ঢাকা ৩০ পৌষ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫

অনলাইন কাস্টমার সামলানোর ৭টি টিপস

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:০০ পিএম
অনলাইন কাস্টমার সামলানোর ৭টি টিপস
ছবি: সংগৃহীত

অনলাইনে আপনার পণ্য বিক্রি অনেকটাই নির্ভর করে আপনি কীভাবে আপনার অনলাইন কাস্টমারদের সামলাচ্ছেন তার ওপর। অনেক সময় দেখা যায়, সঠিকভাবে কাস্টমার সামলাতে না পারার জন্য আপনার বিক্রি ভালো হয় না।

আপনার অনলাইন বিজনেস থাকলে আপনাকে অনলাইনে কাস্টমারদের কীভাবে সামলাতে হয়, কীভাবে তাদের সঙ্গে ম্যানারলি কথা বলা যায় তা শিখে নিতে হবে। একজন কাস্টমার আপনার ব্যবহারে সন্তুষ্ট হলে সে আপনার থেকেই বারবার প্রোডাক্ট কিনতে আগ্রহী হবে। 
এখানে অনলাইন কাস্টমারকে সামলানোর ৭টি টিপস তুলে ধরা হলো।

ধৈর্য ধারণ করুন

প্রথম প্রথম অনলাইন বিজনেস শুরু করলে আপনার ধৈর্য থাকাটা আবশ্যক। আপনাকে অন্তত ২-৩ মাস সময় ব্যয় করতে হবে আপনার বিজনেসে কাস্টমার আনার জন্য। ধীরে ধীরে আপনার কাস্টমার বাড়বে, তখন বিক্রিও বাড়বে। কিন্তু যে জিনিসটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো, রাতারাতি কেউই সফল হয় না। কথায় আছে, ‘সফলতার কোনো শর্টকাট নেই।’ তাই প্রথম প্রথম ভালো সেল হচ্ছে না দেখে আপনি হতাশায় পড়ে যেতে পারেন। এ সময় ধৈর্যহারা হলে চলবে না। আবার আরও অনেক ক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। প্রথম প্রথম আপনাকে অনেকেই নক দেবে আপনার পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য। ধরুন আপনার জামার বিজনেস। কাস্টমারদের কোনো ড্রেস ভালো লাগলে আপনার পেজে নক দিয়ে ড্রেসের দাম, কোন ফেব্রিকস দিয়ে তৈরি ইত্যাদি জানতে চাইবে। কিন্তু সবাই কি প্রোডাক্টটি কিনবে? কখনোই না। তাই বলে আপনার ধৈর্য হারানো যাবে না। পরিস্থিতি যত প্রতিকূলেই থাকুক না কেন, আপনার ধৈর্যটাই আসল। কাস্টমার যদি পণ্য না কেনেন, তাহলে কি আপনি তার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবেন? কখনোই না। কাস্টমারদের ভালোভাবে সামলানোর একটা ভালো মাধ্যম হলো তারা প্রোডাক্ট কিনুক আর না কিনুক- আপনাকে ধৈর্য নিয়ে তাদের সঙ্গে ভালোভাবে কথা বলতে হবে। প্রোডাক্ট না কিনলেও কখনো খারাপ ব্যবহার করা যাবে না।

কাস্টমারের কথায় মনোযোগ দিন

অনলাইন বিজনেসে আপনার পেমেন্ট সিস্টেম যদি ফিক্সড না থাকে, তাহলে কাস্টমার পণ্যটি কেনার সময় দর কষাকষি করবেই। কিন্তু এটা নিয়ে যদি আপনি খারাপ ব্যবহার করেন, তাহলে আপনার কাস্টমার পণ্যটি কখনোই কিনবে না। তাই সে যখন আপনাকে কোনো প্রাইজ অফার করবে সেটা মেনে নিন, ইনসাল্ট করবেন না। পণ্যটি কেনার সময় সে তো বিস্তারিত জানতে চাইবেই। তাই আপনার উচিত হবে তার কথা মনোযোগ দিয়ে শোনা। তারপর বুঝেশুনে বিনয়ের সঙ্গে রিপ্লাই দেওয়া। সব সময় আপনার কথার মাঝে পজিটিভ ভাইভস বজায় রাখুন। এতে কাস্টমার সামলানো অনেক সহজ হয়ে যায়।

সঙ্গে সঙ্গেই রিপ্লাই করুন

জাস্ট টাইমে কাস্টমারের মেসেজের রিপ্লাই করুন। আপনি আপনার অনলাইন পেজে লিখে রাখলেন ২৪/৭ খোলা। কিন্তু এদিকে আপনার কাস্টমার আপনাকে মেসেজ দিয়েই যাচ্ছে, আপনার কোনো রেসপন্স নেই। তাহলে এক্ষেত্রে কাস্টমার আপনার বিজনেস সম্পর্কে নেগেটিভ ধারণা পোষণ করবে। এতে কাস্টমারের মেজাজও খারাপ হয়ে যাবে। তাই কাস্টমার ধরে রাখতে চাইলে আপনার অনলাইন বিজনেসের সব ম্যানেজমেন্ট ঠিকমতো করুন। কিছু কর্মীও নিয়োগ করতে পারেন ভালোমতো কাস্টমার হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য।
 

সমস্যা সমাধানে পরামর্শ

অনেকেই আছেন যারা পণ্য বিক্রি করেই কাস্টমারের সঙ্গে সব সম্পর্ক শেষ করে দেন। আপনি এমনটা করবেন না। আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে কোনো ক্রেতা সমস্যায় পড়লে তা সমাধান না করলে সেটা আপনার বিজনেসে খুবই বাজে প্রভাব ফেলবে। আপনার উচিত হবে কাস্টমারের কাছ থেকে রিভিউ নেওয়া। যদি খারাপ হয়, তাহলে আপনার উচিত সেটাকে ব্যাক নেওয়া। 

মানসম্পন্ন পণ্য বিক্রি করুন 

সব সময় ভালো পণ্য বিক্রি করার চেষ্টা করুন। নিম্নমানের পণ্য বিক্রি করে আপনি হয়তো সাময়িক সময়ের জন্য উপকৃত হবেন ঠিকই, কিন্তু এটি আপনার বিজনেসে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিসাধন করবে। হয়তো দেখতে সুন্দর দেখে কাস্টমারটি আপনার থেকে প্রোডাক্টটি একবার কিনবে, কিন্তু যখন কিছুদিন ব্যবহার করার পর প্রোডাক্টটি নষ্ট হয়ে যাবে, তখন ওই কাস্টমারটি আপনার প্রতি আস্থা হারিয়ে ফেলবে। তাই মানসম্মত প্রোডাক্ট সেল করে কাস্টমারদের সন্তুষ্ট রাখা উচিত। কখনোই খারাপ পণ্য দিয়ে কাস্টমারদের উত্তেজিত করবেন না, যাতে তাদের সামলানোই মুশকিল হয়ে দাঁড়ায়। 

সময় মেনে চলুন

আপনার পেজের ফলোয়ারদের সঙ্গে কথা দিয়ে কথা রাখুন। ধরুন আপনার অনেকগুলো অনলাইনে বিজনেস আছে। এখন আপনি আপনার একটি অনলাইন পেজে পোস্ট করলেন আগামীকাল লাইভে আসবেন, কিন্তু অন্য একটি পেজে কাস্টমার সামলাতেই আপনার লাইভ টাইম পার হয়ে গেল। এক্ষেত্রে আগের পেজটিকে যারা ফলো করেন, তারা বিভ্রান্তিতে পড়বেন। এক্ষেত্রে আপনার উচিত হবে একদম অন টাইমে লাইভে আসা, নতুন পোস্ট করার শিডিউল থাকলে পোস্ট করা ইত্যাদি। ঠিকমতো টাইম ম্যানেজ করতে না পারলে কিছু কর্মীও নিয়োগ দিতে পারেন। 

সব সময় আপডেট থাকুন

অনলাইন বিজনেস অথবা অফলাইন বিজনেস আপনার দোকান যেখানেই হোক না কেন, আপনার উচিত সব সময় আপডেট থাকা। মার্কেটে যে প্রোডাক্টটি নতুন বের হবে, ক্রেতাদের সেই জিনিসের প্রতি বেশি চাহিদা থাকবে। দাম বেশি হলেও মেয়েরা চায় তাদের সবার থেকে একটু বেশিই আকর্ষণীয় লাগুক। তাই আপনি তরুণীদের টার্গেট করে তাদের পছন্দের নিউ কালেকশনের হিজাব, বোরকা সবার আগে আপনার অনলাইন শপে নিয়ে আসুন। দরকার হলে পুরোনো ড্রেসগুলোর ওপর ২০ শতাংশ ছাড় দিন। এতে করে পুরোনো প্রোডাক্টগুলোও সেল হয়ে যাবে এবং আপনি নতুন প্রোডাক্টও বেশি বেশি আনতে পারবেন। আর আপনি যত বেশি লেটেস্ট প্রোডাক্ট আনবেন, তত আপনার বিজনেস সবার কাছে চাহিদার শীর্ষে থাকবে। যার ফলে কাস্টমার সামলানো আপনার কাছে কোনো ব্যাপারই মনে হবে না। 

 

তারেক

ক্যারিয়ার গড়ুন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:২০ পিএম
ক্যারিয়ার গড়ুন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে
ছবি: সংগৃহীত

বিশ্বে ফলিত বিজ্ঞানের সর্বোচ্চ বিকাশমান বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বা রাসায়নিক প্রকৌশলবিদ্যা। যেখানে ভৌত বিজ্ঞানের সঙ্গে গণিতের সামঞ্জস্য রেখে কোনো কাঁচামালকে বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে উৎকৃষ্ট পদার্থে পরিণত করা হয়। এ পৃথিবীতে শিল্পকারখানা যতদিন থাকবে, কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাহিদাও ততদিন থাকবে।

শিল্পক্ষেত্রে দেশ যত অগ্রসর হবে, এর কাজের ক্ষেত্র ততই বিস্তৃত হবে। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের হাতেই নিয়ন্ত্রিত হয় দেশের বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান।

পড়াশোনা: ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ শাখা হচ্ছে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। একজন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি, প্লান্টগুলোর যাবতীয় ডিজাইন, নতুন পণ্য উৎপাদন এবং তার কার্যক্রমের পদ্ধতি নিয়ে পড়াশোনা করে থাকে। দেশের বেশকিছু সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ও পলিটেকনিক কলেজে কেমিকৌশল বিষয়ে পাঠদান করানো হয়। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের ওপর অনার্স, মাস্টার্স ডিগ্রি চালু রয়েছে এমন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে বুয়েট, জেএসটিইউ, এসইউএসটি, এনএসটিইউ, ডিইউ, আরইউ অন্যতম। বহির্বিশ্বে এই বিষয়টি প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং নামে পরিচিত।

গবেষণার সুযোগ: আধুনিক বিজ্ঞানের বিশাল এক সেক্টর হচ্ছে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং। এখানে পড়াশোনার সুযোগ যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে গবেষণার সুযোগও। বর্তমানে শিক্ষার্থীদের সিংহভাগই ইউএসএর বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যে যাচ্ছে উচ্চতর ডিগ্রি অর্জনে। যেগুলোর মধ্যে নর্থ ক্যারোলাইনা, সাউথ ক্যারোলাইনা, ভার্জিনিয়া, আটলান্টা, সাউথ ভ্যাকোটা, ফ্লোরিডা, কানসাস, শিকাগো, কানেটিকাট, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস উল্লেখযোগ্য। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এই ক্ষেত্রটি প্রতিমুহূর্তেই বিকশিত হচ্ছে। যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন গবেষণা আর কাজের ক্ষেত্রে।

কাজের ধরন: আমরা প্রতিদিন ব্যবহার করি এমন অনেক পণ্যের ওপর রাসায়নিক প্রকৌশলীদের বিশাল প্রভাব রয়েছে। একজন রসায়নবিদ যে প্রক্রিয়া ল্যাবের বিকারে ঘটায়, একজন ইঞ্জিনিয়ার সেই কাজগুলোই শিল্পক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রিত উপায়ে কেমিক্যাল প্লান্টে প্রয়োগ করে থাকেন। কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা সাধারণত রাসায়নিক উৎপাদন প্রক্রিয়ার নকশা তত্ত্বাবধানের কাজ করে থাকেন। খাদ্য, ওষুধ, জ্বালানি কারখানার রাসায়নিক উৎপাদন ব্যবস্থার বিভিন্ন সমস্যা সমাধান তাদের মাধ্যমে হয়ে থাকে। উৎপাদনে যে চ্যালেঞ্জগুলো দেখা দেয়, সেগুলো রাসায়নিক প্রকৌশলী দ্বারা সমাধান করা হয়। সারা বিশ্বের রাসায়নিক প্রকৌশলীরা নিরাপদে প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলো কাটিয়ে উঠতে তাদের গণিত এবং বিজ্ঞান বিশেষ করে রসায়ন জ্ঞানের ওপর নির্ভর করে।

ক্যারিয়ার: কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের ক্যারিয়ারের প্রবৃদ্ধি অনেক ভালো। দেশে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ খুবই সীমিত থাকায় গ্র্যাজুয়েট খুব বেশি থাকে না। ফলে চাকরির বাজারে এর একটা সুফল পেয়ে থাকে ফ্রেশাররা। একজন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার এন্ট্রি লেভেলে ২০ হাজার থেকে শুরু করে পরবর্তীতে প্রশিক্ষণ, কাজের অভিজ্ঞতা ও প্রতিষ্ঠানভেদে মাসে লক্ষাধিক টাকা পর্যন্ত উপার্জন করে থাকে। এই সেক্টরে রয়েছে সমৃদ্ধ এক ভবিষ্যতের হাতছানি। একজন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের মূল সাফল্য নির্ভর করে তিনি যে ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন ওই শিল্পে টেকনিক্যাল স্কিল ও জ্ঞানের ওপর। সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে ক্যারিয়ার শুরু করলেও বিভিন্ন শিল্পকারখানায় অভিজ্ঞতা ও কারিগরি দক্ষতা অর্জন করতে পারলে ম্যানেজার পদে উন্নীত হওয়ার সুযোগ থাকে।

কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাহিদা: বর্তমান আধুনিক শিল্পে অতিমাত্রায় বাড়ছে কেমিক্যালের ব্যবহার। মূলত সব ধরনের শিল্পপ্রতিষ্ঠান চালিত হয় কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার দ্বারা। একজন কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার সব ধরনের কারখানাতেই কাজ করে থাকেন। দেশে চাহিদা অনুযায়ী কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যা কম থাকায় দিন দিন বেড়েই চলছে এর কদর। মূলত সব ধরনের শিল্পপ্রতিষ্ঠানেই রয়েছে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাহিদা। খাবার চিপস থেকে শুরু করে কম্পিউটারের মাইক্রো চিপও তৈরি হয় কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের হাত ধরে।

কাজের সুযোগ: কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়াররা সব ধরনের কারখানাতেই কাজের সুযোগ পান। অ্যাপ্লাইড কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগ থেকে পড়াশোনা করে অনেক বড় বড় দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ পেয়ে থাকেন। সরকারি চাকরির মধ্যে পেট্রোবাংলার অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান যেমন- গ্যাস প্রোডাকশন, ট্রিটমেন্ট, ট্রান্সমিশন, ডিস্ট্রিবিউশনে বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশনের অ্যামোনিয়া ইউরিয়া প্লান্ট, পেপার ইন্ডাস্ট্রি, ফসফেট এবং বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের অধীনস্থ একমাত্র রাষ্ট্রীয় জ্বালানি তেল শোধনাগার, ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডে কেমিকৌশলীরা কাজ করে থাকেন।

এ ছাড়া তিতাস বা অন্যান্য গ্যাস বিতরণ কোম্পানি বিসিআইসি, সারকারখানা, সুগারমিল, পেপারমিল, ওষুধশিল্প, পেইন্টস কারখানা, গ্লাস ও সিরামিক শিল্প, ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানি, পেট্রোলিয়াম, ট্যানারি শিল্পে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। এ বিভাগের বড় একটা অংশ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাপ্লাইড কেমিস্ট্রি, কেমিস্ট্রি টেক্সটাইল অথবা লেদার ইনস্টিটিউটের শিক্ষক হিসেবে যোগদান করে থাকেন।

 

তারেক

কল সেন্টারে নিয়োগ দিচ্ছে ভিভো

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:০০ পিএম
কল সেন্টারে নিয়োগ দিচ্ছে ভিভো
ছবি: সংগৃহীত

ভিভো বাংলাদেশ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির কল সেন্টার বিভাগ এক্সিকিউটিভ পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। ১২ জানুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক ১৮ থেকে ২০ হাজার টাকা বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

এক নজরে ভিভো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ১২ জানুয়ারি ২০২৫

পদ ও লোকবল: ১টি ও ৩ জন

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ১২ জানুয়ারি ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://shop.vivo.com

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: ভিভো বাংলাদেশ (প্রধান কার্যালয়)

পদের নাম: এক্সিকিউটিভ

বিভাগ: কল সেন্টার 

পদসংখ্যা: ০৩টি 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি

অন্যান্য যোগ্যতা: টেলিকমিউনিকেশনে কাজের দক্ষতা 

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ১ থেকে ৩ বছর, তবে অভিজ্ঞতা না থাকলেও আবেদন করতে পারবেন আগ্রহীরা।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে 

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: ২৬ থেকে ২৮ বছর 

কর্মস্থল: ঢাকা (কুড়িলা)

বেতন: ১৮,০০০-২০,০০০ টাকা (মাসিক) 

অন্যান্য সুবিধা: বছরে ২টি উৎসব বোনাস, ইনসেনটিভ বোনাস (লক্ষ্যের উপর ভিত্তি করে)। 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

 

 

তারেক

 

মীনা বাজারে ক্যাশ কাউন্টারে চাকরির সুযোগ

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:২৫ এএম
মীনা বাজারে ক্যাশ কাউন্টারে চাকরির সুযোগ
ছবি: সংগৃহীত

দেশের অন্যতম সুপার শপ মীনা বাজার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি সেলসম্যান/ক্যাশিয়ার পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ৮ জানুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।


প্রতিষ্ঠানের নাম: মীনা বাজার

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ৮ জানুয়ারি ২০২৫

পদ ও লোকবল: ১টি ও ১ জন

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ : ৮ জানুয়ারি ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://meenabazaronline.com

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: মীনা বাজার

পদের নাম: সেলসম্যান/ক্যাশিয়ার 

পদসংখ্যা: ২০টি 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি/এইচএসসি 

অন্যান্য যোগ্যতা: প্যাকেজিং ও পণ্য ডেলিভারীতে দক্ষতা 

অভিজ্ঞতা: ক্যাশিয়ার পদে আগ্রহী প্রার্থীদের ক্যাশ কাউন্টার পরিচালনা জ্ঞান থাকতে হবে।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: আউটলেটে

প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ 

বয়সসীমা: ১৮ থেকে ২৮ বছর 

কর্মস্থল: ঢাকা (আফতাবনগর, বনশ্রী)

বেতন: ৮,০০০-১০,০০০ টাকা (মাসিক) 

অন্যান্য সুবিধা: উপস্থিতি ও খাবারের ভাতা সর্বোচ্চ ১,০০০ টাকা, লক্ষ্য ভিত্তিক সেলস ইনসেনটিভ, বছরে ২টি উৎসব বোনাস, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, সপ্তাহে ১দিন ছুটি। 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

 

তারেক

ওয়ান ব্যাংকে চাকরি, সর্বোচ্চ বেতন ২৬ হাজার

প্রকাশ: ১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:০৫ পিএম
আপডেট: ১২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:৩৪ পিএম
ওয়ান ব্যাংকে চাকরি, সর্বোচ্চ বেতন ২৬ হাজার
ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি ওয়ান ব্যাংক পিএলসি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এ ব্যাংকে এমএফএস ইউনিটে ট্রেইনি বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার-সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার পদে ১৫ জন কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

পদের নাম: ট্রেইনি বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার-সিনিয়র বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অফিসার (এমএফএস ইউনিট)

পদসংখ্যা: ১৫

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক/স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অন্তত দুই বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, তবে সদ্য স্নাতক পাস করা প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন। সাংগঠনিক দক্ষতাসহ সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হতে হবে। যোগাযোগে দক্ষ হতে হবে। গ্রাহককেন্দ্রিক মানসিকতা থাকতে হবে। অ্যাকাউন্টিং সফটওয়্যার, সিআরএম সিস্টেমসহ সংশ্লিষ্ট সফওয়্যারের কাজ জানতে হবে।

বয়স: সর্বোচ্চ ৩২ বছর। অভিজ্ঞ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।

চাকরির ধরন: চুক্তিভিত্তিক

কর্মস্থল: বাংলাদেশের যেকোনো স্থানে।

বেতন-ভাতা: মাসিক বেতন ২২,০০০ থেকে ২৬,০০০ টাকা।

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের এই লিংক থেকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply Now বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ২৩ জানুয়ারি ২০২৫।

 

তারেক

মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরি, বয়স ৫০ হলেও আবেদন

প্রকাশ: ১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:২০ পিএম
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে চাকরি, বয়স ৫০ হলেও আবেদন
ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এ ব্যাংকে ডিজিটাল ব্যাংকিং ডিভিশনে হেড অব অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজমেন্ট ইউনিট পদে কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

পদের নাম: হেড অব অ্যাপ্লিকেশন ম্যানেজমেন্ট ইউনিট (ডিজিটাল ব্যাংকিং ডিভিশন)

পদসংখ্যা:

যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক/সম্মান ডিগ্রি থাকতে হবে। শিক্ষাজীবনের কোনো পর্যায়ে তৃতীয় শ্রেণি/বিভাগ গ্রহণযোগ্য নয়। কোনো ব্যাংকে অন্তত আট বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। যোগাযোগে দক্ষ হতে হবে। গ্রাহককেন্দ্রিক মানসিকতা থাকতে হবে। নেতৃত্বের সক্ষমতা থাকতে হবে। কারিগরি দক্ষতা থাকতে হবে। সমস্যা সমাধানে পারদর্শী হতে হবে।

বয়স: সর্বোচ্চ ৫০ বছর

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মস্থল: ঢাকা

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

আবেদন যেভাবে

আগ্রহী প্রার্থীদের এই লিংকে নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জেনে Apply Now বাটনে ক্লিক করে আবেদন করতে হবে।

আবেদনের শেষ সময়: ১৮ জানুয়ারি ২০২৫।

 

তারেক