ঢাকা ১ আশ্বিন ১৪৩১, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

হিন্দু নিপীড়ন বন্ধে জাতিসংঘের সামনে প্রবাসীদের বিক্ষোভ

প্রকাশ: ১১ আগস্ট ২০২৪, ১২:৫৩ এএম
আপডেট: ১১ আগস্ট ২০২৪, ০৯:৩৯ এএম
হিন্দু নিপীড়ন বন্ধে জাতিসংঘের সামনে প্রবাসীদের বিক্ষোভ

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর দেশের বিভিন্ন এলাকায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়িঘর, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনায় উদ্বিগ্ন প্রবাসীরা। যার পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘের সদর দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে প্রবাসীদের সংগঠন ‘ইউনাইটেড হিন্দুজ অব ইউএসএ’। স্থানীয় সময় শুক্রবার বিকেলে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের কাছে হ্যামার্সজোল্ট পার্কে এই সমাবেশ করেন তারা।

হিন্দু নিপীড়ন বন্ধে সমাবেশ থেকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানকে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন আয়োজকরা। একই আহ্বানে জাতিসংঘ মহাসচিব বরাবর একটি স্মারকলিপি দেওয়া হয়।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, ‘শেখ হাসিনা পদত্যাগের পর দেশ ছাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সুপরিকল্পিতভাবে সারা বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালানো হচ্ছে। বসতবাড়ি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়াসহ ভাঙা হয়েছে মন্দির। মোটা অঙ্কের চাঁদা না দেওয়ায় অনেক হিন্দুকে নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে।’

আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক রামদাস ঘরামির সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য দেন সংগঠনের সভাপতি ভজন সরকার। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ধারণকারী সব স্থাপনা ভেঙে ফেলা হয়েছে। এটা যেমন সত্য, ঠিক তেমনি আমরা হিন্দুরা কী অপরাধ করলাম? বারবার সরকার পরিবর্তন হয়, নির্বাচন আসে আর হিন্দুদের ওপর হামলা হয়। পূজা-পার্বণের সময়েও হিন্দুরা আক্রান্ত হন। এই সমস্যার একটা স্থায়ী সমাধান দরকার। বাংলাদেশে ৫-১০টি জেলা নিয়ে সুরক্ষিত একটি আলাদা জায়গা চাই হিন্দুদের জন্য।’

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন সংগঠনের চেয়ারম্যান প্রভাত সরকার, মানবাধিকার সংগঠক ও লেখক শিতাংশু গুহ, দীলিপ নাথ, অধ্যাপক দ্বীজেন ভট্টাচার্য, সুশীল সাহা ও সুশীল সিনহা। তারা অবিলম্বে হিন্দু নির্যাতনকারীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবি জানান। সূত্র: দ্যা ইকোনমিক টাইমস।

সৌদি আরবে বাংলাদেশিদের জন্য ই-পাসপোর্ট সেবা চালু

প্রকাশ: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩১ পিএম
আপডেট: ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৩৯ পিএম
সৌদি আরবে বাংলাদেশিদের জন্য ই-পাসপোর্ট সেবা চালু
সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসে চালু হয়েছে ই-পাসপোর্ট পরিষেবা

রিয়াদে বাংলাদেশ দূতাবাস আনুষ্ঠানিকভাবে সৌদি আরবে প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য ই-পাসপোর্ট পরিষেবা চালু করেছে। দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স এস এম রকিবুল্লাহর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকার ই-পাসপোর্ট প্রকল্পের কর্মকর্তা ও কারিগরি দলের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

দূতাবাস মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রবাসী বিশিষ্টজনের পাশাপাশি পেশাজীবী ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিসহ সৌদি আরবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে ই-পাসপোর্ট উদ্যোগের সহকারী প্রকল্প পরিচালক মেজর সুমিরিয়ার সাদেকিন বাংলাদেশে ও বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্টের জন্য কীভাবে আবেদন করতে হবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করেন।

প্রেজেন্টেশনের পর, কারিগরি দল প্রক্রিয়া ও সুবিধাসহ ধারণা পরিষ্কার করতে নতুন ই-পাসপোর্ট সিস্টেম সম্পর্কে প্রবাসীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন। 

ই-পাসপোর্ট পরিষেবার প্রবর্তন সৌদি আরবে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের ভ্রমণে পাসপোর্ট লাভের সেবা উল্লেখযোগ্যভাবে সহজ ও এর দক্ষতা বৃদ্ধি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কাতার সার্চ অ্যান্ড ফলোআপ ডিপার্টমেন্ট প্রধানের সঙ্গে বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

প্রকাশ: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৩ পিএম
আপডেট: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:৪৪ পিএম
কাতার সার্চ অ্যান্ড ফলোআপ ডিপার্টমেন্ট প্রধানের সঙ্গে বাংলাদেশ রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
কাতারের সেহলিয়া এলাকায় অবস্থিত সার্চ অ্যান্ড ফলোআপ ডিপার্টমেন্টে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। ছবি : খবরের কাগজ

কাতার সার্চ অ্যান্ড ফলোআপ ডিপার্টমেন্ট প্রধান মেজর ওমর খলিফা আলরুমাইহির সঙ্গে বৈঠক করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মো. নজরুল ইসলাম। 

গতকাল মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) কাতারের সেহলিয়া এলাকায় অবস্থিত সার্চ অ্যান্ড ফলোআপ ডিপার্টমেন্টে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে রাষ্ট্রদূত কাতারের সফরজেল ও পুলিশ কর্তৃপক্ষের কার্যক্রমের প্রশংসা করেন। মেজর আলরুমাইহি দূতাবাসের কার্যক্রম এবং বাংলাদেশিদের সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ডে সন্তোষ প্রকাশ করে রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান।

রাষ্ট্রদূত বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশি নাগরিকদের এবং জেলখানায় অবস্থানকালে তাদের কল্যাণ নিশ্চিতকরণের বিষয়ে জানতে চাইলে মেজর আলরুমাইহি বলেন, ‘কাতারের আইনবহির্ভূত কার্যক্রম ও যথাযথ কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমতি না নিয়ে বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করায় বিভিন্ন সময়ে কোনো কোনো বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে বাংলাদেশের সঙ্গে ভ্রাতৃপ্রতিম সুসম্পর্ক বিবেচনায় আদালতের মাধ্যমে তাদের সাজা না দিয়ে ফেরত পাঠানো হয়।’

রাষ্ট্রদূত জানান, অনেক সময় পূর্বশত্রুতার জেরে মিথ্যা তথ্য দিয়ে কোনো কোনো বাংলাদেশিকে কাতারের মাঠপর্যায়ে কর্মরত নিম্নপদস্থ পুলিশ দ্বারা গ্রেপ্তার করানো হয়।

এ বিষয়ে মেজর আলরুমাইহি জানান, গ্রেপ্তার হওয়া প্রত্যেক ব্যক্তি ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের সময় পেয়ে থাকেন। এ পর্যায়ে তারা সফরজেল কর্তৃপক্ষ বা যেকোনো পেশাদার আইনি সহযোগিতা নিতে পারেন। রাষ্ট্রদূত কোনো মিথ্যা অভিযোগে বাংলাদেশিদের অযথা হয়রানির বিষয়ে কাতারের পুলিশের বিশেষ মনোযোগ কামনা করেন।

বৈঠকে ডিপোর্টেশন সেকশন প্রধান ক্যাপ্টেন আব্দুল্লাহ আল হাজিরিসহ সার্চ অ্যান্ড ফলোআপ ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এবং দূতাবাস ও মিশন উপপ্রধানসহ শ্রমকল্যাণ উইংয়ের কাউন্সিলররা উপস্থিত ছিলেন।

 

এবিডিসি জরিপে গবেষক হিসেবে সৌদিতে প্রথম মাবরুক বিল্লাহ

প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৭ পিএম
আপডেট: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:৩৮ পিএম
এবিডিসি জরিপে গবেষক হিসেবে সৌদিতে প্রথম মাবরুক বিল্লাহ
ড. সাইয়্যেদ মাবরুক বিল্লাহ

অস্ট্রেলিয়ান বিজনেস ডিনস কাউন্সিলের (এবিডিসি) জরিপে গবেষক হিসেবে সৌদি আরবে প্রথম ও গালফ রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন ড. সাইয়্যেদ মাবরুক বিল্লাহ।

সম্প্রতি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

মাবরুক বিল্লাহ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা আমির ও চরমোনাই পীর আল্লামা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীমের নাতি ও চরমোনাই আহছানাবাদ রশীদিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ হযরত মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীর বড় ছেলে।

মাবরুক বিল্লাহর সাফল্যে তার পরিবারের পক্ষ থেকে অধ্যক্ষ হযরত মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন। 

মাবরুক বিল্লাহ নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডের ম্যাসি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি সৌদি আরবের প্রিন্স মোহাম্মাদ বিন ফাহাদ বিশ্ববিদ্যালয়ে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।

সালমান/

নিউইয়র্কে ড. ইউনূসকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে

প্রকাশ: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:০৬ পিএম
নিউইয়র্কে ড. ইউনূসকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে সংবর্ধনা দেবে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নিউইয়র্কের ম্যানহাটনের টাইমস স্কয়ারসংলগ্ন ম্যারিয়ট মারক্যুইস হোটেলের বলরুমে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। 

জাতিসংঘের ৭৯তম সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে আগামী ২২ সেপ্টেম্বর  নিউইয়র্ক যাবেন প্রধান উপদেষ্টা। আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর তিনি জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন।

ড. ইউনূসের নাগরিক সংবর্ধনা নিয়ে ইতোমধ্যে নিউইয়র্কের বিভিন্ন মহলের টানাহেঁচড়া শুরু হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই চলছে পাল্টাপাল্টি সভা ও সংবাদ সম্মেলন। 

বিভিন্ন সংগঠন প্রধান উপদেষ্টাকে নাগরিক সংবর্ধনা দেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলেও কাউকে দেওয়া হচ্ছে না কোনো অনুমতি। শুধু সরকারিভাবেই তাকে সংবর্ধনা দেওয়া হবে বলে কূটনৈতিক সূত্র জানায়। তারপরও প্রবাসী বিভিন্ন সংগঠন থেমে নেই। 

বিএনপিপন্থি নাগরিক সমাজ, জামায়াত, বিএনপি ও আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের পরিচালিত বাংলাদেশ সোসাইটিসহ বিভিন্ন মহল ড. ইউনূসকে সংবর্ধনা দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। 

তবে সংবর্ধনার আয়োজন করার মধ্যেই বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ।

মালয়েশিয়ার সাবাহর গভর্নরের সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

প্রকাশ: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১২ পিএম
মালয়েশিয়ার সাবাহর গভর্নরের সঙ্গে বাংলাদেশের হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
ইস্তানা সেরি কিনাবালুতে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসানকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান সাবাহর গভর্নর ড. হাজি জুহার বিন দাতুক হাজি মহিরুদ্দিন

মালয়েশিয়ার সাবাহর গভর্নর ড. হাজি জুহার বিন দাতুক হাজি মহিরুদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান। 

শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) প্রাপ্ত এক বার্তায় বলা হয়, ইস্তানা সেরি কিনাবালুতে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনারকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান গভর্নর।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বৈঠকে তারা বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে গভীর সন্তোষ প্রকাশ করেন। সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। গভর্নরের কার্যালয় এবং হাইকমিশনের মধ্যে শক্তিশালী সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয় বৈঠকে। এ সময় তারা দুজন স্মারক বিনিময়ও করেন।

বৈঠকে হাইকমিশনারের সঙ্গে ছিলেন শ্রমবিষয়ক কাউন্সিলর সৈয়দ শরিফুল ইসলাম, রাজনৈতিক কাউন্সিলর ফারহানা আহমেদ চৌধুরী ও প্রথম সচিব (বাণিজ্য) প্রণব কুমার ঘোষ।

সাবাহ প্রদেশের অর্থমন্ত্রী দাতুক সেরি পাংলিমা মাসিদি মানজুনের সঙ্গেও বৈঠক করেন হাইকমিশনার। সাবাহর অর্থ উপমন্ত্রীও বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাৎকালে তারা দ্বিপক্ষীয় বিষয় বিশেষ করে সাবাহপ্রবাসী বাংলাদেশিদের বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বৃদ্ধি এবং তাদের কল্যাণে সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন।

হাইকমিশনার তাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানোর জন্য এবং অর্থমন্ত্রীর কার্যালয় ও হাইকমিশনের মধ্যে শক্তিশালী সহযোগিতা গড়ে তোলার উদ্যোগে সহায়তা করার জন্য অর্থমন্ত্রীকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান। ইউএনবি