ঢাকা ৪ বৈশাখ ১৪৩২, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫
English
বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২

জনবল নিবে সীমান্ত ব্যাংক

প্রকাশ: ০৬ মার্চ ২০২৫, ০৬:১০ এএম
জনবল নিবে সীমান্ত ব্যাংক
ছবি: সংগৃহীত

সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট (এফএভিপি-এভিপি) বিভাগ ম্যানেজার/সিনিয়র ম্যানেজার পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে।  ০৪ মার্চ থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৫ মার্চ পর্যন্ত। 

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন।

এক নজরে সীমান্ত ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫: 

প্রতিষ্ঠানের নাম: সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ০৪ মার্চ ২০২৫

পদ ও লোকবল: নির্ধারিত নয় 

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ০৪ মার্চ ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ১৫ মার্চ ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://www.shimantobank.com

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি

পদের নাম: ম্যানেজার/সিনিয়র ম্যানেজার

বিভাগ: ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট (এফএভিপি-এভিপি)

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয় 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি

অন্যান্য যোগ্যতা: ডিজিটাল ব্যাংকিং, আর্থিক বিশ্লেষণ এবং রাজস্ব অপ্টিমাইজেশনে অভিজ্ঞতা। স্টেকহোল্ডার ব্যবস্থাপনা এবং লেনদেন ব্যাংকিংয়ে দক্ষতা সহ কৌশলগত চিন্তাবিদ।

অভিজ্ঞতা: ১০ থেকে ১২ বছর

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে 

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: ৩৮ থেকে ৪৫ বছর

কর্মস্থল: ঢাকা

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে

অন্যান্য সুবিধা: ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ১৫ মার্চ ২০২৫

 

তারেক

ভালো বসের বৈশিষ্ট্য

প্রকাশ: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০৫ পিএম
আপডেট: ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ১২:১৭ পিএম
ভালো বসের বৈশিষ্ট্য
ছবি: খবরের কাগজ

সব বস কর্মীদের ভালোবাসা পান না, এটি চোখ বন্ধ করে বলে দেওয়া যায়। এর অবশ্য কারণও আছে। অনেক বসই ভাবেন, ধমক দিয়েই কাজ আদায় করতে হয়। কিন্তু করপোরেট ঘরানার এই যুগে বসদের কাজের পরিধি যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে কাজের কৌশল।

ভালো বস পেলে কর্মীরা সব সময় ভালো কাজ করার চেষ্টা করেন। বলতে গেলে বসরাই এখন অধীনস্থদের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। অফিসের কাজ তো বটেই, এর বাইরেও ব্যক্তিগত সম্পর্কেও এগিয়ে থাকছেন বসরা। আর তাই তো প্রতিষ্ঠানের চেয়ে বসের কাছেই বেশি দায়বদ্ধ থাকেন অধীনস্থরা। 

বসের সঙ্গে কর্মীদের ভালো সম্পর্ক থাকলে তা দুপক্ষের জন্যই ভালো। একদিকে কর্মীরা যেমন অফিসে এসে আরামদায়ক ও নিশ্চিন্ত অনুভব করেন অন্যদিকে তাদের কাছ থেকে সর্বোচ্চটুকুই পায় অফিস।

একজন ভালো বসের কিছু বিশেষ গুণ থাকে যা তাকে অন্যদের চেয়ে আলাদা করে তোলে। ভালো বসের কিছু গুণের কথা নিচে উল্লেখ করা হলো-

 

বিনয়

বিনয়ী হওয়াটা একজন ভালো বসের জন্য খুবই জরুরি। বিনয় শুধু একটা গুণই নয়, এটা কর্মক্ষেত্রের নানা জটিলতা থেকেও বসকে রক্ষা করে। আরেকটি বিষয়, বিনয়ী হওয়া মানে ছোট হওয়া নয়। বিনয় উচ্চমার্গীয় একটি বিশেষ গুণ।

অসম্ভবকে সম্ভব করা

বস মানে দলনেতা। আর দলনেতাদের কাজই হচ্ছে আগ বাড়িয়ে দায়িত্ব নেওয়া এবং সে কাজ শেষ করা। বসকে হতে হয় দূরদর্শী। সবাই যেটা অসম্ভব বলবেন, বসকে সেটা সম্ভব করতে হবে। আর সে জন্যই তার থাকতে হবে নিজের ওপর প্রচণ্ড আত্মবিশ্বাস এবং নিজের টিম সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা। তাহলেই কেবল অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখিয়ে দেওয়া সম্ভব।

সম্ভাবনা দেখার ক্ষমতা

বসরা জানেন কাকে দিয়ে কী করানো সম্ভব। আর সে কারণেই সম্ভাবনাময় অধীনস্থদের যোগ্যতার মূল্যায়ন করে থাকেন ভালো বসরা। একই সঙ্গে কাজের সুযোগ তৈরি করা এবং কর্মীর সম্ভাবনাকে বিকশিত করার ব্যবস্থা করে দেওয়াই একজন ভালো বসের কাজ। কারণ কর্মীদের কেউ ভালো করলে সুনাম কিন্তু বসেরই হয়।

আবেগকে নিয়ন্ত্রণ করেন

ভালো বসরা সব সময়ই পেশাদার হয়ে থাকেন। কাজের ক্ষেত্রে তারা কখনো আবেগ টেনে আনেন না। সবার সামনে নিজেদের আবেগ প্রকাশ করেন না। তবে সবকিছুর পরও তারা মানুষ। তারা কর্মীদের ভালো কাজের প্রশংসা করেন এবং খারাপটাও ধরিয়ে দেন। 

সবার সামনে গিয়ে দাঁড়ান

বস-সুলভ আচরণের অন্যতম এক বৈশিষ্ট্য হচ্ছে যেকোনো সমস্যার সামনে গিয়ে দাঁড়ানো। কর্মীদের যেকোনো প্রয়োজনে সবার সামনে গিয়ে দাঁড়াতে হবে। এতে কর্মীরা তার ওপর নির্ভর হতে শিখবে।

কর্মীকে বিপদে ফেলেন না

বিপদের গন্ধ পেলে সেখানে কখনোই কর্মীদের ঠেলে দেন না ভালো বসরা। ঝুঁকি বা বিপদের সম্ভাবনা যেখানে রয়েছে সেখানে বসরাই দায়িত্ব পালন করেন এবং কর্মীদের নিরাপদে রাখেন। একজন ভালো বস তার কর্মীকে তখনই কোনো দায়িত্ব দেন যখন তিনি দেখেন সেই কাজটি করতে গিয়ে তার কর্মীর ক্ষতির আশঙ্কা নেই। আর যদি আশঙ্কা থাকে তাহলে তার দায়িত্ব তিনি নিজের কাঁধেই তুলে নেন।

প্রতিদিন এগিয়ে যাওয়া

ধারাবাহিকতা হচ্ছে ভালো বসদের প্রধান গুণ। তারা প্রতিদিন একটু একটু করে এগিয়ে যান। প্রতিদিন আগের দিনের চেয়ে ভালো করার চেষ্টা একজন ভালো বসের মধ্যে যেমন থাকে, সেভাবে তিনি তারা কর্মীদেরও এগিয়ে নেন। ভালো বস সামনে থাকলে কর্মীরাও নিজেদের সবটুকু দিয়ে চেষ্টা করেন সেরা কাজটি দেওয়ার এবং টিমকে এগিয়ে নেওয়ার।

কর্তৃত্ব খাটান না

ভালো বসরা কখনো কর্তৃত্ব খাটান না। নিজেদের প্রভাব-প্রতিপত্তি বোঝানোর জন্য কখনো অন্যায় আচরণ করেন না কর্মীদের সঙ্গে। ভালো বসদের কাছে কর্মীরাই আসেন সিদ্ধান্ত এবং নির্দেশনার জন্য। সেই আস্থা এবং নেতৃত্বের জায়গাটি বসদের নিজেদের যোগ্যতায় তৈরি করে নিতে হয়।

কর্মীদের খেয়াল রাখা

ভালো বসদের সঙ্গে কর্মীদের সম্পর্ক কখনো নষ্ট হয় না। কারণ, ভালো বস সব সময় কর্মীদের খেয়াল রাখেন। কর্মীদের যেকোনো প্রয়োজনে তারা এগিয়ে আসেন। চাকরি বদল, বেতন বাড়ানো বা পারিবারিক ঝামেলা সবকিছু থেকে কর্মীদের বাঁচিয়ে রাখেন একজন ভালো বস। আর তাই প্রতিষ্ঠান বদলালেও ভালো বসদের সঙ্গে কর্মীদের সম্পর্কের কোনো ক্ষতি হয় না।

ভুল শুধরে দেন

কাজ করলে ভুল হতেই পারে। আর কর্মীরা যেহেতু কাজ করেন তাদের তো ভুল হবেই। কিন্তু ভালো বস উত্তেজিত হন না কিংবা কর্মীদের বকাঝকাও করেন না। এ ক্ষেত্রে তিনি ভুলগুলো শুধরে দেন। এরপর ধরিয়ে দেন ভুল আর সঠিকের পার্থক্য। এতে কর্মীরা সহজেই ভুল থেকে বেরিয়ে আসতে পারেন।

কথায় নয় কাজে বড়

ভালো বসদের কথার জোরের চেয়ে মাথার জোর বেশি থাকে। সত্যিকারের ভালো বসরা কথা নয় কাজপাগল। তাদের কাজই তাদের পক্ষে কথা বলে। ভালো বসরা সব সময় নিজেদের আগের কাজকে ছাড়িয়ে যেতে চায়। সে কারণে খুব সহজেই তারা টিম তৈরি করতে পারেন। টিমের মধ্যে ভাঙাগড়া থাকবেই কিন্তু ভালো বসরা যেকোনো পরিস্থিতিকে নিজের টিমের মধ্যে সমন্বয় করে চলার এবং টিমকে উজ্জীবিত করার ক্ষমতা রাখেন।

হাস্যরস

অনেকেই মনে করেন বস মানেই গুরুগম্ভীর একজন মানুষ। আদতে কিন্তু তা নয়। ভালো বসরা সব সময় সিরিয়াস হয়ে থাকতে পছন্দ করেন না। তারা কাজের মধ্যেই হাসিঠাট্টা করেন, গল্পগুজব করেন, কর্মীদের সঙ্গে চা খেতে বেরিয়ে যান, বৃষ্টির দিনে নিজের গাড়িতে কর্মীদের বাসায় পৌঁছে দেন। এই ছোটখাটো ব্যাপারগুলো কর্মীদের কাছে অনেক বড়। তারা এ ধরনের বসদের জন্যই নিজের কাজটা ঠিকঠাক করে থাকেন।

গ্রহণযোগ্যতা

গ্রহণযোগ্যতা না থাকলে ভালো বস হয়ে ওঠা যায় না। আর তাই ভালো বস হতে হলে গ্রহণযোগ্যতা থাকতে হয়। সেটা যেমন নিজের অফিসে তেমনি কাজের ক্ষেত্রেও। আর সে কারণেই কর্মস্থল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে ভালো বসরা কখনো বিপদে পড়েন না। তারা যেকোনো সময় যেকোনো পরিস্থিতিতে মানিয়ে নিতে সক্ষম। 

ব্যক্তিত্বের প্রতি সম্মান

একজন ভালো বস তার কর্মীদের যথাবিহিত সম্মান প্রদর্শন করেন। কারণ তিনি জানেন প্রতিটি কর্মীই ব্যক্তিগতভাবে আলাদা। তাদের নিজস্ব আলাদা আলাদা শক্তি ও দুর্বলতার জায়গা আছে। তারা যে কেবল তার কর্মী নয় বরং এক একজন আপাদমস্তক মানুষ; এ কথাটি একজন ভালো বস সব সময় মনে রাখেন।

বসও একজন মানুষ। তাই বস যে সব সময় সঠিক পদক্ষেপ নেবেন, কখনো কোনো ভুল করবেন না, তা কিন্তু নয়। একজন মানুষ হিসেবে তারও অনেক কিছুতে ঘাটতি থাকতে পারে। কিন্তু ভালো বস হওয়ার চেষ্টা সব বসকেই নিয়মিত করে যেতে হবে।

 

 

তারেক

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ

প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১০ পিএম
আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৬:১৬ পিএম
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোতে চাকরির সুযোগ

রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি ১৪ টি শূন্য পদে বিভিন্ন গ্রেডে ৪৪ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে।

২৩ এপ্রিল থেকে আবেদন নেওয়া শুরু হবে। আবেদন করা যাবে আগামী ২২ মে পর্যন্ত। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

 

এক নজরে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫: 

প্রতিষ্ঠানের নাম: রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো

চাকরির ধরন: সরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫

পদ ও লোকবল: ১৪টি ও ৪৪ জন

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ২২ মে ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://epb.gov.bd

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো

পদের সংখ্যা: ১৪টি 

লোকবল নিয়োগ: ৪৪ জন 

 

পদের নাম: সহকারী পরিচালক

পদসংখ্যা: ০৩টি 

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯ম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মার্কেটিং/অর্থনীতি/সমাজবিজ্ঞান/পরিসংখ্যান/ব্যবস্থাপনা/ব্যবসা প্রশাসন/লোক প্রশাসনে ২য় শ্রেণি/সমমানের সিজিপিএসহ মাস্টার্স ডিগ্রি। 

 

পদের নাম: গবেষণা কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ০১টি 

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯ম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মার্কেটিং/অর্থনীতি/সমাজবিজ্ঞান/পরিসংখ্যান/ব্যবস্থাপনা/ব্যবসা প্রশাসনে ২য় শ্রেণি/সমমানের সিজিপিএসহ মাস্টার্স ডিগ্রি। 

 

পদের নাম: তথ্য কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ০১টি 

বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা (গ্রেড-৯ম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: সাংবাদিকতা/আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে ২য় শ্রেণি/সমমানের সিজিপিএসহ মাস্টার্স ডিগ্রি।

 

পদের নাম: নির্বাহী সহকারী

পদসংখ্যা: ০২টি 

বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (গ্রেড-১১তম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি/পরিসংখ্যান/ বাণিজ্য/ সমাজ বিজ্ঞান/রাষ্ট্র বিজ্ঞানসহ স্নাতক ডিগ্রি

 

পদের নাম: তদন্তকারী

পদসংখ্যা: ০২টি 

বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা (গ্রেড-১১তম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি/পরিসংখ্যান/ বাণিজ্য/ অংক/সমাজ বিজ্ঞানসহ স্নাতক ডিগ্রি

 

পদের নাম: সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা

পদসংখ্যা: ০১টি 

বেতন: ১১,৩০০-২৭,৩০০ টাকা (গ্রেড-১২)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রি

 

পদের নাম: ইউডিএ কাম-একাউনটেন্ট

পদসংখ্যা:: ০১টি 

বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৪) 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্যে স্নাতক ডিগ্রি

 

পদের নাম: সাঁট মুদ্রাক্ষরিক কাম কম্পিউটার অপারেটর

পদসংখ্যা: ০১টি  

বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৪) 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি

 

পদের নাম: অভ্যর্থনাকারী

পদসংখ্যা: ০১টি 

বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৪) 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রি

 

পদের নাম: লাইব্রেরীয়ান

পদসংখ্যা: ০১টি 

বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা (গ্রেড-১৪) 

শিক্ষাগত যোগ্যতা: গ্রন্থাগার বিজ্ঞানে ডিপ্লোমা/স্নাতক ডিগ্রি

 

পদের নাম: নিম্নমান সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক

পদসংখ্যা: ১৪টি 

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: উচ্চ মাধ্যামিক সার্টিফিকেট/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

 

পদের নাম: গাড়ি চালক 

পদসংখ্যা: ০২টি

বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা (গ্রেড-১৬)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ; হালকা গাড়ী চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স

 

পদের নাম: অফিস সহায়ক (এমএলএসএস)

পদসংখ্যা: ০৭টি 

বেতন: ৮২৫০-২০০১০ (গ্রেড ২০তম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা:  মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।

 

পদের নাম: অফিস সহায়ক কাম নিরাপত্তা প্রহরী

পদসংখ্যা: ০৭টি 

বেতন: ৮২৫০-২০০১০ (গ্রেড ২০তম)

শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ

 

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ২২ মে ২০২৫

 


তারেক

টাকা ছাড়া ব্যবসা করবেন যেভাবে

প্রকাশ: ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:২৩ পিএম
টাকা ছাড়া ব্যবসা করবেন যেভাবে
ছবি: সংগৃহীত

বিনিয়োগ ছাড়া ব্যবসা শুরু করা অনেকের কাছেই অসম্ভব বলে মনে হলেও বাস্তবে কিন্তু তা সম্ভব। আপনি একটি পয়সা পর্যন্ত বিনিয়োগ না করে আপনার নিজের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। 

ব্যবসা শুরু করার আগে কতগুলো বিষয় জেনে নিতে হবে। শুরুতে আপনার দরকার হলো চেষ্টা এবং অন্যভাবে ভাবার ক্ষমতা। যে দুটি জিনিস সব ধরনের ব্যবসার জন্য তাৎপর্যপূর্ণ তা হলো বিনিয়োগ এবং একটি ভালো ব্যবসায়িক ধারণা। 

আপনি বিনিয়োগ ছাড়া বিজনেস প্রোমোশনাল ডেভেলপার, ফ্রিল্যান্স লেখক, সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার, ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্টের কাজ করতে পারেন। তবে যেটাই করুন না কেন, পূর্বপ্রস্তুতি হিসেবে এর আগে আপনাকে কিছু কাজ করতে হবে। টাকা ছাড়া নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে যে প্রস্তুতিগুলো নিতে হবে তা নিচে উল্লেখ করা হলো। 

বাজার গবেষণা করুন

নিজের ব্যবসা শুরু করার আগে আপনাকে পুঙ্খানুপুঙ্খ বাজার গবেষণা করতে হবে। প্রথমে আপনার প্রতিযোগীদের শনাক্ত করুন। আপনি তাদের পরিষেবা বা পণ্য বিশ্লেষণ করতে পারেন এবং আপনার প্রতিযোগীদের তুলনায় আপনার পণ্য বা পরিষেবাটিকে আরও উদ্ভাবনী এবং কম ব্যয়বহুল করতে পারেন। আপনি আপনার বাজারে ত্রুটি বা বৃদ্ধির সুযোগগুলো আরও ভালোভাবে বুঝতে প্রতিযোগীদের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট দেখতে পারেন।

ওয়েবসাইট চালু করুন

আপনাকে একটি ওয়েবসাইট চালু করতে হবে। ওয়েবসাইটটির মাধ্যমে আপনি আপনার সম্ভাব্য গ্রাহকদের আপনার পণ্য বা পরিষেবা সম্পর্কে আপনার ব্যবসার অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিবরণ সম্পর্কে জানাতে পারবেন। ওয়েবসাইট তৈরি করতে খুব বেশি অর্থের দরকার হবে না।

নেটওয়ার্ক তৈরি করুন

ব্যবসার জন্য নেটওয়ার্ক তৈরি করা জরুরি। সঠিক ব্যক্তির সঙ্গে সংযোগ করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ । কারণ এটি নতুন ব্যবসার জন্য দরকার। আপনাকে শিল্প বিশেষজ্ঞ, সম্ভাব্য বিনিয়োগকারী এবং অন্য উদ্যোক্তাদের কাছে পৌঁছাতে হবে। আপনি অনলাইনে নেটওয়ার্ক বা স্থানীয় ইভেন্টে এ ধরনের লোকের সঙ্গে দেখা করতে পারেন।

 

 

তারেক

নিয়োগ দিচ্ছে সীমান্ত ব্যাংক

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৬ পিএম
নিয়োগ দিচ্ছে সীমান্ত ব্যাংক
ছবি: সংগৃহীত

বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। বেসরকারি ব্যাংটির কার্ড সেলস, কার্ড ডিভিশন টিএও-জেও পদে একাধিক জনবল নিয়োগের জন্য এ বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে। গত ১৩ এপ্রিল থেকেই আবেদন নেওয়া শুরু হয়েছে। আবেদন করা যাবে আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত।

আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত প্রার্থীরা মাসিক বেতন ছাড়াও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী আরো বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা পাবেন। 


এক নজরে সীমান্ত ব্যাংকে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৫: 

প্রতিষ্ঠানের নাম: সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি

চাকরির ধরন: বেসরকারি চাকরি

প্রকাশের তারিখ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫

পদ ও লোকবল: নির্ধারিত নয় 

আবেদন করার মাধ্যম: অনলাইন

আবেদন শুরুর তারিখ: ১৩ এপ্রিল ২০২৫

আবেদনের শেষ তারিখ: ২৩ এপ্রিল ২০২৫

অফিশিয়াল ওয়েবসাইট: https://www.shimantobank.com

আবেদন করার লিংক: অফিশিয়াল নোটিশের নিচে

প্রতিষ্ঠানের নাম: সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি

পদের নাম: টিএও-জেও

বিভাগ: কার্ড সেলস, কার্ড ডিভিশন

পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়

শিক্ষাগত যোগ্যতা: যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি

অন্যান্য যোগ্যতা: ক্রেডিট কার্ড ব্যবসা, নীতি এবং প্রক্রিয়া, বিক্রয়ের সর্বোত্তম অনুশীলন সম্পর্কে জ্ঞান।

অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ০২ থেকে ০৫ বছর

চাকরির ধরন: ফুলটাইম

কর্মক্ষেত্র: অফিসে 

প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ (উভয়)

বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩৫ বছর 

কর্মস্থল: ঢাকা 

বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে 

অন্যান্য সুবিধা: ব্যাংকের নীতিমালা অনুসারে

আবেদন যেভাবে: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে ও বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন। 

আবেদনের শেষ সময়: ২৩ এপ্রিল ২০২৫


তারেক

সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখার উপায়

প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪৪ পিএম
সহকর্মীর সঙ্গে সম্পর্ক ভালো রাখার উপায়
ছবি: সংগৃহীত

অফিসকে বলা হয় দ্বিতীয় বাড়ি। আর সহকর্মীরা হলেন সেই দ্বিতীয় বাড়ির সদস্য। সপ্তাহের ছুটির দিন বাদে প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা একসঙ্গে কাজ করতে গিয়ে অফিসের সহকর্মীরা পরিবারের সদস্যদের মতোই হয়ে যান। কিন্তু এরপরও তাদের সঙ্গে পরিবারের সদস্যদের মতো ব্যবহার করা যায় না। কারণ, নিজের পরিবারের সদস্য বাবা-মা, ভাইবোন কিংবা আত্মীয়দের সঙ্গে যে ধরনের ব্যবহার করবেন অবশ্যই সহকর্মীদের সঙ্গে তা করবেন না। 

কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক ধরে রাখতে চাইলে কৌশলী হতে হবে। কিন্তু কখনো কখনো কিছু আচরণের জন্য সহকর্মীদের কাছে আপনি ‘বিরক্তিকর’ হয়ে উঠতে পারেন। এমন কিছু কাজ আছে যা করলে আপনি একজন ‘টক্সিক কলিগ’ হিসেবে সবার কাছে পরিচিতি পাবেন। আপনার টক্সিক আচরণ যেমন কর্মক্ষেত্রের পরিবেশকে নষ্ট করতে পারে, তেমনি তা আপনার ক্যারিয়ারের সফলতার পথেও বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। যে আচরণগুলো আপনাকে সহকর্মী হিসেবে ‘টক্সিক’ করে তুলতে পারে তা নিচে বর্ণনা করা হলো-

অপেশাদার আচরণ  

পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে যে ব্যবহার করা হয় তা কখনো পেশাদারি কাজের মধ্যে আসে না। পেশাদারি আচরণ করতে হয় অফিসের সহকর্মীদের সঙ্গে। তাদের সঙ্গে যতটুকু পেশাদারি ব্যবহার প্রয়োজন তা করুন। মনে রাখবেন খুব ঘনিষ্ঠ সুসম্পর্ক বা যাচাই-বাছাই ছাড়াই কোনো সহকর্মীর সঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত সুসংবাদ ও দুঃসংবাদ ভাগাভাগি করবেন না। 

অন্যের কথা না শোনা 

প্রায় প্রতিটি অফিসেই দু-একজন সহকর্মী থাকেন যারা অন্যের কথা শোনার তুলনায় নিজেই কথা বলতেই বেশি পছন্দ করেন। অফিসে এ ধরনের সহকর্মীদের অনেকে মনে মনে পছন্দ করেন না। সেজন্য সহকর্মীদের কথা শোনার চেষ্টা করুন। সহকর্মীর কথা শুনলে আপনি তার ব্যাপারে স্পষ্ট ধারণা পাবেন। এতে আপনার অভিজ্ঞতা বাড়বে। সহকর্মীর কোনো সমস্যা হলে সমাধানও করতে পারবেন। 

ক্রমাগত অভিযোগ করা 

সহকর্মীর কোনো আচরণে যদি বিরক্ত হন তাহলে প্রথমে বিষয়টি তাকে ভদ্রভাবে বলুন। ভদ্রভাবে বলার পরও সহকর্মী সংশোধন না হলে তাকে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করুন। সহকর্মীর বিরুদ্ধে সরাসরি কর্তৃপক্ষের কাছে নালিশ করলে সেটি আরও বিরোধের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তবে পরিস্থিতি যদি সামাল দেওয়ার মতো না হয় তবে অবশ্যই ব্যবস্থা নিন। 

উচ্চৈঃস্বরে কথা বলা 

একজন ভদ্র সহকর্মী কখনোই অফিসে উচ্চৈঃস্বরে কথা বলেন না। উচ্চৈঃস্বরে কথা বলায় নিজের সমস্যা না হলেও অফিসের অন্য সহকর্মীর বিরক্তির কারণ হতে পারে। অফিসে আস্তে, ধীরে এবং স্পষ্টভাবে কথা বলুন।

সহকর্মীকে বিব্রত করা

একসঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করলেও সহকর্মী কিন্তু বন্ধু নন। তাই সহকর্মীকে বন্ধু ভাবলে ভুল করবেন। তাকে বিব্রত বা বিরক্ত করা থেকে বিরত থাকুন। সহকর্মীর সাজ-পোশাক নিয়েও হাসি-ঠাট্টা করবেন না। 

ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা

সাধারণত একটি অফিসে অনেক সহকর্মী থাকতে পারে। এর মধ্যে দু-একজন সহকর্মী সবার তুলনায় একটু বেশি ঘনিষ্ঠ হয়ে উঠতে পারে। এরপরও ওই ঘনিষ্ঠ সহকর্মীর সঙ্গে আপনার ব্যক্তিগত সম্পর্ক গড়ে তুলবেন না। কারণ, সহকর্মী যেকোনো সময় আপনার দুর্বলতাকে কাজে লাগাতে পারে। 

সহকর্মীকে সম্মান না করা

সহকর্মী ও অফিসের মালিক এক নয়। এক অফিসে দীর্ঘ ১০ বছর কাজ করেও কোনো কারণে আপনি চাকরিচ্যুত হতে পারেন। পরে অন্য অফিসে আবারও চাকরি করা শুরু করলেন। চাকরিচ্যুতির কারণে পূর্বের অফিসের মালিকের সঙ্গে আপনার খারাপ সম্পর্ক গড়ে উঠলেও সহকর্মীদের সঙ্গে যেন খারাপ সম্পর্ক গড়ে না ওঠে। আজকে আপনি সহকর্মীকে তার যোগ্য সম্মান দিলেই আপনিও আরও বেশি সম্মানিত হতে পারবেন সবার চোখে।

বর্তমান বিশ্বে যোগাযোগ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখন যত বেশি অন্যের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন তত বেশি শিখতে পারবেন। সহকর্মীদের সঙ্গে সব সময় যোগাযোগ রক্ষা করুন। তবে বিনা প্রয়োজনে বারবার সহকর্মীকে ফোন দেবেন না। বারবার ফোন দিলে আপনার সহকর্মী বিরক্ত হতে পারেন।

 

তারেক