ঢাকা ৪ ফাল্গুন ১৪৩১, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১

কৌশলী নেতার ৬টি অভ্যাস

প্রকাশ: ০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:২৫ এএম
আপডেট: ০৭ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:২১ পিএম
কৌশলী নেতার ৬টি অভ্যাস
ছবি: সংগৃহীত

আপনি অফিসের বস। আপনাকে হতে হবে সবার চেয়ে আলাদা। কিন্তু আপনি দৈনন্দিন কাজে অনেক সময় ব্যয় করে ফেলেন। সাধারণত কোম্পানির প্রয়োজন হয় একজন কৌশলী নেতার। তাই নিজেকে গড়ে তুলতে হবে সেভাবেই।

শুরুতে হয়তো শুধু আপনি আর আপনার পার্টনার ছিলেন। আপনি নিজেই সব কাজ করতেন। সবকিছু ঠিকঠাক করা, বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে দেখা করা, অফিস গোছানো ও ফোন কল করা। এখন এসব কাজ করার জন্য আপনি অন্য লোকদের নিয়োগ দিয়েছেন, তাই আপনার সময় হয়েছে একজন কৌশলী নেতা হওয়ার। যদি আপনি কৌশলী হওয়ার ব্যাপারে ইতস্তত বোধ করে থাকেন তাহলে জেনে রাখুন এমন মনোভাবের মানুষ আপনি একা নন। সব নেতাই চান তাদের সামনে যা আছে তা নিয়ে কাজ করতে কারণ সেটাকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ বলে মনে হয়। কিন্তু এমনটা করলে আপনার কোম্পানি যেকোনো সময় ক্ষতির মুখে পড়তে পারে।

প্রত্যেক কোম্পানিতেই শোনা যায় যে কৌশলী নেতাদের দরকার। কাজটা যেহেতু কঠিন, তাই সবাই এটি বুঝে উঠতে পারেন না। কৌশলী নেতারা কী কী করে সেটা না জানলে আপনার নিজের একজন কৌশলী নেতা হওয়া কঠিন হতে পারে। যেসব কৌশলী নেতা পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারে তারা এই ছয়টি কাজ ভালোভাবে করে থাকে-

পূর্ব অনুমান

ব্যবসার ভবিষ্যৎ কী সেটা জানতে অনেক কোম্পানিই উদগ্রীব হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে নেতাদের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন হতে হয়। আপনার প্রতিযোগীরা ইশারা-ইঙ্গিত বুঝে নিয়ে ঠিকমতো কাজ করলে আপনাকে পিছিয়ে পড়তে হবে। তাই আপনাকে পূর্বানুমান করতে হলে-

-আপনার ইন্ডাস্ট্রির জন্য যুগান্তকারী পরিবর্তনের তথ্য খুঁজতে হবে।
-আপনার ব্যবসার বর্তমান পরিধির বাইরে যেতে হবে।
-পরিস্থিতি বুঝে নিতে বেশি বেশি নেটওয়ার্ক গড়তে হবে।
 

সমালোচক হিসেবে চিন্তা করা

যদি অন্ধভাবে ম্যানেজমেন্টের মতামতকে গ্রহণ করে নেন, তাহলে আপনার কোম্পানি প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে পড়তে পারে। তাই আপনাকে যা করতে হবে, তা হলো-

-সমস্যাকে অন্যভাবে বিশ্লেষণ করে সমস্যার মূল বের করতে হবে।
-নিজেরসহ প্রচলিত বিশ্বাস ও মানসিকতাকে চ্যালেঞ্জ করুন।
-প্রাতিষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়ায় হঠকারিতা, ম্যানিপুলেশন ও পক্ষপাতিত্বের খোলস উন্মোচন করে দিন।

ব্যাখ্যা করা

যেকোনো কিছুর অস্পষ্টতা অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরি করে। এমন হলে কর্তৃপক্ষ সাধারণত একটি দ্রুত সমাধান খুঁজে বের করে। অনেক সময় এ সমাধান হয়তো সঠিক নাও হতে পারে। একজন ভালো কৌশলী নেতা নিজের মতো তৈরি করার আগে অনেক সূত্র থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য যাচাই করে দেখেন। কোনো কিছু ব্যাখ্যা করতে গেলে আপনাকে যা করতে হবে, তা হলো-

-একই তথ্যের একের বেশি সূত্রের মাঝে প্যাটার্ন খুঁজে দেখতে হবে।
-অন্যদেরও একই কাজ করতে প্রেরণা দিতে হবে।
-বিদ্যমান ধারণার ব্যাপারে প্রশ্ন করুন এবং একই সময়ে একের অধিক ধারণা পরীক্ষা করে দেখুন।

সিদ্ধান্ত নেওয়া

বিশ্লেষণ করতে করতে অনেক নেতাই হাঁপিয়ে ওঠেন। আপনাকে এমন প্রক্রিয়া তৈরি করতে হবে যেন সেগুলো বাস্তবায়ন করলে আপনি একটি ভালো অবস্থানে আসতে পারেন। আপনাকে যা করতে হবে, তা হলো-

-সিদ্ধান্তটি এমনভাবে নিতে হবে যেন তা পুরো বিষয়ের জন্য প্রযোজ্য হয়।
-গতি, কাঠিন্য, মান ও দ্রুততার মাঝে ভারসাম্য রাখুন। পরিপূর্ণতা অর্জন করতে যাবেন না, কারণ তা সম্ভব নয়।
-অসম্পূর্ণ তথ্য ও বিস্তৃত মতামতের মাঝেও নিজের সিদ্ধান্তে অটল থাকুন।

বিন্যাস করা

সব বিষয়ে সবাই একমত হবেন- এমনটা সব সময় হয় না। একজন কৌশলী নেতা আলোচনার ক্ষেত্র তৈরি করেন, বিশ্বস্ততা গড়ে তোলেন এবং ভিন্নমত সামনে আসলে মূল স্টেকহোল্ডারদের একত্রিত করেন। এক্ষেত্রে যা করণীয়, তা হলো-

-লুকায়িত বিষয়সহ অন্যদের এজেন্ডা বোঝানো।
-কঠিন বিষয়গুলো সামনে নিয়ে আসতে হবে। তা যতই অস্বস্তিকর হোক না কেন।
-ঝুঁকি মূল্যায়ন করুন এবং দরকারি সাপোর্ট গড়ে তুলুন।

শেখা

আপনার কোম্পানি যত বড় হবে তত সঠিক ফিডব্যাক আসা ধীরে ধীরে কমে যেতে থাকবে। ফিডব্যাক চালু রাখার জন্য যা যা করার তা করতে হবে। কারণ সাফল্য এবং ব্যর্থতা- দুটি জিনিস থেকেই প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শেখার অনেক কিছু আছে। আপনার যা করণীয়, তা হলো-

-সঠিক ফিডব্যাককে উৎসাহিত করে শেখার যা যা আছে তা আমলে নিতে হবে।
-ট্র্যাকের বাইরে চলে গেলে দ্রুত ঠিক পথে চলে আসতে হবে।
-যেসব সাফল্য ও ব্যর্থতা থেকে শেখার কিছু আছে তা আমলে নিতে হবে।

উপরোক্ত কাজগুলো অবশ্যই কঠিন ও সময়সাপেক্ষ। তবে কেউই কিন্তু সব দক্ষতা একসঙ্গে নিয়ে জন্মায় না। তাই যেসব ক্ষেত্রে দক্ষতা নেই সেসব ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। তা না হলে নিজেকে কৌশলী নেতা হিসেবে ভাবা হবে নিতান্তই বোকামি।

 

 

তারেক

টার্গেট মার্কেট কেন করবেন, কীভাবে করবেন

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
টার্গেট মার্কেট কেন করবেন, কীভাবে করবেন
মডেল: পরমা ও অন্তর ছবি: আদিব আহমেদ

কোনো নতুন ব্যবসা শুরু করার পর সর্বপ্রথম কাজ হওয়া উচিত টার্গেট মার্কেট ঠিক করা। কারণ, টার্গেট মার্কেটের ওপরই নির্ভর করবে যে, আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কেমন হবে, আপনি কীভাবে ব্যবসা করবেন এবং কাদের সঙ্গে ব্যবসা করবেন।

প্রোডাক্ট বা সার্ভিস যতই ভালো হোক না কেন, ভুল টার্গেট মার্কেটের কাছে বিক্রি করলে আপনার ব্যবসা কখনোই সফল হবে না। এসব কারণেই টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখা গুরুত্বপূর্ণ। 

মার্কেট টার্গেট করার অর্থ শুধু একটি পণ্য বিক্রি করা নয়। এটি এমন একটি অভিজ্ঞতা, যা গ্রাহকদের বাস্তব প্রয়োজন মেটায়। টার্গেট মার্কেট যদি ঠিকমতো করা হয় তাহলে ব্যবসায় সফলতা অর্জন অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

টার্গেট মার্কেট কী?

একটি কোম্পানির পণ্য যেসব ক্রেতা কেনার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে, সেই ক্রেতাদেরই কোম্পানির টার্গেট মার্কেট বলা হয়। ক্রেতাদের নির্দিষ্ট কোনো বৈশিষ্ট্যের ওপর নির্ভর করেই টার্গেট মার্কেট সেট করা হয়, যেমন- বয়স, আয়, লাইফস্টাইল ইত্যাদি। 

কোনো কোম্পানি যখন নিজেদের প্রোডাক্ট ডিজাইন, প্যাকেজিং ও মার্কেটিং করে থাকে, তখন এসব কাজে প্রোডাক্টের টার্গেট মার্কেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে প্রভাব বিস্তার করে থাকে।

আপনার টার্গেট মার্কেট হতে পারে অনেক বড়, যেমন- ‘দেশে বসবাসকারী ৪০-এর বেশি বয়সী পুরুষরা’ অথবা চাইলে অনেক ছোটও হতে পারে, যেমন- ‘আপনার এলাকার স্বাস্থ্য সচেতন নারী-পুরুষরা’। আপনার প্রোডাক্ট আসলে ক্রেতাদের কোন ধরনের চাহিদা পূরণ করছে, তার ওপর নির্ভর করে আপনার টার্গেট মার্কেট সেট করতে হবে। 

বিভিন্ন ধরনের টার্গেট মার্কেট

বিভিন্ন কোম্পানি নিজেদের টার্গেট মার্কেট বিভিন্ন উপায়ে সেট করে থাকে। তবে সেই উপায়গুলোকে মোটা দাগে চার ভাগে ভাগ করা যায়, যথা- 

ডেমোগ্রাফিক: এ ধরনের টার্গেট মার্কেট সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু ভেরিয়েবলের ওপর নির্ভর করে সেট করা হয়, যেমন- বয়স, লিঙ্গ, আয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পরিবারের সদস্য সংখ্যা ইত্যাদি। আবার কোনো ডেমোগ্রাফিক গ্রুপের ক্রয়ক্ষমতা ও ক্রয়ের অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে কোম্পানি উক্ত গ্রুপের ছোট একটি অংশকেও টার্গেট করতে পারে। 

জিওগ্রাফিক: নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে জিওগ্রাফিক টার্গেট মার্কেট মূলত কোনো নির্দিষ্ট রিজিয়নের ওপর নির্ভর করে সেট করা হয়, যেমন- উপজেলা, জেলা, বিভাগ, দেশ ইত্যাদি।

সাইকোগ্রাফিক: এ ধরনের টার্গেট মার্কেট সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু মানসিক ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যেমন- লাইফস্টাইল, নৈতিকতা, ব্যক্তিত্ব, সোশ্যাল স্ট্যাটাস ইত্যাদি। 

বিহেভিয়রাল: এ ধরনের টার্গেট মার্কেট বিভিন্ন কনজ্যুমার বিহেভিয়রের ওপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যেমন- পণ্য কেনার উদ্দেশ্য, পণ্যের প্রতি আশা, ব্র্যান্ডের প্রতি লয়্যালটি ইত্যাদি।

আপনি যদি একজন ভালো মার্কেটিয়ার হতে চান তবে আপনাকে এটি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, কোম্পানির উদ্দেশ্য ও মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির ওপর নির্ভর করে। একটি কোম্পানি চাইলে একাধিক টার্গেট মার্কেটকে উদ্দেশ্য করে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তৈরি করতে পারে। ৬০ ভাগ মার্কেটিয়ারের মতে টার্গেটেড অ্যাডভার্টাইজিং হবে আগামী পাঁচ বছরের ভেতর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং কৌশল। 

টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ করার জন্য আপনার প্রোডাক্ট নিশ, কাস্টমার ও কম্পিটিটরদের সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি আপনাকে টার্গেট মার্কেটের বিভিন্ন ধরন সম্পর্কেও জানতে হবে। 

টার্গেট মার্কেট কীভাবে নির্ধারণ করবেন?

আপনার ব্র্যান্ডের টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের জন্য নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন। 

কাস্টমারদের ডেটা কালেক্ট করুন: টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের পূর্বশর্ত হচ্ছে আপনার কাস্টমারদের সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা রাখা। আপনার ব্যবসা যদি নতুন হয়ে থাকে এবং বর্তমানে অনেক কাস্টমার না থাকে, তবুও যারা ভবিষ্যতে আপনার কাস্টমার হতে পারেন, তাদের তথ্য সংগ্রহ করুন। প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি বিভিন্ন সাধারণ তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন, যেমন- বয়স, লোকেশন, ক্রয়ক্ষমতা, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি। আর যদি আপনি বিভিন্ন কোম্পানির জন্য পণ্য বা সেবা তৈরি করে থাকেন, তাহলে এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে পারেন, যেমন- ব্যবসার সাইজ, ঠিকানা, ইন্ডাস্ট্রি, বাজেট ইত্যাদি। 

পণ্য বা সেবার সুবিধাগুলো চিহ্নিত করুন: কাস্টমাররা প্রতিযোগীদের পণ্য না কেনে আপনার পণ্য কেন কিনবেন? এই বিষয়ে জানার জন্য আপনি কাস্টমারদের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন যে, আপনার পণ্যে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হলে তারা আপনার পণ্য কিনতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন। আবার এই কাজে প্রতিযোগীর অ্যানালিসিস করে দেখতে পারেন যে, প্রতিযোগীদের থেকে কোন কোন দিক দিয়ে আপনার পণ্য ভালো।

প্রতিযোগীর অ্যানালিসিস করুন: এই পর্যায়ে এসে আপনার প্রতিযোগীরা কাদের টার্গেট করে পণ্য তৈরি করছে, সেই বিষয়ে ধারণা নেওয়া প্রয়োজন। এই বিষয়ে জানতে আপনি তাদের ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট, ব্লগ ইত্যাদি মনিটর করতে পারেন। কনটেন্ট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে তারা কোন ধরনের কাস্টমারদের টার্গেট করছেন তা দেখলেও আপনি বিষয়টি বুঝতে পারবেন। 

কাস্টমার সেগমেন্ট তৈরি করা: এই পর্যায়ে এসে আপনার নিশ্চয়ই মোটামুটি ধারণা হয়ে গেছে যে, আপনার টার্গেট মার্কেট কারা এবং তাদের সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য আপনি জেনে গেছেন। আপনার পরবর্তী কাজ হচ্ছে মার্কেট সেগমেন্টেশন। আপনার টার্গেট মার্কেটকে জিওগ্রাফিক, ডেমোগ্রাফিক, সাইকোগ্রাফিক ও বিহেভিয়ার- এই চারটি সেগমেন্টে ভাগ করতে পারেন। এতে করে আপনার জন্য মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা অনেক সহজ হয়ে যাবে। 

টার্গেট মার্কেট স্টেটমেন্ট লিখুন: এখন যেহেতু আপনার টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা তৈরি হয়ে গেছে, আপনি সবকিছু লিখে রাখতে পারেন। টার্গেট মার্কেট স্টেটমেন্ট তেমন কঠিন কিছু না। শুধু আপনার টার্গেট মার্কেটের বিভিন্ন মূল ফিচার যেমন- ডেমোগ্রাফি, জিওগ্রাফি, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি লিখে রাখা আর কী। 

 

তারেক

চাকরি দিচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:০০ পিএম
চাকরি দিচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক
ছবি: সংগৃহীত

অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি প্রধান কার্যালয়ের আইন শাখার দায়িত্ব পালনের জন্য চুক্তিভিত্তিক একজন চিফ ল’ অফিসার (মহাব্যবস্থাপক পদমর্যাদায়) নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীদের ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

পদের নাম: চিফ ল’ অফিসার
পদসংখ্যা: ১

আবেদনের শিক্ষাগতা যোগ্যতা

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রিধারী হতে হবে। একাডেমিক কোনো পরীক্ষায় অন্তত একটি প্রথম শ্রেণি/বিভাগ বা সমমানের জিপিএ/সিজিপিএ থাকতে হবে। কোনো তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি বা সমমানের জিপিএ/সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য হবে না।

অন্যান্য যোগ্যতা

আইন পেশায় ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, এর মধ্যে হাইকোর্টে কমপক্ষে সাত বছর কাজের অভিজ্ঞতা অথবা অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ আবেদন করতে পারবেন। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যাংকসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আইন, চুক্তি আইন, সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, অর্থ আদালত আইন, অ্যান্টিমানি লন্ডারিং আইন ইত্যাদিসহ দেশে প্রচলিত অন্যান্য আইন বিষয়ে দক্ষতা/অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে সনদপ্রাপ্ত হতে হবে। আইন বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রিধারী অথবা প্রার্থী কোনো ব্যাংকে আইন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকলে, তা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।

বয়স: প্রার্থীর বয়স সর্বনিম্ন ৪৫ বছর এবং সর্বোচ্চ ৬৩ বছর।

চাকরির ধরন

প্রাথমিকভাবে দুই বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হবে। পরে সন্তোষজনক পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন সাপেক্ষে চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করা যেতে পারে।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

যেভাবে আবেদন

আবেদনপত্রের সঙ্গে সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত সনদ; অর্জিত অভিজ্ঞতাসংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র সংযুক্ত করতে হবে; প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা/চেয়ারম্যান/কাউন্সিলরের কাছ থেকে সম্প্রতি গৃহীত চারিত্রিক সনদপত্র; সদ্য তোলা চার কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত ছবি এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে; আবেদনপত্রে প্রার্থীর নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা (পরীক্ষা, বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়, বিভাগ/শ্রেণি/সিজিপিএ, পাসের সাল), জন্মতারিখ উল্লেখ করতে হবে; খামের ওপর পদের নাম স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।

আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা

মহাব্যবস্থাপক, এইচআর প্ল্যানিং, ডিপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড অপারেশনস ডিভিশন, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি, প্রধান কার্যালয়, ৯/ডি, দিলকুশা বা/এ, মতিঝিল, ঢাকা

আবেদনের শেষ সময়

২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পুনঃনিয়োগে বিজ্ঞপ্তি, পদ ৬৩৮

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:৩০ এএম
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পুনঃনিয়োগে বিজ্ঞপ্তি, পদ ৬৩৮
ছবি: সংগৃহীত

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক শূন্য পদে জনবল নিয়োগে পুনরায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এই অধিদপ্তরে ১৩ ক্যাটাগরির পদে ৬৩৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

শূন্য পদের বিপরীতে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫-এর আলোকে বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের মধ্যে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের (পদের পার্শ্বে বর্ণিত) শর্ত সাপেক্ষে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ২০২৪ সালের ১৭ এপ্রিলের প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যে প্রার্থীর আবেদনপত্র গৃহীত হয়েছিল তাদের পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। তবে, যেসব প্রার্থীর আবেদনপত্র বাতিল হয়েছিল তারা বিধি মোতাবেক পুনরায় আবেদন করতে পারবেন।


১. পদের নাম: ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ৫৪
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

২. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ৪৬১
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ২০ ও বাংলায় ২০ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৩. পদের নাম: ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান (নিম্ন স্কেল)
পদসংখ্যা: ৩৯
যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৪. পদের নাম: স্টোরকিপার
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৫. পদের নাম: সহকারী স্টোরকিপার/সহকারী গুদামরক্ষক
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৬. পদের নাম: ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ৪৯
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৭. পদের নাম: ড্রাইভার ট্রাক্টর
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৮. পদের নাম: মিল্ক ভ্যান ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৯. পদের নাম: ট্রাক ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ৬
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১০. পদের নাম: ড্রাইভার (ট্রলি)
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১১. পদের নাম: ড্রাইভার (লরি)
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১২. পদের নাম: পিকআপ ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১৩. পদের নাম: ড্রাইভার পাম্প/পাম্প চালক
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ট্রেডে অন্যূন এসএসসি (ভোকেশনাল) বা সমমান পাস। সংশ্লিষ্ট কাজে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

আবেদনের বয়স

প্রার্থীদের ১/২/২০২৫ তারিখ পর্যন্ত বয়সসীমা ১৮-৩২ বছর হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।

আবেদন শেষ সময়

২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

আবেদন ফি

আবেদনপত্রের সঙ্গে নিয়োগ পরীক্ষার ফি বাবদ মহাপরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ, ঢাকা বরাবরে ১০০ টাকা (অফেরতযোগ্য) সোনালী ব্যাংক পিএলসির ট্রেজারি চালানের (কোড নম্বর ১-৪৪৪১-০০০০-২০৩১ অথবা ১৪৪০৪০১-১২৩৭৫৪-১৪২২৩২৬) মাধ্যমে জমা করতে হবে। ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার গ্রহণযোগ্য নয়।

আবেদনকারীর প্রতি নির্দেশাবলি-

১. প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের (ক্যাডারবহির্ভূত গেজেটেড কর্মকর্তা এবং নন-গেজেটেড কর্মচারী) নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৩ অনুসারে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরকারের সর্বশেষ জারি করা বিধিবিধান অনুসারে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

২. সব সরকারি নিয়মাবলি অনুসরণপূর্বক কেবল যোগ্য প্রার্থী বরাবর প্রবেশপত্র পাঠানো করা হবে। পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে।

৩. অনলাইনে আবেদন করতে হবে, কোনোরূপ লিখিত আবেদন গৃহীত হবে না। আবেদনপত্র দাখিলের নিয়মাবলি ও শর্তাবলি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এই ওয়েবসাইট অথবা ওয়েবসাইটের এই মেন্যুতে ‘অনলাইন নিয়োগ’ অপশনে পাওয়া যাবে।

৪. সরাসরি বা ডাকযোগে কোনো আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। সরাসরি বা ডাকযোগে পাঠানো সব আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

 

তারেক

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে চাকরির সুযোগ

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:০০ পিএম
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে চাকরির সুযোগ

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ফ্লাইট অপারেশনস আইটি বিভাগ এক্সিকিউটিভ পদে জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন। 


এক নজরে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫: 

প্রতিষ্ঠানের নাম: ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

পদ ও লোকবল: ১টি ও ১ জন

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://usbair.com/

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

পদের নাম: এক্সিকিউটিভ

বিভাগ: ফ্লাইট অপারেশনস আইটি

পদসংখ্যা: ০১টি 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজিতে বিএসসি। তবে এসএসসি/এইচএসসি/সমমানে বিজ্ঞান বিভাগ। 

অন্যান্য যোগ্যতা: ফ্লাইট ক্রু শিডিউলিং, ট্রেনিং, সিমুলেটর, লাইসেন্সিং, ডকুমেন্টেশন, অপারেশন কন্ট্রোল সেন্টার (ওসিসি) সম্পর্কিত কাজসহ ফ্লাইট অপারেশন সফটওয়্যার ও আইটি সিস্টেমে দক্ষতা। 

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ১ থেকে ২ বছর, তবে অভিজ্ঞতা না থাকলেও আবেদন করতে পারবেন আগ্রহীরা।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে 

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: উল্লেখ নেই 

কর্মস্থল: ঢাকা 

বেতন: ৩০,০০০ টাকা (মাসিক) 

অন্যান্য সুবিধা: মোবাইল বিল, সাপ্তাহিক ২ দিন ছুটি, বছরে ২টি উৎসব বোনাস, রিবেটেড এয়ার টিকিট, দুপুরের খাবার সুবিধা। 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫


তারেক

নিয়োগ দিচ্ছে আবুল খায়ের গ্রুপ

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
নিয়োগ দিচ্ছে আবুল খায়ের গ্রুপ
ছবি: সংগৃহীত

আবুল খায়ের গ্রুপ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির শোরুম কোঅর্ডিনেটর বিভাগ শোরুম ইনচার্জ পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন। 

এক নজরে আবুল খায়ের গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫: 

প্রতিষ্ঠানের নাম: আবুল খায়ের গ্রুপ

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

পদ ও লোকবল: ১টি ও ৪ জন

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://www.abulkhairgroup.com

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: আবুল খায়ের গ্রুপ

পদের নাম: শোরুম ইনচার্জ

বিভাগ: শোরুম কোঅর্ডিনেটর

পদসংখ্যা: ০৪টি 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।

অন্যান্য যোগ্যতা: সাংগঠনিক এবং মাল্টিটাস্কিং দক্ষতা।

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৮ বছর 

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে 

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: উল্লেখ নেই 

কর্মস্থল: চট্টগ্রাম, ঢাকা

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে 

অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

 

তারেক