ঢাকা ৪ ফাল্গুন ১৪৩১, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
English
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১

বিদ্যুতায়িত হয়ে শিশুর অঙ্গহানি, ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

প্রকাশ: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:৫৯ পিএম
আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২৫, ১০:০০ পিএম
বিদ্যুতায়িত হয়ে শিশুর অঙ্গহানি, ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
ছবি: সংগৃহীত

বিদ্যুতায়িত হয়ে ডান হাত ও ডান পা হারানো সাতক্ষীরার শিশু রাকিবুজ্জামানকে ১০ লাখ টাকা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। শিশুটির চিকিৎসায় জরুরি আর্থিক সহায়তা হিসেবে ৩০ দিনের মধ্যে আপাতত এই টাকা দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান ও প্রধান বিদ্যুৎ পরিদর্শকের প্রতি এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

বুধবার (২২ জানুয়ারি) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে রুল শুনানি নিয়ে বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

বিদ্যুতায়িত হয়ে শিশুটির অঙ্গহানির ঘটনায় ২০২১ সালের ৪ নভেম্বর ১০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদানের নির্দেশনা চেয়ে এই রিট করেন শিশুটির বাবা। রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ওই বছরের ৮ নভেম্বর হাইকোর্ট রুলসহ আদেশ দেন। আদেশে শিশুটির কী কী চিকিৎসার প্রয়োজন এবং এর সম্ভাব্য ব্যয় জানিয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের পরিচালকের প্রতি নির্দেশ দেওয়া হয়। ওই নির্দেশ অনুসারে ইনস্টিটিউটের পরিচালক সেই বছর ৯ ডিসেম্বর প্রতিবেদন দাখিল করেন। এতে সর্বমোট খরচ ধরা হয় ২ কোটি ৬৩ লাখ ৬৯ হাজার ১৮২ টাকা।

ওই রিটের ধারাবাহিকতায় শিশুটির চিকিৎসায় জরুরি আর্থিক সহায়তা হিসেবে ১০ লাখ টাকা দিতে নির্দেশনা চেয়ে গত ৫ জানুয়ারি সম্পূরক আবেদন করেন শিশুটির বাবা। তার ওই আবেদনের পক্ষে আদালতে ছিলেন আইনজীবী মুহম্মদ তারিক-উল ইসলাম ও ফরিদ হাসান মেহেদী। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজ বিন ইউসুফ, শফিকুর রহমান ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইকরামুল কবির।

আদালত থেকে বের হওয়ার পর তারিক-উল ইসলাম এসব তথ্য জানান। 

আইনজীবীরা জানান, ২০২১ সালের ৯ মে সাতক্ষীরা জেলার আশাশুনি থানার প্রতাপনগরের মো. আবদুর রাজ্জাকের বসতবাড়ির ওপর দিয়ে নকশাবহির্ভূত বিদ্যুতের লাইনে বিদ্যুতায়িত হয় শিশু রাকিবুজ্জামান। ওই ঘটনায় শিশুটির হাড়-মাংস ঝলসে যায়। ওই বছরের ১২ মে বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটির সম্পূর্ণ ডান হাত এবং ডান পায়ের হাঁটুর নিচের অংশ কেটে ফেলা হয়। ওই ঘটনায় ক্ষতিপূরণ চেয়ে ২০২১ সালের ২৫ মে শিশুটির বাবা সাতক্ষীরা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে ক্ষতিপূরণ ও যথাযথ ব্যবস্থা নিতে আবেদন করেন। এতে প্রতিকার না পেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন তিনি। 

অব্যবহৃত ডেটা পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে হাইকোর্টের রুল

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:৫৭ পিএম
অব্যবহৃত ডেটা পরবর্তী প্যাকেজে যুক্ত করতে হাইকোর্টের রুল
ছবি: সংগৃহীত

মোবাইল ইন্টারনেটের অব্যবহৃত ডেটা, মিনিট এবং এসএমএস পরবর্তী প্যাকেজের সঙ্গে কেন অন্তর্ভুক্ত করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। 

এ-সংক্রান্ত রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি সিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মো. মিজানুর রহমান কায়েস। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে প্রায় ১ কোটি ৩১ লাখ গ্রাহক মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন। আইনে আছে, মোবাইল ফোনের অব্যবহৃত ডেটা পরবর্তী কেনা ডেটার সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। কিন্তু মোবাইল ফোনের জন্য কেনা ইন্টারনেট ডেটা, মিনিট এবং এসএমএস অব্যবহৃত থেকে গেলেও সেই ডেটা, মিনিটি এবং এসএমএস পরবর্তী সময়ে আর ব্যবহার করা যায় না। মোবাইল কোম্পানিগুলোর কোনোটিই বিটিআরসির আইন মানছে না। তারা যা ইচ্ছা তাই করছে।’ 

তিনি বলেন, ‘মোবাইল ফোন কোম্পানিগুলোর এমন অযৌক্তিক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য গত ১৩ জানুয়ারি ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিআরটিসি) চেয়ারম্যান, গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও টেলিটক বরাবরে আইনি নোটিশ পাঠিয়ে ছিলাম। সেই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় গত মাসে আমি নিজে সংক্ষুব্ধ হয়ে হাইকোর্টে রিট করি। আজ ওই রিটের শুনানি শেষে আদালত রুল জারি করেছেন। চার সপ্তাহের মধ্যে ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিআরটিসি) চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।’

সাবেক এমপি ছানোয়ারসহ ৩ জন কারাগারে

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:৫৫ পিএম
আপডেট: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৭:৫৬ পিএম
সাবেক এমপি ছানোয়ারসহ ৩ জন কারাগারে
গ্রেপ্তার সাবেক সংসদ সদস্য ছানোয়ার হোসেন

টাঙ্গাইল-৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) ছানোয়ার হোসেনসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় রাজধানীর ভাটারা থানার একটি মামলায় তাদের রিমান্ড শুনানির দিন আগামীকাল সোমবার ধার্য করা হয়েছে।

রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুমা রহমান এ আদেশ দেন। এর আগে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আসামিদের আদালতে হাজির করে সাত দিন রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন। 

অন্য দুই আসামি হলেন আওয়ামী লীগ নেতা সালাউদ্দিন সাদেক ঢালী ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আবু মুসা আনসারী। 

গতকাল শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে ভাটারা থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

মামলার বিবরণে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট রাজধানীর বারিধারা এলাকায় ছাত্র-জনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন মিঠুন ফকির। এ সময় আসামিদের ছোড়া গুলিতে আহত হন তিনি। পরে কুর্মিটোলা হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে ১১ আগস্ট বাসায় ফেরেন তিনি। এ ঘটনায় গত ১৯ ডিসেম্বর মিঠুন ফকির ৮৮ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা ২০০-৩০০ জনকে আসামি করে ভাটারা থানায় একটি হত্যাচেষ্টার মামলা করেন।

ছানোয়ার ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিয়ে প্রথমবার ও ২০১৮ সালে দ্বিতীয় দফায় এমপি নির্বাচিত হন।

এদিকে গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর প্রগতি সরণিতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের সভাপতি মো. ইব্রাহিম আনসারী অপূর্বকে (২৪) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

পুলিশ জানায়, ১৯ জুলাই বাড্ডা থানার ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশে প্রগতি সরণি সড়কে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী তৌফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া (৪৩) গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় তৌফিকুলের স্ত্রী ইসমাত জাহান ইলোরা বাদী হয়ে ২৮ জুলাই বাড্ডা থানায় একটি মামলা করেন। গ্রেপ্তার অপূর্ব ওই মামলার সন্দেহভাজন আসামি।

সাবেক এমপি ফজলে করিমকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৪:৩৫ পিএম
সাবেক এমপি ফজলে করিমকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী

জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তার দেখিয়ে সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

রবিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) প্রোডাকশন ওয়ারেন্ট মূলে ট্রাইব্যুনালে তাকে হাজির করা হলে প্রসিকিউসনের আবেদনে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে বিচারিক প্যানেল এই আদেশ দেন।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশন পক্ষে শুনানি করেন প্রসিকিউটর আব্দুল্লাহ আল নোমান। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রসিকিউটর বিএম সুলতান মাহমুদ, গাজী মনোয়ার হোসেন তামিম, ব্যারিস্টার মইনুল করিম, তারেক আব্দুল্লাহ ও সাইমুম রেজা।

অমিয়/

গ্রেপ্তার কবি সোহেল হাসান গালিব কারাগারে

প্রকাশ: ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০২:৫০ পিএম
গ্রেপ্তার কবি সোহেল হাসান গালিব কারাগারে
ছবি: সংগৃহীত

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া কবি সোহেল হাসান গালিবকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের নির্দেশে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।

গতকাল শুক্রবার বিকেলে এ নির্দেশ দেন আদালত। গত বৃহস্পতিবার রাতে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। ওই রাতেই তাকে ঢাকার মিন্টো রোডের ডিবি কার্যালয়ে আনা হয়।

গ্রেপ্তারের পর শুক্রবার বিকেলে গালিবকে ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিন রিমান্ড আবেদন করে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) লালবাগ বিভাগ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) হুমায়ুন কবির আদালতকে লিখিতভাবে জানান, আসামি সোহেল হাসান গালিব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে মহানবীকে (সা.) নিয়ে কটূক্তি করেন। তার লেখা একটি গ্রন্থেও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেওয়ার মতো কবিতা ছাপা হয়েছে। আসামি কোন উদ্দেশ্যে এ ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড করেছেন, সেটি জানার জন্য তাকে ১০ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা জরুরি।

অন্যদিকে আসামিপক্ষ থেকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নাকচ করে জামিনের আবেদন করা হয়। উভয় পক্ষের শুনানির পর আদালত রিমান্ড আবেদন নাকচ করেন এবং সোহেল হাসান গালিবকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। ধর্মীয় অবমাননার বিষয়ে আগামী সাত দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

জানা গেছে, এবারের বইমেলায় প্রকাশিত একটি বইয়ে গালিবের লেখা একটি কবিতা ঘিরে সমালোচনা শুরু হয়। তার বিরুদ্ধে ‘মহানবীকে কটাক্ষ’ করার অভিযোগ ওঠে। বইটি প্রকাশ করেছে প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান ‘উজান’। নিরাপত্তার শঙ্কায় স্টলটি বন্ধ রাখা হয়েছে।

মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধনের সুপারিশ

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:২২ পিএম
মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধনের সুপারিশ
ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করা বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) কমিশনের ওয়েবসাইট এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংস্কার প্রস্তাবের সারসংক্ষেপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মোট ২৮ দফা প্রস্তাবের ২০ নম্বরে রয়েছে মোবাইল কোর্ট সংক্রান্ত অংশটি।

প্রতিবেদনে মোবাইল কোর্ট আপিল বিভাগের বিচারাধীন মামলার সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধন করে শুধুমাত্র জরিমানা প্রদানের বিধান করা এবং বিভিন্ন আইনে বর্ণিত ক্ষেত্রে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটগণ কর্তৃক মোবাইল কোর্ট পরিচালনার বিধান রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।

গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদনটি হস্তান্তর করেন বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান।

সূত্র: বাসস

সিফাত/