ঢাকা ১ শ্রাবণ ১৪৩২, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
English

অস্ত্রবিরতি ভঙ্গ করায় নেতানিয়াহুর প্রতি ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

প্রকাশ: ২৪ জুন ২০২৫, ০৬:১৭ পিএম
আপডেট: ২৪ জুন ২০২৫, ০৬:১৭ পিএম
অস্ত্রবিরতি ভঙ্গ করায় নেতানিয়াহুর প্রতি ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্প

ইরানের তেহরানে বিমান হামলা চালিয়ে অস্ত্রবিরতি লঙ্ঘনের ঘটনায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর প্রতি বিরক্ত ও প্রতারিত মনে করছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, এমনটাই জানিয়েছে আল জাজিরার যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি ফিল লাভেল।

নেটো সম্মেলনে যোগ দিতে ইউরোপ যাওয়ার প্রস্তুতির সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ট্রাম্প ইসরায়েল ও ইরান উভয়ের ওপরেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন, যারা মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই ঘোষিত অস্ত্রবিরতির শর্ত ভেঙে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে।

লাভেল বলেন, ট্রাম্প উভয় পক্ষের ওপরই ক্ষুব্ধ ছিলেন, তবে ইসরায়েলের প্রতি তাঁর অতিরিক্ত রাগ ও ক্ষোভ ছিল স্পষ্ট।

ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইসরায়েলকে উদ্দেশ্য করে লিখেন, ‘হে ইসরায়েল আর কোনো বোমা ফেলো না। যদি এটা করো, তাহলে সেটা হবে বড় লঙ্ঘন। পাইলটদের ঘরে ফিরিয়ে আনো।’

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, ইরান ও ইসরায়েল সম্পর্কে মন্তব্য করার সময় ট্রাম্প অশ্রাব্য ভাষাও ব্যবহার করেন।

আল জাজিরার মতে, অস্ত্রবিরতির পক্ষে নেতানিয়াহুর সমর্থন নিশ্চিত করতে সোমবার ট্রাম্প তাকে ফোন করেছিলেন। পরে কাতারের সহায়তায় ইরানকেও প্রস্তাবটিতে সম্মত করানোর চেষ্টা করেন তিনি। আল জাজিরা

 

 

সিরিয়ার সেনাবাহিনীর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েল

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৮:৫২ পিএম
সিরিয়ার সেনাবাহিনীর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েল
ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী নিশ্চিত করেছে যে, তারা সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে অবস্থিত সেনাবাহিনীর সদর দপ্তর এবং প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের নিকটবর্তী একটি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে।

টেলিগ্রামে দেওয়া এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, দক্ষিণ সিরিয়ায় দ্রুজ সম্প্রদায়ের বেসামরিক নাগরিকদের বিরুদ্ধে সিরীয় শাসকগোষ্ঠীর কার্যক্রম এবং অন্যান্য পরিস্থিতির উপর সেনাবাহিনী নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে। রাজনৈতিক নেতৃত্বের নির্দেশনা অনুযায়ী ওই এলাকায় হামলা চালানো হচ্ছে এবং ভবিষ্যতের সম্ভাব্য পরিস্থিতির জন্য সেনাবাহিনী প্রস্তুত রয়েছে।

সিরিয়ার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাতে জানা গেছে, দামেস্কে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত একজন নিহত এবং ১৮ জন আহত হয়েছেন। সূত্র: আল জাজিরা

 

সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের বাসভবনে ইসরায়েলি হামলা, দ্রুত সরে যাওয়ার আহ্বান

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:৪৯ পিএম
আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০৭:৫৯ পিএম
সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের বাসভবনে ইসরায়েলি হামলা, দ্রুত সরে যাওয়ার আহ্বান
ছবি: সংগৃহীত

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল শারা ও সেনাপ্রধানের (জেনারেল স্টাফ) প্রাসাদে ইসরায়েলের হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। তুরস্কের তরফ থেকে প্রেসিডেন্ট আল শারাকে দ্রুত প্রাসাদ ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে।

বুধবার (১৬ জুলাই) সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কজুড়ে অবিরাম বিমান হামলায় সামরিক সদর দপ্তর, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অফিসসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তর ও স্থাপনায় হামলা চালাচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। বাদ যায়নি প্রেসিডেন্ট ও সেনাপ্রধানের বাসভবন। হামলায় প্রকৃত হতাহতের সংখ্যা এখনো জানা যায় নি।

সিরিয়ার সুইদা প্রদেশে দ্রুজদের সঙ্গে সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর সংঘাতকে কেন্দ্র করে দ্রুজদের পক্ষ নিয়ে সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর বিরুদ্ধে এ হামলা পরিচালনা করা হচ্ছে। 

ইসরায়েল বলছে এটি সতর্কবার্তা দেওয়ার জন্য করা হয়েছে। কথা না শুনলে প্রেসিডেন্ট আল-শারাকে টার্গেট করা হবে। সুওয়াইদার ঘটনাবলী নিয়ে সিরিয়ান সরকারের সঙ্গে সকল প্রকার যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েল।

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাটজ এক বিবৃতিতে বলেন, সিরিয়ান সরকারকে সুয়াইদার দ্রুজ সম্প্রদায়কে একা ছেড়ে দিতে হবে এবং তাদের বাহিনীকে অঞ্চলটি থেকে প্রত্যাহার করতে হবে। তিনি আরও বলেন, আমরা আগেই স্পষ্ট করে দিয়েছি, ইসরায়েল সিরিয়ার দ্রুজ জনগণকে ত্যাগ করবে না এবং আমরা যে ‘অসামরিককরণ নীতি’ গ্রহণ করেছি তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করব।

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়াভ গ্যালান্ট দক্ষিণ সিরিয়ায় জরুরি সামরিক হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী সিরিয়ার সীমান্তে আরও দুইটি সামরিক কোম্পানি মোতায়েন করেছে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার একটি কোম্পানি মোতায়েন করেছিল।

এদিকে সিরিয়ার দ্রুজ অধ্যুষিত এলাকায় দ্রুজ মিলিশিয়ারা ইসরায়েলি পতাকা উড়িয়েছে। 

সিরিয়ায় থাকা তুরস্ক তার সমস্ত ঘাঁটিতে জরুরি সতর্কতা অবস্থা জারি করেছে।


বিস্তারিত আসছে…

ইয়েমেনে ভারতীয় নার্সের ফাঁসি পেছানোর নেপথ্যে মুফতি মুসলিয়ার

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০২:২৪ পিএম
ইয়েমেনে ভারতীয় নার্সের ফাঁসি পেছানোর নেপথ্যে মুফতি মুসলিয়ার
নিমিশা প্রিয়া

ইয়েমেনে বন্দি ভারতীয় নার্স নিমিশা প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হওয়ার কথা ছিল আজ (১৬ জুলাই)। তবে তা স্থগিত করা হয়েছে। জানা যাচ্ছে, ভারতীয় কর্তৃপক্ষের সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং ভারতের গ্র্যান্ড মুফতি কাঁথাপুরম এপি আবুবকর মুসলিয়ার হস্তক্ষেপে নিমিশার মৃত্যুদণ্ড পিছিয়েছে।

এর ফলে নিমিশার পরিবার আপাতত কিছুটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে।

বর্তমানে নিমিশা হুথি নিয়ন্ত্রিত একটি কারাগারে বন্দি। হুথিদের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকা সত্ত্বেও নিমিশার জন্য আশার আলো দেখা দিয়েছে ভারতের গ্র্যান্ড মুফতির চেষ্টায়।

ভারতের এই সুন্নি মুসলিম নেতা ইয়েমেনের কিছু ইসলামিক স্কলারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। পরে তারা নিমিশার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে দেশটির কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সাক্ষাত করে আলোচনা করেন।

এর আগে জানা গিয়েছিল, আবুবকর মুসলিয়ারের নির্দেশে এক সুফি আলেমের প্রতিনিধি এবং খুন হওয়া ব্যক্তির পরিবারের এক সদস্যের মধ্যে কথাবার্তা হয়। পাশাপাশি, অন্য পক্ষের সঙ্গে পারস্পরিক সম্মতিতে একটি সমাধানে পৌঁছাতে প্রিয়ার পরিবারকে বাড়তি সময় দেওয়ার চেষ্টা করছে ভারত।

ভারতের কর্মকর্তারাও ইয়েমেনের কারা কর্তৃপক্ষ এবং প্রসিকিউটর অফিসের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছিলেন, ফলে শেষ পর্যন্ত আজকের মতো নিমিশার মৃত্যু স্থগিত করা সম্ভব হয়।

ইয়েমেনের শরিয়া আইনে ‘ব্লাড মানি’ একটি গ্রহণযোগ্য বিধান। এই হিসাবে নিমিশার পরিবার ভুক্তভোগীর পরিবারকে আট কোটি ৬০ লাখ টাকা দিতে ইচ্ছুক ছিল।

মুসলিয়ার বলেন, ‘ইসলামে হত্যার পরিবর্তে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার প্রথা রয়েছে। আমি তাদের তা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করেছি।’

গ্র্যান্ড মুফতিকে উদ্ধৃত করে সংবাদ সংস্থা এএনআই জানায়, নিমিশা প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড স্থগিত হওয়ায় আপাতত স্বস্তি পেলেও তা পুরোপুরি এড়াতে এবং তাকে নিরাপদে ভারতে ফেরানোর পথ এখনও অনেকটাই দীর্ঘ।

অমিয়/

হোয়াইট হাউসের দেয়াল পেরিয়ে ‘উড়ে এল ফোন’, শোরগোল-লকডাউন

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০১:৩৫ পিএম
আপডেট: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০১:৪৭ পিএম
হোয়াইট হাউসের দেয়াল পেরিয়ে ‘উড়ে এল ফোন’, শোরগোল-লকডাউন
ছবি: সংগৃহীত

হোয়াইট হাউসের সামনের গেটের নিরাপত্তা বেষ্টনী পেরিয়ে হঠাৎ করে ছুঁড়ে ফেলা হয় একটি মোবাইল ফোন। মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) এই ঘটনার পর নিরাপত্তাজনিত কারণে সিক্রেট সার্ভিস হোয়াইট হাউসের সামনের লনটি কিছুক্ষণের জন্য লকডাউন করে দেয়। 

মার্কিন সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, দেয়ালের উপর দিয়ে একটি অজ্ঞাত বস্তু (মোবাইল ফোন) উত্তর লনে ছুঁড়ে মারা হয়। এর প্রতিক্রিয়ায়, সিক্রেট সার্ভিস দ্রুত হোয়াইট হাউস এবং পার্ক সংলগ্ন এলাকা লকডাউন করে দেয়। এছাড়া, সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে পেনসিলভেনিয়া অ্যাভিনিউ বন্ধ করে দেয়। 

অজ্ঞাতপরিচয়ের এক ব্যক্তি ফোনটি হোয়াইট হাউসে ছুড়েছিলেন। ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ১১টা নাগাদ। ওই ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়ায় হোয়াইট হাউসে। নিরাপত্তা মূলক ব্যবস্থা হিসেবে কিছুক্ষণের জন্য লকডাউন জারি করা হয় সেখানে। অজ্ঞাতপরিচয় ওই ব্যক্তির খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস।

দুপুরের দিকে হোয়াইট হাউসের প্রেস পুলের সদস্যরা শিক্ষা সচিব লিন্ডা ম্যাকমাহনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সেই সময়ই এই ঘটনাটি ঘটে। তবে সঙ্গে সঙ্গেই পদক্ষেপ নেয় মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস। সতর্কতা মূলক ব্যবস্থা হিসেবে সাংবাদিকদের জেমস এস ব্র্যাডি ব্রিফিং রুমে নিয়ে যাওয়া হয়। এর পরেই সাময়িক ভাবে জারি করা হয় লকডাউন। এমনকী, যান চলাচলও বন্ধ করে দেওয়া হয় পেনসিলভেনিয়া অ্যাভিনিউতে। এ ছাড়াও হোয়াইট হাউসের নর্থ লনে প্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

তবে অল্প সময়ের মধ্যেই পরিস্থিতি আবার স্বাভাবিক হয়ে যায়। স্থানীয় সময় সকাল ১১:৫৬ মিনিটে লকডাউন তুলে নেওয়া হয়। সাংবাদিকদের নর্থ লনে ফিরে আসার অনুমতি দেওয়া হয়। দুপুরের মধ্যে সংবাদকর্মীরা হোয়াইট হাউসের পাম রুমে পুনরায় জড়ো হন। প্রেসিডেন্টের পূর্ব নির্ধারিত পরিকল্পনা অনুযায়ী সমস্ত কাজও হয়। এর পরে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরে আসে হোয়াইট হাউস।

এই ঘটনায় এখন পর্যন্ত হোয়াইট হাউসের তরফে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি।

সুলতানা দিনা/

কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ১৬ জুলাই ২০২৫, ০১:২২ পিএম
কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বেঙ্গালুরুতে এক কলেজশিক্ষার্থীকে একাধিকবার ধর্ষণ ও ব্ল্যাকমেইলের অভিযোগে নরেন্দ্র, সন্দ্বীপ, অনুপ নামে তিন শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই)  ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানায়।

জানা গেছে, অভিযুক্ত নরেন্দ্র পদার্থবিদ্যা পড়ান, সন্দ্বীপ জীববিজ্ঞান পড়ান আর তাদের বন্ধু অনুপ অন্য বিষয় পড়ান। তারা তিনজনই একটি বেসরকারি কলেজে শিক্ষকতা করেন। যেখানে ভুক্তভোগী ছাত্রী পড়াশোনা করেন।

এর মধ্যে নরেন্দ্র নোট দেওয়া ও পড়াশোনায় কথা বলার অজুহাতে ওই ছাত্রীর সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। একপর্যায়ে তিনি ছাত্রীকে অনুপের বাড়িতে ডাকেন। সেখানে ছাত্রীটিকে নরেন্দ্র প্রথমে ধর্ষণ করেন এবং এ কথা কাউকে বললে খারাপ পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে তাকে হুমকি দেন। এর কয়েকদিন পর সন্দ্বীপ ওই ছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা চালান। বাধা দিলে আগের ধর্ষণের ছবি ও ভিডিও প্রকাশ করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে সন্দ্বীপও অনুপের বাড়িতে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। এর পর অনুপ ওই ছাত্রীকে তার বাড়ির সিসিটিভির ফুটেজ প্রকাশ করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে যৌন হেনস্তা করেন।

পরে ভুক্তভোগী ছাত্রী তার মা-বাবাকে ঘটনা জানালে তারা তাকে কর্ণাটক রাজ্যের মহিলা কমিশনে নিয়ে যান এবং মারাঠাহাল্লি থানায় মামলা করেন। 

এর প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত ওই তিন শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠায় পুলিশ।

মেহেদী/