ঢাকা ৩ মাঘ ১৪৩১, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২৫

দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অভিশংসিত

প্রকাশ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৩৬ পিএম
আপডেট: ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:৫৫ পিএম
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট অভিশংসিত
দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। ছবি: সংগৃহীত।

অভিশংসিত হলেন দক্ষিণ কোরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। 

শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দেশটির আইনপ্রণেতারা প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে ব্যর্থ সামরিক আইন প্রয়োগ চেষ্টার অভিযোগে অভিশংসনের পক্ষে রায় দেন।

দেশটির গণমাধ্যমের সূত্রে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

খবরে বলা হয়, দেশটির পার্লামেন্টের ৩০০ আইনপ্রণেতার মধ্যে অভিশংসনের পক্ষে ভোট দেন ২০৪জন। বিপক্ষে ভোট পড়ে ৮৫টি।

এ ছাড়া ভোটদান থেকে বিরত থাকেন তিনজন এবং আটটি ভোট বাতিল হয়।

তবে এখনই অপসারিত হচ্ছেন না দেশটির প্রেসিডেন্ট। তিনি সাময়িকভাবে দায়িত্ব থেকে অপসারিত হলেও তার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন দেশটির সাংবিধানিক আদালত। এজন্য তাদের ১৮০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে।

এরই মধ্যে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হান ডাক সুকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান নির্বাচিত করা হয়েছে।

এর আগে গত ৩ ডিসেম্বর দক্ষিণ কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি করেন ইউন সুক ইওল। কিন্তু দেশটির আইনপ্রণেতা ও জনগণের তোপের মুখে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য হন।

এখন সাংবিধানিক আদালত যদি তাকে অপসারণের পক্ষে রায় দেন তবে তিনি হবেন দ্বিতীয় অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট।

এর আগে ২০১৫ সালে সাংবিধানিক আদালতের রায়ে ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট পার্ক জিউন হাই। সূত্র: রয়টার্স।

নাবিল/সাদিয়া/

সেনাদের মরদেহ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ ইউক্রেন সরকারের বিরুদ্ধে

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৫:১২ পিএম
আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৫:১২ পিএম
সেনাদের মরদেহ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগ ইউক্রেন সরকারের বিরুদ্ধে
রাশিয়ান বাহিনীর হাতে আত্মসমর্পণ করা ইউক্রেনের এক কমান্ডার ইভান কুটস। ছবি: সংগৃহীত

রাশিয়ান বাহিনীর হাতে আটক এক ইউক্রেনীয় বর্ডার গার্ডের সদস্যরা অভিযোগ করেছেন যে, ইউক্রেন সরকার সেনাদের পরিবারের ক্ষতিপূরণ এড়াতে মৃত সেনাদের মরদেহ পুড়িয়ে দিচ্ছে।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) রাশিয়ান বার্তাসংস্থা স্পুটনিকে দেওয়া এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে এমন অভিযোগ ওঠে আসে।

স্পুটিনিকের খবরে বলা হয়, ৬ জানুয়ারি ইউক্রেনের বর্ডার গার্ডের একটি ইউনিট রাশিয়ার বেলগরদ সীমান্তে রাশিয়ান বাহিনীর হাতে আত্মসমর্পণ করে। তাদের মধ্যে একজন হলেন কমান্ডার ইভান কুটস।

ইভান কুটস দাবি করেন, যুদ্ধে আহত এবং মৃত সেনাদের সংখ্যা এত বেশি যে খারকিভের স্থায়ী শশ্মানঘরে মৃতদেহ দাফন করার মতো জায়গা নেই। তিনি আরও দাবি করেন, বিদেশি ভাড়াটে সেনারা যারা ইউক্রেনের পক্ষে যুদ্ধ করছে তাদের উপস্থিতি গোপন করতেও তাদের মরদেহ পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে।

ইউক্রেনের যুদ্ধনীতি অনুসারে একজন মৃত সেনার জন্য তার পরিবার প্রায় ৫ লাখ ৪৪ হাজার ৬০৪ ডলার পাবে। আহতদের জন্য তিন প্রকারের ক্ষতিপূরণ কাঠামো রয়েছে।

এদিকে রাশিয়ান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে যে, অনেক ব্যয়বহুল হলেও ভাড়াটে সেনাদের দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। সূত্র: স্পূটনিক 

মাহফুজ/এমএ/

 

গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনর্গঠনে প্রয়োজন ১০ বিলিয়ন ডলার: ডব্লিউএইচও

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:৩৭ পিএম
আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:৩৯ পিএম
গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনর্গঠনে প্রয়োজন ১০ বিলিয়ন ডলার: ডব্লিউএইচও
ইসরায়েলের হামলায় গাজার ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি হাসপাতাল। ছবি: সংগৃহীত।

গাজার বিধ্বস্ত স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনর্গঠনে কমপক্ষে ১০ বিলিয়ন ডলার বা আরও বেশি অর্থের প্রয়োজন হতে পারে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ তথ্য জানিয়েছে।

এ বিষয়ে ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের স্বাস্থ্যসংস্থার প্রতিনিধি রিক পিপারকর্ন বলেন, ‘গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা পুনর্গঠন করতে অনেক বড় অঙ্কের অর্থের প্রয়োজন হতে পারে। শুধু স্বাস্থ্যখাত পুনর্গঠনের জন্য প্রথম দেড় বছরের জন্য গাজায় তিন বিলিয়ন ডলারেরও বেশি এবং তারপর পাঁচ থেকে সাত বছরের জন্য ১০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।’

তিনি আরও বলেন,  ‘গাজার ধ্বংসযজ্ঞ অকল্পনীয়। আমি জীবনে বিশ্বের অন্য কোথাও এমন পরিস্থিতি দেখিনি।’

ডব্লিওএইচও প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়াসিস এরই মধ্যে বলেছেন, ‘গাজার ৯০ শতাংশ হাসপাতাল ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে।’

২০২৩ সালের সাত অক্টোবর ইসরায়লে হামাসের আকস্মিক হামলার পর গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েল। টানা ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলে এই হামলা। এরই মধ্যে গাজায় ইসরায়েলের হামলায় ৪৬ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। জাতিসংঘের হিসেব অনুযায়ী গাজায় নিহত শিশুর সংখ্যা প্রায় ১৭ হাজার। সূত্র: এএফপি

সুমন/এমএ/ 

মাঝ আকাশে মাস্কের স্বপ্নভঙ্গ

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:৪০ পিএম
আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:১৩ পিএম
মাঝ আকাশে মাস্কের স্বপ্নভঙ্গ
উৎক্ষেপণের পর বিস্ফোরিত হয় স্পেসএক্সের মহাকাশযান স্টারশিপ। কিনসেটে ইলন মাস্ক। ছবি: সংগৃহীত

মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের রকেট স্টারশিপ উৎক্ষেপণের কয়েক মিনিটের মধ্যেই বিস্ফোরিত হয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে স্পেসএক্স।

‘এই পর্যায়ে স্বীকার করতেই হবে আমরা মহাকাশযানটি খুইয়ে ফেলেছি। শুরুতে খুশি হলেও যেকোনো পরিণতির জন্যেই মানসিক প্রস্তুতি ছিল আমাদের।’ বলেন স্পেসএক্সের কর্মকর্তা কেট টাইস।

যানটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে বলেও জানান তিনি।

এ ঘটনার পর প্রতিষ্ঠানটি সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলে, ‘সময়ের আগেই স্টারশিপ ভাগ হয়ে যাওয়ায় এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।’

উৎক্ষেপণের চার মিনিট আগে স্টারশিপের ওপরের অংশ যথাসময়েই বুস্টার থেকে আলাদা হয়।

তবে কয়েকমিনিটের মধ্যেই স্টারশিপ উৎক্ষেপন সম্প্রচারে স্পেসএক্সের কমিউনিকেশন ম্যানেজার ডান হুট জানান, যানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়েছে।

‘শুরুতে সবকিছু ঠিকই ছিল। ঘটনার কারণ বের করতে আমাদের সময় লাগবে। সংশ্লিষ্ট সবাই এ ঘটনায় হতাশ।’

স্টারশিপ যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস থেকে যাত্রা শুরু করে মেক্সিকো উপসাগর হয়ে মহাকাশে গমন করবে বলে ধারণা করা হচ্ছিল।

১০টি নিরীক্ষামূলক স্যাটেলাইট বহন করে নির্দিষ্ট কক্ষপথে নিক্ষেপ করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল এই মহাকাশযান।

স্পেসএক্সের সপ্তম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপনটি সফল না হলেও পরবর্তী মডেলের কার্যকারিতা নিয়ে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। সূত্র: ডয়েচে ভেলে

নাইমুর/

দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও তার স্ত্রীর কারাদণ্ড

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৫৮ পিএম
আপডেট: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৫৯ পিএম
দুর্নীতির মামলায় ইমরান খান ও তার স্ত্রীর কারাদণ্ড
আদালতে পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তার স্ত্রী বুশরা বিবি। ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বিরুদ্ধে অর্থ জালিয়াতির মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ডের রায় দিয়ছেন আদালত। ইমরানের স্ত্রী বুশরা বিবির বিরুদ্ধে ৭ বছরের কারাদণ্ড ঘোষণা করা হয়েছে। খান দম্পতিকে যথাক্রমে ১০ লাখ ও ৫ লাখ রুপি জরিমানাও গুনতে হবে।

কয়েকদফা পেছানো হলেও শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) মামলার রায় প্রকাশ করেছেন নাসির জাভেদ রানার আদালত। 

পাকিস্তানের আদিয়ালা কারাগারে অস্থায়ী আদালতে এই রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ের পরপরই বুশরা বিবিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

এ সময় আল-কাদির ইউনিভার্সিটি প্রজেক্ট নামে তহবিলের সব সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ দেন আদালত।

মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়, ইমরানের শাসনামলে বাহরিয়া টাউন নামে এক প্রতিষ্ঠানের পাচারকৃত ৫০ বিলিয়ন রুপির বৈধতা দেওয়ার বিনিময়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি জমি ও অর্থ নিয়েছিলেন।

এই জালিয়াতি ঢাকতে ইমরান ও বুশরা আল-কাদির ট্রাস্ট ফান্ড গঠন করেছেন বলেও অভিযোগ বাদীপক্ষের।
 
এদিকে রায়কে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ আখ্যায়িত করে ইমরান বলেন, ‘যতই চাপ সৃষ্টি করা হোক আমি কারো সঙ্গে সমঝোতায় যাব না।’

এই রায়ে নিন্দা জানিয়েছেন ইমরানের দল পিটিআইয়ের নেতারাও।

দলটির নেতা ব্যারিস্টার গোহার এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘খান সাহেব এক রুপিও ঘুষ নেননি। রাজনৈতিক কর্তৃত্ব ফলাতেই এই রায় দেওয়া হয়েছে।’ 

আল-কাদির ট্রাস্ট মামলার সাক্ষ্য দিয়েছেন ইমরান প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

এদিকে রায়ের পর পিটিআইয়ের সমর্থকরা আদালতের বাইরে ঝটিকা মিছিল করেন।

বিদ্যমান জটিল পরিস্থিতিতে ইমরানের  রাজনৈতিক জীবনের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কিত বিশ্লেষকরা। সূত্র দ্য ডন

নাইমুর/

আরও ১ সপ্তাহ ঘরছাড়া থাকতে হবে লস এঞ্জেলেসবাসীদের

প্রকাশ: ১৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০১:২০ পিএম
আরও ১ সপ্তাহ ঘরছাড়া থাকতে হবে লস এঞ্জেলেসবাসীদের
দাবানলের সামনে অসহায় দাঁড়িয়ে ফায়ার সার্ভিসের এক সদস্য। ছবি: সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলেসে দাবানলের কবলে পড়া প্রায় ১০ হাজার মার্কিন বাসিন্দাদের আরও অন্তত এক সপ্তাহ ঘরে ফেরা হবে না, জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির উদ্ধারকাজে নিয়োজিত কর্তৃপক্ষ। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলটিতে ভূমিধস, বৈদ্যুতিক দুর্ঘটনা ও বিষাক্ত ধোঁয়ার আশঙ্কা থেকে এ নির্দেশ দিয়েছেন তারা।

তবে এতে বিরক্ত হয়ে পড়ছেন স্থানীয়রা। যেসব এলাকায় দাবানল ক্ষতিসাধন করতে পারেনি সেখানে নিজের ঘরে ফিরতে চান বাসিন্দারা।

এ প্রসঙ্গে স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা রনেন মিজ বলেন, ‘অনেকেই অস্থির হয়ে পড়ছেন। তারা দ্রুত ঘরে ফিরতে চাইছেন।’

৮ দিন আগে লজ এঞ্জেলেসের প্যাসিফিক প্যালিসেইডিস ও আল্টাডেনা এলাকায় শুরু হওয়া এই ভয়াবহ দাবানলের কারণে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

স্থানীয়রা ফিরতে চাইলেও পরিস্থিতি এখনোন নিরাপদ নয় জানিয়ে স্থানীয় পুলিশ সদস্য রবার্ট লুনা জানান, ‘দাবানলের কারণে বৈদ্যুতিক তার ও সুয়েজ লাইনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চারপাশে বিষাক্ত ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়েছে।’ 

এ ছাড়া যেকোনো সময় ভূমিধস হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।

এই দুর্যোগে এখন পর্যন্ত ২৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন। এই সংখ্যা আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছে উদ্ধারকারী দলগুলো।

‘আমাদের ধারণা ধ্বংসস্তূপের মধ্যে অনেক মরদেহ রয়েছে।’ , বলেন লুনা

বৃহস্পতিবার অঞ্চলটি থেকে বিষাক্ত পদার্থ সরিয়ে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে প্রকৃতি সংরক্ষণ কর্তৃপক্ষ (ইপিএ)।

এ বিষয়ে লস এঞ্জেলেসের কাউন্টি ডিরেক্টর অব পাবলিক ওয়ার্কস মার্ক পেস্ট্রেলা বলেন, ‘এই পরিস্থিতিতে ভারী বৃষ্টিপাত হলে বিষাক্ত পদার্থগুলো চারদিকে ছড়িয়ে পড়বে। তাই আমরা দ্রুত এগুলো সরিয়ে নিতে চাচ্ছি।’

এদিকে দাবানল আক্রান্ত এলাকায় চলছে লুটপাট। লুটের শিকার হয়েছেন জনপ্রিয় টেনিস খেলোয়াড় পাম শিভার। ১৬ টি ট্রফি সমেত তার ব্যক্তিগত গাড়ি চুরি হওয়ার পর এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘এমন সংকটের মধ্যেও মানুষ এসব করতে পারেন ভেবে মনটা ভেঙ্গে পড়েছে।’

এ পরিস্থিতি দ্রুত সবকিছু স্বাভাবিক হতে আরও কিছু সময় লাগবে, বলছে কর্তৃপক্ষ। সূত্র: এএফপি 

নাইমুর/