আইনজীবী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি চন্দনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বুধবার (৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাতে কিশোরগঞ্জের ভৈরব থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এর আগে ২ ডিসেম্বর এই মামলায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলামের আদালত ৯ আসামিকে গ্রেপ্তার দেখান। তাদেরকে পুলিশের ওপর হামলার একটি মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সিএমপির অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (জনসংযোগ) কাজী মো. তারেক আজিজ।
২৯ নভেম্বর আলিফ হত্যার ঘটনায় আলিফের বাবা জামাল উদ্দীন বাদী হয়ে বান্ডেল রোড সেবক কলোনি এলাকার বাসিন্দা চন্দন, আমান দাস, শুভ কান্তি দাস, বুঞ্জা, রনব, বিধান, বিকাশ, রমিত, রুমিত দাশ, নয়ন দাস, গগন দাস, বিশাল দাস, ওমকার দাস, বিশাল, রাজকাপুর, লালা, সামির, সোহেল দাস, শিব কুমার, বিগলাল, পরাশ, গণেশ, ওম দাস, পপি, অজয়, দেবী চরণ, দেব, জয়, দুর্লভ দাস ও রাজীব ভট্টাচার্য্যের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ১০-১৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন।
এ ছাড়া অপর একটি মামলা করেন আলিফের ভাই।
গত ২৬ নভেম্বর বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজনভ্যান আটকে দেয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীরা। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। এ সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
মেহেদী/অমিয়/