যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন-২০২৪ সামনে রেখে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ প্রদেশের দিকে তাকিয়ে আছেন রিপাবলিকান পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ডেমোক্র্যাট পার্টির কমলা হ্যারিস। নির্বাচনে বিজয়ী প্রার্থী ২০২৫-এর জানুয়ারি থেকে শুরু করে চার বছর ক্ষমতায় থাকবেন। ভোটাররা প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি কংগ্রেসের প্রার্থী নির্বাচনের জন্যও ভোট দেবেন।
আগামী মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন তারা।
এবারের নির্বাচনকে যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় বলে আখ্যায়িত করছেন বিশ্লেষকরা।
যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনের ক্ষেত্রে সব সময়ই নির্দিষ্ট কিছু প্রদেশকে ঘিরে উত্তেজনা বিরাজ করে। ওই প্রদেশগুলো ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান প্রার্থীর জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে ভাগ হয়ে থাকে। তবে প্রতিবারই কিছু প্রদেশে প্রত্যাশিত ঘটনার ব্যতিক্রম ঘটিয়ে কম জনপ্রিয় প্রার্থী জেতেন।
এদিকে পেনসিলভেনিয়া ও এর ১৯টি ইলেক্টোরাল কলেজের ভোট গত কয়েকবারের মতো এবারও গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণিত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অ্যারিজোনা, জর্জিয়া, উইসকনসিন এবং নেভাডা প্রদেশে ডেমোক্র্যাট দলের বাইডেন খুব কম ব্যবধানে জয়লাভ করেন। তাই এ নির্বাচনে ট্রাম্পের লক্ষ্য থাকবে এ প্রদেশগুলোকে নিজের পক্ষে আনা।
ফ্লোরিডা এবং ওহাইও আগে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের সাক্ষী হলেও সাম্প্রতিক নির্বাচনগুলোতে মজবুত রিপাবলিকান ঘাঁটি হিসেবেই নিজেদের প্রমাণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটাররা নির্ধারিত সময়ের আগেই পোস্টাল ভোটিং সিস্টেমের মাধ্যমে ভোট দিয়ে থাকেন। এতে কোন প্রার্থী চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তা নিয়ে গুঞ্জন চলতে থাকে সাধারণ মানুষের মধ্যেও। সূত্র: দ্য টেলিগ্রাফ
নাইমুর/পপি/অমিয়/