ঢাকা ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪
English
বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

পড়ার ঘরের সাজ

প্রকাশ: ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:২১ পিএম
আপডেট: ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৩৪ পিএম
পড়ার ঘরের সাজ
ছবি: সংগৃহীত

পড়াশোনা, লেখালেখি বা অফিসের টুকিটাকি কাজ করার জন্য শব্দমুক্ত ও আরামদায়ক একটি জায়গার প্রয়োজন। পড়ার ঘর ছাড়া এই পরিবেশ পাওয়া বেশ কঠিন। তাই বাসার অন্যান্য ঘরের চেয়ে পড়ার ঘরটি অন্য ঘরগুলো থেকে আলাদা হতে হবে। বয়স অনুযায়ী পরিবর্তন করতে হয় পড়ার ঘরের রঙ এবং আসবাবপত্রকে। বর্তমানে ফ্ল্যাটে পড়ার ঘর বড় করার সুযোগ কম থাকে।

কেমন হবে আসবাবপত্র
পড়ার ঘরের আসবাবপত্র হবে অন্য সব ঘর থেকে কিছুটা ভিন্ন। কারণ এখানে আপনার একই সঙ্গে প্রয়োজন মনোযোগ এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশ। চেয়ার, টেবিল, ল্যাম্প, ডিভান, ক্যাবিনেট ইত্যাদি আসবাব দিয়ে সাজাতে পারেন এই ঘরটি। যত ছিমছাম হবে তত ভালো দেখাবে। তাই বেশি আসবাবপত্র না থাকাটাই বাঞ্ছনীয়। বই বা অন্যান্য জরুরি খাতাপত্র রাখার জন্য শেলফ বা তাকগুলো এমনভাবে বসাতে হবে, যাতে তা দাঁড়িয়ে বা বসে হাতের নাগালে পাওয়া যায়। বিশ্রাম নেওয়ার জন্য বা শুয়ে পড়ার জন্য এই ঘরে একটি ডিভাইন রাখা যেতে পারে। এ ছাড়া ডেস্কটপ কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ রাখার এবং ব্যবহারের জন্য একটি নির্দিষ্ট জায়গা ঠিক রাখা যেতে পারে। চা, কফি বা টুকটাক জিনিস রাখার জন্য ছোট সাইড টেবিল রাখলে ভালো দেখাবে। চাইলে ঘরের ওয়ালে ঝোলানো যেতে পারে পছন্দের কিছু ছবি। ঘরের এক কোণে ছোট টব বা একটি গাছ রাখলে চোখ এবং মনে এনে দেবে প্রশান্তির ছোঁয়া।

কেমন হবে এই ঘরের পরিবেশ
পড়ার ঘরটিতে পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। অন্ধকার, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে থাকলে পড়ায় মনোযোগ আসবে না। তাই ঘরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা থাকছে কি না, সে দিকে খেয়াল রাখতে হবে। এ ছাড়া এই ঘরের আলোর প্রতি বিশেষ নজর দিতে হবে। পড়ার ঘরে পর্যাপ্ত আলো না থাকলে চোখের ওপর চাপ পড়ে, মাথাব্যথা ও চোখে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে পড়ার ঘরে অবশ্যই এলইডি লাইট ব্যবহার করতে হবে। সাধারণত সাদা আলো বেশি উপযোগী পড়ার ঘরের জন্য। টেবিলের ওপর ঠিকমতো আলো পড়ছে কি না, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। টেবিলে বাড়তি আলোর জন্য একটি টেবিলল্যাম্প রাখা যেতে পারে। একটু বেশি সাজাতে চাইলে বুকশেলফের চারপাশে সোনালি আলোর ফেইরি লাইটস জড়িয়ে দিতে পারেন। তা হলে ঘরটা দেখতে ভালো লাগবে। 

কেমন হবে পড়ার ঘরের রঙ
পড়ার ঘরে অতি উজ্জ্বল কিংবা অতি গাঢ় রঙ ব্যবহার না করাই ভালো। লাল, কমলার মতো উজ্জ্বল রঙ মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়। শুধু তাই নয়, গাঢ় রঙ পড়ার ঘরকে ছোট আর অন্ধকার করে তোলে। সেক্ষেত্রে দেয়ালে হালকা রঙ ব্যবহার করলে ঘরটি আরামদায়ক হবে। সবুজ, ক্রিম, অফহোয়াইট, হালকা হলুদ রঙ পড়ার ঘরের জন্য মানানসই রঙ।

বুকশেলফ  
পড়ার ঘরের প্রধান অনুষঙ্গ হলো বই ও বইয়ের শেলফ। পড়ার ঘরে রাখা বুকশেলফটিও চাইলে সাজানো যেতে পারে ভিন্নভাবে। বয়স্করা গল্পের বই বা খবরের কাগজ পড়তে বেশি ভালোবাসেন। তাই তাদের ক্ষেত্রে একটু ছড়ানো বুকশেলফ হলেই ভালো হয়।
খবরের কাগজ রাখার জন্য বুকশেলফে একটি আলাদা জায়গা রাখুন। বই রাখার জন্য ভারী আলমারি ব্যবহার না করাই ভালো। দেয়াল আলমারি বা ছোট ছোট আকর্ষণীয় ডিজাইনের বুকশেলফ ঘরে রাখতে পারেন। এ ছাড়া দেয়ালে টানানোর মতো বহু ডিজাইনের ক্যাবিনেট কিনেও বই রাখা যেতে পারে। অবশ্যই সহজে পরিষ্কার করা যায় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঘরে ছোট শিশু থাকলে বুকশেলফ একটু উঁচুতে হওয়াই ভালো, যাতে তা শিশুদের নাগালের বাইরে থাকে।

টেবিল-চেয়ার কেমন হবে
পড়ার ঘরের চেয়ার এবং টেবিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। টেবিলের সঙ্গে চেয়ারটিও মানানসই হতে হবে। চেয়ারটি আরামদায়কও হতে হবে। পড়ার ঘরের টেবিল সব সময় জানালার কাছে বসানো ভালো। এতে আলো-বাতাস পাওয়া যাবে, দমবন্ধকর পরিবেশ তৈরি হবে না। সারা দিন দেয়ালের দিকে না তাকিয়ে কিছু সময় জানালার বাইরে আকাশ বা গাছপালা দেখলে মন ভালো থাকবে। জানালার কাছে ইনডোর প্ল্যান্টও রাখতে পারেন। মনোযোগ ধরে রাখার জন্য পড়ার ঘরের টেবিল খালি রাখুন। বই ও কলমদানি বাদে আর কিছু না রাখাই ভালো। জিনিস যত বেশি থাকবে, গোছাতে তত বেশি সময় লাগবে।

 কলি 

 

ইনফিনিটি মেগা মলে শীতের নান্দনিক পোশাক

প্রকাশ: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:১৬ পিএম
আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৫ পিএম
ইনফিনিটি মেগা মলে শীতের নান্দনিক পোশাক
পোশাক ও ছবি: ইনফিনিটি

ইনফিনিটি মেগা মল এবারের শীতে নিয়ে এসেছে নান্দনিক সব পোশাক। তাদের সব আউটলেটে মিলবে ট্রেন্ড ও ফ্যাশনের মিশ্রণে স্টাইলিশ শীত পোশাক। 
সব বয়সের ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে তারা এনেছে বৈচিত্র্যময় পোশাক। আন্তর্জাতিক ফ্যাশন ট্রেন্ডকে মাথায় রেখে পরিবাবের সবার জন্য এসব পোশাক ডিজাইন করা হয়েছে। তবে সব কালেকশনে রয়েছে দেশীয় ছোঁয়া।

শীতে ফ্যাশনসচেতন ক্রেতাদের চাহিদা মেটাতে পুরুষদের জন্য নিয়ে এসেছে বাহারি ডিজাইনের ব্লেজার, স্যুট, জ্যাকেট, সোয়াটার, সোয়াট শার্ট, জগার্স, জিন্স, শাল, মাফলার। তারা ফরমাল ব্লেজারের সঙ্গে ক্যাজুয়াল ব্লেজাররেও নতুনত্ব এনেছে। রঙ ও কাটিংয়েও গুরুত্ব দেয়া হয়েছে।

পাশাপাশি লং ও হাফ-স্লিভ ক্যাজুয়াল শার্ট, পোলো, হেনলি ও টি-শার্ট, বিজনেস ক্যাজুয়াল ও ফর্মাল শার্ট, জিম ভেস্ট, সোয়েটপ্যান্টস ও ম্যাচিং বটমওয়ারসহ হালকা শীতে পরার জন্য ফুল-স্লিভ টিশার্ট ও সোয়েটার পোলোর নতুন স্টাইলের আরামদায়ক পোশাক ডিজাইন করেছে। যা ক্রেতাকে স্টাইল ও আরাম দেবে।

মেয়েদের জন্য শাল, পঞ্চ, সোয়াটের, জ্যাকেট, ওভারকোট, ব্লেজার পাশাপাশি জমকালো শীতের পার্টির পোশাক। এছাড়া মেয়েদের পোশাকে ডিজাইনে চলতি ট্রেন্ড থেকে বাছাই করে ল্যাপেল কলার, শল কলার, স্টেটমেন্ট কলার, লুজ স্লিভস, ভি-নেক বোটনেক ও স্টেটমেন্ট কলার, রেট্রো ফ্লেয়ারের মতো ট্রেন্ডি প্যাটার্নেও বিশেষ নজর দিয়েছে।

 

শিশুদের জন্য রয়েছে নানা ডিজাইনের শীতের পোশাক। শীত আয়োজনের পাশাপাশি ওয়েডিং কালেকশন থাকছে শেরওয়ানি, পাঞ্জাবি, শাড়িসহ নান্দনিক সব পোশাক। 

দেশ জুড়ে ইনফিনিটির রয়েছে ৫৫টি শপ। এসব আউটলেট ছাড়াও আপনি বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকেই অনলাইনে অর্ডার করে ফ্রি ফেলিভেরির সুযোগ পাবেন। বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন 

 কলি 

মধু ভালো রাখার উপায়

প্রকাশ: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম
আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৭ পিএম
মধু ভালো রাখার উপায়
ছবি: সংগৃহীত

ঠান্ডা ও সর্দি থেকে রক্ষায় মধু বেশ উপকারী। নিয়মিত মধু সেবন করলে অসংখ্য রোগবালাই থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। মধু সাধারণত অল্প পরিমাণে ব্যবহৃত হয়, তাই এটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাড়িতে দীর্ঘ সময় ধরে থাকে। যদি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা না হয়, তাহলে মধু দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বিভিন্ন ধরনের মধু থাকলেও তার সংরক্ষণের উপায় একই এবং মধু সংরক্ষণ করাও খুবই সহজ। 

মধু রাখার জন্য কাঁচের পাত্র বেছে নিতে হবে। কারণ কাঁচের বয়ামে মধু রাখলে এর রঙ এবং স্বাদ উভয়ই দীর্ঘদিন ভালো থাকে। প্লাস্টিকের পাত্রে মধু রাখলে খুব দ্রুতই নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। তাই প্লাস্টিকের বয়ামে মধু না রাখাই ভালো।

মধুর বয়াম শীতল স্থানে রাখুন। মধু এমন কোথাও না রাখাই ভালো যেখানে সরাসরি রোদ এসে পড়ে।এছাড়া মধু রাখার পাত্র চুলার আশেপাশে কিংবা গরম কোথাও রাখা যাবে না। ভালোভাবে মধু সংরক্ষণের জন্য ঘরের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখুন।

মধু ফ্রিজে রাখার কোন প্রয়োজন নেই। মধু ফ্রিজের তাপমাত্রায় মধুর অনেক এমাইনো এসিড ও ভিটামিন নষ্ট হয়ে উপকারী গুণাগুণ কমে যায়। এছাড়া এর স্বাদ পরিবর্তন হয়ে যায়। 

মধুর পাত্রে কখনো নোংরা বা ভেজা চামচ ডুবিয়ে রাখা যাবে না। এতে মধু দ্রুত নষ্ট করতে পারে। মধু দীর্ঘদিন ভালো রাখার জন্য প্রতিবার শুকনো চামচ ব্যবহার করুন। সঠিক ব্যবহারের ফলে মধু ছয় মাস পর্যন্ত ভালো ও টাটকা থাকবে।

অনেক সময় মধু ঘোলাটে হয়ে যায়। এক বাটি গরম পানির মধ্যে মধুর বয়াম রেখে দিন। মধু আগের মতো স্বচ্ছ হয়ে যাবে। 


মধুর পাত্রের মুখ ভালো ভাবে বন্ধ করে রাখতে হবে। পাত্র সঠিকভাবে বন্ধ না করা হলে পোকা পড়তে পারে অথবা ফাঙ্গাস জন্মাতে পারে। এতে মধু নষ্ট হয়ে যাবে। গুণ, গন্ধ বা স্বাদের মান কমে যেতে পারে।

মধুর ভেতরে ঠিক আছে কিনা সেটা দেখার জন্য সপ্তাহে দুইবার বোতলের মুখ খুলে দেখতে হবে।

কলি 

ফ্যাশন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ এবার নারায়ণগঞ্জে

প্রকাশ: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৪৯ পিএম
আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫২ পিএম
ফ্যাশন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ এবার নারায়ণগঞ্জে
সারা আউটলেট, নারায়ণগঞ্জ। ছবি: সংগৃহীত

নারায়ণগঞ্জে এবার নতুন আউটলেট খুললো ফ্যাশন লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ‘সারা’ এবং ‘ঢেউ’ । গত ৩ ডিসেম্বর থেকে নারায়ণগঞ্জের বঙ্গবন্ধু রোডে আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু করেছে সারা’র এই নতুন আউটলেটটি।

নারায়ণগঞ্জে ‘সারা’ লাইফস্টাইলের আউটলেটে থাকছে সব বয়সী ক্রেতাদের জন্য পোশাক। প্রাপ্ত বয়স্কদের পাশাপাশি সারা’তে পাওয়া যাবে শিশুদের জন্যও বিশেষ কালেকশন। প্রায় সহস্রাধিক কালার এবং ডিজাইনের ভিন্নতা থাকছে সারা’ র পোশাকের আয়োজনে।

শীতের হাওয়া বইছে এখনও। তাই হালকা এবং ভারী শীতে পরার জন্য বিভিন্ন ডিজাইনের পোশাক সারা’র নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত নতুন আউটলেটটিতে পাওয়া যাবে। এছাড়া সময়োপযোগী ব্যতিক্রম ডিজাইন, ফ্যাশন, গুণগত মান, স্বাচ্ছন্দ্য ও সাশ্রয়ী মূল্যের পোশাকের চমৎকার সম্ভার পাওয়া যাবে আউটলেটটিতে।

আউটলেটটিতে পুরুষদের জন্য রয়েছে ক্যাজুয়াল শার্ট, ডেনিম, চিনোস, ডেনিম প্যান্ট, পোলো টি শার্ট, পাঞ্জাবি, পায়জামা, টি-শার্ট এবং ফরমাল শার্ট-প্যান্ট।

নারীদের জন্য থাকছে নিট ফ্যাশন টপস, লন থ্রি পিস, এথনিক থ্রি পিস, ট্যাঙ্ক টপম, এথনিক শর্ট, ফ্যাশন টপস, নিট লেগিংস, এথনিক টু পিস, বটম, ডেনিম, কুর্তি ও পালাজো ফর লেডিস অ্যান্ড গার্লস। মেয়ে শিশুদের জন্য থাকছে ফ্রক, পার্টি ফ্রক, প্যান্ট, গার্লস থ্রি পিস, গার্লস সেট, লেগিংস, টপস, নিমা সেট ও বটম।
ছেলে শিশুদের জন্য থাকছে পাঞ্জাবি, বয়েজ সেট, ডেনিম প্যান্ট, পোলো শার্ট, ক্যাজুয়াল শার্ট, কাবলি সেট, নিমা সেট এবং টি-শার্ট।
 
সারা’র শীত আয়োজনে পুরুষদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ফুল স্লিভস টি-শার্ট, ডেনিম জ্যাকেট, ফুল স্লিভস ডেনিম শার্ট, ডেনিম শাল। একইসঙ্গে নারীদের জন্য ‘সারা’ এবার নিয়ে এসেছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম জ্যাকেট, ডেনিম টপস, শাল ও কুর্তি। তাছাড়া প্রবাসীদের জন্য শীতপ্রধান দেশে পরার মতো বিশেষ বোম্বার জ্যাকেটও পাওয়া যাচ্ছে সারার নারায়ণগঞ্জের আউটলেটে। শিশুদের জন্য আরামদায়ক সব শীতকালীন পোশাকের সংগ্রহ। যার মধ্যে ছেলে শিশুদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম শার্ট, ডেনিম প্যান্ট, টুইল প্যান্ট ও টি-শার্ট। একইসঙ্গে মেয়ে শিশুদের জন্য রয়েছে বাহারি ডিজাইনের জ্যাকেট, ডেনিম টপস ও কুর্তি। কেনাকাটার পাশাপাশি শিশুদের খেলার জন্য আউটলেটটিতে রয়েছে কিডস প্লে জোন। অভিভাবকরা বাচ্চাদের রেখে নির্বিঘ্নে নিজেদের কেনাকাটা করতে পারবেন।

নতুন প্রজন্মের তরুণ-তরুণীদের জন্য সম্পূর্ণ পশ্চিমা ধাচে প্রস্তুত করা পোশাকের সমারোহ রয়েছে ‘সারা’ লাইফস্টাইলের ওয়েস্টার্ন সাব-ব্র্যান্ড ‘ঢেউ’র কালেকশনে। সারার আউটলেটেই পাওয়া যায় ‘ঢেউ’র কালেকশনের সব পোশাক। ‘ঢেউ’-এর সংগ্রহে পুরুষদের জন্য থাকছে ডেনিম শার্ট, করড শার্ট, ওভারসাইজড টি-শার্ট, ডেনিম প্যান্ট, জগার্স, কারগো প্যান্ট, ও বিভিন্ন ডিজাইনের জ্যাকেট।  

নারীদের জন্য ‘ঢেউ’-এর সংগ্রহে থাকছে ফ্যাশন টপস, মিডি ড্রেস, ওয়েস্টার্ণ শার্ট, টু পিস, বডিকন, ওভারকোট, ক্রপ টপ ও ব্লেজার। কিশোর-কিশোরী হতে শুরু করে তরুণ-তরুণীদের পছন্দের ‘ঢেউ’-এর ট্রেন্ডি ডিজাইনের পোশাকগুলো যেমন স্বাচ্ছন্দ্য দেবে, তেমনি ফ্যাশনে যোগ করবে নতুন এক মাত্রা।

হাসান

দাঁত ঝকঝকে করার ঘরোয়া উপায়

প্রকাশ: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:৫০ পিএম
দাঁত ঝকঝকে করার ঘরোয়া উপায়
ছবি: সংগৃহীত

আকর্ষণীয় হাসির জন্য ঝকঝকে সাদা দাঁতের বিকল্প নেই। ঝকঝকে দাঁত ব্যক্তিত্বে আনে । চাইলেই কিন্তু হাতের কাছে থাকা উপকরণ দিয়ে দাঁত ঝকঝকে সাদা করে ফেলতে পারেন। এতে বাড়তি খরচের ঝামেলা নেই। জেনে নিন ঘরোয়া উপায় কিভাবে দাঁতের হলদে ভাব দূর করা যায় । 

বেকিং পাউডার
দাঁত সাদা করতে বেকিং পাউডার   বেশ কার্যকর। একটি ব্রাশ ভিজিয়ে নিয়ে পেস্টের সঙ্গে কিছুটা বেকিং পাউড়ার নিয়ে দাঁত মাজলে দাঁত হয় ঝকঝকে সাদা। সকালে ঘুম থেকে উঠে কিংবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দাঁত ব্রাশের সময় এটা করা যেতে পারে। পাউডারের সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে টুথব্রাশে নিয়ে দাঁত মাজুন। মুখে এক মিনিট ধরে এই পেস্ট রেখে দিন এরপর ধুয়ে ফেলুন। এতে অ্যাসিড দাঁতের এনামেলের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারবে না। তবে এই পেস্ট নিয়মিত ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন, তাতে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে।

তুলসি পাতা
তুলসি পাতা দাঁতের স্বাস্থ্যের পক্ষে বেশ উপকারী। বেশি করে তুলসি পাতা নিয়ে সেগুলিকে রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। পাতাগুলি একেবারে শুকিয়ে গেলে সেগুলিকে গুঁড়ো করে যে কোনও টুথপেস্ট মিশিয়ে নিয়মিত ব্রাশ করলে দাঁতের হলুদ ভাব একেবারে চলে যায়। সেই সঙ্গে দাঁতে বিভিন্ন রোগের প্রকোপও হ্রাস পায়।

নারিকেল তেল ও হলুদের ব্যবহার
বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়া এবং খাবার খাওয়ার পরে ভালো করে মুখ না ধোয়ার কারণে দাঁতে দাগ পড়তে পারে। নিয়ম মেনে ব্রাশ না করলেও দাঁতে কালচে ছোপ পড়তে পারে। এ ধরনের দাগ দূর করার জন্য নারিকেল তেল ও হলুদ বেশ উপকারী । প্রথমে এক চা চামচ নারিকেল তেল নিয়ে তার সঙ্গে মিশিয়ে নিন এক চিমটি হলুদের গুঁড়া। এবার মিশ্রণটি পেস্টের মতো করে দাঁতে ব্রাশ করে নিন। মুখ ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। দাঁত ঝকঝকে হবে দ্রুতই।

স্ট্রবেরি ও লবণের মিশ্রণ
স্ট্রবেরিতে প্রচুর ভিটামিন সি আছে যাতে দাঁত সাদা হয়। এতে ম্যালিক অ্যাসিড নামের এনজাইম আছে যা দাঁতের হলদেটে ভাব দূর করতে পারে। তিনটি স্ট্রবেরি গুঁড়ো করে তার সঙ্গে এক চিমটি লবণ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। তা ব্রাশে করে নিয়ে দাঁত মাজুন। মুখ ধুয়ে ফেলার আগে এ পেস্ট মুখে পাঁচ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিতে হবে।

আপেল সিডার ভিনেগার
আপেল সিডার ভিনেগারের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুণ আছে। দাঁত সাদা করতে পারে। দাঁতের হলদে দাগ দূর করতে এক টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে ব্রাশ করুন। এরপর মাড়ির ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করার জন্য আপেল সিডার ভিনেগার দিয়ে কুলি করুন। নিয়মিত করলে কয়েকদিন পর পাবেন ঝকঝকে সাদা দাঁত।

 কলি 

 

আফরোজা নাজনীন সুমিকে সম্মাননা প্রদান

প্রকাশ: ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৫ পিএম
আপডেট: ০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:২৫ পিএম
আফরোজা নাজনীন সুমিকে সম্মাননা প্রদান
আফরোজা নাজনীন সুমিকে সম্মাননা প্রদান। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি রাজধানীর পাঁচ তারকা মানের এক হোটেলে জমকালো অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছে শেফ ফেডারেশন বাংলাদেশের উদ্যোগে। এ অনুষ্ঠান বাংলাদেশের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রির সুমিস কিচেনের স্বত্বাধিকারী আফরোজা নাজনীন সুমিকে ফুড ইন্ডাস্ট্রিতে ধারাবাহিক কাজের জন্য সম্মাননা দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাস্ট্রদূত ইসা ইউসুফ ইসা আল দোহাইলান। এছাড়া এই জমকালো আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের বিভিন্ন হোটেলের শেফসহ ট্রেইনি শেফ।

সুমি বিগত তিন বছর একুশের বইমেলায় দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য ব্রেইলে রেসিপি বই প্রকাশ করে আসছে। তিনি ইংরেজি মাধ্যমের স্কুলের ছোট বাচ্চাদের ও পথ শিশুদের নিয়মিত রান্নার  প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। কিউআর কোডে ভিডিও লিংকসহ তার ইংরেজি ও বাংলা ভাষায় লেখা রেসিপি বই ‘সুমির সাথে রান্না’ দুই বাংলাতে সমান জনপ্রিয়তা পেয়েছে। বাংলাদেশের আঞ্চলিক খাবার নিয়ে ‘বাংলাদেশের হ্রদয় হতে’ বইটি এই বছর কলকাতা বইমেলায় প্রকাশিত হয়েছে। সুমি বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশ ও কলকাতা থেকে তার কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন।

সুমি শেফ ফেডারেশন অব বাংলাদেশের সিনিয়র জেনারেল সেক্রেটারিসহ বাংলাদেশ ওমেন চেম্বার অফ কমার্সের সদস্য হিসেবে উদ্যোক্তা উন্নয়নে কাজ করেছেন। পাশাপাশি বাংলাদেশের আঞ্চলিক খাবারকে বিশ্ব দরবারে পরিচিত করার জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন তিনি।