ঢাকা ৫ চৈত্র ১৪৩১, বুধবার, ১৯ মার্চ ২০২৫
English

মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধনের সুপারিশ

প্রকাশ: ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:২২ পিএম
মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধনের সুপারিশ
ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে হস্তান্তর করা বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধনের সুপারিশ করা হয়েছে।

শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) কমিশনের ওয়েবসাইট এবং প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো সংস্কার প্রস্তাবের সারসংক্ষেপ থেকে এ তথ্য জানা গেছে। মোট ২৮ দফা প্রস্তাবের ২০ নম্বরে রয়েছে মোবাইল কোর্ট সংক্রান্ত অংশটি।

প্রতিবেদনে মোবাইল কোর্ট আপিল বিভাগের বিচারাধীন মামলার সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে মোবাইল কোর্টের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতা সংশোধন করে শুধুমাত্র জরিমানা প্রদানের বিধান করা এবং বিভিন্ন আইনে বর্ণিত ক্ষেত্রে জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটগণ কর্তৃক মোবাইল কোর্ট পরিচালনার বিধান রাখার সুপারিশ করা হয়েছে।

গত ৫ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদনটি হস্তান্তর করেন বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান সাবেক বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান।

সূত্র: বাসস

সিফাত/

রাজধানীতে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণ মামলায় গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০২:২৩ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০২:৩৮ পিএম
রাজধানীতে ৭ বছরের শিশু ধর্ষণ মামলায় গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড
ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বনশ্রীতে ৭ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের মামলায় শিশুটির গৃহশিক্ষক জাহিদুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (১৯ মার্চ) ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মোছাম্মৎ রোকশানা বেগম হ্যাপী এ রায় দেন। 

মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে রাজধানীর খিলগাঁওয়ের বনশ্রী এলাকার একটি বাড়ির নিরাপত্তা কর্মীর ৭ বছরের মেয়েকেআরবি পড়াতে গিয়ে বাসার ওয়াশরুমের দরজা আটকে ধর্ষণ করেন গৃহশিক্ষক জাহিদুল ইসলাম। পরে এ ঘটনায় খিলগাঁও থানায় একটি মামলা করা হয়। 

রায়ের পরে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘ভুক্তভোগীর পরিবার ন্যায়বিচার পেয়েছে।’ 

এদিকে রায়ে ক্ষোভ জানিয়ে আসামিপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ ইমরান হোসেন বলেন, ‘এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে যাব।’

মেহেদী/

রিমান্ডে ইনু-মেনন-আনিসুল-দীপু মনি ও সাদেক খান

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০১:২০ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ০১:৪৫ পিএম
রিমান্ডে ইনু-মেনন-আনিসুল-দীপু মনি ও সাদেক খান
ছবি: সংগৃহীত

সাবেক মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, আনিসুল হক, দীপু মনি ও সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের বিভিন্ন মেয়াদে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (১৯ মার্চ) তাদের কারাগার থেকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে তদন্তকারী কর্মকর্তারা  সাতদিন করে রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন। শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজার আদালত তাদের বিভিন্ন মেয়াদের রিমান্ডের আদেশ দেন।

ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে গুলিতে ওবায়দুল ইসলাম নিহতের মামলায় হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন, দীপু মনিকে চার দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত।

এ ছাড়া মোহাম্মদপুরের বসিলায় মো. সুজন নামে এক ব্যক্তির গুলিতে নিহতের মামলায় আনিসুল হকের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। এ আন্দোলনের সময় মোহাম্মদপুরের বসিলায় মিরাজুল ইসলাম অর্ণব নিহতের মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

ইনু,মেনন,দীপু মনির মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় গত ৪ আগস্ট বিকেল পাঁচটার দিকে যাত্রাবাড়ীর কাজলা পেট্রোল পাম্পের সামনে আওয়ামী লীগের নেতাসহ ১৪ দলের নেতা-কর্মীরা অবৈধ অস্ত্র দিয়ে নির্বিচারে হাজার হাজার জনতার ওপর গুলি চালায়। এতে ওবায়দুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের আত্মীয় মো. আলী শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৫৮ জনকে আসামি করে যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন।

আনিসুল হকের মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, গত ২০ জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বসিলায় আওয়ামী লীগের পার্টি অফিসের সামনে মো. সুজন নামের এক ব্যক্তি গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। এ ঘটনায় নিহতের ভাই মো. রফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন।

সাদেক খানের মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মোহাম্মদপুরের বসিলায় গত ১৯ জুলাই ছাত্র-জনতার আন্দোলনে অংশ নেন মিরাজুল ইসলাম অর্ণব। পরে আসামিদের হামলায়  গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান তিনি ।এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়। সূত্র: বাসস

মেহেদী/

অস্ত্র মামলায় খালাস লুৎফুজ্জামান বাবর

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:৫৩ পিএম
অস্ত্র মামলায় খালাস লুৎফুজ্জামান বাবর
ছবি: সংগৃহীত

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের সাজা থেকে খালাস পেয়েছেন। 

বুধবার (১৯ মার্চ) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ খালাসের রায় ঘোষণা করেন। 

মামলায় লুৎফুজ্জামান বাবরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শিশির মনির।

অ্যাডভোকেট শিশির মনির বলেন, 'যৌথবাহিনী ওনাকে গ্রেপ্তারের সাত দিন পর উদ্দেশ্যমূলভাবে এই মামলা করা হয়। মামলার এজহারে বলা হয়, একটি লাল-কালো ব্যাগ থেকে অস্ত্র উদ্ধার করা হয়, কিন্তু জব্দ তালিকায় সেই ব্যাগ ছিল না। যেই জিডিমূলে ওনাকে গ্রেপ্তার করা হয়, আদালতে দরখাস্ত দেওয়া সত্ত্বেও সেই জিডি বিচারিক আদালতে প্রদর্শন করা হয়নি।' 


তিনি আরও বলেন, 'আসামিপক্ষ থেকে ঘটনার দিন ওই বাসার সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করে আদালতে উপস্থাপনের জন্য বারবার আবেদন করা হলেও তা মঞ্জুর করা হয়নি। মূলত যৌথবাহিনীর কয়েকজন সদস্য উল্লিখিত লাল-কালো ব্যাগ হাতে নিয়েই বাসায় ঢোকে। মামলায় দুজন নিরপেক্ষ সাক্ষী রয়েছে। দারোয়ান ও ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি। তারা সাক্ষ্য দেওয়ার সময় বলেন, তাদের সামনে জব্দ করা হয়নি। শুধু স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে।'

এর আগে ২০০৭ সালের ৩০ অক্টোবর বাসায় লাইসেন্সবিহীন অস্ত্র রাখার অভিযোগে লুৎফুজ্জামান বাবরকে ১৭ বছরের সাজা দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল।

মেহেদী/ 

সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেলেন ৩৪ আইনজীবী

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:৪২ পিএম
সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পেলেন ৩৪ আইনজীবী
ফাইল ছবি

সুপ্রিম কোর্টে সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আরও ৩৪ আইনজীবীকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সলিসিটর (ভারপ্রাপ্ত) সানা মো. মাহরুফ হোসাইনের স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি কর হয়েছে। 

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, দ্য বাংলাদেশ ল অফিসার্স অর্ডার এর ৩(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের ৩৪ জন আইনজীবীকে দুটি প্রজ্ঞাপনে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ প্রদান করা হলো।

নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন- মো. কাইয়ুম, কে এম রেজাউল ফিরোজ (রিন্টু), মো. মিজানুর রহমান, মো. আরিফুর রহমান, খোরশেদ আলম, মো. গোলাম রাজীব, মো. নুরুল হুদা,  মো. আল আমিন, সানজিদা রহমান, আসমা হোসেন, মো. সাইদুর রহমান (যাতন), ফারুক আহমেদ, পাপিয়া সুলতানা, মো. সারোয়ার আলম, মো. ফুয়াদ হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান, মাহবুবা তাসলিম আঁখি, মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আব্দুর রহীম, আবু সাদাত মোঃ সায়েম ভুঞা, মোহাম্মদ দেলোওয়ার হোসাইন, বিশ্বনাথ কর্মকার, মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন, মৌসুমী আক্তার, মো. রায়হান আলম, মো. তৌহিদুল ইসলাম, মো. মিজানুর রহমান, সাবিনা ইয়াসমিন নীরা, আশরাফুল আলম, ওমর ফারুক, মো. শামসুল ইসলাম মুকুল, আবুল খায়ের খান, মো. রাশেদুল হাসান সুমন ও কাজী কামরুন্নেসা।

এর আগে সুপ্রিম কোর্টের ৬৬ জন আইনজীবীকে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবং ১৬১ জন আইনজীবীকে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল পদে নিয়োগ করা হয়।

গত ৮ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. আসাদুজ্জামানকে নতুন অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। এর পর সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আব্দুল জব্বার ভুঁইয়া, অনীক আর হক ও মোহাম্মদ আরশাদুর রউফকে অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সূত্র. বাসস

মেহেদী/

গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানসহ খালাস পাওয়া সবার বিরুদ্ধে আপিল

প্রকাশ: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:২২ পিএম
আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫, ১২:২৮ পিএম
গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানসহ খালাস পাওয়া সবার বিরুদ্ধে আপিল
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান

বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।

বুধবার (১৯ মার্চ) অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এ ছাড়া আপিল বিভাগের কার্যতালিকায়ও রয়েছে বিষয়টি।

এর আগে গত বছরের ১ ডিসেম্বর এ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ আসামিদের খালাস দেন হাইকোর্ট। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে এই গ্রেনেড হামলা হয়েছিল।

এ ঘটনায় মতিঝিল থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই সংক্রান্ত মামলা দুটির (হত্যা ও বিস্ফোরক) নতুন করে তদন্ত শুরু করে। পরে ২০০৮ সালে ২২ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি।

মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরী, কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইনসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয়েছিল। এ ছাড়া বিভিন্ন মেয়াদে ১১ জনকে দণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। এর পর ওই বছরই হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স আসে। পাশাপাশি দণ্ডিত কারাবন্দিরা আপিল করেন।

২০১৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ বিচারক শাহেদ নূরউদ্দিন রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ২০০১-২০০৬ আমলের বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের মধ্যে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবদুর রহিম ও আসামি শেখ আবদুস সালাম ২০২১ সালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

মেহেদী/