ঢাকা ২৫ মাঘ ১৪৩১, শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
শনিবার, ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৫ মাঘ ১৪৩১

রেইনকোট গল্পের ৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
রেইনকোট গল্পের ৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

গল্প : রেইনকোট

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর  

১। আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ১৯৪৩ সালের কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন?
ক. ১১ ফেব্রুয়ারি           খ. ১২ ফেব্রুয়ারি    
গ. ১৩ ফেব্রুয়ারি            ঘ. ১৪ ফেব্রুয়ারি  

উত্তর: খ. ১২ ফেব্রুয়ারি।

২।   আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের গ্রামের নাম কী?
ক. নুরালি        খ. নারুলি 
গ. গোটিয়া       ঘ. সারুলি

উত্তর:  খ. নারুলি।

৩। আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের মৃত্যুদিবস কোনটি?
ক. ২ জানুয়ারি, ১৯৯৭    খ. ৩ জানুয়ারি, ১৯৯৭
গ. ৪ জানুয়ারি, ১৯৯৭     ঘ. ৫ জানুয়ারি, ১৯৯৭

উত্তর: গ. ৪ জানুয়ারি, ১৯৯৭।

লেখক :  সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

কবীর

মানবকল্যাণে বিজ্ঞান/বিজ্ঞানের অবদান বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:৫২ এএম
মানবকল্যাণে বিজ্ঞান/বিজ্ঞানের অবদান বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এসএসসি বাংলা ২য় পত্র
এ আই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলতে মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে কৃত্রিম উপায়ে প্রযুক্তি নির্ভর করে যন্ত্রের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করাকে বোঝায়। ছবি- সংগৃহীত

প্রবন্ধ রচনা

মানবকল্যাণে বিজ্ঞান/দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান/ বিজ্ঞানের অবদান

ভূমিকা: মানুষের অনুসন্ধিৎসু চোখের কাছে প্রকৃতির রহস্য আজ উন্মোচিত। মানুষ তার যুগ-যুগান্তরের স্বপ্ন ও সাধনা দিয়ে প্রকৃতির বুকে সভ্যতার এই বিশাল ইমারত গড়ে তুলেছে। ইংরেজিতে আছে, ‘Man is the best of creature’. কাজেই মানুষের বুদ্ধিবৃত্তি আর চিন্তাশক্তির ক্ষমতা মানুষকে এই শ্রেষ্ঠত্ব দান করেছে। জীবন আর বিজ্ঞান আজ ওতপ্রোতভাবে জড়িত। মানব জীবনের কল্যাণে বিজ্ঞানের অবদানের উদাহরণ প্রতিনিয়ত প্রকাশ হচ্ছে। মানবসভ্যতার মূলে বিজ্ঞানের অবদান যে কত ব্যাপক তা প্রতিদিনের বিচিত্র অভিজ্ঞতা  ও আবিষ্কার থেকে লক্ষ করা যায়। বিজ্ঞানের জয়যাত্রার শেষ নেই। বিজ্ঞান আজ মানবসভ্যতার এক নিত্যসঙ্গী। দৈনন্দিন জীবনে মানুষ বিজ্ঞানের কল্যাণে সমৃদ্ধ ও উপকৃত হচ্ছে। বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেছেন,

“Science is reality 
Science is bonafide 
Science is your constant friend 
Science is always creative.”

বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য: বিজ্ঞানের উদ্দেশ্য ও ধারণা নিছক কল্পনাবিলাস নয়। একজন বিজ্ঞানী কোনো তত্ত্বকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম ও নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে অবশেষে সত্যে উপনীত হন। বিজ্ঞানের সাধনা যে নিছক কল্পনা নয় সে সম্পর্কে বিজ্ঞানী আইনস্টাইন বলেছেন, ‘এক কেজি ভর বিশিষ্ট কোনো পদার্থকে এবং একটি এক পয়সার মুদ্রাকে একই উচ্চতা থেকে একসঙ্গে ছেড়ে দিলে এক কেজি ভর বিশিষ্ট পদার্থটি আগে মাটি স্পর্শ করবে কিন্তু একজন বিজ্ঞানীর কর্তব্য তা যাচাই করে দেখা।’ সত্যি কথা হলো, এভাবে সত্যতা নির্ণয়ের নির্দেশনা দেয় বিজ্ঞান।  

বিজ্ঞান কথাটির অর্থ: সাধারণভাবে বিজ্ঞান কথাটির অর্থ বলতে বিশেষ জ্ঞানকে বোঝায়। অনুসন্ধিৎসু মানুষের বস্তুজগৎ সম্পর্কে ধারণা এবং বিচিত্র কৌশলে তার ওপর আধিপত্য বিস্তারের প্রচেষ্টা থেকে বিশ্বের অনেক জিনিস আবিষ্কার হয়েছে। এসব আবিষ্কারের পেছনে আছে কার্যকর সূত্র আর এ ধরনের যুক্তিযুক্ত আবিষ্কারকেই বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার বলে অভিহিত করা যায়। বিজ্ঞানের এই আবিষ্কার ঘটেছে মানুষের প্রয়োজনে। মানুষের অভাববোধ থেকে। মানুষের যাত্রাপথের সঙ্গে তাই বিজ্ঞান জড়িত। মানব জীবনের বিচিত্র গতির নিয়ন্ত্রক হলো বিজ্ঞান। মানবসভ্যতার বিকাশের সহায়ক হিসেবে কাজ করে বিজ্ঞান। মানবসভ্যতার অগ্রগতির পেছনে শক্তি সঞ্চার করে বিজ্ঞান মানুষের জীবনের সঙ্গে একাত্ম হয়ে গেছে। যতই দিন যাচ্ছে মানুষের নিরন্তর প্রয়োজন মেটানোর জন্য বিজ্ঞান আরও সৃষ্টিমুখর হয়ে উঠেছে।

বর্তমান যুগ বিজ্ঞানের যুগ: মানুষ বিশ্বের বুকে  দ্বিধাজড়িত পদক্ষেপকে বিজ্ঞানের অবদানের বদৌলতে সুদৃঢ় প্রতিষ্ঠিত করেছে তা সভ্যতার বিকাশের প্রেক্ষিতে বিপুল সফলতা লাভ করেছে। দীর্ঘপথ পাড়ি দিয়ে মানুষ আজ যে যুগে উপনীত হয়েছে তাকে বিজ্ঞানের যুগ বলে অভিহিত করা যায়। মানুষ বেড়েছে, তার প্রয়োজনও ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। এই ক্রমবর্ধমান চাহিদার প্রেক্ষিতে মানুষ বিজ্ঞানের অজস্র আবিষ্কারকে নিজের প্রয়োজনে কাজে লাগিয়ে জীবনকে সুখময় করে তুলেছে। বিজ্ঞানকে নানাভাবে প্রয়োগ করে মানুষ তার সভ্যতা সমৃদ্ধ করেছে। আজকের সভ্য জগতে বিজ্ঞানের ব্যবহার অবশ্যম্ভাবী। এখন বিজ্ঞান ছাড়া একটি মুহূর্তও চলে না। কারণ দৈনন্দিন জীবনে যা প্রয়োজন তা এখন বিজ্ঞানের অবদান থেকে লাভ করা যায়। সবকিছুতেই বিজ্ঞানের আধিপত্য  রয়েছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে এ যুগকে বিজ্ঞানের যুগ বলা যায়। 

আরো পড়ুন : বাংলাদেশের পর্যটনশিল্প বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ২য় পর্ব

বিজ্ঞানের জয়যাত্রা: যুগ-যুগান্তরের স্বপ্ন ও সাধনা দিয়ে মানুষ বিজ্ঞানের ওপর প্রভুত্ব আরোপ করেছে। মানুষের অক্লান্ত কর্মসাধনার ক্রমপরিণতি হচ্ছে বিংশ শতাব্দীকে অতিক্রম করে একবিংশ শতাব্দীতে যাত্রা। মানবসভ্যতার এই উন্নয়ন রচিত হয়েছে অনেক গবেষকের ত্যাগ-তিতিক্ষা, ব্যর্থতার হা-হুতাশ ভেদ করে। বিজ্ঞানের উন্নতির কারণে মানুষ আজ খনির অন্ধকারে আলো জ্বেলেছে; ঘুম ভাঙিয়েছে পাতালপুরীর ঘুমন্ত রাজকন্যার, দৈত্যপুরের বন্দিশালা থেকে তাকে মুক্ত করে এনে নিজের পরিকল্পনা অনুসারে সাজিয়েছে। উদ্ভাবন করেছে বিজ্ঞানে নব নব কৌশল ও প্রকরণ। পৃথিবীর শৈশবের জড়তা কাটিয়ে নিয়ে এসেছে যৌবনের অফুরন্ত কর্মশক্তি ও গতির উল্লাস। অন্যদিকে বিজ্ঞানের নতুন নতুন আবিষ্কারের ফলে মানুষ উচ্ছৃঙ্খল নদীস্রোতকে বশীভূত করে ঊষর মরু প্রান্তরকে  জলসিক্ত, চাষাবাদের উপযোগী করেছে। ভূগর্ভের সঞ্চিত সম্পদ পৃথিবীর মানুষের সম্ভাবনাকে করেছে উজ্জ্বল। বিজ্ঞান আজ আবিষ্কার দিয়ে ক্ষয়িঞ্চু বসুধাকে শস্যবতী করে তুলেছে। 

বিজ্ঞানের দান: উনিশ এবং বিশ শতকে মানুষ নতুন নতুন ও অভিনব আবিষ্কারের মাধ্যমে জীবনে আমূল পরিবর্তন এনেছে। জেমস ওয়াটের স্টিম ইঞ্জিন আবিষ্কার মানবজাতির সম্মুখে উন্নত সভ্যতার সূচনা করেছে। রোটারি, প্রেস, ফটো, অফসেট মেশিনের আবিষ্কারের ফলে মুদ্রণ জগতে এক অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। রাইট ভ্রাতৃদ্বয়ের উড়োজাহাজ আবিষ্কার, ভেখ মলারের মোটরসাইকেল, ইগন মিগস্কির হেলিকপ্টার, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এ আই প্রযুক্তিসহ বিজ্ঞানীদের সাফল্যমণ্ডিত আবিষ্কার যোগাযোগের ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখছে। উড়ন্ত ট্যাক্সি, আণবিক শক্তি, কম্পিউটার, রোবট ইত্যাদি আবিষ্কারের মাধ্যমে বিজ্ঞান মানুষের জীবনে অগ্রগতির ধারাকেই তুলে ধরেছে। 
দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান: বিজ্ঞানী মাদাম কুড়ি বলেছেন, আমার চোখে বিজ্ঞান অনিন্দ্যসুন্দর এবং আমরা সবাই এর সদস্য। প্রতিদিন মানুষ সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠা থেকে রাতে বিছানায় যাওয়ার আগ পর্যন্ত অকাতরভাবে বিজ্ঞানের দান গ্রহণ করছে। আমাদের অনেকেরই ঘুম ভাঙে ঘড়ির অ্যালার্ম শুনে। ঘুম থেকে উঠে দাঁতের মাজন, টুথপেস্ট, টুথব্রাশ তারপর হাতমুখ ধোয়ার জন্য শহরে বেসিন শাওয়ার আর গ্রামে টিউবওয়েল, দেশ-বিদেশের খবর দেখার জন্য নাশতার টেবিলে সংবাদপত্র থাকে। এ ছাড়া রেডিও, টেলিভিশন ইত্যাদি থেকে খবর জানা যায়। নাশতার টেবিলে থাকে স্টেইনলেস স্টিল, মেলামাইন, চিনামাটি ও কাচের তৈরি তৈজসপত্র। বাজারের জন্য ব্যাগ, পড়াশোনার জন্য বইখাতা, কাগজ-কলম। ঘর সাজানোর জন্য ওয়াল ম্যাট, বিভিন্ন ধরনের গৃহসজ্জা সামগ্রী। রান্নার জন্য ইলেকট্রিক হিটার, ওভেন, প্রেসার কুকার, গ্যাসের চুলা ইত্যাদি জিনিস পাওয়া যাচ্ছে। বিনোদনের জন্য সিনেমা, টেলিভিশন, ক্যাসেট ভিসিআর, ভিসিপি, ভিসিডি, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণের জন্য এয়ার কন্ডিশন, খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণের জন্য ফ্রিজ, রেফ্রিজারেটর, চলাচলের জন্য অত্যাধুনিক যানবাহন, যোগাযোগ ব্যবস্থার জন্য টেলিগ্রাম, ফ্যাক্স, ইন্টারনেট টেলিফোন প্রভৃতি বিভিন্ন ধরনের বৈজ্ঞানিক উপকরণের ওপর মানুষকে নির্ভর করতে হয়। তা ছাড়া বাসায় বা অফিসে সংকেত দেওয়ার জন্য কলিংবেল ব্যবহার করা হয়।   অর্থাৎ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব লক্ষ করা যায়। 

(বাকি অংশ আগামীকাল প্রকাশ করা হবে)

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে আবেদন শুরু ১৭ ফেব্রুয়ারি, ভর্তি পরীক্ষা ১০ মে

প্রকাশ: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:০০ এএম
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে আবেদন শুরু ১৭ ফেব্রুয়ারি, ভর্তি পরীক্ষা ১০ মে
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের বিভিন্ন বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

নতুন দুটি কলেজ যুক্ত করে আসন সংখ্যা বৃদ্ধিসহ মোট ১০টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কলেজে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিতে সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অধীন বস্ত্র অধিদপ্তর। 

আবেদনপত্র ও পরীক্ষার ফি জমা শুরুর তারিখ : ১৭ ফেব্রুয়ারি, সকাল ১০টা থেকে।

আবেদনপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখ: আগামী ৩১ মার্চ, বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

প্রবেশপত্র ডাউনলোড করার শুরুর তারিখ : আগামী ২৯ এপ্রিল সকাল ১০টা থেকে।

প্রবেশপত্র ডাউনলোডের শেষ তারিখ : আগামী ৯ মে, রাত ১২টা পর্যন্ত। রঙিন প্রিন্ট নিতে হবে।

আবেদন ফি: ১০০০ টাকা।

ভর্তি পরীক্ষার তারিখ: ১০ মে (শনিবার) ২০২৫, সকাল ১০টায় শুরু হবে। পরীক্ষা হবে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট।

নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ: ১৩ মে তারিখের মধ্য বস্ত্র অধিদপ্তরের ও কলেজগুলোর ওয়েবসাইট এবং নোটিশ বোর্ড।

ভর্তি পরীক্ষার বিষয়: গণিত ৬০, পদার্থবিজ্ঞান ৬০, রসায়ন ৬০, ইংরেজি ২০-সহ মোট ২০০ নম্বরে ভর্তি পরীক্ষা হবে। ২০২৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় নির্ধারিত সিলেবাস অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ভর্তি পরীক্ষা হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। ১০০ প্রশ্নের প্রতিটির মান ২ করে। পরীক্ষা হবে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিটে। প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য দশমিক ৫ নম্বর করে কাটা যাবে।

১০টি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হলো-
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, জোরারগঞ্জ, মিরসরাই, চট্টগ্রাম  
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পাবনা
টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, বেগমগঞ্জ, নোয়াখালী
শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, সি অ্যান্ড বি রোড, বরিশাল
শেখ কামাল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, সদর, ঝিনাইদহ
ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, পীরগঞ্জ, রংপুর
শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, গোপালগঞ্জ এবং
শেখ হাসিনা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, মেলান্দহ, জামালপুর
মাদারীপুর টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, শিবচর, মাদারীপুর
সিলেট টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, সিলেট।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তির সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি দেখতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন : 
https://dot.gov.bd/sites/default/files/files/dot.portal.gov.bd/notices/b33a024e_4b3d_465b_92b2_736d0ed0ab26/2025-01-30-07-40-50a7c88a7f4d5baf41d3ee4257818bb5.pdf

কবীর

বাংলাদেশ সম্পর্কিত ১০টি সাধারণ জ্ঞান, পর্ব-৪

প্রকাশ: ০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
বাংলাদেশ সম্পর্কিত ১০টি সাধারণ জ্ঞান, পর্ব-৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ছবি- সংগৃহীত

সাধারণ জ্ঞান

৩১। বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ কয় কক্ষবিশিষ্ট?
উত্তর: এক কক্ষবিশিষ্ট।

৩২। ঢাকা সর্বপ্রথম বাংলার রাজধানী হয় কোন সালে?
উত্তর: ১৬১০ সালে।

৩৩। পারমাণবিক ক্লাবের তালিকায় বিশ্বের কততম দেশ হিসেবে বাংলাদেশ যুক্ত হয়?
উত্তর: ৩৩তম দেশ।

৩৪। জাতীয় স্মৃতিসৌধের অপর নাম কী?
উত্তর: সম্মিলিত প্রয়াস।

৩৫। নজরুল মঞ্চ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর: বাংলা একাডেমিতে।

আরো পড়ুন :বাংলাদেশ সম্পর্কিত ১০টি সাধারণ জ্ঞান, পর্ব-৩

৩৬। জাতীয় স্মৃতিসৌধের ফলক কয়টি?
উত্তর: ৭টি।

৩৭। বাংলাদেশ জাতিসংঘের কততম সদস্য দেশ?
উত্তর: ১৩৬তম।

৩৮। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়?
উত্তর: ১৯২১ সালে।

৩৯। ‘সাগরকন্যা’কোন এলাকার ভৌগোলিক নাম?
উত্তর: পটুয়াখালী।

৪০। বাংলাদেশের প্রথম রেললাইন স্থাপিত হয় কত সালে?
উত্তর: ১৮৬২ সালে।

কবীর

প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যায়ের ১৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র

প্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
প্রাকৃতিক ভূগোল অধ্যায়ের ১৩টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি ভূগোল ১ম পত্র
জোয়ারভাটা প্রাকৃতিক ভূগোলের সমুদ্রবিদ্যা অংশের অন্তর্ভুক্ত। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

প্রথম অধ্যায় : প্রাকৃতিক ভূগোল

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১৭. ভূমিরূপবিদ্যার বিষয়বস্তু কোনটি?
ক) পানিচক্র     খ) জীবকূল
গ) জলবায়ু        ঘ) প্লেট সঞ্চালন

১৮. জোয়ারভাটা প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন অংশের অন্তর্ভুক্ত?
ক) ভূমিরূপবিদ্যা    খ) জলবায়ুবিদ্যা
গ) সমুদ্রবিদ্যা         ঘ) জীববিদ্যা

১৯. ভূগোলের কোন শাখায় প্রাণ ও পরিবেশের মিথস্ক্রিয়া পর্যালোচনা করা হয়?
ক) সমুদ্রবিদ্যা       খ) জলবায়ুবিদ্যা
গ) ভূমিরূপবিদ্যা    ঘ) বাস্তুবিদ্যা 

২০. ভূমিরূপবিদ্যার পরিসরভুক্ত হলো-
i. খনিজ ও শিলা    
ii. ভূমিরূপ ও আগ্নেয়গিরি
iii. মহীসোপান ও মহীঢাল
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii       খ) i ও iii
গ) ii ও iii      ঘ) i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ২১ ও ২২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

একাদশ শ্রেণির ছাত্রী প্রমি তার ভূগোল বই থেকে জানতে পেরেছে পৃথিবী বিভিন্ন অবস্থার মধ্য দিয়ে বর্তমান অবস্থায় পৌঁছেছে অর্থাৎ পৃথিবীতে জলভাগ, স্থলভাগ ও বায়ুমণ্ডলের উৎপত্তি হয়েছে।

২১. উদ্দীপকের বিষয়গুলো কোন ভূগোলে আলোচনা করা হয়?
ক) গাণিতিক    খ) মানব
গ) প্রাকৃতিক    ঘ) জ্যোতির্বিদ্যা

২২. পৃথিবী ওই অবস্থায় পৌঁছেছে- 
i.  তরল অবস্থার মধ্য দিয়ে    
ii. কঠিন অবস্থার মধ্য দিয়ে
iii. বাষ্পীয় অবস্থার মধ্য দিয়ে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii             খ) i ও iii
গ) ii ও iii            ঘ) i, ii ও iii

২৩. প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন শাখায় নদ-নদীর উৎপত্তি নিয়ে আলোচনা করা হয়?
ক) পানিবিদ্যা    খ) জলবায়ুবিদ্যা
গ) সমুদ্রবিদ্যা    ঘ) ভূমিরূপবিদ্যা

২৪. প্রাকৃতিক ভূগোলের উপাদান কোনটি?
ক) পানিচক্র    খ) বসতি
গ) নগরায়ণ      ঘ) শিল্পায়ন

২৫. নিচের কোন বিষয়টি জলবায়ু বিদ্যার অন্তর্ভুক্ত নয়?
ক) বায়ুপ্রবাহ        খ) বায়ু চাপ
গ) সমুদ্র স্রোত      ঘ) ঘূর্ণিবাত

২৬. বৃষ্টিপাত প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন শাখায় আলোচনা করা হয়?
ক) ভূমিরূপ        খ) সমুদ্র বিদ্যা
গ) জীব ভূগোল    ঘ) জলবায়ু বিদ্যা

২৭. নদীর উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ প্রাকৃতিক ভূগোলের কোন বিদ্যার মধ্যে পড়ে?
ক) ভূমিরূপ বিদ্যা    
খ) জলবায়ু বিদ্যা
গ) সমুদ্র বিদ্যা    
ঘ) জীবমণ্ডল

২৮. ‘পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রাকৃতিক ভূচিত্রাবলির বিজ্ঞানসম্মত পাঠই হলো প্রাকৃতিক ভূগোল।’ এটি কার সংজ্ঞা?
ক) রিচার্ড হার্টশোর্ন    
খ) ফ্রেডরিথ র‌্যাটজেল
গ) American Heritage Science Dictionary
ঘ) ফেরেল

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ২৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

‘ক’ শাখাটি ভূ-অভ্যন্তরের গঠন ও উপাদান, খনিজ ও শিলা, পর্বত, সমভূমি, মালভূমি প্রভৃতি বিষয় নিয়ে কাজ করে। এ শাখা অধ্যয়ন করলে ওই বিষয়গুলো বিস্তারিত জানা যায়।
২৯. ‘ক’ শাখা বলতে উদ্দীপকে কোনটি নির্দেশ করা হয়েছে?
ক) জলবায়ুবিদ্যা    খ) ভূমিরূপবিদ্যা
গ) সমুদ্র ভূগোল    ঘ) জীব ভূগোল

উত্তর: ১৭. ঘ, ১৮. গ, ১৯. ঘ, ২০. ক, ২১. গ, ২২. খ, ২৩. ঘ, ২৪. ক, ২৫. গ, ২৬. ঘ, ২৭. ক, ২৮. গ, ২৯.খ।

লেখক : প্রভাষক
ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

কবীর

বাংলাদেশের কৃষি অধ্যায়ের ২৩টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এইচএসসি অর্থনীতি ২য় পত্র

প্রকাশ: ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
বাংলাদেশের কৃষি অধ্যায়ের ২৩টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এইচএসসি অর্থনীতি ২য় পত্র
বাংলাদেশের প্রধান ধান চাষ বোরো। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

দ্বিতীয় অধ্যায় : বাংলাদেশের কৃষি 

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

১. মানবসভ্যতার যাত্রা শুরু হয় কী দিয়ে? 
উত্তর: কৃষি।

২. কৃষি কোন ধরনের উৎপাদন প্রক্রিয়া? 
ত্তর: জৈবিক ও প্রাথমিক প্রক্রিয়া।

৩. ‘সাদা সোনা’ (White Gold) বলা হয় কোনটিকে? 
উত্তর: চিংড়িকে।

৪. পৃথিবীর প্রাচীন পেশা কোনটি? 
উত্তর: কৃষি কাজ।

৫. বাংলাদেশে কৃষির উপখাত কয়টি? 
উত্তর: তিনটি।

৬. কৃষিতে কয় ধরনের ফসল উৎপাদন হয়?
উত্তর: দুই ধরনের।

৭. মধ্যমেয়াদি কৃষি ঋণের সময়কাল কত বছর? 
উত্তর: ১-৫ বছর।

৮. সবচেয়ে বেশি মাশরুম চাষ হয় কোন দেশে? 
উত্তর: চীনে।

৯. মালিকানা ভিত্তিতে কৃষি খামার কত প্রকার? 
উত্তর: তিন প্রকার।

১০. ফসল উৎপাদনের ভিত্তিতে কৃষি খামার কত প্রকার? 
উত্তর: তিন প্রকার।

১১. BADC-এর পূর্ণরূপ কী? 
উত্তর: Bangladesh Agricultural Development Corporation.

১২. BRRI এর পূর্ণরূপ কী? 
উত্তর: Bangladesh Rice Research Institute.

১৩. Biotechnology শব্দটি সর্বপ্রথম কে ব্যবহার করেন? 
উত্তর: কার্ল এরিক।

১৪. Golden Fiber বলা হয় কাকে? 
উত্তর: পাট।

১৫. Agriculture Holding বলতে বোঝায়-
উত্তর: কৃষি জোত।

১৬. কৃষকের আওতাধীনে আবাদযোগ্য কৃষি জমির পরিমাণকে কী বলে? 
উত্তর: কৃষি জোত।

১৭. কৃষকরা স্বেচ্ছায় পরস্পরের জমি একত্রিত করে যে খামার গড়ে তোলে তাকে বলা হয়- 
উত্তর: সমবায় খামার।

১৮. যে খামারে একাধিক কৃষিপণ্য উৎপাদন হয় তাকে কী বলে? 
উত্তর: বহুমুখী খামার।

১৯. একই জমিতে পরিবর্তন করে ভিন্ন ভিন্ন ফসল উৎপাদন করাকে কী বলে?
উত্তর: শস্য বহুমুখীকরণ।

২০. আদর্শ খামারের সর্বনিম্ন আয়তন কত? 
উত্তর: তিন একর।

২১. বন্যাপ্রবণ এলাকায় ব্যবহৃত ধান বীজ কোনটি? 
উত্তর: ব্রি ধান-৫২।

২২. কৃষি ঋণের উৎস কয়টি? 
উত্তর: দুটি।

২৩. বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য মূলত দায়ী কে? 
উত্তর: মানুষ।

লেখক : প্রভাষক
ভাষা সৈনিক অজিত গুহ মহাবিদ্যালয়, কুমিল্লা

কবীর