের’ আড়াই মাস পর বাড়ি ফিরল কিশোর

প্রকাশ: ২৮ মার্চ ২০২৫, ০৯:৪৩ পিএম
‘দাফনের’ আড়াই মাস পর বাড়ি ফিরল কিশোর
বাবা-মায়ের সঙ্গে তোফাজ্জল হোসেন তুফান। ছবি: সংগৃহীত

‘দাফনের’ আড়াই মাস পর জীবিত অবস্থায় বাড়ি ফিরেছে চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গার তোফাজ্জল হোসেন তুফান (১৫) নামে কিশোর। এ ঘটনায় এলাকাজুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। সে উপজেলার হারদি ইউনিয়নের বৈদ্যনাথপুর গ্রামের গোরস্তান পাড়ার আবু সাঈদের ছেলে।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) সকালে নিজ বাড়িতে ফিরে আসে সে। তার কোমরে একটি কালো রঙের দাগ রয়েছে, তা দেখেই পরিবারের সদস্যরা সে যে তুফান- এ ব্যাপারে নিশ্চিত হন। এ সময় তারা আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন। গ্রামের সাধারণ মানুষেরা বলছেন, অলৌকিকভাবে এ কিশোর বাড়ি ফিরেছে। গ্রামবাসী তাকে দেখতে তাদের বাড়িতে ভিড় করছে।

প্রায় তিন মাস আগে তুফান সবার অজান্তে বাড়ি থেকে ঢাকার শ্যামলীতে চলে যায়। সেখানে দিনমজুর হিসেবে কাজ করত সে। তার বাবা আবু সাঈদ বলেন, ‘আড়াই মাস আগে আমরা সংবাদ পাই, গাইবান্ধায় এক কিশোর সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছে। মারা যাওয়া ওই কিশোরের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে গ্রামের আটজনকে নিয়ে আমি গাইবান্ধায় ছুটে যাই। সেখানে গিয়ে লাশের সঙ্গে তুফানের চেহারার মিল পাই। এরপর সেখানে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে লাশটি নিয়ে এসে গ্রামের কবরস্থানে দাফন করি।’

তিনি আরও বলেন, ‘তুফানের মা সে সময় দাবি করেছিল যে লাশটি আমাদের সন্তানের নয়। চেহারায় মিল থাকলেও সেটি আসলে তুফানের দেহ নয়। তুফানের কোমরে কালো রংয়ের একটি দাগ ছিল, কিন্তু লাশে সেই দাগ না থাকায় তার মা সেটি তুফান হতে পারে না বলে জানায়।’

ওই ঘটনার আড়াই মাস পেরিয়ে যাওয়ার পর শুক্রবার সকালে তুফান ঢাকা থেকে গ্রামের বাড়িতে ফিরে যায়। এ সময় সবাই তাকে দেখে বিস্মিত হয়ে পড়েন। খবর পেয়ে গ্রামের লোকজন তাকে দেখতে ভিড় করেন।

তুফান জানায়, সে একাই কাজের সন্ধানে ঢাকার শ্যামলীতে চলে যায়। সেখানেই কাজ করত, সেখানেই থাকত। দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ করতে সে বাড়িতে ফিরেছে। বাড়িতে এসে তুফান জানতে পারে যে, তার মতো চেহারার একজনকে পরিবারের লোকজন দাফন করেছে।

আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদুর রহমান বলেন, ‘বিষয়টি আমি শুনেছি।’

মাহফুজ/

ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১৪ বাংলাদেশি

প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ০৬:৩৩ পিএম
আপডেট: ১৯ জুন ২০২৫, ০৬:৩৭ পিএম
ভারতে কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ১৪ বাংলাদেশি
ছবি: খবরের কাগজ

কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে ভারতে গিয়ে আটক হওয়া ১৪ বাংলাদেশি নাগরিক কারাভোগ শেষে দেশে ফিরেছেন। 

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুর সাড়ে ৩টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তারা দেশে ফেরেন। দেশে ফেরত আসা বাংলাদেশিদের মধ্যে ছয়জন নারী ও একজন শিশু রয়েছে।

ফেরত আসা বাংলাদেশিরা হলেন- মো. ইসমাইল, হারুন মজুমদার, পাপিয়া আক্তার, লিজা খানম, লিজা খাতুন, আশা মণি, মফিজুল ইসলাম, তাহিয়াতুন নেসা, আঁখি ইসলাম, সঞ্জয় সরকার, স্বপন সরকার, যিশু কান্তি দাস, বিপুল দাস ও সুশেন দাস। তাদের বাড়ি ফেনী, নারায়ণগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, নড়াইল, চাঁদপুর, খুলনা, নেত্রকোণা ও সুনামগঞ্জ জেলায়।

ভারতের আগরতলার বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের সহায়তায় এবং বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন বিভাগের মধ্যস্ততায় দেশে ফেরেন তারা। পরে স্থলবন্দরে শূন্যরেখায় এসব বাংলাদেশিদের তাদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এ সময় আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জি এম রাশেদুল ইসলাম, বন্দরের ইমিগ্রেশন ইনচার্জ মোহাম্মদ আব্দুস সাত্তারসহ বিজিবি ও বিএসএফ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ব্র্যাকের মাইগ্রেশন বিভাগের ডেপুটি ম্যানেজার শায়লা শারমিন জানান, ফেরত আসা বাংলাদেশিদের আর্থিক প্রণোদনা ও জরুরি খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তাদেরকে পুনর্বাসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে মাইগ্রেশন বিভাগ।

আগরতলার বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনের কনস্যুলার অ্যাসিস্টেন্ট ওমর শরীফ জানান, কাজের সন্ধানে অবৈধভাবে ভারত গিয়ে আটক হন ১৪ বাংলাদেশি। পরে আদালতের আদেশে কারাভোগ শেষে তাদেরকে দেশে ফেরত পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। আগরতলায় ক্ষণস্থায়ী কারাগারে আটক আরও ৩৩ জন বাংলাদেশিকে ফেরত আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

জুটন বনিক/সুমন/

হাসপাতালের বাথরুমে পড়ে করোনা রোগীর মৃত্যু

প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ০৫:১১ পিএম
হাসপাতালের বাথরুমে পড়ে করোনা রোগীর মৃত্যু
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল। ছবি: খবরের কাগজ

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক করোনা রোগী বাথরুমে পড়ে মারা গেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডের বাথরুমে পড়ে তার মৃত্যু হয়। দুর্ঘটনার কবলে পড়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মারা যেতে পারেন বলে ধারণা করছেন চিকিৎসকরা।

নিহত মনসুর রহমান (৬৫) চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাসিন্দা।

রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটের মুখপাত্র ডা. আমিনুল ইসলাম কটন বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গত ৯ জুন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বাসিন্দা মনসুর রহমান অসুস্থ হয়ে হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে ভর্তি হন। পরে তার নমুনা পরীক্ষা করা হলে করোনা ধরা পড়ে। এরপর গত ১৬ জুন তাকে হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ভর্তি করা হয়। সেখানেই তার চিকিৎসা চলছিল। তার শ্বাসকষ্ট ছিল, অক্সিজেন প্রয়োজন হচ্ছিল।

তিনি আরও জানান, বৃহস্পতিবার সকালে পরিবারের লোকজন তাকে বাথরুমে নিয়ে যান। এ সময় তিনি ভেতর থেকে দরজা লাগিয়ে দেন। কিছুক্ষণ পর তিনি বাথরুমে পড়ে গেলে পরিবারের লোকজন ডাকাডাকি করেন। কিন্তু কোনো সাড়া না পেয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানান তারা। পরে দরজা ভেঙে বাথরুমে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় তাকে।

এনায়েত/সালমান/

সিলেটে ট্রাকচাপায় নারী চিকিৎসক নিহতের ঘটনায় চালক আটক

প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ০৪:৪০ পিএম
সিলেটে ট্রাকচাপায় নারী চিকিৎসক নিহতের ঘটনায় চালক আটক
আটক ট্রাকচালক মো. আব্দুল কাদির। ছবি: খবরের কাগজ

সিলেট নগরীর শেখঘাট জিতু মিয়ার পয়েন্টে ট্রাকচাপায় এক নারী চিকিৎসক নিহতের ঘটনায় ওই ট্রাকের চালককে আটক করেছে পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া থেকে ট্রাকচালককে আটক করা হয়।

আটক মো. আব্দুল কাদির (৩৯) মোগলাবাজার থানার করিমপুর গ্রামের বাসিন্দা। তিনি সিলেট শহরের বাদামবাগিচা এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন।

আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক বলেন, ‘তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তা ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা এই অভিযান পরিচালনা করি এবং তাকে আটক করি।’

এর আগে, গত ৮ জুন সকালে শেখঘাটে বেপরোয়া ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হন রিকশাযাত্রী ডা. রহিমা খানম জেসি (৩২)। তিনি সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ছিলেন। তিনি রিকশায় করে কর্মস্থলে যাওয়ার পথে এই দুর্ঘটনার শিকার হন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এরপর বিকেল ৩টার দিকে মারা যান তিনি।

শাকিলা/সালমান/

২৩ বছর পর মুক্তি, পাশে দাঁড়ালেন পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক

প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ০৪:১৬ পিএম
আপডেট: ১৯ জুন ২০২৫, ০৪:৪৩ পিএম
২৩ বছর পর মুক্তি, পাশে দাঁড়ালেন পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক
ছবি: খবরের কাগজ

দীর্ঘ ২৩ বছর কারাভোগের পর স্বাধীনতা দিবসে মুক্তি পাওয়া আব্দুল মাজেদের পাশে দাঁড়িয়েছেন পঞ্চগড়ের জেলা প্রশাসক সাবেত আলী।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সামনে মাজেদের হাতে একটি গরু এবং কিছু নগদ অর্থ তুলে দেওয়া হয়েছে।

মাজেদ পঞ্চগড় সদর উপজেলার হাফিজাবাদ ইউনিয়নের মৃত মজিবর রহমানের ছেলে।

জানা গেছে, ২০০২ সালে একটি মামলায় ৩০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে ছিলেন মাজেদ। কারাগারে থাকার সময় দ্বিতীয় বছরে স্ত্রী সালেহা বেগম তাকে ছেড়ে চলে যান। এর পর কোনো খোঁজ পাননি স্ত্রী কিংবা সন্তানদের। বছরের পর বছর কেটে গেছে কারারুদ্ধ জীবনের। এ সময় তার একমাত্র ভরসা ছিলেন মা ফুলবানু। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে ১৬ দিন আগে মারা যান তিনি।

এদিকে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর মাজেদ আশ্রয় নেন ভাইয়ের বাড়িতে। শারীরিকভাবে দুর্বল হওয়ায় পরিশ্রমের কাজ করতে পারেন না। তবু বাঁচতে হলে কিছু করতে হবে এ চিন্তা থেকে শুরু করেন চা শ্রমিকের কাজ। কিন্তু তা দিয়েও জীবনযাপন সম্ভব নয়।

এ খবর পেয়ে জেলা প্রশাসক মাজেদের হাতে একটি গরু এবং কিছু নগদ অর্থ তুলে দেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসকের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) আমিনুল ইসলাম তারেকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

এ সব পেয়ে  মাজেদ বলেন, কারাগার থেকে বের হয়ে আমি দিশেহারা মাকে নিয়ে থাকতাম। আমার মা ১৬ দিন আগে মারা গেছেন। চা-শ্রমিক হিসেবে কাজ করি কিন্তু তেমন কাজ করতে পারি না ৷ এ সাহায্য আমায় নতুন করে বাঁচতে সাহায্য করবে। আমি চেষ্টা করব গরুটিকে লালনপালন করে একটু স্বাবলম্বী হতে। 

প্রতিবেশি সহিদুল ইসলাম জানান, মাজেদ জীবনে অনেক কষ্ট পেয়েছেন। এমন সহযোগিতা খুব দরকার ছিল। 

জেলা প্রশাসক সাবেত আলী বলেন, 'একজন মানুষ দীর্ঘদিন কারাগারে থেকে এসে একা হয়ে গেছেন। এটা অত্যন্ত মানবিক বিষয়। আমরা চাই তিনি নতুন করে জীবন শুরু করুক। প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা সবসময় থাকবে।'

রনি/রিফাত/মেহেদী/

ঝালকাঠিতে ছেলের বিরুদ্ধে শতবর্ষী মায়ের মামলা

প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ০৪:০২ পিএম
আপডেট: ১৯ জুন ২০২৫, ০৪:০৮ পিএম
ঝালকাঠিতে ছেলের বিরুদ্ধে শতবর্ষী মায়ের মামলা
১১০ বছর বয়সী মাকে মারধর করেছেন ইউনুস মোল্লা (ডানে) নামের এই ব্যক্তি।

ঝালকাঠিতে ছেলের বিরুদ্ধে মারধর ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মামলা করেছেন ১১০ বছর বয়সী এক মা।

বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) দুপুরে ঝালকাঠি সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মা আমিরুল নেছা বাদী হয়ে ছেলে ইউনুস মোল্লার বিরুদ্ধে এ মামলা করেন। বিচারক রুবেল শেখ অভিযোগ আমলে নিয়ে আসামির বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট ইস্যু করেন। 

ওই মা ছেলের মারধরে আহত হলে তাকে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

আদালতের বারান্দায় শতবর্ষী মা আমিরুল নেছা বলেন, ‘জমি বিক্রি করে তিন লাখ টাকা আমি আমার ছোট ছেলে ইউনুস মোল্লার কাছে জমা রাখি। চিকিৎসার জন্য টাকার প্রয়োজন হলে আমি ওই টাকা চাইতে যাই। সে টাকা না দিয়ে আমাকে লাথি মারে। এতে ডান পায়ে ব্যথা পাই। কিন্তু এর পরেও আমার ছেলে আমাকে নানাভাবে হুমকি দিয়ে আসছিল। তাই বাধ্য হয়ে আজ আমি আদালতে মামলা করেছি।’

তবে অভিযুক্ত ইউসুফ মোল্লা তার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি মাকে মারধর করেনি। যে মা আমাকে গর্ভে ধারন করেছেন তাকে মরব কেন। আমার অন্য ভাইরা আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।’

মামলার বাদী পক্ষের আইনজীবী মুহাম্মদ সোলায়মান খবরের কাগজকে বলেন, ‘এটা অত্যন্ত দুঃখজনক যে ছেলের বিরুদ্ধে মায়ের মামলা করতে হয়। তবে আদালত বৃদ্ধা আমিরুল নেছার অভিযোগ আমলে নিয়ে সরাসরি ওয়ারেন্ট ইস্যু করেছেন। আমরা আশা করছি ন্যায় বিচার পাব।’

কামরুজ্জামান সুইট/সুমন