ঢাকা ৩০ পৌষ ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫

আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলায় ৪ আসামি রিমান্ডে

প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৫ পিএম
আইনজীবী আলিফ হত্যা মামলায় ৪ আসামি রিমান্ডে
খবরের কাগজ গ্রাফিকস

চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যা মামলায় চার আসামির রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টায় চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩-এর বিচারক আলমগীর হোসেন এ রিমান্ডের আদেশ দেন। 

আলিফ চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চুনতি ইউনিয়নের ফারাঙ্গা এলাকার জামাল উদ্দিনের ছেলে। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ও চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সদস্য ছিলেন। 

আদালত সূত্র জানায়, আলিফ হত্যা মামলায় রিমান্ডপ্রাপ্তরা হলেন রিপন দাশ, রাজিব ভট্টাচার্য, আমান দাশ, বিশাল দাশ। তাদের মধ্যে রিপন দাশের ৫ দিন এবং বাকিদের ৪ দিনের রিমান্ড দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট রায়হানুল ওয়াজেদ চৌধুরী জানান, আলিফ হত্যা মামলার আসামিদের বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে আদালতে নেওয়া হয়। পরে চার আসামির ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। 

এর আগে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গত ২৬ নভেম্বর চট্টগ্রাম আদালতে নেওয়া হয়। আদালত চিন্ময় দাসের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে তাকে কারাগারে নেওয়ার জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এ সময় চিন্ময় দাসের অনুসারীরা বিক্ষোভ শুরু করেন। বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিতে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিপেটা এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছোড়ে। একপর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া শুরু হয়। সংঘর্ষ চলাকালে বিকেলে রঙ্গম কমিউনিটি হলসংলগ্ন এলাকায় চিন্ময় দাসের কয়েকজন অনুসারী অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম আলিফকে কুপিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় আলিফের বাবা একটি হত্যা মামলা করেন।

মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন অভি

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:৪৭ পিএম
আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৫:০৮ পিএম
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন অভি
সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি - গোলাম ফারুক অভি

নব্বই দশকের আলোচিত মডেল ও অভিনেত্রী সৈয়দা তানিয়া মাহবুব তিন্নি হত্যা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মোছা. শাহীনুর আক্তার এ রায় ঘোষণা করেন।

২০০২ সালের ১০ নভেম্বর রাতে কেরানীগঞ্জের বুড়িগঙ্গা নদীর ১ নম্বর চীন মৈত্রী সেতুর ১১ নম্বর পিলারের পাশে তিন্নির লাশ পড়েছিল। তিন্নি হত্যা মামলায় একমাত্র আসামি বরিশাল-২ আসনে জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভি।

মামলার নথি থেকে জানা যায়, মরদেহ পাওয়ার পরদিন অজ্ঞাত আসামির বিরুদ্ধে মামলা করেন কেরানীগঞ্জ থানার তৎকালীন সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মো. সফি উদ্দিন।

এ মামলার প্রথম তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন ওই থানার তৎকালীন উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. কাইয়ুম আলী সরদার। এরপর নিহত তিন্নির মরদেহের ছবি পত্রিকায় ছাপা হলে তা শনাক্ত করেন তার এক আত্মীয়। পরে মামলাটি চাঞ্চল্যকর মামলা হিসেবে ২০০২ সালের ২৪ নভেম্বর সিআইডিতে ন্যস্ত হয়।

তিন্নি হত্যা মামলার ৪১ সাক্ষীর মধ্যে ২৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত। এছাড়া এই মামলায় ২২টি আলামত জব্দ করা হয়।

তদন্তে প্রাথমিকভাবে জাতীয় পার্টির সাবেক সাংসদ গোলাম ফারুক অভি অভিযুক্ত হলেও বিদেশে থাকায় পুলিশ তাকে ধরতে পারেনি। অভির অনুপস্থিতিতেই ২০১০ সালের ১৪ জুলাই ঢাকার সপ্তম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তিন্নি হত্যা ও মরদেহ গুম সংক্রান্ত মামলায় অভির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

আলোচিত এ হত্যা মামলায় রায় ঘোষণার জন্য ২০২১ সালের ১৫ নভেম্বর দিন ঠিক ছিল। তবে সেদিন মামলার গুরুত্বপূর্ণ দুই সাক্ষী তিন্নির বাবা ও চাচা সাক্ষ্য দিতে চাইলে আদালত রায় ঘোষণা না করে আবারও সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ধার্য করেন।

অমিয়/

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর খালাস

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:৪৭ পিএম
আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৪:১৬ পিএম
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর খালাস
লুৎফুজ্জামান বাবর। ছবি : সংগৃহীত

বহুল আলোচিত দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা থেকেও খালাস পেয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর। একইসঙ্গে অন্য আসামিদেরও খালাস দেওয়া হয়েছে। এর ফলে বাবরের মুক্তিতে আর বাধা রইলো না।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে বাবরের পক্ষে আইনজীবী শিশির মনির খালাস চেয়ে এ আবেদন করেন। 

রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সুলতানা আক্তার রুবী ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসিফ ইমরান জিসান।

অন্য পাঁচ আসামির পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান।

এর আগে বহুল আলোচিত এ মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর গত ৬ নভেম্বর শুনানি শুরু হয়। ১৮ ডিসেম্বর বহুল আলোচিত চট্টগ্রামে দশ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনায় করা মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, মহসিন তালুকদার, এনামুল হক, রাজ্জাকুল হায়দারসহ ছয় আসামিকে খালাস দেন হাইকোর্ট।

রাষ্ট্রপক্ষ প্রয়োজনীয় নথি উপস্থাপনে পর যুক্তি উপস্থাপন করেন। এরপর আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট আজ রায় দিয়েছেন।

দশ ট্রাক অস্ত্র আটক সংক্রান্ত দুটি মামলার মধ্যে চোরাচালান মামলায় (বিশেষ ক্ষমতা আইনে) সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতের আমির মতিউর রহমান নিজামী, সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর এবং ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়াসহ ১৪ আসামিকে ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি মৃত্যুদণ্ড দিয়ে রায় দেন চট্টগ্রামের স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক এসএম মজিবুর রহমানের আদালত।

অস্ত্র আইনে অন্য মামলাটিতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছিল একই আসামিদের। এ ছাড়া অস্ত্র আটক মামলার অপর ধারায় সাত বছর কারাদণ্ড দেন বিচারক। দণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ৫ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

অমিয়/

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার

প্রকাশ: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১১:৫১ এএম
আপডেট: ১৪ জানুয়ারি ২০২৫, ১২:৪০ পিএম
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়ার আপিলের রায় বুধবার
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে করা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তাকে ১০ বছরের সাজা দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছিলেন তিনি। ওই আপিলের রায় ঘোষণার জন্য আগামীকাল বুধবার (১৫ জানুয়ারি) দিন ধার্য করেছেন আদালত। 

আপিলের ওপর শুনানি আজ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) এই আদেশ দেন আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ রায়ের দিন ধার্য করে এই আদেশ দেন।

আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন-আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, মাহবুব উদ্দিন খোকন, বদরুদ্দোজা বাদল, রুহুল কুদ্দুস কাজল, কায়সার কামাল ও গাজী কামরুল ইসলাম সজল প্রমূখ। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হোসাইন। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত। সেইসঙ্গে এ মামলার অন্য পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন বিচারিক আদালত। সেইসঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ মামলার অপর আসামি সাবেক মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক এমপি ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগনে মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি ছয় আসামির প্রত্যেককে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।

এরপর বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া, কাজী সালিমুল হক কামাল এবং ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ। ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর  হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। পরে হাইকোর্টের রায়ে বিরুদ্ধে আপিল করেন তারা। বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে যা আগামীকাল রায়ের জন্য রেখেছেন সর্বোচ্চ আদালত আপিল বিভাগ। 

মাহমুদুল আলম/মেহেদী

বেনজীর ও তার মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ

প্রকাশ: ১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:০৭ পিএম
বেনজীর ও তার মেয়ের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ
বেনজীর আহমেদ

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ ও তার বড় মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীরের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেনের আদালত এ আদেশ দেন।

বেনজীর ও তার বড় মেয়ের বিরুদ্ধে করা দুই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক হাফিজুল ইসলাম। তিনি বেনজীর ও তার মেয়ের আয়কর নথি জব্দ চেয়ে আদালতে দুটি আবেদন করেন। 

আজ আদালতে ওই সব আবেদনের ওপর শুনানি করেন দুদকের প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর। 

গত ৮ জানুয়ারি একই আদালত বেনজীরের স্ত্রী জিশান মির্জা ও ছোট মেয়ে তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের আয়কর নথি জব্দের আদেশ দেন। 

এর আগে গত ১৫ ডিসেম্বর বেনজীর আহমেদ এবং তার স্ত্রী-সন্তানদের বিরুদ্ধে চারটি মামলা করে দুদক। 

মামলার নথিতে বলা হয়, বেনজীর ৯ কোটি ৪৪ লাখ টাকা জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ২ কোটি ৬২ লাখ টাকা সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। বেনজীরের স্ত্রী ৩১ কোটি ৬৯ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন এবং ১৬ কোটি ১ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেছেন। মেয়ে ফারহিন ৮ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ও তাহসিন ৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন করেছেন।

‘বলা বাহুল্য’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন প্রধান বিচারপতির

প্রকাশ: ১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:৩৭ পিএম
আপডেট: ১৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:১১ পিএম
‘বলা বাহুল্য’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন প্রধান বিচারপতির
বলা বাহুল্য বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার (জেলা ও দায়রা জজ) হাসানুজ্জামান রিপনের লেখা প্রথম গ্রন্থ ‘বলা বাহুল্য’-এর মোড়ক উন্মোচন করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

সোমবার (১২ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্ট থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। 

এতে বলা হয়, বেলা ৩টায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন প্রধান বিচারপতি। প্রধান বিচারপতির কনফারেন্স কক্ষে মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়। 

মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান বিচারপতি এমন একটি ব্যতিক্রমী গ্রন্থ রচনার জন্য লেখককে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। ভবিষ্যতেও লেখক তার সৃষ্টিশীল কর্ম অব্যাহত রাখবেন বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমেদ ভূঞা, অন্যপ্রকাশের কর্ণধার মাজহারুল ইসলাম, প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক সাদাত হোসাইন প্রমুখ।

মাহমুদুল/নাবিল/