ঢাকা ২৩ আশ্বিন ১৪৩১, মঙ্গলবার, ০৮ অক্টোবর ২০২৪

নির্মম হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচার অগ্রাধিকার পাবে : চিফ প্রসিকিউটর

প্রকাশ: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ পিএম
নির্মম হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও বিচার অগ্রাধিকার পাবে : চিফ প্রসিকিউটর
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় সবচেয়ে স্পর্শকাতর, নির্মম ও আলোচিত হত্যাকাণ্ডগুলো অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে তদন্ত করে বিচারের জন্য নিয়ে আসা হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম। 

মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় প্রসিকিউটর গাজী মোনাওয়ার হুসাইন তামিম, বি এম সুলতান মাহমুদ ও আব্দুল্লাহ আল নোমান উপস্থিত ছিলেন। 

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘রংপুরের আলোচিত আবু সাঈদ হত্যাকাণ্ড, আশুলিয়ায় হত্যার পর লাশ পুড়িয়ে ফেলাসহ উত্তরা ও যাত্রাবাড়ীর নির্মম হত্যাগুলোর তদন্ত দ্রুত শেষ করে বিচারের জন্য নিয়ে আসার চেষ্টা করা হবে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে কত দ্রুত ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা যায় তার ওপর।’ 

তিনি বলেন, ‘ট্রাইব্যুনাল এই মুহূর্তে ফাংশনিংয়ে নেই। আমরা সরকারের কাছে আহ্বান করেছি। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ট্রাইব্যুনাল গঠন হওয়া প্রয়োজন। ট্রাইব্যুনালের বিচারক নিয়োগ না হলে এই যে যারা আসামি আছে, তাদের গ্রেপ্তার আদেশ যদি চাই, তাদের গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের কোর্টের আদেশ ছাড়া কঠিন। সরকারের কাছে আমরা অনুরোধ করছি, দ্রুততম সময়ের মধ্যে ট্রাইব্যুনালটা পুনর্গঠন হোক। ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন হলে কাজগুলো খুব দ্রুতগতিতে এগোবে। আমাদের প্রস্তুতিগুলো এগোবে। সে চেষ্টা অব্যাহত আছে। তদন্ত সংস্থার কাছে বা প্রসিকিউশনের কাছে যে অভিযোগগুলো আসছে, সেগুলো সরাসরি মামলা না। সেগুলো অভিযোগ আকারে আসছে। এগুলো যাচাই-বাছাই করে আমরা যখন ট্রাইব্যুনালের কাছে পিটিশন আকারে উপস্থাপন করব, তখন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনের অধীনে মামলা হবে। সে মামলা হওয়ার আগ পর্যন্ত অভিযোগে কারও নাম এলে তিনি আসামি হয়ে যাচ্ছেন না। ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট বা থানার ব্যাপার আলাদা। আমরা যাচাই-বাছাই সাপেক্ষে ট্রাইব্যুনালে উপস্থাপন করব। এখানে ভুলভ্রান্তি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’

এক প্রশ্নের উত্তরে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘এখানে (ট্রাইব্যুনাল) নিরপেক্ষ বিচারক লাগবে। আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য বিচারক লাগবে। হাইকোর্ট ডিভিশনে বিচারক আছেন, যারা বিগত সরকারের আমলে নিয়োজিত হয়েছেন। স্বাভাবকিভাবে তাদের যদি ট্রাইব্যুনালে আনা হয়, তাহলে নানা দিক থেকে প্রশ্ন উঠতে পারে। আমরা চাই, এমন সব বিচারক নিয়ে আসা হোক, যাদের ব্যাপারে কোনো প্রশ্ন নেই। সে কারণে সরকার নানান দিক বিবেচনা করছে। এ জন্য সময় লাগছে।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও ২ হত্যা মামলা

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪০ পিএম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও ২ হত্যা মামলা
শেখ হাসিনা (ফাইল ছবি)

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আসামি করে ঢাকার আদালতে আরও দুটি হত্যা মামলা করা হয়েছে। রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে ইমন ও রাকিব নামের দুই যুবককে গুলি করে হত্যার অভিযোগে এসব মামলা করা হয়।

সোমবার (৭ অক্টোবর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আলী হায়দারের আদালতে মামলাগুলো করা হয়। আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে এ বিষয়ে কোনো মামলা বা জিডি আছে কি না- সে বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশকে প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন।

ইমন হত্যা মামলাটি করেছেন নিহতের মা জোসনা। মামলায় অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক তিন মন্ত্রী- ওবায়দুল কাদের, আসাদুজ্জামান খান কামাল ও মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান ও ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ।

আর রাকিব হত্যা মামলাটি করেছেন রাকিবের মা কহিনূর বেগম। মামলায় উল্লেখ করা হয়, আন্দোলনের মধ্যে গত ৫ আগস্ট দুপুরে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী টোলপ্লাজার সামনে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগ গুলি চালায়। সেখানে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাকিব মারা যান।

চৌধুরী নাফিজ সরাফতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৫:৩৭ পিএম
চৌধুরী নাফিজ সরাফতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চৌধুরী নাফিজ সরাফত

পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান চৌধুরী নাফিজ সরাফতের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (৭ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

কমিশনের আবেদনে বলা হয়েছে, চৌধুরী নাফিজ সরাফতের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি, জালিয়াতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিপুল অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া বিদেশে টাকা পাচারের অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তিনি তার পদের অপব্যবহার করে ও রাজনৈতিক পরিচয়ের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন স্থানে এবং কানাডায় বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন। তিনি অজ্ঞাত স্থান থেকে জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রচার করে তার পক্ষে বক্তব্য প্রচার করছেন। 

বিশ্বস্ত সূত্রে প্রাপ্ত তথ্যমতে, দেশের বর্তমান বাস্তবতায় চৌধুরী নাফিজ সরাফত দেশত্যাগ করতে পারেন বলে আশঙ্কা করছে কমিশন। তাই সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তার বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা আবশ্যক।

আদালতে কমিশনের উপপরিচালক মো. মাসুদুর রহমান এই আবেদন করেন। আদালতে কমিশনের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর শুনানি করেন। শুনানি শেষে এই আদেশ দেন আদালত। 

মাহমুদুল আলম/সালমান/

স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪০ পিএম
আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪১ পিএম
স্ত্রীসহ সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী

সাবেক ভূমিমন্ত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং তার স্ত্রী রুকমীলা জামানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (৭ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

কমিশনের আবেদনে উল্লেখ করা হয়, সাবেক মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে যুক্তরাজ্যে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ করা হয়েছে। কমিশন প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ বিদেশে পাচার করেছেন। ওই অর্থে তার নিজ ও পরিবারের সদস্যদের নামে যুক্তরাজ্যে ৩৫০টি, সংযুক্ত আরব আমিরাতে ২২৮টি, যুক্তরাষ্ট্রে ৯টি বাড়ি করেছেন তিনি। তা ছাড়া অন্যান্য দেশেও বাড়ি/অ্যাপার্টমেন্টসহ অন্যান্য সম্পদ অর্জন করেছেন তিনি। পাশাপাশি সাইফুজ্জামান চৌধুরী অবৈধভাবে অর্জিত অর্থে বাংলাদেশেও সম্পদ গড়েছেন বলে কমিশনের কাছে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়।

কমিশন বিশ্বস্ত সূত্রে জানতে পেরেছে, সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামান দেশত্যাগ করতে পারেন। তাই সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে সাইফুজ্জামান চৌধুরী ও তার স্ত্রী রুকমীলা জামানের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দরকার। 

আদালতে কমিশনের উপপরিচালক রাম প্রসাদ মণ্ডল তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন। কমিশনের আইনজীবী মীর আহমেদ আলী সালাম আদালতে আবেদনের ওপর শুনানি করেন। শুনানি শেষে এই আদেশ দেন আদালত।

মাহমুদুল আলম/সালমান/

চাঁদপুরে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ যুবকের যাবজ্জীবন

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৩৩ পিএম
আপডেট: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৩৪ পিএম
চাঁদপুরে শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় ২ যুবকের যাবজ্জীবন
দণ্ডিত নুর আলম ও সজীব হোসেন। ছবি: খবরের কাগজ

চাঁদপুরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে নুর আলম (২৬) ও সজীব হোসেন (১৯) নামে দুই যুবককে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড এবং অনাদায়ে আরও ৬ মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে চাঁদপুরের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. আব্দুল হান্নান এ রায় দেন।

এ ছাড়াও বিচারক আসামিদের খুনে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় সাত বছর বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

হত্যার শিকার শিশু জান্নাতুল নাঈম মিশু (১৫) কচুয়া উপজেলার বড় হায়াতপুর গ্রামের প্রবাসী মো. আবু হানিফের মেয়ে।

দণ্ডিত আসামি নুর আলম বড় হায়াতপুর গ্রামের মনির হোসেনের ছেলে এবং সজীব হোসেন ফরিদগঞ্জ উপজেলার গাব্দেরগাঁওয়ের আমির হোসেনের ছেলে।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০২০ সালের ৩১ জুলাই শুক্রবার দুপুরে মিশু বাড়ির পাশে ছাগলের জন্য ঘাস কাটতে যায়। সেখানে উভয় আসামি শিশুটিকে প্রথমে ধর্ষণ এবং পরে হত্যা করে পালিয়ে যায়। এই ঘটনায় শিশুটির মা ফাতেমা বেগম ৩ আগস্ট কচুয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।

মামলাটি তদন্ত করেন কচুয়া থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মকবুল হোসেন। তদন্ত শেষে তিনি একই বছর ২৯ সেপ্টেম্বর আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। 

মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী শামসুল ইসলাম মন্টু বলেন, এই মামলায় আদালত ১৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন। মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ ও নথিপত্র পর্যালোচনা করে আসামিদের অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক তাদের উপস্থিতিতে এ রায় দেন।

বাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন আব্দুল্লাহ আল মামুন ও রিয়াদ হোসেন মুনতাসির। আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন মাসুম হোসেন ভূঁইয়া।

ফয়েজ আহমেদ/অমিয়/

হত্যা মামলায় ঢাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফুয়াদ গ্রেপ্তার

প্রকাশ: ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৫৪ পিএম
হত্যা মামলায় ঢাবির সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ফুয়াদ গ্রেপ্তার
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যা মামলায় ঢাবি ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও আইনবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ ফুয়াদ হোসেন ওরফে শাহাদতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ছবি: খবরের কাগজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আকরাম খান রাব্বী হত্যা মামলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি ও আইনবিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ ফুয়াদ হোসেন ওরফে শাহাদতকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির পল্লবী থানা পুলিশ।

সোমবার (৭ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর পুলিশের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

এর আগে রবিবার (৬ অক্টোবর) রাতে পল্লবীর ৭নং সেকশন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পল্লবী এলাকায় আকরাম খান রাব্বী হত্যার ঘটনায় গত ২৫ আগস্ট পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, গত ১৯ জুলাই বিকেলে পল্লবী থানার মিরপুর-১০ আবুল তালেব স্কুলের সামনে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার উপর এলোপাতাড়ি গুলিবর্ষণ করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ সময় রাস্তা পারাপারের সময় আকরাম খান রাব্বী নামের এক ব্যক্তি গুলিতে আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় তার বাবা বাদী হয়ে মামলা করেন।

মামলাটির তদন্তকালে গোয়েন্দা তথ্য ও ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাব্বী হত্যায় জড়িত ফুয়াদকে গ্রেপ্তার করে পল্লবী পুলিশ। পরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়।

রিনা তুলি/সাদিয়া নাহার/