চলমান এইচএসসি ও সমমানের আরও চারটি পরীক্ষা স্থগিত করেছে বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষাবোর্ড। এর মধ্যে চলতি জুলাইয়ে তিনটি এবং আগস্টে একটি পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল।

বৃহস্পতিবার (২৫ জুলাই) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, আগামী ২৮, ২৯ ও ৩১ জুলাই এবং ১ আগস্টের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত হওয়া সব পরীক্ষা ১১ আগস্টের পর অনুষ্ঠিত হবে।

অমিয়/

 মার্কেটিং দ্বিতীয় পত্র

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

২০। নিচের কোনটি পণ্যের মৌসুমি চাহিদা পূরণ করার উপায়?
ক) সংরক্ষণের মাধ্যমে    
খ) পরিবহনের মাধ্যমে    
গ) মূল্য হ্রাস করে    
ঘ) সময়মতো উৎপাদন করে

উত্তর: ক) সংরক্ষণের মাধ্যমে।

২১। নিচের কোনটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ঝুঁকি হ্রাসের সর্বোত্তম প্রক্রিয়া?
ক) সম্পত্তির বিমা    
খ) সম্পত্তি পরিহার    
গ) সম্পত্তি ভাড়া দেওয়া    
ঘ) সম্পত্তি বিক্রি করা

উত্তর: ক) সম্পত্তির বিমা।

আরো পড়ুন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-১৪, ৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র

২২। সর্বপ্রথম কখন বাজারজাতকরণ মিশ্রণের ধারণা পাওয়া যায়?
ক) ১৯৪০ সালে    খ) ১৯৫০ সালে    
গ) ১৯৬০ সালে    ঘ) ১৯৭০ সালে

উত্তর: খ) ১৯৫০ সালে।

২৩। ভোক্তা বাজারের সদস্য কারা?
ক) ব্যক্তি বা পরিবার        
খ) উৎপাদনকারী    
গ) পাইকারি ব্যবসায়ী        
ঘ) খুচরা ব্যবসায়ী  

উত্তর: ক) ব্যক্তি বা পরিবার।

২৪। শিল্প বাজার/ব্যবসায় বাজারের সদস্য কারা?
ক) ব্যক্তি ও পরিবার    
খ) উদ্যোক্তা    
গ) খুচরা বিক্রেতা    
ঘ) পাইকারি বিক্রেতা

উত্তর: খ) উদ্যোক্তা।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

Unit-2: See you! Sound Practice-1, Lesson-1-2

Lesson-1-2-এর dialogue

Read the text and answer the questions (1-3).

Andy: Hello, Tamal! How are you?
Tamal: Hello, andy! I’m fine, thanks. And you?
Andy: Fine, thanks. Listen. I’m going to the book Fair. Would you like to come?
Tamal: I’m sorry. I can’t right now. I have to take this medicine to my grandmother. But I can meet you in an hour.
Andy: Ok. Great! I’ll see you at the book fair.
Tamal: Right. See you later. Bye!
Andy: See you!

1. Write only the answer on the answer script.

(a) What is the text about?

(i) dialogue between Andy and Tamal 
(ii) Quarreling between Andy and Tamal
(iii) misunderstanding between Andy and his friend 
(iv) debate between Tamal and his friend.

(b) Tamal has to take medicine to his——.

(i) Father                      (ii) mother 
(iii) Grandmother         (iv) Grandfather

(c) I’m fine. Here fine is a/an—.

(i) Adjective (ii) noun (iii) verb (iv) adverb

(d) Tamal’s grandmother is ——.

(i) well (ii) healthy (iii) miser (iv) sick

(e) ‘Bye’ is expressed by——.

(i) Andy                    (ii) Both Andy and Tamal 
(iii) nobody               (iv)Tamal

Answer: (a)-1, (b)-iii, (c)-i, (d)-iv, (e)-iv

আরো পড়ুন : Unit-1: Hello!,lesson-1 & 4-5-এর ৩টি প্রশ্ন ও উত্তর, ৪র্থ পর্ব

2. Read the following statements, Write ‘True’ for the correct statement or ‘False’ for incorrect statement.

(i) Andy feels very happy hearing Tamal’s answer.
(ii) Tamal and Andy meet in the street.
(iii) Andy requests Sima to accompany him to the Book Fair.
(iv) Tamal can’t accompany Andy right now as he has to take medicine to his mother.
(v) Andy is going to the Library.

Answer: (i) True, (ii) True, (iii) False, (iv) False, (v) False.

3. Answer the following questions in a sentence or sentences.

(a) Where is Andy going?
(b) Where is Tamal going? Why?
(c) When can Tamal meet Andy?
(d) Who is going to the Book Fair?
(e) How is Tamal?

Answer: (a) Andy is going to the Book Fair.
(b) Tamal is going home to give medicine to his grandmother.
(c) Tamal can meet Andy in an hour.
(d) Andy is going to the Book Fair.
(e) Tamal is a dutiful boy.

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক
বিএএফ শাহীন কলেজ কুর্মিটোলা, ঢাকা

কবীর

কবিতা : ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: ‘একুশের কৃষ্ণচূড়া আমাদের চেতনারই রং’ ব্যাখ্যা করো। 
উত্তর: ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতার এ চরণে কবি কৃষ্ণচূড়া ফুলের রক্তবর্ণই যে ভাষা শহিদদের আত্মত্যাগের প্রতীক এবং বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রতীকী প্রতিভাস, সে প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন। 
একুশ আমাদের দেশাত্মবোধকে উজ্জীবিত করেছিল নবজাগ্রত চেতনায়, বাঙালিত্বের বোধদীপ্তিতে। একুশের কৃষ্ণচূড়াকে আমাদের চেতনার রং বলা হয়েছে মূলত বাঙালিত্বকে ১৯৫২ সালে মূল্য দেওয়ার জন্য। বাঙালির পাকিস্তান প্রীতির শেষ অধ্যায় ১৯৫২। বাঙালিরা বুঝতে পেরেছিল ১৯৪৭ সাল ছিল ঐতিহাসিক ভুল। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলনে সালাম, রফিক, জব্বার, বরকতসহ অনেকে জীবন দিয়েছেন। তাদের রক্তে রঞ্জিত হয়েছে রাজপথ। তাই ফাগুনে কৃষ্ণচূড়ার রক্তবর্ণ একুশকে স্মরণ করিয়ে দেয়, আমাদের দেশাত্মবোধের চেতনাকে উদ্বুদ্ধ করে তোলে। ১৯৬৯ সালে ফেব্রুয়ারি মাসে আবারও গণ-অভ্যুত্থান ঘটলে বাঙালিরা প্রমাণ করে বায়ান্ন তাদের চেতনায় গাথা, আর তাদের প্রাণ বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির মর্যাদা রক্ষায় নিবেদিত। এ কারণেই একুশকে প্রতীকীভাবে বাঙালির চেতনার অর্থাৎ জাগরণের রং বলা হয়েছে। 

প্রশ্ন: ‘সারা দেশ ঘাতকের অশুভ আস্তানা’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতার এ চরণে কবি ১৯৬৯ সালে স্বৈরাচারী আইয়ুব-সরকারের দমন-নিপীড়ন-হত্যাযজ্ঞ প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন। ভাষা আন্দোলনের চেতনা বাঙালিকে সংগ্রামী ও প্রতিবাদী হতে শেখায়। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৬৯ সালে পূর্ব-বাংলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে উঠে। সামরিক শাসক আইয়ুব খানের পতনের আন্দোলন, ছয় দফার গণদাবি, আগরতলা মামলা, এসব কিছু বাঙালিদের অনুভব করতে শেখায় পাকিস্তানি শাসকরা তাদের কখনোই আপন ভাবেনি। ফলে রাজপথে সংঘাত অনিবার্য হয়ে উঠলে পেটোয়া সামরিক বাহিনীও বাঙালি নিধন করে সমগ্র বাংলাকে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত করে। এ জন্য মৃত্যুপুরী পূর্ব-বাংলাকেই কবি ‘ঘাতকের অশুভ আস্তানা’ বলেছেন। 

প্রশ্ন: ‘সেই ফুল আমাদেরই প্রাণ।’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতার এ চরণে কবি বাংলা ভাষার টিকে থাকা এবং মর্যাদা রক্ষার মধ্যেই যে বাঙালির ভবিষ্যৎ প্রাণশক্তি ও বিকাশ নিহিত, সে প্রসঙ্গে এ কথা বলেছেন। ১৯৬৯ সালে কবি শাসকের অপতৎপরতায় চারদিকে সন্ত্রাসের রং ছড়িয়ে পড়তে দেখেছেন। পাশাপাশি তিনি ভাষা আন্দোলনে আত্মদানকারী বীর শহিদ সালাম ও বরকতকে আবারও রাজপথে নেমে আসতে দেখেন। অর্থাৎ ভাষা আন্দোলনের অবিনশ্বর সংগ্রামী চেতনার মৃত্যু যে ঘটেনি বুঝাতে চেয়েছেন। কারণ ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন বাঙালির জাতীয়তাবাদী চেতনার জাগরণকাল। ফলে রক্তস্নাত বাংলা ভাষার মাধ্যমে যে জাতি বায়ান্নতে জাগ্রত হয়েছিল তার পূর্ণ বিকাশ দেখা যায় ১৯৬৯ সালের নবজাগরণে আইয়ুববিরোধী আন্দোলনে। বায়ান্ন-পরবর্তী প্রজন্ম যে সালাম-বরকতের আত্মদানকে অর্থাৎ বাংলা ভাষার মর্যাদাকে ভূলুণ্ঠিত হতে দেয়নি এবং ভবিষ্যতেও এ মর্যাদা ধরে রাখতে হবে, সে কথা প্রতীকী ভাষায় কবি এ উচ্চারণ করেছেন। বাংলা ভাষা টিকে থাকলেই বাঙালি টিকে রইবে, এ যেন অমোঘ সত্য কথা।

প্রশ্ন: ‘চতুর্দিকে মানবিক বাগান, কমলবন হচ্ছে তছনছ।’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ‘ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯’ কবিতার এ চরণে কবি ১৯৬৯ সালের অগ্নিগর্ভ পূর্ব-বাংলায় ঘাতকের অর্থাৎ শাসকের অশুভ তৎপরতায় মানবিকতা ও সৌন্দর্যের বিনাশ ঘটেছে তা বুঝিয়েছেন। ভাষা আন্দোলনের চেতনাবিরোধী ঘাতক দল সারা দেশে অন্ধকারের রাজত্ব কায়েম করতে চায়। ক্ষমতার মোহে অন্ধ আইয়ুব খান বাঙালিদের লাশের ওপর মসনদ রেখে দেশ শাসন করতে চান। তার পেটোয়া বাহিনীর নির্যাতনে দেশের মানুষ কেউ মরা কেউবা আধমরা অবস্থায় ছিল। ফলে তখন মানবিকতার কোনো বালাই তখন ছিল না। গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করে আইয়ুব খান সামরিক ফরমানে দেশ চালাতে থাকেন। মানুষের সুন্দর ও মহৎ চিন্তা-চেতনার বিকাশ ব্যাহত হয়। মৃত্যুপুরী পূর্ব-বাংলায় মনুষ্যত্বকে পায়ে দলে সামরিক সরকার জনগণের শান্তি-শৃঙ্খলা-সংস্কৃতি ধ্বংস করে দানবীয় ধ্বংসলীলায় মেতে ওঠে।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

কবীর

দ্বিতীয় অধ্যায় : সমানুপাত ও লাভ-ক্ষতি

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর 

অনুশীলনী-২.২ 

১৬। কোনো দ্রব্য ৫০০ টাকায় বিক্রি করায় ১৫% ক্ষতি হলে দ্রব্যটির-
i.  কেনা মূল্য ৫৮৮.২৩৫ টাকা
ii. কেনা  মূল্য ৫৮৮ টাকা
iii. কেনা মূল্যের চেয়ে বিক্রয়মূল্য কম হয়েছে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii     খ) i ও iii
গ) ii ও iii     ঘ) i‌, ii ও iii

নিচের তথ্যের আলোকে ১৭ থেকে ১৮ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

একটি ভেড়া ১০% ক্ষতিতে বিক্রি করা হলো। বিক্রির মূল্য ৪৫০ টাকা বেশি হলে ৫% লাভ হতো।

১৭। ভেড়ার কেনা মূল্য কত?
ক) ৩৫০০ টাকা     খ) ২৫০০ টাকা
গ) ৪০০০ টাকা      ঘ) ৩০০০ টাকা

আরো পড়ুন : সমানুপাত ও লাভ-ক্ষতি অধ্যায়ের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ৫ম পর্ব

১৮। বিক্রির মূল্য ও কেনা মূল্যের পার্থক্য কত?
ক) ২০০ টাকা     
খ) ১৫০ টাকা
গ) ২৫০ টাকা     
ঘ) ৩০০ টাকা

১৯। একটি শার্ট ৪০০ টাকায় বিক্রি করায় ২৫% ক্ষতি হলে শার্টের কেনা মূল্য কত?
ক) ৪৮০ টাকা     খ) ৫০০ টাকা
গ) ৪৭৫ টাকা      ঘ) ৬০০ টাকা

২০। একজন দোকানদার ১৫০০ টাকার পেঁয়াজ কিনে ৩০০ টাকা ক্ষতিতে বিক্রি করেন। ক্ষতির শতকরা হার কত?
ক) ৩৫%     খ) ৪০%
গ) ২৫%      ঘ) ২০%

উত্তর: ১৬. খ, ১৭. ক, ১৮. ঘ, ১৯. গ, ২০. ঘ।

লেখক : সহকারী শিক্ষক 
লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ 

কবীর

পরিচ্ছেদ-১২ : সমাস দিয়ে শব্দ গঠন

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১। সমাসের মাধ্যমে গঠিত হয়—
ক) নতুন শব্দ      খ) নতুন বর্ণ 
গ) নতুন বাক্য     ঘ) নতুন ধ্বনি 

২। সমাসবদ্ধ পদকে বলে-
ক) সমস্তপদ    খ) সমস্যমান পদ
গ) পূর্বপদ        ঘ) পরপদ

৩। ব্যাসবাক্য কাকে ব্যাখ্যা করে?
ক) সমস্তপদ    খ) সমস্যমান পদ
গ) পূর্বপদ        ঘ) পরপদ

৪। ‘পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক পরীক্ষার সময়সূচি স্কুল-কলেজে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন’ এই বাক্যে সময়সূচি কোন পদ?
ক) সমস্তপদ    খ) সমস্যমান পদ
গ) পূর্বপদ        ঘ) পরপদ

৫। অর্থের প্রাধান্যের ভিত্তিতে বাংলা সমাস কত প্রকার?
ক) দুই প্রকার    খ) তিন প্রকার
গ) চার প্রকার    ঘ) পাঁচ প্রকার

৬। নিচের কোনটি দ্বন্দ্ব সমাসের উদাহরণ?
ক) নয়ছয়         খ) খাসজমি
গ) কনকচাঁপা    ঘ) ত্রিফলা

৭। নিচের কোনটি কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ?
ক) হাতঘড়ি    খ) চোখে-মুখে
গ) সেতার       ঘ) তেলেভাজা

৮। নিচের কোনটির ব্যাসবাক্যে ‘যে’ যোজক রয়েছে?
ক) হাতঘড়ি    খ) চোখে-মুখে
গ) সেতার       ঘ) তেলেভাজা

৯। মধ্যপদলোপী কর্মধারয়ের উদাহরণ কোনটি?
ক) চৌরাস্তা    খ) চালাকচতুর
গ) টাকমাথা    ঘ) ঘিভাত

১০। উপমিত কর্মধারয় সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক) বিষাদসিন্ধু    খ) চাঁদমুখ
গ) হাতঘড়ি        ঘ) শশব্যস্ত

১১। নিচের কোনটিতে উপমেয় পদের সঙ্গে উপমান পদের অভেদ কল্পনা করা হয়েছে?
ক) কাজলকালো    খ) মনমাঝি
গ) তুষারশুভ্র          ঘ) চৌরাস্তা

১২। বিভক্তি লোপ পাওয়া তৎপুরুষ সমাসের উদাহরণ কোনটি?
ক) ছেলে ভুলানো    খ) তেলেভাজা
গ) গরুরগাড়ি          ঘ) হাতে কাটা

আরো পড়ুন : স্বরধ্বনি পরিচ্ছেদের ৩০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব

১৩। নিচের কোনটি অলুক তৎপুরুষ সমাসের উদাহরণ?
ক) ছেলে ভুলানো    খ) তেলেভাজা
গ) গরুরগাড়ি          ঘ) হাতে কাটা

১৪। কোন সমাসে পূর্বপদ ও পরপদের কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে অন্য কিছু বোঝায়?
ক) দ্বিগু সমাস
খ) তৎপুরুষ সমাস
গ) বহুব্রীহি সমাস
ঘ) কর্মধারয় সমাস

১৫। যে বহুরীহি সমাসে সমস্তপদে পূর্বপদের বিভক্তি অক্ষুণ্ন থাকে তাকে কী বলে?
ক) দ্বিগু সমাস
খ) তৎপুরুষ সমাস
গ) অলুক বহুব্রীহি সমাস
ঘ) কর্মধারয় সমাস

১৬। যেসব শব্দ দিয়ে সমস্তপদকে ব্যাখ্যা করা হয়, তাকে কী বলে?
ক) পূর্বপদ    খ) সমাস
গ) পরপদ     ঘ) ব্যাসবাক্য

১৭। উচ্চারণ বা অর্থের বিভ্রান্তি ঘটার আশঙ্কায় কিছু ক্ষেত্রে পূর্বপদ ও পরপদের মাঝখানে কী বসে?
ক) শব্দ    খ) হাইফেন
গ) কমা    ঘ) ও

১৮। সমাসের প্রক্রিয়ায় গঠিত হয়
ক) নতুন চরণ    
খ) নতুন শব্দ
গ) নতুন বাক্য    
ঘ) নতুন বর্ণ

১৯। ‘পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক’ শব্দের ব্যাসবাক্য কোনটি?
ক) পরীক্ষাগুলোর নিয়ন্ত্রক
খ) পরীক্ষা নেওয়ার নিয়ন্ত্রক
গ) পরীক্ষাবিষয়ক নিয়ন্ত্রক
ঘ) পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক

২০। ‘সময়সূচি’ শব্দের ব্যাসবাক্য হলো-
ক) সময়ের সূচি
খ) সময় বিষয়ক
গ) সময় সংক্রান্ত সূচি
ঘ) সময় ও সূচি

২১। বাক্যকে সংক্ষিপ্ত করার প্রক্রিয়াই হলো-
ক) পূর্বপদ    খ) সমাস
গ) পরপদ    ঘ) ব্যাসবাক্য

২২। সমস্যমান পদের শেষ অংশকে কী বলে?
ক) পূর্বপদ    খ) সমাস
গ) পরপদ    ঘ) ব্যাসবাক্য

২৩। সমাসবদ্ধ পদের পরবর্তী অংশকে কী বলা হয়?
ক) পূর্বপদ    খ) সমাস
গ) পরপদ     ঘ) ব্যাসবাক্য

২৪। সমস্তপদ সাধারণত কয়টি শব্দে লেখা হয়?
ক) একাধিক    খ) দুই
গ) এক            ঘ) তিন

২৫। উচ্চারণ বা অর্থের বিভ্রান্তি ঘটার আশঙ্কায় কিছু ক্ষেত্রে পূর্বপদ ও পরপদের মাঝখানে কোন চিহ্ন বসে?
ক) ড্যাশ    খ) ইলেক
গ) কোলন    ঘ) হাইফেন

উত্তর: ১. ক, ২. ক, ৩. ক, ৪. ক, ৫. গ, ৬. ক, ৭. ক, ৮. ক, ৯. ঘ, ১০. ক, ১১. ক, ১২. ক, ১৩. গ, ১৪. গ, ১৫. গ, ১৬. ঘ, ১৭. খ, ১৮. খ, ১৯. ক, ২০. গ, ২১. খ, ২২. গ, ২৩. গ, ২৪. গ, ২৫. ঘ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর