ঢাকা ১৭ কার্তিক ১৪৩১, শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪

এমপি আজীম হত্যায় নাম উঠা কে এই সেলিস্তি

প্রকাশ: ২৩ মে ২০২৪, ০৪:১৮ পিএম
আপডেট: ২৩ মে ২০২৪, ০৪:৪৫ পিএম
এমপি আজীম হত্যায় নাম উঠা কে এই সেলিস্তি
সেলিস্তি

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যায় সেলিস্তি ওরফে শিলাশ্রী ওরফে শিলাস্তি নামের এক তরুণীর নাম উঠে এসেছে। তবে খুনের কোন পর্যায়ে এই তরুণী সংশ্লিষ্টতা রয়েছে তা নির্দিষ্ট করে বলতে পারছেন না তদন্ত কর্মকর্তারা।

একাধিক সূত্রে জানা যায়, এমপি আজীমের বাল্যবন্ধু ও খুনের মাস্টারমাইন্ড আখতারুজ্জামান শাহীনের ‘গার্লফ্রেন্ড’ সেলিস্তি রহমানের বয়স ২০ থেকে ২৫-এর মধ্যে। বাড়ি টাঙ্গাইল জেলায়। সেলিস্তিকে নিয়েই নিউটাউনের ওই ফ্ল্যাটে উঠেছিলেন তিনি। শাহীনের সঙ্গে প্রায়ই বিদেশ ভ্রমণ করে থাকেন সেলিস্তি। সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীমকে ফ্ল্যাটে ডেকে নিতে টোপ হিসেবে ওই তরুণীকে ব্যবহার করা হয়ে থাকতে পারে।

কিলিং মিশন শেষে মূল কিলার আমানুল্লাহর সঙ্গে তিনি গত ১৫ মে দেশে ফেরেন। সেলিস্তিকে ইতোমধ্যে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)।

কলকাতায় শাহীনের ফ্ল্যাটে যখন এমপিকে খুন করা হয়, তখন সেলিস্তি ওই কক্ষে ছিলেন না। হত্যাকাণ্ডের পর ওই কক্ষে যান সেলিস্তি। ব্লিচিং পাউডারের উৎকট গন্ধ পেয়ে তার কারণ অন্যদের কাছে জানতে চান তিনি। তখন খুনিরা তাকে জানায়, ফ্ল্যাটে একজন মলত্যাগ করেছে, ওই গন্ধ দূর করতেই ব্লিচিং পাউডার ছিটানো হয়েছে।

তবে পুলিশ বলছে, এ সবই প্রাথমিক তথ্য। সামনে এগোলে আসল রহস্য বের হয়ে আসবে।

বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, যে ফ্ল্যাটে এমপি আনারকে খুন করা হয়েছে সেখানে ১৩ মে দুজন পুরুষ ও একজন নারী ঢুকেন। একদিন সেখানে অবস্থানের পর ফ্ল্যাট থেকে বের হয়ে আসেন এক পুরুষ ও এক নারী। ধারণা করা হচ্ছে, ওই নারীই সেলিস্তি।

সেলিস্তি ১৩ মে আমানুল্লাহ ও এমপি আনারের সঙ্গে ফ্ল্যাটে ঢুকে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ এমপি আনারকে কলকাতায় নিতে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী শাহীন এই তরুণীকেই ফাঁদ হিসেবে ব্যবহার করেছিলেন। আর এই পরিকল্পনা থেকেই শাহীন ১০ মে দেশে ফিরে এলেও সেলিস্তি থেকে যান কলকাতায়।

কলকাতা ডিবির সূত্রে সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, হত্যাকাণ্ডের সময় সেলিস্তি তিনতলা ফ্ল্যাটের একটি তলায় অবস্থান করছিলেন। তবে সামনে ছিলেন না। হত্যাকাণ্ড ঘটানোর পর তিনি নিচে নেমে আসেন। এরপর লাশ গুমে সহায়তা করেন। আমানুল্লাহ ও সেলিস্তি মিলেই এমপি আজীমের দেহের টুকরো টুকরো অংশ লাগেজে নিয়ে প্রথমে বের হয়েছিলেন বলে তথ্য রয়েছে।

অমিয়/

কক্সবাজারের ইয়াবা ডন জাফর গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:০৭ পিএম
কক্সবাজারের ইয়াবা ডন জাফর গ্রেপ্তার
জাফর আহমেদ

কক্সবাজারের ইয়াবা ডন ও টেকনাফের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আহমেদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। 

গতকাল বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) রাতে রাজধানীর বাসাবো এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের সহকারী পরিচালক আল আমিন এসব তথ্য জানিয়েছেন।

জাফর আহমেদ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবা কারবারি। ৭৩ ইয়াবা কারবারির তালিকায় তিনি ৩ নম্বরে রয়েছেন। তিনি সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির ম্যানেজার হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া তিনি কক্সবাজারের ইয়াবা ডন নামেও পরিচিত।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জাফর আহমেদের চার ছেলে। তার মধ্যে জাফর আহমেদ ও তার তিন ছেলে ২০০৯ সালে বিএনপি ছেড়ে আবদুর রহমান বদির হাত ধরে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। এরপর জোর-জবরদস্তিমূলকভাবে চেয়ারম্যান, মেম্বার নির্বাচিত হন। এ ছাড়া ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে সীমান্তে একচেটিয়া ইয়াবার কারবার করে স্বল্প সময়েই কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান। তা ছাড়া সিন্ডিকেট গড়ে তুলে বনে যান ইয়াবা কারবারিদের ডন। একসময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের অব্যাহত অভিযানের মুখে সীমান্তে ইয়াবা কারবারিদের অবস্থা নাজুক হয়ে পড়ে। সেই মুহূর্তে বদি ও তার দল আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর আরও ভেঙে পড়ে জাফর সিন্ডিকেটের ইয়াবা বাণিজ্য। পরে চার ছেলেকে নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান জাফর। সম্প্রতি র‍্যাব অভিযান চালিয়ে ঢাকার বসুন্ধরা এলাকা থেকে জাফরের ছেলে শাহজাহান মিয়া, কক্সবাজারের সদর থানা রোড থেকে ছোট ছেলে সালাউদ্দিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মামলায় পরোয়ানা থাকায় সে সব মামলায় আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।

ইয়াবা গডফাদারের তালিকায় তার তিন ছেলে সদর ইউপির চেয়ারম্যান শাহজাহান মিয়া, দিদার মিয়া ও মো. ইলিয়াছের নাম রয়েছে। এর মধ্যে ‘ইয়াবা কারবারির আত্মসমর্পণ’ অনুষ্ঠানে দিদার মিয়াসহ ১০২ জন আত্মসমর্পণ করেন।

সুনামগঞ্জে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রের হাতে মা-ছেলে খুন

প্রকাশ: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:১০ পিএম
সুনামগঞ্জে সপ্তম শ্রেণির ছাত্রের হাতে মা-ছেলে খুন
প্রতিকী ছবি: সংগৃহীত

সুনামগঞ্জের পুলিশ সুপারের বাসভবনের পাশে মা-ছেলেকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় জড়িত সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বেলা সাড়ে ১১টায় সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান পুলিশ সুপার আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান।

তিনি বলেন, ফরিদা বেগম খালাতো বোন নার্গিস বেগম ও তার দুই ছেলেকে নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। নার্গিস বেগমের ছোট ছেলে পার্টি করার টাকা যোগার করতে এক সপ্তাহ আগে তার বন্ধুকে নিয়ে আইফোনসহ ঘরের টাকা পয়সা চুরির পরিকল্পনা করে। মঙ্গলবার ভোরে সুযোগ পেয়ে পিছনের দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকায় তার বন্ধুকে। পরে মিনহাজুলের বালিশের নিচ থেকে আইফোন চুরির চেষ্টা করলে সে টের পেয়ে গেলে তাকে গলা চেপে ধরে একজন। এ সময় ধস্তাধস্তির এক পর্যায়ে পাশে থাকা রান্নাঘরের বটি দিয়ে গলায় কোপ দেয় গ্রেপ্তার হওয়া কিশোরের বন্ধু। এই ঘটনা দেখে ফেলায় মিনহাজুলের মা ফরিদা বেগমকেও বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে তারা। 

এ ঘটনায় অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করলেও অন্য সহপাঠীদের গ্রেপ্তার করা যায়নি। ঘটনার পেছনে অন্য কারণ আছে কি না সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
 
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাকির হোসেন, সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি নাজমুল হক, ডিবি ওসি এবং গণমাধ্যমকর্মীরা।

অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় আইন অনুযায়ী পুলিশ আসামির ছবি ও নাম-পরিচয় প্রকাশ করেনি।

গত ২৯ অক্টোবর খুন হন ফরিদা বেগম (৫০) ও তার ছেলে মিনহাজুল (২০)।

দেওয়ান গিয়াস চৌধুরী/মেহেদী/অমিয়/

৫ হাজার টাকার জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশ: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১০:১৫ এএম
আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১০:১৬ এএম
৫ হাজার টাকার জন্য স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
মো. শাহ জামালকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত

নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় যৌতুকের দাবিতে মারধরের পর এক নারীকে শ্বাসরোধ করে হত্যার দায়ে তার স্বামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) মুহাম্মদ আব্দুর রহিম ১৩ বছর আগের এ মামলার রায় দেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী আব্দুল কাদের মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

দণ্ডিত মো. শাহ জামাল (৩৮) গুরুদাসপুরের দুর্গাপুর বাবলাতলা এলাকার মো. তছলিম উদ্দিনের ছেলে। তার স্ত্রী নিহত শিউলী বেগম (২০) ওই এলাকার মো. নজরুল ইসলামের মেয়ে। তাদের ১৩ বছর বয়সী একটি কন্যা সন্তান রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সময় তার বয়স তিন মাস ছিল।

দণ্ডপ্রাপ্ত মো. শাহ জামালকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানাও দিয়েছেন বিচারক।

মামলার বরাতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কাদের মিয়া বলেন, ২০১০ সালে শিউলী বেগমের সঙ্গে প্রতিবেশী শাহ জামালের বিয়ে হয় ১৫ হাজার টাকা যৌতুকে। বিয়ের সময় জামালকে নগদ ১০ হাজার দেওয়া হয়। এরপর কয়েক মাস পর থেকেই বাকি পাঁচ হাজার টাকার জন্য তিনি শিউলীকে মারধর ও নির্যাতন শুরু করেন। ২০১১ সালের ১ জানুয়ারির সন্ধ্যায় শিউলীকে বাপের বাড়ি থেকে টাকা এনে দিতে চাপ দেওয়া হয়। টাকা নেই জানালে শিউলীকে মারধর শুরু করেন শাহ জামাল। রাত আড়াইটার দিকে মারধর করতে করতে শিউলীর গলা চেপে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যান শাহ জামাল। পরে এ ঘটনায় নিতহের বাবা বাদী হয়ে গুরুদাসপুর থানায় একটি মামলা করেন।

ডাকাতি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে ২ ভাইয়ের মৃত্যু

প্রকাশ: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২৮ এএম
আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:৩১ এএম
ডাকাতি করতে গিয়ে গণপিটুনিতে ২ ভাইয়ের মৃত্যু

চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে ছোট জামবাড়ীয়ায় রাস্তায় ডাকাতি করার সময় গণপিটুনিতে ডাকাত দুই ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) রাত ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।  

নিহত ডাকাতরা হলেন, ভোলাহাট উপজেলার দূর্গাপুরের গ্রামের হাবিবুর রহমান হবুর দুই ছেলে ইয়াকুব (২২) ও জাহাঙ্গীর (২৫)।

ভোলাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ডাকাত দুই ভাই কলমুগডা নামক স্থানে রাস্তায় ডাকাতি করতে গেলে জনগণের পিটুনিতে নিহত হন।  

তাদের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

জহুরুল ইসলাম/সুমন/অমিয়/

ভৈরবে নারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ

প্রকাশ: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ০৯:২১ এএম
আপডেট: ৩১ অক্টোবর ২০২৪, ১০:১০ এএম
ভৈরবে নারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে এক নারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে তিন নারীসহ চারজনকে আটক করেছে  পুলিশ। ছবি: খবরের কাগজ

কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মেয়ের শাশুড়িকে এনজিও থেকে টাকা তুলে দেওয়ায় ও দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বে শাহারা বেগম (৫০) নামে এক নারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তিন নারীসহ চারজনকে আটক করেছে  পুলিশ।

নিহত নারী উপজেলার আগানগর ইউনিয়নের ছাগাইয়া গকুলনগর এলাকার বাবুল মিয়ার স্ত্রী।

বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিকেল পাঁচটায় পৌর শহরের ভৈরবপুর  দক্ষিণপাড়া আইস কোম্পানি মোড় এলাকায় একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্তরা হলেন- রতন মিয়া, তার স্ত্রী খোদেজা বেগম, মেয়ে স্মৃতি বেগম ও অন্য ভাড়াটিয়া সোমা বেগম।
 
স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন যাবত বজন মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতেন শাহারা বেগম ও খোদেজা বেগমের পরিবার। এক মাস আগে শাহারা বেগম খোদেজা বেগমের মেয়ের জামাইকে একটি এনজিও থেকে টাকা তুলে দেন। এতে দুই পরিবারের মাঝে দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। এ ছাড়া পানি ব্যবহারসহ বিভিন্ন বিষয়ে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব লেগে থাকত। শাহারা বেগম ঝগড়া এড়াতে জিনিসপত্র নিয়ে অন্যত্র চলে যাচ্ছিলেন৷ এ সময় তাদের মধ্যে ঝগড়া বাধে। পরে খোদেজা বেগমের পরিবার শাহারা বেগমের উপর হামলা করে। এতে  শাহারা বেগম গুরুতর আহত অবস্থায় দৌড়ে বাড়ির পাশ রাস্তায় পড়ে গেলে স্থানীয়রা উদ্ধার করে একটি প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন৷  

এ বিষয়ে নিহতের বোনের ছেলে হীরা বলেন, প্রায় সময় আমার খালার সঙ্গে তাদের ঝগড়া হতো। বুধবার রতন মিয়া, খোদেজা বেগম, স্মৃতি, সোমা ও রাবেয়া মিলে সামান্য বিষয় নিয়ে খালাকে মেরে ফেলেছে। আমি তাদের বিচার চাই। 

ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসমত উল্লাহ বলেন, খবর পেয়ে  মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য চারজনকে আটক করা হয়েছে৷ অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মেহেদী/অমিয়/