ঢাকা ২৯ ভাদ্র ১৪৩১, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪

Experience-4, Paraphrasing and Rephrasing-এর ৩টি নমুনা প্রশ্নোত্তর, অষ্টম শ্রেণির নতুন পাঠ্যক্রম- ইংরেজি

প্রকাশ: ১৩ আগস্ট ২০২৪, ০২:১১ পিএম
Experience-4, Paraphrasing and Rephrasing-এর ৩টি নমুনা প্রশ্নোত্তর, অষ্টম শ্রেণির নতুন পাঠ্যক্রম- ইংরেজি

4.3.1 Now, read the note on ‘Paraphrasing’ and ‘The techniques of paraphrasing a text’ given below. Then, in pairs/groups, discuss what you have learnt about it. Later, share your understanding with the class.
Question: What is paraphrasing?
Answer: Paraphrasing is process of rewriting a text in your own words and your own way. 
Question: What are the techniques of paraphrasing a text?
Answer: We can paraphrase a text following these three techniques:
a) By using synonyms.
b) By Changing sentence structure.
c) By adding or removing words.
So, to paraphrase a text you have to use synonyms, change structures and add or remove words. But you can not change the information and the original message of the text.

4.3.2 Now, Read the following text and paraphrase it. Later present it in front of the class.
Question: Education is one of the most important factors for the development of a country. An educated nation ensures prosperity and maintains the sanctity of society. Besides, education helps people to be respectful of others opinions and extend their hands when necessary. The purpose of education is not to make you first or second but to help you to be a better person.
Answer: Education is one of the most significant factors for the progress of a country. An educated nation guarantees prosperity and preserves the sanctity of society. In addition, education assists people to be respectful of others views and extend their hands when needed. The aim of education is not to make you first or second but to support you to be a better person.

মো. নজরুল ইসলাম, সিনিয়র  শিক্ষক
সাভার অধরচন্দ্র সরকারি উচ্চবিদ্যালয়, সাভার, ঢাকা/আবরার জাহিন

 

সংক্ষিপ্ত সূচিতে হবে মাধ্যমিক পর্যায়ের বার্ষিক পরীক্ষা

প্রকাশ: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম
সংক্ষিপ্ত সূচিতে হবে মাধ্যমিক পর্যায়ের বার্ষিক পরীক্ষা
ফাইল ছবি

সংক্ষিপ্ত সূচিতে অনুষ্ঠিত হবে ২০২৪ সালের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের বার্ষিক পরীক্ষা। লিখিত পরীক্ষার পাশাপাশি থাকবে শিখনকালীন মূল্যায়ন। 

প্রত্যেক বিষয়ে লিখিত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ মোট নম্বর ১০০। শিখনকালীন মূল্যায়নের জন্য বরাদ্দ মোট নম্বর ৩০। একজন শিক্ষার্থীর একটি বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল প্রস্তুত করার ক্ষেত্রে ওই বিষয়ের শিখনকালীন মূল্যায়নে তার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে লিখিত বার্ষিক পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ৭০ শতাংশ যোগ করে ওই বিষয়ের বার্ষিক ফলাফল বা গ্রেড নির্ণয় করতে হবে।

কোনো পরীক্ষার্থী যদি ৩ বিষয়ে ডি গ্রেড পায় তাহলে তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ করা হবে না। তবে ২০২৪ সালে বিশেষ বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চাইলে তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তরণের সুযোগ দিতে পারবে।

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রকাশ করে। 

সেখানে বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড কর্তৃক ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ও নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন ও বার্ষিক পরীক্ষার জন্য সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি প্রণয়ন, প্রশ্নের ধারা ও মান বণ্টন সংশোধন ও পরিমার্জন করা হয়েছে। সাধারণ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা ধারার মাধ্যমিক স্তরের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির শিখনকালীন এবং বার্ষিক পরীক্ষা পরিমার্জিত মূল্যায়ন নির্দেশনার আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। তবে মাদ্রাসা এবং কারিগরি শিক্ষার বিশেষায়িত বিষয়গুলোর এবং দশম শ্রেণির মূল্যায়ন কার্যক্রম পূর্বের ধারাবাহিকতায় অনুষ্ঠিত হবে। 

এতে আরও বলা হয়, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম এবং নবম শ্রেণির শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২২-এর আলোকে প্রণীত পাঠ্যপুস্তকের বিষয়বস্তুর ভিত্তিতে সম্পন্ন হবে। মূল্যায়ন কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং বার্ষিক পরীক্ষা দুটি ভাগে অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নিজস্ব তত্ত্বাবধানে শিক্ষকদের দ্বারা শিখনকালীন মূল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালনা এবং প্রদত্ত প্রশ্নপত্রের নমুনা অনুসরণ করে বার্ষিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন করবেন। তবে কোনোক্রমেই নমুনা প্রশ্নপত্র হুবহু ব্যবহার করা যাবে না। প্রণীত প্রশ্নের সাহায্যে নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বার্ষিক পরীক্ষা গ্রহণ করবেন।

শিখনকালীন মূল্যায়নের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, প্রতিটি বিষয়ের পাঠ্যপুস্তকে নির্দেশিত একক কাজ, জোড়ায় কাজ, পোস্টার প্রেজেন্টেশনসহ যাবতীয় কার্যক্রম শিখনকালীন মূল্যায়নের ‘মূল্যায়ন আইটেম’ হিসেবে বিবেচিত হবে। শিখনকালীন মূল্যায়ন পরিচালনার জন্য বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনাগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচির আওতাধীন শিখনকালীন মূল্যায়নের যেসব কার্যক্রম ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং যেগুলো সামনে সম্পন্ন হবে সেগুলোর রেকর্ড যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। শিখনকালীন মূল্যায়নের যাবতীয় কার্যক্রম বার্ষিক পরীক্ষা শুরুর আগেই সম্পন্ন করতে হবে।

অপরদিকে বার্ষিক পরীক্ষা সংক্ষিপ্ত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী প্রতিটি বিষয়ে ১০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হবে। লিখিত পরীক্ষার মোট সময় হবে ৩ ঘণ্টা। লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়নের নির্দেশিকা, প্রশ্নের কাঠামো, মানবণ্টন ‘বিষয়ভিত্তিক নির্দেশনায়’ বিস্তারিত এনসিটিবির ওয়েবসাইটে দেওয়া আছে। লিখিত পরীক্ষার উত্তর লেখার জন্য আগের মতো বিদ্যালয় কর্তৃক প্রয়োজনীয় খাতা সরবরাহ করতে হবে।

থাকছে গ্রেডিং পদ্ধতি 

পরীক্ষায় ৮০-১০০ নম্বর পেলে গ্রেড পয়েন্ট ৫ (এ+), ৭০-৭৯ নম্বর পেলে গ্রেড পয়েন্ট ৪ (এ), ৬০-৬৯ পেলে গ্রেড পয়েন্ট ৩.৫ (এ-), ৫০ থেকে ৫৯ পেলে গ্রেড ৩ (বি), ৪০-৪৯ পেলে গ্রেড ২ (সি), ৩৩-৩৯ নম্বর পেলে গ্রেড ১ (ডি) পেয়েছে বলে বিবেচিত হবে। কোনো শিক্ষার্থী যদি একটি বিষয়ে ডি পায়, তাহলে তাকে পরবর্তী শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হিসেবে ধরা হবে। তবে কোনো শিক্ষার্থী ৩ বা ততোধিক বিষয়ে ডি পেলে সে পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হতে পারবে না। তবে ২০২৪ সালে বিশেষ বিবেচনায় প্রতিষ্ঠান প্রধান শিক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করে উত্তীর্ণের সুযোগ দিতে পারবে।

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটি বাতিল, নতুন অ্যাডহক গঠন

প্রকাশ: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:১৭ পিএম
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটি বাতিল, নতুন অ্যাডহক গঠন
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কমিটি বাতিল করে ৯ সদস্যের ‘অ্যাডহক’ কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

বুধবার (১১ সেপ্টেম্বর) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এ কমিটি গঠনসংক্রান্ত চলতি বছরের ১২ মার্চের প্রজ্ঞাপনটি বাতিল করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। পরে মন্ত্রণালয় গতকাল মঙ্গলবার এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত অ্যাডহক কমিটি বলবৎ থাকবে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার অ্যাডহক কমিটির আহ্বায়ক এবং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সদস্যসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। 

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, ইন্সট্রাক্টর-উপজেলা রিসোর্স সেন্টার, উপজেলা প্রকৌশলী এবং নিকটস্থ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুজন প্রধান শিক্ষক (একজন পুরুষ ও একজন নারী-উপজেলা নির্বাহী অফিসার কর্তৃক মনোনীত)।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২৭৯৯ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৬ পিএম
আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৬ পিএম
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২৭৯৯ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সাম্প্রতিক অকস্মাৎ বন্যায় প্রাথমিক শিক্ষা সেক্টরে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং করণীয়’-সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠিত হয়

সাম্প্রতিক বন্যায় দেশের ২ হাজার ৭৯৯টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নোয়াখালী জেলায়। এসব বিদ্যালয়ের সংস্কার কার্যক্রমের জন্য প্রাথমিকভাবে প্রয়োজন হবে প্রায় ৩৩ কোটি টাকা। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ বাজেট সমন্বয় করা হবে। 

মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সাম্প্রতিক অকস্মাৎ বন্যায় প্রাথমিক শিক্ষা সেক্টরে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ এবং করণীয়’-সংক্রান্ত সভায় এসব তথ্য উঠে আসে। পরে বিষয়টি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানানো হয়। এতে বক্তব্য রাখেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। 

তিনি বলেন, ‘বন্যা-পরবর্তী পুনর্বাসনের সময়ে কাজগুলো জরুরি ভিত্তিতে করতে হবে। সবাই মিলে কাজ করলে লক্ষ্য পূরণে সক্ষম হব।’

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে নোয়াখালী জেলায় ৭৬৩টি, লক্ষ্মীপুর জেলায় ৫০১টি, ফেনী জেলায় ৫৫০টি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় ২২টি, কুমিল্লা জেলায় ৫২৩টি, চাঁদপুর জেলায় ১৬৯টি, চট্টগ্রাম জেলায় ১৬৪টি, মৌলভীবাজার জেলায় ৭৭টি, সিলেট জেলায় ৮টি ও হবিগঞ্জ জেলায় ২২টি। খাগড়াছড়িতে কোনো বিদ্যালয় ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। এ ছাড়া জেলাভিত্তিক আউট অব স্কুল চিলড্রেন শিক্ষা কার্যক্রমের শিখনকেন্দ্রগুলোর নোয়াখালী, কুমিল্লা, ফেনী ও লক্ষ্মীপুর জেলার ১৮টি উপজেলার ৯৪৬টি শিখনকেন্দ্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, ফেনী, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা এবং মৌলভীবাজারের ১ হাজার ৩২১টি বিদ্যালয়ের ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৩টি পাঠ্যপুস্তক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে ২৮ হাজার ৭৩৬টি পাঠ্যপুস্তক সমন্বয় করা হয়েছে। বাকিগুলোর সমন্বয়ের কাজ চলমান রয়েছে। ফেনী সদর, দাগনভূঞা, সোনাগাজী, ছাগলনাইয়া, পরশুরাম ও ফুলগাজীর ৫৮২টি বিদ্যালয়ে ৯৭ হাজার ৫৫৩টি পাঠ্যপুস্তক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার উদ্বৃত্ত পাঠ্যপুস্তক থেকে ২৪ হাজার ২৭৬টি পাঠ্যপুস্তক সমন্বয় করা হয়েছে। বাকি পাঠ্যপুস্তকের সমন্বয়ের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। 

সভায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদের সভাপতিত্বে অন্যদের বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ইউনিটের মহাপরিচালক নুরজাহান খাতুন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আব্দুস সামাদ, এলজিইডির অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আব্দুর রশীদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ইডেন-তিতুমীরসহ ২১ সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ

প্রকাশ: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২০ পিএম
আপডেট: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২৭ পিএম
ইডেন-তিতুমীরসহ ২১ সরকারি কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ
শিক্ষা মন্ত্রণালয়

সরকারি ২১ কলেজে অধ্যক্ষ নিয়োগ দিয়েছে সরকার। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের উপসচিব চৌধুরী সামিয়া ইয়াসমিন স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। 

প্রজ্ঞাপন বলা হয়, ইডেন মহিলা কলেজে শামছুন নাহার (অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, একই কলেজ), সরকারি তিতুমীর কলেজে শিপ্রা রানী মণ্ডল (অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, একই কলেজ), সরকারি ব্রজমোহন কলেজে শেখ মো. তাজুল ইসলাম (অধ্যাপক, পদার্থ বিজ্ঞান, একই কলেজ), কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে মো. আবুল বাসার ভূঞা (অধ্যাপক, ইসলামি শিক্ষা বিভাগ,চট্টগ্রাম সরকারি কলেজ), সরকারি বিজ্ঞান কলেজে কে এম আমিনুল হক (উপাধ্যক্ষ, বগুড়ার সরকারি শাহ সুলতান কলেজ), শহীদ সোহরাওয়ার্দী সরকারি কলেজে কাকলী মুখোপাধ্যয় (অধ্যক্ষ, সদরপুর সরকারি কলেজ, ফরিদপুর), কবি নজরুল সরকারি কলেজে মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান (অধ্যাপক, ইসলামি শিক্ষা, ইডেন কলেজ), বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজে তামান্না বেগমকে (অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সরকারি সাদত কলেজ, টাঙ্গাইল) অধ্যক্ষ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া সরকারি বাঙলা কলেজে কামরুল হাসান (উপাধ্যক্ষ, পীরগঞ্জ সরকারি কলেজ, ঠাকুরগাঁও), মানিকগঞ্জের সরকারি দেবেন্দ্র কলেজে মো. শহীদুজ্জামান (অধ্যক্ষ, শেখ ফজিলাতুন নেসা মুজিব মহিলা মহাবিদ্যালয়, টাঙ্গাইল) যশোরের সরকারি মাইকেল মধুসূদন কলেজে অধ্যাপক খন্দোকার এহসানুল কবির (অধ্যাপক, পদার্থবিদ্যা, সরকারি ব্রজলাল কলেজ, খুলনা), খুলনার আযম খান সরকারি কমার্স কলেজে মো. শাহিদুর রহমান (বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, মাউশি) খুলনার সরকারি ব্রজলাল কলেজে সেখ মো. হুমায়ুন কবীর (অধ্যক্ষ, তালা সরকারি কলেজ, সাতক্ষীরা), টাঙ্গাইলের সরকারি সাদত কলেজে মো. মনিরুজ্জামান মিয়া (অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, একই কলেজ), রাজশাহীর শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজে অধ্যাপক খান মো. মাইনুল হক (সংযুক্ত, রাজশাহী কলেজ), রাজশাহী কলেজে আনারুল হক প্রাং (অধ্যক্ষ, শহীদ বুদ্ধিজীবী সরকারি কলেজ), দিনাজপুর সরকারি কলেজে আবুল কালাম মো. আল আবদুল্লাহ (অধ্যাপক প্রাণিবিদ্যা, একই কলেজ), রংপুরের কারমাইকেল সরকারি কলেজে মো. মোস্তাফিজুর রহমান (অধ্যক্ষ, কুড়িগ্রাম সরকারি মহিলা কলেজ) ফরিদপুরের সরকারি রাজেন্দ্র কলেজে এস এম আবদুল হালিম (উপাধ্যক্ষ, একই কলেজ) সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে মো. আমিনুল ইসলাম (অধ্যাপক হিসাববিজ্ঞান বিভাগ, একই কলেজ) ও লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজে মুহাম্মদ মঞ্জুরুর রহমানকে (অধ্যাপক, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, ফেনী সরকারি কলেজ) অধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

কবির/সালমান/

একাদশের শিক্ষার্থীদের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের নির্দেশ

প্রকাশ: ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:০৮ পিএম
একাদশের শিক্ষার্থীদের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের নির্দেশ
ফাইল ছবি

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। 

সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি প্রফেসর তপন কুমার সরকার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম আগামী ১৫ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। শিক্ষা বোর্ডগুলোর আওতাধীন দেশের সব উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ভর্তি ওয়েবসাইটের (https://www.xiclassadmission.gov.bd) প্যানেলে (কলেজের ইআইআইএন নম্বর ও পাসওয়ার্ড) লগইন করে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেল ৫টার মধ্যে রেজিস্ট্রেশনের নিমিত্তে প্রতিষ্ঠান কর্তৃক শিক্ষার্থীদের তথ্যাদি অনলাইনে প্রেরণের সমুদয় কাজ সম্পন্ন করার জন্য অনুরোধ করা হলো। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কলেজ অনলাইনে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী সময়ের উদ্ভূত জটিলতার জন্য বোর্ড কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।