
বিএনপি নেতা চৌধুরী আলম গুমের ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি জিয়াউল আহসানসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ করা হয়েছে।
সোমবার (১০ মার্চ) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বরাবর এ অভিযোগ করেন চৌধুরী আলমের ছেলে আবু সাঈদ চৌধুরী।
অন্য আসামিরা হলেন- রিয়ার অ্যাডমিরাল (বরখাস্ত) সোহায়েল, লেফট্যানেন্ট জেনারেল (বরখাস্ত) মো. মুজিবর, র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক পরে লেফট্যানেন্ট জেনারেল (বরখাস্ত) রিয়াজুল ইসলাম, মেজর এরশাদ, তৎকালীন র্যাব-২-এর উপঅধিনায়ক খান মো. আকতারুজ্জামান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ফরিদ উদ্দিন রতন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর নিসার উদ্দিন আহমেদ কাজল, কিশোরগঞ্জের সাবেক সংসদ সদস্য ও বঙ্গবাজার কমপ্লেক্সের প্রধান নিয়ন্ত্রক আফজাল হোসেন, মহানগর বিজনেস অ্যাসোসিয়েটসের চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান হুজুর, মহানগর বিজনেস অ্যাসোসিয়েটসের সেক্রেটারি আব্দুল বাসেত মাস্টার, ফুলবাড়ীয়া সুপার মার্কেটের সভাপতি শাহজাহান খান, বঙ্গবাজার কমপ্লেক্স ফুলবাড়ীয়ার সভাপতি মো. শাহজাহান, মীর আল মামুন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাসিম ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক ফুলবাড়ীয়া টার্মিনাল-সংলগ্ন মার্কেটের উপপরিচালক ইসমাইল হোসেন বাচ্চু।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১০ সালের ২৫ জুন সন্ধ্যায় ফার্মগেট-সংলগ্ন ইন্দিরা রোডের কালিন্দি অ্যাপার্টমেন্টের সামনে থেকে সাবেক সিটি কাউন্সিলর চৌধুরী আলমকে অপহরণ করা হয়। আসামিরা পরস্পর যোগসাজসে চৌধুরী আলমকে অপহরণের পর গুম করেছে।