ঢাকা ১ আশ্বিন ১৪৩১, সোমবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ঢাকা আইনজীবী সমিতি নবগঠিত এডহক কমিটিকে বেআইনি বলছে নির্বাচিত কমিটি

প্রকাশ: ১৪ আগস্ট ২০২৪, ০১:১৫ পিএম
নবগঠিত এডহক কমিটিকে বেআইনি বলছে নির্বাচিত কমিটি

ঢাকা আইনজীবী সমিতি পরিচালনায় এডহক কমিটি গঠন করা হয়েছে। 

মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) এই কমিটি গঠন করা হয়। আগের নির্বাচিত কমিটির সদস্যদের অনুপস্থিত দেখিয়ে এই এডহক কমিটি গঠিত হয়েছে। তবে নির্বাচিত কমিটির দাবি, অবৈধভাবে বিএনপি-জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা এই নবগঠিত এডহক কমিটি গঠন করেছে, যা বেআইনি।

গত নির্বাচনে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত নীল প্যানেল থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে পরাজিত সভাপতি প্রার্থী খোরশেদ মিয়া আলম ও সাধারণ সম্পাদক পদে পরাজিত প্রার্থী সৈয়দ নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে নতুন কমিটি গঠন করা হয়। সমিতির নির্বাচিত ২৩ কর্মকর্তা আদালতে না আসায় এবং সমিতির সব কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার উপক্রম হওয়ার কারণ উল্লেখ করে এই এডহক কমিটি গঠন করেছেন বিএনপি-জামায়াতপন্থি আইনজীবীরা। 

এর পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনোয়ার শাহাদাত (শাওন) বলেন, ‘আমাদের নির্বাচিত কমিটিকে অনুপস্থিত দেখিয়ে তারা ১৩ আগস্ট এই অবৈধ কাজটি (এডহক কমিটি গঠন) করেছে। অথচ আমি তার আগের দিন ১২ আগস্টও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দিয়েছি, যার ব্যাংকের কপি আমার কাছে রয়েছে। সাধারণ সম্পাদক ও কোষাধ্যক্ষের স্বাক্ষরে এই বেতন-ভাতা দেওয়া হয়।’

নির্বাচিত কমিটির তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক সৈয়দা ফরিদা ইয়াসমিন (জেসি) আইনি ব্যাখ্যায় বলেন, ‘তারা (এডহক কমিটি) বলছেন যে আমরা অনুপস্থিত। অর্থাৎ সাধারণ সম্পাদকও অনুপস্থিত। তাহলে তলবি সভা বা সাধারণ সভা যাই বলা হোক না কেন, তা আহ্বানের জন্য নোটিশ দিয়েছে কে? এক কথায় এটা সম্পূর্ণ বেআইনি, এর আইনি কোনো ভিত্তি নেই।’

নির্বাচিত কমিটির সহসভাপতি মো. আবু তৈয়ব গতকাল দৈনিক খবরের কাগজকে বলেন, ‘গত নির্বাচনে আমরা আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেলের প্রার্থীরা সমিতির কার্যকরী কমিটির ২৩টি পদের মধ্যে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ২১টিতেই জয়ী হই। সম্প্রতি আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বিএনপি-জামায়াতপন্থিরা অস্ত্র-লাঠিসোঁটা নিয়ে নিয়মিত মহড়া দিচ্ছে। আমাদের আইনজীবীদের মারধরও করেছে। আমাদের নির্বাচিত নেতাদের কক্ষ ভাঙচুর করেছে। আইনজীবীদের চেম্বারেও ভাঙচুর করেছে। এমন ভয়ংকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে তারা এখন কমিটি ঘোষণা দিয়েছে।’

অপরদিকে নবগঠিত এডহক কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন আবদুর রাজ্জাক, সহিদুজ্জামান, আবদুর রশীদ মোল্লা, জহিরুল হাসান, সৈয়দ মো. মইনুল হোসেন, মাহবুব হাসান, নার্গিস পারভীন, নূরজাহান বেগম, আনোয়ারুল ইসলাম, মোবারক হোসেন, মো. মাজহারুল ইসলাম, আলী মোরতুজা, গাজী তানজিল আহমেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, মো. আসিফ, জাবেদ হোসেন, খলিলুর রহমান, মো. সামসুজ্জামান, মোহাম্মাদ আলী, মুক্তা বেগম ও রেজাউল হক।

আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী কারাগারে

প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:০০ পিএম
আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী কারাগারে
আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী

হোটেল কর্মচারী হত্যা মামলায় সাবেক সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সাবেক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট মাহবুব আলীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোশাররফ হোসেনের আদালত এই নির্দেশ দেন। আদালতে তারা জামিন আবেদন করেন। শুনানি শেষে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

মামলাসূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকালে হোটেল কর্মচারী মো. সিয়াম সরদারকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে এই মামলা করা হয়। রাজধানীর মিরপুর মডেল থানায় করা এই মামলায় তাদের আসামি করা হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও মিরপুর মডেল থানার উপ-পরিদর্শক আব্দুর রহমান তাদের কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।

এর আগে গতকাল রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে রাজধানীর বেইলি রোডের নওরতন কলোনি থেকে আসাদুজ্জামান নূরকে গ্রেপ্তার করা হয়। আর রাজধানীর সেগুনবাগিচা থেকে মাহবুব আলীকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। 

উল্লেখ্য, নিহত হোটেল কর্মচারী সিয়ামের বাবা মো. সোহাগ সরদার গত ১২ সেপ্টেম্বর এই মামলা করেন। মামলায় ১১৪ জনের নাম উল্লেখ করা হয়। মামলার অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন- সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন, হারুন অর রশীদ, মনির হোসেন ও কামাল আহমেদ মজুমদার প্রমুখ।

নিহতের বাবা মামলায় উল্লেখ করেন, গত ১৮ জুলাই রাত ১১টার দিকে মিরপুর-১০-এ আবু তালেব স্কুলের সামনে আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা আসাদুজ্জামান খান কামালের নির্দেশে নির্বিচারে গুলি করে। এ সময় সিয়াম সরদার হোটেলের কাজ শেষে বাসায় ফিরছিলেন। তখন গুলিবিদ্ধ হয়ে তিনি মারা যান।

মাহমুদুল আলম/সালমান/

তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী কারাগারে

প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:০৮ পিএম
তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী কারাগারে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকেন্দ্রিক এক হত্যা মামলায় রিমান্ড শেষে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত। রাজধানীর বাড্ডায় সুমন সিকদারকে (৩১) গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় রবিবার এই আদেশ দেন আদালত।

এই মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে এদিন তাকে আদালতে হাজির করা হয়। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুজ্জামানের আদালতে হাজির করে পুলিশ মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তার এই আবেদনের ওপর শুনানি নিয়ে আদেশ দেন আদালত। এর আগে গত ১১ সেপ্টেম্বর আদালত তার চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

মামলাসূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মধ্যে রাজধানীর বাড্ডা ফুজি টাওয়ারের পাশে প্রগতি সরণিতে রাস্তার ওপর এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন সুমন সিকদার। গত ১৯ জুলাইয়ের ওই ঘটনায় নিহত সুমনের মা মাসুমা একটি হত্যা মামলা করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৭৯ জনকে আসামি করা হয়।

প্রশ্ন ফাঁসের দায়ে ১০ জনের কারাদণ্ড

প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:১০ পিএম
প্রশ্ন ফাঁসের দায়ে ১০ জনের কারাদণ্ড
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় এক মামলায় ১০ জনকে কারাদণ্ড ও ১১৪ জনকে বেকসুর খালাস দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন আদালত। 

রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হকের আদালত এ রায় দেন।

দেশের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি ও চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় রাজধানীর শাহবাগ থানায় ২০১৭ সালের ২১ অক্টোবর মামলাটি করা হয়েছিল। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি স্থানান্তর করা হয়।

আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন এসব তথ্য নিশ্চিত করে জানান, মামলার রায়ে ১০ পলাতককে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। তাদের মধ্যে সাতজনের চার বছর করে এবং বাকি তিনজনের দুই বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পলাতক থাকায় দণ্ডিতদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি আবাসিক হলে ২০১৭ সালের ২০ অক্টোবর অভিযান চালিয়ে মামুন ও রানা নামে দুই শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে সিআইডি। ওই দুই ছাত্রের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে পরদিন পরীক্ষার হল থেকে গ্রেপ্তার হন রাফি নামে ভর্তিচ্ছু একজন শিক্ষার্থী। ওই দিন শাহবাগ থানায় ২০০৬ সালের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৬৩ ধারা ও ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনের ৯(খ) ধারায় মামলা করে সিআইডি। পরে ২০১৯ সালে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সিআইডির সিনিয়র এএসপি সুমন কুমার দাস আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনকে অভিযুক্ত করা হয়। এরপর ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনের ৬৩ ধারায় সব আসামিকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেন। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ১২৪ জনকে আসামি করে মামলাটি স্থানান্তর করা হয়। এই আদালতে ১৯৮০ সালের পাবলিক পরীক্ষা আইনের ৯(খ) ধারায় বিচার শুরু হয়। সর্বশেষ গতকাল আদালত ১০ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করেন।

সাবেক গভর্নর রউফের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:০৪ পিএম
সাবেক গভর্নর রউফের বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের বিরুদ্ধে ঢাকার মেট্রোপলিটন আদালতে একটি মামলা হয়েছে। 

বল প্রয়োগে চাকরি থেকে পদত্যাগ করানো, প্রতারণা ও মানহানির অভিযোগে গতকাল রবিবার মামলাটি করা হয়। মামলায় বাংলাদেশ ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফাইন্যান্স ফান্ড লিমিটেডের (বিআইএফএফএল) সাবেক ও বর্তমান ১০ কর্মকর্তাকেও আসামি করা হয়েছে। 

বিআইএফএফএলের সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম ফরমানুল ইসলাম আদালতে মামলাটির আবেদন করেন। তিনি জানান, আদালত তার জবানবন্দি রেকর্ড করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআইকে) তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০১৯ সালের জুলাই মাসে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বাদী ফরমানুল ইসলামকে বল প্রয়োগ করে সালমান এফ রহমানের তিস্তা সোলার প্রকল্পে ১৪০০ কোটি টাকার সমপরিমাণ ঋণ প্রস্তাব দিতে বলেন। কিন্তু কোম্পানির পলিসি অনুযায়ী তা দেওয়া সম্ভব নয় বলে জানান বাদী। এতে সাবেক গভর্নর রউফ তার ওপর ক্ষেপে যান। এরপর ওই প্রকল্পের অনুকূলে ২০০ কোটি টাকা জিরো কুপন বন্ডে বিনিয়োগ করার কথা বলে সেই টাকা আগাম ঋণ হিসেবে চান। তখন ফরমানুল ইসলাম পর্যাপ্ত ফান্ড নেই বলে জানান। এতে আবারও তার ওপর ক্ষিপ্ত হন সাবেক গভর্নর। এভাবে অবৈধ সুবিধা চাইতে থাকলে তাতে রাজি না হওয়ায় আসামিরা বাদীকে জোরপূর্বক চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করেন। এতে তার অপূরণীয় আর্থিক ক্ষতি, সামজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন ও মানহানি হয়েছে বলেও মামলায় অভিযোগ করা হয়।

আনার হত্যা মামলার প্রতিবেদন ২১ অক্টোবর

প্রকাশ: ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৫৩ পিএম
আনার হত্যা মামলার প্রতিবেদন ২১ অক্টোবর
ঝিনাইদহ-৪ আসনের সাবেক এমপি আনারের হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ২১ অক্টোবর ধার্য করেছেন আদালত।

ঝিনাইদহ-৪ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনার হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২১ অক্টোবর দিন ধার্য করেছেন আদালত।

রবিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুল হক এ দিন ধার্য করেন।

আদালতে দায়িত্বরত শেরেবাংলা নগর থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা ও পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) জালাল উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, এদিন মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) সংস্থা প্রতিবেদন দাখিল না করায় নতুন দিন ধার্য করেন আদালত।

গত ২২ মে এমপি আনারের মেয়ে মুমতারিন ফেরদৌস ডরিন এই মামলা করেন।

প্রসঙ্গত, এই মামলায় গ্রেপ্তার সাতজন কারাগারে আছেন। তাদের মধ্যে ছয়জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। স্বীকারোক্তি দেওয়া আসামিরা হলেন শিমুল ভূঁইয়া ওরফে শিহাব ওরফে ফজল মোহাম্মদ ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্যাহ সাঈদ, তানভীর ভূঁইয়া, শিলাস্তি রহমান, কাজী কামাল আহমেদ বাবু, মোস্তাফিজুর রহমান ফকির ও ফয়সাল আলী শাজী। বাকি একজন ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুল করিম মিন্টু স্বীকারোক্তি দেননি।