ঢাকা ৪ ফাল্গুন ১৪৩১, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১

কর্মচারীদের খুশি রাখার উপায়

প্রকাশ: ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:২০ পিএম
কর্মচারীদের খুশি রাখার উপায়
মডেল: ইফতেখার, ইলা ও রিকি রিয়াফ। ছবি: খবরের কাগজ

অনেকেই প্রচুর পরিশ্রমের পরও সন্তুষ্ট থাকেন। হয়তো ভাবতে পারেন এটা কীভাবে সম্ভব! এর কারণ হলো তারা তাদের কাজ ভালোবাসেন এবং যাদের সঙ্গে কাজ করেন তাদেরও ভালোবাসেন। কর্মচারীদের সন্তুষ্ট করার জন্য তিনটি সহজ উপায় রয়েছে। ইন্টারনেট অবলম্বনে বিস্তারিত জানাচ্ছেন গাজী তাহির

কোম্পানির মালিকানা

অনেকেই আগে থাকেন একজন শক্ত হাতের ক্ষুদ্র ম্যানেজার আর এখন হয়ে গেছেন একজন সিইও, যিনি তার কর্মচারীদের ওপর আস্থা রাখেন এবং নিয়মিত তাদের কাজ বুঝিয়ে দেন। কর্মীদের লক্ষ্য ও দিক-নির্দেশনা দেওয়া এবং সেই লক্ষ্য পূরণের জন্য নিজের টিমের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা এবং তাদের নিজ দায়িত্বে কাজ করতে দেওয়া একজন সিইওর পক্ষ থেকে এটাই সেরা উপহার।

কর্মীদের বিশ্বাস ও তারিফ করতে শেখাটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ। এই ব্যাপারটিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে গিয়ে কর্মচারীদের জন্য স্টক অপশন দেওয়া যেতে পারে। এর মানে হলো- এখন থেকে নিজ দায়িত্বে কাজ করা ছাড়াও, তারা কোম্পানির মালিকানায় অংশীদার হওয়ার সুযোগ গ্রহণ করতে পারবেন।

আনন্দ-বিনোদন

‘সারা দিন কাজ কিন্তু কোনো বিনোদন নেই’, তা কী করে হয়? একজন সিইওর কাজ হলো কর্মক্ষেত্রে সৃজনশীল ও বিনোদনমূলক সুযোগ নিশ্চিত করা। সবাইকে যে সবকিছু মানাবে, তা নয়। তাই যা যা আইডিয়া পাওয়া যায় তার সবগুলোকেই প্রণয়ন করে দেখুন। যেমন- বনভোজন, যেমন খুশি তেমন সাজোর আয়োজন, পিং পং খেলার টুর্নামেন্ট, আকস্মিক আইসক্রিম পার্টি, অফিস সাজানোর প্রতিযোগিতা, কবিতার আসর বা কোনো অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে একটি যৌথ প্রকল্প হাতে নেওয়া। 

উন্নয়নের ধারাবাহিকতা

একজন মানুষ যখন তার পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে এগিয়ে যায়, তখন সে সাফল্যের খুব কাছাকাছি অবস্থান করে। একজন সিইওর উচিত কর্মচারীদের ব্যর্থতার ভয় ছাড়াই উন্নয়নের সংস্কৃতির মাঝে বেড়ে উঠতে দেওয়া। এই সংস্কৃতিকে তুলে ধরার সবচেয়ে ভালো পন্থা হলো এর চর্চা করা, যার ফলে সবার দুর্বলতা ও চ্যালেঞ্জগুলো প্রকাশ পায়। দ্বিতীয় পন্থা হলো নিজের কর্মচারীদের ওপর বিশ্বাস স্থাপন করা এবং সাফল্যের জন্য তাদের তাগিদ দেওয়া।

একজন সিইও হিসেবে আপনি খুশি হতে পারেন এমন কিছু প্রেক্ষাপটের তালিকা নিচে দেওয়া হলো-


-সবার যৌথ সাফল্যের সুবাদে কর্মচারীদের গাড়ি-বাড়ি কেনা, ছুটিতে যাওয়া এবং ভালোভাবে পরিবারের ভরণপোষণ করতে পারার সামর্থ্য অবলোকন করা।

-তারা যখন অন্যদের দক্ষতা অর্জন করা এবং উন্নয়নের জন্য সুযোগ করে দেয় এবং পরবর্তী সময়ে নিজেরাই নেতা হিসেবে আবির্ভূত হয়।

-আপনি আগে যে কাজ করেছেন সেই একই কাজ অন্যরা করছে এবং আপনার থেকেও ভালোভাবে করতে পারছে- তা পর্যবেক্ষণ করা।

-আপনি যা কখনো করতে পারবেন না, সেই কাজ যখন অন্যরা করে- তা দেখা।

-চাপমুক্ত পরিবেশে কর্মীদের মানিয়ে নিতে সাহায্য করা।

-যেকোনো কিছুতে (যেমন- কোচিং, পরিকল্পনা গ্রহণ এবং যোগাযোগ রক্ষা) আরও কর্মঠ হওয়ার ব্যাপারে শিক্ষা গ্রহণ করা।

 

তারেক

টার্গেট মার্কেট কেন করবেন, কীভাবে করবেন

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৬:০০ পিএম
টার্গেট মার্কেট কেন করবেন, কীভাবে করবেন
মডেল: পরমা ও অন্তর ছবি: আদিব আহমেদ

কোনো নতুন ব্যবসা শুরু করার পর সর্বপ্রথম কাজ হওয়া উচিত টার্গেট মার্কেট ঠিক করা। কারণ, টার্গেট মার্কেটের ওপরই নির্ভর করবে যে, আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কেমন হবে, আপনি কীভাবে ব্যবসা করবেন এবং কাদের সঙ্গে ব্যবসা করবেন।

প্রোডাক্ট বা সার্ভিস যতই ভালো হোক না কেন, ভুল টার্গেট মার্কেটের কাছে বিক্রি করলে আপনার ব্যবসা কখনোই সফল হবে না। এসব কারণেই টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা রাখা গুরুত্বপূর্ণ। 

মার্কেট টার্গেট করার অর্থ শুধু একটি পণ্য বিক্রি করা নয়। এটি এমন একটি অভিজ্ঞতা, যা গ্রাহকদের বাস্তব প্রয়োজন মেটায়। টার্গেট মার্কেট যদি ঠিকমতো করা হয় তাহলে ব্যবসায় সফলতা অর্জন অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

টার্গেট মার্কেট কী?

একটি কোম্পানির পণ্য যেসব ক্রেতা কেনার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে, সেই ক্রেতাদেরই কোম্পানির টার্গেট মার্কেট বলা হয়। ক্রেতাদের নির্দিষ্ট কোনো বৈশিষ্ট্যের ওপর নির্ভর করেই টার্গেট মার্কেট সেট করা হয়, যেমন- বয়স, আয়, লাইফস্টাইল ইত্যাদি। 

কোনো কোম্পানি যখন নিজেদের প্রোডাক্ট ডিজাইন, প্যাকেজিং ও মার্কেটিং করে থাকে, তখন এসব কাজে প্রোডাক্টের টার্গেট মার্কেট খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসেবে প্রভাব বিস্তার করে থাকে।

আপনার টার্গেট মার্কেট হতে পারে অনেক বড়, যেমন- ‘দেশে বসবাসকারী ৪০-এর বেশি বয়সী পুরুষরা’ অথবা চাইলে অনেক ছোটও হতে পারে, যেমন- ‘আপনার এলাকার স্বাস্থ্য সচেতন নারী-পুরুষরা’। আপনার প্রোডাক্ট আসলে ক্রেতাদের কোন ধরনের চাহিদা পূরণ করছে, তার ওপর নির্ভর করে আপনার টার্গেট মার্কেট সেট করতে হবে। 

বিভিন্ন ধরনের টার্গেট মার্কেট

বিভিন্ন কোম্পানি নিজেদের টার্গেট মার্কেট বিভিন্ন উপায়ে সেট করে থাকে। তবে সেই উপায়গুলোকে মোটা দাগে চার ভাগে ভাগ করা যায়, যথা- 

ডেমোগ্রাফিক: এ ধরনের টার্গেট মার্কেট সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু ভেরিয়েবলের ওপর নির্ভর করে সেট করা হয়, যেমন- বয়স, লিঙ্গ, আয়, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পরিবারের সদস্য সংখ্যা ইত্যাদি। আবার কোনো ডেমোগ্রাফিক গ্রুপের ক্রয়ক্ষমতা ও ক্রয়ের অভ্যাসের ওপর নির্ভর করে কোম্পানি উক্ত গ্রুপের ছোট একটি অংশকেও টার্গেট করতে পারে। 

জিওগ্রাফিক: নাম থেকেই বোঝা যাচ্ছে যে জিওগ্রাফিক টার্গেট মার্কেট মূলত কোনো নির্দিষ্ট রিজিয়নের ওপর নির্ভর করে সেট করা হয়, যেমন- উপজেলা, জেলা, বিভাগ, দেশ ইত্যাদি।

সাইকোগ্রাফিক: এ ধরনের টার্গেট মার্কেট সাধারণত নির্দিষ্ট কিছু মানসিক ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যেমন- লাইফস্টাইল, নৈতিকতা, ব্যক্তিত্ব, সোশ্যাল স্ট্যাটাস ইত্যাদি। 

বিহেভিয়রাল: এ ধরনের টার্গেট মার্কেট বিভিন্ন কনজ্যুমার বিহেভিয়রের ওপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়, যেমন- পণ্য কেনার উদ্দেশ্য, পণ্যের প্রতি আশা, ব্র্যান্ডের প্রতি লয়্যালটি ইত্যাদি।

আপনি যদি একজন ভালো মার্কেটিয়ার হতে চান তবে আপনাকে এটি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যে, কোম্পানির উদ্দেশ্য ও মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজির ওপর নির্ভর করে। একটি কোম্পানি চাইলে একাধিক টার্গেট মার্কেটকে উদ্দেশ্য করে প্রোডাক্ট বা সার্ভিস তৈরি করতে পারে। ৬০ ভাগ মার্কেটিয়ারের মতে টার্গেটেড অ্যাডভার্টাইজিং হবে আগামী পাঁচ বছরের ভেতর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং কৌশল। 

টার্গেট মার্কেট নির্ধারণ করার জন্য আপনার প্রোডাক্ট নিশ, কাস্টমার ও কম্পিটিটরদের সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকা প্রয়োজন। এর পাশাপাশি আপনাকে টার্গেট মার্কেটের বিভিন্ন ধরন সম্পর্কেও জানতে হবে। 

টার্গেট মার্কেট কীভাবে নির্ধারণ করবেন?

আপনার ব্র্যান্ডের টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের জন্য নিম্নোক্ত ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন। 

কাস্টমারদের ডেটা কালেক্ট করুন: টার্গেট মার্কেট নির্ধারণের পূর্বশর্ত হচ্ছে আপনার কাস্টমারদের সম্পর্কে পূর্ণ ধারণা রাখা। আপনার ব্যবসা যদি নতুন হয়ে থাকে এবং বর্তমানে অনেক কাস্টমার না থাকে, তবুও যারা ভবিষ্যতে আপনার কাস্টমার হতে পারেন, তাদের তথ্য সংগ্রহ করুন। প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি বিভিন্ন সাধারণ তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন, যেমন- বয়স, লোকেশন, ক্রয়ক্ষমতা, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি। আর যদি আপনি বিভিন্ন কোম্পানির জন্য পণ্য বা সেবা তৈরি করে থাকেন, তাহলে এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করতে পারেন, যেমন- ব্যবসার সাইজ, ঠিকানা, ইন্ডাস্ট্রি, বাজেট ইত্যাদি। 

পণ্য বা সেবার সুবিধাগুলো চিহ্নিত করুন: কাস্টমাররা প্রতিযোগীদের পণ্য না কেনে আপনার পণ্য কেন কিনবেন? এই বিষয়ে জানার জন্য আপনি কাস্টমারদের সঙ্গে কথা বলে দেখতে পারেন যে, আপনার পণ্যে কোন কোন বিষয় যুক্ত করা হলে তারা আপনার পণ্য কিনতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করবেন। আবার এই কাজে প্রতিযোগীর অ্যানালিসিস করে দেখতে পারেন যে, প্রতিযোগীদের থেকে কোন কোন দিক দিয়ে আপনার পণ্য ভালো।

প্রতিযোগীর অ্যানালিসিস করুন: এই পর্যায়ে এসে আপনার প্রতিযোগীরা কাদের টার্গেট করে পণ্য তৈরি করছে, সেই বিষয়ে ধারণা নেওয়া প্রয়োজন। এই বিষয়ে জানতে আপনি তাদের ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট, ব্লগ ইত্যাদি মনিটর করতে পারেন। কনটেন্ট মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে তারা কোন ধরনের কাস্টমারদের টার্গেট করছেন তা দেখলেও আপনি বিষয়টি বুঝতে পারবেন। 

কাস্টমার সেগমেন্ট তৈরি করা: এই পর্যায়ে এসে আপনার নিশ্চয়ই মোটামুটি ধারণা হয়ে গেছে যে, আপনার টার্গেট মার্কেট কারা এবং তাদের সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য আপনি জেনে গেছেন। আপনার পরবর্তী কাজ হচ্ছে মার্কেট সেগমেন্টেশন। আপনার টার্গেট মার্কেটকে জিওগ্রাফিক, ডেমোগ্রাফিক, সাইকোগ্রাফিক ও বিহেভিয়ার- এই চারটি সেগমেন্টে ভাগ করতে পারেন। এতে করে আপনার জন্য মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা অনেক সহজ হয়ে যাবে। 

টার্গেট মার্কেট স্টেটমেন্ট লিখুন: এখন যেহেতু আপনার টার্গেট মার্কেট সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা তৈরি হয়ে গেছে, আপনি সবকিছু লিখে রাখতে পারেন। টার্গেট মার্কেট স্টেটমেন্ট তেমন কঠিন কিছু না। শুধু আপনার টার্গেট মার্কেটের বিভিন্ন মূল ফিচার যেমন- ডেমোগ্রাফি, জিওগ্রাফি, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদি লিখে রাখা আর কী। 

 

তারেক

চাকরি দিচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:০০ পিএম
চাকরি দিচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক
ছবি: সংগৃহীত

অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি প্রধান কার্যালয়ের আইন শাখার দায়িত্ব পালনের জন্য চুক্তিভিত্তিক একজন চিফ ল’ অফিসার (মহাব্যবস্থাপক পদমর্যাদায়) নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। আগ্রহী প্রার্থীদের ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে হবে।

পদের নাম: চিফ ল’ অফিসার
পদসংখ্যা: ১

আবেদনের শিক্ষাগতা যোগ্যতা

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রিধারী হতে হবে। একাডেমিক কোনো পরীক্ষায় অন্তত একটি প্রথম শ্রেণি/বিভাগ বা সমমানের জিপিএ/সিজিপিএ থাকতে হবে। কোনো তৃতীয় বিভাগ/শ্রেণি বা সমমানের জিপিএ/সিজিপিএ গ্রহণযোগ্য হবে না।

অন্যান্য যোগ্যতা

আইন পেশায় ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে, এর মধ্যে হাইকোর্টে কমপক্ষে সাত বছর কাজের অভিজ্ঞতা অথবা অবসরপ্রাপ্ত জেলা ও দায়রা জজ আবেদন করতে পারবেন। ব্যাংক কোম্পানি আইন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও ব্যাংকসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন আইন, চুক্তি আইন, সম্পত্তি হস্তান্তর আইন, অর্থ আদালত আইন, অ্যান্টিমানি লন্ডারিং আইন ইত্যাদিসহ দেশে প্রচলিত অন্যান্য আইন বিষয়ে দক্ষতা/অভিজ্ঞতা থাকতে হবে; বাংলাদেশ বার কাউন্সিল থেকে সনদপ্রাপ্ত হতে হবে। আইন বিষয়ে পিএইচডি ডিগ্রিধারী অথবা প্রার্থী কোনো ব্যাংকে আইন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে থাকলে, তা অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।

বয়স: প্রার্থীর বয়স সর্বনিম্ন ৪৫ বছর এবং সর্বোচ্চ ৬৩ বছর।

চাকরির ধরন

প্রাথমিকভাবে দুই বছরের জন্য নিয়োগ দেওয়া হবে। পরে সন্তোষজনক পারফরম্যান্সের ভিত্তিতে পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদন সাপেক্ষে চুক্তির মেয়াদ বৃদ্ধি করা যেতে পারে।

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

যেভাবে আবেদন

আবেদনপত্রের সঙ্গে সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সত্যায়িত সনদ; অর্জিত অভিজ্ঞতাসংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র সংযুক্ত করতে হবে; প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তা/চেয়ারম্যান/কাউন্সিলরের কাছ থেকে সম্প্রতি গৃহীত চারিত্রিক সনদপত্র; সদ্য তোলা চার কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত ছবি এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি সংযুক্ত করতে হবে; আবেদনপত্রে প্রার্থীর নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা (পরীক্ষা, বোর্ড/বিশ্ববিদ্যালয়, বিভাগ/শ্রেণি/সিজিপিএ, পাসের সাল), জন্মতারিখ উল্লেখ করতে হবে; খামের ওপর পদের নাম স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।

আবেদনপত্র পাঠানোর ঠিকানা

মহাব্যবস্থাপক, এইচআর প্ল্যানিং, ডিপ্লয়মেন্ট অ্যান্ড অপারেশনস ডিভিশন, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি, প্রধান কার্যালয়, ৯/ডি, দিলকুশা বা/এ, মতিঝিল, ঢাকা

আবেদনের শেষ সময়

২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পুনঃনিয়োগে বিজ্ঞপ্তি, পদ ৬৩৮

প্রকাশ: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১১:৩০ এএম
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে পুনঃনিয়োগে বিজ্ঞপ্তি, পদ ৬৩৮
ছবি: সংগৃহীত

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে রাজস্ব খাতভুক্ত একাধিক শূন্য পদে জনবল নিয়োগে পুনরায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এই অধিদপ্তরে ১৩ ক্যাটাগরির পদে ৬৩৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

শূন্য পদের বিপরীতে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫-এর আলোকে বাংলাদেশের প্রকৃত নাগরিকদের মধ্যে যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের (পদের পার্শ্বে বর্ণিত) শর্ত সাপেক্ষে আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ২০২৪ সালের ১৭ এপ্রিলের প্রকাশিত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী যে প্রার্থীর আবেদনপত্র গৃহীত হয়েছিল তাদের পুনরায় আবেদন করার প্রয়োজন নেই। তবে, যেসব প্রার্থীর আবেদনপত্র বাতিল হয়েছিল তারা বিধি মোতাবেক পুনরায় আবেদন করতে পারবেন।


১. পদের নাম: ক্যাশিয়ার
পদসংখ্যা: ৫৪
যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

২. পদের নাম: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক
পদসংখ্যা: ৪৬১
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরে সর্বনিম্ন গতি প্রতি মিনিটে ইংরেজিতে ২০ ও বাংলায় ২০ শব্দ থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৩. পদের নাম: ল্যাবরেটরি টেকনিশিয়ান (নিম্ন স্কেল)
পদসংখ্যা: ৩৯
যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগে অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে। বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৪. পদের নাম: স্টোরকিপার
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৫. পদের নাম: সহকারী স্টোরকিপার/সহকারী গুদামরক্ষক
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় বিভাগ বা সমমানের জিপিএতে এইচএসসি বা সমমান পাস। স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে বেসিক কম্পিউটার কোর্স (এমএস ওয়ার্ড, এমএস এক্সেল, ই-মেইল, ইন্টারনেট ব্যবহারসহ) সম্পন্ন হতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৬. পদের নাম: ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ৪৯
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৭. পদের নাম: ড্রাইভার ট্রাক্টর
পদসংখ্যা: ৫
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৮. পদের নাম: মিল্ক ভ্যান ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

৯. পদের নাম: ট্রাক ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ৬
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১০. পদের নাম: ড্রাইভার (ট্রলি)
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১১. পদের নাম: ড্রাইভার (লরি)
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১২. পদের নাম: পিকআপ ড্রাইভার
পদসংখ্যা: ২
যোগ্যতা: অন্যূন জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পাস। বিআরটিএর ইস্যু করা ড্রাইভিং (হালকা/ভারী) লাইসেন্সসহ তিন বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

১৩. পদের নাম: ড্রাইভার পাম্প/পাম্প চালক
পদসংখ্যা: ৪
যোগ্যতা: সংশ্লিষ্ট ট্রেডে অন্যূন এসএসসি (ভোকেশনাল) বা সমমান পাস। সংশ্লিষ্ট কাজে দুই বছরের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
বেতন স্কেল: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

আবেদনের বয়স

প্রার্থীদের ১/২/২০২৫ তারিখ পর্যন্ত বয়সসীমা ১৮-৩২ বছর হতে হবে। বয়স প্রমাণের জন্য এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য হবে না।

আবেদন শেষ সময়

২৮ ফেব্রুয়ারি বিকেল ৫টা পর্যন্ত।

আবেদন ফি

আবেদনপত্রের সঙ্গে নিয়োগ পরীক্ষার ফি বাবদ মহাপরিচালক, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর, বাংলাদেশ, ঢাকা বরাবরে ১০০ টাকা (অফেরতযোগ্য) সোনালী ব্যাংক পিএলসির ট্রেজারি চালানের (কোড নম্বর ১-৪৪৪১-০০০০-২০৩১ অথবা ১৪৪০৪০১-১২৩৭৫৪-১৪২২৩২৬) মাধ্যমে জমা করতে হবে। ব্যাংক ড্রাফট বা পে-অর্ডার গ্রহণযোগ্য নয়।

আবেদনকারীর প্রতি নির্দেশাবলি-

১. প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের (ক্যাডারবহির্ভূত গেজেটেড কর্মকর্তা এবং নন-গেজেটেড কর্মচারী) নিয়োগ বিধিমালা, ২০২৩ অনুসারে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ পর্যন্ত সরকারের সর্বশেষ জারি করা বিধিবিধান অনুসারে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।

২. সব সরকারি নিয়মাবলি অনুসরণপূর্বক কেবল যোগ্য প্রার্থী বরাবর প্রবেশপত্র পাঠানো করা হবে। পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট এবং এসএমএসের মাধ্যমে জানানো হবে।

৩. অনলাইনে আবেদন করতে হবে, কোনোরূপ লিখিত আবেদন গৃহীত হবে না। আবেদনপত্র দাখিলের নিয়মাবলি ও শর্তাবলি প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এই ওয়েবসাইট অথবা ওয়েবসাইটের এই মেন্যুতে ‘অনলাইন নিয়োগ’ অপশনে পাওয়া যাবে।

৪. সরাসরি বা ডাকযোগে কোনো আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে না। সরাসরি বা ডাকযোগে পাঠানো সব আবেদনপত্র বাতিল বলে গণ্য হবে।

 

তারেক

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে চাকরির সুযোগ

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৯:০০ পিএম
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে চাকরির সুযোগ

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ফ্লাইট অপারেশনস আইটি বিভাগ এক্সিকিউটিভ পদে জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন। 


এক নজরে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫: 

প্রতিষ্ঠানের নাম: ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

পদ ও লোকবল: ১টি ও ১ জন

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://usbair.com/

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স

পদের নাম: এক্সিকিউটিভ

বিভাগ: ফ্লাইট অপারেশনস আইটি

পদসংখ্যা: ০১টি 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইনফরমেশন টেকনোলজিতে বিএসসি। তবে এসএসসি/এইচএসসি/সমমানে বিজ্ঞান বিভাগ। 

অন্যান্য যোগ্যতা: ফ্লাইট ক্রু শিডিউলিং, ট্রেনিং, সিমুলেটর, লাইসেন্সিং, ডকুমেন্টেশন, অপারেশন কন্ট্রোল সেন্টার (ওসিসি) সম্পর্কিত কাজসহ ফ্লাইট অপারেশন সফটওয়্যার ও আইটি সিস্টেমে দক্ষতা। 

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ১ থেকে ২ বছর, তবে অভিজ্ঞতা না থাকলেও আবেদন করতে পারবেন আগ্রহীরা।

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে 

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: উল্লেখ নেই 

কর্মস্থল: ঢাকা 

বেতন: ৩০,০০০ টাকা (মাসিক) 

অন্যান্য সুবিধা: মোবাইল বিল, সাপ্তাহিক ২ দিন ছুটি, বছরে ২টি উৎসব বোনাস, রিবেটেড এয়ার টিকিট, দুপুরের খাবার সুবিধা। 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫


তারেক

নিয়োগ দিচ্ছে আবুল খায়ের গ্রুপ

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
নিয়োগ দিচ্ছে আবুল খায়ের গ্রুপ
ছবি: সংগৃহীত

আবুল খায়ের গ্রুপ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির শোরুম কোঅর্ডিনেটর বিভাগ শোরুম ইনচার্জ পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। আজ ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন। 

এক নজরে আবুল খায়ের গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫: 

প্রতিষ্ঠানের নাম: আবুল খায়ের গ্রুপ

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

পদ ও লোকবল: ১টি ও ৪ জন

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://www.abulkhairgroup.com

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: আবুল খায়ের গ্রুপ

পদের নাম: শোরুম ইনচার্জ

বিভাগ: শোরুম কোঅর্ডিনেটর

পদসংখ্যা: ০৪টি 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।

অন্যান্য যোগ্যতা: সাংগঠনিক এবং মাল্টিটাস্কিং দক্ষতা।

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৮ বছর 

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে 

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: উল্লেখ নেই 

কর্মস্থল: চট্টগ্রাম, ঢাকা

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে 

অন্যান্য সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

 

তারেক