ঢাকা ২২ আশ্বিন ১৪৩১, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪

এইচএসসির ফল মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেবে বিশেষজ্ঞ কমিটি

প্রকাশ: ২২ আগস্ট ২০২৪, ১০:২৩ এএম
আপডেট: ২২ আগস্ট ২০২৪, ১০:৪০ এএম
এইচএসসির ফল মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নেবে বিশেষজ্ঞ কমিটি
শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ

২০২৪ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার মূল্যায়নে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার নম্বর এবং বাতিল হওয়া পরীক্ষাগুলো সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে ফল প্রস্তুত করা হতে পারে।

বুধবার (২১ আগস্ট) আন্তশিক্ষা বোর্ডের আহ্বানে অনুষ্ঠিত পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকদের সভায় এ অভিমত আসে। তবে বিষয়টি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চূড়ান্ত হবে।

আর শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানিয়েছেন, এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে।

শিক্ষা বোর্ডসংশ্লিষ্টরা জানান, গতকাল বেলা ১১টায় শিক্ষা বোর্ডগুলোর পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও সিস্টেম অ্যানালিস্টদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে এইচএসসি পরীক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে বিভিন্ন মত উঠে আসে। করোনাকালীন সাবজেক্ট ম্যাপিংয়ে ফলাফল প্রস্তুত করার বিষয়টি বেশি আলোচিত হয়। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড ঢাকার চেয়ারম্যান এবং আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি প্রফেসর তপন কুমার সরকার খবরের কাগজকে বলেন, ‘মূল্যায়নে বিভিন্ন পদ্ধতির কথা বলা হচ্ছে। সভায় যেসব পদ্ধতির কথা আসছে, তা আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেলে চূড়ান্ত করে জানাব।’

অন্যদিকে বুধবার বেলা ৩টায় সচিবালয়ে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ।

তিনি বলেন, ‘পরীক্ষার পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি আছে। চেয়েছিলাম আরও বিশ্লেষণ করতে। কিন্তু আপনারা জানেন, যেসব ঘটনা ঘটেছে তা অনাকাঙ্ক্ষিত। এইচএসসির অর্ধেক পরীক্ষা হয়েছে। এই পরীক্ষাগুলো এবং এসএসসিতে প্রাপ্ত ফলাফল মিলিয়ে হয়তো রেজাল্ট তৈরি করা হতে পারে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কমিটি সিদ্ধান্ত নেবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দেওয়ার জন্য আমরা দ্রুত চেষ্টা করছি। বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যসহ সব পদে নিয়োগে শিক্ষার্থীদের চাওয়াকে প্রাধান্য দেওয়া হবে। সবার মতামত নেওয়া হচ্ছে। আশা করি, সবাই নিরপেক্ষ পরামর্শ দেবেন।’

শিক্ষা উপদেষ্টা বলেন, আগামী বছর থেকে বিভাগ বিভাজন থাকবে। এটা স্কুল পর্যায় থেকে না করা হলে কলেজে গিয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য কঠিন হয়ে যায়। নতুন শিক্ষাক্রমেও যথাসম্ভব সংস্কার করা হবে। এবার পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণে বড় ধরনের বাণিজ্য হবে না। আমলাতান্ত্রিক জটিলতা কাটিয়ে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব ঠিক সময়ে বই মুদ্রণ করার। পাঠ্যপুস্তক দৃষ্টিনন্দনও হবে।

বিলাসী গল্পের ৪টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্র

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৫ পিএম
আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০১:২১ পিএম
বিলাসী গল্পের ৪টি অনুধাবনমূলক প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্র
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের প্রতীকী ছবি-সংগৃহীত

গল্প: বিলাসী 

অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

প্রশ্ন: ‘তাহাদের যন্ত্রণা দেখিয়া কোথায় যে তিনি মুখ লুকাইবেন ভাবিয়া পান না।’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ‘বিলাসী’ গল্পের এ উক্তিতে গ্রামের শিক্ষাব্যবস্থার দুরবস্থা সম্পর্কে ব্যঙ্গাত্মকভাবে এ কথা বলা হয়েছে।
যাতায়াতে চার ক্রোশ পথ ভেঙে, রোদ-বৃষ্টিতে, ধুলোয়-কাদায় মাখামাখি হয়ে যারা স্কুলে যেত, পড়ালেখা সেখানে সামান্যই হতো। দুই-তিন গ্রাম পরে একেকটি স্কুল, ফলে এই কষ্ট আর অব্যবস্থাপনায় যে বিদ্যা অর্জিত হতো তা দেখে যেন বিদ্যার দেবী সরস্বতীও লজ্জায় মুখ লুকাতেন। আসলে সেকালে গ্রামে শিক্ষার ভীষণ দুরবস্থা ছিল এবং শিক্ষার উন্নয়নে কারও কোনো মাথাব্যথাও ছিল না। অবহেলিত গ্রামগুলোর শিক্ষায় অনুন্নত অবস্থাকে লেখক তার স্বভাবসুলভ ব্যঙ্গের ভাষায় এভাবে উপস্থাপন করেছেন। 

প্রশ্ন: ‘তাহার ফোর্থ ক্লাসে পড়ার ইতিহাসও কখনো শুনি নাই।’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ‘বিলাসী’ গল্পের এ উক্তিতে মৃত্যুঞ্জয়ের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি প্রকাশিত হয়েছে। 
গল্প-কথকের বর্ণনায় জানা যায়, মৃত্যুঞ্জয় গ্রামের অতি চুপচাপ স্বভাবের ছেলে। তাকে স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে প্রায়ই একা দেখা যেত। গল্প-কথক ন্যাড়া এবং অন্য যারাই তাকে দেখেছে, তাকে নাকি সবসময়ই থার্ড ক্লাসেই পড়তে দেখেছে। অর্থাৎ তার সেকেন্ড ক্লাসে ওঠার খবর কেউ কখনো পায়নি এবং ফোর্থ ক্লাসেও যে সে কখনো পড়েছিল তাও জানত না কেউ। বিষয়টি দ্বারা শুধু যে মৃত্যুঞ্জয়ের পড়ালেখার কথাই বোঝানো হয়েছে তা নয়; বরং সে যে ভীষণ নিঃসঙ্গ, বন্ধুহীন এক মানুষ ছিল- তারও প্রকাশ ঘটেছে এখানে। 

প্রশ্ন: ‘গ্রামে মৃত্যুঞ্জয়ের ছিল এমনই সুনাম।’ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর: ‘বিলাসী’ গল্পের এ উক্তিতে গ্রামে মৃত্যুঞ্জয় সম্পর্কে তার খুড়ো বা চাচা যে নানাবিধ দুর্নাম রটনা করেছিল, সে প্রসঙ্গে বলা হয়েছে।
মৃত্যুঞ্জয়ের বাবা-মা-ভাই-বোন না থাকায় একমাত্র ভাইপোর বিরুদ্ধে তার চাচা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন। এর প্রধান কারণ ছিল, তিনি মৃত্যুঞ্জয়ের বিশাল সম্পত্তির অর্ধেক দখল করতে চেয়েছিলেন। তাই তিনি মৃত্যুঞ্জয় সম্পর্কে গাঁজা ও গুলি খাওয়ার কথা রটিয়েছিলেন, যেন গ্রামবাসী বা অন্যরা মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গে মিশতে না পারে, যেন সে একঘরে হয়ে যায়।

প্রশ্ন: ‘ঠিক যেন ফুলদানিতে জল দিয়ে ভিজাইয়া রাখা বাসি ফুলের মতো।’ ব্যাখ্যা করো। 
উত্তর: ‘বিলাসী’ গল্পের এ উক্তিতে মুমূর্ষু মৃত্যুঞ্জয়ের সেবায় রাতজাগা ক্লান্তিতে বিধ্বস্ত বিলাসীর শারীরিক দুরবস্থা প্রসঙ্গে এ কথা বলা হয়েছে। গ্রামে একঘরে করে রাখা মৃত্যুঞ্জয়কে অসুস্থ অবস্থায় কেউ সাহায্য করতে আসেনি। অনেক দূরের নিম্নবর্ণের এক সাপুড়ের মেয়ে বিলাসী মৃত্যুঞ্জয়ের সেবায় রাতদিন খাটে। রাত-জাগা ক্লান্তিতে মেয়েটিকে প্রথম দেখে গল্প-কথক ন্যাড়া বুঝতেই পারেনি এ মেয়ের বয়স আঠারো না আটাশ। বাসি ফুলকে যেমন মলিন মনে হয়, তেমনই বিপর্যস্ত মনে হয়েছিল বিলাসীকে দেখে। সেবাব্রতী নারীর স্বরূপ বিলাসী চরিত্রটি।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা 

কবীর

 

বিলাসী গল্পের ১০টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্র

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:০০ পিএম
বিলাসী গল্পের ১০টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্র
বিলাসী গল্পের লেখক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ছবি-খবরের কাগজ

গল্প: বিলাসী 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

৫৩। বিলাসী কোন কোন দিন সাপ ধরতে বাধা দিত? 
উত্তর: শনিবার ও মঙ্গলবার।

৫৪। মৃত্যুঞ্জয় কোন লোভ সামলাতে পারত না? 
উত্তর: নগদ টাকার লোভ।

৫৫। শেষবার ন্যাড়া-বিলাসী-মৃত্যুঞ্জয় কোথায় সাপ ধরতে গিয়েছিল? 
উত্তর: এক গোয়ালার বাড়িতে।

৫৬। বিলাসী গোয়ালার বাড়ির গর্তে কয়টি সাপ থাকার কথা বলেছিল? 
উত্তর: একজোড়া বা তার বেশি।

৫৭। সাপের কামড়ের কত মিনিট পরে মৃত্যুঞ্জয় বমি করে? 
উত্তর: মিনিট পনেরো-কুড়ি পরে।

৫৮। শেষ পর্যন্ত কার দোহাই আর খাটেনি? 
উত্তর: বিষহরির দোহাই।

আরো পড়ুন : বিলাসী গল্পের ৫২টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

৫৯। বিলাসী কীভাবে আত্মহত্যা করে? 
উত্তর: সাপের বিষপান করে। 

৬০। মৃত্যুঞ্জয়ের কোন পাপের প্রায়শ্চিত্ত হয়নি? 
উত্তর: অন্নপাপের।

৬১। এ দেশের লোকদের কাছে বিবাহ বিষয়টি নিছক কী? 
উত্তর: নিছক contract।

৬২। মানুষের কোন জিনিসটি জয় করে দখল করার আনন্দ তুচ্ছ নয়? 
উত্তর: হৃদয়।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

কবীর

সূচনা অধ্যায়ের ১৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ষষ্ঠ পর্ব, এইচএসসি হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:০০ পিএম
সূচনা অধ্যায়ের ১৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ষষ্ঠ পর্ব, এইচএসসি হিসাববিজ্ঞান ১ম পত্র
শিক্ষক নিজেই হিসাব করছেন। প্রতীকী ছবি-সংগৃহীত


প্রথম অধ্যায়: সূচনা

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

৭৪. লেনদেনের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য কোনটি ব্যবহৃত হয়?    
ক. স্মারকলিপি     খ. পরিমেল নিয়মাবলি
গ. ভাউচার          ঘ. বিবরণপত্র

৭৫. ভাউচার কে অনুমোদন করেন?    
ক. হিসাবরক্ষক    খ. ব্যবস্থাপক
গ. ক্যাশিয়ার        ঘ. পরিচালক

৭৬. চালানের ওপর ভিত্তি করে কোনটি লেখা হয়?    
ক. ক্রয় জাবেদা
খ. বিক্রয় জাবেদা
গ. ক্রয় জাবেদা ও বিক্রয় জাবেদা
ঘ. বহিঃ ফেরত বহি

৭৭. একটি চালান বহিতে কার স্বাক্ষর থাকে?    
ক. ক্রেতার     খ. ক্রেতার ও বিক্রেতার
গ. বিক্রেতার    ঘ. বাণিজ্যিক সংস্থার

৭৮. কে চালান তৈরি করে?    
ক. বিক্রেতা    খ. ক্রেতা
গ. সরকার      ঘ. মধ্যস্থতাকারী কারবারি

৭৯. চালানে কোনটি দেখানো হয় না?
ক. মালের বিবরণ    
খ. প্রাপকের ঠিকানা
গ. নগদ বাট্টা    
ঘ. টাকার অঙ্ক

৮০. বিক্রয় ফেরত লিপিবদ্ধ করার জন্য যে দলিল ব্যবহৃত হয় তাকে কী বলে?     
ক. ডেবিট ভাউচার    খ. ডেবিট নোট
গ. ক্রেডিট ভাউচার    ঘ. ক্রেডিট নোট

৮১. বিভিন্ন ব্যয়ের স্বপক্ষে কোনটি ব্যবহৃত হয়?    
ক. ক্রেডিট নোট    
খ. ক্রেডিট ভাউচার
গ. ডেবিট ভাউচার    
ঘ. ডেবিট নোট

৮২. ধারে ক্রয় করা পণ্য ফেরত দেওয়ার সময় কোন দলিলটির প্রয়োজন হয়?    
ক. ডেবিট ভাউচার    খ. ক্রেডিট ভাউচার
গ. ডেবিট নোট         ঘ. ক্রেডিট নোট

৮৩. ভাউচার কে প্রস্তুত করেন?    
ক. পরিচালক     খ. উপ-পরিচালক
গ. ম্যানেজার     ঘ. ক্যাশিয়ার

৮৪. নগদ মূল্যে পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে কোনটি ব্যবহৃত হয়?
ক. ক্যাশমেমো      খ. চালান
গ. ক্রেডিট নোট    ঘ. ডেবিট নোট

৮৫. ক্রয় ফেরতের জন্য কোন দলিল ব্যবহার করা হয়?    
ক. ভাউচার          খ. চালান
গ. ক্রেডিট নোট    ঘ. ডেবিট নোট

৮৬. ‘আয়’ করার জন্য যে দলিল ব্যবহৃত হয় তাকে কী বলা হয়?    
ক. ডেবিট ভাউচার    খ. ক্রেডিট ভাউচার
গ. ডেবিট নোট         ঘ. ক্রেডিট নোট

৮৭. ক্রেডিট ভাউচারে কয়জনের স্বাক্ষর থাকে?    
ক. তিনজনের     খ. চারজনের
গ. দুজনের         ঘ. একজনের

৮৮. ভাউচার হিসাবভুক্ত করার সময় এতে কে স্বাক্ষর করেন?
ক. মালিক        খ. হিসাবরক্ষক
গ. ব্যবস্থাপক    ঘ. ক্যাশিয়ার

৮৯. ডেবিট নোটের সাহায্যে লেখা হয়-        
ক. ক্রয় বই              খ. বিক্রয় বই
গ. ক্রয় ফেরত বই    ঘ. বিক্রয় ফেরত বই

উত্তর: ৭৪. গ, ৭৫. খ, ৭৬. গ, ৭৭. খ, ৭৮. ক, ৭৯. গ, ৮০. ঘ, ৮১. গ, ৮২. গ, ৮৩. ঘ, ৮৪. ক, ৮৫. ঘ, ৮৬. খ, ৮৭. খ, ৮৮. খ, ৮৯. গ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের ১৫টি প্রশ্নোত্তর, ১৩তম পর্ব, ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০২:০০ পিএম
সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের ১৫টি প্রশ্নোত্তর, ১৩তম পর্ব, ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট
ক্যাডেট কলেজের ছাত্রীরা প্যারেড করছে। প্রতীকী ছবি-সংগৃহীত


মডেল টেস্ট-সাধারণ জ্ঞান

প্রশ্ন: এক কথায় উত্তর লেখ।    
ক। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী কে ছিলেন? 
উত্তর: নুরুল আমিন।

খ। চরমপত্র নামে খ্যাত ব্যক্তিত্বের নাম কী? 
উত্তর: এম আর আখতার মুকুল।

গ। ‘সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড’ কবিতার রচয়িতা কে? 
উত্তর: অ্যালেন গিন্সবার্গ।

ঘ। পাক বাহিনীর আত্মসমর্পণের দলিল কোথায় স্বাক্ষরিত হয়? 
উত্তর: রেসকোর্স ময়দান।

ঙ। পৃথিবীতে সূর্য থেকে আলো আসে কোন পদ্ধতিতে? 
উত্তর: বিকিরণ পদ্ধতিতে।

আরো পড়ুন : সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের ১০টি প্রশ্নোত্তর, ১২তম পর্ব

চ। পেরিস্কোপ তৈরিতে কোন ধরনের দর্পণ ব্যবহৃত তৈরি হয়? 
উত্তর: সমতল দর্পণ।

ছ। মাটি দূষণের কারণ কী? 
উত্তর: নানা ধরনের বর্জ্য পদার্থ।

জ। ওজোন স্তরের কাজ কী? 
উত্তর: সূর্য থেকে ক্ষতিকর রশ্মি পৃথিবীতে আসতে বাধা দেওয়া।

ঝ। শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণ করার উপায় কয়টি? 
উত্তর: ৩টি।

ঞ। তথ্যপ্রযুক্তি কী? 
উত্তর: তথ্য দেওয়া নেওয়া কিংবা সংরক্ষণ করার পদ্ধতি।

প্রশ্ন: শূন্যস্থান পূরণ করো।     
ক। ---- শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। 
খ। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ---- । 
গ। সমতল দর্পণে আপতন কোণ এবং প্রতিফলন কোণ ---- । 
ঘ। মাটি, পানি, বায়ু এগুলো হলো ---- । 
ঙ। OMR এক ধরনের ----।

উত্তর: ক। ১৪ ডিসেম্বর শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। 
খ। মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ইন্দিরা গান্ধী। 
গ। সমতল দর্পণে আপতন কোণ এবং প্রতিফলন কোণ সমান। 
ঘ। মাটি, পানি, বায়ু এগুলো হলো পরিবেশের উপাদান। 
ঙ। OMR এক ধরনের ইনপুট ডিভাইস।

লেখক : অধ্যক্ষ, শহীদ ক্যাডেট একাডেমি
উত্তরা, ঢাকা

কবীর

রৌদ্রে লেখে জয় কবিতার ৪টি বর্ণনামূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, পঞ্চম শ্রেণির বাংলা

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০১:০০ পিএম
রৌদ্রে লেখে জয় কবিতার ৪টি বর্ণনামূলক প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, পঞ্চম শ্রেণির বাংলা
মুক্তিযোদ্ধারা হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন। প্রতীকী ছবি-সংগৃহীত


কবিতা: রৌদ্রে লেখে জয়

বর্ণনামূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: নিচের শব্দগুলো খালি জায়গায় বসিয়ে বাক্য তৈরি করো।
হানাদারদের, বর্গি, খাজনা
ক. সরকারকে---- দেওয়া সব নাগরিকের কর্তব্য।
খ. বহু পূর্বে বাংলায়--- এসে হানা দিত, মানুষ মারত, ধনসম্পদ লুট করত।
গ. -- পরাজিত করেই মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশকে স্বাধীন করেছিলেন।

উত্তর: ক. সরকারকে খাজনা  দেওয়া সব নাগরিকের কর্তব্য।
খ. বহু পূর্বে বাংলায় বর্গি এসে হানা দিত, মানুষ মরত, ধনসম্পদ লুট করত।
গ. হানাদারদের পরাজিত করেই মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশকে স্বাধীন করেছিলেন।

প্রশ্ন: এ দেশের মুক্তিসেনারা কাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন এবং কেন?
উত্তর: এ দেশের মুক্তিসেনারা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন। বাংলাদেশ দীর্ঘদিন পশ্চিম পাকিস্তানিদের অধীনে ছিল। পাকিস্তানি শাসকরা বহু বছর ধরে এ দেশের মানুষের ওপর অত্যাচার ও নিপীড়ন চালিয়েছে। পাকিস্তানি শাসকরা বাঙালির স্বাধীনতা, ভাষা ও ন্যায্য অধিকার থেকে চিরদিনের জন্য বঞ্চিত করতে চেয়েছিল। প্রিয় মাতৃভূমিকে এ অবস্থা থেকে রক্ষা করার জন্য মুক্তিসেনারা পাকিস্তানিদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিলেন।

আরো পড়ুন : রৌদ্র লেখে জয় কবিতার ৩টি প্রশ্নোত্তর

প্রশ্ন: মুক্তিযোদ্ধাদের কথা দেশের মানুষ কখনো ভুলবে না কেন?
উত্তর: মুক্তিযোদ্ধারা এ দেশের বীর সন্তান। মুক্তিযোদ্ধাদের কথা দেশের মানুষ কখনো ভুলবে না। কারণ, তারাই হানাদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন, জীবন দিয়েছেন।  পাক হানাদার বাহিনীকে মুক্তিযোদ্ধারা পরাজিত করায়, আমরা স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি।

প্রশ্ন: ‘বর্গি এল খাজনা নিতে, মানুষ মারল কত’—এ কথা দিয়ে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: বর্গিরা খাজনা নেওয়ার নাম করে এ দেশে এসে মানুষ মেরে, লুটতরাজ করে ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে-পুড়িয়ে বাঙালির ধনসম্পদ নিয়ে পালিয়ে যেত। উপরোক্ত উদ্ধৃতিতে এ কথাই বোঝানো হয়েছে।

লেখক : সহকারী শিক্ষক
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বসুন্ধরা শাখা, ঢাকা

কবীর