ঢাকা ২ শ্রাবণ ১৪৩২, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫
English
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২

চাঁদপুরে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৬

প্রকাশ: ০৮ জুন ২০২৫, ০৫:৪২ পিএম
চাঁদপুরে বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ৬
বাস-অটোরিকশা সংঘর্ষে আহতদের হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ছবি: খবরের কাগজ

চাঁদপুরে যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ দুজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় শিশুসহ ছয়জন গুরুতর আহত হয়েছেন।

রবিবার (৮ জুন) দুপুরে মতলব দক্ষিণ উপজেলার বরদিয়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন- অটোরিকশা চালক ছিদ্দিকুর রহমান (৫০)। তার বাড়ি মতলব উত্তর উপজেলার ছোট হলুদিয়া গ্রামে। 

অন্যজন অটোরিকশার যাত্রী তপন চৌধুরী (৩৫)। তিনি মতলব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান। তার বাড়ি দক্ষিণ উপজেলায়। 

আহতরা হলেন- চাঁদপুর সদর উপজেলার ইসলামপুর গাছতলা গ্রামের শাহ আলম (৪০), কুমিল্লার দাউদকান্দি এলাকার সঞ্চয় ঘোষ (৪৫), তার স্ত্রী রিপা ঘোষ (৪০), নুসরাত আক্তার (১৮), অজ্ঞাত এক কিশোর ও শিশু।  

আহতদের মধ্যে চারজন চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে এবং দুজন মতলব দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন। 

এ ছাড়া গুরুতর আহত শাহ আলম ও সঞ্চয় ঘোষকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে। 

বরদিয়া ব্রিজ সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা নাইম ও রোকসানা বেগম খবরের কাগজকে বলেন, ‘দুর্ঘটনায়  অটোরিকশায় থাকা সবাই গুরুতর আহত হন। এক শিশুর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে নিকটবর্তী মতলব দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। বাকিদের চাঁদপুর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।’

চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. বিপ্লব দাস বলেন, ‘হাসপাতালে নিয়ে আসা আহতদের অবস্থা গুরুতর। তাদের মধ্যে দুই যাত্রীকে ঢাকায় রেফার করা হয়েছে। বাকিদের হাসপাতালেই চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’

মতলব দক্ষিণ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালেহ আহমেদ খবরের কাগজকে বলেন, ‘অটোরিকশা ও জৈনপুরী বাসটি জব্দ করা হয়েছে। মরদেহ হাসপাতালে রয়েছে। তদন্ত শেষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ফয়েজ/পপি/

গোপালগঞ্জে গুলিবিদ্ধ যুবক ঢাকা মেডিকেলে

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ১০:২৭ পিএম
আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৫, ১০:২৮ পিএম
গোপালগঞ্জে গুলিবিদ্ধ যুবক ঢাকা মেডিকেলে
ছবি: খবরের কাগজ

গোপালগঞ্জ শহরে সংঘর্ষের ঘটনায় গুলিবিদ্ধ সুমন বিশ্বাস (২০) নামে এক যুবককে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। 

বুধবার (১৭ জুলাই) দুপুরের দিকে শহরের পাচুরিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহত অবস্থায় সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়।  

আহত সুমনের মা নিপা বিশ্বাস বলেন, লোকমুখে দুপুরের দিকে সংবাদ পাওয়া যায় আমার ছেলের শরীরে গুলি লেগেছে। তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এরপর সদর হাসপাতালে গিয়ে তাকে দেখতে পাই। সেখানকার চিকিৎসকরা তাকে ঢাকায় পাঠিয়ে দেন।

আহত সুমন জানান, তিনি সদরের পাচুরিয়া এলাকার এনএসআই কোয়ার্টারের পেছনে একটি পানি সরবরাহকারী কোম্পানিতে চাকরি করেন। দুপুরে সংঘর্ষ দেখে কাজ ছেড়ে বাড়িতে চলে যাওয়ার জন্য বের হন। তবে সেখানে অনেক সংঘর্ষ চলছিল। এজন্য সেখানে দাঁড়িয়ে ছিলেন। এমন সময় একটি গুলি এসে তার পেটের ডান পাশের পেছনের দিকে লাগে। গুলিটি বেরিয়ে যায় পেটের সামনের দিক দিয়ে তখন ডান হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুলও বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।

জরুরি বিভাগের চিকিৎসকরা জানান, তার পেটের সামনে ও পাশে দুইটি ক্ষত ছিদ্র রয়েছে। এছাড়া ডান হাতের একটি আঙ্গুলও ক্ষত হয়েছে। তার অবস্থা গুরুতর। জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে।

ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ মো. ফারুক জানান, সন্ধ্যার দিকে আহত অবস্থায় ওই যুবককে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। জরুরি বিভাগে তার চিকিৎসা চলছে। তার বাবার নাম সুশীল বিশ্বাস। বাড়ি সদর উপজেলার মোহাম্মদপাড়ায়।

 

সিরাজগঞ্জে খাদ্য বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪২ পিএম
সিরাজগঞ্জে খাদ্য বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
ছবি: সংগৃহীত

সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে কাঁঠাল ও মুড়ি খেয়ে খাদ্য বিষক্রিয়া হয়ে বাকি বিল্লাহ (৫) ও আছিয়া খাতুন (৪) নামে ভাই-বোনের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (১৬ জুলাই ) দুপুরে উপজেলার দৌলতপুর ইউনিয়নের মামুদপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

নিহতদের পিতা নুরুল হক স্থানীয় তাঁত কারখানায় শ্রমিকের কাজ করেন। 

স্থানীয়রা জানান, বুধবার দুপুরে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে কাঠাল-মুড়ি খায় শিশু বাকি বিল্লাহ ও আছিয়া খাতুন। তবে খাওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে পর্যায়ক্রমে দুই শিশুই ধীরে ধীরে অসুস্থ হয়ে পরে। পরে অসুস্থ অবস্থায় শিশুদের খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক ভাই-বোনকে মৃত ঘোষণা করেন। 

এ বিষয়ে হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. জুলফিকার আলী জানান, খাদ্য বিষক্রিয়া হয়ে দুই ভাই বোনের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারনা করা হচ্ছে। শিশু দুটির মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

সিরাজুল ইসলাম/সুমন/

কুমিল্লায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:০৬ পিএম
কুমিল্লায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
ছবি: খবরের কাগজ

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশ শেষে ফেরার পথে কেন্দ্রীয় নেতাদের গাড়িবহরে হামলার প্রতিবাদে কুমিল্লায় মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন দলটির নেতা-কর্মীরা। তাদের এই অবরোধ কর্মসূচিতে একাত্মতা প্রকাশ করে অংশ নেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীরাও।

বুধবার (১৬ জুলাই) বিকেল ৫টা থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার কোটবাড়ী বিশ্বরোড এলাকায় আধা ঘণ্টারও বেশি সময় সড়ক অবরোধ করেন তারা। এতে মহাসড়কের দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। আটকা পড়ে শত শত যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক ও প্রাইভেট কার। দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা।

আন্দোলনকারীরা অভিযোগ করে বলেন, গোপালগঞ্জে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ শেষে ফেরার পথে পরিকল্পিতভাবে হামলা চালানো হয় এনসিপি নেতাদের ওপর। যার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে মহাসড়ক ব্লকেড কর্মসূচি পালন করা হয়।

কুমিল্লায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় যুব শক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক মাজহারুল ইসলাম হানিফ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুমিল্লা জেলার আহ্বায়ক সাকিব হোসেন, কুমিল্লা মহানগর আহ্বায়ক আবু রায়হান, সদস্য সচিব রাশেদুল হাসান, জাতীয় নাগরিক পার্টির শ্রমিক উইংসের জেলা আহ্বায়ক ফজলে এলাহী রুবেলসহ অন্যান্য নেতারা।

এ বিষয়ে মাজহারুল ইসলাম হানিফ সাংবাদিকদের বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার বিপ্লবের মহানায়কদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে। অবিলম্বে এনসিপির নেতৃবৃন্দের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে নিষিদ্ধ আওয়ামী সন্ত্রাসীদেরকে গ্রেপ্তার করতে হবে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুমিল্লা মহানগরীর আহ্বায়ক আবু রায়হান বলেন, গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতৃবৃন্দ শান্তিপূর্ণভাবে সমাবেশ শেষ করে ফেরার পথে নিষিদ্ধ সংগঠনের সন্ত্রাসীরা হামলা করেছে। এর প্রতিবাদে আমারা ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করেছিলাম। আধা ঘণ্টারও বেশি সময় অবরোধ করার পরে আমরা জানতে পারি আমাদের নেতৃবৃন্দ নিরাপদে সেখান থেকে সরে এসেছেন, তাই আমরা মহাসড়ক থেকে অবরোধ তুলে নিয়েছি।

জহির শান্ত/মাহফুজ

গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে সিলেটে এনসিপির ‘ব্লকেড’ কর্মসূচি

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:৫৪ পিএম
গোপালগঞ্জে হামলার প্রতিবাদে সিলেটে এনসিপির ‘ব্লকেড’ কর্মসূচি
ছবি: খবরের কাগজ

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশে হামলার প্রতিবাদে সারা দেশে ডাকা ব্লকেড কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিলেটেও কর্মসূচি পালন করেছে দলের নেতাকর্মীরা। বুধবার (১৬ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৪টা থেকে সিলেট নগরীর চৌহাট্টা পয়েন্টে ব্লকেড কর্মসূচি পালন করে সাড়ে ৫টায় মিছিল সহকারে চন্ডিপুলের দিকে যাত্রা করেনে এনসিপির নেতাকর্মীরা।

বিকেল পৌনে ৬টার দিকে চন্ডিপুল এলাকায় সিলেট-ঢাকা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করেন দলটির বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী। এসময় আওয়ামী লীগ ও নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ বিরোধী স্লোগানে দিতে থাকেন তারা।

পরে ৬টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করে মহাসড়কের পাশে অবস্থান নেন তারা। এসময় এনসিপির একজন নেতা জানান, গোপালগঞ্জ থেকে এনসিপির শীর্ষ নেতারা নিরাপদ অবস্থানে যেতে পারায় জনভোগান্তিমূলক কর্মসূচি থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে কেন্দ্র থেকে নতুন কোনো নির্দেশনা আসলে আমরা সে অনুযায়ী কর্মসূচি চালিয়ে যাবে।

শাকিলা ববি/মাহফুজ

মুন্সীগঞ্জে ব্লকেড কর্মসূচি, পদ্মা সেতুতে যান চলাচল বন্ধ

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৬:৩৯ পিএম
মুন্সীগঞ্জে ব্লকেড কর্মসূচি, পদ্মা সেতুতে যান চলাচল বন্ধ
ছবি: খবরের কাগজ

গোপালগঞ্জে এনসিপির পদযাত্রা ও সভায় নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের হামলার প্রতিবাদে সারাদেশে ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা করে দলটি আহব্বায়ক নাহিদ ইসলাম। এর অংশ হিসেবে তাৎক্ষণিক ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে পদ্মা সেতুর মুন্সীগঞ্জের মাওয়া প্রান্তে পদ্মা সেতু উত্তর থানা সংলগ্ন এলাকায় অবস্থান নিয়ে দক্ষিণবঙ্গমুখী যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয় স্থানীয় জাতীয় নাগরিক পার্টি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় নেতাকর্মীরা। 

এতে সেতুতে প্রায় ৫০ মিনিট যান চলাচল বন্ধ থাকে। পরে নেতাকর্মীরা সন্ধ্যা ৬টার দিকে মহাসড়ক থেকে সরে গিয়ে মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, কর্মসূচির ঘোষণা করার পর বিকাল ৫টার দিকে তারা পদ্মা সেতু উত্তর থানা সংলগ্ন এলাকায় ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ের দক্ষিণবঙ্গমুখী লেনে অবস্থান নেয়। এতে যান চলাচল বিঘ্নিত হতে থাকে। পরে বিকাল ৫টা ১৫ মিনিটের দিকে দক্ষিণ ওই সড়ক হয়ে পদ্মা সেতুতে যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এতে ভোগান্তিতে পড়ে দক্ষিণবঙ্গের যাত্রীরা। পরে ৬টা ১০ টার দিকে আন্দোলনকারীরা মহাসড়ক থেকে সরে গিয়ে মহাসড়কের পাশে অবস্থান নেয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নির্বাহী সদস্য ইব্রাহিম নিরব জানান, মানুষের ভোগান্তির বিষয়টি বিবেচনায় ব্লকেড প্রত্যাহার করে মহাসড়কের পাশে অবস্থান নিয়েছে নেতাকর্মীরা। পরবর্তী নির্দেশনা না আসা পর্যন্ত তারা সেখানে অবস্থান করবেন বলে জানান তিনি।

এ বিষয়ে পদ্মা সেতুর উত্তর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকির হোসেন জানান, প্রায় ৫০ মিনিট দক্ষিণবঙ্গমুখী যান চলাচল বন্ধ ছিল। আন্দোলনকারীরা মহাসড়ক থেকে সরে যাওয়ায় এখন যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।

মঈনউদ্দিন আহমেদ ‍সুমন/মাহফুজ