ঢাকা ৫ বৈশাখ ১৪৩২, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
English
শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২

সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

প্রকাশ: ১১ মার্চ ২০২৫, ০৮:০০ পিএম
সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস অধ্যায়ের ১৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি
অকটাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি হলো ৮। প্রতীকী ছবি-সংগৃহীত

তৃতীয় অধ্যায় : সংখ্যা পদ্ধতি ও ডিজিটাল ডিভাইস

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

২৬. দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি যে কারণে জনপ্রিয়- 
i. এটি ব্যবহার করা সহজ
ii. এটি হিসাব-নিকাশে সুবিধা বেশি
iii. এটি কম্পিউটারে যাবতীয় হিসাব-নিকাশ করার মূল ভিত্তি
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    
খ. i ও iii
গ. ii ও iii    
ঘ. i, ii ও iii

২৭. নিচের কোনটি ১০২ + ১০৮ + ১০১০ + ১০১৬-এর ডেসিমেল মান নির্দেশক?
ক. ২৪    খ. ৩৬
গ. ৪০    ঘ. ৪২০

২৮. কোনটি ২১০-এর দশমিক মান?
ক. ২০    
খ. ১২৮
গ. ২৫৬    
ঘ. ১০২৪

২৯. অকটাল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি কত?
ক. ৪    খ. ৬
গ. ৮    ঘ. ১০

৩০. হেক্সাডেসিমেল সংখ্যায় ইংরেজি বর্ণমালার কয়টি প্রতীক রয়েছে?
ক. ৪টি প্রতীক     খ. ৬টি প্রতীক 
গ. ৮টি প্রতীক     ঘ. ১০টি প্রতীক 

৩১. বাইনারি সংখ্যার বাইনারি বিন্দুর-
i. ডান পাশের অংশ LSD
ii. ডান পাশের অংশ MSD 
iii. বাম পাশের অংশ MSB    
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii    
খ. i ও iii
গ. ii ও iii    
ঘ. i, ii ও iii

৩২. কোনটি বিটের পূর্ণরূপ?
ক. ফিল্ড    
খ. বাইট
গ. কোড    
ঘ. বাইনারি ডিজিট

৩৩. হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি কত?
ক. ৮    খ. ১০
গ. ১৪    ঘ. ১৬

৩৪. হেক্সাডেসিমেল F-এর মান বাইনারিতে-
ক. ১০০০    
খ. ১০১০
গ. ১০১১    
ঘ. ১১১১

৩৫. (4D)১৬-এর অকটাল মান হলো-
ক. ১১০    
খ. ১১১
গ. ১১৫    
ঘ. ১২৭

৩৬. (A1D)১৬-এর সমকক্ষ বাইনারি সংখ্যা কত?
ক. ১০১০১০০১১১০১
খ. ১১০১০১০১০১০১
গ. ১০১০০১০১১১০১
ঘ. ১০১০০০০১১১০১

৩৭. ০ এবং ১ অঙ্ক দুটির প্রত্যেকটির নাম কী?
ক. ডিজিট    
খ. বাইট
গ. বিট    
ঘ. বাইনারি

৩৮. (৬৪)১০-এর অকটাল মান কত?
ক. ৬৪    খ. ৬৫
গ. ৭৭    ঘ. ১০০

৩৯. বাইনারি সংখ্যা ১১০০ ও ১০০০ এর যোগফল কত?
ক. ১০০১০    
খ. ১০১০০
গ. ১১১১    
ঘ. ১০১০১

উত্তর: ২৬. ক, ২৭. খ, ২৮. ঘ, ২৯. গ, ৩০. খ, ৩১. খ, ৩২. ঘ, ৩৩. ঘ, ৩৪. ঘ, ৩৫. গ, ৩৬. ঘ, ৩৭. গ, ৩৮. ঘ, ৩৯. খ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

প্রত্যুপকার গল্পের ২২টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, নবম শ্রেণির বাংলা প্রথম পত্র

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
প্রত্যুপকার গল্পের ২২টি জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, নবম শ্রেণির বাংলা প্রথম পত্র
‘প্রত্যুপকার’ গল্পের লেখক ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। ছবি- সংগৃহীত

গল্প : প্রত্যুপকার

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান কোথায়?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান বীরসিংহ গ্রাম, মেদিনীপুর জেলা, পশ্চিমবঙ্গ।

প্রশ্ন:  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্ম সাল-তারিখ কী?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের জন্ম ১৮২০ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর।

প্রশ্ন: বিদ্যাসাগরের প্রকৃত নাম কী?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রশ্ন: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কোন কলেজে পড়াশোনা করেন?
উত্তর: কলকাতার সংস্কৃত কলেজে।

প্রশ্ন:  ‘প্রত্যুপকার’ রচনার লেখক কে?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

প্রশ্ন:  ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরকে আর কোন নামে ডাকা হতো?
উত্তর: ‘দয়ার সাগর’।

প্রশ্ন:  বিদ্যাসাগর বাংলা বর্ণমালা নতুন করে সাজিয়ে কোন বই প্রকাশ করেন?
উত্তর: বর্ণপরিচয়।

প্রশ্ন: বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয় কেন?
উত্তর: সুশৃঙ্খল পদবিন্যাস, যথাযথভাবে যতিচিহ্ন প্রয়োগ এবং সাহিত্যিক গদ্য রচনার জন্য বিদ্যাসাগরকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।

প্রশ্ন: বিদ্যাসাগরের শিশুপাঠ্য বইয়ের নাম কী?
উত্তর: বর্ণপরিচয়।

প্রশ্ন: ‘বেতাল পঞ্চবিংশতি’ বইটির লেখক কে?
উত্তর: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

প্রশ্ন: বিদ্যাসাগরের মৃত্যুর সাল-তারিখ কী?
উত্তর: ২৯ জুলাই, ১৮৯১।

প্রশ্ন:  আলী ইবনে আব্বাস কোন খলিফার প্রিয়পাত্র ছিলেন?
উত্তর: মামুন।

প্রশ্ন: খলিফার আদেশে আলী ইবনে আব্বাসকে কী করতে বলা হয়?
উত্তর: খলিফার আদেশে আলী ইবনে আব্বাসকে এক ব্যক্তিকে বাড়িতে রুদ্ধ করে রাখতে বলা হয়।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কোথায় লুকিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন?
উত্তর: আলী ইবনে আব্বাস এক সম্ভ্রান্ত লোকের বাড়িতে লুকিয়ে প্রাণ রক্ষা করেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কতদিন নিরাপদে ছিলেন?
উত্তর: এক মাস নিরাপদে ছিলেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাসকে গৃহস্বামী কী করেছিলেন?
উত্তর: অভয় দিয়েছিলেন।

প্রশ্ন: আশ্রয়দাতা কী কারণে আলী ইবনে আব্বাসকে স্বদেশে ফিরে যাওয়ার পরামর্শ দেন?
উত্তর:  সে সময় অনেক লোক বাগদাদ যাচ্ছিলেন, যা স্বদেশে ফেরার জন্য উপযুক্ত সময়, তাই আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসকে স্বদেশে ফিরে যাওয়ার পরামর্শ দেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কেন আশ্রয়দাতাকে অর্থের অভাবের কথা জানাননি?
উত্তর: লজ্জাবশত তিনি আশ্রয়দাতাকে তা প্রকাশ করতে পারেননি।

প্রশ্ন:  আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসের জন্য কী কী প্রস্তুত করেছিলেন?
উত্তর: আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসের জন্য উৎকৃষ্ট অশ্ব, খাদ্যসামগ্রী, ভৃত্য এবং স্বর্ণমুদ্রার থলি প্রস্তুত করেছিলেন।

প্রশ্ন:  প্রস্থানকালে আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসকে কী উপহার দেন?
উত্তর: প্রস্থানকালে আশ্রয়দাতা আলী ইবনে আব্বাসকে একটি স্বর্ণমুদ্রার থলি উপহার দেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কেন ওই স্থানকে পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা প্রিয় বলে উল্লেখ করেন?
উত্তর: তার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা সেখানে পেয়েছিলেন বলে, তিনি ওই স্থানকে পৃথিবীর সর্বাপেক্ষা প্রিয় বলে উল্লেখ করেন।

প্রশ্ন: আলী ইবনে আব্বাস কখনো আশ্রয়দাতাকে কোনো সাহায্য করতে পারেননি কেন?
উত্তর: আলী ইবনে আব্বাসের সঙ্গে পুনরায় সাক্ষাৎ হয়নি বলে, আশ্রয়দাতাকে তিনি সাহায্য করতে পারেননি।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

জীবের পরিবেশ অধ্যায়ের ১৮টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এসএসসি জীববিজ্ঞান

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:২৭ পিএম
জীবের পরিবেশ অধ্যায়ের ১৮টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, এসএসসি জীববিজ্ঞান
তৃণভোজী প্রাণীরা উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশ খেয়ে বেঁচে থাকে। ছবি- সংগৃহীত

ত্রয়োদশ অধ্যায় : জীবের পরিবেশ

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১। কোনটি তৃতীয় শ্রেণির খাদক?
ক) হরিণ        খ) ব্যাঙ 
গ) গরু          ঘ) শকুন

২। পৃথিবীতে বিরাজমান জীবগুলোর প্রাচুর্য ও ভিন্নতাকে কী বলে?
ক) জীববৈচিত্র্য      খ) জীবপ্রাচুর্য
গ) জীব সম্প্রদায়    ঘ) জীব পরিবার

৩। পরিবেশের জীব উপাদান প্রধানত কত প্রকার?
ক) ১ প্রকার     খ) ২ প্রকার 
গ) ৩ প্রকার     ঘ) ৪ প্রকার

৪। খাদ্যের জন্য প্রাণীরা কীসের ওপর নির্ভরশীল?
ক) সূর্যালোক      
খ) তাপমাত্রা 
গ) সবুজ উদ্ভিদ     
ঘ) মাটি

৫। নিচের কোনটি আবর্জনাভুক প্রাণী?
ক) হায়েনা         খ) মুরগি 
গ) বাঘ               ঘ) হরিণ

৬। অজৈব বস্তুর উদাহরণ-
i. গ্লুকোজ ii. পটাশিয়াম iii. লৌহ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii          খ) i ও iii 
গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

৭. গৌণ খাদক হলো-
i. মুরগি ii. ব্যাঙ iii. শিয়াল
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii         খ) i ও iii 
গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৮ ও ৯ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

আমাদের চারপাশে সামগ্রিক উপাদান বাস্তুতন্ত্রের অন্তর্ভুক্ত। জীবসম্প্রদায়, পরিবেশের জড়পদার্থ এবং ভৌত পরিবেশ মিলে বাস্তুতন্ত্র গঠিত। বাস্তুতন্ত্রের প্রতিটি উপাদানই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৮। বাস্তুতন্ত্রের উপাদান কয়টি?
ক) ১টি         খ) ২টি 
গ) ৩টি         ঘ) ৪টি

৯. বাস্তুতন্ত্রের উপাদান সর্ম্পকে নিচের কোনটি সঠিক?
i. উপাদানগুলো তিনটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে
ii. প্রতিটি উপাদানই বাস্তুতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
iii. উপাদানগুলো ছাড়াও বাস্তুতন্ত্র গঠিত হতে পারে
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii         খ) ii ও iii 
গ) i ও iii         ঘ) i, ii ও iii

আরো পড়ুন : জীবের বংশগতি ও বিবর্তন অধ্যায়ের ১৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব

১০। পানিতে ভাসমান ক্ষুদ্র জীবদের কী বলে?
ক) ট্রান্সফরমার     
খ) বিয়োজক 
গ) পরিবর্তক      
ঘ) প্ল্যাঙ্কটন

১১। জুয়োপ্ল্যাঙ্কটনকে কী বলে?
ক) উৎপাদক        
খ) প্রথম স্তরের খাদক 
গ) দ্বিতীয় স্তরের খাদক     
ঘ) বিয়োজক

১২। পুকুরে খাদ্য উৎপাদন করে-
i. সবুজ জলজ শৈবাল 
ii. ছত্রাক 
iii. জলজ উদ্ভিদ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii          খ) i ও iii 
গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

১৩। পুকুরের বাস্তুসংস্থানে সর্বোচ্চ স্তরের খাদক-
i. ভেটকি মাছ 
ii. বক 
iii. মলা মাছ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii          খ) i ও iii 
গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii
১৪। নিচের কোনটি শিকারজীবী খাদ্যশৃঙ্খল?
ক) ঘাসগরুমানুষ 
খ) মানুষমশাকেঁচো
গ) মৃতদেহছত্রাককেঁচো
ঘ) ঘাসঘাসফড়িংব্যাঙসাপগুইসাপ

১৫। বাস্তুতন্ত্রের খাদ্যশৃঙ্খলের অন্তর্ভুক্ত-
i. শিকারজীবী খাদ্যশৃঙ্খল 
ii. পরজীবী খাদ্যশৃঙ্খল
iii. মৃতজীবী খাদ্যশৃঙ্খল
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii          খ) i ও iii 
গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

১৬। তৃণভোজী প্রাণীরা কী খেয়ে বেঁচে থাকে?
ক) বড় মাংসাশী প্রাণী 
খ) মাংসাশী প্রাণী 
গ) তৃণ ও ক্ষুদ্র মাংসাশী প্রাণী 
ঘ) উদ্ভিদের বিভিন্ন অংশ

১৭। বাস্তুতন্ত্রের জড় উপাদানকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
ক) ২ ভাগে         খ) ৩ ভাগে 
গ) ৪ ভাগে         ঘ) ৫ ভাগে

১৮। ফাইটোপ্ল্যাঙ্কটনকে কী বলে?
ক) খাদক         খ) উৎপাদক
গ) বিয়োজক    ঘ) পরিবর্তক

উত্তর: ১. ঘ, ২. ক, ৩. গ, ৪. গ, ৫. ক, ৬. গ, ৭. গ, ৮. গ, ৯. ক, ১০. ঘ, ১১. খ, ১২. খ, ১৩. ক, ১৪. ঘ, ১৫. ঘ, ১৬. ঘ, ১৭. ক, ১৮. খ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, জীববিজ্ঞান বিভাগ
সরকারি মুজিব কলেজ, সখিপুর, টাঙ্গাইল

কবীর

Family Life and Hostel Life বিষয়ক Paragraph Writing, ৬ষ্ঠ পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০২:১৫ পিএম
Family Life and Hostel Life বিষয়ক Paragraph Writing, ৬ষ্ঠ পর্ব, এইচএসসি ইংরেজি ২য় পত্র
হোস্টেল জীবন হলো পিতা-মাতার ভালোবাসা এবং নির্দেশনা থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত জীবন। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

PARAGRAPH WRITING

Family Life and Hostel Life

Man is a social being. He has been living in society surrounded by families. After the day’s business, people come back to their houses to live peacefully with the family members. But in this modern competitive age, human demands and necessities have increased to a large scale and we cannot meet all our needs sitting at home. Thus, we are forced to live away from our families either in messes or in hostels. It is known to all that we cannot get all the facilities of a family staying either in a mess or in a hostel. A hostel life, completely free from parental love and guidance. The dwellers have to depend on self-service, which sometimes turns to be a blessing. In hostel life, a student learns to be fit for practical life and she becomes an expert. Since one has to manage everything by oneself, one learns how to cope with the realities of life. In hostel life, one gets complete liberty, which often may cause havoc. If one is not conscious of one’s time and duties, one can easily go astray. We get familial help and guidance in a family. But sometimes we have to perform some duties, towards our families. Sometimes a student cannot make the best use of time. But in a hostel life, a student gets ample time to read and learn. In hostel life, a student can easily take other student help, which is not available in a family life. In a family, the parents try to bring up their children in accordance with their wishes and ideology. The reckless students need complete familial control and guidance. For them, family is the best place. A careful and conscious person can easily do well either living in a family or in a hostel. In spite of having some merits and demerits both in families and in hostels, both are needed in different circumstances.

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

কবীর

মৌলিক মানবিক চাহিদা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৭ম পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ২য় পত্র

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০০ পিএম
মৌলিক মানবিক চাহিদা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৭ম পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ২য় পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

প্রথম অধ্যায় : মৌলিক মানবিক চাহিদা

সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর-২

উদ্দীপকটি পড়ে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ।

বেকার স্বামী নিয়ে সুমনা অভাব-অনটনে দিন অতিবাহিত করে। জীবিকা নির্বাহ করতে তাকে গৃহকর্মীর কাজ করতে হয়। এক দিন সে যে বাসায় কাজ করে তার কর্তা ছেলেমেয়েরা স্কুলে যায় কি না জানতে চাইলে সে জানায়, পাঁচ সন্তানকে দু’বেলা দু’মুঠো খাবারের সংস্থান ও অসুস্থ হলে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া যেখানে সম্ভব হয় না সেখানে  তাদের স্কুলে পাঠানো এক প্রকার বিলাসিতারই নামান্তর।

(ক) মানবিক চাহিদা কী?
(খ) বিনোদন বলতে কী বোঝায়?
(গ) উদ্দীপকে রোকেয়ার যেসব মৌল মানবিক চাহিদা পূরণ হচ্ছে না সেগুলো চিহ্নিত করে ব্যাখ্যা করো।
(ঘ) উদ্দীপকে উল্লিখিত মৌল মানবিক চাহিদা অপূরণে নেতিবাচক প্রভাবগুলো বিশ্লেষণ করো।

উত্তর: (ক) সুস্থ ও স্বাভাবিক মানুষ হিসেবে সমাজবদ্ধ জীবনযাপনের জন্য যেসব চাহিদা পূরণ একান্ত অপরিহার্য সেগুলোই হলো মানবিক চাহিদা।

(খ) নির্মল আনন্দ ও আমোদ-প্রমোদ লাভের পন্থাই হলো বিনোদন। বিনোদনের মাধ্যমে মানুষের মনে আনন্দ জাগ্রত হয়। তাই একে বিনোদন বলা হয়। বিনোদন এমন এক কার্যক্রম, যা আনন্দ ও তৃপ্তিদায়ক অভিজ্ঞতা অর্জন এবং সৃজনশীল অনুভূতি প্রকাশের সুযোগ দিয়ে থাকে।

আরো পড়ুন : মৌলিক মানবিক চাহিদা অধ্যায়ের ১টি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর, ৬ষ্ঠ পর্ব

(গ) উদ্দীপকে উল্লিখিত সুমনার পরিবারের খাদ্য, চিকিৎসা এবং শিক্ষার মতো মৌলিক চাহিদাগুলো পূরণ হচ্ছে না। বেকার স্বামী ও পাঁচ সন্তানের জন্য জীবিকা নির্বাহ করতে সুমনাকে গৃহকর্মীর কাজ করতে হয়। তাতেও বেশ অভাব-অনটনের মধ্য দিয়েই পরিবার নিয়ে সে দিনাতিপাত করে। প্রথমত সুমনার পরিবারের খাদ্য ঘাটতি রয়েছে। খাদ্য হলো সেই জৈব উপাদান, যা গ্রহণের মাধ্যমে জীবদেহের গঠন, ক্ষয়পূরণ, বৃদ্ধি সাধন, তাপ ও শক্তি উৎপাদনের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিক থাকে। খাদ্যহীন মানুষ স্বাস্থ্যহীনতায় ভোগে। দ্বিতীয়ত সুমনার কথায় তার পরিবারে চিকিৎসার অভাব পরিলক্ষিত হয়। সীমিত আয়ের জন্য সে তার সন্তানদের সুচিকিৎসা দিতে সক্ষম নয়। দৈহিক, মানসিক, সামাজিক ও আত্মিক মঙ্গলজনক অবস্থা নির্ভর করে স্বাস্থ্যের ওপর। তৃতীয়ত সুমনার ভাষ্য অনুযায়ী পাঁচ সন্তানকে দু’বেলা দু’মুঠো খাবারের সংস্থান এবং অসুস্থ হলে স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া যেখানে সম্ভব হয় না, সেখানে সন্তানদের স্কুলে পাঠানো এক প্রকার বিলাসিতারই নামান্তর। যদিও শিক্ষা সবার জন্যই আবশ্যক। ব্যক্তি ও সমাজের উন্নতি নির্ভর করে শিক্ষার ওপর। মানুষের দেহ, মন ও আত্মার বিকাশ শিক্ষার মাধ্যমেই ঘটে। সুতরাং বোঝা যায়, সুমনার সন্তানদের খাদ্য, চিকিৎসা এবং শিক্ষার মতো মৌল মানবিক চাহিদাগুলো পূরণ হচ্ছে না।

(ঘ) উদ্দীপকে বর্ণিত মৌল মানবিক চাহিদাগুলো পূরণে নানাবিধ অন্তরায় বিদ্যমান। প্রথমত বাংলাদেশের জনগণের মৌল মানবিক চাহিদাগুলো পূরণে প্রধান অন্তরায় অধিক জনসংখ্যা। জনসংখ্যার তুলনায় আমাদের সম্পদ সীমিত। তাই সবার চাহিদা পূরণ হয় না। দ্বিতীয়ত দারিদ্র্যের কারণে মৌল মানবিক চাহিদা পূরণে অনেকেই ব্যর্থ হয়। তাদের আয় কম হওয়ায় তারা দারিদ্র্যের দুষ্টচক্রে আবদ্ধ। তৃতীয়ত বেকারত্বের কারণে জনগণের একটি বড় অংশ তাদের উপার্জন থেকে বঞ্চিত। ফলে তারা তাদের মৌল মানবিক চাহিদা পূরণে ব্যর্থ হয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ে, যা সমাজে সমস্যা তৈরি করে। চতুর্থত বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ক্রমশ উন্নতির দিকে অগ্রসরমান হলেও কৃষিনির্ভরতা এখনো বিদ্যমান। কৃষিকাজে বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে উৎপাদন ব্যাহত হয়। যেমন- খরা, অতিবৃষ্টি, বন্যায় ক্ষয়ক্ষতির ফলে কৃষিনির্ভর পরিবারগুলো ব্যাপক আর্থিক সংকটের মধ্যে দিন অতিবাহিত করে। ফলে তারা তাদের চাহিদা পূরণ করতে পারে না। পঞ্চমত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির ফলে স্বল্প আয়ের মানুষকে তাদের জীবনযাপনের ব্যয় নির্বাহ করতে হিমশিম খেতে হয়। ষষ্ঠত সম্পদ ও আয়ের অসম বণ্টনের ফলে সমাজের গরিবরা তাদের জীবনের সব মৌল মানবিক চাহিদা পূরণ করতে পারে না। সুতরাং বলা যায়, উদ্দীপকের মৌল মানবিক চাহিদাগুলো পূরণে আমাদের সমাজে নানা প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।

লেখক : প্রভাষক, সমাজকর্ম বিভাগ
শের-ই-বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

কবীর

তৈলচিত্রের ভূত গল্পের ৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, অষ্টম শ্রেণির বাংলা

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৪ পিএম
তৈলচিত্রের ভূত গল্পের ৬টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ১ম পর্ব, অষ্টম শ্রেণির বাংলা
‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পটি লিখেছেন মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রতীকী ছবি- সংগৃহীত

গল্প : তৈলচিত্রের ভূত

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১। ‘তৈলচিত্রের ভূত’ গল্পটি লিখেছেন-
(ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর    
(খ) কাজী নজরুল ইসলাম
(গ) মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়    
(ঘ) আবুল মনসুর আহমদ

২। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত খ্রিষ্টাব্দে কত তারিখে জন্মগ্রহণ করেন? 
(ক) ১৯০৫ খ্রিষ্টাব্দের ১০ মে 
(খ) ১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৫ জুন
(গ) ১৯০৮ খ্রিষ্টাব্দের ১৯ মে    
(ঘ) ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ জুলাই

৩। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? 
(ক) বিহারের সাঁওতাল পরগনার দুমকা শহরে
(খ) পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে
(গ) চব্বিশ পরগনা জেলার মুরাতিপুর গ্রামে 
(ঘ) ঝিনাইদহ জেলার মনোহরপুর গ্রামে

আরো পড়ুন : পড়ে পাওয়া গল্পের ১১টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৬ষ্ঠ পর্ব, অষ্টম শ্রেণির বাংলা

৪। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাবার নাম কী? 
(ক) শৈলেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় 
(খ) হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় 
(গ) হরিশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় 
(ঘ) নারায়ণ চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় 

৫। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে এন্ট্রান্স পাস করেন? 
(ক) ১৯২৪ সালে    (খ) ১৯২৫ সালে
(গ) ১৯২৬ সালে    (ঘ) ১৯২৮ সালে

৬। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় কত সালে আইএসসি পাস করেন? 
(ক) ১৯২৪ সালে    (খ) ১৯২৫ সালে
(গ) ১৯২৬ সালে    (ঘ) ১৯২৮ সালে

উত্তর: ১. গ, ২. গ, ৩. ক, ৪. খ, ৫. গ, ৬. ঘ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর