ঢাকা ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫
English
মঙ্গলবার, ০৩ জুন ২০২৫, ২০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

সাফল্যের নতুন পালক

প্রকাশ: ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:২৫ পিএম
সাফল্যের নতুন পালক
অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। ছবি: সংগৃহীত

লাক্স সুপারস্টার আজমেরী হক বাঁধন। অভিনয়গুণে জয় করেছেন দেশ-বিদেশের হাজারও দর্শক হৃদয়। বিশেষ করে কান চলচ্চিত্র উৎসবের মাধ্যমে তার বৈশ্বিক যাত্রা ঘটে। এরপর ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ সুবাদে তিনি অভিনেত্রী হিসেবে বিশ্বের নানা প্রান্তের উৎসবে ছুটে চলেছেন। তিনি বরাবরই বলেন, এ ধরনের উৎসবগুলো তাকে সব সময় টানে। এবার তার সফলতার ঝুলিতে যোগ হয়েছে নতুন আরেকটি পালক।

সুখবরটি হলো, নিজ দেশের সবচেয়ে বড় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের অন্যতম জুরি বা বিচারক হিসেবে নিজের নামটি লেখাতে পেরেছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অভিনেত্রী নিজেও। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এটা আনন্দের ও সম্মানের বিষয়। আগেও আমি দুটি উৎসবে জুরি হিসেবে কাজ করেছি। তবে সেটি অনলাইনে ঘরে বসে। ভিসা জটিলতার কারণে তখন সরাসরি যেতে পারিনি। এবারই প্রথম সরাসরি জুরির কাজটি করতে পারব। তাও আবার নিজ দেশের উৎসব।’ 

আগামী ১১ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৩তম আসর। ৯ দিনব্যাপী এই উৎসবে প্রদর্শিত হবে ৭৫ দেশের ২৫০টির মতো সিনেমা। সেই উৎসবের ‘নারী নির্মাতা’ বিভাগের অন্যতম জুরি হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আজমেরী হক বাঁধন। গত বৃহস্পতিবার উৎসবের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

এই উৎসবে ‘নারী নির্মাতা’ বিভাগে জুরি হিসেবে আজমেরী হক বাঁধনের সঙ্গে আরও থাকছেন লন্ডন প্রবাসী বাংলাদেশের অভিনেত্রী ও নির্মাতা লিসা গাজী, চীনের মেই পো রেইনবো ফং এবং ইরানি অভিনেত্রী হুদা মোগাদ্দাম মানিশ।

এর আগে অনলাইনে বসে ব্রাসেলসে অনুষ্ঠিত ‘আই অ্যাম টুমরো’ চলচ্চিত্র উৎসব এবং ভারতের ‘বেঙ্গালুরু চলচ্চিত্র উৎসব’-এ জুরি হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে বাঁধনের। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দেশে কাজ থাকায় ২০২৩ সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত ব্রাসেলসের আই অ্যাম টুমরো ফেস্টিভ্যালে অনলাইনে যুক্ত হয়ে দায়িত্ব পালন করেছিলাম। এ ছাড়া ভিসা না দেওয়ার কারণে ভারতের বেঙ্গালুরু উৎসবে জুরি হিসেবে উপস্থিত হতে পারিনি। ফলে এবারই প্রথম সশরীরে জুরি হিসেবে ফেস্টিভ্যালে থাকতে পারব। অন্য জুরিদের সঙ্গে পরিচিত হতে পারব। এটা আমার জন্য আনন্দের বিষয়।’

পৃথিবীর যেকোনো চলচ্চিত্র উৎসবের প্রতি বাঁধনের আগ্রহ বেশ। যার শুরুটা হয়েছিল ২০২১ সালে ‘রেহানা মরিয়ম নূর’-এর মাধ্যমে ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবে সরাসরি অংশ নিয়ে। বাঁধন বলেন, ‘কান উৎসব থেকে শুরু করে পৃথিবীর বড় বড় উৎসবে শিল্পী হিসেবে অংশ নিয়েছি। তবে একজন বিচারক হিসেবে ফেস্টিভ্যালে সরাসরি উপস্থিত থাকা, সিনেমা দেখা, সেগুলো বিচার করা খুব চ্যালেঞ্জিং। নতুন নতুন অনেক মানুষের সঙ্গে পরিচয় হবে, এটাও ভীষণ আনন্দের। সব মিলিয়ে আমি সম্মানিতবোধ করছি ঢাকা উৎসবের জুরি হিসেবে মনোনীত হয়ে।’

/আবরার জাহিন

প্রকাশ হচ্ছে হামিদ এর একক আবৃত্তি অ্যালবাম 'অনন্য'

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৪:০০ পিএম
প্রকাশ হচ্ছে হামিদ এর একক আবৃত্তি অ্যালবাম 'অনন্য'

আবৃত্তিশিল্পী, উপস্থাপক ও লেখক হামিদ উদ্দিনের প্রথম একক আবৃত্তি অ্যালবাম "অনন্য" প্রকাশ হতে যাচ্ছে। কবি রোকসানা আক্তারের 'অনন্য' সিরিজের নির্বাচিত ১০টি কবিতা নিয়ে সাজানো হয়েছে এই অ্যালবামটি।

আগামী ৯ জুন সোমবার, পবিত্র ঈদুল আযহার তৃতীয় দিনে অনলাইন প্লাটফর্মে উন্মোচন করা হবে 'অনন্য'।

অ্যালবাম প্রসঙ্গে আবৃত্তিশিল্পী হামিদ উদ্দিন জানান, "এটি আমার প্রথম একক আবৃত্তি অ্যালবাম, তাই উচ্ছ্বাসটা একটু বেশিই। উচ্চারক আবৃত্তি কুঞ্জ সংগঠনে সাংগঠনিক আবৃত্তিচর্চার মাধ্যমে আমি একজন আবৃত্তিকর্মী হয়ে উঠেছি এবং কবিতাকে ভালোবেসে আমার এই পথচলা। আমার আবৃত্তিগুরু ফারুক তাহেরসহ উচ্চারকের সকল সদস্যের প্রতি তাদের উৎসাহ ও অনুপ্রেরণার জন্য ধন্যবাদ ও ভালোবাসা জানাই। বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানাই প্রখ্যাত কবি রোকসানা আক্তারকে। তার 'অনন্য' সিরিজের নির্বাচিত ১০টি কবিতা আমার কণ্ঠে কবির বোধকে স্পর্শ করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি, শ্রোতাদের দারুণ সাড়া পাবো।" তিনি আরও জানান, নির্ধারিত সম্মানির মাধ্যমে শ্রোতারা অ্যালবামটি সংগ্রহ করতে পারবেন।

কবি রোকসানা আক্তার তার অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, "আমার 'অনন্য' সিরিজের কবিতাগুলো আমার বিশেষ অনুভবের। আমার অব্যক্ত কথা, চিন্তা, স্মৃতিচারণ, সুখ-দুঃখগুলো এই কবিতাগুলোতে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি। আর সেই চেষ্টা হামিদের কণ্ঠে প্রাণবন্ত হয়েছে। একজন শিল্পী আমার কবিতাগুলোকে তার কণ্ঠে জীবন্ত করে তুলেছে, আমি মনে করি এটা আমার জন্য এক অনন্য প্রাপ্তি। তার অসাধারণ পরিবেশনা শ্রোতাদের ভীষণ ভালো লাগবে এটা নিশ্চিত করে বলতে পারি।"

'অনন্য' আবৃত্তি অ্যালবামে আবহসংগীত পরিচালনা করেছেন সুরকার অসীম চন্দ বাপ্পি। অ্যালবামটির অডিও রেকর্ড হয়েছে মুগ্ধ স্টুডিওতে এবং ভিজ্যুয়াল সম্পাদনা করেছেন আবু সাঈদ মো: সোহেল।

/ তাসনিম তাজিন

আইসিউতে তানিন সুবহা

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৩:৫৫ পিএম
আইসিউতে তানিন সুবহা
ছবি সংগৃহীত

ধানমন্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে গুরুতর অসুস্থ হয়ে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে(আইসিউ) ভর্তি আছেন অভিনেত্রী তানিন সুবহা। বিষয়টি নিশ্চিত করে দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন অভিনেত্রীর মা।

জানা যায়,  সোমবার (২ জুন) হঠাৎ বুকে ব্যাথা শুরু হতেই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন সুবহা। সঙ্গে সঙ্গে তাকে  রাজধানীর আফতাবনগরের একটি ক্লিনিকে নেওয়া হয়। সেখানে থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাসায় ফেরেন অভিনেত্রী। 

তবে সন্ধ্যার দিকে আবারও অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিকভাবে বনশ্রীর একটি হাসপাতালে নেওয়া হয় সুবহাকে। সেখানে অবস্থার আরও অবনতি হলে ধানমন্ডির হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। সেখানে এখনো চিকিতসকদের পরিচর্যায় আছেন অভিনেত্রী।সুবহার অসুস্থতার খবরে শোবিজ অঙ্গনেও উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে।

প্রসঙ্গত, শোবিজাঙ্গনে তানিন সুবহার মিডিয়ায় অভিষেক ঘটে ২০১৫ সালে আজাদ কালামের পরিচালনায় ‘জমজ’ নাটকে মোশাররফ করিমের বিপরীতে। এরপর তিনি মীর সাব্বিরের ‘আলাল দুলাল’, সেলিম রেজার ‘সেয়ানা জামাই’, নাহিদ হাসানের ‘ম্যারেজ মিডিয়া ডটকম’ আরও বেশকিছু খণ্ড নাটকে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত সিনেমাগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘অবাস্তব ভালোবাসা’, ‘মাটির পরী’, ‘স্বপ্নের সাথী’, ‘দেমাগ’, ‘তুই আমার’ প্রভৃতি।

/ তাসনিম তাজিন

 

নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় ৩ নাটক

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ০৩:৩৩ পিএম
নাজনীন হাসান খানের পরিচালনায় ৩ নাটক

ঈদে নির্মাতা নাজনীন হাসান খান-এর পরিচালনায় ৩টি নাটক। এর মধ্যে ২টি একক নাটক, অপরটি ৭ পর্বের বিশেষ ধারাবাহিক। একক নাটকগুলো হলো- ‘জামাই বাড়িতে ঈদ’, ‘ভুড়ির অহংকর’ এবং ধারাবাহিক নাটক ‘গণক’। জামাই বাড়িতে ঈদ নাটকটি রচনা করেছেন অর্পনা রানী রাজবংশী, ‘ভুড়ির অহংকর’ও ধারাবাহিক নাটক ‘গণক’এই দুইটি নাটক রচনা করেছেন রাজীব মণি দাস।

উল্লেখিত নাটকগুলোর মধ্যে ‘ভুড়ির অহংকার’ নাটকটি একটু ভিন্ন ধাচের। একটা মানুষ খায়, তাই বলে এতো বেশি খায় সেইটা কল্পনাকেও হার মানায়। আবার খাইতে খাইতে পেট হয়ে গেছে বিশালাকৃতির তিমি মাছের পেটের মতো। আবার সেই ভুড়িওয়ালা পেট নিয়ে ছেলে জাবেদ যেমন অহংকার করে, তেমনি মা-ও অহংকার করতে থাকে। এই নিয়ে গ্রামের মানুষ হাসাহাসি করে। জাবেদের প্রেমিকা ইশা নিজ প্রেমিক সম্পর্কে মানুষের মুখে এমন তিরস্কারমূলক কথা শুনতে শুনতে যেন তিথি বিরক্ত। আবার জাবেদের যুক্তির কাছে এসে যেন খৈই হারিয়ে ফেলে ইশা। হবু শ্বাশুড়ির কাছে এ নিয়ে কথা বলতে গেলে তিনিও অহংকারের সাথে জানায় এমন ভুড়িওয়ালা পেট দশ গ্রামে কারও আছে নাকি।

 কথায় আছে, অহংকার পতনের মূল। এই ভুড়ির অহংকার দেখাইতে গিয়ে একদিন অসুস্থ হয়ে হসপিটালাইজড হয়ে পড়ে জাবেদ। ডাক্তারের পরামর্শে অবশেষে তার এবং তার মায়ের অহংকারের পতন ঘটে। এমনি গল্পের নাটকটি আসছে ঈদে একটি বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হবে বলে পরিচালক সূত্রে জানা গেছে। 

নাটকটিতে অভিনয় করেছেন- আ.খ.ম. হাসান, মৌসুমী হামিদ, রকি খান, সায়কা আহমেদ, ফরিদ হোসাইন প্রমুখ।  নাটক প্রসঙ্গে পরিচালক নাজনীন হাসান খান বলেন, ‘আমাদের সমাজে মানুষের অহংকারের শেষ কোথায়। একেকজন একেকটা বিষয় নিয়ে অহংকারে নিমজ্জিত আছে। তেমনি এক ব্যক্তি খেতে খেতে নিজের ভুড়ি এত বড় বানাইছে যে, রীতিমত এই ভুড়ি নিয়ে অহংকার করা শুরু করে। একপর্যায়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হয়ে যায়।’  

নাট্যকার রাজীব মণি দাস বলেন, ‘অহংকার হচ্ছে বিষাক্ত কেমিক্যালের ন্যায়। এইটা আজ না হয় কাল অহংকারীকে ধ্বংস করবেই। আর তাই কোনো কিছুতেই অহংকার করতে নেই, সেজন্য আমাদের সচেতন থাকা জরুরি।’ 

/ তাসনিম তাজিন

পাকিস্তানে টিকটকারকে গুলি করে হত্যা

প্রকাশ: ০৩ জুন ২০২৫, ১২:৪৩ পিএম
আপডেট: ০৩ জুন ২০২৫, ১২:৪৬ পিএম
পাকিস্তানে টিকটকারকে গুলি করে হত্যা
সানা ইউসুফ। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফ (১৭)। গতকাল সোমবার (৩ জুন) দেশটির রাজধানী ইসলামাবাদের সুম্বল থানার জি-১৩ সেক্টরে নিজ বাসায় আততায়ীর হাতে হত্যার শিকার হন তিনি। দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের প্রতিবেদন অনুসারে, তাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।

পুলিশের তথ্য মতে, অজ্ঞাত পরিচয়ের এক ব্যক্তি সানার বাড়িতে প্রবেশ করে তাকে লক্ষ্য করে কয়েক রাউন্ড গুলি চালায়। পরে তাকে হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা সানাকে মৃত ঘোষণা করেন। বর্তমানে তার মরদেহ ইসলামাবাদের পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস (পিআইএমএস)-এ ময়নাতদন্তের জন্য রাখা হয়েছে।

হত্যাকাণ্ডটি পূর্বপরিকল্পিত ছিল বলে প্রথমিক তদন্ত শেষে ধারণা করছে পুলিশ। অল্প বয়সেই তরুণদের মাঝে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করা সানা ইউসুফ ফ্যাশন, লিপ-সিঙ্ক, জীবনধারা এবং সামাজিক বার্তা-নির্ভর কনটেন্ট তৈরি করতেন। ঘটনার তদন্ত ইতোমধ্যে শুরু হলেও এখন পর্যন্ত কাউকে আটক করা যায়নি। 

/এমএস  

রামদা নিয়ে শাকিব খানকে খুঁজে কারাগারে যুবক

প্রকাশ: ০২ জুন ২০২৫, ০৯:১৬ পিএম
আপডেট: ০২ জুন ২০২৫, ০৯:১৮ পিএম
রামদা নিয়ে শাকিব খানকে খুঁজে কারাগারে যুবক
ছবি: সংগৃহীত

রামদা হাতে শাকিব খানকে খুঁজে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনে (বিএফডিসি) হামলা ও ভাঙ্চুরের ঘটনায় মানিক মিয়া নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

শনিবার (৩১ মে) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বিএফডিসি কর্তৃপক্ষের মামলার প্রেক্ষিতে রবিবার (১ জুন) তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসলাম হোসেন গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ঘটনার সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ‘প্রেমের তাজমহল’ খ্যাত নির্মাতা গাজী মাহবুব।

তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা সেসময় এফডিসিতে ছিলাম। হঠাৎ হৈচৈ শুনে বের হয়ে দেখি এক যুবক চাপাতি হাতে ভাঙচুর করছে। আর শাকিব খানের নাম ধরে চিৎকার করছে। পরে আমরা তাকে জিজ্ঞেস করলাম, কী ব্যাপার সে বলছিল শাকিব খানের কাছে টাকা পায়। আমরা তাকে জিজ্ঞেস করি কিসের টাকা, সে বলছিল জামালপুর তার বাড়ি। ‘গলুই’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে সে সেখানে কাজ করেছে। তাকে টাকা দেয় নাই। শাকিব খান আর একজন কালো মতো মতো লোককে খুঁজছিল। তবে সেই লোকটা কে নাম বলতে পারছিল না। আমরা বললাম, শাকিব খান এখানে থাকে না, সে বলল এটা এফডিসি শাকিব খান এখানেই থাকে। এরপর আমরা গোপনে পুলিশকে খবর দেই। পুলিশ আসা পর্যন্ত তাকে ব্যস্ত রাখি। পরে পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যায়।’

তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আব্দুর রাজ্জাক ওই যুবককে মানসিক ভারসাম্যহীন বলে উল্লেখ করে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আসলে তার কথাবার্তা অসংলগ্ন। কোনো কথাই ঠিকমতো বলতে পারছিল না। যেহেতু মামলা হয়েছে। আমরা তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠিয়েছি।’

মেহেদী/