ঢাকা ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

শাইখ সিরাজের বিরুদ্ধে ব্রাউনিয়ার মামলা প্রত্যাহার

প্রকাশ: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৮ পিএম
আপডেট: ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৬ পিএম
শাইখ সিরাজের বিরুদ্ধে ব্রাউনিয়ার মামলা প্রত্যাহার
ছবি: খবরের কাগজ

চ্যানেল আইয়ের বার্তা প্রধান শাইখ সিরাজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ঢাকার আদালতে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার করেছেন উপস্থাপিকা ফারজানা ব্রাউনিয়া। প্রতারণতার অভিযোগে করা মামলাটি নিষ্পত্তির আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুজজামানের আদালত এই আদেশ দেন।

মামলাসূত্রে জানা যায়, গত ২ অক্টোবর ব্রাউনিয়া মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন করেন। ওইদিন আদালতে উপস্থিত হয়ে মামলার বিষয়টি আপস-মীমাংসা হয়ে গেছে বলে আদালতে জবানবন্দি দেন তিনি। বিচারক তার জবানবন্দি রেকর্ড করে আদেশের জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন। এদিন বিচারক মামলাটি প্রত্যাহারের অনুমতি দেন এবং মামলাটি নিষ্পত্তি করা হলো বলে আদেশ দেন।

প্রসঙ্গত, গত ২৫ সেপ্টেম্বর ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হকের আদালতে এই মামলার আবেদন করেন ব্রাউনিয়া। এসময় আদালত তার জবানবন্দি রেকর্ড করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে সিআইডিকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন।

মামলার আরও আসামি করা হয় আওয়ামী লীগ নেতা জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, আব্দুর রশিদ মজুমদার পারভেজ ও রিয়াজ আহম্মেদ খান।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, বাদী চ্যানেল আইতে ম্যানেজার মার্কেটিং (ইভেন্ট) পদে মাসিক এক লাখ টাকা বেতনে চাকরিতে যোগ দেন। তিনি সুনামের সঙ্গে ২০১৪ সাল থেকে স্বর্ণ কিশোরী নামে একটি অনুষ্ঠান উপস্থাপনা ও পরিচালনা করে আসছিলেন। ২০১৮ সালে কোটা আন্দোলনে ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষে কথা বলায় তাকে বিনা নোটিশে প্রতিষ্ঠানটিতে নিষিদ্ধ করা হয়। এরপর তিনি মৌখিকভাবে প্রতিবাদ জানালে আসামিরা জানান যতদিন পর্যন্ত তাকে লিখিতভাবে বরখাস্ত না করা হচ্ছে ততদিন পর্যন্ত তিনি মাসিক ভিত্তিতে মজুরি পাবেন। সেই হিসেবে ২০১৮ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট ৭৯ লাখ টাকা মজুরি বাবদ পাওনা হকদার। পাওনা টাকার জন্য আইনি নোটিশ পাঠানো হলে আসামিরা তার কোনো জবাব না দিয়ে তাকে হুমকি দেন এবং তার কাছ থেকে ৫০ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

মাহমুদুল আলম/মাহফুজ/এমএ/

আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলায় ৪ আসামি রিমান্ডে

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৫ পিএম
আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলায় ৪ আসামি রিমান্ডে
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় চার আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩-এর বিচারক আলমগীর হোসেন এ রিমান্ডের আদেশ দেন। 

আলিফ চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের ফারাঙ্গা এলাকার জামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ছিলেন। 

আদালত সূত্র জানায়, আলিফ হত্যা মামলায় রিমান্ডপ্রাপ্তরা হলেন রিপন দাশ, রাজিব ভট্টাচার্য, আমান দাশ, বিশাল দাশ। তাদের মধ্যে রিপন দাশের ৫ দিন এবং বাকিদের ৪ দিনের রিমান্ড দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, আলিফ হত্যা মামলার আসামিদের বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে নেওয়া হয়। পরে চার আসামির ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। 

এর আগে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালতে নেওয়া হয়। আদালত চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাকে কারাগারে নেওয়ার জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এ সময় চিন্ময় দাসের অনুসারীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিপেটা এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। সংঘর্ষ চলাকালে বিকেলে রঙ্গম কমিউনিটি হলসংলগ্ন এলাকায় চিন্ময় দাসের কয়েকজন অনুসারী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় আলিফের বাবা একটি হত্যা মামলা করেন।

অর্থপাচার মামলায় তারেক রহমান-মামুনের সাজা স্থগিত

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৫৪ পিএম
অর্থপাচার মামলায় তারেক রহমান-মামুনের সাজা স্থগিত
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান- ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন

অর্থপাচার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের ৭ বছরের সাজা স্থগিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও ব্যারিস্টার শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল সাংবাদিকদের বলেন, তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বড় সন্তান তারেক রহমান বিএনপির নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তার ইমেজকে ক্ষুণ্ন করার জন্য রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় সাত বছরের সাজা দিয়েছিলেন। আজকে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে আমাদের লিভ দিয়েছেন (আপিলের জন্য অনুমতি)। আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে দুদক ও আমাদেরকে আপিলের সার সংক্ষেপ দিতে বলেছেন।

তিনি বলেন, সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, সাত বছরের দণ্ড স্থগিত করেছেন। এই মামলায় দুইজন আসামি। দুইজনের ক্ষেত্রেই সাজা স্থগিত করা হয়েছে।

কায়সার কামাল বলেন, বিচারিক আদালতে তারেক রহমান খালাস পেলেও উচ্চ আদালতে তাকে সাজা দেওয়া হয়। এরূপ দৃষ্টান্ত বিচার ব্যবস্থায় বিরল। আমরা হাইকোর্ট রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতির আবেদন (লিভ টু আপিল) দায়ের করি। আজ আপিল বিভাগ লিভ মঞ্জুর (আপিলের অনুমতি) করে আদেশ দেন। আগামী ৩১ ডিসেম্বরে মধ্যে পক্ষদ্বয়কে আপিলের সারসংক্ষেপ জমা দিতে বলেছেন সর্বোচ্চ আদালত। পাশাপাশি হাইকোর্টের সাজাও স্থগিত করেছেন।

২০০৯ সালের ২৬ অক্টোবর রাজধানীর ক্যান্টনমেন্ট থানায় এ মামলাটি করে দুদক। এরপর ২০১০ সালের ৬ জুলাই তারেক রহমান ও গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করা হয়।

২০১১ সালের ৮ আগস্ট এ মামলায় তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ) গঠন করেন আদালত।

মামলাটিতে ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়, যাদের মধ্যে অভিযোগপত্রের বাইরের সাক্ষী হিসেবে ছিলেন মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (এফবিআই) অ্যাজেন্ট ডেবরা লেপরোভেট।

মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, টঙ্গীতে প্রস্তাবিত ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য নির্মাণ কন্সট্রাকশন কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান খাদিজা ইসলামের কাছ থেকে গিয়াস উদ্দিন আল মামুন ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৮৪৩ টাকা নেন। সিঙ্গাপুরে এ টাকা লেনদেন হয়।

এরপর মামুন ওই অর্থ সিঙ্গাপুরের ক্যাপিটাল স্ট্রিটের সিটি ব্যাংক এনএতে তার নামের ব্যাংক হিসাবে জমা করেন। এ টাকার মধ্যে তারেক রহমান তিন কোটি ৭৮ লাখ টাকা খরচ করেন বলে মামলায় অভিযোগ করা হয়।

এ মামলায় ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর তারেক রহমানকে বেকসুর খালাস দিয়ে গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে অর্থপাচার মামলায় ৭ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালত।

রায়ে কারাদণ্ডের পাশাপাশি মামুনকে ৪০ কোটি টাকা জরিমানাও করা হয়। পাচার করা ২০ কোটি ৪১ লাখ ২৫ হাজার ৬১৩ টাকা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দেন আদালত।

এ রায়ের বিরুদ্ধে ওই বছরের ৫ ডিসেম্বর আপিল করে দুদক। ২০১৪ সালের ১৯ জানুয়ারি এ আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পাশাপাশি গিয়াস উদ্দিন মামুনও আপিল করেন। দুই আপিলের শুনানি শেষে ২০১৬ সালের ২১ জুলাই  তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ২০ কোটি টাকা জরিমানা করা হয়।

একই মামলায় গিয়াস উদ্দিন আল মামুনের সাত বছরের কারাদণ্ডের সাজা বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি আমির হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ ওই রায় দেন।

ওই রায়ের বিরুদ্ধে গিয়াস উদ্দিন মামুন আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন। আজ এই লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে সাজার কার্যকারিতা স্থগিত করা হয়।

অমিয়/

দুর্নীতির অভিযোগের রিট খারিজ অর্ধশত বিচারকের

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৪৭ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৩৬ পিএম
দুর্নীতির অভিযোগের রিট খারিজ অর্ধশত বিচারকের
খবরের কাগজ ফাইল

গণমাধ্যমে প্রকাশিত ‘অবিশ্বাস্য সম্পদ’ বিষয়ে অধস্তন আদালতের প্রায় অর্ধশত বিচারক-কর্মকর্তার তদন্তের নির্দেশনা চেয়ে আনা রিট পিটিশন খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের  ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এ সময় রিটের পক্ষে শুনানি করেন রিটকারী এডভোকেট আমিমুল এহসান জোবায়ের এবং রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত এটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ।

এর আগে ১৪ অক্টোবর একটি জাতীয় দৈনিকে  'অবিশ্বাস্য সম্পদ অর্ধশত বিচারক-কর্মকর্তার' শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদন যুক্ত করে আইন সচিব, দুদক চেয়ারম্যান, সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্টার জেনারেলসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করে সোমবার (৯ ডিসেম্বর) রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. আমিমুল এহসান জুবায়ের। পরে রিটের শুনানি শেষে খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। 

মেহেদী

‘জয় বাংলা’ আর জাতীয় স্লোগান নয়

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৬ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৫০ পিএম
‘জয় বাংলা’ আর জাতীয় স্লোগান নয়
হাইকোর্ট

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। 

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এর আগে সোমবার জাতীয় স্লোগান হিসেবে ‘জয় বাংলা’ স্থগিত চেয়ে করা আবেদনের শুনানি হওয়ার কথা ছিল আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আপিল বেঞ্চে। 

তবে সে সময় অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনিক আর হক শুনানির জন্য দাঁড়ালে শুরুতেই আপিল বিভাগ বলেন, ‘এটি পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি হওয়া দরকার। সে কারণে এটি যখন ফুলকোর্ট বসবে তখনই শোনা হবে।’

‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় স্থগিত চেয়ে চলতি মাসের প্রথমদিকে আবেদন করেছিল রাষ্ট্রপক্ষ। 

এর আগে ২০২০ সালের ১০ মার্চ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে রায় দেন বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ। 

বাংলায় দেওয়া রায়ের আদেশের অংশে আদালত বলেন, ‘আমরা ঘোষণা করছি যে, জয় বাংলা বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান হবে।’

এর আগে ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা চেয়ে ২০১৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা রিটের শুনানি শেষে এ রায় দেন হাইকোর্ট।

পরে ২০২২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত অনুমোদন দেয় তৎকালীন সরকার।

পপি/অমিয়/

শমী কায়সারের জামিন

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৭ পিএম
আপডেট: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৪৩ পিএম
শমী কায়সারের জামিন
শমী কায়সার

ই-কর্মাস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সাবেক সভাপতি অভিনেত্রী শমী কায়সারকে রাজধানীর উত্তরা পূর্ব থানায় করা হত্যাচেষ্টার মামলায় তিন মাসের জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

এর আগে গত ৫ নভেম্বর রাতে রাজধানীর উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের ৬ নম্বর রোডের ৫৩ নম্বর বাসা থেকে শমী কায়সারকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পরে তার তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।

রিমান্ড শেষে গত ৯ নভেম্বর শমী কায়সারকে কারাগারে পাঠানো হয়।

অমিয়/

'), descriptionParas[2].nextSibling); } if (descriptionParas.length > 6 && bannerData[arrayKeyTwo] != null) { if (bannerData[arrayKeyTwo].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyTwo].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyTwo].file)), descriptionParas[5].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyTwo].custom_code), descriptionParas[5].nextSibling); } } if (descriptionParas.length > 9 && bannerData[arrayKeyThree] != null) { if (bannerData[arrayKeyThree].type == 'image') { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertImageAd(bannerData[arrayKeyThree].url, ('./uploads/ad/' + bannerData[arrayKeyThree].file)), descriptionParas[8].nextSibling); } else { descriptionParas[0].parentNode.insertBefore(insertDfpCodeAd(bannerData[arrayKeyThree].custom_code), descriptionParas[8].nextSibling); } } });