ঢাকা ৬ ফাল্গুন ১৪৩১, বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৬ ফাল্গুন ১৪৩১

শ্রমের মর্যাদা বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
শ্রমের মর্যাদা বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র
নারী শ্রমিকরা শারীরিক শ্রম করে অর্থ উপার্জন করে সংসার চালায়। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

প্রবন্ধ রচনা

শ্রমের মর্যাদা

ভূমিকা:        ‘... a hard working street
cleaner is a better man
than a lazy scholar.’
অণু থেকে অট্টালিকা পর্যন্ত বিশ্বসভ্যতার প্রতিটি সৃষ্টির মূলে রয়েছে শ্রম। মানুষ তার মেধা, শক্তি ও শ্রম দিয়ে তার অভাব পূরণ করে। শ্রমের মাধ্যমে মানুষ তার অবস্থানকে সুদৃঢ় করে। পরিশ্রমের মাধ্যমে মানুষ তার ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটায়। এজন্য বলা হয়, ‘পরিশ্রম সৌভাগ্যের চাবিকাঠি।’
তাই আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে বলেছেন-
‘মানুষের জন্য শ্রম ছাড়া কিছুই নেই।’
শ্রম কী: কবির ভাষায়-

‘নমি আমি প্রতিজনে, আদ্বিজ চন্ডাল, 
প্রভু, ক্রীতদাস। 
সিন্ধুমূলে জলবিন্দু-বিশ্বমূলে অণু; 
সমগ্রে প্রকাশ। 
নমি কৃষি তন্তুজীবী স্থপতি, তক্ষক, 
কর্ম, চর্মকার।’

শারীরিক ও মানসিক উভয়ের এমন একটি শক্তি যা দিয়ে নির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের ফলে মানুষ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন করে। পরিশ্রমের মাধ্যমে ব্যক্তি বা জাতি সাফল্যের স্বর্ণশিখরে আরোহণ করতে পারে আবার পরিশ্রম বিমুখ হলে  ওই ব্যক্তি বা জাতির পতন অনিবার্য। শ্রম বলতে কায়িক ও মানসিক উভয় প্রকার পরিশ্রমকে বোঝায়।

শ্রমের শ্রেণিবিভাগ: মানব সমাজে দুই ধরনের শ্রমেরই মূল্য আছে। সব ধরনের শ্রমকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
(১) দৈহিক শ্রম ও (২) মানসিক শ্রম।

দৈহিক শ্রম: যারা দেহ খাটিয়ে পরিশ্রম করে, তাদের শ্রমকে দৈহিক শ্রম বলে। জগতের সব জীবকেই বেঁচে থাকার জন্য কম-বেশি শারীরিক মানসিক শ্রম দিতে হয়। সৃষ্টিকর্তা আমাদের শারীরিক শ্রমের জন্য হাত-পা ইত্যাদি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দিয়েছেন। শারীরিক শ্রম আত্মসম্মানের পরিপন্থি নয় বরং সমাজে প্রতিষ্ঠা লাভের প্রধান উপায়। তাই কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন-

“শ্রম-কিণাঙ্ক-কঠিন যাদের নির্দয় মুঠি-তলে
ত্রস্তা ধরণী নজ্‌রানা দেয় ডালি ভরে ফুলে ফুলে”

মানসিক শ্রম: মানসিক শ্রম ছাড়া মানসিক উন্নতি সম্ভব নয়। বৈজ্ঞানিক, দার্শনিক, সাহিত্যিক, চিকিৎসক, রাজনীতিবিদ, শিল্পীর পরিশ্রম মূলত মানসিক। তবে তাদের এই মানসিক শ্রমকে বাস্তবে রূপায়িত করতে গিয়ে তারা কায়িক শ্রমও করে থাকেন। শ্রমবিমুখ ব্যক্তির মনে কখনো সুচিন্তা উদয় হয় না। কথায় আছে- “অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা।”

শ্রমের প্রয়োজনীয়তা: Virgil বলেন, ‘The dignity of labour makes a man self confident and high ambitious. So, the evaluation of labour is essential.’ ঠিকই মানবজীবনে শ্রমের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। মানুষ নিজেই তার নিজের ভাগ্যের নির্মাতা। আর এই ভাগ্যকে নির্মাণ করতে হয় নিরলস শ্রম দিয়ে। মানবজীবন অত্যন্ত কর্মমুখর। বহু প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে যুদ্ধ করে তাকে জীবনের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হয়। শ্রম ছাড়া জীবনের উন্নতি কল্পনা মাত্র। ছোট হোক বা বড় সবারই কাজের প্রয়োজন আছে এবং যার যার দায়িত্ব যথাযথ পালনের মধ্যে জীবনের সুখকর অস্তিত্ব নির্ভরশীল। জীবনের উন্নতির চাবিকাঠি পরিশ্রমের মধ্যে বিদ্যমান। তাই সবাই সব রকম কাজের প্রতি সমান আগ্রহ দেখিয়ে থাকে। জীবনের সঙ্গে শ্রমের একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। মানব জীবনের শ্রমের এই বিশেষ গুরুত্ব দেখাতে গিয়ে কবি বলেছেন-

‘চাষী ক্ষেতে চালাইছে হাল,
তাঁতি বসে তাঁত বোনে জেলে ফেলে জাল-
বহুদূর প্রসারিত এদের বিচিত্র কর্মভার,
তারি পরে ভর দিয়ে চলিতেছে সমস্ত সংসার।’

উন্নত দেশে শ্রমের মর্যাদা: ‘Work is the basis of self respect’ পৃথিবীর উন্নত দেশগুলো একমাত্র শ্রমের মর্যাদা ও মূল্যায়নের গুণেই উন্নতির উচ্চ শিখরে আরোহণ করতে পেরেছে। খন্দকার মুহাম্মদ ইলিয়াসের ভাষায়- ‘শ্রমিকের শ্রম মানব সভ্যতার জনক।’
আমেরিকা, রাশিয়া, জার্মানি, চীন, জাপান, ভারত প্রভৃতি দেশের মানুষের শ্রমের কারণে, ওই সব দেশ  আজ উন্নতির উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পেরেছে। শ্রমকে তারা খুবই মর্যাদা দেয়। তারা কোনো কাজকেই ছোট, ঘৃণ্য ও অপমানজনক মনে করে না। তাদের স্লোগান হচ্ছে-

‘পরিশ্রমের দ্বারা উন্নতি করো অথবা নিপাত যাও।’

সুতরাং বলা যায় যে, উন্নয়নের জন্য শ্রমকে তারা নিজেদের চিন্তা-চেতনা, আশা-আকাঙ্ক্ষা, ধ্যান-ধারণার সঙ্গে একাত্ম করে নিয়েছে।

বাংলাদেশে শ্রমের মর্যাদা: ‘Luck Is What Happens When Preparation Meets Opportunity.’ বাংলাদেশে শ্রম প্রধানত বর্ণগত। যারা উঁচু বর্ণের তারা কোনো কাজ করে না। নিচু বর্ণের লোকেরা দৈহিক পরিশ্রমের কাজ করে। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, কায়িক শ্রমের প্রতি আমাদের দেশের মানুষের এক ধরনের ঘৃণা রয়েছে। ফলে এ দেশের শিক্ষিত সমাজের একটা বিরাট অংশ কায়িক শ্রম থেকে দূরে সরে থাকে। শিক্ষিত ও অভিজাত শ্রেণির লোকেরা মনে করেন দৈহিক শ্রম তাদের জন্য নয়। ইংরেজিতে একটি প্রবাদ আছে- ‘Idle brain is the devils workshop’.

(বাকি অংশ আগামীকাল প্রকাশ করা হবে)

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, উত্তরা, ঢাকা

কবীর

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য/সৌন্দর্য্য বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য/সৌন্দর্য্য বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ১ম পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র
বাংলাদেশের পল্লীগ্রামের শস্য-শ্যামল প্রান্তর দেখে আমাদের শরীর ও মন মুগ্ধ হয়ে যায়। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

প্রবন্ধ  রচনা

বাংলাদেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য/ সৌন্দর্য 

ভূমিকা: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মধ্যেই প্রত্যেক দেশের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য ও রূপ ফুটে ওঠে। সব দেশের মানুষ তার প্রকৃতিকে আপন করে নেয়, নিবিড়ভাবে ভালোবাসে। বাংলাদেশের প্রকৃতিও অন্যান্য বৈশিষ্ট্য নিয়ে আমাদের কাছে ধরা দেয়। আমরা দেশের রূপ-সৌন্দর্যে বিমুগ্ধ হই। প্রকৃতিপ্রেমী হনর ডি ব্যালজাক বলেছেন, ‘প্রকৃতির ভালোবাসাই একমাত্র ভালোবাসা, যা মানবিক আশা-আকাঙ্ক্ষাকে প্রতারিত করে না।’ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপূর্ব লীলাভূমি এ দেশকে যেন বিধাতা সব সৌন্দর্য উজাড় করে দিয়েছেন। ফুলে-ফলে, শস্যে ভরা এ দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে কবি বলেছেন-

“কোন বনেতে জানি নে ফুল,
গন্ধে এমন করে আকুল
কোন গগনে ওঠে রে চাঁদ এমনি হাসি হেসে
আঁখি মেলে তোমার আলো
প্রথম আমার চোখ জুড়ালো,
ওই আলোতেই নয়ন রেখে মুদব নয়ন শেষে”

দেশকে ভালোবাসার এ আবেগ ও উচ্ছ্বাসপূর্ণ কবির বাণী সার্থক। এ দেশের অনুপম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে  মুগ্ধ হয়ে  অনেক কবি বিভিন্ন দেশাত্মবোধক সংগীত রচনা করেছেন।  

এ দেশের ভূ-প্রকৃতি: পল্লী প্রকৃতির  অপরূপ সৌন্দর্যের পাশাপাশি এ দেশের উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে রয়েছে পাহাড়িয়া বনভূমি। এ দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমে সমুদ্র-সমতলে অবস্থিত খুলনার সুন্দরবন সৌন্দর্যের এক মোহনীয় লীলাভূমি। ময়মনসিংহের পূর্ব প্রান্তে সুসং ও গারো পাহাড় যেন নীল দিগন্তের সঙ্গে মিতালি করেছে। পার্বত্য চট্টগ্রামের গহীন প্রান্তরে সবুজ পর্বতশ্রেণি উন্নত শির তুলে দাড়িয়ে আছে। ঢাকা ও ময়মনসিংহের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে রয়েছে ঢেউ দোলানো মধুপুর আর ভাওয়াল গড়ের বন। সিলেটের টিলায় টিলায় চা গাছের সাজানো বাগান যেন সবুজের  সিঁড়ি। বাংলাদেশের দক্ষিণে অনেকগুলো দ্বীপ আছে। নারকেল-সুপারি গাছের দীর্ঘ সারি সেখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে নতুন রূপ দান করেছে।

আরো পড়ুন : পরিবেশ দূষণ ও প্রতিকার বিষয়ক প্রবন্ধ রচনা, ৩য় পর্ব

আবহাওয়া ও জলবায়ু: জলবায়ু দেশের প্রকৃতি গঠনে বিশেষভাবে সাহায্য করে। বাংলাদেশের আবহাওয়া নাতিশীতোষ্ণ। গ্রীষ্মের  আবহাওয়ার নানা রূপ দেখা যায়। চৈত্র-বৈশাখে প্রচণ্ড গরম পড়ে। প্রকৃতি তখন রুক্ষ ও শুষ্ক থাকে। বর্ষায় গরম কিছুটা কমে যায়। বর্ষার আগমনে গাছের পাতায় পাতায়, তৃণ দলে ও ফসলে সবুজ খেলা করে। এ সময় প্রকৃতি স্নিগ্ধ রূপ ধারণ করে। শরতে সবুজের মেলা বসে মাঠের বুকে। শরতে কাশবন সাদা ফুলে ফুলে ভরে যায়; ধানখেতের শ্যামল রূপ আমাদের মনকে  জুড়িয়ে দেয়। শরতের শেষে হেমন্ত আসে পাকা ধানের খবর নিয়ে। আমন ধান কাটায় কৃষকরা ব্যস্ত হয়ে পড়ে। নতুন ধান পেয়ে গ্রামের ঘরে ঘরে শুরু হয় নবান্নের উৎসব। প্রকৃতিতে এরপর শীতের আগমনি বার্তা শুরু হয়। রাতে শিশির পড়া শুরু হয়। শীতের উপস্থিতিতে প্রকৃতির রংবদল  হতে শুরু করে। এ সময় গাঁদা, সূর্যমুখী, রজনিগন্ধা, ডালিয়া প্রভৃতি ফুল ফোটার ফলে প্রকৃতি যেন তার জীর্ণতাকে ঢাকার প্রয়াস পায়। এরপর আসে ঋতুরাজ বসন্ত। তখন  গাছে গাছে নতুন নতুন পাতা দেখা যায়। মাঠে মাঠে সবুজ ঘাস আর চারদিকে শিমুল, পলাশ, অশোক, কৃষ্ণচূড়া প্রভৃতি ফুল প্রকৃতিতে যে সৌন্দর্যের প্রকাশ ঘটায় তার কোনো তুলনা হয় না। 

গ্রাম্য দৃশ্য: কুটির ঘেরা পল্লীগ্রাম যেন প্রকৃতির শোভামন্ডিত এক একটি  নিকেতন। যে দিকেই তাকাই না কেন, দেখা যায় সবুজ মাঠ, ফুল-ফলময় বৃক্ষে-তৃণ গুল্মশোভিত গাছের মনোরম শোভা আর শস্য-শ্যামল ক্ষেত্র। এ অপূর্ব সৌন্দর্য সবাইকে মুগ্ধ করে। আর চারদিকের শস্য-শ্যামল প্রান্তর দেখে আমাদের শরীর ও মন মুগ্ধ হয়ে যায়। মাঠে সবুজের সমারোহ আর দীঘির পানিতে হাঁসের বিচরণ, সত্যি এক অপরূপ দৃশ্য। গ্রামের রাস্তার পাশে সারি সারি তাল ও নারকেল গাছ মনকে অন্যরকম ভালো লাগায় ভরিয়ে দেয়। তাইতো কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষায়-

‘অবারিত মাঠ, গগন-ললাট চুমে তব পদ-ধূলি,
ছায়া-সুনিবিড় শান্তির নীড় ছোট ছোট গ্রামগুলি।
পল্লবঘন আম্রকানন, রাখালের খেলাগেহ।
স্তব্ধ অতল দীঘি-কালোজল, নিশীথ-শীতল স্নেহ’

পল্লীগ্রামের গোধূলি লগ্নের দৃশ্য সবচেয়ে মনোহর। রাখালরা গরু নিয়ে মাঠ থেকে ফিরে আসে। দিনের কাজ শেষ করে মানুষ যেমন ঘরে ফেরে তেমনি পাখিরা নীড়ে ফিরে যায়। কুলবধূরা দলবেঁধে নদী থেকে পানি নিয়ে ফিরে যায়। চমৎকার এ দেশ আর এ দেশের মানুষ। তাইতো এ  দেশের কৃষক লাঙল ঠেলতে ঠেলতে গান ধরে- 

‘মন তুমি কৃষিকাজ জান না, মন মানব জনম রইল পতিত, আবাদ করলে ফলত সোনা।’

নদ-নদীর দৃশ্য: এ দেশকে বলা হয় নদীমাতৃক দেশ। নদীমাতৃক বাংলাদেশের বুক চিরে বয়ে যাওয়া অসংখ্য নদ-নদী এ দেশের প্রকৃতিকে সুন্দর করে তুলেছে। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, কর্ণফুলী, শীতলক্ষ্যা প্রভৃতি নদী বাংলাদেশের বুকের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়ায় এ দেশের সমভূমি সুজলা-সুফলা, শস্য শ্যামলা হয়েছে। নদীর বুকে যখন সারি সারি ডিঙি নৌকা, মহাজনি নৌকা পাল তুলে এবং লঞ্চ স্টিমারগুলো ধোঁয়া উদগিরণ করতে করতে চলতে থাকে, তখন এরূপ অপূর্ব শোভা দেখে মন খুশিতে ভরে যায়। তাইতো এ দেশের মাঝিরা নদীর স্রোতে নৌকা ভাসিয়ে উদাস মনে গান করে-

‘মন মাঝি তোর বৈঠা নেরে, আমি আর বাইতে পারলাম না’

(বাকি অংশ আগামীকাল প্রকাশ করা হবে)

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

Unit-7, Lesson-3-এর ১০টি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র

প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:০০ পিএম
Unit-7, Lesson-3-এর ১০টি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ১ম পত্র
জাঙ্ক ফুড বা ফাস্ট ফুড জনপ্রিয় খাদ্য হিসেবে অনেকের কাছে পছন্দনীয় হয়ে উঠেছে। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত
Unit-7, Lesson-3
 
1. Read the passage and answer question A.
 
A plate of hot French fries and a huge burger with hot cheese oozing out of it, with a carbonated drink, looks like a treat! This calorie-rich junk food does look mouth-watering but is known to be nutritionally poor. Junk food or fast food has become an increasingly popular food choice. Ideally, junk foods are defined as processed foods with negligible nutrient value and are often high in salt, sugar and fat. But we often confuse fast foods with junk foods. How are they different? Or what is junk food really?
Junk foods are processed foods consisting of high calories, but that is considered only a broad umbrella. These foods are prepared in a way that they look appealing and are enjoyable so you are chemically programmed to ask for more. According to Dr. Sunali Sharma, a dietician and Nutritionist, “Commercial products including salted snack foods, chewing gum, candy, sugary desserts, fried fast food and sweetened carbonated beverages that have little or no nutritional value but are high in calories, salt and fats may be considered junk foods. Though not all fast foods are junk foods, a great number of them are. For instance, a salad may be fast food but is definitely not junk food. Some foods like burgers, pizzas and tacos may alternate between junk and healthy categories depending on the ingredients, calories and process of manufacturing.”
 
A. Choose the correct answer from the alternatives. 
        
(a) According to the passage, the word ‘treat’ is ---.
i. a verb ii. a noun iii. an adjective iv. an adverb 
Ans: ii. a noun.
 
(b) Mouth-watering foods are --- .
i. appetizing ii. lucrative iii. stale iv. instigating
Ans: i. appetizing.
 
 
(c) ‘Negligible nutrient value’ refers to --- of nutrition.
i. absence ii. abundance iii. shortage iv. presence
Ans: iii. shortage.
 
(d) People often take fast foods --- junk foods.
i. like ii. against iii. with iv. for 
Ans: iv. for.
 
(e) High calories of junk foods have been mentioned in the passage as ---. 
i. harmful ii. congenial iii. inclement iv. positive
Ans: i. harmful.
 
(f) These foods look appealing because of the process of ---. 
i. baking ii. cooking iii. presentation iv. preparation
Ans: iv. preparation.
 
(g) The word ‘programmed’ in the passage may be replaced with ---.
i. enticed ii. submitted iii. prepared iv. arranged
Ans: iii. prepared.
 
(h) Nutrition and calories are --- to each other.
i. reciprocal ii. interdependent iii. opposite iv. dissimilar
Ans: iii. opposite.
 
(i) Foods may be categorized according to ---.
i. calories 
ii. ingredients and calories 
iii. ingredients, calories and process 
iv. calories and process
Ans: iii. ingredients, calories and process.
 
(j) --- fast foods may be called junk foods. 
i. Some ii. Several iii. All iv. Many
Ans: iv. Many.
 
লেখক : সহযোগী অধ্যাপক ইংরেজি বিভাগ
ঢাকা কমার্স কলেজ, ঢাকা
 
কবীর

 

‘গ’ ইউনিট, হিসাববিজ্ঞান বিষয়ের ৭টি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট

প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
‘গ’ ইউনিট, হিসাববিজ্ঞান বিষয়ের ৭টি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট
ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষা দিতে পরীক্ষা কেন্দ্রে যাচ্ছে । ছবি- সংগৃহীত

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট : ‘গ’ ইউনিট- হিসাববিজ্ঞান

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ‍ও উত্তর

১। কোনো কোম্পানির মোট আয় ৪৮,০০০ টাকা; নিট বিক্রয় ৪,০০,০০০ টাকা এবং গড় সম্পত্তির মূল্য  ৬,০০,০০০ টাকা; ওই কোম্পানির মোট মুনাফার হার হবে- 
(ক) ১২% (খ) ১১% 
(গ) ৬% (ঘ) ৮% 
(ঙ) ১০%

উত্তর: (ক) ১২%।

২। মৌলিক হিসাব সমীকরণ যেভাবে প্রকাশ করা হয়-
(ক) A - L = E    
(খ) L + E = A    
(গ) A - E = L    
(ঘ) A = L + E    
(ঙ) A = E + L + I

উত্তর: (ঘ) A = L + E।

৩। মেশিন স্থাপনের জন্য ২০,০০০ টাকা মজুরি খরচ হয়, যার জন্য ডেবিট করতে হবে-
(ক) মূলধন হিসাব     (খ) মেরামত হিসাব     
(গ) মজুরি হিসাব      (ঘ) অবচয় হিসাব     
(ঙ) যন্ত্রপাতি হিসাব

উত্তর: (ঙ) যন্ত্রপাতি হিসাব।

আরো পড়ুন : ব্যবসায় নীতি ও প্রযোগ বিষয়ের ৬টি প্রশ্নোত্তর, ১৩তম পর্ব

৪। দুজন অংশীদারের মুনাফা বণ্টন অনুপাত ৫:২। তৃতীয় জনকে ১/৩ অংশ মুনাফা বণ্টনের চুক্তিতে তারা ব্যবসায়ে নতুন অংশীদার হিসেবে গ্রহণ করলে মুনাফার নতুন অনুপাত কত হবে? 
(ক) ৪:১০:৭     (খ) ১০:৪:৭     
(গ) ৭:৪:১০     (ঘ) ৪:৭:১০     
(ঙ) ৭:১০:৪

উত্তর: (খ) ১০:৪:৭।

৫। কোনো গ্রাহককে ধারে দেওয়া সেবা, হিসাব সমীকরণে নিচের প্রভাব ফেলবে-
(ক) সম্পদ বাড়বে ও মালিকের স্থিতি হ্রাস পাবে     
(খ) দেনা বাড়বে ও মালিকের স্থিতি বাড়বে 
(গ) ফার্মের সম্পদ ও মালিকের স্থিতি বাড়বে    
(ঘ) ফার্মের সম্পদ ও দেনা বাড়বে
(ঙ) দেনা বাড়বে ও মালিকের স্থিতি কমবে

উত্তর: (গ) ফার্মের সম্পদ ও মালিকের স্থিতি বাড়বে।

৬। পুঞ্জীভূত অবচয় যন্ত্রপাতি হলো-
(ক) সম্পত্তি     (খ) খরচ     
(গ) দায়           (ঘ) বিপরীত সম্পত্তি     
(ঙ) মালিকানা স্বত্ব

উত্তর: (ঘ) বিপরীত সম্পত্তি।

৭। মামুন ও মারুফ একটি অংশীদারি কারবারের দুজন অংশীদার। ওই কারবারের নিট মুনাফা ৫৭,০০০ টাকা। চুক্তি অনুসারে মামুন ও মারুফের বেতন যথাক্রমে ১৫,০০০ টাকা ও ১২,০০০ টাকা। বাকি মুনাফা যদি ৬০:৪০ অনুপাতে তাদের মধ্যে বণ্টন করা হয় তবে মামুন ও মারুফ যথাক্রমে কত টাকা পাবে?
(ক) ৪৮,০০০ টাকা ও ৯,০০০ টাকা    
(খ) ৩৩,০০০ টাকা ও ২৪,০০০ টাকা    
(গ) ২২,৮০০  টাকা ও ৩৪,০০০ টাকা    
(ঘ) ৩৪,২০০ টাকা  ও ২২,৮০০ টাকা    
(ঙ) ২৪,০০০ টাকা ও ৩৩,০০০ টাকা

উত্তর: (খ) ৩৩,০০০ টাকা  ও ২৪,০০০ টাকা।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

আলোর প্রতিসরণ অধ্যায়ের ৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান

প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৫:০০ পিএম
আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:২৭ পিএম
আলোর প্রতিসরণ অধ্যায়ের ৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৪র্থ পর্ব, এসএসসি পদার্থবিজ্ঞান
আলো ফোকাস তলের ক্ষেত্রে প্রধান ফোকাসের মধ্য দিয়ে যায় ও প্রধান অক্ষের সঙ্গে লম্বভাবে যায়। প্রতীকী ছবি-সংগৃহীত

নবম অধ্যায় : আলোর প্রতিসরণ

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ‍ও উত্তর

২৯। আলো ফোকাস তলের ক্ষেত্রে-
i) প্রধান ফোকাসের মধ্য দিয়ে যায়
ii) বক্রতার ব্যাসার্ধ দিয়ে ছেদ করে যায়
iii) প্রধান অক্ষের সঙ্গে লম্বভাবে যায়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii     খ) ii ও iii    
গ) i ও iii     ঘ) i, ii ও iii

৩০। অসীম দূরত্বে উত্তল লেন্সের সামনে রাখা একটি বস্তুর প্রতিবিম্ব-
i) বাস্তব ও উল্টো হবে
ii) অত্যন্ত খর্বিত হবে
iii) বক্রতার কেন্দ্রে অবস্থান করবে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii     খ) ii ও iii    
গ) i ও iii     ঘ) i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩১ ও ৩২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

রবিনদের আকুরিয়ামের গাছগুলো দেখতে খুব সুন্দর। নাহিদ রবিনদের বাসায় বেড়াতে এসে মাছগুলো পছন্দ হওয়ায় একটিকে ধরতে গিয়ে দেখল মাছটি প্রকৃত অবস্থানে নেই।

৩১। আলোর কোন ধর্মের কারণে অ্যাকুরিয়ামের মাছ দেখতে পাওয়া যায়?
ক) প্রতিফলন    খ) প্রত্যাবর্তন
গ) প্রতিসরণ    ঘ) ব্যতিচার

আরো পড়ুন : আলোর প্রতিসরণ অধ্যায়ের ৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব

৩২। মাছটির প্রকৃত অবস্থানে না থাকার কারণ-
i) হালকা মাধ্যম থেকে আলোর ঘন মাধ্যমে প্রবেশ
ii) আলোর ঘন মাধ্যম থেকে হালকা মাধ্যমে প্রবেশ
iii) আপতন কোণ < প্রতিসরণ কোণ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii     খ) i ও iii    
গ) ii ও iii     ঘ) i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৩৩ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

চোখের উপাদানগুলোর কয়েকটি মিলে অভিসারী লেন্সের মতো কাজ করে। আবছা আলোতে আমরা একটি বস্তুকে দেখার আগে বস্তুটির প্রতিবিম্ব প্রথমে রেটিনা ও পরে মস্তিষ্কে সৃষ্টি হয়।

৩৩। আবছা আলোতে নিচের কোনটি সংবেদনশীল হয়?
ক) অ্যাকুয়াস হিউমার    খ) ভিট্রিয়াস হিউমার
গ) রড কোষ                  ঘ) কোণ কোষ

উত্তর: ২৯. গ, ৩০. ক, ৩১. গ, ৩২. গ, ৩৩. গ।

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক
গবর্নমেন্ট সায়েন্স হাই স্কুল, তেজগাঁও, ঢাকা

কবীর

বহিপীর নাটকের ২৮টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, এসএসসি বাংলা ১ম পত্র

প্রকাশ: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:১০ পিএম
বহিপীর নাটকের ২৮টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, এসএসসি বাংলা ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা ক্লাসে শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

নাটক : বহিপীর

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

৩০। বহিপীরের প্রথম স্ত্রীর ইন্তেকাল হয় কত বছর আগে?
উত্তর: বহিপীরের প্রথম স্ত্রীর ইন্তেকাল হয় ১৪ বছর আগে।

৩১। বহিপীরের মতে শিক্ষাদীক্ষার গাফিলতি হলে দোষটা কার ঘাড়ে পড়ে?
উত্তর: বহিপীরের মতে শিক্ষাদীক্ষার গাফিলতি হলে দোষটা মা-বাবার ঘাড়েই পড়ে।

৩২। খোদেজার মতে বিয়ে হলো কীসের কথা?
উত্তর: খোদেজার মতে বিয়ে হলো তকদিরের কথা।

৩৩। খোদেজার মতে, কার সঙ্গে বিয়ে হওয়া খারাপ কথা না?
উত্তর: খোদেজার মতে, পীরের সঙ্গে বিয়ে হওয়া খারাপ কথা না।

৩৪। বকরি ঈদ মানে কী?
উত্তর: বকরি ঈদ মানে কোরবানির ঈদ।

৩৫। বহিপীর সারা জীবন কাদের মঙ্গল কামনা করেছেন?
উত্তর: বহিপীর সারা জীবন মুরিদদের মঙ্গল কামনা করেছেন।

৩৬। ‘বহিপীর’ নাটকে কে সাঁতার জানে না?
উত্তর: ‘বহিপীর’ নাটকে তাহেরা সাঁতার জানে না।

৩৭। বহিপীর কাকে বাবা বলে সম্বোধন করেন?
উত্তর: বহিপীর হাশেমকে বাবা বলে সম্বোধন করেন।

৩৮। কার মতে তাহেরার লজ্জা-শরম নেই?
উত্তর: খোদেজার মতে তাহেরার লজ্জা-শরম নেই।

৩৯। হাতেম আলির বাল্যবন্ধুর নাম কী?
উত্তর: হাতেম আলির বাল্যবন্ধুর নাম আনোয়ার উদ্দিন।

৪০। কী হারালে হাতেম আলির পরিবার দেউলে হবে?
উত্তর: জমিদারি হারালে হাতেম আলির পরিবার দেউলে হবে।

৪১। জুমার রাতে বহিপীরের সঙ্গে কার বিয়ে হয়?
উত্তর: জুমার রাতে বহিপীরের সঙ্গে তাহেরার বিয়ে হয়।

৪২। বহিপীর তাহেরাকে খুঁজতে কোথায় গিয়েছিলেন?
উত্তর: বহিপীর তাহেরাকে খুঁজতে কদমতলা গিয়েছিলেন।

৪৩। বহিপীরের মতে কারা পেটের কথা চেপে রাখতে পারে না?
উত্তর: বহিপীরের মতে স্ত্রীলোক পেটের কথা চেপে রাখতে পারে না।

৪৪। তাহেরাকে বাঁচাতে হাশেম প্রয়োজনে কী করবে?
উত্তর: তাহেরাকে বাঁচাতে হাশেম প্রয়োজনে তাকে বিয়ে করবে।

আরো পড়ুন : বহিপীর নাটকের ২৯টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর, ১ম পর্ব

৪৫। জমিদার কার আগমনের অপেক্ষা করছিলেন?
উত্তর: জমিদার বাল্যবন্ধু আনোয়ার উদ্দিনের আগমনের অপেক্ষা করছিলেন।

৪৬। হাশেমের মতে বার্তাবাহককে কী হতে হয়?
উত্তর: হাশেমের মতে বার্তাবাহককে দলহীন হতে হয়।

৪৭। ‘বহিপীর’ নাটকে কে সাবধানি লোক?
উত্তর: ‘বহিপীর’ নাটকে পীর সাহেব সাবধানি লোক।

৪৮। বহিপীর কাকে পুলিশ ডাকতে বলল?
উত্তর: বহিপীর হকিকুল্লাহকে পুলিশ ডাকতে বলল।

৪৯। বিবির গায়ে হাত দেওয়ার জন্য বহিপীর কাকে মানা করলেন?
উত্তর: বিবির গায়ে হাত দেওয়ার জন্য বহিপীর হাশেমকে মানা করলেন।

৫০। কে বহিপীরের ঘাড়ের ওপর জিবরাইলের মতো দাঁড়িয়ে আছে?
উত্তর: হকিকুল্লাহ বহিপীরের ঘাড়ের ওপর জিবরাইলের মতো দাঁড়িয়ে আছে।

৫১। হাশেম তাহেরার কোথায় ব্যথা দিয়েছে?
উত্তর: হাশেম তাহেরার বাম বাহুতে ব্যথা দিয়েছে।

৫২। হাতেম আলি শহরে এসেছে কী রক্ষা করতে?
উত্তর: হাতেম আলি শহরে এসেছে জমিদারি রক্ষা করতে।

৫৩। হাশেম কার কথা ভেবে কাঁদল?
উত্তর: হাশেম তার বাবার কথা ভেবে কাঁদল।

৫৪। ‘বহিপীর’ নাটকে খোদা কার দিলে রুহানি শক্তি দিয়েছেন বলে উল্লেখ আছে?
উত্তর: ‘বহিপীর’ নাটকে খোদা বহিপীরের দিলে রুহানি শক্তি দিয়েছেন বলে উল্লেখ আছে।

৫৫। বহিপীরের মতে কে জীবনে স্নেহ-মমতা পায়নি?
উত্তর: বহিপীরের মতে তাহেরা জীবনে স্নেহ-মমতা পায়নি।

৫৬। কার মতে বহিপীর অনেক নেক মানুষ?
উত্তর: খোদেজার মতে বহিপীর অনেক নেক মানুষ।

৫৭। বহিপীরের পিঠ টিপে দেয় কে?
উত্তর: বহিপীরের পিঠ টিপে দেয় হকিকুল্লাহ।

লেখক : সিনিয়র শিক্ষক (বাংলা)
আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মতিঝিল, ঢাকা

কবীর