ঢাকা ৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
English

আঠারো বছর বয়স কবিতার ৫টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র

প্রকাশ: ১০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৫ পিএম
আঠারো বছর বয়স কবিতার ৫টি জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা ১ম পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

কবিতা : আঠারো বছর বয়স

জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর 

১। আঠারো বছর বয়স পদাঘাতে কী ভাঙতে চায়?
উত্তর: পাথর বাধা ভাঙতে চায়।

২। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি কোন ছন্দে রচিত?
উত্তর: মাত্রাবৃত্ত ছন্দে রচিত।

৩। সুকান্ত ভট্টাচার্য কত বছর জীবিত ছিলেন?
উত্তর: ২১ বছর।

আরো পড়ুন : আঠারো বছর বয়স কবিতার মূলভাব লিখন, ১ম পর্ব

৪। ‘আঠারো বছর বয়স’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তর: ‘ছাড়পত্র’ কাবগ্রন্থের অন্তর্গত।

৫। ‘ছাড়পত্র’ কাব্যগ্রন্থটি কত সালে প্রকাশিত হয়?
উত্তর: ১৯৪৮ সালে।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ, ঢাকা

কবীর

ব্যাকরণবিষয়ক ৩টি প্রশ্ন ও উত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রকাশ: ২৩ মে ২০২৫, ১১:০০ এএম
ব্যাকরণবিষয়ক ৩টি প্রশ্ন ও উত্তর, ৩য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- সংগৃহীত

বাক্যতত্ত্ব ও আবেগ শব্দ

প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন: গঠন অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ প্রত্যেক প্রকারের সংজ্ঞা লেখ।
উত্তর: বাক্য: যেসব বিন্যস্ত পদসমষ্টির মাধ্যমে কোনো বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তাকে বাক্য বলে। যেমন- সে স্কুলে যায়। 
গঠন অনুসারে বাক্য তিন প্রকার। যেমন-
১। সরল বাক্য: যে বাক্যে একটি মাত্র কর্তা (উদ্দেশ্য) এবং একটি মাত্র সমাপিকা ক্রিয়া (বিধেয়) থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে। 
যেমন- ছেলেরা ফুটবল খেলছে।
২। জটিল বাক্য: যে বাক্যে একটি প্রধান বাক্যাংশ এবং এক বা একাধিক অপ্রধান বাক্যাংশ থাকে, তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। যেমন- যে মানুষের সেবা করে, সেই শ্রেষ্ঠ মানুষ।
৩। যৌগিক বাক্য: পরস্পর নিরপেক্ষ দুই বা দুয়ের অধিক বাক্য যখন কোনো সংযোজক অব্যয় যুক্ত হয়ে একটি সম্পূর্ণ বাক্য তৈরি করে, তখন তাকে যৌগিক বাক্য বলে। যেমন- সে দরিদ্র কিন্তু সুখী।

প্রশ্ন: বাক্য কাকে বলে? একটি সার্থক বাক্য গঠনে কী কী বৈশিষ্ট্য থাকা দরকার? উদাহরণসহ আলোচনা করো।
উত্তর: বাক্য: যেসব বিন্যস্ত পদসমষ্টির মাধ্যমে কোনো বিষয়ে বক্তার মনোভাব সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ পায়, তাকে বাক্য বলে। যেমন- সে স্কুলে যায়।
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ বলেন, ‘একটি সম্পূর্ণ মনোভাব যে সমস্ত পদ দ্বারা প্রকাশ করা যায় তাদের সমষ্টিকে বাক্য বলে।’ 
সার্থক বাক্যের বৈশিষ্ট্য: বাক্যকে সার্থক করতে হলে নিম্নলিখিত তিনটি গুণ থাকা বাঞ্ছনীয়-
১। আকাঙ্ক্ষা: বাক্যের অর্থ পরিষ্কারভাবে বোঝার জন্য এক পদের পর অন্য পদ শোনার যে ইচ্ছা তাকে আকাঙ্ক্ষা বলে। যেমন- ‘আমরা কলম দিয়ে---’ বললে শ্রোতার আগ্রহ সম্পূর্ণ মিটে না। কিন্তু ‘আমরা কলম দিয়ে লিখি’ বললে অর্থ পূর্ণাঙ্গভাবে প্রকাশ পায় এবং আকাঙ্ক্ষারও নিবৃত্তি হয়। শেষোক্ত ‘লিখি’ পদটি শোনার ইচ্ছাই আকাঙ্ক্ষা।
২। আসত্তি : বাক্যের অর্থসংগতি রক্ষার জন্য সুশৃঙ্খল পদ-বিন্যাসকেই আসত্তি বলে। মনোভাব প্রকাশের ক্ষেত্রে বাক্যে শব্দগুলোকে এমনভাবে পরপর সাজাতে হবে, যাতে মনোভাব প্রকাশ বাধাগ্রস্ত না হয়। যেমন- ‘শফিক সাহেব তিরস্কার ছেলেকে দুষ্টুমির করলেন জন্য’। এ বাক্যে আসত্তির গোলমালের জন্য মনোভাব প্রকাশ পাচ্ছে না। তবে নিম্নোক্তভাবে সাজালে বাক্যটিতে আসত্তি লক্ষ করা যায়। যেমন- ‘শফিক সাহেব দুষ্টুমির জন্য ছেলেকে তিরস্কার করলেন।’
৩। যোগ্যতা: বাক্যের মধ্যে বিভিন্ন পদগুলোর অর্থ ও ভাবগত মেলবন্ধনকে যোগ্যতা বলে। যেমন- ‘সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে’ এ বাক্যে বিভিন্ন পদগুলোর মধ্যে অর্থ ও ভাবগত মিল নেই। কারণ সূর্য পশ্চিম দিকে ওঠে না। যদি বলা হয়, ‘সূর্য পূর্ব দিকে ওঠে’ - তাহলেই বাক্যটি যোগ্যতাসম্পন্ন হয়।
পরিশেষে বলা যায়, একটি বাক্য তখনই সঠিক ও নির্ভুল হিসেবে প্রকাশ পায়, যখন তার মধ্যে আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি ও যোগ্যতার উপস্থিতি দেখা যায়। আর এ তিনটি বৈশিষ্ট্যের অনুপস্থিতিতে সঠিক এবং অর্থবোধক বাক্য গঠন করা অসম্ভব।

আরো পড়ুন : ব্যাকরণবিষয়ক ৪টি প্রশ্ন ও উত্তর, ২য় পর্ব, এইচএসসি বাংলা ২য় পত্র

প্রশ্ন: আবেগ শব্দ কাকে বলে? এটি কত প্রকার ও কী কী? উদাহরণসহ সংজ্ঞা দাও। 
উত্তর: মনের নানা ভাব বা আবেগকে যেসব শব্দ দিয়ে প্রকাশ করা হয় সেগুলোকে আবেগ শব্দ বলা হয়। এই ধরনের শব্দ বাক্যের অন্য শব্দগুলোর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত না হয়ে আলগাভাবে বা স্বাধীনভাবে ব্যবহৃত হয়। যেমন- ছি ছি, আহা, বাহ্, শাবাশ, হায় হায় ইত্যাদি। আবেগ শব্দ বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। 
নিচে বিভিন্ন ধরনের আবেগ শব্দের প্রয়োগ দেখানো হলো-
১। সিদ্ধান্ত আবেগ: এ জাতীয় শব্দের সাহায্যে অনুমোদন, সম্মতি, সমর্থন ইত্যাদি ভাব প্রকাশ করা হয়। যেমন- হ্যাঁ, আমাদের জিততেই হবে।
বেশ, তবে যাওয়াই যাক।
২। প্রশংসা আবেগ: এ ধরনের শব্দ প্রশংসা বা তারিফের মনোভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়। যেমন- শাবাশ! এমন খেলাই তো খেলতে চেয়েছিলাম।
বাহ্, চমৎকার লিখেছ।
৩। বিরক্তি আবেগ: এ ধরনের শব্দ অবজ্ঞা, ঘৃণা, বিরক্তি ইত্যাদি মনোভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়। যেমন- ছি ছি! এরকম কথা তার মুখে মানায় না।
জ্বালা! তোমাকে নিয়ে আর পারি না!
৪। আতঙ্ক আবেগ: এ ধরনের আবেগ-শব্দ আতঙ্ক, যন্ত্রণা, কাতরতা ইত্যাদি প্রকাশ করে। যেমন-উহ্, কী বিপদে পড়া গেল।
বাপরে বাপ! কী ভয়ংকর ছিল রাক্ষসটা।
৫। বিস্ময় আবেগ: এ ধরনের শব্দ বিস্মিত বা আশ্চর্য হওয়ার ভাব প্রকাশ করে। যেমন- আরে! তুমি আবার কখন এলে?
আহ্, কী চমৎকার দৃশ্য!
৬। করুণা আবেগ: এ ধরনের শব্দ করুণা, মায়া, সহানুভূতি ইত্যাদি মনোভাব প্রকাশ করে। যেমন-আহা! বেচারার এত কষ্ট।
হায় হায়! ওর এখন কী হবে!
৭। সম্বোধন আবেগ: এ ধরনের শব্দ সম্বোধন বা আহ্বান করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। যেমন-হে বন্ধু, তোমাকে অভিনন্দন।
ওগো, তোরা জয়ধ্বনি কর।
৮। অলংকার আবেগ: এ ধরনের শব্দ বাক্যের অর্থের পরিবর্তন না ঘটিয়ে কোমলতা, মাধুর্য ইত্যাদি বৈশিষ্ট্য এবং সংশয়, অনুরোধ, মিনতি মনোভাব প্রকাশের জন্য অলংকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেমন- ধুর! এ কথা কি বলতে আছে? যাকগে, ওসব কথা থাক।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

সমাজকর্মের শাখা অধ্যায়ের ১১টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ৫ম পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ২য় পত্র

প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ০৪:৪২ পিএম
সমাজকর্মের শাখা অধ্যায়ের ১১টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ৫ম পর্ব, এইচএসসি সমাজকর্ম ২য় পত্র
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- খবরের কাগজ

দ্বিতীয় অধ্যায় : সমাজকর্মের শাখা

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

৫২. Rapport কাদের মধ্যে গড়ে ওঠে?
ক. সমাজকর্মী ও সাহায্যার্থীর পরিবারের মধ্যে     
খ. সমাজকর্মী ও সাহায্যার্থীর মধ্যে
গ. সমাজকর্মী ও চিকিৎসকের মধ্যে         
ঘ. সাহায্যার্থী ও চিকিৎসকের মধ্যে

৫৩. সাইকিয়াট্রিক সমাজকর্মের মূল লক্ষ্য কী?
ক. মানসিক ক্ষতিগ্রস্তদের সেবা করা        
খ. অস্ত্রোপচার রোগীদের সেবা করা
গ. ছোঁয়াচে রোগাক্রান্ত রোগীদের করা 
ঘ. মহামারিতে আক্রান্তদের সেবা করা

৫৪. রোগীকে হাসপাতালে খাপ খাওয়ানোর ক্ষেত্রে নিচের কোন ব্যক্তির ভূমিকাটি অধিক উপযোগী?
ক. শিক্ষা অফিসার         খ. সমবায় অফিসার    
গ. কৃষি অফিসার           ঘ. সমাজসেবা অফিসার

৫৫. হাসপাতালে সমাজকর্মী কোন ক্ষেত্রে ডাক্তারকে সহায়তা করেন?
ক. অন্ন-এর ক্ষেত্রে          খ. বস্ত্রের ক্ষেত্রে
গ. চিকিৎসার ক্ষেত্রে        ঘ. শিক্ষার ক্ষেত্রে

৫৬. মানসিক সান্ত্বনা দেওয়ায় সার্বিক সহায়তা করেন কে?
ক. ডাক্তার             খ. নার্স
গ. সমাজকর্মী        ঘ. শিক্ষক

৫৭. রোগী ও তার পরিবারকে স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও পরিবার পরিকল্পনা সম্পর্কে কে জ্ঞান দিয়ে থাকে?
ক. চিকিৎসা সমাজকর্মী        খ. ডাক্তার    
গ. নার্স                                 ঘ. হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ

আরো পড়ুন : সমাজকর্মের শাখা অধ্যায়ের ৯টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ৪র্থ পর্ব

৫৮. চিকিৎসা সমাজকর্মীরা সাধারণত আলোচনা করে থাকে-
i. ওষুধ দেওয়া সম্পর্কে        ii. সেবা দেওয়া সংক্রান্ত
iii. রোগ প্রতিরোধ নির্ণয়
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i ও ii            খ. i ও iii        
গ. ii ও iii            ঘ. i, ii ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৫৯ ও ৬০ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

জাব্বার সাহেব হাসপাতালে চাকরি করেন। তিনি রোগী ও চিকিৎসকের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনে সহায়তা করেন। তিনি রোগীর সহায়তা ও পুনর্বাসনকারী হিসেবেও পরিচিত। 
৫৯. জাব্বার সাহেব হাসপাতালে কোন পদে চাকরি করেন?
ক. বিদ্যালয় সমাজকর্মী        
খ. চিকিৎসা সমাজকর্মী    
গ. শিল্প সমাজকর্মী        
ঘ. ক্লিনিক্যাল সমাজকর্মী

৬০. জাব্বার সাহেবের কাজে উপকৃত হয়-
i. রোগী  ii. ডাক্তার  iii. রোগীর আত্মীয়-স্বজন
নিচের কোনটি সঠিক?
ক. i                 খ. ii        
গ. i ও ii            ঘ. i, ii ও iii

৬৮. কত সালে সর্বপ্রথম সাইকিয়াট্রিক সমাজকর্ম চালু হয়?
ক. ১৯০৬ সালে        খ. ১৯০৭ সালে    
গ. ১৯১০ সালে          ঘ. ১৯২৫ সালে

৬৯. মানসিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের সঙ্গে নিচের কোন শাখাটি প্রত্যক্ষভাবে সংশ্লিষ্ট?
ক. চিকিৎসা সমাজকর্ম                খ. ক্লিনিক্যাল সমাজকর্ম
গ. প্রবীণকল্যাণ সমাজকর্ম            ঘ. সাইক্রিয়াটিক সমাজকর্ম

উত্তর: ৫২. খ, ৫৩. ক, ৫৪. ঘ, ৫৫. গ, ৫৬. গ, ৫৭. ক, ৫৮. ঘ, ৫৯. খ, ৬০. ঘ, ৬৮. খ, ৬৯. ঘ।

লেখক : প্রভাষক, সমাজকর্ম বিভাগ
শের-ই-বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা

কবীর

 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৩৩, ৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র

প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ০৩:৩৯ পিএম
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৩৩, ৫টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, মার্কেটিং ২য় পত্র
শিক্ষার্থীরা ভর্তি পরীক্ষা দিচ্ছে। ছবি- সংগৃহীত

মার্কেটিং দ্বিতীয় পত্র

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১৭। ট্রাক পাইকারের অন্য নাম-
ক) ট্রাক জবারস বা ওয়াগন জবারস    
খ) নগদ পাইকার    
গ) র‌্যাক জবারস    
ঘ) ড্রপ শিপারস

উত্তর: ক) ট্রাক জবারস বা ওয়াগন জবারস।

১৮। পণ্য গুদামে সংরক্ষণ বা লেনদেন করে না অথচ ডেলিভারি প্রাপ্তি পর্যন্ত ঝুঁকি ও মালিকানা গ্রহণ করে কারা?
ক) নগদ পাইকার    খ) ডেস্ক ফরমায়েশ পাইকার    
গ) ড্রপ শিপারস      ঘ) র‌্যাক জবারস  

উত্তর: গ) ড্রপ শিপারস।

আরো পড়ুন : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার মডেল টেস্ট-৩২, ৪টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর

১৯। ড্রপ শিপারস কী নামে পরিচিত?
ক) ডেস্ক জবার     খ) ওয়াগন জবার    
গ) ট্রাক জবার      ঘ) ট্রাক পাইকার

উত্তর: ক) ডেস্ক জবার।

২০। কুরিয়ার সার্ভিস কোন ধরনের পাইকার?
ক) ড্রপ শিপারস    
খ) র‌্যাক জবারস    
গ) উৎপাদকের সমবায় পাইকার    
ঘ) ডাক ফরমায়েশ পাইকার  

উত্তর: ঘ) ডাক ফরমায়েশ পাইকার।

২১। পণ্য কেনাবেচা করে না, মালিকানা গ্রহণ করে না, ঝুঁকি গ্রহণ করে না, অর্থসংস্থান করে না অথচ ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্য যোগাযোগ স্থাপন করে কারা?
ক) দালাল    
খ) ক্রয় প্রতিনিধি    
গ) বিক্রয় প্রতিনিধি    
ঘ) কমিশন প্রতিনিধি

উত্তর: ক) দালাল।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, হিসাববিজ্ঞান বিভাগ
সিদ্ধেশ্বরী কলেজ, ঢাকা

কবীর

মানবধর্ম কবিতার ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, অষ্টম শ্রেণির বাংলা

প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ০২:৩৯ পিএম
মানবধর্ম কবিতার ১০টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ৩য় পর্ব, অষ্টম শ্রেণির বাংলা
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের লেকচার শুনছে ও নোট করছে। ছবি- সংগৃহীত

কবিতা : মানবধর্ম

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

৩৩। ‘সব লোকে কয় লালন কী জাত সংসারে’ সব লোকে এ প্রশ্ন করে কেন?
(ক) মনুষ্য ধর্মই মূল কথা, তা জানে না বলে
(খ) জাতপাত নিয়ে বাড়াবাড়ি করে বলে
(গ) মানুষের চেয়ে সম্প্রদায়ের পরিচয় বড় ভাবে বলে
(ঘ) ধর্মীয় শাস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করেছে বলে

৩৪। লালন শাহ ‘মানবধর্ম’  কবিতায় জাতের চেয়ে মানবধর্মকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন কেন?
(ক) ধর্মশাস্ত্রে বিশেষ জ্ঞানার্জন করায়
(খ) সহস্রাধিক গান সৃষ্টি করেছেন বলে
(গ) সিরাজ সাঁইয়ের শিষ্য হওয়ায়
(ঘ) সর্বদা চিন্তা ও সাধনা করায়

৩৫। ‘মূলে এক জল, সে যে ভিন্ন নয়।’ এখানে ‘মূলে’ শব্দের মাধ্যমে কী বোঝানো হয়েছে? 
(ক) প্রকৃত স্বরূপে           (খ) ধর্ম পরিচয়ে
(গ) পাত্র অনুসারে          (ঘ) বর্ণ পরিচয়ে

৩৬। ‘যাওয়া কিংবা আসার বেলায় জেতের চিহ্ন রয় কার রে।’ এখানে ‘যাওয়া-আসা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে? 
(ক) অসুখ-বিসুখ         (খ) মালা-তসবি
(গ) কুয়া-গঙ্গা             (ঘ) জন্ম-মৃত্যু

৩৭। ‘জগৎ বেড়ে জেতের কথা, লোকে গৌরব করে যথা তথা’- লোকে গৌরব করে কেন? 
(ক) অজ্ঞানতার কারণে        
(খ) বংশ গৌরবের প্রভাবের কারণে 
(গ) অধ্যাত্মবাদী হওয়ায়        
(ঘ) সাধনহীন বলে

৩৮। ‘লালন সে জেতের ফাতা বিকিয়েছে সাত বাজারে।’ এখানে ‘বিকিয়েছে’ শব্দের মাধ্যমে কী বোঝানো হয়েছে? 
(ক) অন্তরে স্থান দেওয়া    
(খ) গুরুত্বহীন মনে করা
(গ) ব্যবসায় যোগ দেওয়া    
(ঘ) বংশের গৌরব করা

আরো পড়ুন : মানবধর্ম কবিতার ১৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর, ২য় পর্ব

৩৯। ওকি চণ্ডাল! নহে ও ঘৃণ্য জীব
হতে পারে হরিশচন্দ্র, ঐ শ্মশানের শিব। - ‘মানবধর্ম’ কবিতার কোন ভাবটি এখানে প্রাসঙ্গিক? 
(ক) জাতের সমতা        (খ) সম্প্রদায় বিভেদ 
(গ) বংশের গৌরব         (ঘ) ধর্মের ভিন্নতা

৪০। ‘মানবধর্ম’  কবিতায় কবি তাদের জয়গান গেয়েছেন, যারা-
i. জাত নিয়ে গর্ব করে না
ii. মনুষ্য ধর্মকে মূল বলে মনে করে
iii. বংশগত আভিজাত্যে ভোগে
নিচের কোনটি সঠিক? 
(ক) i                 (খ) ii
(গ) i ও ii            (ঘ) i ও iii

নিচের উদ্দীপকটি পড়ে ৪১ ও ৪২ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ। 

“ব্রাহ্মণ চণ্ডাল চামার মুচি
এক জলে হয় সবার শুচি।”

৪১। উপরোক্ত কবিতাংশের সমার্থক পঙ্‌ক্তি কোনটি? 
(ক) গর্তে গেলে কূপজল কয়
(খ) গঙ্গায় গেলে গঙ্গাজল হয়
(গ) মূলে এক জল, সে যে ভিন্ন নয়
(ঘ) জলের আর এক নাম জীবন হয়

৪২। উদ্দীপকটির মূলভাব ফুটে উঠেছে-
i. মানুষের একত্বে    
ii. মানুষের বিভিন্নতায়
iii. জাতের সমতায়
নিচের কোনটি সঠিক? 
(ক) i                 (খ) ii
(গ) i ও ii            (ঘ) i ও iii

উত্তর: ৩৩. ক, ৩৪. ক, ৩৫. ক, ৩৬. ঘ, ৩৭. ক, ৩৮. খ, ৩৯. ক, ৪০. গ, ৪১. গ, ৪২. ঘ।

লেখক : সহকারী অধ্যাপক, বাংলা বিভাগ
রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা

কবীর

পরিমাপ অধ্যায়ের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ১ম পর্ব, সপ্তম শ্রেণির গণিত

প্রকাশ: ২২ মে ২০২৫, ০১:১২ পিএম
পরিমাপ অধ্যায়ের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ১ম পর্ব, সপ্তম শ্রেণির গণিত
শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের পাঠদান শুনছে ও নোট করছে। ছবি- সংগৃহীত

তৃতীয় অধ্যায় : পরিমাপ

অনুশীলনী-৩

বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর

১। দৈর্ঘ্য পরিমাপের জন্য প্রচলিত পদ্ধতি কয়টি?
ক) ২টি         খ) ৩টি
গ) ৪টি         ঘ) ৫টি

২। ১ মিটার= কত ইঞ্চি?
ক) ৩৭.৩৯ ইঞ্চি     খ) ৩৯.৩৭ ইঞ্চি
গ) ৩৯.৭৭ ইঞ্চি      গ) ৩৭.৩৯৯ ইঞ্চি

৩। মেট্রিক পদ্ধতিতে দৈর্ঘ্য পরিমাপের একক কী?
ক) লিটার         খ) গ্রাম 
গ) বর্গমিটার     ঘ) মিটার

আরো পড়ুন : সমানুপাত ও লাভ-ক্ষতি অধ্যায়ের ৭টি বহুনির্বাচনি প্রশ্ন ও উত্তর, ১৩তম পর্ব

৪। ১ মিটার সমান কত কিলোমিটার?
i. ০. ০০০১ কিলোমিটার
ii. ০.১ কিলোমিটার
iii. ১০০ সেন্টিমিটার
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii          খ) i ও iii 
গ) ii ও iii         ঘ) i, ii ও iii

৫। বাংলাদেশে মেট্রিক পদ্ধতি চালু হয় কত সাল থেকে?
ক) ১৯৮২ সাল     খ) ১৯৮৩ সাল
গ) ১৯৮৪ সাল     ঘ) ১৯৮৫ সাল

৬। ১ সেন্টিমিটার= কত ইঞ্চি?
ক) ৩৯৪ ইঞ্চি        খ) ০.৩৯৪ ইঞ্চি
গ) ৩৯.৩৭ ইঞ্চি     গ) ৩৭.৩৯ ইঞ্চি

নিচের তথ্যের আলোকে ৭ নম্বর প্রশ্নের উত্তর লেখ।

দুটি দ্রব্যের ওজন যথাক্রমে ৫০ কেজি ও ৫০০ গ্রাম।

৭। ডিজিটাল ব্যালেন্সে প্রতি কেজির মূল্য ৫০ টাকা নির্ধারণ করলে দ্বিতীয় দ্রব্যটির মূল্য কত টাকা হবে?
ক) ৫০ টাকা     খ) ২৫ টাকা
গ) ৭৫ টাকা     ঘ) ১২৫ টাকা

উত্তর: ১. ক, ২. খ, ৩. ঘ, ৪. গ, ৫. ক, ৬. খ, ৭. খ।

লেখক : সহকারী শিক্ষক 
লৌহজং বালিকা পাইলট উচ্চবিদ্যালয়, মুন্সীগঞ্জ 

কবীর