ঢাকা ২৬ মাঘ ১৪৩১, রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
রোববার, ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১

ফরিদপুরে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ৩

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম
আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৫:২২ পিএম
ফরিদপুরে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ৩
ফরিদপুরে ওহাব মাতুব্বর হত্যায় গ্রেপ্তার তিন আসামি। ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় চুরি করতে গিয়ে চিনে ফেলায় ওহাব মাতুব্বরকে (৭৩) নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আব্দুল জলিল। এ ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় সংবাদ সম্মেলন করে এ তথ্য জানান তিনি।

গ্রেপ্তাররা হলেন, উপজেলার আলেখারকান্দার আমিন কাজী (৪০), সদরপুর উপজেলার চর ব্রাহ্মন্দী গ্রামের অভি হাওলাদার (২৪) ও হাজেরিয়া হাজীরকান্দি গ্রামের আব্দুর রহমান (২০)।

পুলিশ সুপার বলেন, পুলিশ প্রথমে চুরি হওয়া বাড়ির প্রতিবেশী সন্দেহভাজন আমিনকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তার দেওয়া তথ্যমতে ১৩ জানুয়ারি অভিযান চালিয়ে বাকি দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। দুপুরে আসামিদের আদালতে পাঠানো হবে।

তিনি জানান, আসামিরা ভেবেছিল যেহেতু বাড়ির মালিক অনেক ধনী তাই বাড়িতে মূল্যবান মালামাল পাওয়া যাবে। সে উদ্দেশ্যে চুরি করতে ঢুকেছিল। বাড়িতে চুরির চেষ্টার এক পর্যায়ে কেয়ারটেকার দেখে ফেলায় তাকে হাতুড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে। তবে তারা বাড়িতে তেমন কোনো মালামাল পায়নি।

নিহত ওহাব মাতুব্বর দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিলেন। অবিবাহিত থাকায় বৃদ্ধ বয়সে তার সঙ্গে তেমন কারও যোগাযোগ ছিল না।  তাকে ১ জানুয়ারি ভোরে হত্যা করা হয় বলে জানান আসামিরা।

গত ৮ জানুয়ারি রাতে ভাঙ্গা উপজেলার নাসিরাবাদ ইউনিয়নের আলেখারকান্দা গ্রামের প্রয়াত ডা. জামাল উদ্দিন খলিফার বাড়ির কেয়ারটেকার ওহাব মাতুব্বরের হাত-পা বাঁধা মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

জামাল উদ্দিন কয়েক মাস আগে মারা যাওয়ার পর তার বাড়িটি ফাঁকা থাকতো। তার দুই মেয়ে ও স্ত্রী পরিবার নিয়ে ঢাকায় বসবাস করেন। তাই ওই বাড়ির দেখভাল করার জন্য ওহাব মাতুব্বরকে বাড়ির কেয়ারটেকার হিসেবে দায়িত্ব দেন। ওহাব ওই বাড়িতেই বসবাস করতেন।

ঘটনার দিন সন্ধ্যায় নিহতের বোন নুরজাহান বেগম ভাইকে শীতের পিঠা খাওয়াতে আসলে বাড়ি অন্ধকার দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীদের সহায়তা নেন।

একপর্যায়ে বাড়ি থেকে গন্ধ পেয়ে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে ওহাবের মরদেহ উদ্ধার করে।

সঞ্জীব/নাবিল/অমিয়/

গাজীপুরে স্ত্রীর গলা কেটে স্বামীর আত্মহত্যা

প্রকাশ: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:২৩ এএম
আপডেট: ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:৪১ এএম
গাজীপুরে স্ত্রীর গলা কেটে স্বামীর আত্মহত্যা
ছবি: খবরের কাগজ

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়িতে পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রীর গলাকেটে হত্যা করে স্বামীর আত্মহত্যা। 

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল চারটার দিকে কোনাবাড়ী বাইমাইল এলাকায় তাদের ভাড়া বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। 

নিহত সোহাগ হোসেন (২৫) সিরাজগঞ্জ জেলার তারাস উপজেলার ধাপ তেতুলিয়া গ্রামের সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে এবং স্ত্রী মৌ আক্তার বৃষ্টি (২০) একই জেলার সান্দুরিয়া গ্রামের মোবারক হোসেনের মেয়ে। তারা বাইমাইল মধ্যপাড়া কাদের মার্কেট এলাকার বাসায় ভাড়া থেকে বসবাস করতেন।

ওই বাড়ির মালিকের ছেলে দেওয়ান মোহাম্মদ রাসেল বলেন, সকাল থেকে সোহাগ- মৌ দম্পদির ঘরের দরজা বন্ধ দেখে বাড়ির অন্য ভাড়াটিয়ারা অনেকবার ডাকাডাকি করলেও দরজা খুলেনি। পরে বিকেলে আবারও দরোজার সামনে গিয়ে ডাকাডাকি করে দরজা ভেতর থেকে বন্ধ দেখে ৯৯৯ ফোন দেওয়া হয়। পরে পুলিশ এসে দরজা ভেঙ্গে ঘরের ভেতরে প্রবেশ করে মেঝেতে গৃহবধূ মৌয়ের মরদেহ এবং গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলে তার স্বামীর মরদেহ পাওয়া যায়।
 
মৃত মৌ আক্তার বৃষ্টির চাচা রতন মিয়া বলেন, গত দুই বছর আগে সোহাগ-মৌয়ের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। মৌ সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে অনার্স সেকেন্ড ইয়ারে পড়াশোনা করতো। তার স্বামী সোহাগ কোনাবাড়ী ব্রাক এনজিওতে অ্যাকাউন্স অফিসার হিসেবে কর্মরত ছিলেন। চলতি মাসের ১ তারিখে তারা ভাড়া বাসায় উঠেন। এমন ঘটনা কেন ঘটালো বুজতে পারছি না।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম জানান, 'স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জোর ধরে এমন ঘটনা ঘটেছে। প্রথমে স্ত্রীকে হত্যা করে পরে ওই স্বামী আত্মহত্যা করেছে। সিআইডির ক্রাইমটিম ঘটনাস্থলে পরিদর্শন করেছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।'

পলাশ প্রধান/জোবাইদা/

সেন্টমার্টিনে ইয়াবাসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:৫৯ এএম
আপডেট: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:২০ এএম
সেন্টমার্টিনে ইয়াবাসহ ইউপি চেয়ারম্যান আটক
ছবি : খবরের কাগজ

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ১২ হাজার ২৭৪ পিস ইয়াবাসহ তাকে আটক করেছে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড।

শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ কোস্টগার্ড সদর দপ্তরের মিডিয়া কর্মকর্তা লেফটেন্যান্ট কমান্ডার মো. সিয়াম-উল-হক। 

মুজিবুর রহমান (৪৫) সেন্টমার্টিন ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড পশ্চিমপাড়া এলাকার বাসিন্দা।

কমান্ডার মো. সিয়াম-উল-হক বলেন, 'গোয়েন্দা সূত্রে জানা যায় মুজিবুর রহমানের বাড়িতে ইয়াবা পাচারের উদ্দেশে মজুদ রেখেছে। বিশেষ টিম নিয়ে তার বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। তখন তিনি কোস্টগার্ড সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে বাড়ি থেকে পালানোর সময় তাকে আটক করা হয়। পরবর্তী সময়ে তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কোস্টগার্ডের সদস্যরা বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে বিশেষভাবে লুকায়িত অবস্থায় একটি বস্তার ভেতরে মোড়ানো ১২ হাজার ২৭৪ পিস ইয়াবা জব্দ করে।

মুজিবুরকে ইয়াবাসহ টেকনাফ থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। 

মো. শাহীন/জোবাইদা/

যাত্রাবাড়ীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:২৩ এএম
আপডেট: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:৩৫ এএম
যাত্রাবাড়ীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ছবি : খবরের কাগজ

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইল মাদ্রাসা এলাকায় ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মো. কাওসার (২৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছে।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ৭টার দিকে এই ঘটনাটি ঘটে।

পরে গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাত সাড়ে ৯টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
 
নিয়তের সহকর্মী শারমিন জানান, কাওসার যাত্রাবাড়ীর মাতুয়াইল একটি মশার কয়েলের স্ট্যান কারখানায় চাকরি করে। কারখানা থেকে বাসায় ফেরার পথে মাতুয়াইল মাদ্রাসা বাজার এলাকায় অজ্ঞাতপরিচয় দুই-তিন ছিনতাইকারী গতিরোধ করে। পরে মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দিলে তাকে ছুরিকাঘাত করে ছিনতাইকারীরা। 

তিনি আরও জানান, নিহত কাওসার মাতুয়াইল মৃধাবাড়ি মেট্রোপলিটন এলাকার একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন। 

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মোহাম্মদ ফারুক জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানার পুলিশকে অবগত করা হয়েছে।

শেখ জাহাঙ্গীর/জোবাইদা/

কাউখালীতে তৃতীয় লিঙ্গের শিলা হত্যায় গ্রেপ্তার ৪

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:৪৪ এএম
আপডেট: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০:৩১ এএম
কাউখালীতে তৃতীয় লিঙ্গের শিলা হত্যায় গ্রেপ্তার ৪
ছবি : খবরের কাগজ

রাঙামাটির কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়ায় আলোচিত তৃতীয় লিঙ্গের শিলা (৩২) হত্যার ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুইজন পুরুষ ও দুইজন নারী। গ্রেপ্তাররা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড বলে জানিয়েছে পুলিশ।

শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারি) পৃথক স্থান থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. শুক্কুর মাসুদ (২৫), মো. আরিফুল ইসলাম হৃদয় (১৮), পুতুল আক্তার (৩২) ও শারমিন আক্তার প্রকাশ রানা (৩০)।

এদের মধ্যে মো. শুক্কুর মাসুদ নেত্রকোনার দুর্গাপুরের দক্ষিণ নাওদাড়া গ্রামের বাসিন্দা, আরিফুল ইসলাম হৃদয় চট্টগ্রামের হাটহাজারী হেলাল চৌধুরীপাড়ার বাসিন্দা। পুতুল আক্তার চট্টগ্রামের রাউজান সুলতানপুরের বাসিন্দা আর রাঙামাটি রিজার্ভ বাজারের বাসিন্দা শারমিন আক্তার প্রকাশ রানা।

গত সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) কাউখালী উপজেলার বেতবুনিয়াতে তৃতীয় লিঙ্গের শিলাকে গলা কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ওই দিন সন্ধ্যায় নিজ বাসা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। 

পুলিশ এটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড হিসেবে চিহ্নিত করে চার দিনের ব্যবধানে চারজনকে গ্রেপ্তার করে। 

কাউখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম সোহাগ জানান, গ্রেপ্তাররা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তৃতীয় লিঙ্গের আধিপত্য বিস্তারের কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে বলে জানা গেছে। তবে তাদের সঙ্গে আরও কারা জড়িত তা গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত চলছে। ইতোমধ্যে বেশ কিছু আলামতও জব্দ করা হয়েছে।

জিয়াউর জুয়েল/জোবাইদা/

বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার মানবপাচার চক্রের হোতা তামান্না জেরিন

প্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:৫৮ এএম
বিমানবন্দরে গ্রেপ্তার মানবপাচার চক্রের হোতা তামান্না জেরিন
তামান্না জেরিন

নেপালে পালিয়ে যাওয়ার সময় রাশিয়ায় মানবপাচারকারী চক্রের প্রধান হোতা তামান্না জেরিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

তামান্না জেরিনের পাঠানো লোকজনকেই ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহার করেছে রাশিয়া। তার বিরুদ্ধে রাজধানীর বনানী থানায় মামলা রয়েছে। 

জানা যায়, আড়াই লাখ টাকা মাসিক বেতনের কথা বলে গত বছরের ২৮ অক্টোবর ঢাকার ড্রিম হোম ট্রাভেল অ্যান্ড ট্যুরস লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে নাটোরের হুমায়ুন কবির ও রহমত আলীকে রাশিয়ায় পাঠানো হয়। সংসারের সচ্ছলতা আর সন্তানদের ভবিষ্যতের আশায় রাশিয়ায় পাড়ি জমালেও সেখানে দালালের খপ্পরে পড়ে চাকরির নামে তাদের অংশ নিতে হয় ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধে। এরমধ্যেই গত ২৬ জানুয়ারি ড্রোন হামলায় হুমায়ুন কবির মারা যান। 

হুমায়ুন কবিরের দুলাভাই রহমত আলী এখন দেশে ফিরতে চান। এ ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর মানবপাচার চক্রের বিরুদ্ধে নজরদারি বাড়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

অমিয়/